শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

নোবেল পুরস্কার ২০১৬

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার ২০১৬

ইতিমধ্যেই ২০১৬ সালের নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১০ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে এই পুরস্কার। পদার্থ, রসায়ন, অর্থনীতি, সাহিত্য, চিকিৎসাবিজ্ঞান ও শান্তিতে ঘোষণা করা হয় এই পুরস্কার। এ বছর এই ক্যাটাগরিতে মোট ১১ জন নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তাদের নিয়েই আমাদের আজকের রকমারি—

 

>> নোবেল কাহন

১৮৯৫ সালের নভেম্বর মাসে আলফ্রেড নোবেল তার মোট উপার্জনের ৯৪% অর্থ প্রায় ৩ কোটি সুইডিশ ক্রোনার দিয়ে উইলের মাধ্যমে নোবেল পুরস্কার প্রবর্তন করেন। এই বিপুল অর্থ দিয়েই শুরু হয় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান। ১৯৬৮-তে এই তালিকায় যুক্ত হয় অর্থনীতি।

১০ ডিসেম্বর ১৮৯৬ সালে স্যান রিমো ইতালিতে পুরস্কার ঘোষণার আগেই মৃত্যুবরণ করেছিলেন আলফ্রেড নোবেল। আইনসভার অনুমোদন শেষে তার উইল অনুযায়ী নোবেল ফাউন্ডেশন গঠিত হয়। ফাউন্ডেশনের ওপর দায়িত্ব বর্তায় আলফ্রেড নোবেলের রেখে যাওয়া অর্থের সার্বিক তত্ত্বাবধায়ন করা এবং নোবেল পুরস্কারের সার্বিক ব্যবস্থাপনা করা। আর বিজয়ী নির্বাচনের দায়িত্ব সুইডিশ একাডেমি আর নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটিকে ভাগ করে দেওয়া হয়।

২১ অক্টোবর ১৮৩৩ সালে সুইডেনের স্টকহোমে একটি প্রকৌশল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একাধারে রসায়নবিদ, প্রকৌশলী ও একজন উদ্ভাবক। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ৩৫৫টি উদ্ভাবন করেন। যার মাধ্যমে তিনি জীবদ্দশায় প্রচুর ধন-সম্পদের মালিক হন। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল ডিনামাইট। এই ডিনামাইট ব্যবহারের ফলে ১৮৮৮ সালে তিনি মৃতদের তালিকা দেখে কষ্ট পান। পরবর্তীতে তিনি তার অর্জিত সব সম্পদ দিয়ে নোবেল পুরস্কারের প্রবর্তন করেন।

আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুদিবস ১০ ডিসেম্বর নরওয়ের অসলোতে শান্তি পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। আর অন্যান্য পুরস্কারগুলোও একই দিনেই সুইডেনের স্টকহোমে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। শান্তিতে পুরস্কার ঘোষণা করে নোবেল কমিটি অব নরওয়েজিয়ান পার্লামেন্ট; পদার্থ, রসায়ন আর অর্থনীতিতে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স; সাহিত্যে সুইডিশ একাডেমি এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানে ক্যারেলিনস্কা ইনস্টিটিউট।

 

>> সাহিত্যে বব ডিলানের নোবেল জয়

সাহিত্যে এ বছর নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মার্কিন গায়ক ও গীতিকার বব ডিলান। তার আসল নাম রবার্ট অ্যালেন জিমারম্যান। সাহিত্যে ১১৩তম  নোবেল বিজয়ী হিসেবে তার নাম ঘোষণা করে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি। ‘আমেরিকার সংগীত ঐতিহ্যে নতুন কাব্যিক মূর্ছনা সৃষ্টির’ কিংবদন্তি বব ডিলান। তিনি রক, ফোক, ফোক-রক, আরবান ফোকসহ ভিন্ন আমেজের সব গান করে এসেছেন। নোবেলের ১১২ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম কোনো সংগীতশিল্পী ও গীতিকার এ পুরস্কার পেলেন। এর আগেও বহুবার তার নাম মনোনয়ন তালিকায় উঠে এসেছিল। ২০০১ সালে ‘থিংকস হ্যাভ চেইঞ্জড’ গানটি দিয়ে বব ডিলান অস্কার জিতে নেন। ওয়ান্ডার্স বয়েজ চলচ্চিত্রে ডিলানের এই গানটি ব্যবহূত হয়েছিল। আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২০১২ সালে ডিলানের গলায় পরিয়ে দেন ‘মেডাল অব ফ্রিডম’। বব ডিলানের সংগীতশিল্পী হিসেবে আবির্ভাব ঘটে ১৯৫৯ সালে। দ্রুত খ্যাতির তুঙ্গে পৌঁছান এই শিল্পী। হাতে গিটার আর গলায় ঝোলানো হারমোনিকা তার ট্রেডমার্ক। তার গান ‘ব্লোয়িং ইন দ্য উইন্ড’ আর ‘দ্য টাইমস দে আর অ্যা চেইঞ্জিং’ এর মতো যুদ্ধবিরোধী গানগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।

ডিলানের সবচেয়ে বিখ্যাত গানগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে সাবটেরিয়ান হোমসিক ব্লুজ, মিস্টার ট্যাম্বুরিন ম্যান, জাস্ট লাইক অ্যা ওম্যান, লে লেডি লে, ট্যাঙ্গেলড আপ ইন দ্য ব্লু-এর মতো সব গান। বব ডিলানের গানে সবসময় উঠে এসেছে রাজনীতি, সমাজ আর দর্শনের ছায়া। বব ডিলান ১৯৭১ সালে ১ আগস্ট ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ এ অংশ নিয়েছিলেন। বাংলাদেশের দুস্থ শরণার্থীদের কল্যাণে তহবিল সংগ্রহের জন্য অনুষ্ঠানটি হয়েছিল নিউইয়র্ক সিটির ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে। এ জন্য বাংলাদেশের মানুষ বব ডিলানের প্রতি বরাবরই কৃতজ্ঞ। ৭৫ বছর বয়সী বব ডিলান এখনো শ্রোতাদের জন্য নিয়মিত গান গেয়ে যাচ্ছেন।

 

>> অর্থনীতিতে দুই মার্কিনির চমক

অর্থনীতিতে নোবেল দেওয়া শুরু হয় ১৯৬৯ সাল থেকে। এ বছর গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য অর্থনীতির নোবেল পুরস্কার জিতে নিয়েছেন দুই মার্কিন অর্থনীতিবিদ। তাদের একজন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত অর্থনীতিবিদ অলিভার হার্ট এবং আরেকজন ফিনল্যান্ডে জন্ম নেওয়া ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদ বেঙ্কট হোমস্ট্রর্ম। সুইডেনের স্থানীয় সময় সোমবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে সুইডিশ নোবেল কমিটি অব সায়েন্স এ বছরের পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে। বাজার অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হিসেবে কন্ট্রাক্ট থিওরিতে অবদানের কারণে এ দুই বিজ্ঞানীকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। আধুনিক অর্থনীতি শত সহস্র চুক্তিতে নানা রকম বাধা ও সমস্যা দেখা দেয়। চুক্তির সঙ্গে অর্থনীতির এই সম্পর্কের তত্ত্ব দিয়ে নোবেল জিতে নিয়েছেন এই দুই গবেষক। কন্ট্রাক্ট থিওরি নিয়ে এই দুই গবেষকের কাজ বাস্তব জীবনের বিভিন্ন চুক্তি ও এর প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহার বুঝতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। চুক্তি কাঠামোর সম্ভাব্য জটিলতা চিহ্নিত করতেও তাদের তত্ত্ব কাজে আসছে। অধ্যাপক বেঙ্কট হোমস্ট্রর্ম ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা বিভাগে কর্মরত আছেন। আর হার্ট হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক। হার্টের গবেষণার কেন্দ্র ছিল সেবা খাতের বিরাষ্ট্রীকরণ এবং দুই কোম্পানির একীভূতকরণের মতো বিষয়ের চুক্তির ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ। হোমস্ট্রর্ম সবচেয়ে বেশি আলোচিত হন তার চুক্তি আর প্রণোদনা করপোরেট খাতকে কতটা প্রভাবিত করে এ বিষয়ে গবেষণার জন্য। নোবেল পুরস্কারের ৮০ লাখ সুইডিশ ক্রোনার এ দুই গবেষকের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে।

 

>>শান্তিতে নোবেল জিতলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

এ বছর নোবেল শান্তি পুরস্কারের মনোনয়নের তালিকায় রেকর্ড ২২৮ জন ব্যক্তি ও ১৪৮টি সংগঠনের নাম জমা পড়ে। অনেক জল্পনার পর অবশেষে অর্ধশতকেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকা গৃহযুদ্ধের অবসানের জন্য এ বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কার জিতে নেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস। ৭ অক্টোবর স্থানীয় সময়  বেলা ১১টার দিকে নরওয়ের রাজধানী অসলোতে বিজয়ী হিসেবে তার নাম ঘোষণা করা হয়। এরপর কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস তার নোবেল পুরস্কারের অর্থ দেশটির অর্ধশতকের গৃহযুদ্ধের শিকারদের সহায়তার জন্য দান করার ঘোষণা দিয়েছেন।

 

১৯৫১ সালের ১০ আগস্ট বোগোটার এক প্রভাবশালী পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।

২০১০ সালে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর পূর্বসূরির নীতি থেকে সরে আসেন সান্তোস। ভেনেজুয়েলার বামপন্থি সরকারের সঙ্গে বৈরিতার অবসান ঘটান। এরপর বিদ্রোহীদের সঙ্গে শান্তিচুক্তি এগিয়ে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েই ২০১৪ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হন সান্তোস। বহুল প্রত্যাশিত এই শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে ৫২ বছরের রক্তাক্ত সংঘাতের ইতি টেনেছেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস। তবে ফার্ক বিদ্রোহী নেতা লোন্দোনিও তিমোশেঙ্কোও এই চুক্তি বাস্তবায়নে অন্যতম ভূমিকা রেখেছেন। নোবেল কমিটির সম্ভাব্য তালিকায় লোন্দোনিওর নাম থাকলেও শেষ পর্যন্ত পুরস্কার জিতে নিলেন হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস। কলম্বিয়ায় এই গৃহযুদ্ধে ২ লাখ ৬০ হাজার মানুষ প্রাণ হারায়।

 

>>চিকিৎসাশাস্ত্রে ইয়োশিনোরি ওশুমির সাফল্য

কোষের আত্মভক্ষণবিষয়ক ধারণা দেওয়ায় চিকিৎসাশাস্ত্রে এবার নোবেল পেয়েছেন ইয়োশিনোরি ওশুমি। তিনি জাপানের টোকিও ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অধ্যাপক। নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হওয়ার পর তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, শৈশবে অনেক দিন তিনি অনাহারে কাটিয়েছেন।

আর্থিক অসঙ্গতি না থাকলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রভাবে ওশুমিকে অভাবের মধ্য দিয়ে বড় হতে হয়।

স্কুলে তেমন মেধাবী ছিলেন না। সেই কম মেধাবী ছেলেটাই গোটা পৃথিবীকে আরও একবার প্রমাণ করে দিলেন ‘পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি’। তার বাবা ও পিতামহ উভয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করতেন। ছোটবেলায় মাকে দেখেছেন যক্ষ্মারোগে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন বিছানায় পড়ে থাকতে। তখনই প্রথম মায়ের পথ্য অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধবিষয়ক ধারণা প্রথম পান। পরবর্তীতে তিনি ইয়োকোহামা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি তার গবেষণায় দেখান যে, দেহ নিজেই তার  কোষ ধ্বংস করছে। তবে এই আত্মভক্ষণ কোষের একটি স্বাভাবিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।  কোনো কারণে জীবাণুর সংক্রমণ ঘটলে নিজের সুরক্ষার জন্য কোষ ধ্বংস করতে দেহ ওই প্রক্রিয়া ব্যবহার করে।

পাশাপাশি নতুন কোষের জন্য জায়গা ছেড়ে দিতে পুরনো কোষ এভাবেই তার আবর্জনা প্রক্রিয়াজাত করে। ১৯৮৮ সালে ইয়োশিনোরি ওশুমি প্রথম এই ধারণা দেন। তার গবেষণার প্রায় ৩০ বছর পর তিনি এ বিষয়ে গবেষণার স্বীকৃতিস্বরূপ এই নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হলেন।

 

>>ইলেকট্রনিক্সে নতুন দিগন্ত উন্মোচন  করে পদার্থে নোবেল জয়

১৯০১ সালের পর এ নিয়ে এ পর্যন্ত মোট ২০৪ জন পদার্থে নোবেল পুরস্কার জিতেন। রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস এ বছর পদার্থবিজ্ঞানে অবদানের জন্য তিন ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানী ডেভিড জে থুলেস, এফ ডানকান এম হালডেন ও জে মাইকেল কোস্টারলিটজের নাম ঘোষণা করে। নিজেদের তাত্ত্বিক পাটাতনে পদার্থের আন্দোলিত অবস্থার দিশা দেওয়ার অবদানস্বরূপ এই তিন ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানীকে পদার্থে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। তাদের গবেষণা ইলেকট্রনিক্সে বিপুল অগ্রগতি আনবে বলে আশা প্রকাশ করেছে সুইডিশ একাডেমি। এ গবেষণায় এক অজানা দশার সন্ধান ব্যাখ্যা করা হয়েছে যেখানে পদার্থ বিচিত্র বাস্তবতায় বদলে যেতে পারে। আমরা জানি পদার্থের অবস্থান তিনটি। কঠিন, তরল ও বায়বীয়—এই তিন অবস্থার একটি থেকে অন্যটিতে পরিবর্তিত হওয়ার সময় পদার্থ ওই বিচিত্র দশায় অবস্থান করে। এই দশাকে শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন এই তিন পদার্থবিদ। আর দশা শনাক্তকরণে তারা চমৎকার গাণিতিক ব্যাখ্যা ব্যবহার করেছেন। এই গাণিতিক ব্যাখ্যা ব্যবহার করার জন্যই তাদের নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। তাদের গবেষণায় তারা সুপার কন্ডাক্টর, সুপার ফ্লুইড ও পাতলা ম্যাগনেটিক ফিল্মের আচরণ বুঝতে উচ্চতর গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন।

তাদের গবেষণার ফলে ইলেকট্রনিক্সে নতুন সম্ভাবনার দিশা পাওয়া গেছে। ডেভিড জে থুলেস ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেছেন। আর এফ ডানকান এম হালডেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথার্ন ক্যালিফোর্নিয়ায় যোগ দেওয়ার আগে ফ্রান্সে ফিজিওসিস্ট হিসেবে কাজ করেছেন। ফিনল্যান্ড এ জে মাইকেল কোস্টারলিটজ রিসার্চ ফেলো হিসেবে কাজ করছেন অল্টো ইউনিভার্সিটিতে। এই নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে দুই ভাগে। প্রথম ভাগের পুরস্কার পাবেন বিজ্ঞানী ডেভিড থুলেস। অন্য ভাগের পুরস্কার পাবেন বাকি দুই বিজ্ঞানী।

 

>> রসায়নে তিন বিজ্ঞানীর অর্জন

এ বছর রসায়নশাস্ত্রে নোবেল পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী— ফ্রান্সের জ্যঁ পিয়েরে সাভেজ, যুক্তরাজ্যের স্যার জে ফ্রেজার স্টোডার্ট এবং নেদারল্যান্ডসের বার্নার্ড এল ফেরিঙ্গা। এই তিন বিজ্ঞানীর মধ্যে পুরস্কারের আট মিলিয়ন ডলার ভাগ হবে। সুইডিশ নোবেল কমিটির বক্তব্যে বলা হয়, বিশ্বের ‘সবচেয়ে ক্ষুদ্রতর যন্ত্র’ তৈরির জন্য তিনজন যৌথভাবে এ পুরস্কার জিতেছেন।

তারা তাদের গবেষণায় অণু সমতুল্য ক্ষুদ্রতম যন্ত্রের নকশা ও সংশ্লেষণ করেছেন। ন্যানো প্রযুক্তির ইতিহাসে এই গবেষণা নতুন একটি মাত্রা যুক্ত করেছে। তাদের অবদান রসায়নশাস্ত্রকে ভিন্নতর উচ্চতায় পৌঁছে দেবে। সুইডেনে একটি সংবাদ সম্মেলনে এ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। বিজয়ী এই তিন বিজ্ঞানী ১৯০১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ২০০ জনের তালিকায় যুক্ত হলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

এই মাত্র | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা