শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০১, বুধবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বিদেশমুখী মেধাবীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজন কিছু উদ্যোগের

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
বিদেশমুখী মেধাবীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজন কিছু উদ্যোগের

আগামী প্রজন্মের হাতে একটি উন্নয়নমুখী বাংলাদেশ উপহার দিতে হলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। আর সেজন্য মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগের।

দেশের বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় একমুখী শিক্ষা পদ্ধতি না থাকার কারণে সৃষ্টি হচ্ছে নানা জটিলতা। সমাজের উচ্চবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণি তাদের সন্তানদের চেষ্টা করে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা করাতে। এর কারণ হলো এ মাধ্যম বর্তমান বিশ্বে সকল দেশে গ্রহণযোগ্য শিক্ষা পদ্ধতি। এ মাধ্যমে উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে যাবার সুযোগ সুবিধা ও সম্ভাবনা বেশি।

আমাদের প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাতে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন আসছে বিগত কয়েক বছর যাবত। যার ফল হিসাবে শিক্ষার গুণগতমান প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে উঠেছে অভিভাবক ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে। প্রকৃতভাবে এ পরিস্থিতিতে  শিক্ষার হার বাড়ানোর চেয়ে শিক্ষার মানের দিকে দৃষ্টি দেয়া অতীব জরুরি হয়ে পড়েছে।

প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থীরা নানা প্রতিবন্ধকতার শিকার হচ্ছে। উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে তৈরি হচ্ছে শঙ্কা। ফলশ্রুতিতে ইংরেজি মাধ্যমের তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীরা বিদেশে পড়াশোনা করতে আগ্রহী হয়ে পড়ছে বিশেষ করে। আর সে কারণে পরিবারিকভাবে অর্থ যোগাড় করে বা নিজেদের মেধা দিয়ে ভালো ফলাফল অর্জন করে উন্নত শিক্ষালাভের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চলে যায়। বর্তমানে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও  আমেরিকাতে এ ধরনের শিক্ষার্থীর পরিমাণ অনেক। এখানে যে বিষয়টি লক্ষ্যণীয় তা হলো এসব দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইংরেজি মাধ্যমের ছেলে-মেয়েরা সুযোগ গ্রহণ করতে পারে বেশি। যেহেতু তাদের ও লেবেল  এবং এ লেবেল পরীক্ষা হয় আর্ন্তজাতিকমানের। তাদের পরীক্ষার ফলাফল উন্নত বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যাচাই বাছাই করতে পারে সহজে।

তবে দুঃখের বিষয় হলো যে, বিদেশে অধ্যয়নে আগ্রহী বা অধ্যয়নরত  মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারি বা বেসরকারি পর্যায়ে তেমন কোন সুযোগ সুবিধা প্রদানের কোন ব্যবস্থা আমাদের দেশে নাই। যা বিশ্বের অনেক দেশে আছে। উন্নত বিশ্বের দেশ ছাড়া ও মালেশিয়া, ভারতে সে দেশের শিক্ষার্থীদের বিদেশে পড়াশোনার জন্য বৃত্তি ও ব্যাংক ঋণের সুবিধা রয়েছে। যা তার শিক্ষাজীবন শেষে কর্ম জীবনে গিয়ে পরিশোধ করে কিস্তিতে। যদিও ইদানিং বেসরকারি কিছু ব্যাংক অভিভাবকদের লেনদেন বিবেচনা করে ঋণ দিয়ে থাকে। সেখানে শিক্ষার্থীর মেধা অবস্থান মুখ্য বিষয় নয়। আর এটা সবার পক্ষে নেয়া সম্ভব হয় না। তাই অনেক ক্ষেত্রে মা বাবা নিজের সবটুকু সম্বল দিয়ে সন্তানকে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাঠায়। ছেলেমেয়েরা সেখানে পড়ার পাশাপাশি কাজ করে। এতে করে পড়াশোনা শেষে বিদেশে নিশ্চিত ভবিষ্যৎ পায় বলে দেশে ফিরে আসে না তারা। এভাবেই দেশের মেধা দিনের পর দিন চলে যাচ্ছে বিদেশে।

কিন্তু দেশের উন্নয়নকে গতিশীল করতে হলে বিদেশে পড়াশোনা করা ছেলে মেয়েদেরকে দেশমুখী করার জন্য সরকারকে অবশ্যই উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। সরকারি বেসরকারিভাবে উচ্চ শিক্ষার জন্য মেধাভিত্তিক বৃত্তি ও ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। আর এ কাজটি করার জন্য শিক্ষা ব্যবস্থাপনাতে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।     
 
মেধা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে যে পদ্ধতিতে বৃটিশ কাউন্সিল এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাজ করে তাদের সাথে সমন্বয় সাধন করে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে দেখা যায়  দেশের বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তাদের  শিক্ষার্থীদের বিদেশে গিয়ে পড়াশোনা করা সুযোগসহ নানাবিধ ব্যবস্থা করে দেয়। এ প্রতিষ্ঠানগুলো বিদেশের বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির সাথে পারস্পরিক সম্পর্ক স্থাপন করে দেশের ছাত্রদের বিদেশে পড়ার মাধ্যম হিসাবে কাজ করে। তবে এ প্রতিষ্ঠানগুলো আর্থিকভাবে কোন সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে না।  

বিদেশের স্কলারশিপের ক্ষেত্রে বহির্বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থীর পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তাদের নীতিমালা অনুসরন করে।এক্ষেত্রে  বাংলাদেশ সরকারও বিদেশে অধ্যয়ন ইচ্ছুক বা অধ্যয়ন রত ছাত্রছাত্রীদের জন্য অন্যান্য দেশের মত নীতিমালাকে বিবেচনা করতে পারে। এখানে তারা যে ভাবে স্কলার শিপ প্রদান করে তাদের সাথে একই ভাবে সংযুক্ত হতে পারে।

অন্যদিকে দেশে অধ্যয়নরত ছেলে মেয়েদেরকে তাদের পরীক্ষার ভালো ফলাফলের জন্য বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা সরকার একটি নিদিষ্ট পরিমাণের টাকা এককালীন বৃত্তি দেয় পুরস্কার হিসাবে। যা পড়াশোনার ব্যয়ে কোন প্রভাব ফেলে না। কিন্তু এ বৃত্তির ক্ষেত্রে  যদি একজন ছাত্রের পড়াশোনা শেষ করা পর্যন্ত টিউশন ফিকে মানদণ্ড ধরে প্রদান করা হয় তবে তা তার কাজে লাগবে অনেকাংশে ।

বলা হয়ে থাকে দেশের মেধা পাচার হয়ে যাচ্ছে। কিন্ত প্রশ্ন হলো সরকারের শিক্ষা ব্যবস্থাপনা কি বলতে পারবে দেশের কতজন মেধাবী ছেলেমেয়ে বিদেশে পড়াশোনা করছে। কিংবা তাদের সার্বিক অবস্থা কি? নাকি এ বিষয়গুলোকে জানার কোন প্রক্রিয়া দেশে আছে। 

দেশের মেধাকে দেশ কাজে লাগাতে হলে মেধাবী ছাত্রদের সহযোগিতা প্রদান করতে হবে। আর এ জন্য তাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা দিতে হবে। তবে এর পাশাপাশি তাদেরকে অবশ্যই পড়াশোনা শেষে দেশে এসে কাজ করার অঙ্গীকার করতে হবে। এ দায়বদ্ধতা অবশ্যই থাকতে হবে বৃত্তি বা আর্থিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে। যে যে ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করবে তার জন্য সে ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে সরকার বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠান। 

বিদেশে যে স্কলারশিপ দিয়ে থাকে তা সরাসরি ছাত্রের টিউশন ফি খাতে জমা হয়ে যায় ইউনিভার্সিটিতে। দেশ থেকে প্রাপ্ত স্কলারশিপও একইভাবে প্রদান করা হলে নিয়মের ব্যত্যয় হবার সুযোগ নেই।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিক্ষার্থীদের যেভাবে ব্যাংক ঋণ দিয়ে থাকে দেশের ব্যাংকগুলো একই পদ্ধতি অনুসরণ করবে। সাধারণত বিদেশে অবস্থানরত ছাত্র ছাত্রীদের ষ্টুডেন্ট ফাইল করতে হয় ব্যাংকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফিসহ আনুষঙ্গিক সকল কিছুর একটি হিসাব ব্যাংকে প্রদান করে উক্ত শিক্ষা প্রতিস্টান। সে হিসাব অনুসরণ করে যে সব ব্যাংক ষ্টুডেন্ট ফাইলের কাজ করে তারা ছাত্রদের ঋণ সুবিধা দিতে পারে। কারণ সেসব ব্যাংক তাদের শিক্ষার সকল সনদপত্র গ্রহন করে নিয়ম অনুসারে। একই ভাবে এখানে অঙ্গীকারনামা থাকবে অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীর। অবশ্যই এর পর্যবেক্ষণ করতে হবে যথাযথভাবে ব্যাংককে। 

এ প্রক্রিয়াগুলো নিয়ে এক ধরনের অনিশ্চয়তা হয়ত বা রয়েছে ব্যাংক সেক্টরে। এর পেছনে রয়েছে অনিয়ম আর দুর্নীতি। কিন্তু আগামী প্রজন্মকে আমরা যদি সততা আর নিষ্ঠা সহকারে তাদের প্রতি আমাদের  দায়িত্ব পালন করছি দেখাতে পারি তবে তারা অসততা শিখবে না। কারণ বিদেশে পড়া ছেলেমেয়েরা দেশে থেকে গিয়ে যে জীবন দেখে তা তাদের চিন্তা চেতনা পরিবর্তন করে দেয় অনেকভাবে। যার কারণে দেশে এসে অনেক কিছুতে নিজেদের খাপ খাওয়াতে না পেরে হতাশ হয়ে বিদেশে চলে যেতে চায়।

সরকারি-বেসরকারি খাতে মেধার বিকাশে আরও বেশি সুচিন্তিতভাবে কাজ করতে হবে। ৫০০০ টাকা করে গড় হারে বৃত্তি দিয়ে শিক্ষাখাতে সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে বলা হলেও ভাবা প্রয়োজন আসলে কি হচ্ছে? অনেক মেধাবী ছেলে-মেয়ে শুধু অর্থের কারণে নিজেকে আগামী দিনের জন্য তৈরী করতে পারছে না। এ খাতে আলাদা একটি সেল গঠন করা যেতে পারে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিক্ষা এবং বৈদিশিক মন্ত্রণালয়কে সংযুক্ত করে।

বিদেশে সরকারিভাবে শুধু শ্রমবাজার নিয়ে বৈঠক করার পাশাপাশি শিক্ষার প্রসারের আলোচনা এবং প্রস্তাবনা রাখা যেতে পারে উন্নত দেশগুলোর সরকার ও বিভিন্ন  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে।

সরকারিভাবে চিকিৎসা ও নানা কারণে জন্য যেমন আর্থিক সহায়তা দেয়া হয় তেমনি বিদেশে পড়ুয়া ছেলে-মেয়েদের সহায়তা দিলে তারাই হবে ভিশন-২০২১ এর অগ্রপথিক। কারণ তথাকথিত রাজনীতির বাইরে তারা কাজ করবে তাদের মেধা আর অগ্রগামী চিন্তা চেতনা দিয়ে। ভুলে গেলে চলবে না অর্থনৈতিক মুক্তি না হলে এ স্বাধীন বাংলায় বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা হবে না। আর তাই অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য দেশের মেধাকে বিদেশেমুখী হতে দেয়া যাবে না। বরং দেশে এনে ব্যবহার করতে হবে শতভাগে।

লেখক: কলামিস্ট           

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪
বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ
বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা