শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৯, সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিশেষ অভিযানেও থামছে না অস্ত্র চোরাচালান

বৈধ অস্ত্রের ডাটাবেজ করছে সিআইডি ও এসবি, অস্ত্রসহ গ্রেফতার অনেকেরই রাজনৈতিক-সংশ্লিষ্টতা, সীমান্তের ওপার থেকে ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মাধ্যমে ঢুকছে অস্ত্র, ব্যবহার হচ্ছে আধিপত্য বিস্তার চাঁদাবাজি ও ইউপি নির্বাচনের খুনোখুনিতে
আলাউদ্দিন আরিফ
অনলাইন ভার্সন
বিশেষ অভিযানেও থামছে না অস্ত্র চোরাচালান

সীমান্তের ৩০টির বেশি রুট দিয়ে বাংলাদেশে অবৈধ অস্ত্র ঢুকছে। দেশব্যাপী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেও অস্ত্রের চোরাচালান ঠেকানো যাচ্ছে না। প্রতিনিয়ত আসছে ছোট-বড় আগ্নেয়াস্ত্র। দেশি-বিদেশি কারবারি মাধ্যমে সীমান্তের ওপার থেকে এবং বিভিন্ন আঞ্চলিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হাত দিয়ে ঢুকছে অত্যাধুনিক অস্ত্র। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে প্রায়ই ধরা পড়ছে অস্ত্রবাহক কিংবা চোরাকারবারি। পাকড়াও কারবারি ও ব্যবহারকারী অনেকের রাজনৈতিক দলের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে পুলিশি তদন্তে। অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজি, খুন-খারাবি, চুরি-ডাকাতিসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকান্ডে। ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে হামলা-পাল্টা হামলা ও খুনোখুনিতেও অবৈধ অস্ত্রের অবাধ ব্যবহারের তথ্য মিলছে। ইউপি নির্বাচনে আধিপত্য বিস্তারে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার রোধে নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে সাত দিন টানা বিশেষ অভিযান চালায় পুলিশ। ৪৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারও হয়েছে। তবু বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ অস্ত্রের চোরাচালন।

জানতে চাইলে পুলিশ সদর দফতরের ডিআইজি (অপারেশন্স) হায়দার আলী খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সপ্তাহব্যাপী বিশেষ অভিযানের পরও অস্ত্র উদ্ধারে আমাদের এ অভিযান চলমান আছে। জেলা পুলিশ সুপার ও বিভিন্ন ইউনিটের প্রধানরা নিজ নিজ ইউনিটে এ বিশেষ অভিযান পরিচালনা ও তদারকি করছেন। অবৈধ অস্ত্রের কারাবার ও মাদক নিয়ন্ত্রণে পুলিশ জিরো টলারেন্স নিয়ে কাজ করছে।’ পুলিশ ও র‌্যাবের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা বলছেন, ‘অস্ত্রধারী কেউ গ্রেফতার হলে অস্ত্রের উৎস, কার হাত ঘুরে কোন পথে এসেছে, কার কাছে অস্ত্র যাচ্ছে এসব বিষয়ে জেরা করা হয়। জেরায় প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর রুট ও অন্যান্য কারবারি চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া দেশে বৈধ অস্ত্রের অবৈধ ব্যবহার রোধ এবং তাৎক্ষণিক তথ্য জানার জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ও পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি) দুটি আলাদা ডাটাবেজ তৈরির কাজ করছে। ডাটাবেজগুলো তৈরি হলে বৈধ-অবৈধ অস্ত্র চিহ্নিত করার কাজ সহজ হবে।

সম্প্রতি বিদেশি আটটি অত্যাধুনিক অস্ত্রসহ ঢাকার গাবতলী থেকে গ্রেফতার হন পাঁচজন। যার নেতৃত্বে ছিলেন যশোরের শার্শা উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আকুল হোসেন। ছয় বছরে দুই শর বেশি অস্ত্র সীমান্তের ওপার থেকে বাংলাদেশে এনে বিক্রির স্বীকারোক্তি দিয়েছেন তিনি।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মশিউর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যশোরের বেনাপোল ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ এ দুটি পয়েন্ট দিয়ে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র বাংলাদেশে আসার তথ্য আমরা বিভিন্ন সময় পেয়েছি। কিছুদিন আগে ঢাকার গাবতলী থেকে আটটি বিদেশি অস্ত্র, ১৬টি ম্যাগজিন, আট রাউন্ড গুলিসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের নেতৃত্বে ছিলেন শার্শা উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আকুল হোসেন। এ চক্রটির সীমান্তের ওপারে ভারতীয় অস্ত্র কারবারিদের সঙ্গে সাংকেতিক কথা বলার কিছু চ্যাটিং, ভিডিওকল রেকর্ডসহ নানা তথ্য আমরা পেয়েছি। তার থেকে ভারতের বেশ কিছু অস্ত্র কারবারির নাম পাওয়া গেছে। তার মধ্যে নারী অস্ত্র কারবারিও আছেন। এ চক্রটি ২০১৪ সাল থেকে ভারতের অস্ত্র এনে বিক্রি করছে।’ মশিউর রহমান আরও বলেন, ‘আমরা তাদের স্বীকারোক্তি থেকে জেনেছি মূলত বিহার ও মাদ্রাজ থেকে এসব অস্ত্র আনা হয়। তারা অস্ত্রকে ‘জিনিস’, গুলিকে ‘খাবার’, ইত্যাদি সাংকেতিক ভাষা ব্যবহার করে।’

ডিবির তদন্তে ছাত্রলীগ নেতা আকুল হোসেন ছাড়াও ইলিয়াস হোসেন ও আজিমুর রহমান আজিম, ভারতীয় কারবারি জামাল, পশ্চিমবঙ্গের দিহি কাশিপুরের রানা, দীপঙ্কর, সম্রাট, নিতাইসহ বেশ কয়েকজন শনাক্ত হয়েছেন।

মঙ্গলবার রাতে বেনাপোলের দিঘিরপাড় থেকে চারটি বিদেশি পিস্তল, ৩৮ রাউন্ড গুলিসহ গ্রেফতার হন অস্ত্র কারবারি আজিজুর রহমান ও আবদুল্লাহ। র‌্যাব-৬-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ মোসতাক আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা আজিজুর রহমান ও আবদুল্লাহকে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে গ্রেফতারের পর রিমান্ডে এনেছি। তারা বলেছেন স্থানীয় সহযোগী অন্য অস্ত্র কারবারিদের থেকে তারা বিক্রির উদ্দেশ্যে এসব অস্ত্র সংগ্রহ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় নৈরাজ্য, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও সংঘবদ্ধ অপরাধের অভিযোগও রয়েছে। রিমান্ডে অস্ত্রের উৎস ও অন্যান্য কারবারির বিষয়ে কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। সেগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।’

শুক্রবার রাজধানীর দারুসসালামে মনোয়ার হাসান জীবন নামে এক ব্যক্তিকে বিদেশি পিস্তল, ম্যাগজিন, এক রাউন্ড গুলিসহ গ্রেফতার করে র‌্যাব। অভিযানের নেতৃত্বে থাকা র‌্যাব-৪-এর মিরপুর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর মোহাম্মদ কামরুল সোহেল জানান, মাত্র পঞ্চম শ্রেণি পাস মনোয়ার হোসেন জীবন ৩৩ বিসিএসের একজন চিকিৎসককে বিয়ে করেন। তিনি এলাকায় বিভিন্ন জনকে ভয়ভীতি প্রদর্শন, প্রভাব বিস্তার ও চাঁদাবাজির জন্য অস্ত্র কেনেন। এর আগেও অস্ত্র মামলায় তার ১০ বছর সাজা হয়েছিল। র‌্যাবের আরেক কর্মকর্তা বলেন, জীবন স্থানীয়ভাবে সরকারদলীয় রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করতেন। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগও রয়েছে। অস্ত্র নিয়ে কাজ করা একটি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে আঞ্চলিক সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো অর্থ জোগানের জন্য কিছু অস্ত্র দেশি সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রি করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বিভিন্ন সময় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অভিযানে একে-৪৭সহ নানা অস্ত্র উদ্ধার হয়। এ ছাড়া কক্সবাজারে মিয়ানমারের বিভিন্ন সন্ত্রাসী গ্রুপ মিয়ানমারসহ বিভিন্ন দেশ থেকে অস্ত্র এনে দেশি সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রি করে। পুলিশ সদর দফতদরের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সমুদ্রপথ ব্যবহার করে অস্ত্র নিয়ে আসার তথ্য পেয়েছি আমরা। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, চাঁদপুর, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, মোংলা, খুলনা, কুতুবদিয়া, সন্দ্বীপ দিয়ে তারা অস্ত্র চোরাচালান করে।’ এ ছাড়া বান্দরবান, রাঙামাটির সাজেক, খাগড়াছড়ির রামগড় ও সাবরুম, ফেনী, খুলনা, সাতক্ষীরা, যশোর, কুষ্টিয়া, উখিয়া, রামু, টেকনাফ, মহেশখালী, বাঁশখালী, রাউজান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, হিলি, লালমনিরহাটের বুড়িমারী, সিলেটের তামাবিল, জৈয়ন্তিয়াসহ বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানের তথ্য পেয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। আবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ, চট্টগ্রামের বাঁশখালী, কক্সবাজারের চকোরিয়া, মুন্সীগঞ্জের দেশি অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ ও র‌্যাব। সীমান্তের কাছাকাছি একশ্রেণির বাসিন্দা অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানে ব্যবহৃত হন। সীমান্তের ওপার থেকে কেনা আগ্নেয়াস্ত্রের মূল্য পরিশোধের টাকা লেনদেন হচ্ছে দুই সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় মোবাইল ব্যাংকিং, স্থানীয় এজেন্ট ও হুন্ডির মাধ্যমে।

সিআইডির ডাটাবেজ হচ্ছে : বৈধ অস্ত্রের অবৈধ ব্যবহার রোধে একটি ডাটাবেজ তৈরি করছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। অটোমেটেড ব্যালাস্টিক আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম (এবিআইএস) নামে বিশেষ সফটওয়্যারে দেশের সব বৈধ অস্ত্রের তথ্য সংরক্ষণ করা হচ্ছে। গত মার্চে এ ডাটাবেজ তৈরির কাজ শুরু করে সিআইডি। সস্থাটির প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘দেশের সব জেলার বৈধ অস্ত্রের তথ্য সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছে ও থানাগুলোয় বিচ্ছিন্নভাবে সংরক্ষিত আছে। এককভাবে কোথাও সংরক্ষণ করা নেই। এজন্য ডাটা ব্যাংক তৈরি করা হচ্ছে।’ সিআইডির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, গত ১০ বছরে দেশে যত অস্ত্র বিক্রি হয়েছে তার যাবতীয় তথ্য অস্ত্র ব্যবসায়ীদের কাছে চাওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ আর্মস ডিলার অ্যান্ড ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে- এখন থেকে অস্ত্র বিক্রির সময় যত টেস্ট করা হবে সব টেস্টের নমুনা সিআইডিকে দিতে হবে। সিআইডি তা তাদের সফটওয়্যারে সংরক্ষণ করবে। ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, প্রতিটি অস্ত্রেরই একটি ইউনিট ফিচার আছে। ওই ফিচারকে সিআইডির ডাটাবেজে সংরক্ষণ করে রাখা হচ্ছে। সিআইডি যখন কোনো ক্রাইম সিন সংগ্রহ করবে সেখানে গুলির ঘটনা ঘটলে প্রথমেই জানা যাবে অস্ত্রটি বৈধ না অবৈধ।

বিশেষ শাখার ডাটাবেজ : এদিকে দেশে বৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের অবৈধ ব্যবহার রোধে অস্ত্র বিক্রয় ও লাইসেন্সিং পদ্ধতি একটি অটোমেশন সিস্টেমের অধীনে নিয়ে আসছে পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি)। সংস্থাটির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বিশেষ পুলিশ সুপার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘২২ মার্চ ফায়ার আর্মস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নামে একটি সফটওয়্যার চালু করা হয়েছে যার মাধ্যমে আমরা সারা দেশের লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্রের তথ্যগুলো সংরক্ষণ করব। এ কাজ আগে ম্যানুয়ালি করা হতো।’ তিনি আরও বলেন, এ সফটওয়্যারটি দিয়ে প্রতিটি বৈধ গুলি ও আগ্নেয়াস্ত্র চিহ্নিত করা যাবে। এটি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার ও বৈধ অস্ত্রের অবৈধ ব্যবহার কমাবে।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে