শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০১, বুধবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বিদেশমুখী মেধাবীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজন কিছু উদ্যোগের

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
বিদেশমুখী মেধাবীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজন কিছু উদ্যোগের

আগামী প্রজন্মের হাতে একটি উন্নয়নমুখী বাংলাদেশ উপহার দিতে হলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। আর সেজন্য মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগের।

দেশের বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় একমুখী শিক্ষা পদ্ধতি না থাকার কারণে সৃষ্টি হচ্ছে নানা জটিলতা। সমাজের উচ্চবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণি তাদের সন্তানদের চেষ্টা করে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা করাতে। এর কারণ হলো এ মাধ্যম বর্তমান বিশ্বে সকল দেশে গ্রহণযোগ্য শিক্ষা পদ্ধতি। এ মাধ্যমে উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে যাবার সুযোগ সুবিধা ও সম্ভাবনা বেশি।

আমাদের প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাতে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন আসছে বিগত কয়েক বছর যাবত। যার ফল হিসাবে শিক্ষার গুণগতমান প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে উঠেছে অভিভাবক ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে। প্রকৃতভাবে এ পরিস্থিতিতে  শিক্ষার হার বাড়ানোর চেয়ে শিক্ষার মানের দিকে দৃষ্টি দেয়া অতীব জরুরি হয়ে পড়েছে।

প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থীরা নানা প্রতিবন্ধকতার শিকার হচ্ছে। উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে তৈরি হচ্ছে শঙ্কা। ফলশ্রুতিতে ইংরেজি মাধ্যমের তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীরা বিদেশে পড়াশোনা করতে আগ্রহী হয়ে পড়ছে বিশেষ করে। আর সে কারণে পরিবারিকভাবে অর্থ যোগাড় করে বা নিজেদের মেধা দিয়ে ভালো ফলাফল অর্জন করে উন্নত শিক্ষালাভের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চলে যায়। বর্তমানে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও  আমেরিকাতে এ ধরনের শিক্ষার্থীর পরিমাণ অনেক। এখানে যে বিষয়টি লক্ষ্যণীয় তা হলো এসব দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইংরেজি মাধ্যমের ছেলে-মেয়েরা সুযোগ গ্রহণ করতে পারে বেশি। যেহেতু তাদের ও লেবেল  এবং এ লেবেল পরীক্ষা হয় আর্ন্তজাতিকমানের। তাদের পরীক্ষার ফলাফল উন্নত বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যাচাই বাছাই করতে পারে সহজে।

তবে দুঃখের বিষয় হলো যে, বিদেশে অধ্যয়নে আগ্রহী বা অধ্যয়নরত  মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারি বা বেসরকারি পর্যায়ে তেমন কোন সুযোগ সুবিধা প্রদানের কোন ব্যবস্থা আমাদের দেশে নাই। যা বিশ্বের অনেক দেশে আছে। উন্নত বিশ্বের দেশ ছাড়া ও মালেশিয়া, ভারতে সে দেশের শিক্ষার্থীদের বিদেশে পড়াশোনার জন্য বৃত্তি ও ব্যাংক ঋণের সুবিধা রয়েছে। যা তার শিক্ষাজীবন শেষে কর্ম জীবনে গিয়ে পরিশোধ করে কিস্তিতে। যদিও ইদানিং বেসরকারি কিছু ব্যাংক অভিভাবকদের লেনদেন বিবেচনা করে ঋণ দিয়ে থাকে। সেখানে শিক্ষার্থীর মেধা অবস্থান মুখ্য বিষয় নয়। আর এটা সবার পক্ষে নেয়া সম্ভব হয় না। তাই অনেক ক্ষেত্রে মা বাবা নিজের সবটুকু সম্বল দিয়ে সন্তানকে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাঠায়। ছেলেমেয়েরা সেখানে পড়ার পাশাপাশি কাজ করে। এতে করে পড়াশোনা শেষে বিদেশে নিশ্চিত ভবিষ্যৎ পায় বলে দেশে ফিরে আসে না তারা। এভাবেই দেশের মেধা দিনের পর দিন চলে যাচ্ছে বিদেশে।

কিন্তু দেশের উন্নয়নকে গতিশীল করতে হলে বিদেশে পড়াশোনা করা ছেলে মেয়েদেরকে দেশমুখী করার জন্য সরকারকে অবশ্যই উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। সরকারি বেসরকারিভাবে উচ্চ শিক্ষার জন্য মেধাভিত্তিক বৃত্তি ও ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। আর এ কাজটি করার জন্য শিক্ষা ব্যবস্থাপনাতে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।     
 
মেধা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে যে পদ্ধতিতে বৃটিশ কাউন্সিল এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাজ করে তাদের সাথে সমন্বয় সাধন করে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে দেখা যায়  দেশের বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তাদের  শিক্ষার্থীদের বিদেশে গিয়ে পড়াশোনা করা সুযোগসহ নানাবিধ ব্যবস্থা করে দেয়। এ প্রতিষ্ঠানগুলো বিদেশের বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির সাথে পারস্পরিক সম্পর্ক স্থাপন করে দেশের ছাত্রদের বিদেশে পড়ার মাধ্যম হিসাবে কাজ করে। তবে এ প্রতিষ্ঠানগুলো আর্থিকভাবে কোন সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে না।  

বিদেশের স্কলারশিপের ক্ষেত্রে বহির্বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থীর পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তাদের নীতিমালা অনুসরন করে।এক্ষেত্রে  বাংলাদেশ সরকারও বিদেশে অধ্যয়ন ইচ্ছুক বা অধ্যয়ন রত ছাত্রছাত্রীদের জন্য অন্যান্য দেশের মত নীতিমালাকে বিবেচনা করতে পারে। এখানে তারা যে ভাবে স্কলার শিপ প্রদান করে তাদের সাথে একই ভাবে সংযুক্ত হতে পারে।

অন্যদিকে দেশে অধ্যয়নরত ছেলে মেয়েদেরকে তাদের পরীক্ষার ভালো ফলাফলের জন্য বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা সরকার একটি নিদিষ্ট পরিমাণের টাকা এককালীন বৃত্তি দেয় পুরস্কার হিসাবে। যা পড়াশোনার ব্যয়ে কোন প্রভাব ফেলে না। কিন্তু এ বৃত্তির ক্ষেত্রে  যদি একজন ছাত্রের পড়াশোনা শেষ করা পর্যন্ত টিউশন ফিকে মানদণ্ড ধরে প্রদান করা হয় তবে তা তার কাজে লাগবে অনেকাংশে ।

বলা হয়ে থাকে দেশের মেধা পাচার হয়ে যাচ্ছে। কিন্ত প্রশ্ন হলো সরকারের শিক্ষা ব্যবস্থাপনা কি বলতে পারবে দেশের কতজন মেধাবী ছেলেমেয়ে বিদেশে পড়াশোনা করছে। কিংবা তাদের সার্বিক অবস্থা কি? নাকি এ বিষয়গুলোকে জানার কোন প্রক্রিয়া দেশে আছে। 

দেশের মেধাকে দেশ কাজে লাগাতে হলে মেধাবী ছাত্রদের সহযোগিতা প্রদান করতে হবে। আর এ জন্য তাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা দিতে হবে। তবে এর পাশাপাশি তাদেরকে অবশ্যই পড়াশোনা শেষে দেশে এসে কাজ করার অঙ্গীকার করতে হবে। এ দায়বদ্ধতা অবশ্যই থাকতে হবে বৃত্তি বা আর্থিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে। যে যে ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করবে তার জন্য সে ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে সরকার বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠান। 

বিদেশে যে স্কলারশিপ দিয়ে থাকে তা সরাসরি ছাত্রের টিউশন ফি খাতে জমা হয়ে যায় ইউনিভার্সিটিতে। দেশ থেকে প্রাপ্ত স্কলারশিপও একইভাবে প্রদান করা হলে নিয়মের ব্যত্যয় হবার সুযোগ নেই।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিক্ষার্থীদের যেভাবে ব্যাংক ঋণ দিয়ে থাকে দেশের ব্যাংকগুলো একই পদ্ধতি অনুসরণ করবে। সাধারণত বিদেশে অবস্থানরত ছাত্র ছাত্রীদের ষ্টুডেন্ট ফাইল করতে হয় ব্যাংকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফিসহ আনুষঙ্গিক সকল কিছুর একটি হিসাব ব্যাংকে প্রদান করে উক্ত শিক্ষা প্রতিস্টান। সে হিসাব অনুসরণ করে যে সব ব্যাংক ষ্টুডেন্ট ফাইলের কাজ করে তারা ছাত্রদের ঋণ সুবিধা দিতে পারে। কারণ সেসব ব্যাংক তাদের শিক্ষার সকল সনদপত্র গ্রহন করে নিয়ম অনুসারে। একই ভাবে এখানে অঙ্গীকারনামা থাকবে অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীর। অবশ্যই এর পর্যবেক্ষণ করতে হবে যথাযথভাবে ব্যাংককে। 

এ প্রক্রিয়াগুলো নিয়ে এক ধরনের অনিশ্চয়তা হয়ত বা রয়েছে ব্যাংক সেক্টরে। এর পেছনে রয়েছে অনিয়ম আর দুর্নীতি। কিন্তু আগামী প্রজন্মকে আমরা যদি সততা আর নিষ্ঠা সহকারে তাদের প্রতি আমাদের  দায়িত্ব পালন করছি দেখাতে পারি তবে তারা অসততা শিখবে না। কারণ বিদেশে পড়া ছেলেমেয়েরা দেশে থেকে গিয়ে যে জীবন দেখে তা তাদের চিন্তা চেতনা পরিবর্তন করে দেয় অনেকভাবে। যার কারণে দেশে এসে অনেক কিছুতে নিজেদের খাপ খাওয়াতে না পেরে হতাশ হয়ে বিদেশে চলে যেতে চায়।

সরকারি-বেসরকারি খাতে মেধার বিকাশে আরও বেশি সুচিন্তিতভাবে কাজ করতে হবে। ৫০০০ টাকা করে গড় হারে বৃত্তি দিয়ে শিক্ষাখাতে সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে বলা হলেও ভাবা প্রয়োজন আসলে কি হচ্ছে? অনেক মেধাবী ছেলে-মেয়ে শুধু অর্থের কারণে নিজেকে আগামী দিনের জন্য তৈরী করতে পারছে না। এ খাতে আলাদা একটি সেল গঠন করা যেতে পারে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিক্ষা এবং বৈদিশিক মন্ত্রণালয়কে সংযুক্ত করে।

বিদেশে সরকারিভাবে শুধু শ্রমবাজার নিয়ে বৈঠক করার পাশাপাশি শিক্ষার প্রসারের আলোচনা এবং প্রস্তাবনা রাখা যেতে পারে উন্নত দেশগুলোর সরকার ও বিভিন্ন  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে।

সরকারিভাবে চিকিৎসা ও নানা কারণে জন্য যেমন আর্থিক সহায়তা দেয়া হয় তেমনি বিদেশে পড়ুয়া ছেলে-মেয়েদের সহায়তা দিলে তারাই হবে ভিশন-২০২১ এর অগ্রপথিক। কারণ তথাকথিত রাজনীতির বাইরে তারা কাজ করবে তাদের মেধা আর অগ্রগামী চিন্তা চেতনা দিয়ে। ভুলে গেলে চলবে না অর্থনৈতিক মুক্তি না হলে এ স্বাধীন বাংলায় বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা হবে না। আর তাই অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য দেশের মেধাকে বিদেশেমুখী হতে দেয়া যাবে না। বরং দেশে এনে ব্যবহার করতে হবে শতভাগে।

লেখক: কলামিস্ট           

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৪১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’
‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ
রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া
অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে
সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা
জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা
হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'
'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের
কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা
নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে
অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯
চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান
হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে
শোক র‌্যালি
বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে শোক র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস
সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি
সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি
মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন
এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ
ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’
‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান

সম্পাদকীয়

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

বাচাল তটিনী
বাচাল তটিনী

শোবিজ

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...

শোবিজ

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি
মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি

শোবিজ

হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ
হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা