শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ মার্চ, ২০২২

বাংলাদেশ রাষ্ট্র ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি

রোবায়েত ফেরদৌস
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ রাষ্ট্র ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি

অনেকে বলতে ভালোবাসেন যে বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এ দেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি যুগ যুগ ধরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির স্বাক্ষর বহন করছে। ধর্মীয় বিশ্বাসের দিক থেকে ভিন্নতা থাকলেও এ দেশের হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সুদৃঢ় সামাজিক বন্ধনে আবদ্ধ; কিংবা আরও আগ বাড়িয়ে কেউ কেউ বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ এ দেশে নিরাপদে আছে। বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের পূজা উৎসব হিন্দু-মুসলমান মিলেমিশে উপভোগ করে। কিন্তু আমি বিনয়ের সঙ্গে এসব ভাবনার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করি। সর্বশেষ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে দুই দফা আক্রমণ, প্রতিমা ভাঙচুর আর অগ্নিসংযোগ এর নিকৃষ্ট উদাহরণ।

যেখানে সব ধর্মের মানুষের সংখ্যা বাড়ছে সেখানে ২০১১ সালের আদমশুমারিতে দেখা গেছে, হিন্দু জনসংখ্যা ১০ লাখ কমেছে; নিজ ভূমির মায়া ত্যাগ করে তারা ভারতসহ বিভিন্ন দেশে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে। এটা হয়েছে ‘ফোর্সড মাইগ্রেশন’ বা ‘জবরদস্তিমূলক অভিগমন’-এর কারণে। বিগত কয়েক বছরে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ, হামলা-মামলা, তাদের জায়গা-জমি দখল যেন জ্যামিতিক হারে বাড়ছে। রামুতে বৌদ্ধমন্দির জ্বালিয়ে দেওয়া, পাবনার সাঁথিয়ায় হিন্দুদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বসতবাড়িতে হামলা, নওগাঁয় চারজন সাঁওতাল কৃষককে হত্যা করা, দিনাজপুরের কান্তজির মন্দির উচ্ছেদের চেষ্টা, চিরিরবন্দরে হিন্দু উপাসনালয়ে আক্রমণ, পাবনার হেমায়েতপুরে শ্রীশ্রী অনুকূল ঠাকুর আশ্রমের সেবায়েতকে হত্যা-এ রকম বহু নজির আমাদের স্মৃতিতে এখনো জ্বলজ্বল।

ধর্মীয় সংখ্যালঘু যেমন হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, আহমদিয়া জামাত কিংবা জাতিগত সংখ্যালঘু যেমন চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো, সাঁওতাল, হাজংসহ বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায়ের জমিজমা দখল হয়ে যাচ্ছে; সত্য যে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে কোনো সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়নি-এর কারণ ‘দাঙ্গা’ বা ‘রায়ট’ শব্দের মানে দুই ধর্মের মানুষের মধ্যে মারামারি-খুনোখুনি, যাকে বলে রক্তাক্ত ভায়োলেন্স। ... এখানে সংখ্যাগুরু মুসলিমরা সংখ্যালঘু হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের একতরফা আক্রমণ করেছে, সংখ্যালঘুরা কোনো পাল্টা আক্রমণ বা প্রতিরোধ করতে পারেনি।

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কথা বলতে গিয়ে অনেকে ইতিহাসকে সাক্ষী মানেন যে, যুগ যুগ ধরে হিন্দু-মুসলিমরা শান্তিতে এ অঞ্চলে বসবাস করে আসছে। কিন্তু ইতিহাস বলছে, ভারত-পাকিস্তান ভাগই হয়েছিল উগ্র সাম্প্রদায়িক দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে, যার মূল কথা ছিল- হিন্দু ও মুসলিম দুটি আলাদা জাতি (যদিও এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই), তাদের আর একসঙ্গে থাকা চলে না। ভারত ভাগ নিয়ে হিন্দু, মুসলিম আর শিখ ধর্মের মানুষেরা ইতিহাসের ভয়ংকরতম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় মেতে উঠেছিল। কলকাতা, নোয়াখালী, বিহার আর পাঞ্জাবের এসব দাঙ্গায় কমপক্ষে ১২ লাখ মানুষ নিহত হয়েছিল। সেই ধারাবাহিকতা পাকিস্তানেও চলেছে। রামমন্দির-বাবরি মসজিদ দাঙ্গার কথা আমরা জানি, দাঙ্গার ধাক্কা বাংলাদেশেও লেগেছিল, বহুসংখ্যক হিন্দু মানুষ তখন দেশত্যাগে বাধ্য হয়েছিল। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি জেতার পর দেশের হিন্দু নারী-পুরুষের ওপর যে সাম্প্রদায়িক নিপীড়ন নেমে এসেছিল তা নিশ্চয়ই কেউ ভোলেনি। তখনো অনেক হিন্দু দেশ ছেড়েছিল। এখনো সেই ধারা পুরোপুরি বন্ধ হয়েছে বলা যাবে না।

ধর্মীয় সংখ্যালঘু যেমন হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, আহমদিয়া জামাত কিংবা জাতিগত সংখ্যালঘু যেমন চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো, সাঁওতাল, হাজংসহ বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায়ের জমিজমা দখল হয়ে যাচ্ছে; সত্য যে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে কোনো সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়নি-এর কারণ ‘দাঙ্গা’ বা ‘রায়ট’ শব্দের মানে দুই ধর্মের মানুষের মধ্যে মারামারি-খুনোখুনি, যাকে বলে রক্তাক্ত ভায়োলেন্স। স্বাধীন বাংলাদেশে যা হয়েছে তা হচ্ছে একপক্ষীয় সন্ত্রাস। অর্থাৎ, এখানে সংখ্যাগুরু মুসলিমরা সংখ্যালঘু হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের একতরফা আক্রমণ করেছে, সংখ্যালঘুরা কোনো পাল্টা আক্রমণ বা প্রতিরোধ করতে পারেনি। কাজেই অন্যরা বাংলাদেশে কোথায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দেখলেন তা বোধগম্য নয়। আমি বরং বদরুদ্দীন উমরের সঙ্গে একমত। বদরুদ্দীন উমর বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশ রাষ্ট্র ও সমাজের মধ্যেই সাম্প্রদায়িক চেতনার বীজ রয়ে গেছে।’ কাজেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কেবলই এক ‘মিথ’-বাস্তবে বা নিকট অতীতে যার প্রমাণ আমরা দেখি না। বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির উত্থান দেখে বহুমুখী লেখক হুমায়ুন আজাদ আশির দশকে খেদোক্তি করেছিলেন এই বলে যে আমরা ‘প্রতিক্রিয়াশীলতার দীর্ঘ ছায়ার নিচে’ জীবন অতিবাহন করছি; আর বর্তমান বাংলাদেশ দেখে প্রতীতি জন্মাচ্ছে, ‘প্রতিক্রিয়াশীলতার ধারালো চাপাতির নিচে’ আমরা এখন জীবনোপায় খুঁজে বেড়াচ্ছি।

হুমায়ুন আজাদ নিজেও কোপের শিকার হয়েছিলেন-তাঁরই উপন্যাসের মতো জঙ্গিরা তাঁকে চাপাতি দিয়ে ‘ফালি ফালি করে কাটা চাঁদে’ পরিণত করেছিল। সত্য বটে প্রবৃদ্ধি বাড়ছে, সমান্তরালে চাপাতির কোপও বাড়ছে। মানবাধিকার আন্দোলনের নেত্রী সুলতানা কামাল যথার্থ প্রশ্ন তুলেছেন, জীবনের নিরাপত্তা যদি না থাকে, কী করব এই প্রবৃদ্ধি-জিএনপি-জিডিপি দিয়ে? কী লাভ পার-ক্যাপিটা-ইনকামের হিসাব কষে? কথা তো ঠিক। আমরা যে ধর্মাবলম্ব^ীই হই না কেন, প্রতিক্রিয়াশীলের চাপাতির কোপের রেঞ্জের বাইরে কেউ-ই নই। টার্গেট যেন সবাই! সবার নামেই মৃত্যুর পরোয়ানা জারি করা আছে। এ যেন ‘জন্ম মানেই আজন্ম মৃত্যুদণ্ড বয়ে বেড়ানো’।

সংখ্যালঘুদের জমিজমা-সম্পদরাজি দখলের জন্য প্রথমত, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর; দ্বিতীয়ত, বসতবাড়িতে লুটতরাজ-অগ্নিসংযোগ; তৃতীয়ত, উপাসনালয় আক্রমণ এবং চতুর্থত, সংখ্যালঘুদের হুমকি-ধমকি-মামলা দেওয়া হয়; এসবে কাজ না হলে তাদের মেয়েদের ধর্ষণ করা হয়, যাতে সংখ্যালঘু মানুষের পক্ষে এলাকায় সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকা আর সম্ভব না হয়; এর ফলে তারা হয় অন্যত্র নয়তো অন্য দেশে চলে যেতে বাধ্য হয়।

সংখ্যালঘুদের জমি দখল বা তাদের ওপর আক্রমণে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াত- কেউ-ই পিছিয়ে নেই। সব মিলিয়ে বাংলাদেশে ভূমি নিয়ে যারপরনাই এক অমানবিক, নিষ্ঠুর আর রক্তাক্ত অধ্যায় রচিত হয়ে চলেছে। এ সাম্প্রদায়িক দখলবাজির প্রতিকারের জন্য কেউ নেই, নেই কোনো প্রতিবিধান। আর জঙ্গিবাদ? আমরা মনে করি, জঙ্গিবাদ এ সাম্প্রদায়িকতারই এক উগ্র রূপ ‘পলিটিক্যাল ইসলাম’-এর নামে যে তার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে।

লেখক : অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা