শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

নোবেল পুরস্কার ২০১৬

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার ২০১৬

ইতিমধ্যেই ২০১৬ সালের নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১০ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে এই পুরস্কার। পদার্থ, রসায়ন, অর্থনীতি, সাহিত্য, চিকিৎসাবিজ্ঞান ও শান্তিতে ঘোষণা করা হয় এই পুরস্কার। এ বছর এই ক্যাটাগরিতে মোট ১১ জন নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তাদের নিয়েই আমাদের আজকের রকমারি—

 

>> নোবেল কাহন

১৮৯৫ সালের নভেম্বর মাসে আলফ্রেড নোবেল তার মোট উপার্জনের ৯৪% অর্থ প্রায় ৩ কোটি সুইডিশ ক্রোনার দিয়ে উইলের মাধ্যমে নোবেল পুরস্কার প্রবর্তন করেন। এই বিপুল অর্থ দিয়েই শুরু হয় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান। ১৯৬৮-তে এই তালিকায় যুক্ত হয় অর্থনীতি।

১০ ডিসেম্বর ১৮৯৬ সালে স্যান রিমো ইতালিতে পুরস্কার ঘোষণার আগেই মৃত্যুবরণ করেছিলেন আলফ্রেড নোবেল। আইনসভার অনুমোদন শেষে তার উইল অনুযায়ী নোবেল ফাউন্ডেশন গঠিত হয়। ফাউন্ডেশনের ওপর দায়িত্ব বর্তায় আলফ্রেড নোবেলের রেখে যাওয়া অর্থের সার্বিক তত্ত্বাবধায়ন করা এবং নোবেল পুরস্কারের সার্বিক ব্যবস্থাপনা করা। আর বিজয়ী নির্বাচনের দায়িত্ব সুইডিশ একাডেমি আর নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটিকে ভাগ করে দেওয়া হয়।

২১ অক্টোবর ১৮৩৩ সালে সুইডেনের স্টকহোমে একটি প্রকৌশল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একাধারে রসায়নবিদ, প্রকৌশলী ও একজন উদ্ভাবক। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ৩৫৫টি উদ্ভাবন করেন। যার মাধ্যমে তিনি জীবদ্দশায় প্রচুর ধন-সম্পদের মালিক হন। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল ডিনামাইট। এই ডিনামাইট ব্যবহারের ফলে ১৮৮৮ সালে তিনি মৃতদের তালিকা দেখে কষ্ট পান। পরবর্তীতে তিনি তার অর্জিত সব সম্পদ দিয়ে নোবেল পুরস্কারের প্রবর্তন করেন।

আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুদিবস ১০ ডিসেম্বর নরওয়ের অসলোতে শান্তি পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। আর অন্যান্য পুরস্কারগুলোও একই দিনেই সুইডেনের স্টকহোমে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। শান্তিতে পুরস্কার ঘোষণা করে নোবেল কমিটি অব নরওয়েজিয়ান পার্লামেন্ট; পদার্থ, রসায়ন আর অর্থনীতিতে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স; সাহিত্যে সুইডিশ একাডেমি এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানে ক্যারেলিনস্কা ইনস্টিটিউট।

 

>> সাহিত্যে বব ডিলানের নোবেল জয়

সাহিত্যে এ বছর নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মার্কিন গায়ক ও গীতিকার বব ডিলান। তার আসল নাম রবার্ট অ্যালেন জিমারম্যান। সাহিত্যে ১১৩তম  নোবেল বিজয়ী হিসেবে তার নাম ঘোষণা করে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি। ‘আমেরিকার সংগীত ঐতিহ্যে নতুন কাব্যিক মূর্ছনা সৃষ্টির’ কিংবদন্তি বব ডিলান। তিনি রক, ফোক, ফোক-রক, আরবান ফোকসহ ভিন্ন আমেজের সব গান করে এসেছেন। নোবেলের ১১২ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম কোনো সংগীতশিল্পী ও গীতিকার এ পুরস্কার পেলেন। এর আগেও বহুবার তার নাম মনোনয়ন তালিকায় উঠে এসেছিল। ২০০১ সালে ‘থিংকস হ্যাভ চেইঞ্জড’ গানটি দিয়ে বব ডিলান অস্কার জিতে নেন। ওয়ান্ডার্স বয়েজ চলচ্চিত্রে ডিলানের এই গানটি ব্যবহূত হয়েছিল। আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২০১২ সালে ডিলানের গলায় পরিয়ে দেন ‘মেডাল অব ফ্রিডম’। বব ডিলানের সংগীতশিল্পী হিসেবে আবির্ভাব ঘটে ১৯৫৯ সালে। দ্রুত খ্যাতির তুঙ্গে পৌঁছান এই শিল্পী। হাতে গিটার আর গলায় ঝোলানো হারমোনিকা তার ট্রেডমার্ক। তার গান ‘ব্লোয়িং ইন দ্য উইন্ড’ আর ‘দ্য টাইমস দে আর অ্যা চেইঞ্জিং’ এর মতো যুদ্ধবিরোধী গানগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।

ডিলানের সবচেয়ে বিখ্যাত গানগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে সাবটেরিয়ান হোমসিক ব্লুজ, মিস্টার ট্যাম্বুরিন ম্যান, জাস্ট লাইক অ্যা ওম্যান, লে লেডি লে, ট্যাঙ্গেলড আপ ইন দ্য ব্লু-এর মতো সব গান। বব ডিলানের গানে সবসময় উঠে এসেছে রাজনীতি, সমাজ আর দর্শনের ছায়া। বব ডিলান ১৯৭১ সালে ১ আগস্ট ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ এ অংশ নিয়েছিলেন। বাংলাদেশের দুস্থ শরণার্থীদের কল্যাণে তহবিল সংগ্রহের জন্য অনুষ্ঠানটি হয়েছিল নিউইয়র্ক সিটির ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে। এ জন্য বাংলাদেশের মানুষ বব ডিলানের প্রতি বরাবরই কৃতজ্ঞ। ৭৫ বছর বয়সী বব ডিলান এখনো শ্রোতাদের জন্য নিয়মিত গান গেয়ে যাচ্ছেন।

 

>> অর্থনীতিতে দুই মার্কিনির চমক

অর্থনীতিতে নোবেল দেওয়া শুরু হয় ১৯৬৯ সাল থেকে। এ বছর গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য অর্থনীতির নোবেল পুরস্কার জিতে নিয়েছেন দুই মার্কিন অর্থনীতিবিদ। তাদের একজন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত অর্থনীতিবিদ অলিভার হার্ট এবং আরেকজন ফিনল্যান্ডে জন্ম নেওয়া ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদ বেঙ্কট হোমস্ট্রর্ম। সুইডেনের স্থানীয় সময় সোমবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে সুইডিশ নোবেল কমিটি অব সায়েন্স এ বছরের পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে। বাজার অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হিসেবে কন্ট্রাক্ট থিওরিতে অবদানের কারণে এ দুই বিজ্ঞানীকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। আধুনিক অর্থনীতি শত সহস্র চুক্তিতে নানা রকম বাধা ও সমস্যা দেখা দেয়। চুক্তির সঙ্গে অর্থনীতির এই সম্পর্কের তত্ত্ব দিয়ে নোবেল জিতে নিয়েছেন এই দুই গবেষক। কন্ট্রাক্ট থিওরি নিয়ে এই দুই গবেষকের কাজ বাস্তব জীবনের বিভিন্ন চুক্তি ও এর প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহার বুঝতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। চুক্তি কাঠামোর সম্ভাব্য জটিলতা চিহ্নিত করতেও তাদের তত্ত্ব কাজে আসছে। অধ্যাপক বেঙ্কট হোমস্ট্রর্ম ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা বিভাগে কর্মরত আছেন। আর হার্ট হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক। হার্টের গবেষণার কেন্দ্র ছিল সেবা খাতের বিরাষ্ট্রীকরণ এবং দুই কোম্পানির একীভূতকরণের মতো বিষয়ের চুক্তির ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ। হোমস্ট্রর্ম সবচেয়ে বেশি আলোচিত হন তার চুক্তি আর প্রণোদনা করপোরেট খাতকে কতটা প্রভাবিত করে এ বিষয়ে গবেষণার জন্য। নোবেল পুরস্কারের ৮০ লাখ সুইডিশ ক্রোনার এ দুই গবেষকের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে।

 

>>শান্তিতে নোবেল জিতলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

এ বছর নোবেল শান্তি পুরস্কারের মনোনয়নের তালিকায় রেকর্ড ২২৮ জন ব্যক্তি ও ১৪৮টি সংগঠনের নাম জমা পড়ে। অনেক জল্পনার পর অবশেষে অর্ধশতকেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকা গৃহযুদ্ধের অবসানের জন্য এ বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কার জিতে নেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস। ৭ অক্টোবর স্থানীয় সময়  বেলা ১১টার দিকে নরওয়ের রাজধানী অসলোতে বিজয়ী হিসেবে তার নাম ঘোষণা করা হয়। এরপর কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস তার নোবেল পুরস্কারের অর্থ দেশটির অর্ধশতকের গৃহযুদ্ধের শিকারদের সহায়তার জন্য দান করার ঘোষণা দিয়েছেন।

 

১৯৫১ সালের ১০ আগস্ট বোগোটার এক প্রভাবশালী পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।

২০১০ সালে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর পূর্বসূরির নীতি থেকে সরে আসেন সান্তোস। ভেনেজুয়েলার বামপন্থি সরকারের সঙ্গে বৈরিতার অবসান ঘটান। এরপর বিদ্রোহীদের সঙ্গে শান্তিচুক্তি এগিয়ে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েই ২০১৪ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হন সান্তোস। বহুল প্রত্যাশিত এই শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে ৫২ বছরের রক্তাক্ত সংঘাতের ইতি টেনেছেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস। তবে ফার্ক বিদ্রোহী নেতা লোন্দোনিও তিমোশেঙ্কোও এই চুক্তি বাস্তবায়নে অন্যতম ভূমিকা রেখেছেন। নোবেল কমিটির সম্ভাব্য তালিকায় লোন্দোনিওর নাম থাকলেও শেষ পর্যন্ত পুরস্কার জিতে নিলেন হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস। কলম্বিয়ায় এই গৃহযুদ্ধে ২ লাখ ৬০ হাজার মানুষ প্রাণ হারায়।

 

>>চিকিৎসাশাস্ত্রে ইয়োশিনোরি ওশুমির সাফল্য

কোষের আত্মভক্ষণবিষয়ক ধারণা দেওয়ায় চিকিৎসাশাস্ত্রে এবার নোবেল পেয়েছেন ইয়োশিনোরি ওশুমি। তিনি জাপানের টোকিও ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অধ্যাপক। নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হওয়ার পর তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, শৈশবে অনেক দিন তিনি অনাহারে কাটিয়েছেন।

আর্থিক অসঙ্গতি না থাকলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রভাবে ওশুমিকে অভাবের মধ্য দিয়ে বড় হতে হয়।

স্কুলে তেমন মেধাবী ছিলেন না। সেই কম মেধাবী ছেলেটাই গোটা পৃথিবীকে আরও একবার প্রমাণ করে দিলেন ‘পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি’। তার বাবা ও পিতামহ উভয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করতেন। ছোটবেলায় মাকে দেখেছেন যক্ষ্মারোগে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন বিছানায় পড়ে থাকতে। তখনই প্রথম মায়ের পথ্য অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধবিষয়ক ধারণা প্রথম পান। পরবর্তীতে তিনি ইয়োকোহামা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি তার গবেষণায় দেখান যে, দেহ নিজেই তার  কোষ ধ্বংস করছে। তবে এই আত্মভক্ষণ কোষের একটি স্বাভাবিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।  কোনো কারণে জীবাণুর সংক্রমণ ঘটলে নিজের সুরক্ষার জন্য কোষ ধ্বংস করতে দেহ ওই প্রক্রিয়া ব্যবহার করে।

পাশাপাশি নতুন কোষের জন্য জায়গা ছেড়ে দিতে পুরনো কোষ এভাবেই তার আবর্জনা প্রক্রিয়াজাত করে। ১৯৮৮ সালে ইয়োশিনোরি ওশুমি প্রথম এই ধারণা দেন। তার গবেষণার প্রায় ৩০ বছর পর তিনি এ বিষয়ে গবেষণার স্বীকৃতিস্বরূপ এই নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হলেন।

 

>>ইলেকট্রনিক্সে নতুন দিগন্ত উন্মোচন  করে পদার্থে নোবেল জয়

১৯০১ সালের পর এ নিয়ে এ পর্যন্ত মোট ২০৪ জন পদার্থে নোবেল পুরস্কার জিতেন। রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস এ বছর পদার্থবিজ্ঞানে অবদানের জন্য তিন ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানী ডেভিড জে থুলেস, এফ ডানকান এম হালডেন ও জে মাইকেল কোস্টারলিটজের নাম ঘোষণা করে। নিজেদের তাত্ত্বিক পাটাতনে পদার্থের আন্দোলিত অবস্থার দিশা দেওয়ার অবদানস্বরূপ এই তিন ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানীকে পদার্থে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। তাদের গবেষণা ইলেকট্রনিক্সে বিপুল অগ্রগতি আনবে বলে আশা প্রকাশ করেছে সুইডিশ একাডেমি। এ গবেষণায় এক অজানা দশার সন্ধান ব্যাখ্যা করা হয়েছে যেখানে পদার্থ বিচিত্র বাস্তবতায় বদলে যেতে পারে। আমরা জানি পদার্থের অবস্থান তিনটি। কঠিন, তরল ও বায়বীয়—এই তিন অবস্থার একটি থেকে অন্যটিতে পরিবর্তিত হওয়ার সময় পদার্থ ওই বিচিত্র দশায় অবস্থান করে। এই দশাকে শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন এই তিন পদার্থবিদ। আর দশা শনাক্তকরণে তারা চমৎকার গাণিতিক ব্যাখ্যা ব্যবহার করেছেন। এই গাণিতিক ব্যাখ্যা ব্যবহার করার জন্যই তাদের নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। তাদের গবেষণায় তারা সুপার কন্ডাক্টর, সুপার ফ্লুইড ও পাতলা ম্যাগনেটিক ফিল্মের আচরণ বুঝতে উচ্চতর গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন।

তাদের গবেষণার ফলে ইলেকট্রনিক্সে নতুন সম্ভাবনার দিশা পাওয়া গেছে। ডেভিড জে থুলেস ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেছেন। আর এফ ডানকান এম হালডেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথার্ন ক্যালিফোর্নিয়ায় যোগ দেওয়ার আগে ফ্রান্সে ফিজিওসিস্ট হিসেবে কাজ করেছেন। ফিনল্যান্ড এ জে মাইকেল কোস্টারলিটজ রিসার্চ ফেলো হিসেবে কাজ করছেন অল্টো ইউনিভার্সিটিতে। এই নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে দুই ভাগে। প্রথম ভাগের পুরস্কার পাবেন বিজ্ঞানী ডেভিড থুলেস। অন্য ভাগের পুরস্কার পাবেন বাকি দুই বিজ্ঞানী।

 

>> রসায়নে তিন বিজ্ঞানীর অর্জন

এ বছর রসায়নশাস্ত্রে নোবেল পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী— ফ্রান্সের জ্যঁ পিয়েরে সাভেজ, যুক্তরাজ্যের স্যার জে ফ্রেজার স্টোডার্ট এবং নেদারল্যান্ডসের বার্নার্ড এল ফেরিঙ্গা। এই তিন বিজ্ঞানীর মধ্যে পুরস্কারের আট মিলিয়ন ডলার ভাগ হবে। সুইডিশ নোবেল কমিটির বক্তব্যে বলা হয়, বিশ্বের ‘সবচেয়ে ক্ষুদ্রতর যন্ত্র’ তৈরির জন্য তিনজন যৌথভাবে এ পুরস্কার জিতেছেন।

তারা তাদের গবেষণায় অণু সমতুল্য ক্ষুদ্রতম যন্ত্রের নকশা ও সংশ্লেষণ করেছেন। ন্যানো প্রযুক্তির ইতিহাসে এই গবেষণা নতুন একটি মাত্রা যুক্ত করেছে। তাদের অবদান রসায়নশাস্ত্রকে ভিন্নতর উচ্চতায় পৌঁছে দেবে। সুইডেনে একটি সংবাদ সম্মেলনে এ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। বিজয়ী এই তিন বিজ্ঞানী ১৯০১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ২০০ জনের তালিকায় যুক্ত হলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা