শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

বিদায় বন্ধু বিদায়

কাজী হায়াৎ
অনলাইন ভার্সন
বিদায় বন্ধু বিদায়

৯ জানুয়ারি সন্ধ্যায় কারওয়ান বাজারে দাঁড়িয়ে ছিলাম গাড়ির অপেক্ষায়। পাশেই কয়েকটা ফলের দোকান। কেনার জন্য নয়, দাম জানার জন্য একটা পেয়ারার দোকানদারকে জিজ্ঞাসা করলাম কত করে কেজি? বলল ১২০ টাকা। উত্তরে বললাম, এগুলো পাড়ায়-মহল্লায় ঝুড়িতে করে যারা বিক্রি করে তারাও তো ১২০ টাকা করে বিক্রি করছে। তাহলে আর কারওয়ান বাজার কেন? বলল, যদি নেন তাহলে কিছু কম নেব স্যার। বুঝতে পারলাম কিনলে হয়তো ১০০ টাকা করে কেজি কিনতে পারতাম। পাশে ছিল একটা কুল বরইয়ের দোকান। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম কত করে কেজি? ‘বাগেরহাটের খাঁটি নারকেলি কুল, নিয়ে যান স্যার এক কেজি মাত্র ১০০ টাকা।’ আমি কিছু না বলতেই পাশের আরেকজন কুলের দোকানদার বলল, ‘স্যার! আমার দোকানে আসেন।’ তার দোকানের সামনে এসে দাঁড়াতেই বলল, ‘আমার কুলগুলোর দিকে তাকিয়ে দেখেন স্যার ভালো কিনা বলেন।’ একটু ভালো ছিল বলেই বললাম, হ্যাঁ কিছুটা ভালো। ‘মাত্র ৫০ টাকা কেজি স্যার।’ মাত্র ৫০ টাকা! ‘হ্যাঁ স্যার, শুধু আপনার জন্য।’ ফরমালিন দেওয়া নয় তো? ‘তাহলে আপনাকে ডেকে আনতাম না। আমি ৫০ টাকা করেই কিনে এনেছি। আপনাকে ঠকাব না স্যার। আপনার কাছ থেকে একটা পয়সাও লাভ করতে চাই না।’ এ কথা বলার সময় দোকানদারের চোখেমুখে ছিল সারল্য। নেওয়ার ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও ওকে বললাম, দাও এক কেজি, বেছে ভালোগুলো দিও। ‘বলতে হবে না স্যার’— বলেই সে বেছে বেছে ভালো কুলগুলো একটা কাগজের ঠোঙ্গায় তুলছিল। এ কাজের মধ্যে আস্তে আস্তে করে সে বলছিল, ‘বিলুপ্ত হতে চলেছে আবেগ তৈরির কারখানা।’

এটা ছিল ৫ জানুয়ারির বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে প্রকাশিত আমার একটা লেখার শিরোনাম। ওর মুখে এ শিরোনাম শুনে অবাক হলাম। ব্যাপার কী? তুমি কি খবরের কাগজ পড়? ‘পড়ি স্যার।’ ভিতরের পাতার ওই বড় লেখাগুলো পড়? ‘আপনার ছবি দেখলে পড়ি স্যার। আগে সিনেমার পোস্টারে আপনার নাম থাকলেই সিনেমা দেখতাম, এখন তো সিনেমা বানান না, লেখালেখি শুরু করছেন। এখানেও আপনার ছবি দেখলে পড়ি।’ লেখাটা কেমন লেগেছিল? ‘স্যার খুব ভালো। চট্টগ্রামের মিম নামের নয় বছরের বাচ্চা মেয়েটার কথা যে লিখছেন, তারে আটজন ধর্ষণ কইরা মাইরা ফেলছে। ওইটুক পইড়া চোখে পানি আইছিল স্যার।’ ইতিমধ্যে ওর কুল ওজন করা শেষ হয়েছে। পোঁটলাটা আমার হাতে দিতেই আমি ওকে ৫০টি টাকা দিলাম। ‘স্যার! খুব গরিব মানুষ বইলাই টাকাটা নিলাম, তা না অইলে নিতাম না।’ আমার আর বেশি সময় ওখানে দাঁড়াতে ইচ্ছা হলো না। তাই ওকে বললাম, তুমি খবরের কাগজের ওই পাতা পড়ো। ভালো থেকো। বলে চলে যাচ্ছিলাম। ও পেছন থেকে ডাক দিল। ‘স্যার! একটা কথা জিজ্ঞাস করব?’ কর। ‘এই যে এত সিনেমা বানাইলেন, তারপর এখন লেখেন। যার মধ্যে থাকে অনেক উপদেশ, ভালো ভালো কথা। সারা জীবন তো এ কাজই করে গেলেন। দেশের কি কিছু ভালো করতে পারছেন স্যার?’ দেশের ভালো করার দায়িত্ব তো আমার ওপর ছিল না। যারা দেশ চালায় তাদের ওপরই দেশের ভালো করার দায়িত্ব, তার পরও কথা আছে। দেশের ভালো করার দায়িত্ব কারোর একার নয়। দায়িত্ব তোমারও আছে, আমারও আছে। আমি কী করতে পেরেছি তা আমি জানি না। তবে কিছু একটা করতে পেরেছি। ‘কী স্যার?’ ওই যে একটু আগে বললে তোমার চোখে পানি আইছিল। আগে ছবি দেখিয়ে অনেক দর্শককে কাঁদিয়েছি, তাতে হয়তো অনেক মানুষের আবেগ জাগ্রত করতে পেরেছি। হয়তো অনেক মানুষের চারিত্রিক পরিবর্তন করতে পেরেছি। এর বেশি আর কিছু করার ক্ষমতা আমার ছিল না বাবা। আসি।

ঘটনাটির পরে গাড়িতে উঠলাম। চিন্তায় ফিরে গেলাম অনেক দূরে। আমার পৃথিবীর প্রথম দিকে। তখনকার গোপালগঞ্জ মহকুমার কাশিয়ানী থানার মধুমতির পাড়ে এক অজগ্রামে আমার জন্ম। যে মহকুমার মধ্যে পাঁচ-ছয় মাইল রেললাইন ছাড়া গোপালগঞ্জ শহরটা বাদ দিয়ে ১০ ফুট পাকা রাস্তাও ছিল না বিশাল সেই জনপদে। এমন জায়গায় জন্ম নিয়ে মনে পড়ে আমার প্রথম অক্ষরজ্ঞান শুরু হয়েছিল কীভাবে। যে সত্য ঘটনার কথা বলব আজকের প্রজন্মের মানুষ তা অনেকেই কল্পনায়ও আনতে পারবে না। তালপাতা সিদ্ধ করে তা আবার রোদে শুকিয়ে লোহার পেরেক দিয়ে সেই তালপাতায় অ আ ক খ এঁকে দিয়েছিলেন মা। লোহার কড়াইয়ের কালি ঝিনুক দিয়ে তুলে নিয়ে তা একটি মাটির দোয়াতে গুলে লেখার কালি বানিয়ে বাঁশের কঞ্চির কলম দিয়ে তালপাতায় মায়ের এঁকে দেওয়া অ আ ক খ-এর ওপর দিয়ে ঘোরানো আর উচ্চৈঃস্বরে পড়ে মাকে শোনানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল আমার পাঠ্যজীবন। এরপর কাদামাটির পথ পার হয়ে হিন্দুপাড়ার বটগাছতলায় চারদিকে দোচালা একখানা টিনের ঘরের পাঠশালা, পণ্ডিত মশাইয়ের আশফল গাছের চিকন লাঠি ছিল তখনকার জীবনের সবচেয়ে বড় আতঙ্ক। এক ধামা মুড়ি, এক সের গুড় আর এক টাকার একটা মুদ্রা দিয়ে পণ্ডিত মশাইয়ের পাঠশালার পাঠ শেষ হয়েছিল। এর পরে প্রাইমারি স্কুল, হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করে ১৯৭৪ সালে শুরু হলো চলচ্চিত্র জীবন। তখনো গোপালগঞ্জ প্রায় তেমনই ছিল। তখনো বাড়ি থেকে ঢাকায় আসতে বা যেতে লাগত ২০ থেকে ২২ ঘণ্টা। সেই কাশিয়ানী থানার একেবারে গ্রাম্য পরিবেশে বিল এলাকার মধ্যে প্রতিষ্ঠিত রামদিয়া কলেজে বিকম পর্যন্ত লেখাপড়া করেছিলাম। একেবারে গ্রাম্য পরিবেশে বাল্য, কৈশোর, যৌবনেরও অনেক সময় পার করে সিনেমায় পরিচালক হওয়া, তাও ঊনপঞ্চাশটা পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ, দেড় শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয়, আর এসবের স্বীকৃতিস্বরূপ অনেক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। সত্যিই এসব ভাবতেও এখন আনন্দ হয়। ভাবতে আনন্দ হয় আমার চিকিৎসার জন্য দেশের মাননীয় সরকারপ্রধানের আর্থিক সহায়তা পেয়েছি। ভাবতে আনন্দ লাগে যেখানে যাই সেখানেই সেলফি তোলার হিড়িক। আনন্দ পাই দেশ-বিদেশের যেখানেই যাই সেখানেই বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা দেখে।

এর মধ্যেই আবার মনে পড়ে যায় ক্লাস ফোরে পড়াকালে স্কুলের আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় স্টেজে উঠে কবিতার অর্ধেকে এসে বাকি অংশ ভুলে গিয়ে গলার স্বর বন্ধ হয়ে গিয়েছিল যে কাজী হায়াতের অন্য ছাত্ররা সেই কিশোর কাজী হায়াতের অবস্থা দেখে যখন হাসাহাসি করছিল, তখন কাজী হায়াৎ লজ্জায় কাঁদতে কাঁদতে স্টেজ থেকে নেমে গিয়েছিল। কাজী হায়াতের আর ইচ্ছা হচ্ছিল না বাড়ি ফিরে যেতে। স্কুল থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে খেলার মাঠের বিরাট বটগাছটার শিকড়ের মধ্যে লুকিয়ে কেঁদেছিল অনেক। কাজী হায়াতের বার বার মনে হচ্ছিল ওই শিকড় গলায় পেঁচিয়ে বটগাছের ডালে ঝুলে মরে যাই। মা-বাবা, বোনদের কথা মনে হচ্ছিল অনেক। মনে হচ্ছিল তারা তো জানবে না কেন আমি মরে গেলাম। ভাবতে ভাবতে একসময় কান্না থেমে গেল। চোখের পানি শুকিয়ে গেল। মনের মধ্যে তৈরি হলো এক দারুণ জিদ। সবাই পারলে আমি কেন পারব না। আর এর ফলেই বোধ হয় পরবর্তী বছর ক্লাস ফাইভের আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছিলাম।

মনে পড়ে জীবনের প্রথম ছবি ‘দি ফাদার’ তৈরির সময় পেছন থেকে আমার অনেক শ্রদ্ধেয় চিত্র পরিচালক ও চলচ্চিত্রকর্মী অনেক কটূক্তি করেছেন। ‘কোত্থেকে এক আমেরিকান ধরে এনে ওর থেকে টাকা-পয়সা লুটে খাচ্ছে আর সিনেমার নামে হচ্ছে ফাইজলামি। এ ছেলেরাই আমাদের চলচ্চিত্রের বদনাম করে। এরা চলচ্চিত্রের কলঙ্ক।’ যতই এসব কথা শুনেছি, ততই নিজের মধ্যে জিদ তৈরি হয়েছে, মনে হয়েছে আমি সব মিথ্যা প্রমাণিত করে ছবিটি শেষ করব এবং ওদের আমি দেখিয়ে দেব আমি লুটেরা নই, আমি চলচ্চিত্র নির্মাতা। আজ হয়তো সবাই স্বীকার করবেন। ঊনপঞ্চাশটি ছবি তৈরি করলেও সেই ‘দি ফাদার’ই আমার প্রথম পরিচয়, আমার গর্ব। ‘দি ফাদার’ই আমাকে এনে দিয়েছিল সুনাম, মর্যাদা, জনপ্রিয়তা। এই ‘দি ফাদার’ নিয়ে একটি দুঃখের কথা মনে পড়ে। আমার এই ছবিটির বিজ্ঞাপনের জন্য যখন বাংলাদেশ বেতারে কমার্শিয়াল বিভাগে কণ্ঠশিল্পী মাজহারুল ইসলাম পনের মিনিটের রেডিও প্রোগ্রামের লেখা পাস করাতে গিয়েছিলেন ওই বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে, তখন তিনি প্রোগ্রামের কাগজটা ধরে টেবিল থেকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিলেন নিচে। মাজহার সাহেবকে বলেছিলেন, ‘এই ছবির কোনো কিছু আর আমার সামনে আনবেন না।’ মাজহার সাহেব চিরকালই অতি বিনয়ী একজন মানুষ। বিনয়ের সুরে তিনি কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘ছবিটির অপরাধ কী স্যার?’ ‘এটা সিআইএর টাকার ছবি। আমরা এসব প্রশ্রয় দিতে পারি না।’ মাজহার সাহেব দুঃখের সঙ্গে আমাকে এসে বললেন, ‘আপনার বিজ্ঞাপন প্রচার হবে না।’ কী কারণে তা জানার পর আমি হো হো করে হেসেছিলাম। ‘দি ফাদার’ ছবিতে যে আমেরিকান নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিল তার নাম ছিল জন নেপিয়ার অ্যাডামস্। কখনো একটি টাকাও সে আমাকে অথবা ছবির প্রযোজককে দেয়নি। তখনকার এ্যামিকো ল্যাবরেটরিজের মালিক আজকের আহমেদ ফুডসের মালিক আহমেদ সাহেব আর তারই একজন আত্মীয় ইসলাম সাহেব এই ছবি প্রযোজনা করেছিলেন। তাদের মূল ব্যবসা ছিল ভিন্ন। তাদের সামান্য পুঁজি বিনিয়োগ ছিল এই ছবিতে। আমি খেয়ে না খেয়ে ছবিটি তৈরি করেছিলাম। বাংলাদেশ বেতারের কর্মকর্তার উক্তি শুনে অনেক দুঃখ পেয়েছিলাম। পরে আরও দুঃখ পেয়েছি আমার নির্মিত অনেক ছবির সেন্সর শোর পরে সেন্সর সদস্যরা বের হয়েই যখন ছবিটি সম্পর্কে বলেছেন ছবিটি ব্যান্ড করা হয়েছে। দুঃখ পেয়েছি আমি। কিন্তু থমকে যাইনি কখনো। বরং অনেক উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে ছবিগুলো সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়ানোর জন্য যুদ্ধ করেছি। সেই যুদ্ধে যতটা কষ্ট ছিল তার চেয়ে বেশি ছিল আনন্দ। মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিকায় নির্মিত ‘সিপাহী’ ছবি ব্যান্ড করে দেওয়ার পর আপিল বোর্ড থেকে কোনো কাটিং ছাড়া যখন ছবিটি ছেড়ে দেওয়া হলো তথ্য মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন সচিবের সরাসরি হস্তক্ষেপে আবার সেই ছবি ব্যান্ড হয়ে গেল। তথ্য সচিব নিজের রুমে ডেকে নিয়ে যেভাবে শাসিয়েছিলেন তাতেও কখনো সাহস হারাইনি। ভাবিনি কখনো চলচ্চিত্র ছেড়ে চলে যেতে হবে। একবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের জন্য ঘরে থাকা একটা পুরস্কারের গলায় ঝাড়ু আর ছেঁড়া জুতা ঝুলিয়ে সেই পুরস্কারকে বাঁশের মাথায় বেঁধে সপরিবারে প্রেস ক্লাবের সামনে যখন বাঁশটাকে পুঁতে দিয়েছিলাম, প্রেসের অনেকেই আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন কেন এই প্রতিবাদ? প্রমাণসহ বলেছিলাম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার নিয়ে নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ড হচ্ছে। পর দিন খবরের কাগজের প্রথম পৃষ্ঠায় আমার ছবি দেখে মনে হয়েছিল আমি ন্যাশনাল হিরো। আমি সঠিক প্রতিবাদ করেছি। তখন ভয় পাইনি। সাহসও ছিল অনেক।

কিন্তু আজ জীবনের শেষ প্রান্তে এসে চলচ্চিত্রের কোন্দল, বিভাজন, প্রতিহিংসা, প্রতিঘাত দেখে কারওয়ান বাজারের কুল বরইয়ের দোকানদারের কথা শুনে, চিকিৎসায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা পেয়ে যতটা আনন্দিত হচ্ছি, তার চেয়ে বেশি মনে হচ্ছে ক্লাস ফোরে পড়া কাজী হায়াৎ আবৃত্তি করতে ব্যর্থ হয়ে যেমন লুকিয়েছিল বটগাছের শিকড়ের মধ্যে, তার মনের মধ্যে যেমন মনে হয়েছিল চলে যাই পৃথিবী থেকে, আজ এত আনন্দের মধ্যেও চলচ্চিত্রের সামান্য কিছু স্বার্থান্বেষী দুষ্ট মানুষের জন্য মনে হচ্ছে আর যুদ্ধ নয়। আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ নয়। আর কারোর সঙ্গে বিবাদ নয়। সবাইকে বলে দিই চলচ্চিত্র ছিল আমার জীবন, চলচ্চিত্র ছিল আমার ভাবনা, চলচ্চিত্র ছিল আমার প্রাণ। এই চলচ্চিত্র আমাকে অনেক দিয়েছে। অনেক পেয়েছি। তবুও আপনারা যারা চলচ্চিত্রের মানুষ তারা যদি পারেন পরশ্রীকাতরতা, হিংসা, প্রতিহিংসা ভুলে ভালো থাকবেন। আমার অনেক হয়েছে। এবার হয়তো বিদায় বন্ধু, বিদায়।

 লেখক : চলচ্চিত্র পরিচালক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৪১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’
‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ
রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া
অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে
সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা
জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা
হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'
'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের
কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা
নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে
অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯
চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান
হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে
শোক র‌্যালি
বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে শোক র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস
সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি
সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি
মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন
এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ
ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’
‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান

সম্পাদকীয়

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

বাচাল তটিনী
বাচাল তটিনী

শোবিজ

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...

শোবিজ

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি
মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি

শোবিজ

হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ
হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা