শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৭, রবিবার, ০৫ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

তবু কেন পুলিশ এত পর

মনিরুজ্জামান মানিক
অনলাইন ভার্সন
তবু কেন পুলিশ এত পর

মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন অনেক বিজ্ঞজন, সুশীতল সমাজ! দুইফোঁটা বৃষ্টি পড়লে যারা মুখে খৈ ফোটান তাদের গভীর নীরবতা জাতিকে ভাবিয়ে তুলছে। তাঁরা কি পুলিশকে ভিলেন বানিয়ে মজা দেখছেন ! শুনেছি, দু'একজনের জন্মদাতাও নাকি পুলিশ ছিলেন। তাতে কী! বাবা তো এখন আর পুলিশে নেই। রেশনের পঁচা চাউলের ভাতের গন্ধও এখন আর নাকে শুকতে হয় না। ওপারে বসে তিনি ছেলের বেদনা কতটুকুই বা উপলব্ধি করবেন। কেউ পুলিশকে বকলেই কী, গায়ের পোশাক খুলে ফেললেই বা কার কী আসে যায়। পুলিশকে মার খেয়েছে শুনলে কার না ভাল লাগে!

কোন এক পুলিশ দিনাজপুরে আছাড় খেলো তাই শুনে ঢাকার পান দোকানি আক্কাছ মিয়া বললো, ‘আলহামদুলিল্লাহ, খুব ভালো হইছে, শুনেও আরাম পাইলাম।’ আমাদের নীতি, নৈতিকতা, মনন, ভাবনা এমন কি স্নায়ু পর্যস্ত পুলিশবিদ্বেষী হয়ে গেছে। পুলিশ কী এতই অপরাধী? অথচ পুলিশ ছাড়া কি আমাদের একটি দিনেও কি চলে? নাকি চলবে ভাবা যায়। নাকি রাষ্ট্র চলে! জীবনের সূচনায় পুলিশ, কিয়ামতের আগ পর্যন্ত পুলিশ। জন্ম মৃত্য বিয়ে এই তিনটি বিষয় বিধাতা নিজে নির্ধারণ করলেও তিনটি কার্য সম্পন্ন করতেই পুলিশকে ব্যবহার করতে হয়। গতিহীন মানুষের গতি তো পুলিশই দিয়ে থাকে। আর রাজনীতিক নেতার কাছে পুলিশ ঠিক টিস্যু পেপারের মতো। ক্ষমতায় থাকাকালে অতি আদর, ক্ষমতা হারালে নাই কদর, মানুষ টিস্যু পেপার ব্যবহারের পর ডাস্টবিনে ফেলে দেয়, কিন্তু কাজ শেষে তারা পুলিশকে ছুঁড়ে ফেলেন পায়ের নীচে, জুতার নীচে।

মায়ের গর্ভে ভালো সন্তানের পাশাপাশি কিন্তু হিজড়া সন্তানও জন্মে। ভালো সন্তানের জন্য মা গর্ববোধ করলেও হিজড়া সন্তানের জন্য মা আজীবন নীরবে নিভৃতে কাঁদেন। লোকলজ্জার ভয়ে কোনদিনও বুকে জড়িয়ে বলেন না, এটাও আমার সন্তান, আদরের ধন, আমার সোনা মানিক।

বড় অদ্ভূত মানব চরিত্র! সন্তান জন্ম দিয়েও মা নিজকে পাপী ভেবে নিজের নাড়িছেঁড়া ধনকে অস্বীকার করেন। আর নিখুঁত সন্তানকে আজীবনই বুকে আগলে রাখেন। আমার কথায় কেউ সন্দেহ পোষণ করলে তৃতীয় লিঙ্গ জন্মদাত্রী অন্তত একজন মাকে পুরো বাংলাদেশ খুঁজে বের করে প্রমাণ দেখান। আমার তো মনে হয় পাবেন না। যে মা সমাজের ভয়ে দশ মাস দশদিন গর্ভে লালিত সন্তানকে অস্বীকার করেন, সে সমাজে হিজড়া সন্তানের স্বীকৃতি কে দিবে?

সেদিন এক ভদ্রলোক ফেসবুকে লিখেছেন, বৃদ্ধ মায়ের বিয়ের আগের অবৈধ সন্তানটি নাকি পুলিশে চাকরি করে! তার মানে পুলিশ হিজড়া সন্তানের চাইতেও অধম? এমন কথা জারজ সন্তান ছাড়া কি কেউ বলতে পারে নাকি লিখতে পারে? কোন শিক্ষিত লোকের মুখের ভাষা কি এত নোংরা হয়?

চলমান ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ আন্দোলনে লিপ্ত আমাদের সোনামণিদের কারও কারও ভাষা ‘অতুলনীয়।’ মনে হয় রসময় গুপ্তের চটি বইয়ের ভাষার চাইতেও যৌন উত্তেজক। রসময় গুপ্ত বেঁচে থাকলে হয়তো কিছু শব্দ এদের কাছ থেকে কড়া দামে কিনে নিতেন!

আমাদের ডিজিটাল সন্তানেরা স্মার্টফোনের বদলে অল্প বয়সে আমের কার্বোহাইড্রেটের মতো বড্ড অসময়ে পেঁকে গেলেও আমি হলফ করে বলতে পারি এমন রুচিহীন ভাষা আমাদের সোনামণিদের মুখে কখনোই আসতে পারে না। ভদ্রতার আড়ালে ওদের এমন অসভ্যতা কে শিখাচ্ছে খুঁজে বের করা অতীব জরুরি।

আমার সন্দেহ একটি কুচক্রী মহল কোমলমতি বাচ্চাদের দিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা করছেন। যে প্ল্যাকার্ড নিয়ে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাগুলো রাস্তায় দাঁড়িয়েছে তারা চোখের জ্যোতিহীন আলোতে ওরা দেখতেই পায়নি প্ল্যাকার্ডে কী লেখা। ওদের হাতে এসব নোংরা নির্লজ্জ প্ল্যাকার্ড কে ধরিয়ে দিলো? তাদের খুঁজে বের করা নীতিবান অভিভাবকের দায়িত্ব বলে আমি মনে করি। পুলিশ তাদের অবশ্যই সাহায্য করবে।

আমরা তো আমাদের সন্তানদের এমন শিক্ষা দেইনি যে জাতির সামনে বাবা মায়ের সন্মান ধূলোয় মিশিয়ে দিয়ে মাথা হেঁট করে দিবে !

পুলিশের যদি আন্দোলন করার ক্ষমতা থাকতো তাহলে সবার আগে নিজের জীবনের অস্তিত্ব রক্ষা করতেই নিরাপদ সড়কের আন্দোলন করতো। তার বিস্তর কারণ। প্রতিদিন প্রতিক্ষণ মানুষের চলার পথকে সুগম করতে গিয়ে কতো পুলিশ নীরবে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে পরপারে চলে গেছেন তার সব খবর কি পত্রিকার পাতায় আসে? কে রাখে ঐসব মানবিক পুলিশের খোঁজ, যে কিনা অসহায় পথচারীকে পথ পার করে দিয়েই সোজা চলে গেছেন না ফেরার দেশে। শুনে হয়তো অবাক হবেন। দেড় লক্ষ পুলিশের মধ্যে কম করে হলেও প্রায় ৩০ হাজার পুলিশ অর্ধ পঙ্গু। সড়ক দুর্ঘনায় আহত হয়ে পায়ে কিংবা হাতে লোহার রড লাগিয়ে তারা বেঁচে আছে। প্রতিদিন মানুষের জন্য শ্রম বিলিয়ে দিয়ে কোনোক্রমে প্রাণ বাঁচিয়ে ছেলে মেয়েদের অন্নের জোগান দিচ্ছেন। আর যারা পরপারে চলে গেছেন তারা তাদের পরিবারের সারাজীবনের অবলম্বন করে গেছেন কান্না। অনেকে আবার পুলিশকে আজীবনের জন্য ছুটি দিয়ে সংবিধান থেকে মুছে ফেলতে আগ্রহী। অতি উৎসাহী কেউ কেউ আবার পুলিশের বিলুপ্তিই চাচ্ছেন। কিন্তু কেন?

পুলিশ কি কোনোদিন হত্যা ক্যু করে দখল করতে চেয়েছে সিংহাসন? নাকি বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করতে চেয়েছিল?

স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশ পুলিশের অবদান অনস্বীকার্য। পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে পুলিশের অকুতোভয় যোদ্ধারাই সেদিন সবার আগে দেশের তরে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল। রাষ্ট্রের ক্ষমতা দখল করে মসনদ আরোহণের অভিলাস অন্তত পুলিশ বাহিনীর কোনো স্তরের অফিসারেরই নেই। একথা চির সত্য, অকাট্য সত্য।

আধুনিক পুলিশের চিন্তা চেতনা মানবিকতা বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। শান্তির দূত হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ সারা বিশ্বে বিশেষ সুনাম অর্জন করেছে। না জেনে, না বুঝেই অনেকে পুলিশকে অশিক্ষিত বলে কটাক্ষ করেন। অসম্মানের অপচেষ্টা করেন। কী নেই বাংলাদেশ পুলিশে?

ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ডক্টরেট ডিগ্রিধারী সবই আছে। বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে প্রথম পছন্দ অর্জন করে উর্দি গায়ে জড়িয়ে পুলিশ অফিসার হতে নয়, তারপরও বলবেন, পুলিশ অশিক্ষিত?

আন্দোলনের ইস্যু ছিল সড়ক দুর্ঘটনা, তারপর নিরাপদ সড়কের প্রত্যাশা। প্রতিপক্ষ ছিল ঘাতক বাস চালক ও তাদের মালিক সমিতি, আর মন্ত্রী মহোদয়ের চির সবুজ পেপসোডেন্ট হাসি। পুলিশের দায়িত্ব ছিল দুর্ঘটনা সংগঠনকারী নর ঘাতকে ধরে আদালতের কাঠগড়ায় হাজির করা। পুলিশ কি ব্যর্থ হয়েছে?

মোটেই না! বরং আসামি মাটির নীচে লুকাবার আগেই নর ঘাতকদের গ্রেফতার করছে পুলিশ। ছাত্র সমাজ তাদের সহপাঠীদের বিয়োগ ব্যথায় শরীক হলো। রাত না পোহাতেই পরিরহনের মালিক শ্রমিকের পরিবর্তে পুলিশ ছাত্র সমাজের প্রতিপক্ষ বনে গেল।

এ কেমন কথা! পুলিশের দোষটা কোথায়? সিনেমার কাহিনীর মত দুধের বাচ্চারা রাতারাতি বনে গেল পুলিশ অফিসার। প্রথমেই ছোঁ মেরে তারা ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব হাতে তুলে নিলো। সারা জীবনে পুলিশ যা করতে পারেনি ওরা তাই করে দেখালো। মন্ত্রী মিনিস্টার, জজ ব্যারিস্টার এমনকি সেনাবাহিনী পর্যন্ত কেউই ওদের হাত থেকে রেহাই পেলো না! সবাইকে ওরা বুঝিয়ে দিলো কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়! কিন্তু নতুন জাতি গঠনে নতুন কিছু দীক্ষা নেওয়ার আগেই শুরু হলো নৈরাজ্য! ওরা কবে আবার স্কুল-কলেজে ফিরে গিয়ে লেখাপড়ায় মনোযোগী হবে কে জানে!

কার কুটচালে একটি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন নৈরাজ্যে পরিণত হলো? তার ব্যাখা তো পুলিশের কাছেও নেই। এক বুক আশা নিয়ে ধৈর্য্যের অগ্নিপরীক্ষা দিতে বসেছিল পুলিশ। দুই টাকার ঘুষের অপবাদ নিয়ে আগামী প্রজন্মের কাছ মুখ লুকাতে চেয়েছিল। অথচ গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ, কয়লা, কর, ভূমির মত শত শত অফিসের কেরানিই ফাইল আটকিয়ে যেখানে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে তোলা লাখ টাকা থুতু দিয়ে গুণে নেন, সেখানে পুলিশ ভিক্ষুকের মত হাত উঁচিয়ে দুই টাকা নেওয়ার লজ্জা ঢাকতেই অনুশোচনার অগ্নিদাহে পুড়ে মরতে বসেছিলেন। বেলা শেষে জানা গেল, আন্দোলনকারী জনৈক ছাত্র কোনো এক স্মার্ট সুন্দরী ম্যাডামের গাড়ি আটকিয়ে নগদ এক হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। বুঝা গেল, পাপের রাজ্যে মাসুম বাচ্চাও নিরাপদ নয়। সেখানে নরকে বসে নরকের কীটরা কতটা ঘুষমুক্ত, ঝুঁকিমুক্ত থাকবে?

বিনা কারণে অনুজ সহকর্মীকে আধামরা অবস্থায় দেখতে পেয়ে বিস্মিত হয়েছি। তার ব্যবহৃত সরকারী মোটর সাইকেলটির আগুনে পোড়া। ধোঁয়ার গন্ধে মনটা জ্বলে পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেছে। এখনো মন পুড়ছে অগ্নিদাহের অগ্নিশিখায়। যতদিন পুলিশের পোশাক গায়ে জড়িয়ে রাষ্ট্রীয় কর্তব্য মনে করে সম্মানিত নাগরিকদের পাশে দাঁড়াবো, অতি সাধারণ নিরীহ মানুষের বিপদে অকাতরে ঝাঁপিয়ে পড়ে নিজের জীবন উৎসর্গ করবো ততদিনই এ ব্যাথা, এ অসন্মান, এ অপমান হওয়ার কষ্ট যেন ভুলে যাই।
 
নিষ্কণ্টক-মসৃন করে পুলিশ। তবু তারা মানুষ নয়, শুধুই পুলিশ। পুলিশের আবার আবেগ কী! তার মনের কষ্টের মূল্যই বা কী! আমি পুলিশ বলেই স্বজনহারা, বন্ধুহারা। আমার আগামীর পথের ঠিকানাও অজানা, জানি না আমার বাড়ি কই...?

লেখক : পুলিশ কর্মকর্তা, গাজীপুর জেলা

বিডি-প্রতিদিন/০৫ আগস্ট, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তের গান
হেমন্তের গান

ডাংগুলি

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন