শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

নোবেল পুরস্কার ২০১৬

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার ২০১৬

ইতিমধ্যেই ২০১৬ সালের নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১০ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে এই পুরস্কার। পদার্থ, রসায়ন, অর্থনীতি, সাহিত্য, চিকিৎসাবিজ্ঞান ও শান্তিতে ঘোষণা করা হয় এই পুরস্কার। এ বছর এই ক্যাটাগরিতে মোট ১১ জন নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তাদের নিয়েই আমাদের আজকের রকমারি—

 

>> নোবেল কাহন

১৮৯৫ সালের নভেম্বর মাসে আলফ্রেড নোবেল তার মোট উপার্জনের ৯৪% অর্থ প্রায় ৩ কোটি সুইডিশ ক্রোনার দিয়ে উইলের মাধ্যমে নোবেল পুরস্কার প্রবর্তন করেন। এই বিপুল অর্থ দিয়েই শুরু হয় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান। ১৯৬৮-তে এই তালিকায় যুক্ত হয় অর্থনীতি।

১০ ডিসেম্বর ১৮৯৬ সালে স্যান রিমো ইতালিতে পুরস্কার ঘোষণার আগেই মৃত্যুবরণ করেছিলেন আলফ্রেড নোবেল। আইনসভার অনুমোদন শেষে তার উইল অনুযায়ী নোবেল ফাউন্ডেশন গঠিত হয়। ফাউন্ডেশনের ওপর দায়িত্ব বর্তায় আলফ্রেড নোবেলের রেখে যাওয়া অর্থের সার্বিক তত্ত্বাবধায়ন করা এবং নোবেল পুরস্কারের সার্বিক ব্যবস্থাপনা করা। আর বিজয়ী নির্বাচনের দায়িত্ব সুইডিশ একাডেমি আর নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটিকে ভাগ করে দেওয়া হয়।

২১ অক্টোবর ১৮৩৩ সালে সুইডেনের স্টকহোমে একটি প্রকৌশল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একাধারে রসায়নবিদ, প্রকৌশলী ও একজন উদ্ভাবক। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ৩৫৫টি উদ্ভাবন করেন। যার মাধ্যমে তিনি জীবদ্দশায় প্রচুর ধন-সম্পদের মালিক হন। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল ডিনামাইট। এই ডিনামাইট ব্যবহারের ফলে ১৮৮৮ সালে তিনি মৃতদের তালিকা দেখে কষ্ট পান। পরবর্তীতে তিনি তার অর্জিত সব সম্পদ দিয়ে নোবেল পুরস্কারের প্রবর্তন করেন।

আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুদিবস ১০ ডিসেম্বর নরওয়ের অসলোতে শান্তি পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। আর অন্যান্য পুরস্কারগুলোও একই দিনেই সুইডেনের স্টকহোমে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। শান্তিতে পুরস্কার ঘোষণা করে নোবেল কমিটি অব নরওয়েজিয়ান পার্লামেন্ট; পদার্থ, রসায়ন আর অর্থনীতিতে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স; সাহিত্যে সুইডিশ একাডেমি এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানে ক্যারেলিনস্কা ইনস্টিটিউট।

 

>> সাহিত্যে বব ডিলানের নোবেল জয়

সাহিত্যে এ বছর নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মার্কিন গায়ক ও গীতিকার বব ডিলান। তার আসল নাম রবার্ট অ্যালেন জিমারম্যান। সাহিত্যে ১১৩তম  নোবেল বিজয়ী হিসেবে তার নাম ঘোষণা করে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি। ‘আমেরিকার সংগীত ঐতিহ্যে নতুন কাব্যিক মূর্ছনা সৃষ্টির’ কিংবদন্তি বব ডিলান। তিনি রক, ফোক, ফোক-রক, আরবান ফোকসহ ভিন্ন আমেজের সব গান করে এসেছেন। নোবেলের ১১২ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম কোনো সংগীতশিল্পী ও গীতিকার এ পুরস্কার পেলেন। এর আগেও বহুবার তার নাম মনোনয়ন তালিকায় উঠে এসেছিল। ২০০১ সালে ‘থিংকস হ্যাভ চেইঞ্জড’ গানটি দিয়ে বব ডিলান অস্কার জিতে নেন। ওয়ান্ডার্স বয়েজ চলচ্চিত্রে ডিলানের এই গানটি ব্যবহূত হয়েছিল। আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২০১২ সালে ডিলানের গলায় পরিয়ে দেন ‘মেডাল অব ফ্রিডম’। বব ডিলানের সংগীতশিল্পী হিসেবে আবির্ভাব ঘটে ১৯৫৯ সালে। দ্রুত খ্যাতির তুঙ্গে পৌঁছান এই শিল্পী। হাতে গিটার আর গলায় ঝোলানো হারমোনিকা তার ট্রেডমার্ক। তার গান ‘ব্লোয়িং ইন দ্য উইন্ড’ আর ‘দ্য টাইমস দে আর অ্যা চেইঞ্জিং’ এর মতো যুদ্ধবিরোধী গানগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।

ডিলানের সবচেয়ে বিখ্যাত গানগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে সাবটেরিয়ান হোমসিক ব্লুজ, মিস্টার ট্যাম্বুরিন ম্যান, জাস্ট লাইক অ্যা ওম্যান, লে লেডি লে, ট্যাঙ্গেলড আপ ইন দ্য ব্লু-এর মতো সব গান। বব ডিলানের গানে সবসময় উঠে এসেছে রাজনীতি, সমাজ আর দর্শনের ছায়া। বব ডিলান ১৯৭১ সালে ১ আগস্ট ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ এ অংশ নিয়েছিলেন। বাংলাদেশের দুস্থ শরণার্থীদের কল্যাণে তহবিল সংগ্রহের জন্য অনুষ্ঠানটি হয়েছিল নিউইয়র্ক সিটির ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে। এ জন্য বাংলাদেশের মানুষ বব ডিলানের প্রতি বরাবরই কৃতজ্ঞ। ৭৫ বছর বয়সী বব ডিলান এখনো শ্রোতাদের জন্য নিয়মিত গান গেয়ে যাচ্ছেন।

 

>> অর্থনীতিতে দুই মার্কিনির চমক

অর্থনীতিতে নোবেল দেওয়া শুরু হয় ১৯৬৯ সাল থেকে। এ বছর গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য অর্থনীতির নোবেল পুরস্কার জিতে নিয়েছেন দুই মার্কিন অর্থনীতিবিদ। তাদের একজন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত অর্থনীতিবিদ অলিভার হার্ট এবং আরেকজন ফিনল্যান্ডে জন্ম নেওয়া ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদ বেঙ্কট হোমস্ট্রর্ম। সুইডেনের স্থানীয় সময় সোমবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে সুইডিশ নোবেল কমিটি অব সায়েন্স এ বছরের পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে। বাজার অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হিসেবে কন্ট্রাক্ট থিওরিতে অবদানের কারণে এ দুই বিজ্ঞানীকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। আধুনিক অর্থনীতি শত সহস্র চুক্তিতে নানা রকম বাধা ও সমস্যা দেখা দেয়। চুক্তির সঙ্গে অর্থনীতির এই সম্পর্কের তত্ত্ব দিয়ে নোবেল জিতে নিয়েছেন এই দুই গবেষক। কন্ট্রাক্ট থিওরি নিয়ে এই দুই গবেষকের কাজ বাস্তব জীবনের বিভিন্ন চুক্তি ও এর প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহার বুঝতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। চুক্তি কাঠামোর সম্ভাব্য জটিলতা চিহ্নিত করতেও তাদের তত্ত্ব কাজে আসছে। অধ্যাপক বেঙ্কট হোমস্ট্রর্ম ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা বিভাগে কর্মরত আছেন। আর হার্ট হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক। হার্টের গবেষণার কেন্দ্র ছিল সেবা খাতের বিরাষ্ট্রীকরণ এবং দুই কোম্পানির একীভূতকরণের মতো বিষয়ের চুক্তির ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ। হোমস্ট্রর্ম সবচেয়ে বেশি আলোচিত হন তার চুক্তি আর প্রণোদনা করপোরেট খাতকে কতটা প্রভাবিত করে এ বিষয়ে গবেষণার জন্য। নোবেল পুরস্কারের ৮০ লাখ সুইডিশ ক্রোনার এ দুই গবেষকের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে।

 

>>শান্তিতে নোবেল জিতলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

এ বছর নোবেল শান্তি পুরস্কারের মনোনয়নের তালিকায় রেকর্ড ২২৮ জন ব্যক্তি ও ১৪৮টি সংগঠনের নাম জমা পড়ে। অনেক জল্পনার পর অবশেষে অর্ধশতকেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকা গৃহযুদ্ধের অবসানের জন্য এ বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কার জিতে নেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস। ৭ অক্টোবর স্থানীয় সময়  বেলা ১১টার দিকে নরওয়ের রাজধানী অসলোতে বিজয়ী হিসেবে তার নাম ঘোষণা করা হয়। এরপর কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস তার নোবেল পুরস্কারের অর্থ দেশটির অর্ধশতকের গৃহযুদ্ধের শিকারদের সহায়তার জন্য দান করার ঘোষণা দিয়েছেন।

 

১৯৫১ সালের ১০ আগস্ট বোগোটার এক প্রভাবশালী পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।

২০১০ সালে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর পূর্বসূরির নীতি থেকে সরে আসেন সান্তোস। ভেনেজুয়েলার বামপন্থি সরকারের সঙ্গে বৈরিতার অবসান ঘটান। এরপর বিদ্রোহীদের সঙ্গে শান্তিচুক্তি এগিয়ে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েই ২০১৪ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হন সান্তোস। বহুল প্রত্যাশিত এই শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে ৫২ বছরের রক্তাক্ত সংঘাতের ইতি টেনেছেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস। তবে ফার্ক বিদ্রোহী নেতা লোন্দোনিও তিমোশেঙ্কোও এই চুক্তি বাস্তবায়নে অন্যতম ভূমিকা রেখেছেন। নোবেল কমিটির সম্ভাব্য তালিকায় লোন্দোনিওর নাম থাকলেও শেষ পর্যন্ত পুরস্কার জিতে নিলেন হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস। কলম্বিয়ায় এই গৃহযুদ্ধে ২ লাখ ৬০ হাজার মানুষ প্রাণ হারায়।

 

>>চিকিৎসাশাস্ত্রে ইয়োশিনোরি ওশুমির সাফল্য

কোষের আত্মভক্ষণবিষয়ক ধারণা দেওয়ায় চিকিৎসাশাস্ত্রে এবার নোবেল পেয়েছেন ইয়োশিনোরি ওশুমি। তিনি জাপানের টোকিও ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অধ্যাপক। নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হওয়ার পর তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, শৈশবে অনেক দিন তিনি অনাহারে কাটিয়েছেন।

আর্থিক অসঙ্গতি না থাকলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রভাবে ওশুমিকে অভাবের মধ্য দিয়ে বড় হতে হয়।

স্কুলে তেমন মেধাবী ছিলেন না। সেই কম মেধাবী ছেলেটাই গোটা পৃথিবীকে আরও একবার প্রমাণ করে দিলেন ‘পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি’। তার বাবা ও পিতামহ উভয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করতেন। ছোটবেলায় মাকে দেখেছেন যক্ষ্মারোগে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন বিছানায় পড়ে থাকতে। তখনই প্রথম মায়ের পথ্য অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধবিষয়ক ধারণা প্রথম পান। পরবর্তীতে তিনি ইয়োকোহামা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি তার গবেষণায় দেখান যে, দেহ নিজেই তার  কোষ ধ্বংস করছে। তবে এই আত্মভক্ষণ কোষের একটি স্বাভাবিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।  কোনো কারণে জীবাণুর সংক্রমণ ঘটলে নিজের সুরক্ষার জন্য কোষ ধ্বংস করতে দেহ ওই প্রক্রিয়া ব্যবহার করে।

পাশাপাশি নতুন কোষের জন্য জায়গা ছেড়ে দিতে পুরনো কোষ এভাবেই তার আবর্জনা প্রক্রিয়াজাত করে। ১৯৮৮ সালে ইয়োশিনোরি ওশুমি প্রথম এই ধারণা দেন। তার গবেষণার প্রায় ৩০ বছর পর তিনি এ বিষয়ে গবেষণার স্বীকৃতিস্বরূপ এই নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হলেন।

 

>>ইলেকট্রনিক্সে নতুন দিগন্ত উন্মোচন  করে পদার্থে নোবেল জয়

১৯০১ সালের পর এ নিয়ে এ পর্যন্ত মোট ২০৪ জন পদার্থে নোবেল পুরস্কার জিতেন। রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস এ বছর পদার্থবিজ্ঞানে অবদানের জন্য তিন ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানী ডেভিড জে থুলেস, এফ ডানকান এম হালডেন ও জে মাইকেল কোস্টারলিটজের নাম ঘোষণা করে। নিজেদের তাত্ত্বিক পাটাতনে পদার্থের আন্দোলিত অবস্থার দিশা দেওয়ার অবদানস্বরূপ এই তিন ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানীকে পদার্থে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। তাদের গবেষণা ইলেকট্রনিক্সে বিপুল অগ্রগতি আনবে বলে আশা প্রকাশ করেছে সুইডিশ একাডেমি। এ গবেষণায় এক অজানা দশার সন্ধান ব্যাখ্যা করা হয়েছে যেখানে পদার্থ বিচিত্র বাস্তবতায় বদলে যেতে পারে। আমরা জানি পদার্থের অবস্থান তিনটি। কঠিন, তরল ও বায়বীয়—এই তিন অবস্থার একটি থেকে অন্যটিতে পরিবর্তিত হওয়ার সময় পদার্থ ওই বিচিত্র দশায় অবস্থান করে। এই দশাকে শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন এই তিন পদার্থবিদ। আর দশা শনাক্তকরণে তারা চমৎকার গাণিতিক ব্যাখ্যা ব্যবহার করেছেন। এই গাণিতিক ব্যাখ্যা ব্যবহার করার জন্যই তাদের নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। তাদের গবেষণায় তারা সুপার কন্ডাক্টর, সুপার ফ্লুইড ও পাতলা ম্যাগনেটিক ফিল্মের আচরণ বুঝতে উচ্চতর গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন।

তাদের গবেষণার ফলে ইলেকট্রনিক্সে নতুন সম্ভাবনার দিশা পাওয়া গেছে। ডেভিড জে থুলেস ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেছেন। আর এফ ডানকান এম হালডেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথার্ন ক্যালিফোর্নিয়ায় যোগ দেওয়ার আগে ফ্রান্সে ফিজিওসিস্ট হিসেবে কাজ করেছেন। ফিনল্যান্ড এ জে মাইকেল কোস্টারলিটজ রিসার্চ ফেলো হিসেবে কাজ করছেন অল্টো ইউনিভার্সিটিতে। এই নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে দুই ভাগে। প্রথম ভাগের পুরস্কার পাবেন বিজ্ঞানী ডেভিড থুলেস। অন্য ভাগের পুরস্কার পাবেন বাকি দুই বিজ্ঞানী।

 

>> রসায়নে তিন বিজ্ঞানীর অর্জন

এ বছর রসায়নশাস্ত্রে নোবেল পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী— ফ্রান্সের জ্যঁ পিয়েরে সাভেজ, যুক্তরাজ্যের স্যার জে ফ্রেজার স্টোডার্ট এবং নেদারল্যান্ডসের বার্নার্ড এল ফেরিঙ্গা। এই তিন বিজ্ঞানীর মধ্যে পুরস্কারের আট মিলিয়ন ডলার ভাগ হবে। সুইডিশ নোবেল কমিটির বক্তব্যে বলা হয়, বিশ্বের ‘সবচেয়ে ক্ষুদ্রতর যন্ত্র’ তৈরির জন্য তিনজন যৌথভাবে এ পুরস্কার জিতেছেন।

তারা তাদের গবেষণায় অণু সমতুল্য ক্ষুদ্রতম যন্ত্রের নকশা ও সংশ্লেষণ করেছেন। ন্যানো প্রযুক্তির ইতিহাসে এই গবেষণা নতুন একটি মাত্রা যুক্ত করেছে। তাদের অবদান রসায়নশাস্ত্রকে ভিন্নতর উচ্চতায় পৌঁছে দেবে। সুইডেনে একটি সংবাদ সম্মেলনে এ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। বিজয়ী এই তিন বিজ্ঞানী ১৯০১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ২০০ জনের তালিকায় যুক্ত হলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

১ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

২২ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে