শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২০, শনিবার, ১১ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

শিক্ষার্থীদের ইতিহাস সৃষ্টিকারী আন্দোলন; অতঃপর কালিমা লেপন!

নবেন্দু সাহা জয়
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষার্থীদের ইতিহাস সৃষ্টিকারী আন্দোলন; অতঃপর কালিমা লেপন!

‘একটি গণআন্দোলন সফল করতে হলে নিশ্চিতভাবেই তাঁর সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য উদ্দেশ্য থাকতে হয়’- জাতির জনকের এই বক্তব্যটি তাঁর সুদীর্ঘ আন্দোলনের অভিজ্ঞতাপ্রাপ্ত শিক্ষণীয় উপদেশ। যখনি কোন ন্যায্য দাবির আন্দোলন শুরু হয় তখন সেটার কিছু ভিত্তি থাকে এবং সেই অনুযায়ী ন্যায়ভিত্তিক আন্দোলন ধীরে ধীরে গণআন্দোলনে রুপ নেয়। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ বেশ ক’টি আন্দোলন প্রত্যক্ষ করেছে যার মধ্যে ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ সড়কের আন্দোলন উল্লেখযোগ্য। 

রমিজউদ্দিন ক্যান্টনম্যান্ট হাইস্কুলের দুই শিক্ষার্থীর সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হওয়াকে কেন্দ্র করে চরম ক্ষোভে ফুঁসে উঠে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে আসে। নিরাপদ সড়কের দাবিতে তারা তাদের আন্দোলন চালিয়ে যায়। শিশুদের এই রাজপথের অবস্থানে ভালো কাজের পাশাপাশি কিছু অপ্রীতিকর ঘটনারও জন্ম দিয়েছে যা আমরা সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন মেইনস্ট্রিম নিডিয়াতেও দেখেছি। তবে আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থাসহ সড়কে যান চলাচলের ক্ষেত্রে এক অভূতপূর্ব নিয়ম আমাদের শিখিয়ে গিয়েছে এই ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো সরকার মেনে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দেবার পরেও তারা রাস্তা থেকে সরে যায়নি, তারপরেও সরকার শান্তিপূর্ণভাবেই সেই আন্দোলনকে সমর্থন দিয়ে আসছিলো।

কিন্তু গত শনিবার থেকে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন কিছু অসাধু রাজনৈতিক ব্যক্তির হীণ-চক্রান্তের কবলে পড়ে সহিংসতায় রূপ নেয়। শিক্ষার্থীদের দাবির সিংহভাগ দ্রুততার সাথে পূরণ হবার পরেও কারা এই সহিংসতায় মদদ দিয়েছে? আমরা কেউই তো শিক্ষার্থীদের গায়ে হাত তুলার পক্ষে না তবে কারা বাংলাদেশের প্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের অফিসে হামলা চালানোর মত হীনকূটচাল সমীকরন এঁটেছিল? এর পেছনের কুশীলব কারা? তার বিস্তারিত উল্লেখ করার আগে আমি শিক্ষার্থীদের ৯ দফা দাবির প্রতি আলোকপাত করতে চাইছি।  

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ৯ দফা দাবি এবং সরকারের পদক্ষেপঃ 
১. বেপোরোয়া ড্রাইভারকে ফাঁসি দিতে হবে এবং এই শাস্তি সংবিধানে সংযোজন করতে হবে। নিঃসন্দেহে এই দাবি তাদের আবেগের সাথে যায় কিন্তু একটি রাষ্ট্র চালানোর ক্ষেত্রে একজন সরকার প্রধানকে শিক্ষার্থীদের দাবির পাশাপাশি শ্রমিকদের মতামতকেও প্রাধান্য দিতে হয়। আজ শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে যদি সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু মানেই ড্রাইভারের মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় তবে রাস্তায় নামবে পরিবহন শ্রমিকেরা। ড্রাইভিং পেশা তখন আতংকের হবে কেননা দুর্ঘটনা ঘটে মৃত্যু হলেই তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে। এটা পরিবহন শ্রমিকের লাইফ থ্রেট হয়ে দাঁড়াবে। তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য তখন ধর্মঘটের ডাক দেবে। এমন অবস্থায় জানমালের যে ক্ষতি হবে তাও হিসেব করতে হবে সরকারকে। তাই নিরাপদ সড়ক আইনে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, ইচ্ছাকৃত দুর্ঘটনা ঘটিয়ে হত্যা করলে মৃত্যুদণ্ড এবং বেপরোয়াভাবে বা অবহেলা করে গাড়ি চালানোর কারণে কেউ গুরুতর আহত বা নিহত হলে মামলা হবে দণ্ডবিধির ৩০৪ (খ) ধারায়। এই ধারায় সাজা সর্বোচ্চ পাঁচ বছর কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড এবং সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা। বর্তমানে সর্বোচ্চ তিন বছর কারাদণ্ডের বিধান আছে। 

২. নৌ-পরিবহন মন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহার করে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। এই দাবি তাদের আন্দোলনের দ্বিতীয় দিনেই পূরণ হয়েছে। নৌমন্ত্রী শাহজাহান খান প্রকাশ্যে এসে ক্ষমা চেয়েছেন। যা বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে বিরল এবং অনুকরনীয় দৃষ্টান্ত।
   
৩. শিক্ষার্থীদের চলাচলে এমইএস ফুটওভার ব্রিজ বা বিকল্প নিরাপদ ব্যবস্থা নিতে হবে। এই দাবির প্রেক্ষিতে ফুটওভার ব্রিজ এর কাজ শুরু হয়েছে, নিশ্চয়ই গোটা বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একদিনের মধ্যে এই ফুটওভার ব্রিজ দেয়া সম্ভব নয়। যেহেতু রমিজউদ্দিন নিয়ে ঘটনা তাই সেই স্কুলের শিক্ষার্থীদের চলাচলের জন্য আন্দোলনের তৃতীয় দিনেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ৫টি বাস উপহার দিয়েছেন। 

৪. প্রত্যেক সড়কের দুর্ঘটনাপ্রবণ এলাকাতে স্পিড ব্রেকার দিতে হবে। এর কাজও শুরু হয়েছে, প্রাথমিকভাবে জেব্রা ক্রসিং করা হচ্ছে দ্রুততার সাথে।

৫. সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ছাত্র-ছাত্রীদের দায়ভার সরকারকে নিতে হবে। খুব যৌক্তিক দাবি এবং রমিজউদ্দিন স্কুলের দুই শিক্ষার্থীকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজে গণভবনে ডেকে নিয়ে আর্থিক সহায়তা দিয়ে তাদের দায়ভার নিয়েছেন। মন্ত্রী পরিষদের বৈঠকে পাশ হওয়া নতুন আইনে দুর্ঘটনার কারণে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য আর্থিক সহায়তা তহবিল থাকবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। 

৬. শিক্ষার্থীরা বাস থামানোর সিগন্যাল দিলে, থামিয়ে তাদের বাসে তুলতে হবে। ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের এই দাবিটির ক্ষেত্রে বাস মালিকদের সচেতন হতে হবে এবং শিক্ষার্থীদের সযত্নে তোলার কাজটি করতে হবে। এটা মানবিক জায়গা থেকে করতে হবে। 

৭. শুধু ঢাকা নয়, সারাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য হাফ ভাড়ার ব্যবস্থা করতে হবে। অনেক আগে থেকেই এই ব্যবস্থা চালু আছে কিন্তু তার কার্যকরিতা নেই খুব একটা। নিজেদের অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি, বাসে উঠার পর শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া নিয়ে তাদের সাথে ঝগড়া করতে হয়। এই জায়গাটা নিরসন করতে হবে। 

৮. ফিটনেসবিহীন গাড়ি রাস্তায় চলাচল বন্ধ ও লাইসেন্স ছাড়া চালকরা গাড়ি চালাতে পারবে না। এই দাবিটি আমাদের সবার প্রাণের একটি দাবি যা দীর্ঘদিন যাবত আমরা করে আসছি। অলরেডি এই দাবিটি নিরাপদ সড়ক আইনে সুন্দরভাবে এসেছে। ড্রাইভিং লাইসেন্সের বিষয়ে নতুন আইনে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি মেয়াদোত্তীর্ণ লাইসেন্স ব্যবহার করে জনসমক্ষে কোনো গাড়ি চালাতে পারবেন না। এ ছাড়া গণপরিবহন চালানোর জন্য আলাদা অনুমতি লাগবে। অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের ক্ষেত্রে বয়স ১৮ এবং পেশাদার চালকদের লাইসেন্স পেতে বয়স ২১ হতে হবে। চালকের অপরাধের জন্য ১২ পয়েন্ট বরাদ্দ থাকবে। তাঁর যেকোনো অপরাধের দোষসূচক পয়েন্ট কাটা যাবে। পয়েন্ট শেষ হলে তাঁর লাইসেন্স বাতিল হবে। কোনো অপরাধীকে লাইসেন্স দেওয়া হবে না। আর আগে দেওয়া হয়ে থাকলে তা প্রত্যাহার করা হবে। বাসচালকের সহকারী লাইসেন্স ছাড়া গাড়িতে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। এ ছাড়া রেজিস্ট্রেশন ছাড়া গাড়ি চালানো যাবে না। মোটরযানের মালিকানা পরিবর্তিত হলে তা ৩০ দিনের মধ্যে কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। আর লাইসেন্সের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা হবে অষ্টম শ্রেণি। ফিটনেস না থাকা মোটরযান চালালে আগে শাস্তি সর্বোচ্চ ৬ মাসের কারাদণ্ড বা ১০ হাজার টাকা জরিমানা রয়েছে। সেখানে এখন শাস্তি সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা জরিমানা। এ শাস্তি পাবে মূলত গাড়ির মালিক। তাই অনেকেই বলছেন গাড়ির মালিকের কোন শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়নি তা ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছেন। 

৯. বাসে অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়া যাবে না। এই দাবিটির ক্ষেত্রে যতোটা না সরকারের প্রশাসন কাজ করবে তার চাইতে বেশি আমাকে আপনাকে কাজ করতে হবে। কেননা প্রত্যেক বাসে পুলিশ নিয়োগ দেয়া সম্ভব না তাই ট্রাফিক পুলিশে সেটা দেখার পাশাপাশি যাত্রী হিসেবে আমরাও হুড়াহুড়ি করে যেনো ভিড় না জমাই সেটার ব্যাপারে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। 
এই ছিলো আন্দোলনের মূল দাবি। এবং উপরে উল্লেখিত এই ৯টি দাবির প্রতিটিই সরকার পূরণ করেছে বা করার আশু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তাছাড়াও রাজধানীতে বাসের হুড়োহুড়ি থামাতে ও সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে সাবেক প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক রাজধানীর পরিবহন ব্যবস্থাকে ৬টি কোম্পানির আওতায় আনতে যে পরিকল্পনা নিয়েছেন তা বাস্তবায়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আগামী বৈঠকে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা  হবে।  দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনায় এ ব্যাবস্থা বাস্তবায়ন হলে রাজধানীর পরিবহন ব্যাবস্থার অন্ধকার অনেকটাই কমে আসবে এবং বাসে বাসে অসুস্থ যে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দুর্ঘটনা হয় সেটা আর থাকবেনা বলেই নগর পরিকল্পনাবিদেরা মনে করেন। 
 
কিন্তু তারপরেও আন্দোলনের প্রায় এক সপ্তাহ অতিবাহিত হবার পর গত শনিবার রাজপথে এই ক্ষুধে শিক্ষার্থীদের উস্কে দিয়ে সহিংসতা ছড়িয়েছে একদল, যাদের পরিচয় এখন সবার সামনে ধীরে ধীরে উন্মোচিত হচ্ছে। এটিএননিউজ এর ক্যামেরাতে স্পষ্টভাবে ধরা পরেছে, একদল যুবক নিজেদের সিভিল ড্রেস চেঞ্জ করছে এবং স্কুল ড্রেস পরছে, তারপর ব্যাগে চাপাতিসহ ভিডিওতে ধরা পরেছে, এদেরকে আর যাই হউক শিক্ষার্থী আপনি বলতে পারবেন না। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর ধানমন্ডির কার্যালয়ে হামলার নেতৃত্ব কারা দিয়েছে সেখানেও ভিডিও ক্যামেরাতে ধরা পরেছে হামলাকারীদের চেহারা। এটিএননিউজ এবং একাত্তর তাদের ছবিসহ পরিচয় উন্মোচন করেছে। আব্বাস উদ্দিন নামের এক যুবক মিডিয়াতে সাক্ষাতকার দিচ্ছে যার পরিচয় মিলেছে অনুসান্ধানী রিপোর্টে। সাতকানিয়ার শিবির নেতা আব্বাস উদ্দিন যে সেখানকার তালিকাভুক্ত শিবির সন্ত্রাসী, তার সাথেই দেখা গিয়েছে আব্দুস সাত্তার নামের আরেক শিবির নেতাকে ধানমন্ডি আওয়ামী লীগ অফিসের সামনেই। আরেকজন ধরা পরেছে ক্যামেরাতে যার নাম রমিজ উদ্দিন পাটোয়ারি যে তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী ও শিবিরের নেতা। এবং এদের সবাইকে সংগঠিত করেছে শিবির নেতা রাতুল সরকার যাকে সরাসরি সেই আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের সাথে দেখা গিয়েছে। মূলত এরকম শত শত কর্মীকে শিক্ষার্থীদের সাথে মিশিয়ে দিয়ে ক্ষুধে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে সহিংসতা এবং সরকার বিরোধী আন্দোলনে রুপ দিয়েছে তারা। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যের ফোনালাপ থেকেও পাওয়া যায় তার স্পষ্ট বার্তা। আমরা দেখতে পাই শনিবার থেকে একের পর এক ভিত্তিহীন তথ্য ছড়াতে থাকে অনলাইনে শিবির জামাত ও বিএনপি’র পেজ থেকে। আন্দোলনকে ভয়াবহভাবে উস্কে দিতে গুজব ছড়িয়ে পরে যে আওয়ামীলীগের পার্টি অফিসে দুইজন ছাত্রের হত্যা এবং চারজন নারী নির্যাতনের ঘটনা। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ অফিসে হামলার পরেও শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের দিকে চেয়ে ক্ষমতাসীন দলের নেতারা আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ডেকে তাদের পার্টি অফিস চেক করতে বলেন। এবং শিক্ষার্থীরা পার্টি অফিসে গিয়ে সব দেখে তারা বিবৃতিও দেন যে, হত্যা এবং ধর্ষণের খবর ছিলো ভিত্তিহীন। তাও থামেনি গুজবের ডালপালা। ভুয়া সব ছবি দিয়ে হত্যা এবং নিপীড়নের ভিত্তিহীন বার্তা একের পর এক বাশেরকেল্লা থেকে আসতে থাকে যা পুরো পরস্থিতিকে আরো ঘোলাটে করে তোলে। এই গুজবে তাল মেলান রঙ্গিন পর্দার অভিনেত্রীরাও যা ছিলো অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক। 

এদিকে এই আন্দোলন সম্পর্কে বিদেশী মিডিয়াতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই আন্দোলনের ন্যায্যতার দিকে আলোকপাত না করে অনেকেই সরকার পতনের আন্দোলন হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন যা ছিলো অত্যন্ত দৃষ্টিকটু।  এখনো থেমে নেই সেই গুজব, তাই গুজবে কান না দিয়ে সঠিক তথ্য সবাই শেয়ার করুন। এদিকে সেই আন্দোলন সম্পর্কে এখন বেড়িয়ে আসছে আরো অনেক তথ্য। গত শনিবার এটিএননিউজের ক্যামেরায় শিবির নেতাদের উপস্থিতির পর খোঁজ নিয়ে জানা যায় এই আন্দোলনে সরাসরি অংশ নিয়েছে শিবিরের শিশু বাহিনী, সাংস্কৃতিক বাহিনী এবং সাহিত্য বাহিনীও। ফুলকুঁড়ির সদস্যরাও সেখানে নেতৃত্ব দিয়েছে যা সুন্দর একটি আন্দোলনকে মুহূর্তেই ভয়াবহ করে তুলেছে। পরবর্তীতে শিক্ষার্থীরা ঘোষণা দিয়ে ঘরে ফিরলেও হঠাত করে আমরা দেখি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নামে একদল রাস্তায় নামে।  সোমবার মন্ত্রী পরিষদ মিটিংয়ে ‘নিরাপদ সড়ক পরিবহন আইন’ পাশ হলেও এর পরদিন বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনা কারণে প্রতিবাদ মিছিল হয় এবং কয়েকটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটে। মূলত শিক্ষার্থীদের কাঁধে বন্দুক রেখে একদল ক্ষমতায় যাবার স্বপ্নে বিভোর, ফলশ্রুতিতে শিক্ষাঙ্গনের সুষ্ঠু পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠে। এমন অবস্থায় সরকার হার্ডলাইনে যায় এবং পরিস্থিতি শান্ত হয়। তাই সকলের উদ্দেশ্যেই বলতে চাই, শিক্ষার্থীদের একটি সফল আন্দোলনে যারা কালিমা লেপন করেছে , সকল দাবি মানা সত্ত্বেও  যারা গুজব রটিয়ে শিক্ষার্থীদের সুন্দর একটি আন্দোলনকে বিপথে নিয়ে যাবার চেষ্টা করেছে, ঘোলাপানিতে মাছ শিকার করে যারা নিজেদের ক্ষমতায় নেবার স্বপ্ন দেখেছে তাদেরকে চিনে রাখতে হবে, তাদের পরিচয় উন্মোচন করতে হবে।

শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ হবার পরেও যারা ভিন্ন উদ্দেশ্য নিয়ে রাজপথে থেকে দেশের পরিস্থিতি অশান্ত করতে চাইছে তাদের ক্ষেত্রে কঠোর অবস্থান জারি রাখার আহবান জানাচ্ছি সরকারের প্রতি। ন্যায্য দাবির আন্দোলনের মাধ্যমেই আজকের আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত তাই গণদাবিকে কখনোই উপেক্ষা করার স্পর্ধা আওয়ামী লীগ দেখায় না। কিন্তু দাবি পূরণ হবার পরেও যারা শিক্ষার্থী নামে সন্ত্রাস সৃষ্টি করবে তাদের ক্ষেত্রে সময়োচিত সিদ্ধান্ত নেবার সময় এখন এসেছে। ন্যায্য দাবির আন্দোলন অব্যাহত থাকুক, মানুষ তার নিজের অধিকার নিয়ে সচেতন হোক।

লেখক: তরুণ রাজনীতিক এবং সমাজকর্মী।  


বিডি প্রতিদিন/১১ আগষ্ট ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৪১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’
‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ
রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া
অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে
সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা
জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা
হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'
'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের
কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা
নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে
অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯
চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান
হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে
শোক র‌্যালি
বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে শোক র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস
সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি
সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি
মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন
এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ
ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’
‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান

সম্পাদকীয়

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

বাচাল তটিনী
বাচাল তটিনী

শোবিজ

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...

শোবিজ

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি
মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি

শোবিজ

হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ
হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা