শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৭, রবিবার, ০৫ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

তবু কেন পুলিশ এত পর

মনিরুজ্জামান মানিক
অনলাইন ভার্সন
তবু কেন পুলিশ এত পর

মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন অনেক বিজ্ঞজন, সুশীতল সমাজ! দুইফোঁটা বৃষ্টি পড়লে যারা মুখে খৈ ফোটান তাদের গভীর নীরবতা জাতিকে ভাবিয়ে তুলছে। তাঁরা কি পুলিশকে ভিলেন বানিয়ে মজা দেখছেন ! শুনেছি, দু'একজনের জন্মদাতাও নাকি পুলিশ ছিলেন। তাতে কী! বাবা তো এখন আর পুলিশে নেই। রেশনের পঁচা চাউলের ভাতের গন্ধও এখন আর নাকে শুকতে হয় না। ওপারে বসে তিনি ছেলের বেদনা কতটুকুই বা উপলব্ধি করবেন। কেউ পুলিশকে বকলেই কী, গায়ের পোশাক খুলে ফেললেই বা কার কী আসে যায়। পুলিশকে মার খেয়েছে শুনলে কার না ভাল লাগে!

কোন এক পুলিশ দিনাজপুরে আছাড় খেলো তাই শুনে ঢাকার পান দোকানি আক্কাছ মিয়া বললো, ‘আলহামদুলিল্লাহ, খুব ভালো হইছে, শুনেও আরাম পাইলাম।’ আমাদের নীতি, নৈতিকতা, মনন, ভাবনা এমন কি স্নায়ু পর্যস্ত পুলিশবিদ্বেষী হয়ে গেছে। পুলিশ কী এতই অপরাধী? অথচ পুলিশ ছাড়া কি আমাদের একটি দিনেও কি চলে? নাকি চলবে ভাবা যায়। নাকি রাষ্ট্র চলে! জীবনের সূচনায় পুলিশ, কিয়ামতের আগ পর্যন্ত পুলিশ। জন্ম মৃত্য বিয়ে এই তিনটি বিষয় বিধাতা নিজে নির্ধারণ করলেও তিনটি কার্য সম্পন্ন করতেই পুলিশকে ব্যবহার করতে হয়। গতিহীন মানুষের গতি তো পুলিশই দিয়ে থাকে। আর রাজনীতিক নেতার কাছে পুলিশ ঠিক টিস্যু পেপারের মতো। ক্ষমতায় থাকাকালে অতি আদর, ক্ষমতা হারালে নাই কদর, মানুষ টিস্যু পেপার ব্যবহারের পর ডাস্টবিনে ফেলে দেয়, কিন্তু কাজ শেষে তারা পুলিশকে ছুঁড়ে ফেলেন পায়ের নীচে, জুতার নীচে।

মায়ের গর্ভে ভালো সন্তানের পাশাপাশি কিন্তু হিজড়া সন্তানও জন্মে। ভালো সন্তানের জন্য মা গর্ববোধ করলেও হিজড়া সন্তানের জন্য মা আজীবন নীরবে নিভৃতে কাঁদেন। লোকলজ্জার ভয়ে কোনদিনও বুকে জড়িয়ে বলেন না, এটাও আমার সন্তান, আদরের ধন, আমার সোনা মানিক।

বড় অদ্ভূত মানব চরিত্র! সন্তান জন্ম দিয়েও মা নিজকে পাপী ভেবে নিজের নাড়িছেঁড়া ধনকে অস্বীকার করেন। আর নিখুঁত সন্তানকে আজীবনই বুকে আগলে রাখেন। আমার কথায় কেউ সন্দেহ পোষণ করলে তৃতীয় লিঙ্গ জন্মদাত্রী অন্তত একজন মাকে পুরো বাংলাদেশ খুঁজে বের করে প্রমাণ দেখান। আমার তো মনে হয় পাবেন না। যে মা সমাজের ভয়ে দশ মাস দশদিন গর্ভে লালিত সন্তানকে অস্বীকার করেন, সে সমাজে হিজড়া সন্তানের স্বীকৃতি কে দিবে?

সেদিন এক ভদ্রলোক ফেসবুকে লিখেছেন, বৃদ্ধ মায়ের বিয়ের আগের অবৈধ সন্তানটি নাকি পুলিশে চাকরি করে! তার মানে পুলিশ হিজড়া সন্তানের চাইতেও অধম? এমন কথা জারজ সন্তান ছাড়া কি কেউ বলতে পারে নাকি লিখতে পারে? কোন শিক্ষিত লোকের মুখের ভাষা কি এত নোংরা হয়?

চলমান ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ আন্দোলনে লিপ্ত আমাদের সোনামণিদের কারও কারও ভাষা ‘অতুলনীয়।’ মনে হয় রসময় গুপ্তের চটি বইয়ের ভাষার চাইতেও যৌন উত্তেজক। রসময় গুপ্ত বেঁচে থাকলে হয়তো কিছু শব্দ এদের কাছ থেকে কড়া দামে কিনে নিতেন!

আমাদের ডিজিটাল সন্তানেরা স্মার্টফোনের বদলে অল্প বয়সে আমের কার্বোহাইড্রেটের মতো বড্ড অসময়ে পেঁকে গেলেও আমি হলফ করে বলতে পারি এমন রুচিহীন ভাষা আমাদের সোনামণিদের মুখে কখনোই আসতে পারে না। ভদ্রতার আড়ালে ওদের এমন অসভ্যতা কে শিখাচ্ছে খুঁজে বের করা অতীব জরুরি।

আমার সন্দেহ একটি কুচক্রী মহল কোমলমতি বাচ্চাদের দিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা করছেন। যে প্ল্যাকার্ড নিয়ে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাগুলো রাস্তায় দাঁড়িয়েছে তারা চোখের জ্যোতিহীন আলোতে ওরা দেখতেই পায়নি প্ল্যাকার্ডে কী লেখা। ওদের হাতে এসব নোংরা নির্লজ্জ প্ল্যাকার্ড কে ধরিয়ে দিলো? তাদের খুঁজে বের করা নীতিবান অভিভাবকের দায়িত্ব বলে আমি মনে করি। পুলিশ তাদের অবশ্যই সাহায্য করবে।

আমরা তো আমাদের সন্তানদের এমন শিক্ষা দেইনি যে জাতির সামনে বাবা মায়ের সন্মান ধূলোয় মিশিয়ে দিয়ে মাথা হেঁট করে দিবে !

পুলিশের যদি আন্দোলন করার ক্ষমতা থাকতো তাহলে সবার আগে নিজের জীবনের অস্তিত্ব রক্ষা করতেই নিরাপদ সড়কের আন্দোলন করতো। তার বিস্তর কারণ। প্রতিদিন প্রতিক্ষণ মানুষের চলার পথকে সুগম করতে গিয়ে কতো পুলিশ নীরবে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে পরপারে চলে গেছেন তার সব খবর কি পত্রিকার পাতায় আসে? কে রাখে ঐসব মানবিক পুলিশের খোঁজ, যে কিনা অসহায় পথচারীকে পথ পার করে দিয়েই সোজা চলে গেছেন না ফেরার দেশে। শুনে হয়তো অবাক হবেন। দেড় লক্ষ পুলিশের মধ্যে কম করে হলেও প্রায় ৩০ হাজার পুলিশ অর্ধ পঙ্গু। সড়ক দুর্ঘনায় আহত হয়ে পায়ে কিংবা হাতে লোহার রড লাগিয়ে তারা বেঁচে আছে। প্রতিদিন মানুষের জন্য শ্রম বিলিয়ে দিয়ে কোনোক্রমে প্রাণ বাঁচিয়ে ছেলে মেয়েদের অন্নের জোগান দিচ্ছেন। আর যারা পরপারে চলে গেছেন তারা তাদের পরিবারের সারাজীবনের অবলম্বন করে গেছেন কান্না। অনেকে আবার পুলিশকে আজীবনের জন্য ছুটি দিয়ে সংবিধান থেকে মুছে ফেলতে আগ্রহী। অতি উৎসাহী কেউ কেউ আবার পুলিশের বিলুপ্তিই চাচ্ছেন। কিন্তু কেন?

পুলিশ কি কোনোদিন হত্যা ক্যু করে দখল করতে চেয়েছে সিংহাসন? নাকি বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করতে চেয়েছিল?

স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশ পুলিশের অবদান অনস্বীকার্য। পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে পুলিশের অকুতোভয় যোদ্ধারাই সেদিন সবার আগে দেশের তরে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল। রাষ্ট্রের ক্ষমতা দখল করে মসনদ আরোহণের অভিলাস অন্তত পুলিশ বাহিনীর কোনো স্তরের অফিসারেরই নেই। একথা চির সত্য, অকাট্য সত্য।

আধুনিক পুলিশের চিন্তা চেতনা মানবিকতা বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। শান্তির দূত হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ সারা বিশ্বে বিশেষ সুনাম অর্জন করেছে। না জেনে, না বুঝেই অনেকে পুলিশকে অশিক্ষিত বলে কটাক্ষ করেন। অসম্মানের অপচেষ্টা করেন। কী নেই বাংলাদেশ পুলিশে?

ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ডক্টরেট ডিগ্রিধারী সবই আছে। বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে প্রথম পছন্দ অর্জন করে উর্দি গায়ে জড়িয়ে পুলিশ অফিসার হতে নয়, তারপরও বলবেন, পুলিশ অশিক্ষিত?

আন্দোলনের ইস্যু ছিল সড়ক দুর্ঘটনা, তারপর নিরাপদ সড়কের প্রত্যাশা। প্রতিপক্ষ ছিল ঘাতক বাস চালক ও তাদের মালিক সমিতি, আর মন্ত্রী মহোদয়ের চির সবুজ পেপসোডেন্ট হাসি। পুলিশের দায়িত্ব ছিল দুর্ঘটনা সংগঠনকারী নর ঘাতকে ধরে আদালতের কাঠগড়ায় হাজির করা। পুলিশ কি ব্যর্থ হয়েছে?

মোটেই না! বরং আসামি মাটির নীচে লুকাবার আগেই নর ঘাতকদের গ্রেফতার করছে পুলিশ। ছাত্র সমাজ তাদের সহপাঠীদের বিয়োগ ব্যথায় শরীক হলো। রাত না পোহাতেই পরিরহনের মালিক শ্রমিকের পরিবর্তে পুলিশ ছাত্র সমাজের প্রতিপক্ষ বনে গেল।

এ কেমন কথা! পুলিশের দোষটা কোথায়? সিনেমার কাহিনীর মত দুধের বাচ্চারা রাতারাতি বনে গেল পুলিশ অফিসার। প্রথমেই ছোঁ মেরে তারা ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব হাতে তুলে নিলো। সারা জীবনে পুলিশ যা করতে পারেনি ওরা তাই করে দেখালো। মন্ত্রী মিনিস্টার, জজ ব্যারিস্টার এমনকি সেনাবাহিনী পর্যন্ত কেউই ওদের হাত থেকে রেহাই পেলো না! সবাইকে ওরা বুঝিয়ে দিলো কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়! কিন্তু নতুন জাতি গঠনে নতুন কিছু দীক্ষা নেওয়ার আগেই শুরু হলো নৈরাজ্য! ওরা কবে আবার স্কুল-কলেজে ফিরে গিয়ে লেখাপড়ায় মনোযোগী হবে কে জানে!

কার কুটচালে একটি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন নৈরাজ্যে পরিণত হলো? তার ব্যাখা তো পুলিশের কাছেও নেই। এক বুক আশা নিয়ে ধৈর্য্যের অগ্নিপরীক্ষা দিতে বসেছিল পুলিশ। দুই টাকার ঘুষের অপবাদ নিয়ে আগামী প্রজন্মের কাছ মুখ লুকাতে চেয়েছিল। অথচ গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ, কয়লা, কর, ভূমির মত শত শত অফিসের কেরানিই ফাইল আটকিয়ে যেখানে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে তোলা লাখ টাকা থুতু দিয়ে গুণে নেন, সেখানে পুলিশ ভিক্ষুকের মত হাত উঁচিয়ে দুই টাকা নেওয়ার লজ্জা ঢাকতেই অনুশোচনার অগ্নিদাহে পুড়ে মরতে বসেছিলেন। বেলা শেষে জানা গেল, আন্দোলনকারী জনৈক ছাত্র কোনো এক স্মার্ট সুন্দরী ম্যাডামের গাড়ি আটকিয়ে নগদ এক হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। বুঝা গেল, পাপের রাজ্যে মাসুম বাচ্চাও নিরাপদ নয়। সেখানে নরকে বসে নরকের কীটরা কতটা ঘুষমুক্ত, ঝুঁকিমুক্ত থাকবে?

বিনা কারণে অনুজ সহকর্মীকে আধামরা অবস্থায় দেখতে পেয়ে বিস্মিত হয়েছি। তার ব্যবহৃত সরকারী মোটর সাইকেলটির আগুনে পোড়া। ধোঁয়ার গন্ধে মনটা জ্বলে পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেছে। এখনো মন পুড়ছে অগ্নিদাহের অগ্নিশিখায়। যতদিন পুলিশের পোশাক গায়ে জড়িয়ে রাষ্ট্রীয় কর্তব্য মনে করে সম্মানিত নাগরিকদের পাশে দাঁড়াবো, অতি সাধারণ নিরীহ মানুষের বিপদে অকাতরে ঝাঁপিয়ে পড়ে নিজের জীবন উৎসর্গ করবো ততদিনই এ ব্যাথা, এ অসন্মান, এ অপমান হওয়ার কষ্ট যেন ভুলে যাই।
 
নিষ্কণ্টক-মসৃন করে পুলিশ। তবু তারা মানুষ নয়, শুধুই পুলিশ। পুলিশের আবার আবেগ কী! তার মনের কষ্টের মূল্যই বা কী! আমি পুলিশ বলেই স্বজনহারা, বন্ধুহারা। আমার আগামীর পথের ঠিকানাও অজানা, জানি না আমার বাড়ি কই...?

লেখক : পুলিশ কর্মকর্তা, গাজীপুর জেলা

বিডি-প্রতিদিন/০৫ আগস্ট, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
সর্বশেষ খবর
সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা
সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ
ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৬৭ টেস্ট, ৪৩০১ রান: বিদায় বললেন রোহিত শর্মা
৬৭ টেস্ট, ৪৩০১ রান: বিদায় বললেন রোহিত শর্মা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড
দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা
উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক
ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ
সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু
বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা
ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান
কুড়িগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা
রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু
দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা
বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড
প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সম্পাদকীয়

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ