শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২৭, শুক্রবার, ২২ মে, ২০২০

আমার আব্বা আব্দুজ জহুর এমপি

ফাতেমা চৌধুরী স্বপ্না
অনলাইন ভার্সন
আমার আব্বা আব্দুজ জহুর এমপি

২০০৭ সালের ২২ মে, এই দিনটিতে হঠাৎ করেই আমার বাবা আব্দুজ জহুর আমাদের মায়া কাটিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন। চার পাঁচদিন পূর্বেই আব্বার সংঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলাম। যেমন ছিলেন তেমন। কোন পরিবর্তন বুঝিনি। বুঝতে পারিনি আব্বার সংগে এই কথাই শেষ কথা হবে। আমি ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারিনি, আজকের পর আব্বার ভরাট কণ্ঠ আর কখনও শোনা হবে না আমার। দেখা হয়েছিল তারও চার বছর পূর্বে ২০০৩ সালে।

ফেরার সময় বলেছিলেন, ‌“আমাকে একেবারে শেষ বিদায়ই দিয়ে যাও, আমার সঙ্গে আর হয়তো তোমার দেখা হবে না। আমার সময় ফুরিয়ে এসেছে। এই পৃথিবীতে আমার আর কিছু দেবার নেই, পাবারও নেই।” মনে আছে আব্বার এসব কথায় অভিমানে, কষ্টে সে বার ফেরার সময় অনেক কেঁদেছিলাম। আমার কান্না দেখে আব্বা বলেছিলেন, প্রথমবারে যখন আমেরিকায় গেলে তখনও তো এতো কাঁদোনি!

উনার কথাগুলোই যে আমাকে কষ্ট দিচ্ছে, তা আর উনাকে বলা হয়নি। আমাদের নিয়ে পুকুর পাড় ধরে ধীর গতিতে গাড়ি চলছিল। পিছনে তাকিয়ে দেখলাম, আব্বা চলন্ত গাড়ীর দিকে মুখ করে বাসার দরজায় অসহায়ের মতো বসে আছেন। সেই ছিলো শেষ দেখা। শেষ স্মৃতি। সত্যিই আর দেখা হলো না। সাত সমুদ্রের এপারে বসবাসরত আমরা দুই ভাই-বোন আব্বাকে শেষ বিদায় জানাবার সুযোগটুকুও পেলাম না। জানি না নিয়তির নিষ্ঠুরতায় নাকি আমরা বাবার দুর্ভাগা সন্তান বলে! সেদিনের স্মৃতি আজও সেদিনের মতোই সমান কষ্ট দেয়। শূন্যতা ভর করে মনে।

আমাকে সীমাহীন কষ্টের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে ভালোলাগা গুলো কোথায় যেনো দূরে চলে যায়। ব্যাথাতুর মন নিয়ে আমি স্মৃতিতে সাঁতার কাটতে থাকি। মনে পড়ে ছুটির দিনের অকারণ ঘোরাঘুরিতে ব্যস্ত ছিলাম সেদিন। শপিং মলে নিজের পছন্দের একটা ড্রেস কিনতে লাইনে দাড়িয়েছি মাত্র। এমন সময় ছোট ভাই জুবের ফোন করে জানালো দেশ থেকে জুনেদের কল এসেছে। আব্বা হঠাৎ করে খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। বুকের ভিতরটা আমার মোচড় দিয়ে উঠলো। ড্রেস না কিনে লাইন ছেড়ে বের হয়ে আসতে চাইলাম।

দেশে আব্বা-আম্মা ভাইবোন, আত্মীয় স্বজনরা সবাই আছেন। কতবার কতজন অসুস্থ হন, কখনও খবর আসে, কখনও আসে না। চিন্তিত হলেও সে সব খবর শুনে আগেতো কখনও বুকের ভিতর এমন শূন্যতা অনুভব করিনি। আজ এমন লাগছে কেনো! আমার হাজব্যান্ড শান্তনা দিয়ে বললেন, মন খারাপ করো না। নিশ্চয়ই সুস্থ হয়ে উঠবেন। ড্রেসটা কিনে নাও, বাসায় ফিরেই ফোন করে খবর নিও’।

মনে অস্থিরতা নিয়ে ড্রেস কিনলাম। কিন্তু সেই সময়ের সাক্ষী হয়ে ড্রেস টা আজও রয়ে গেছে। না পেরেছি পরতে, না পেরেছি ফেলতে। ও যেনো আমার সেই বিষাদময় সময়ের সাক্ষী। যেমন করে অনেক আনন্দের সাক্ষী হয়ে আছে ১৯৭৯ সালে সুনামগন্জ কলেজে ভর্তি হওয়ার পর আব্বার কিনে দেয়া জীবনের প্রথম শাড়িটা। নীল রঙের সেই মসলিন শাড়িটা অনেক আনন্দের স্মৃতি হয়ে আজও আমাকে সেই সময়ে নিয়ে যায়, সুখ-স্মৃতির বেদনায় ভাসায়।

সাথে সেদিন ইন্টারন্যাশনাল কলিং কার্ড না থাকায় দেশে ফোনও করতে পারছিলাম না। এখনকার মতো তখনও দেশে ফোন করা এতো সহজ হয়ে উঠেনি। তাড়াহুডো করে গাড়িতে উঠলাম। পথে বাঙ্গালি গ্রোসারি থেকে ফোন কার্ড কিনে বাসায় ঢুকেই দেশে ফোন করলাম। রিং হচ্ছে কিন্তু আম্মা বা কেউ ই ফোন উঠাচ্ছেন না। লাইন কেটে কেটে কয়েকবার ফোন করার পর ছোট বোন রীতা ফোন ধরলো। বললো, আব্বার অবস্থা বেশী ভালো না, জুনেদ আব্বাকে এ্যাম্বুলেন্সে সিলেট ওসমানী মেডিকেলে নিয়ে গেছে।

আব্বার কি হয়েছে জানতে চাইতে না চাইতেই রীতা বললো, ফোনটা একটু ধরে রাখো। আমার মোবাইলে একটা কল এসেছে, দেখি জুনেদের ফোন কি না’। রিসিভার কানে লাগিয়ে রীতার অপেক্ষা করছি, কিন্তু রীতা বা কেউ ই আর ফোন ধরছে না। নিজেকে তখন বড় অসহায় লাগছিলো। এতো দূরে আমি, ফোন ছাড়া কিভাবে খবর জানবো! উদ্বেগ, উৎকন্ঠায় মনে হচ্ছিলো, যেনো অনন্তকাল ধরে আমি ফোন ধরে বসে আছি আর ওপাশে কেবলি নিরবতা।

হঠাৎ ওপাশ থেকে অনেক কান্নার শব্দ ভেসে আসলো। কেউ আমাকে জানায়নি, কিন্তু বুঝে গেলাম আব্বা আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। রিসিভারটা হাত থেকে ছিটকে পড়লো, আমার পৃথিবীটা দোলে উঠলো। জোড় করে নিজেকে বুঝাতে চাইছিলাম, না এ সত্য না। আব্বা এভাবে আমাদের না বলে চলে যেতে পারেন না। নিশ্চয়ই আমার বুঝতে ভূল হয়েছে। কিন্তু না, তা ই ছিলো সত্য। আব্বা চলেই গেছেন। আব্বার চলে যাওয়া দেখিনি বলেই, আব্বা আছেন বলে প্রথম প্রথম প্রায়ই আমার ভূল হয়ে যেতো। আম্মার সঙ্গে কথা বলে আব্বার সঙ্গে কথা বলতে চাইতাম, আম্মার কথায় পরক্ষণেই ভূল ভাঙতো।

আব্বা মারা গেলেন। আম্মা এবং ভাই বোনদের দেখতে খুব ইচ্ছা হলেও দেশে যেতে মন চাইতো না। বাবা ছাড়া ঘর ভাবলেই আমার কষ্ট হতো। আব্বার মৃত্যূর দশ বছরের মাথায় ২০১৭ সালে দেশে গিয়ে প্রতিটি মুহূর্তে আব্বার শূন্যতা অনুভব করেছি। আম্মার অকৃতিম আদর, স্নেহ, ভাই-বোন এবং তাদের পরিবারের যত্ন, ভালোবাসাও আমাকে সেই শুন্যতা থেকে বের করতে পারেনি। বাবা ছাড়া ঘর আমাকে কেবলি শূন্যতায় ডুবিয়েছে। আব্বা যে সব সময় আমাদের পাশে পাশেই থাকতেন তা কিন্তু নয়।তবুও আমাদের মাথায় পরম নির্ভরতার ছায়া হয়ে তিনি ছিলেন।

ছোট বেলায় বা দেশে থাকতে আব্বাকে আমরা খুব কমই কাছে পেয়েছি।আমাদের দেখা অন্যদের বাবার মতো আমাদের বাবা সারাক্ষণ আমাদের নিয়ে ব্যস্ত থাকার সময় পাননি।ছোট বেলায় এ নিয়ে খুব মন খারাপ হতো।তারপর বড় হতে হতে এক সময় আমরাও বুঝে গেলাম, আমরাই শুধু আব্বার একমাত্র আপনজন নই, উনার আরও অনেক অনেক আপনজন আছেন। তাদের প্রতিও উনার দায়িত্ববোধ আছে।আস্তে আস্তে এসবে আমরাও অভ্যস্ত হতে থাকলাম।

আমি যতটুকু দেখেছি, বাসায় থাকলেও শুধু আমাদেরই কেনো, উনার নিজের জন্যও কোনো সময় থাকতো না। একমাত্র সকালের নাস্তা ছাড়া খাবার, গোসল কোন কিছুই উনার সময় মতো করা হতো না। যত রাত করেই ঘুমাতেন না কেনো, অনেক ভোরেই আব্বা জেগে উঠতেন। রাত করে ঘুমানো আমার চিরকালের অভ্যাস। তাই ভোরে আমার অন্য ভাই বোনকে পড়ার জন্য ডেকে তুললেও আমাকে কখনও জাগাতেন না। সকালে পড়বো বলে আমিও কোনো পড়া জমিয়ে রাখতাম না।আব্বা আম্মার স্নেহ ছায়ায় এভাবেই কাটছিলো সময়। আব্বা সব সময় আমাদের খেয়াল রাখতে পারতেন না, এসব খেয়াল আম্মাকেই রাখতে হতো। আব্বার মা, সংসার, সন্তান, সবই ছিলো আম্মার জিম্মায়।এসব নিয়ে আম্মার মুখে কখনও কোনো বিরক্তির রেখা দেখিনি।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম