শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২৩

শুভ ইংরেজি নববর্ষ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শুভ ইংরেজি নববর্ষ

নতুন বছর নতুন আঙ্গিক নতুন চিন্তাভাবনা, নতুন আশা-আকাক্সক্ষা। নতুন বছর শুভ হোক এটাই সবার প্রত্যাশা, এটাই সবার কামনা। বাস্তবে বিদায়ী বছর যেভাবে গেছে তাতে অনেক বড় কিছু আশা করা যায় না। তবু নতুনের প্রতি ভালোর প্রতি সবারই একটা দুর্বার আকাক্সক্ষা বা চাহিদা থাকে। তেমন একটা স্বপ্ন কল্পনা ও দুর্বার মানবিক ইচ্ছা নিয়েই নতুন বছর ২০২৩-কে আলিঙ্গন করছি। আশা করি ২০২৩ আমাদের স্বস্তি দেবে, সুস্থিতি দেবে। যে যা-ই বলুক, মানব জাতিকে সব সময় সংগ্রাম করেই চলতে হয়। সংগ্রাম, সংগ্রাম আর সংগ্রাম মানবসত্তার এক মস্তবড় সার্থক উপাদান।

বিদায়ী বছরে আর যা কিছুই হোক অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক কোনো কিছুতেই তেমন বড়সড় সাফল্য ছিল না। আবার এটা সত্য, গত বছর বাংলাদেশ যতটা সমস্যায় পড়তে পারত, যতটা সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা ছিল মোটেই ততটা বা তেমন হয়নি। বিগত বছরে বাংলাদেশের অর্জন একেবারেই ফেলে দেওয়ার নয়। পদ্মা সেতু নিয়ে কত পানি ঘোলা করা হয়েছে, কত উলটা-পালটা কথা বলা হয়েছে, কতজনকে নাজেহাল করা হয়েছে। তার পরও পদ্মা সেতু সগৌরবে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। সরকার এবং সরকারি দল পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে ১০ লাখ মানুষের জমায়েত করতে চেয়েছিল। কাজটা বুদ্ধিমানের ছিল না। সে সময় বৃহত্তর সিলেটে ব্যাপক বন্যায় চরম ক্ষতি হয়েছিল। সেখানে ঝাঁপিয়ে পড়লে পদ্মা সেতুতে ১০ লাখ লোকের সমাবেশের চেষ্টার চাইতে অনেক ভালো হতো। কিন্তু তেমনটা হয়নি। ১০ লাখ লোকের জমায়েত হয়নি। আপনাআপনি ২-৩ লাখ লোকের যে সমাবেশ হয়েছিল সেটাই উত্তম। তার চাইতে বেশি দরকার ছিল না। পদ্মা সেতুতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুবই দরদের সঙ্গে ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের কথা তুলে ধরেছিলেন। তার পরও ছয় মাস যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ কারীরা এখনো রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে কাগজে কলমে ‘দুষ্কৃতকারী’। যারা বঙ্গবন্ধুকে খুন করেছিল, বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী-সন্তানকে খুন করেছিল তারা কিন্তু চিহ্নিত দুষ্কৃতকারী নয়। ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধা দু-চার জন যারা নেতা হয়েছে, মন্ত্রী হয়েছে, এমপি হয়েছে আদতে তারাও দুষ্কৃতকারী। কারণ সার্বিকভাবে ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধা জিয়া-এরশাদ-খালেদা জিয়ার সরকারের আমলে যেমন দুষ্কৃতকারী ছিল, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রিয় বোন শেখ হাসিনার সময়ও তারা একই রকম দুষ্কৃতকারী। এর কোনো হেরফের নেই, কোনো অদলবদল নেই। ’৭৫-এর প্রতিরোধ যুদ্ধে ১০৪ জন যোদ্ধা শহীদ হয়েছিল। কয়েকবার সংসদে শোক প্রস্তাব তুলতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছি। শোক প্রস্তাব তোলা যায়নি। বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার মালিক হলেও বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিরুদ্ধে যারা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন তাদের স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। বরং তারা নানাভাবে লাঞ্ছিত হয়েছে। বিশেষ করে সীমান্ত এলাকায় প্রথম দিকে সরকারি দল জিয়া-এরশাদ-খালেদা জিয়ার লোকজন পীড়ন করেছে। এখানে একটা কথা ধ্রুব সত্য, সবার আমলে সব সময় একইভাবে জুলুম-নির্যাতন হয়েছে, এখনো হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে বরং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আমলে কিছুটা কম হয়েছে। ’৭৫-এর প্রতিরোধ যুদ্ধে সবচাইতে বেশি সীমান্তে বসবাসকারী আদিবাসীরা অংশ নিয়েছিল। তাদের এক কথা, ‘ওরা জাতির পিতাকে হত্যা করেছে, আমরা তার প্রতিশোধ নেব।’ যখনই কোনো শৃঙ্খলা বাহিনীর সৃষ্টি হয় তখনই সেখানে বিশৃঙ্খলা ঘটার সম্ভাবনা নিয়েই সৃষ্টি হয়। শৃঙ্খলা বাহিনী হবে সেখানে বিশৃঙ্খলা হবে না এটা হলফ করে বলা যায় না। ছোটখাটো বিশৃঙ্খলা হবে, বড় বিশৃঙ্খলাও হতে পারে। কিন্তু আমি একজন সৌভাগ্যবান মানুষ, আমার দলে তেমন কঠিন বিশৃঙ্খলা কখনো হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের সময় একজন নামকরা কমান্ডার এক অপারেশনে গিয়ে প্রচ- ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। চারজন সহযোদ্ধা শাহাদাতবরণ করেছিল, দুই বা তিনটি অস্ত্র হারিয়েছিল, প্রায় হাজারো গুলি খরচ করা হয়েছিল। যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে ফিরে মারাত্মক তান্ডব শুরু করেছিল। আমাকে গালাগালিও করেছিল, ‘অস্ত্র দিতে পারে না আমাদের যুদ্ধে পাঠাইছে। হেডকোয়ার্টার উড়িয়ে দেব।’ চার-পাঁচ শ মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে এমন হম্বিতম্বি মুক্তিযুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনীতে একবারই হয়েছিল। ঘটনা ঘটার কয়েক ঘণ্টা পর আমি সেখানে গিয়েছিলাম। একমাত্র কমান্ডার ছাড়া আর সবার মূল দলের প্রতি আনুগত্য ছিল অপরিসীম। ঘটনাস্থলে পৌঁছে কয়েকজন যোদ্ধাকে কয়েকটা বেত মেরে কমান্ডারকে বলেছিলাম, আপনি বয়সী মানুষ। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার শর্ত ভেঙেছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রথম শর্ত হলো এক গুলি ব্যবহার করলে তার পরিবর্তে পাঁচ গুলি দিতে হবে। আপনি হাজারের ওপর গুলি খরচ করেছেন। পরিবর্তে একটা গুলিও অর্জন করতে পারেননি। চারজন সহযোদ্ধা শহীদ হয়েছেন। এ পর্যন্ত আমাদের কোথাও একত্রে দুজন শাহাদাতবরণ করেনি। কী জবাব দেবেন? আপনি কিছুটা বয়সী মানুষ তাই আপনাকে এবারের মতো ছেড়ে দেওয়া হলো। সেই কমান্ডার মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিন পর্যন্ত আর কখনো অমন করেননি। বরং সুশৃঙ্খল কাদেরিয়া বাহিনী গঠনে সিংহভাগ গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছেন। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ-প্রতিবাদে জাতীয় মুক্তিবাহিনীর মধ্যে কখনো কোনো বিদ্রোহের আলামত খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবু জিয়া সরকারের প্রলোভনে মহান ভারতের শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী সরকারের বদল হওয়ার পর মোরারজি দেশাই সরকারের আমলে আমাদের কিছু যোদ্ধা পালিয়ে এদিক-ওদিক চলে গিয়েছিল। জিয়াউর রহমানের প্রলোভনে পা দিয়েছিল। তবে এসব ছিল অতি নগণ্য, শতকরা পাঁচজনের কম। সেই প্রতিরোধ যোদ্ধারা আজ পর্যন্ত সরকারি স্বীকৃতি পায়নি। অথচ কেউ কেউ দালালি করে সরকারের কাছ থেকে টাকাপয়সা নিয়ে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের জন্য কিছু তো করেইনি বা করতে পারেনি বরং সরকারকে এমনকি বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে।

দীর্ঘ ২২-২৩ বছর পর বিদায়ী বছরের ২৩ ডিসেম্বর বোন শেখ হাসিনার সঙ্গে সপরিবারে সাক্ষাৎ হয়েছে। তাঁর সঙ্গে সোয়া ঘণ্টা-দেড় ঘণ্টা সব বিষয়ে চমৎকার আলাপ-আলোচনা হয়েছে। আমার এবং আমার পরিবারের প্রতি তাঁর সুগভীর মায়ামমতা-ভালোবাসা আগের চাইতেও বেশি দেখেছি। একজন মানুষ যখন দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের সর্বোচ্চ পদে অবস্থান করেন তখন স্বাভাবিকভাবেই কিছু চাটুকার, কিছু দালাল, কিছু বর্ণচোরার সৃষ্টি হয়। সেটা যে বোনের চারপাশে হয়নি সে কথা বলতে পারব না, বলা ঠিকও না। দেশে উন্নতি হয়নি এটা মুখ পুঁছে কেউ বললে সত্যের অপলাপ হবে। কিন্তু দেশ যেমন মদিনা সনদ অনুযায়ী চলছে না, তেমনি খুব একটা স্বাধীনতা বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়ও না। দেশ চলছে দেশের মতো। আরও ভালো চলতে পারত। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাঙালি জাতির নৈতিকতা, ত্যাগ-তিতিক্ষা, মানবতা সর্বকালের সীমা অতিক্রম করেছিল। চোরও নৈতিক কারণে চুরি ছেড়ে দিয়েছিল, ডাকাত ডাকাতি ছেড়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় তেমন কোনো প্রতারক ছিল না। কিন্তু আজ দুর্ভাগ্যের সঙ্গে বলতে হয়, বোন যত কিছুই করুন দেশে নৈতিকতার, মানবতার, শক্তি-সাহসের মানদন্ডে খুবই নিচুস্তরে। দেশকে ভালোবাসার মানুষের বড়ই অভাব। নিজেকে ভালোবাসার লোকেরও অভাব। শুধু চাই চাই আরও চাই এবং সে চাওয়ায়ও ধীরস্থির-শান্তভাবের কোনো বালাই নেই। কেমন যেন লুটেপুটে খাওয়ার স্বভাব। মাত্র কদিন পর দেশে নির্বাচন। সরকার যা-ই বলুক, বিগত দিনে অনেকটিই ভালো নির্বাচন হয়নি। আগের মতো নির্বাচন হলে সরকার এবং আওয়ামী লীগ উভয়েই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। একটা ভালো সরকারি প্রভাবমুক্ত অবাধ নির্বাচন দেশের মানুষের প্রত্যাশা। সে প্রত্যাশা পূরণ করতে পারলে বোন হাসিনা সত্যিকারেই যথার্থ জনপ্রিয় নেতা হবেন। তাঁর নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব দেশে যেমন আলোচনা হবে তেমনি বিশ্বদরবারেও বিবেচনা করা হবে। সেজন্য তাঁকে জনমতের প্রতি অবশ্যই সম্মান দেখাতে হবে। সব কথা সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ভালো জিনিস সত্য কথা ভীষণ তেতো হলেও সত্য সত্যই, বাস্তব বাস্তবই। যে যত নাক সিটকাক পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধু টানেল বাস্তব সত্য। সেসব না দেখার ভান করলে চলবে না। এসব বাস্তব জিনিসের সুফল দেশ পাবেই পাবে, জনগণ পাবেই পাবে। এটাকে চোখ বন্ধ করে কাকের মতো ঠোঁট পুঁছে অস্বীকার করলে কোনো লাভ হবে না। ইচ্ছা ছিল না তবু রংপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন নিয়ে দুই কথা বলতে চাই। কারণ ১৯৯১-এ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জয়ী পাঁচটি আসনের মধ্যে একটি রেখে বাকি চারটি ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। নেত্রী হাসিনা সেই উপনির্বাচনে বিরোধী দলের প্রধান নেতা হিসেবে রংপুর সার্কিট হাউসে থেকে ছয়-সাত দিন প্রচারণা চালিয়েছিলেন। আমি ছিলাম ১৫-১৬ দিন। বিএনপি তখন সরকারে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াও রংপুরে তিন-চার দিন নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছিলেন। সে নির্বাচনে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ছেড়ে দেওয়া চার আসনই জাতীয় পার্টি পেয়েছিল। চাঁদপুরের জননেতা মিজানুর রহমান চৌধুরী এবং বিক্রমপুরের শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ও রংপুরের অন্য দুজন। আওয়ামী লীগ সবকটিতে দ্বিতীয় হয়েছিল। যেখানে জাতীয় পার্টি লাখো ভোট পেয়েছিল সেখানে আওয়ামী লীগ পেয়েছিল ৭০-৮০ হাজার। অথচ বিএনপি ভোট ২-৩ হাজারের বেশি কোনো আসনে পায়নি। এবার সিটি নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেয়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এতে কী প্রমাণ করে? বিএনপি নির্বাচন করলে বিএনপি এখনো কি ৩-৪ হাজার ভোটের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে, তা কিন্তু নয়। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াতের পর দলাদলি-হানাহানি, মারামারি-কাটাকাটি বাদ দিলে রংপুরে জাতীয় পার্টি এখনো ১ নম্বর। আর সারা দেশে ৩ বা ৪ নম্বর। জাতীয় পার্টির নানা নেতা, নানাজন এটা নিয়ন্ত্রণে এনে জনগণের পাহারাদার হিসেবে দাঁড়াতে পারলে দেশে আরও যে রাজনৈতিক দল আছে তাদের গোনতায় ধরে অগ্রসর হলে রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে জাতীয় পার্টিকে একেবারে ফেলে দেওয়া যাবে না, যায়ও না। কিন্তু তারা আছে নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়ি নিয়ে। কামড়াকামড়ি সব দলেই আছে। দল হলে রাজনৈতিক দল বড় হলে কামড়াকামড়ি থাকবেই। অলংকার যেমন নারীর ভূষণ, তেমনি বড় দলে ছোটখাটো কামড়াকামড়ি বা মতভেদ রাজনীতির অলংকার। এ অলংকার ফেলে দেওয়ার কোনো উপায় নেই। এটাকে মেনেই চলতে হবে। দলীয় মারামারি-কাটাকাটি দলের ভিতরে সমালোচনা একে নিয়ন্ত্রণ করেই রাজনৈতিক নেতৃত্বের বিকাশ ঘটে। রাজনীতি কখনো ফুল বিছানোর সজ্জা নয়, কাঁটায় মোড়া পথে সন্তর্পণে চলতে পারা রাজনীতি। এটা কেউ পারে কেউ পারে না। তাই বলে কেউ ফেলনা নয়। সত্যকে যারা স্বীকার করে না তারা সত্যিই নিদারুণ নির্বোধ। কোনো শক্তিধর ইতিহাসের মোড় ঘোরাতে পারে? কেউ পারে না। ইতিহাস তার আপন মহিমায় নিজস্ব গতিতে এগিয়ে যায়। ইতিহাস সমকালের প্রভাবে কখনোসখনো স্তিমিত হয়। কিন্তু সমকালের প্রভাব কেটে গেলে ইতিহাস তার আপন মহিমায় প্রকাশিত হয়। তাই ঐতিহাসিক কোনো ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হতে পারে, কিন্তু মুছে ফেলা যায় না, ছাইচাপা দিয়ে ঢেকে রাখা যায় না। তাই সত্য সত্যই। কেউ কেউ তাকে ঢেকে রাখতে চাইলে সাময়িকভাবে সফলকাম হতেও পারেন। কিন্তু বিজয় অর্জন করেন না। তাই আজ আমাদের সবার আগে প্রয়োজন সত্যকে স্বীকার করা, দেশ ও দেশবাসীর জন্য কাজ করা। দেশের জনগণ যদি শান্তিতে-স্বস্তিতে না থাকে বা না থাকতে পারে তাহলে আমাদের দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের কোনো মূল্য হবে না। কয়েক বছর যাবৎ একটা বিষয় দেখে খুবই বিস্মিত হই, আমরা যারা প্রত্যক্ষ মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, কমবেশি যতটুকুই হোক ভূমিকা রেখেছিলাম দেশের অগণিত মানুষ এই দুর্যোগে ত্রাণ হিসেবে আমাদের নিয়েই অনেকে অনেক বেশি ভাবে। আজকের যুবক-যুবতী, ছাত্র-ছাত্রীর যে কিছু করার আছে তার অনেকটাই তারা ভাবে না, বুঝতে চায় না। আজ আমাদের যে অবস্থা আমাদের যে বয়স ’৭১-এ আমাদের বয়সের অনেকেই ছিলেন। কেউ কেউ তাদের সঠিক ভূমিকা রেখেছেন, কেউ কেউ বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়েছেন আমরা কাজ করেছি। আজকে যাদের কাজ করার সময় তারা কাজ না করে আমাদের দিকে তাকিয়ে বসে থাকলে এই গুমোট ভাব কাটবে না। আজকের যুবক আজকের ছাত্র তাদের করণীয় পুরো মাত্রায় করে যদি আমাদের দিকে তাকায় সেটা হবে সফলতার স্বর্ণপথ।

২০২২ সালের সব থেকে নিকৃষ্টতম ঘটনা বা কাজ গাজীপুরের বিএনপি নেতা আলী আজমকে মায়ের জানাজায় ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে কিছু সময়ের জন্য প্যারোলে মুক্তি। এটা সরকারের ভাবমূর্তি ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। প্যারোল না দিত সেটা ছিল এক কথা। কিন্তু মায়ের মৃত্যুতে প্যারোলে ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে জানাজায় হাজির করা এ এক দুর্দান্ত অমানবিক কর্মকান্ড। সরকারেরও বহু লোক এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ কাজে বিরক্ত। আমাদের সবারই পর্যাপ্ত মানবিক গুণ থাকার কথা। কিন্তু আস্তে আস্তে অনেক কিছুই নষ্ট হয়ে গেছে। কবে যে মানবিক গুণগুলো আবার ফিরে পাব, নাকি জীবিতকালে পাব না ঠিক বলতে পারছি না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের দেশ সারা বিশ্বে মানবিক গুণে শ্রেষ্ঠস্থান অর্জন করুক সেটাই প্রত্যাশা করি।

নতুন বছরে সবার মঙ্গল হোক, দেশবাসী পরম প্রশান্তিতে কাটাক, ২০২৩ হোক বিশ্বশান্তির মাইলফলক। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান হোক। দরিদ্রতার কশাঘাত থেকে মুক্তি পাক পৃথিবী। করোনাসহ সব রকম সংক্রামক রোগব্যাধির হাত থেকে বিশ্ব মুক্তি পাক- এ কামনাই করি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা