শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২৩

শুভ ইংরেজি নববর্ষ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শুভ ইংরেজি নববর্ষ

নতুন বছর নতুন আঙ্গিক নতুন চিন্তাভাবনা, নতুন আশা-আকাক্সক্ষা। নতুন বছর শুভ হোক এটাই সবার প্রত্যাশা, এটাই সবার কামনা। বাস্তবে বিদায়ী বছর যেভাবে গেছে তাতে অনেক বড় কিছু আশা করা যায় না। তবু নতুনের প্রতি ভালোর প্রতি সবারই একটা দুর্বার আকাক্সক্ষা বা চাহিদা থাকে। তেমন একটা স্বপ্ন কল্পনা ও দুর্বার মানবিক ইচ্ছা নিয়েই নতুন বছর ২০২৩-কে আলিঙ্গন করছি। আশা করি ২০২৩ আমাদের স্বস্তি দেবে, সুস্থিতি দেবে। যে যা-ই বলুক, মানব জাতিকে সব সময় সংগ্রাম করেই চলতে হয়। সংগ্রাম, সংগ্রাম আর সংগ্রাম মানবসত্তার এক মস্তবড় সার্থক উপাদান।

বিদায়ী বছরে আর যা কিছুই হোক অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক কোনো কিছুতেই তেমন বড়সড় সাফল্য ছিল না। আবার এটা সত্য, গত বছর বাংলাদেশ যতটা সমস্যায় পড়তে পারত, যতটা সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা ছিল মোটেই ততটা বা তেমন হয়নি। বিগত বছরে বাংলাদেশের অর্জন একেবারেই ফেলে দেওয়ার নয়। পদ্মা সেতু নিয়ে কত পানি ঘোলা করা হয়েছে, কত উলটা-পালটা কথা বলা হয়েছে, কতজনকে নাজেহাল করা হয়েছে। তার পরও পদ্মা সেতু সগৌরবে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। সরকার এবং সরকারি দল পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে ১০ লাখ মানুষের জমায়েত করতে চেয়েছিল। কাজটা বুদ্ধিমানের ছিল না। সে সময় বৃহত্তর সিলেটে ব্যাপক বন্যায় চরম ক্ষতি হয়েছিল। সেখানে ঝাঁপিয়ে পড়লে পদ্মা সেতুতে ১০ লাখ লোকের সমাবেশের চেষ্টার চাইতে অনেক ভালো হতো। কিন্তু তেমনটা হয়নি। ১০ লাখ লোকের জমায়েত হয়নি। আপনাআপনি ২-৩ লাখ লোকের যে সমাবেশ হয়েছিল সেটাই উত্তম। তার চাইতে বেশি দরকার ছিল না। পদ্মা সেতুতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুবই দরদের সঙ্গে ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের কথা তুলে ধরেছিলেন। তার পরও ছয় মাস যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ কারীরা এখনো রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে কাগজে কলমে ‘দুষ্কৃতকারী’। যারা বঙ্গবন্ধুকে খুন করেছিল, বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী-সন্তানকে খুন করেছিল তারা কিন্তু চিহ্নিত দুষ্কৃতকারী নয়। ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধা দু-চার জন যারা নেতা হয়েছে, মন্ত্রী হয়েছে, এমপি হয়েছে আদতে তারাও দুষ্কৃতকারী। কারণ সার্বিকভাবে ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধা জিয়া-এরশাদ-খালেদা জিয়ার সরকারের আমলে যেমন দুষ্কৃতকারী ছিল, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রিয় বোন শেখ হাসিনার সময়ও তারা একই রকম দুষ্কৃতকারী। এর কোনো হেরফের নেই, কোনো অদলবদল নেই। ’৭৫-এর প্রতিরোধ যুদ্ধে ১০৪ জন যোদ্ধা শহীদ হয়েছিল। কয়েকবার সংসদে শোক প্রস্তাব তুলতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছি। শোক প্রস্তাব তোলা যায়নি। বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার মালিক হলেও বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিরুদ্ধে যারা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন তাদের স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। বরং তারা নানাভাবে লাঞ্ছিত হয়েছে। বিশেষ করে সীমান্ত এলাকায় প্রথম দিকে সরকারি দল জিয়া-এরশাদ-খালেদা জিয়ার লোকজন পীড়ন করেছে। এখানে একটা কথা ধ্রুব সত্য, সবার আমলে সব সময় একইভাবে জুলুম-নির্যাতন হয়েছে, এখনো হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে বরং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আমলে কিছুটা কম হয়েছে। ’৭৫-এর প্রতিরোধ যুদ্ধে সবচাইতে বেশি সীমান্তে বসবাসকারী আদিবাসীরা অংশ নিয়েছিল। তাদের এক কথা, ‘ওরা জাতির পিতাকে হত্যা করেছে, আমরা তার প্রতিশোধ নেব।’ যখনই কোনো শৃঙ্খলা বাহিনীর সৃষ্টি হয় তখনই সেখানে বিশৃঙ্খলা ঘটার সম্ভাবনা নিয়েই সৃষ্টি হয়। শৃঙ্খলা বাহিনী হবে সেখানে বিশৃঙ্খলা হবে না এটা হলফ করে বলা যায় না। ছোটখাটো বিশৃঙ্খলা হবে, বড় বিশৃঙ্খলাও হতে পারে। কিন্তু আমি একজন সৌভাগ্যবান মানুষ, আমার দলে তেমন কঠিন বিশৃঙ্খলা কখনো হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের সময় একজন নামকরা কমান্ডার এক অপারেশনে গিয়ে প্রচ- ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। চারজন সহযোদ্ধা শাহাদাতবরণ করেছিল, দুই বা তিনটি অস্ত্র হারিয়েছিল, প্রায় হাজারো গুলি খরচ করা হয়েছিল। যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে ফিরে মারাত্মক তান্ডব শুরু করেছিল। আমাকে গালাগালিও করেছিল, ‘অস্ত্র দিতে পারে না আমাদের যুদ্ধে পাঠাইছে। হেডকোয়ার্টার উড়িয়ে দেব।’ চার-পাঁচ শ মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে এমন হম্বিতম্বি মুক্তিযুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনীতে একবারই হয়েছিল। ঘটনা ঘটার কয়েক ঘণ্টা পর আমি সেখানে গিয়েছিলাম। একমাত্র কমান্ডার ছাড়া আর সবার মূল দলের প্রতি আনুগত্য ছিল অপরিসীম। ঘটনাস্থলে পৌঁছে কয়েকজন যোদ্ধাকে কয়েকটা বেত মেরে কমান্ডারকে বলেছিলাম, আপনি বয়সী মানুষ। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার শর্ত ভেঙেছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রথম শর্ত হলো এক গুলি ব্যবহার করলে তার পরিবর্তে পাঁচ গুলি দিতে হবে। আপনি হাজারের ওপর গুলি খরচ করেছেন। পরিবর্তে একটা গুলিও অর্জন করতে পারেননি। চারজন সহযোদ্ধা শহীদ হয়েছেন। এ পর্যন্ত আমাদের কোথাও একত্রে দুজন শাহাদাতবরণ করেনি। কী জবাব দেবেন? আপনি কিছুটা বয়সী মানুষ তাই আপনাকে এবারের মতো ছেড়ে দেওয়া হলো। সেই কমান্ডার মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিন পর্যন্ত আর কখনো অমন করেননি। বরং সুশৃঙ্খল কাদেরিয়া বাহিনী গঠনে সিংহভাগ গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছেন। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ-প্রতিবাদে জাতীয় মুক্তিবাহিনীর মধ্যে কখনো কোনো বিদ্রোহের আলামত খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবু জিয়া সরকারের প্রলোভনে মহান ভারতের শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী সরকারের বদল হওয়ার পর মোরারজি দেশাই সরকারের আমলে আমাদের কিছু যোদ্ধা পালিয়ে এদিক-ওদিক চলে গিয়েছিল। জিয়াউর রহমানের প্রলোভনে পা দিয়েছিল। তবে এসব ছিল অতি নগণ্য, শতকরা পাঁচজনের কম। সেই প্রতিরোধ যোদ্ধারা আজ পর্যন্ত সরকারি স্বীকৃতি পায়নি। অথচ কেউ কেউ দালালি করে সরকারের কাছ থেকে টাকাপয়সা নিয়ে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের জন্য কিছু তো করেইনি বা করতে পারেনি বরং সরকারকে এমনকি বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে।

দীর্ঘ ২২-২৩ বছর পর বিদায়ী বছরের ২৩ ডিসেম্বর বোন শেখ হাসিনার সঙ্গে সপরিবারে সাক্ষাৎ হয়েছে। তাঁর সঙ্গে সোয়া ঘণ্টা-দেড় ঘণ্টা সব বিষয়ে চমৎকার আলাপ-আলোচনা হয়েছে। আমার এবং আমার পরিবারের প্রতি তাঁর সুগভীর মায়ামমতা-ভালোবাসা আগের চাইতেও বেশি দেখেছি। একজন মানুষ যখন দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের সর্বোচ্চ পদে অবস্থান করেন তখন স্বাভাবিকভাবেই কিছু চাটুকার, কিছু দালাল, কিছু বর্ণচোরার সৃষ্টি হয়। সেটা যে বোনের চারপাশে হয়নি সে কথা বলতে পারব না, বলা ঠিকও না। দেশে উন্নতি হয়নি এটা মুখ পুঁছে কেউ বললে সত্যের অপলাপ হবে। কিন্তু দেশ যেমন মদিনা সনদ অনুযায়ী চলছে না, তেমনি খুব একটা স্বাধীনতা বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়ও না। দেশ চলছে দেশের মতো। আরও ভালো চলতে পারত। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাঙালি জাতির নৈতিকতা, ত্যাগ-তিতিক্ষা, মানবতা সর্বকালের সীমা অতিক্রম করেছিল। চোরও নৈতিক কারণে চুরি ছেড়ে দিয়েছিল, ডাকাত ডাকাতি ছেড়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় তেমন কোনো প্রতারক ছিল না। কিন্তু আজ দুর্ভাগ্যের সঙ্গে বলতে হয়, বোন যত কিছুই করুন দেশে নৈতিকতার, মানবতার, শক্তি-সাহসের মানদন্ডে খুবই নিচুস্তরে। দেশকে ভালোবাসার মানুষের বড়ই অভাব। নিজেকে ভালোবাসার লোকেরও অভাব। শুধু চাই চাই আরও চাই এবং সে চাওয়ায়ও ধীরস্থির-শান্তভাবের কোনো বালাই নেই। কেমন যেন লুটেপুটে খাওয়ার স্বভাব। মাত্র কদিন পর দেশে নির্বাচন। সরকার যা-ই বলুক, বিগত দিনে অনেকটিই ভালো নির্বাচন হয়নি। আগের মতো নির্বাচন হলে সরকার এবং আওয়ামী লীগ উভয়েই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। একটা ভালো সরকারি প্রভাবমুক্ত অবাধ নির্বাচন দেশের মানুষের প্রত্যাশা। সে প্রত্যাশা পূরণ করতে পারলে বোন হাসিনা সত্যিকারেই যথার্থ জনপ্রিয় নেতা হবেন। তাঁর নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব দেশে যেমন আলোচনা হবে তেমনি বিশ্বদরবারেও বিবেচনা করা হবে। সেজন্য তাঁকে জনমতের প্রতি অবশ্যই সম্মান দেখাতে হবে। সব কথা সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ভালো জিনিস সত্য কথা ভীষণ তেতো হলেও সত্য সত্যই, বাস্তব বাস্তবই। যে যত নাক সিটকাক পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধু টানেল বাস্তব সত্য। সেসব না দেখার ভান করলে চলবে না। এসব বাস্তব জিনিসের সুফল দেশ পাবেই পাবে, জনগণ পাবেই পাবে। এটাকে চোখ বন্ধ করে কাকের মতো ঠোঁট পুঁছে অস্বীকার করলে কোনো লাভ হবে না। ইচ্ছা ছিল না তবু রংপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন নিয়ে দুই কথা বলতে চাই। কারণ ১৯৯১-এ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জয়ী পাঁচটি আসনের মধ্যে একটি রেখে বাকি চারটি ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। নেত্রী হাসিনা সেই উপনির্বাচনে বিরোধী দলের প্রধান নেতা হিসেবে রংপুর সার্কিট হাউসে থেকে ছয়-সাত দিন প্রচারণা চালিয়েছিলেন। আমি ছিলাম ১৫-১৬ দিন। বিএনপি তখন সরকারে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াও রংপুরে তিন-চার দিন নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছিলেন। সে নির্বাচনে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ছেড়ে দেওয়া চার আসনই জাতীয় পার্টি পেয়েছিল। চাঁদপুরের জননেতা মিজানুর রহমান চৌধুরী এবং বিক্রমপুরের শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ও রংপুরের অন্য দুজন। আওয়ামী লীগ সবকটিতে দ্বিতীয় হয়েছিল। যেখানে জাতীয় পার্টি লাখো ভোট পেয়েছিল সেখানে আওয়ামী লীগ পেয়েছিল ৭০-৮০ হাজার। অথচ বিএনপি ভোট ২-৩ হাজারের বেশি কোনো আসনে পায়নি। এবার সিটি নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেয়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এতে কী প্রমাণ করে? বিএনপি নির্বাচন করলে বিএনপি এখনো কি ৩-৪ হাজার ভোটের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে, তা কিন্তু নয়। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াতের পর দলাদলি-হানাহানি, মারামারি-কাটাকাটি বাদ দিলে রংপুরে জাতীয় পার্টি এখনো ১ নম্বর। আর সারা দেশে ৩ বা ৪ নম্বর। জাতীয় পার্টির নানা নেতা, নানাজন এটা নিয়ন্ত্রণে এনে জনগণের পাহারাদার হিসেবে দাঁড়াতে পারলে দেশে আরও যে রাজনৈতিক দল আছে তাদের গোনতায় ধরে অগ্রসর হলে রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে জাতীয় পার্টিকে একেবারে ফেলে দেওয়া যাবে না, যায়ও না। কিন্তু তারা আছে নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়ি নিয়ে। কামড়াকামড়ি সব দলেই আছে। দল হলে রাজনৈতিক দল বড় হলে কামড়াকামড়ি থাকবেই। অলংকার যেমন নারীর ভূষণ, তেমনি বড় দলে ছোটখাটো কামড়াকামড়ি বা মতভেদ রাজনীতির অলংকার। এ অলংকার ফেলে দেওয়ার কোনো উপায় নেই। এটাকে মেনেই চলতে হবে। দলীয় মারামারি-কাটাকাটি দলের ভিতরে সমালোচনা একে নিয়ন্ত্রণ করেই রাজনৈতিক নেতৃত্বের বিকাশ ঘটে। রাজনীতি কখনো ফুল বিছানোর সজ্জা নয়, কাঁটায় মোড়া পথে সন্তর্পণে চলতে পারা রাজনীতি। এটা কেউ পারে কেউ পারে না। তাই বলে কেউ ফেলনা নয়। সত্যকে যারা স্বীকার করে না তারা সত্যিই নিদারুণ নির্বোধ। কোনো শক্তিধর ইতিহাসের মোড় ঘোরাতে পারে? কেউ পারে না। ইতিহাস তার আপন মহিমায় নিজস্ব গতিতে এগিয়ে যায়। ইতিহাস সমকালের প্রভাবে কখনোসখনো স্তিমিত হয়। কিন্তু সমকালের প্রভাব কেটে গেলে ইতিহাস তার আপন মহিমায় প্রকাশিত হয়। তাই ঐতিহাসিক কোনো ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হতে পারে, কিন্তু মুছে ফেলা যায় না, ছাইচাপা দিয়ে ঢেকে রাখা যায় না। তাই সত্য সত্যই। কেউ কেউ তাকে ঢেকে রাখতে চাইলে সাময়িকভাবে সফলকাম হতেও পারেন। কিন্তু বিজয় অর্জন করেন না। তাই আজ আমাদের সবার আগে প্রয়োজন সত্যকে স্বীকার করা, দেশ ও দেশবাসীর জন্য কাজ করা। দেশের জনগণ যদি শান্তিতে-স্বস্তিতে না থাকে বা না থাকতে পারে তাহলে আমাদের দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের কোনো মূল্য হবে না। কয়েক বছর যাবৎ একটা বিষয় দেখে খুবই বিস্মিত হই, আমরা যারা প্রত্যক্ষ মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, কমবেশি যতটুকুই হোক ভূমিকা রেখেছিলাম দেশের অগণিত মানুষ এই দুর্যোগে ত্রাণ হিসেবে আমাদের নিয়েই অনেকে অনেক বেশি ভাবে। আজকের যুবক-যুবতী, ছাত্র-ছাত্রীর যে কিছু করার আছে তার অনেকটাই তারা ভাবে না, বুঝতে চায় না। আজ আমাদের যে অবস্থা আমাদের যে বয়স ’৭১-এ আমাদের বয়সের অনেকেই ছিলেন। কেউ কেউ তাদের সঠিক ভূমিকা রেখেছেন, কেউ কেউ বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়েছেন আমরা কাজ করেছি। আজকে যাদের কাজ করার সময় তারা কাজ না করে আমাদের দিকে তাকিয়ে বসে থাকলে এই গুমোট ভাব কাটবে না। আজকের যুবক আজকের ছাত্র তাদের করণীয় পুরো মাত্রায় করে যদি আমাদের দিকে তাকায় সেটা হবে সফলতার স্বর্ণপথ।

২০২২ সালের সব থেকে নিকৃষ্টতম ঘটনা বা কাজ গাজীপুরের বিএনপি নেতা আলী আজমকে মায়ের জানাজায় ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে কিছু সময়ের জন্য প্যারোলে মুক্তি। এটা সরকারের ভাবমূর্তি ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। প্যারোল না দিত সেটা ছিল এক কথা। কিন্তু মায়ের মৃত্যুতে প্যারোলে ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে জানাজায় হাজির করা এ এক দুর্দান্ত অমানবিক কর্মকান্ড। সরকারেরও বহু লোক এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ কাজে বিরক্ত। আমাদের সবারই পর্যাপ্ত মানবিক গুণ থাকার কথা। কিন্তু আস্তে আস্তে অনেক কিছুই নষ্ট হয়ে গেছে। কবে যে মানবিক গুণগুলো আবার ফিরে পাব, নাকি জীবিতকালে পাব না ঠিক বলতে পারছি না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের দেশ সারা বিশ্বে মানবিক গুণে শ্রেষ্ঠস্থান অর্জন করুক সেটাই প্রত্যাশা করি।

নতুন বছরে সবার মঙ্গল হোক, দেশবাসী পরম প্রশান্তিতে কাটাক, ২০২৩ হোক বিশ্বশান্তির মাইলফলক। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান হোক। দরিদ্রতার কশাঘাত থেকে মুক্তি পাক পৃথিবী। করোনাসহ সব রকম সংক্রামক রোগব্যাধির হাত থেকে বিশ্ব মুক্তি পাক- এ কামনাই করি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ