শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫০, বুধবার, ১৬ মে, ২০১৮

ঋতুস্রাবের শাস্তি

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
ঋতুস্রাবের শাস্তি

এমন ধর্ম কমই আছে, যে ধর্ম মেয়েদের ঋতুস্রাবকে অপবিত্র বলেনি, আর ঋতুস্রাবের কারণে মেয়েদের অশুচি বলেনি। হিন্দুরা তো রজঃস্রাবের সময় বাড়ি থেকে বের করে দিত মেয়েদের। বাড়ির বাইরেই থাকতে হতো সাত দিন। কাউকে স্পর্শ করার অধিকার তাদের ছিল না। যাকে স্পর্শ করবে, তারই নাকি অমঙ্গল হবে। অচ্ছ্যুতের মতো জীবন তাদের যাপন করতে হতো। মুখ লুকিয়ে রাখতে হতো পাপীর মতো, অপরাধীর মতো।

খ্রিস্টানরাও রজঃস্রাব হলে মেয়েদের অপবিত্র বলতো। বলতো, যে লোক স্পর্শ করবে রজঃস্রাবরত মেয়েকে, স্পর্শ করবে সেই মেয়ের বিছানা বালিশ—সে নিশ্চিতই অপবিত্র করবে নিজেকে। অষ্টম দিনের দিন ঋতুস্রাব শেষ হলে দুটো পায়রা নিয়ে মেয়েদের যেতে হতো ধর্মযাজকের কাছে, পায়রা দুটোকে ঈশ্বরের নামে উৎসর্গ করলেই তবে মেয়েদের নোংরা, অশুদ্ধা, অপবিত্র অবস্থা ঘুচতো। এরকমই বিশ্বাস ছিল মানুষের।

খ্রিস্টানরা একসময় এও বলতো, ইভ স্বর্গে বসে ঈশ্বরের বারণ সত্ত্বেও নিষিদ্ধ ফল খেয়েছিলেন, ঈশ্বর সে কারণে ইভকে অভিশাপ দিয়েছিলেন, বলেছিলেন, ‘তোমাকে আমি সন্তান বহনের যন্ত্রণা দেব, তোমাকে দেব অবর্ণনীয় প্রসবযন্ত্রণা’। বাইবেলের বুক অব জেনেসিসের তিন নম্বর অধ্যায়ে লেখা আছে এই অভিশাপের কথা। যেহেতু প্রজননের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে ঋতুস্রাব জড়িত। সে কারণে ঋতুস্রাবকেও অভিশপ্ত বলে বিশ্বাস করতো অনেক খ্রিস্টান। যেন এক ইভের পাপের বা ভুলের ফল ভোগ করতে হবে জগতের সকল নারীকে!

ধীরে ধীরে যত সভ্য হয়েছে ক্যাথলিক সমাজ, ঋতুস্রাবরত মেয়েদের ওপর থেকে গির্জাগুলো নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। ঋতুস্রাবকে এখন আর ঈশ্বরের অভিশাপ বলে মনে করা হয় না। তবে পৃথিবী তো পুরোটাই সভ্য হয়ে যায়নি। এখনও এখানে ওখানে কুসংস্কার পালন করতে দেখা যায়। এখনও নারীবিরোধী কট্টরপন্থাকে জিইয়ে রেখেছে কেউ কেউ। রাশিয়ার অর্থডক্স গির্জায় মেয়েদের আসায় বারণ নেই, তবে যীশুর মূর্তিতে চুম্বন করায়, আর ধর্মযাজকের সঙ্গে কথোপকথনে বারণ আছে। আশা করি এই অনাচার একদিন ঘুচবে।

ঋতুস্রাবের সময় ইহুদি মেয়েদের যৌন সম্পর্ক করা নিষেধ ছিল। শুধু যৌন সম্পর্ক নয়, স্বামীকে স্পর্শ করা, আলিঙ্গন করা, চুম্বন করা সবই ছিল নিষিদ্ধ। ঋতুস্রাবের পাঁচ দিন পর্যন্ত তো ছিলই, ঋতুস্রাব শেষ হওয়ার পর সাত দিন পর্যন্তও সবকিছু নিষিদ্ধ ছিল। এই সব নিষেধাজ্ঞার পর প্রাকৃতিক জল রাখা কোনও চৌবাচ্চায়, যার নাম মিকভা, নিজেকে ডোবাতে হতো, তবেই শুদ্ধ হতো মেয়েরা। শুদ্ধ হওয়ার পর আবার স্বামীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কে যেতে পারতো। তখন গর্ভবতী হওয়ার জন্য মোক্ষম সময়। যৌনতাকে শুধু গর্ভবতী হওয়ার জন্যই প্রয়োজনীয় বলে মনে করা হতো।

ইহুদিরা আজকাল ঋতুস্রাবের কুসংস্কার আর পালন করে না। তারা মিকভা ব্যবহার করে অন্য কাজে। এক অবস্থা থেকে আরেক অবস্থায় যাওয়ার সন্ধিক্ষণে। যেমন, ছাত্রজীবন শেষ করে কর্মজীবনে যাওয়ার সময়। প্রাচীনকালে হিন্দুরাও একসময় দুধের চৌবাচ্চায় স্নান করে ঋতুস্রাব হওয়া শরীরের ‘অপবিত্রতা’ দূর করতো।

আইভরি কোস্টে এব্রি নামে এক সম্প্রদায় আছে, ওরা বিশ্বাস করতো পাপ করলে ছেলেদের উত্থানরহিত হয়, আর মেয়েদের ঋতুস্রাব বন্ধ হয়। ঋতুস্রাবের পক্ষে আইভরি কোস্টেই আছে খানিকটা ইতিবাচক ব্যাখ্যা। শাস্তি হিসেবে মেয়েরা ঋতুস্রাব পাচ্ছে না, বরং ঋতুস্রাব হারাচ্ছে।

ঋতুস্রাব নিয়ে আগেকার সেই কুসংস্কার সব সমাজেই দূর হয়েছে। এখন ইহুদি, খ্রিস্টান, হিন্দুরা ঋতুস্রাবকে অপবিত্র, অশুচি, অস্বাভাবিক, অপ্রাকৃতিক, অলৌকিক, কদাকার, কুিসত, কুকর্মের-ফল হিসেবে দেখে না। অধিকাংশ মানুষই দিন দিন সভ্য এবং আধুনিক হচ্ছে, তারা জানে ঋতুস্রাব স্বাভাবিক একটি শারীরিক প্রক্রিয়া। এটি কোনও অসুখ বিসুখ নয়। কিন্তু তারপরও কেন ঋতুস্রাবের কথা গোপন রাখে মেয়েরা? কেন আড্ডায় আলোচনায় ঋতুস্রাব প্রসংগে কথা বলতে মেয়েরা লজ্জা বোধ করে? তবে কি ঋতুস্রাবের সঙ্গে অশুদ্ধতাকে যে জড়ানো হয়েছিল দীর্ঘকাল, সেটির রেশ এখনও রয়ে গেছে বলেই দ্বিধা? মেয়েদের না হয়ে পুরুষের যদি ঋতুস্রাব হতো, তাহলে তো পুরুষেরা তাদের ঋতুস্রাবের দিনগুলো মহাসমারোহে পালন করতো! তারা তো নিজেদের প্রাকৃতিক ঘটনায় লজ্জাবোধ করতো না, বরং গর্ববোধ করতো! পুরুষতান্ত্রিক সমাজের নিয়ম কানুন তো পুরুষেরই তৈরি।

ঋতুস্রাব এতই স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া যে পশ্চিম দুনিয়ার বেশ কিছু মেয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা কোনও স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করবে না, কোনও ট্যাম্পন ব্যবহার করবে না। তারা ঋতুস্রাবের রক্তকে মুক্ত করে দেবে, রক্তপাত ঘটতে দেবে, পাজামা প্যান্টালুনকে রঙিন হতে দেবে। ঋতুস্রাবের মতো স্বাভাবিক এবং প্রাকৃতিক শারীরিক প্রক্রিয়াকে নিয়ে কথা বলতে লজ্জা পাওয়া অনেক হয়েছে, আর নয়। ঋতুস্রাবের রক্তপাতকে অসুন্দর নয়, বরং মেয়েরা বলছে সুন্দর। সুন্দর বলেই এটিকে আর লুকোনো নয়, এটিকে প্রকাশিত হতে দিতে চাইছে তারা। হারভার্ডে পড়া মেয়ে কিরণ গান্ধী তাঁর পিরিয়ডের সময় লন্ডন-ম্যারাথনে দৌড়েছেন কোনও প্যাড ব্যবহার না করে।

কেউ কেউ বলছে, রক্তকে বইতে দিলে অস্বস্তি হয়, ঊরুসন্ধি ভেজা ভেজা ঠেকে, তারা প্যাডের বদলে একধরনের কাপ ব্যবহার করছে, যেখানে স্রাবের রক্ত জমা হয়। তবে অনেকেই বাজারের প্যাড ব্যবহার করছে না, কারণ ওসব প্যাড পরিবেশের ক্ষতি করে, যেহেতু ওসব মাটির সঙ্গে মেশে না।

শিক্ষিত সভ্য মানুষের মধ্যে রজঃস্রাব কোনও লুকোনো ব্যাপার নয়। রজঃস্রাব নিয়ে লজ্জা পাওয়ার দিন শেষ। কারণ রজঃস্রাব, বিজ্ঞান যারা সামান্য জানে, জানে যে এটি শ্বাস প্রশ্বাসের মতো স্বাভাবিক। শ্বাস প্রশ্বাস আমরা কি গোপন করি? মেয়ে বলেই নানা রকম মেয়ে-বিরোধী কুসংস্কার এনে এতকাল অপদস্থ করা হয়েছে মেয়েদের।

আমরা মহাশূন্যে যান পাঠিয়েছি। মঙ্গলগ্রহে নেমেছে মানুষ নির্মিত যন্ত্র। মানুষ একদিন অন্য কোনও সৌরজগতে, অন্য কোনও গ্রহে পাড়ি দেবে। এই সময় আমাদের কি এত হাজার বছর পেছনে পড়ে থাকা মানায়?

কিছু মেয়ে আজকাল বলছে তাদের কেন ঋতুস্রাবের সময় ধর্ম পালন করার অধিকার থাকবে না? দুনিয়ার সব ডাক্তার বৈদ্য ঘোষণা করে দিয়েছে ঋতুস্রাব কোনও ব্যাধি নয়, সংক্রামক কিছু নয়, এ নিতান্তই প্রজননের জন্য জরুরি শারীরিক প্রক্রিয়া। তাহলে আজও এই বিজ্ঞানের যুগে, এই তথ্য এবং প্রযুক্তির যুগে, এই একবিংশ শতাব্দীতে রজঃস্রাব হচ্ছে বলে একটি মেয়েকে সকল শুভকাজ থেকে সরে থাকতে বলা হয়। এটা নিশ্চয়ই অন্যায় কাজ! আমি নিশ্চিত, পুরুষের যদি রজঃস্রাব হতো, তাহলে তাদের সব শুভকাজ থেকে বা ধর্মীয় আচারাদি থেকে সরিয়ে রাখা হতো না। তখন রজঃস্রাবের অর্থ করা হতো কল্যাণকর। মেয়েদের হয় বলেই রজঃস্রাবকে অকল্যাণকর ভাবছে নিতান্তই নারীবিরোধী একটি গোষ্ঠী।

খ্রিস্টান ধর্ম, ইহুদি ধর্ম, হিন্দু ধর্ম, ইসলাম ধর্ম, শিনতো ধর্ম, জরোয়াস্ত্রীয় ধর্ম ঋতুস্রাবের সময় মেয়েদের ধর্ম কর্ম থেকে দূরে থাকতে বলেছে। কিন্তু এও ঠিক, পৃথিবী থেকে পুরনো ধারণা এবং বিশ্বাস বিদেয় হচ্ছে। তবে আজও কোনও কোনও সমাজে রজঃস্রাব নিয়ে ভুল বিশ্বাসকে আঁকড়ে রাখা হচ্ছে? মেয়েরা যদি চায় রজঃস্রাবের সময় ধর্মীয় আচারাদি পালনে আপত্তি করা উচিত নয়। যুগের সঙ্গে পরিবর্তন সব ধর্মেই হয়েছে। অধিকাংশ মুসলিম সমাজে তিন তালাক নেই, চার বিয়ের রেওয়াজ নেই, ব্যভিচারের জন্য পাথর ছুড়ে হত্যা নেই, চুরি করলে হাত কেটে ফেলা নেই, অপরাধ করলে জনসমক্ষে শিরশ্ছেদের ঘটনা নেই, ধর্ষণের প্রমাণ হিসেবে চার পুরুষ-সাক্ষীর প্রয়োজন নেই। মেয়েদের ঘরের বাইরে যাওয়ার অধিকার আছে, লেখাপড়া শেখার, চাকরি বাকরি করার অধিকার আছে, নেত্রী হওয়ার অধিকার আছে, কোথাও কোথাও মসজিদে যাওয়ার, এমনকী জানাজা পড়ার, এমনকী কোথাও কোথাও নামাজের ইমামতি করারও অধিকার আছে, বোরখা হিজাব না পরে চলাফেরার অধিকার আছে, একা একা ভ্রমণ করার অধিকার আছে। ধীরে হলেও সমাজ বদলাচ্ছে। ধর্ম-বিশ্বাস অক্ষত রেখেও সমাজকে আধুনিক করা যায়।

মেয়েদের প্রাকৃতিক শারীরিক অবস্থার জন্য ধর্ম কর্ম করার অধিকার হারাবে তা মানা যায় না। পেচ্ছাব পায়খানার পর, বায়ু নির্গত হওয়ার পর পরিচ্ছন্ন হয়েই যদি উপাসনা করা যায়, তবে মেয়েদের জন্য কেন রজঃস্রাবের সময় কোনও উপায় থাকবে না ধর্ম কর্ম করার? এখনও কি সময় হয়নি নারীবিরোধী কুসংস্কারগুলোকে বিদেয় করে মেয়েদের প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার?

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

বিডি প্রতিদিন/মজুমদার

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪
বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ
বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা