শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ মে, ২০২৩

সরল রেখায় চলছে রাজনীতি

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সরল রেখায় চলছে রাজনীতি

রাজনীতি এখন সরল রেখায় চলছে। কথাটি বোঝার আগে সরল রেখা কাকে বলে তা আমাদের পরিষ্কার করে নেওয়া দরকার। আমরা সবাই জানি সরল মানে সোজা এবং রেখা মানে বিন্দুর চলার পথ। তাহলে সরল রেখার মানে হলো যে রেখা এক বিন্দু থেকে অন্য বিন্দুতে যেতে কোনো দিক পরিবর্তন করে না অর্থাৎ সোজাসুজি চলে। সরল রেখার কতগুলো বৈশিষ্ট্য থাকে। যেমন সরল রেখা কখনোই নিজেকে নিজে ছেদ করতে পারে না, সরল রেখার উৎপত্তি রেখা থাকে, এর কোনো প্রান্ত বা শেষ বিন্দু নেই, অসীম অবধি বিস্তৃত এবং সরল রেখা রেখাংশ বা রশ্মি উৎপন্ন করে। আমাদের চলমান রাজনীতি যদি গভীরভাবে বিশ্লেষণ করতে যাই তাহলে দেখা যাবে সরল রেখার সব বৈশিষ্ট্যই বর্তমান রাজনীতিতে বিদ্যমান। সরকার তার রাজনীতি তার মতো করে যাচ্ছে সোজা-সরলভাবে। কোনো জটিলতা নেই। দেখে মনে হয় সবকিছুই পরিকল্পিত এবং ছকে আঁকা। একইভাবে বিরোধী দলগুলোর রাজনীতি আরও বেশি সহজ এবং সরল। সবকিছুই নিজেদের পরিকল্পনা ও ছক মতো। কারও সঙ্গে কারও কোনো বিভেদ নেই, নেই কোনো সংঘাত। উভয় পক্ষই যেন কোনো নির্দিষ্ট দর্শকদের মনোরঞ্জন বা সন্তুষ্টির জন্য সুতার টানে পুতুলের মতো নেচে যাচ্ছে। সরল রেখার মতো তাদেরও সব কাজের উৎপত্তি আছে কিন্তু এর কোনো প্রান্ত বা শেষ নেই। সরল রেখার যেমন রেখাংশ আছে তেমনি আমাদের রাজনীতির খন্ড অংশ বা খন্ডাংশ আছে কিন্তু এর সম্পূর্ণতা নেই। সরল রেখা যেমন রশ্মি উৎপন্ন করে তেমনি আমাদের রাজনীতি চমক উৎপন্ন করে কিন্তু তার প্রকৃত রূপ বা অবস্থান ধরে রাখতে পারে না।

রাজনীতি অবশ্যই সরল রেখায় চলছে। সরকার বলে যাচ্ছে আগামী নির্বাচন যথাসময়ে হবে এবং সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ এবং সর্বজন গ্রহণযোগ্য হবে। সরকারের পরিকল্পনা মোতাবেক নির্বাচন কমিশন এক কদম জোরেশোরে এগিয়ে এসে সরকারের কথায় সায় দিয়ে যাচ্ছে। আবার নিজেদের নিরপেক্ষ বলে চাপাবাজি করছে! অন্যদিকে বিরোধী দলগুলো তাদের ভাঙা গলায় চিৎকার করেই যাচ্ছে বর্তমান সরকারের অধীনে তারা নির্বাচন করবে না। তাদের দাবি এ সরকারকে পদত্যাগ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। যেন মামার বাড়ির আবদার! উনারা বললেন আর সরকার সুরসুর করে ভাগ্নেকে ডেকে ক্ষমতায় বসিয়ে দিয়ে নিজেরা আঙুল চুষতে থাকবে! আর বিরোধী দলগুলো তখন বাকবাকুম করে নির্বাচনের জন্য পায়রা নাচ নাচতে থাকবে! তাদের আবদারে সরকারি দল ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে বিনা পয়সায় সেই নাচ ঘরে বসে বসে দেখবে! একটি বিষয় ভাবতে বড় অবাক লাগে। আর তাহলো অনেকে আত্মতৃপ্তির ঢেকুর তোলেন এই বলে যে বিএনপি ছাড়া নাকি কোনো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে না! তাই যদি সঠিক হয় তাহলে আওয়ামী লীগ ছাড়া কোনো নির্বাচন সঠিক হবে কি না সেই প্রশ্নের উত্তর কি জানা আছে! বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় বিএনপি ছাড়া যেমন কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না তেমনি আওয়ামী লীগ ছাড়াও কোনো নির্বাচন একইভাবে গ্রহণযোগ্য হবে না। যে কোনো নির্বাচনে এ দুটি দলের সরাসরি অংশগ্রহণের কোনো বিকল্প বর্তমানে নেই এবং অদূর ভবিষ্যতে হবে কি না তা-ও স্পষ্ট নয়। এ দুটি বড় দল ছাড়া বাকি তাবৎ সব দল মিলে সংসদে ৫০টি আসন পাওয়ার সম্ভাবনাও এখন পর্যন্ত তৈরি করতে পারেনি। অন্যান্য যে কোনো নির্বাচন না হয় বাদই দিলাম। দেশে অন্তত ৩০টির বেশি রাজনৈতিক দল আছে যাদের প্রায় সবাই জাতীয় নেতা কিন্তু কোথাও থেকে নিজেদের দলীয় পরিচয়ে নির্বাচিত হয়ে আসার মতো ভোট তাদের নেই। তার চেয়ে ইউনিয়ন পরিষদের অনেক চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র বা উপজেলা চেয়ারম্যান আছেন যারা তাদের এলাকা থেকে নিজের পরিচয়ে নির্বাচিত হয়ে আসার ক্ষমতা রাখে। কিন্তু জাতীয় রাজনীতিতে তাদের কোনো অবস্থান নেই। বিএনপি ও আওয়ামী লীগ ছাড়া দেশের বাকি সব রাজনৈতিক দল বা নেতাদের নির্বাচনে জিতে আসতে হলে খালেদা জিয়া বা শেখ হাসিনার পায়ের ধুলা লাগবে। কথাটি শুনতে খারাপ লাগলেও এটি অতি বাস্তব। কিন্তু খালেদা জিয়া বা শেখ হাসিনাকে তাদের আসন থেকে জিতে আসতে কারোরই তোয়াক্কা করতে হবে না।

রাজনীতি সরল রেখায় চলছে। আওয়ামী লীগের নৌকার সব সওয়ারি সারা দিন ব্যস্ত বিএনপিকে বাদ দিয়ে শুধু নৌকা নিয়ে এগিয়ে যেতে। তারা সারা দিন প্রধানমন্ত্রীকে কানপড়া দিচ্ছে প্রধানমন্ত্রী ছাড়া জনগণের আর কোনো নেতা নেই। সারা জাতি প্রধানমন্ত্রীর আঁচলের তলে আশ্রয় নিয়েছে যেখান থেকে কেউ আর বাইরে যাবে না। প্রধানমন্ত্রীও সরল বিশ্বাসে তাদের কথা বিশ্বাস করেন। এ সুযোগে আমলা ও পুলিশের পোয়াবারো। আমলা ও পুলিশ নৌকার কান্ডারিদের কোনো পাত্তাই দেয় না। আর আমলা ও পুলিশের বলয় ভেঙে পরিবারের কিছু সদস্য ও হাতে গোনা কয়েকজন নেতা ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর কাছে কেউ ভিড়তেও পারে না। আর যারা কাছে যেতে পারে তাদের প্রথম বক্তব্যই হলো- খালেদা জিয়ার ক্যান্সার হয়েছে, কয়েক দিনের মধ্যেই মারা যাচ্ছে, মা-ছেলের সম্পর্ক ভালো না, ছেলে চায় না মা জেল থেকে বের হোক, বিএনপির স্থায়ী কমিটি ভেঙে যাচ্ছে, ফকরুল ম্যানেজ হয়ে গেছে, খন্দকার মোশাররফ দুর্নীতির মামলায় ফেঁসে যাচ্ছে, আমেরিকানরা বিএনপিকে পাত্তা দিচ্ছে না, ভারত খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে দেখতেই পারে না, ওরা পাকিস্তানের চর, ওরা বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানাতে চায়, খালেদা জিয়ার ভাইবোনেরা সবাই প্রধানমন্ত্রীর একান্ত ভক্ত ও অনুগত, তাদের সঙ্গে তারেক রহমানের প্রচ- বিরোধ, বিএনপি ভেঙে যাচ্ছে, বিএনপির সব সাবেক মন্ত্রী ও এমপি নির্বাচনে আসার জন্য আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়ি বাড়ি ধরনা দিচ্ছে, বিএনপি নেতারা সবাই নির্বাচনে আসার জন্য পাগল হয়ে যাচ্ছে, নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হলেই সবাই সুড়সুড় করে নির্বাচনে নেমে যাবে, বিএনপির ঢাকা মহানগর সম্পূর্ণ তাদের কবজায়, তাদের কথার বাইরে একচুল নড়ার ক্ষমতা তাদের নেই, ছাত্রদলকে ভেঙে দেওয়া হয়েছে, কোথাও ছাত্রদলের নামার ক্ষমতা নেই, তারেক রহমান টাকা ছাড়া কিছু বোঝে না, বিএনপি নেতারা কমিটি-বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি। এ আলাপগুলো সেরে প্রধানমন্ত্রীর মুড বুঝে যে যার ধান্দা ফিকির করে আসছে। এই হলো বর্তমানের আওয়ামী লীগের ঘরোয়া রাজনীতি যা খুবই সহজ ও সরল। তার ওপরে আছে বিরোধী দল সম্বন্ধে তথ্য মন্ত্রণালয়ের কল্পকাহিনি, কিছু পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশনের প্রচারণা যা রাজনীতিকে সোজা পথেই চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

একই সার্কাস চলছে সরকারবিরোধী তাঁবুতে। তবে সেই তাঁবু মহাসমুদ্রের ওই পাড়ে হওয়ায় এখানেও সবাই শাহী মহলে যেতে পারে না। যারা ভিসা টিকিট ব্যবস্থা করে যায় তারা গিয়েই বলে একটু ধাক্কা দিতে পারলেই সরকার পড়ে যাবে, সরকারের পায়ের তলায় মাটি নেই, সরকারের কোনো জনভিত্তি নেই, এ সরকার শুধু টিকে আছে পুলিশের জোরে, প্রধানমন্ত্রী আর বেশিদিন নেই, আমেরিকানরা ড. ইউনূসকে ক্ষমতায় বসাতে সামরিক শাসনের ব্যবস্থা করছে, সেনা কর্তৃপক্ষ এখনো রাজি হচ্ছে না তাই দেরি হচ্ছে, সরকার আগামী নির্বাচন করাতে পারবে না, ভারত শেখ হাসিনাকে আর আগের মতো বিশ্বাস করছে না, জনগণ যে কোনো সময় ডাক দিলেই তারা তারেক রহমানের নেতৃত্বে বেরিয়ে আসবে, শুধু নেতার ডাকের অপেক্ষা, ক্ষমতাসীনরা যে কোনো সময় আত্মীয়স্বজন ও পরিবার-পরিজন নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাবে, বিএনপি এখন সবচেয়ে বেশি ঐক্যবদ্ধ এবং সবাই নেতার প্রতি সম্পূর্ণ অনুগত, দলের তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে নেতার স্কাইপি মিটিং দলকে দারুণভাবে চাঙা করে তুলছে, ইউপি চেয়ারম্যানদের ঢাকায় এনে বিভাগভিত্তিক আলোচনায় সরকার ভয় পেয়ে গেছে, চেয়ারম্যানেরা এখন থেকে সব আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে প্রস্তুত, নেতার বিশ্বস্ত কর্মী হিসেবে তারা জীবন দিতে সদা প্রস্তুত, ম্যাডাম জেলে মারা গেলে দেশে আগুন লাগবে, তারা পালানোর পথ পাবে না, ওমুক ওমুক নেতা দলের সঙ্গে বেইমানি করছে না হলে তারা কবেই দেশ ছেড়ে পালাত, শেখ হাসিনার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি না মেনে উপায় নেই-, সব বিদেশি শেখ হাসিনার বিপক্ষে চলে গেছে ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি। তার ওপরে যোগ হয়েছে ইউটিউবের অদ্ভুত অদ্ভুত কাহিনিচিত্র, বিদঘুটে সব অপপ্রচার, মিথ্যা ও অলিক কল্পকাহিনি। সব মিলিয়ে রাজনীতি এখন সোজাপথে।

এ সরল রেখার রাজনীতি দেশের রাজনৈতিক সংকট আরও গভীর করে ফেলছে। নিজ দেশের মাটিতে স্বাধীনতার বিরোধী বলে কারোর রাজনৈতিক অধিকার হরণ করা যেমন গ্রহণযোগ্য নয় তেমনি গণতন্ত্রের সুযোগ নিয়ে রাজনীতির নামে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে কথা বলার অধিকারও কারও নেই এবং থাকতে পারে না। স্বাভাবিকভাবেই কোনো মুক্তিযোদ্ধা বা তৎপ্রজন্ম কখনোই তা মেনে নেবে না। সবাইকে রাজনীতি করতে হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে মেনে এবং সব মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষকে যথাযথ সম্মান করে। ভারতবিরোধী বা ধর্মের পক্ষে বলে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে কাউকে কোনো স্থান দেওয়া যেতে পারে না। এ সমীরণের বাইরে যাওয়ার কারণে অতীতে স্বাধীনতার পক্ষের দুজন রাষ্ট্রপতিকে নির্মমভাবে জীবন দিতে হয়েছে, যার পুনরাবৃত্তি আর হতে দেওয়া যায়। না মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তিকে নিয়ে ২০০১-২০০৬ সালে বিএনপি নির্বোধের মতো অপরিণামদর্শী যে রাজনীতি করেছে তার মোজেজা দেশনেত্রী খালেদা জিয়া হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন। বিএনপির সেই মহা ভুলের রাজনীতির সুযোগ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত উচ্চমানের কৌশল, সঠিক রাজনীতি, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষকে নিজের পক্ষে নিয়ে আসার বিশাল দক্ষতা, স্বাধীনতার স্থপতিকে যথাযথ মর্যাদায় পুনর্বাসিত করে জাতির পিতার আসনে প্রতিষ্ঠিত করে দোর্দ- প্রতাপে একনাগাড়ে ১৫ বছর ধরে দেশ পরিচালনা করে যেতে পারছে। শেখ হাসিনার এ সফলতা সম্ভব হয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তিকে নিয়ে বিএনপির রাজনীতির ও ক্ষমতার অংশীধারী বানানোর অমার্জনীয় অপরাজনীতির কারণে। আজকে সাহস করে বলতে চাই, ইতিহাসের পাতা উল্টালে সত্য বেরিয়ে আসবে যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিপক্ষে হাঁটতে যাওয়ার কারণেই আমাদের দুজন মহান রাষ্ট্রপতিকে নির্মমভাবে হারাতে হয়েছে। আজকের নির্মম সত্য হলো- খালেদা জিয়ার জীবনের এ কষ্ট, নির্যাতন, নিপীড়ন, অপমান সবকিছুই মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তির সঙ্গে অপ্রয়োজনীয় সখ্যের জন্য। আমি স্পষ্টভাবে বিশ্বাস করি স্বাধীনতার বিপক্ষে বা অন্য কোনো রাষ্ট্রের বিপক্ষে বা ইসলামের পক্ষে রাজনীতি করার পূর্ণ অধিকার দেশের সব নাগরিকের আছে; কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের কোনো শক্তির বাংলাদেশের মাটিতে রাজনীতি করার অধিকার নেই। থাকতে পারে না। এ দেশ মুক্তিযুদ্ধের রক্তে অর্জিত দেশ। এ দেশ শাসন করার একমাত্র অধিকার মুক্তিযোদ্ধা ও তার প্রজন্মের এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বাংলাদেশের সব মানুষের।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের গর্ব। জাতির পিতার কন্যা। তিনি যোগ্য, দক্ষ, অভিজ্ঞ, চৌকশ, মানবতাবাদী, সংবেদনশীল ও জনকল্যাণকামী। সবচেয়ে বড় কথা হলো শেখ হাসিনার চেয়ে ত্যাগ একমাত্র উনার বোন ছাড়া আর কারও নেই। আমরা কেউ মানি আর না মানি শেখ হাসিনা বিশ্বে অতি পরিচিত ও সম্মানিত একজন নেতা। বর্তমান বাস্তবতা হলো- বাংলাদেশ মানে শেখ হাসিনা এবং শেখ হাসিনা মানে বাংলাদেশ। শেখ হাসিনা এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। শেখ হাসিনার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী হলেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সব ভুলভ্রান্তির পরেও তিনি এখনো জনগণের মণিকোঠায় রয়ে গেছেন। তিনিও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি। উনারও অনেক ত্যাগ রয়েছে। তিনি স্বামী হারিয়েছেন, পুত্র হারিয়েছেন। গত ১০ বছর ধরে নির্যাতন, জেল, জুলুম ভোগ করে যাচ্ছেন। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে রাজনীতি করতে যাওয়ার সবচেয়ে বড় ও নির্মম মূল্য তিনি দিয়ে যাচ্ছেন। তবে জনগণ এর অবসান চায়। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর যথাযথ সম্মান এ দেশের মানুষ আশা করে। জনগণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও ভালোবাসে এবং উনার ক্ষমতায় থাকা নিয়ে জনগণের কোনো বিরোধিতাও নেই। গত ১৫ বছরে জনগণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপক্ষে কোনো কথা বলেনি, ২০১৪ এর নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রতিবাদ করেনি, ২০১৮ সালে দিনের ভোট আগের রাতে হওয়ার অভিযোগ উঠলেও জনগণ রাস্তায় নেমে আসেনি। কিন্তু জনগণ এখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে একটি নির্বাচন চায়, যে নির্বাচনে জনগণ নিজের হাতে ভোট দিয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী বানাতে চায়। জনগণ দেখতে চায় যে কোনো নির্বাচনে যেন ৫০% এর বেশি ভোটারকে ভোট কেন্দ্রে এসে নিরাপদে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বিঘ্নে ভোটটি দিতে পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকুক তাতে জনগণের কোনো আপত্তি নেই, তবে জনগণের ভোটে যেন ক্ষমতায় থাকে তার নিশ্চয়তা জনগণ প্রধানমন্ত্রীর কাছে চায়।

 

জানি না রাজনীতি এভাবেই সরল পথে চলবে কি না। তবে এটি হয়তো স্পষ্ট করেই বলা যায়, এ সরল পথের কোনো প্রান্তেই মঙ্গল নেই। উভয় প্রান্তেই ধ্বংস অপেক্ষা করছে। চার পাশের উঁচু দেয়ালঘেরা দরবার হলে যেমন জনগণের কথা শোনার সুযোগ থাকে না তেমনি জনগণ যখন রাজপথে চলে আসে তখন কারও কথা শোনার সুযোগও জনগণের থাকে না। তখন সরল রেখা কেমন যেন বক্র হয়ে যায়। তাই বিনয়ের সঙ্গে জনগণের কথা বলছি- সরল রেখার রাজনীতি জনগণ চায় না। বর্তমানকে জনগণ নীরবে মেনে নিচ্ছে, এর মানে কিন্তু আজীবন মেনে নেওয়ার নিশ্চয়তা নয়। নিম্নচাপ সৃষ্টি হলে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হতে পারে যা অনেক কিছু ধ্বংসের কারণ হতে পারে। রাজনীতির সরল পথ বদলাতে হবে। বদলালেই মঙ্গল। সবাই প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে আছে।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম