শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৭, রবিবার, ০৫ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

তবু কেন পুলিশ এত পর

মনিরুজ্জামান মানিক
অনলাইন ভার্সন
তবু কেন পুলিশ এত পর

মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন অনেক বিজ্ঞজন, সুশীতল সমাজ! দুইফোঁটা বৃষ্টি পড়লে যারা মুখে খৈ ফোটান তাদের গভীর নীরবতা জাতিকে ভাবিয়ে তুলছে। তাঁরা কি পুলিশকে ভিলেন বানিয়ে মজা দেখছেন ! শুনেছি, দু'একজনের জন্মদাতাও নাকি পুলিশ ছিলেন। তাতে কী! বাবা তো এখন আর পুলিশে নেই। রেশনের পঁচা চাউলের ভাতের গন্ধও এখন আর নাকে শুকতে হয় না। ওপারে বসে তিনি ছেলের বেদনা কতটুকুই বা উপলব্ধি করবেন। কেউ পুলিশকে বকলেই কী, গায়ের পোশাক খুলে ফেললেই বা কার কী আসে যায়। পুলিশকে মার খেয়েছে শুনলে কার না ভাল লাগে!

কোন এক পুলিশ দিনাজপুরে আছাড় খেলো তাই শুনে ঢাকার পান দোকানি আক্কাছ মিয়া বললো, ‘আলহামদুলিল্লাহ, খুব ভালো হইছে, শুনেও আরাম পাইলাম।’ আমাদের নীতি, নৈতিকতা, মনন, ভাবনা এমন কি স্নায়ু পর্যস্ত পুলিশবিদ্বেষী হয়ে গেছে। পুলিশ কী এতই অপরাধী? অথচ পুলিশ ছাড়া কি আমাদের একটি দিনেও কি চলে? নাকি চলবে ভাবা যায়। নাকি রাষ্ট্র চলে! জীবনের সূচনায় পুলিশ, কিয়ামতের আগ পর্যন্ত পুলিশ। জন্ম মৃত্য বিয়ে এই তিনটি বিষয় বিধাতা নিজে নির্ধারণ করলেও তিনটি কার্য সম্পন্ন করতেই পুলিশকে ব্যবহার করতে হয়। গতিহীন মানুষের গতি তো পুলিশই দিয়ে থাকে। আর রাজনীতিক নেতার কাছে পুলিশ ঠিক টিস্যু পেপারের মতো। ক্ষমতায় থাকাকালে অতি আদর, ক্ষমতা হারালে নাই কদর, মানুষ টিস্যু পেপার ব্যবহারের পর ডাস্টবিনে ফেলে দেয়, কিন্তু কাজ শেষে তারা পুলিশকে ছুঁড়ে ফেলেন পায়ের নীচে, জুতার নীচে।

মায়ের গর্ভে ভালো সন্তানের পাশাপাশি কিন্তু হিজড়া সন্তানও জন্মে। ভালো সন্তানের জন্য মা গর্ববোধ করলেও হিজড়া সন্তানের জন্য মা আজীবন নীরবে নিভৃতে কাঁদেন। লোকলজ্জার ভয়ে কোনদিনও বুকে জড়িয়ে বলেন না, এটাও আমার সন্তান, আদরের ধন, আমার সোনা মানিক।

বড় অদ্ভূত মানব চরিত্র! সন্তান জন্ম দিয়েও মা নিজকে পাপী ভেবে নিজের নাড়িছেঁড়া ধনকে অস্বীকার করেন। আর নিখুঁত সন্তানকে আজীবনই বুকে আগলে রাখেন। আমার কথায় কেউ সন্দেহ পোষণ করলে তৃতীয় লিঙ্গ জন্মদাত্রী অন্তত একজন মাকে পুরো বাংলাদেশ খুঁজে বের করে প্রমাণ দেখান। আমার তো মনে হয় পাবেন না। যে মা সমাজের ভয়ে দশ মাস দশদিন গর্ভে লালিত সন্তানকে অস্বীকার করেন, সে সমাজে হিজড়া সন্তানের স্বীকৃতি কে দিবে?

সেদিন এক ভদ্রলোক ফেসবুকে লিখেছেন, বৃদ্ধ মায়ের বিয়ের আগের অবৈধ সন্তানটি নাকি পুলিশে চাকরি করে! তার মানে পুলিশ হিজড়া সন্তানের চাইতেও অধম? এমন কথা জারজ সন্তান ছাড়া কি কেউ বলতে পারে নাকি লিখতে পারে? কোন শিক্ষিত লোকের মুখের ভাষা কি এত নোংরা হয়?

চলমান ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ আন্দোলনে লিপ্ত আমাদের সোনামণিদের কারও কারও ভাষা ‘অতুলনীয়।’ মনে হয় রসময় গুপ্তের চটি বইয়ের ভাষার চাইতেও যৌন উত্তেজক। রসময় গুপ্ত বেঁচে থাকলে হয়তো কিছু শব্দ এদের কাছ থেকে কড়া দামে কিনে নিতেন!

আমাদের ডিজিটাল সন্তানেরা স্মার্টফোনের বদলে অল্প বয়সে আমের কার্বোহাইড্রেটের মতো বড্ড অসময়ে পেঁকে গেলেও আমি হলফ করে বলতে পারি এমন রুচিহীন ভাষা আমাদের সোনামণিদের মুখে কখনোই আসতে পারে না। ভদ্রতার আড়ালে ওদের এমন অসভ্যতা কে শিখাচ্ছে খুঁজে বের করা অতীব জরুরি।

আমার সন্দেহ একটি কুচক্রী মহল কোমলমতি বাচ্চাদের দিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা করছেন। যে প্ল্যাকার্ড নিয়ে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাগুলো রাস্তায় দাঁড়িয়েছে তারা চোখের জ্যোতিহীন আলোতে ওরা দেখতেই পায়নি প্ল্যাকার্ডে কী লেখা। ওদের হাতে এসব নোংরা নির্লজ্জ প্ল্যাকার্ড কে ধরিয়ে দিলো? তাদের খুঁজে বের করা নীতিবান অভিভাবকের দায়িত্ব বলে আমি মনে করি। পুলিশ তাদের অবশ্যই সাহায্য করবে।

আমরা তো আমাদের সন্তানদের এমন শিক্ষা দেইনি যে জাতির সামনে বাবা মায়ের সন্মান ধূলোয় মিশিয়ে দিয়ে মাথা হেঁট করে দিবে !

পুলিশের যদি আন্দোলন করার ক্ষমতা থাকতো তাহলে সবার আগে নিজের জীবনের অস্তিত্ব রক্ষা করতেই নিরাপদ সড়কের আন্দোলন করতো। তার বিস্তর কারণ। প্রতিদিন প্রতিক্ষণ মানুষের চলার পথকে সুগম করতে গিয়ে কতো পুলিশ নীরবে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে পরপারে চলে গেছেন তার সব খবর কি পত্রিকার পাতায় আসে? কে রাখে ঐসব মানবিক পুলিশের খোঁজ, যে কিনা অসহায় পথচারীকে পথ পার করে দিয়েই সোজা চলে গেছেন না ফেরার দেশে। শুনে হয়তো অবাক হবেন। দেড় লক্ষ পুলিশের মধ্যে কম করে হলেও প্রায় ৩০ হাজার পুলিশ অর্ধ পঙ্গু। সড়ক দুর্ঘনায় আহত হয়ে পায়ে কিংবা হাতে লোহার রড লাগিয়ে তারা বেঁচে আছে। প্রতিদিন মানুষের জন্য শ্রম বিলিয়ে দিয়ে কোনোক্রমে প্রাণ বাঁচিয়ে ছেলে মেয়েদের অন্নের জোগান দিচ্ছেন। আর যারা পরপারে চলে গেছেন তারা তাদের পরিবারের সারাজীবনের অবলম্বন করে গেছেন কান্না। অনেকে আবার পুলিশকে আজীবনের জন্য ছুটি দিয়ে সংবিধান থেকে মুছে ফেলতে আগ্রহী। অতি উৎসাহী কেউ কেউ আবার পুলিশের বিলুপ্তিই চাচ্ছেন। কিন্তু কেন?

পুলিশ কি কোনোদিন হত্যা ক্যু করে দখল করতে চেয়েছে সিংহাসন? নাকি বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করতে চেয়েছিল?

স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশ পুলিশের অবদান অনস্বীকার্য। পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে পুলিশের অকুতোভয় যোদ্ধারাই সেদিন সবার আগে দেশের তরে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল। রাষ্ট্রের ক্ষমতা দখল করে মসনদ আরোহণের অভিলাস অন্তত পুলিশ বাহিনীর কোনো স্তরের অফিসারেরই নেই। একথা চির সত্য, অকাট্য সত্য।

আধুনিক পুলিশের চিন্তা চেতনা মানবিকতা বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। শান্তির দূত হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ সারা বিশ্বে বিশেষ সুনাম অর্জন করেছে। না জেনে, না বুঝেই অনেকে পুলিশকে অশিক্ষিত বলে কটাক্ষ করেন। অসম্মানের অপচেষ্টা করেন। কী নেই বাংলাদেশ পুলিশে?

ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ডক্টরেট ডিগ্রিধারী সবই আছে। বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে প্রথম পছন্দ অর্জন করে উর্দি গায়ে জড়িয়ে পুলিশ অফিসার হতে নয়, তারপরও বলবেন, পুলিশ অশিক্ষিত?

আন্দোলনের ইস্যু ছিল সড়ক দুর্ঘটনা, তারপর নিরাপদ সড়কের প্রত্যাশা। প্রতিপক্ষ ছিল ঘাতক বাস চালক ও তাদের মালিক সমিতি, আর মন্ত্রী মহোদয়ের চির সবুজ পেপসোডেন্ট হাসি। পুলিশের দায়িত্ব ছিল দুর্ঘটনা সংগঠনকারী নর ঘাতকে ধরে আদালতের কাঠগড়ায় হাজির করা। পুলিশ কি ব্যর্থ হয়েছে?

মোটেই না! বরং আসামি মাটির নীচে লুকাবার আগেই নর ঘাতকদের গ্রেফতার করছে পুলিশ। ছাত্র সমাজ তাদের সহপাঠীদের বিয়োগ ব্যথায় শরীক হলো। রাত না পোহাতেই পরিরহনের মালিক শ্রমিকের পরিবর্তে পুলিশ ছাত্র সমাজের প্রতিপক্ষ বনে গেল।

এ কেমন কথা! পুলিশের দোষটা কোথায়? সিনেমার কাহিনীর মত দুধের বাচ্চারা রাতারাতি বনে গেল পুলিশ অফিসার। প্রথমেই ছোঁ মেরে তারা ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব হাতে তুলে নিলো। সারা জীবনে পুলিশ যা করতে পারেনি ওরা তাই করে দেখালো। মন্ত্রী মিনিস্টার, জজ ব্যারিস্টার এমনকি সেনাবাহিনী পর্যন্ত কেউই ওদের হাত থেকে রেহাই পেলো না! সবাইকে ওরা বুঝিয়ে দিলো কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়! কিন্তু নতুন জাতি গঠনে নতুন কিছু দীক্ষা নেওয়ার আগেই শুরু হলো নৈরাজ্য! ওরা কবে আবার স্কুল-কলেজে ফিরে গিয়ে লেখাপড়ায় মনোযোগী হবে কে জানে!

কার কুটচালে একটি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন নৈরাজ্যে পরিণত হলো? তার ব্যাখা তো পুলিশের কাছেও নেই। এক বুক আশা নিয়ে ধৈর্য্যের অগ্নিপরীক্ষা দিতে বসেছিল পুলিশ। দুই টাকার ঘুষের অপবাদ নিয়ে আগামী প্রজন্মের কাছ মুখ লুকাতে চেয়েছিল। অথচ গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ, কয়লা, কর, ভূমির মত শত শত অফিসের কেরানিই ফাইল আটকিয়ে যেখানে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে তোলা লাখ টাকা থুতু দিয়ে গুণে নেন, সেখানে পুলিশ ভিক্ষুকের মত হাত উঁচিয়ে দুই টাকা নেওয়ার লজ্জা ঢাকতেই অনুশোচনার অগ্নিদাহে পুড়ে মরতে বসেছিলেন। বেলা শেষে জানা গেল, আন্দোলনকারী জনৈক ছাত্র কোনো এক স্মার্ট সুন্দরী ম্যাডামের গাড়ি আটকিয়ে নগদ এক হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। বুঝা গেল, পাপের রাজ্যে মাসুম বাচ্চাও নিরাপদ নয়। সেখানে নরকে বসে নরকের কীটরা কতটা ঘুষমুক্ত, ঝুঁকিমুক্ত থাকবে?

বিনা কারণে অনুজ সহকর্মীকে আধামরা অবস্থায় দেখতে পেয়ে বিস্মিত হয়েছি। তার ব্যবহৃত সরকারী মোটর সাইকেলটির আগুনে পোড়া। ধোঁয়ার গন্ধে মনটা জ্বলে পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেছে। এখনো মন পুড়ছে অগ্নিদাহের অগ্নিশিখায়। যতদিন পুলিশের পোশাক গায়ে জড়িয়ে রাষ্ট্রীয় কর্তব্য মনে করে সম্মানিত নাগরিকদের পাশে দাঁড়াবো, অতি সাধারণ নিরীহ মানুষের বিপদে অকাতরে ঝাঁপিয়ে পড়ে নিজের জীবন উৎসর্গ করবো ততদিনই এ ব্যাথা, এ অসন্মান, এ অপমান হওয়ার কষ্ট যেন ভুলে যাই।
 
নিষ্কণ্টক-মসৃন করে পুলিশ। তবু তারা মানুষ নয়, শুধুই পুলিশ। পুলিশের আবার আবেগ কী! তার মনের কষ্টের মূল্যই বা কী! আমি পুলিশ বলেই স্বজনহারা, বন্ধুহারা। আমার আগামীর পথের ঠিকানাও অজানা, জানি না আমার বাড়ি কই...?

লেখক : পুলিশ কর্মকর্তা, গাজীপুর জেলা

বিডি-প্রতিদিন/০৫ আগস্ট, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৪১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’
‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ
রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া
অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে
সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা
জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা
হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'
'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের
কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা
নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে
অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯
চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান
হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে
শোক র‌্যালি
বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে শোক র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস
সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি
সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি
মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন
এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ
ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’
‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান

সম্পাদকীয়

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

বাচাল তটিনী
বাচাল তটিনী

শোবিজ

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...

শোবিজ

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি
মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি

শোবিজ

হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ
হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা