শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৯, সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিশেষ অভিযানেও থামছে না অস্ত্র চোরাচালান

বৈধ অস্ত্রের ডাটাবেজ করছে সিআইডি ও এসবি, অস্ত্রসহ গ্রেফতার অনেকেরই রাজনৈতিক-সংশ্লিষ্টতা, সীমান্তের ওপার থেকে ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মাধ্যমে ঢুকছে অস্ত্র, ব্যবহার হচ্ছে আধিপত্য বিস্তার চাঁদাবাজি ও ইউপি নির্বাচনের খুনোখুনিতে
আলাউদ্দিন আরিফ
অনলাইন ভার্সন
বিশেষ অভিযানেও থামছে না অস্ত্র চোরাচালান

সীমান্তের ৩০টির বেশি রুট দিয়ে বাংলাদেশে অবৈধ অস্ত্র ঢুকছে। দেশব্যাপী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেও অস্ত্রের চোরাচালান ঠেকানো যাচ্ছে না। প্রতিনিয়ত আসছে ছোট-বড় আগ্নেয়াস্ত্র। দেশি-বিদেশি কারবারি মাধ্যমে সীমান্তের ওপার থেকে এবং বিভিন্ন আঞ্চলিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হাত দিয়ে ঢুকছে অত্যাধুনিক অস্ত্র। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে প্রায়ই ধরা পড়ছে অস্ত্রবাহক কিংবা চোরাকারবারি। পাকড়াও কারবারি ও ব্যবহারকারী অনেকের রাজনৈতিক দলের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে পুলিশি তদন্তে। অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজি, খুন-খারাবি, চুরি-ডাকাতিসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকান্ডে। ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে হামলা-পাল্টা হামলা ও খুনোখুনিতেও অবৈধ অস্ত্রের অবাধ ব্যবহারের তথ্য মিলছে। ইউপি নির্বাচনে আধিপত্য বিস্তারে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার রোধে নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে সাত দিন টানা বিশেষ অভিযান চালায় পুলিশ। ৪৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারও হয়েছে। তবু বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ অস্ত্রের চোরাচালন।

জানতে চাইলে পুলিশ সদর দফতরের ডিআইজি (অপারেশন্স) হায়দার আলী খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সপ্তাহব্যাপী বিশেষ অভিযানের পরও অস্ত্র উদ্ধারে আমাদের এ অভিযান চলমান আছে। জেলা পুলিশ সুপার ও বিভিন্ন ইউনিটের প্রধানরা নিজ নিজ ইউনিটে এ বিশেষ অভিযান পরিচালনা ও তদারকি করছেন। অবৈধ অস্ত্রের কারাবার ও মাদক নিয়ন্ত্রণে পুলিশ জিরো টলারেন্স নিয়ে কাজ করছে।’ পুলিশ ও র‌্যাবের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা বলছেন, ‘অস্ত্রধারী কেউ গ্রেফতার হলে অস্ত্রের উৎস, কার হাত ঘুরে কোন পথে এসেছে, কার কাছে অস্ত্র যাচ্ছে এসব বিষয়ে জেরা করা হয়। জেরায় প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর রুট ও অন্যান্য কারবারি চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া দেশে বৈধ অস্ত্রের অবৈধ ব্যবহার রোধ এবং তাৎক্ষণিক তথ্য জানার জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ও পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি) দুটি আলাদা ডাটাবেজ তৈরির কাজ করছে। ডাটাবেজগুলো তৈরি হলে বৈধ-অবৈধ অস্ত্র চিহ্নিত করার কাজ সহজ হবে।

সম্প্রতি বিদেশি আটটি অত্যাধুনিক অস্ত্রসহ ঢাকার গাবতলী থেকে গ্রেফতার হন পাঁচজন। যার নেতৃত্বে ছিলেন যশোরের শার্শা উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আকুল হোসেন। ছয় বছরে দুই শর বেশি অস্ত্র সীমান্তের ওপার থেকে বাংলাদেশে এনে বিক্রির স্বীকারোক্তি দিয়েছেন তিনি।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মশিউর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যশোরের বেনাপোল ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ এ দুটি পয়েন্ট দিয়ে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র বাংলাদেশে আসার তথ্য আমরা বিভিন্ন সময় পেয়েছি। কিছুদিন আগে ঢাকার গাবতলী থেকে আটটি বিদেশি অস্ত্র, ১৬টি ম্যাগজিন, আট রাউন্ড গুলিসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের নেতৃত্বে ছিলেন শার্শা উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আকুল হোসেন। এ চক্রটির সীমান্তের ওপারে ভারতীয় অস্ত্র কারবারিদের সঙ্গে সাংকেতিক কথা বলার কিছু চ্যাটিং, ভিডিওকল রেকর্ডসহ নানা তথ্য আমরা পেয়েছি। তার থেকে ভারতের বেশ কিছু অস্ত্র কারবারির নাম পাওয়া গেছে। তার মধ্যে নারী অস্ত্র কারবারিও আছেন। এ চক্রটি ২০১৪ সাল থেকে ভারতের অস্ত্র এনে বিক্রি করছে।’ মশিউর রহমান আরও বলেন, ‘আমরা তাদের স্বীকারোক্তি থেকে জেনেছি মূলত বিহার ও মাদ্রাজ থেকে এসব অস্ত্র আনা হয়। তারা অস্ত্রকে ‘জিনিস’, গুলিকে ‘খাবার’, ইত্যাদি সাংকেতিক ভাষা ব্যবহার করে।’

ডিবির তদন্তে ছাত্রলীগ নেতা আকুল হোসেন ছাড়াও ইলিয়াস হোসেন ও আজিমুর রহমান আজিম, ভারতীয় কারবারি জামাল, পশ্চিমবঙ্গের দিহি কাশিপুরের রানা, দীপঙ্কর, সম্রাট, নিতাইসহ বেশ কয়েকজন শনাক্ত হয়েছেন।

মঙ্গলবার রাতে বেনাপোলের দিঘিরপাড় থেকে চারটি বিদেশি পিস্তল, ৩৮ রাউন্ড গুলিসহ গ্রেফতার হন অস্ত্র কারবারি আজিজুর রহমান ও আবদুল্লাহ। র‌্যাব-৬-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ মোসতাক আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা আজিজুর রহমান ও আবদুল্লাহকে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে গ্রেফতারের পর রিমান্ডে এনেছি। তারা বলেছেন স্থানীয় সহযোগী অন্য অস্ত্র কারবারিদের থেকে তারা বিক্রির উদ্দেশ্যে এসব অস্ত্র সংগ্রহ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় নৈরাজ্য, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও সংঘবদ্ধ অপরাধের অভিযোগও রয়েছে। রিমান্ডে অস্ত্রের উৎস ও অন্যান্য কারবারির বিষয়ে কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। সেগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।’

শুক্রবার রাজধানীর দারুসসালামে মনোয়ার হাসান জীবন নামে এক ব্যক্তিকে বিদেশি পিস্তল, ম্যাগজিন, এক রাউন্ড গুলিসহ গ্রেফতার করে র‌্যাব। অভিযানের নেতৃত্বে থাকা র‌্যাব-৪-এর মিরপুর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর মোহাম্মদ কামরুল সোহেল জানান, মাত্র পঞ্চম শ্রেণি পাস মনোয়ার হোসেন জীবন ৩৩ বিসিএসের একজন চিকিৎসককে বিয়ে করেন। তিনি এলাকায় বিভিন্ন জনকে ভয়ভীতি প্রদর্শন, প্রভাব বিস্তার ও চাঁদাবাজির জন্য অস্ত্র কেনেন। এর আগেও অস্ত্র মামলায় তার ১০ বছর সাজা হয়েছিল। র‌্যাবের আরেক কর্মকর্তা বলেন, জীবন স্থানীয়ভাবে সরকারদলীয় রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করতেন। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগও রয়েছে। অস্ত্র নিয়ে কাজ করা একটি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে আঞ্চলিক সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো অর্থ জোগানের জন্য কিছু অস্ত্র দেশি সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রি করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বিভিন্ন সময় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অভিযানে একে-৪৭সহ নানা অস্ত্র উদ্ধার হয়। এ ছাড়া কক্সবাজারে মিয়ানমারের বিভিন্ন সন্ত্রাসী গ্রুপ মিয়ানমারসহ বিভিন্ন দেশ থেকে অস্ত্র এনে দেশি সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রি করে। পুলিশ সদর দফতদরের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সমুদ্রপথ ব্যবহার করে অস্ত্র নিয়ে আসার তথ্য পেয়েছি আমরা। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, চাঁদপুর, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, মোংলা, খুলনা, কুতুবদিয়া, সন্দ্বীপ দিয়ে তারা অস্ত্র চোরাচালান করে।’ এ ছাড়া বান্দরবান, রাঙামাটির সাজেক, খাগড়াছড়ির রামগড় ও সাবরুম, ফেনী, খুলনা, সাতক্ষীরা, যশোর, কুষ্টিয়া, উখিয়া, রামু, টেকনাফ, মহেশখালী, বাঁশখালী, রাউজান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, হিলি, লালমনিরহাটের বুড়িমারী, সিলেটের তামাবিল, জৈয়ন্তিয়াসহ বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানের তথ্য পেয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। আবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ, চট্টগ্রামের বাঁশখালী, কক্সবাজারের চকোরিয়া, মুন্সীগঞ্জের দেশি অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ ও র‌্যাব। সীমান্তের কাছাকাছি একশ্রেণির বাসিন্দা অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানে ব্যবহৃত হন। সীমান্তের ওপার থেকে কেনা আগ্নেয়াস্ত্রের মূল্য পরিশোধের টাকা লেনদেন হচ্ছে দুই সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় মোবাইল ব্যাংকিং, স্থানীয় এজেন্ট ও হুন্ডির মাধ্যমে।

সিআইডির ডাটাবেজ হচ্ছে : বৈধ অস্ত্রের অবৈধ ব্যবহার রোধে একটি ডাটাবেজ তৈরি করছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। অটোমেটেড ব্যালাস্টিক আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম (এবিআইএস) নামে বিশেষ সফটওয়্যারে দেশের সব বৈধ অস্ত্রের তথ্য সংরক্ষণ করা হচ্ছে। গত মার্চে এ ডাটাবেজ তৈরির কাজ শুরু করে সিআইডি। সস্থাটির প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘দেশের সব জেলার বৈধ অস্ত্রের তথ্য সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছে ও থানাগুলোয় বিচ্ছিন্নভাবে সংরক্ষিত আছে। এককভাবে কোথাও সংরক্ষণ করা নেই। এজন্য ডাটা ব্যাংক তৈরি করা হচ্ছে।’ সিআইডির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, গত ১০ বছরে দেশে যত অস্ত্র বিক্রি হয়েছে তার যাবতীয় তথ্য অস্ত্র ব্যবসায়ীদের কাছে চাওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ আর্মস ডিলার অ্যান্ড ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে- এখন থেকে অস্ত্র বিক্রির সময় যত টেস্ট করা হবে সব টেস্টের নমুনা সিআইডিকে দিতে হবে। সিআইডি তা তাদের সফটওয়্যারে সংরক্ষণ করবে। ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, প্রতিটি অস্ত্রেরই একটি ইউনিট ফিচার আছে। ওই ফিচারকে সিআইডির ডাটাবেজে সংরক্ষণ করে রাখা হচ্ছে। সিআইডি যখন কোনো ক্রাইম সিন সংগ্রহ করবে সেখানে গুলির ঘটনা ঘটলে প্রথমেই জানা যাবে অস্ত্রটি বৈধ না অবৈধ।

বিশেষ শাখার ডাটাবেজ : এদিকে দেশে বৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের অবৈধ ব্যবহার রোধে অস্ত্র বিক্রয় ও লাইসেন্সিং পদ্ধতি একটি অটোমেশন সিস্টেমের অধীনে নিয়ে আসছে পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি)। সংস্থাটির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বিশেষ পুলিশ সুপার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘২২ মার্চ ফায়ার আর্মস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নামে একটি সফটওয়্যার চালু করা হয়েছে যার মাধ্যমে আমরা সারা দেশের লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্রের তথ্যগুলো সংরক্ষণ করব। এ কাজ আগে ম্যানুয়ালি করা হতো।’ তিনি আরও বলেন, এ সফটওয়্যারটি দিয়ে প্রতিটি বৈধ গুলি ও আগ্নেয়াস্ত্র চিহ্নিত করা যাবে। এটি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার ও বৈধ অস্ত্রের অবৈধ ব্যবহার কমাবে।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
এনবিআর-বিআইডব্লিউটিএ’র টানাপোড়েন থাকবে না : নৌ উপদেষ্টা
এনবিআর-বিআইডব্লিউটিএ’র টানাপোড়েন থাকবে না : নৌ উপদেষ্টা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও শাহবাগ অবরোধ
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৬১
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৬১
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সর্বশেষ খবর
খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ
খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?
বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ
রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং
৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী
স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস
ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬
নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওভালে ব্যাটিং বিপর্যয়ে ২২৪ রানে থামল ভারত
ওভালে ব্যাটিং বিপর্যয়ে ২২৪ রানে থামল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি
প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রহস্যময় পোস্ট, রাজনীতিতে নামছেন সালমান?
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রহস্যময় পোস্ট, রাজনীতিতে নামছেন সালমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৪
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ ৪
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সোনা মসজিদ স্থলবন্দরের ৩ কি.মি. রাস্তা দ্রুত নির্মাণ করা হবে’
‘সোনা মসজিদ স্থলবন্দরের ৩ কি.মি. রাস্তা দ্রুত নির্মাণ করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির মধ্যেও বাড়তে পারে তাপমাত্রা
টানা বৃষ্টির মধ্যেও বাড়তে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে