শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২৭, শুক্রবার, ২২ মে, ২০২০

আমার আব্বা আব্দুজ জহুর এমপি

ফাতেমা চৌধুরী স্বপ্না
অনলাইন ভার্সন
আমার আব্বা আব্দুজ জহুর এমপি

২০০৭ সালের ২২ মে, এই দিনটিতে হঠাৎ করেই আমার বাবা আব্দুজ জহুর আমাদের মায়া কাটিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন। চার পাঁচদিন পূর্বেই আব্বার সংঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলাম। যেমন ছিলেন তেমন। কোন পরিবর্তন বুঝিনি। বুঝতে পারিনি আব্বার সংগে এই কথাই শেষ কথা হবে। আমি ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারিনি, আজকের পর আব্বার ভরাট কণ্ঠ আর কখনও শোনা হবে না আমার। দেখা হয়েছিল তারও চার বছর পূর্বে ২০০৩ সালে।

ফেরার সময় বলেছিলেন, ‌“আমাকে একেবারে শেষ বিদায়ই দিয়ে যাও, আমার সঙ্গে আর হয়তো তোমার দেখা হবে না। আমার সময় ফুরিয়ে এসেছে। এই পৃথিবীতে আমার আর কিছু দেবার নেই, পাবারও নেই।” মনে আছে আব্বার এসব কথায় অভিমানে, কষ্টে সে বার ফেরার সময় অনেক কেঁদেছিলাম। আমার কান্না দেখে আব্বা বলেছিলেন, প্রথমবারে যখন আমেরিকায় গেলে তখনও তো এতো কাঁদোনি!

উনার কথাগুলোই যে আমাকে কষ্ট দিচ্ছে, তা আর উনাকে বলা হয়নি। আমাদের নিয়ে পুকুর পাড় ধরে ধীর গতিতে গাড়ি চলছিল। পিছনে তাকিয়ে দেখলাম, আব্বা চলন্ত গাড়ীর দিকে মুখ করে বাসার দরজায় অসহায়ের মতো বসে আছেন। সেই ছিলো শেষ দেখা। শেষ স্মৃতি। সত্যিই আর দেখা হলো না। সাত সমুদ্রের এপারে বসবাসরত আমরা দুই ভাই-বোন আব্বাকে শেষ বিদায় জানাবার সুযোগটুকুও পেলাম না। জানি না নিয়তির নিষ্ঠুরতায় নাকি আমরা বাবার দুর্ভাগা সন্তান বলে! সেদিনের স্মৃতি আজও সেদিনের মতোই সমান কষ্ট দেয়। শূন্যতা ভর করে মনে।

আমাকে সীমাহীন কষ্টের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে ভালোলাগা গুলো কোথায় যেনো দূরে চলে যায়। ব্যাথাতুর মন নিয়ে আমি স্মৃতিতে সাঁতার কাটতে থাকি। মনে পড়ে ছুটির দিনের অকারণ ঘোরাঘুরিতে ব্যস্ত ছিলাম সেদিন। শপিং মলে নিজের পছন্দের একটা ড্রেস কিনতে লাইনে দাড়িয়েছি মাত্র। এমন সময় ছোট ভাই জুবের ফোন করে জানালো দেশ থেকে জুনেদের কল এসেছে। আব্বা হঠাৎ করে খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। বুকের ভিতরটা আমার মোচড় দিয়ে উঠলো। ড্রেস না কিনে লাইন ছেড়ে বের হয়ে আসতে চাইলাম।

দেশে আব্বা-আম্মা ভাইবোন, আত্মীয় স্বজনরা সবাই আছেন। কতবার কতজন অসুস্থ হন, কখনও খবর আসে, কখনও আসে না। চিন্তিত হলেও সে সব খবর শুনে আগেতো কখনও বুকের ভিতর এমন শূন্যতা অনুভব করিনি। আজ এমন লাগছে কেনো! আমার হাজব্যান্ড শান্তনা দিয়ে বললেন, মন খারাপ করো না। নিশ্চয়ই সুস্থ হয়ে উঠবেন। ড্রেসটা কিনে নাও, বাসায় ফিরেই ফোন করে খবর নিও’।

মনে অস্থিরতা নিয়ে ড্রেস কিনলাম। কিন্তু সেই সময়ের সাক্ষী হয়ে ড্রেস টা আজও রয়ে গেছে। না পেরেছি পরতে, না পেরেছি ফেলতে। ও যেনো আমার সেই বিষাদময় সময়ের সাক্ষী। যেমন করে অনেক আনন্দের সাক্ষী হয়ে আছে ১৯৭৯ সালে সুনামগন্জ কলেজে ভর্তি হওয়ার পর আব্বার কিনে দেয়া জীবনের প্রথম শাড়িটা। নীল রঙের সেই মসলিন শাড়িটা অনেক আনন্দের স্মৃতি হয়ে আজও আমাকে সেই সময়ে নিয়ে যায়, সুখ-স্মৃতির বেদনায় ভাসায়।

সাথে সেদিন ইন্টারন্যাশনাল কলিং কার্ড না থাকায় দেশে ফোনও করতে পারছিলাম না। এখনকার মতো তখনও দেশে ফোন করা এতো সহজ হয়ে উঠেনি। তাড়াহুডো করে গাড়িতে উঠলাম। পথে বাঙ্গালি গ্রোসারি থেকে ফোন কার্ড কিনে বাসায় ঢুকেই দেশে ফোন করলাম। রিং হচ্ছে কিন্তু আম্মা বা কেউ ই ফোন উঠাচ্ছেন না। লাইন কেটে কেটে কয়েকবার ফোন করার পর ছোট বোন রীতা ফোন ধরলো। বললো, আব্বার অবস্থা বেশী ভালো না, জুনেদ আব্বাকে এ্যাম্বুলেন্সে সিলেট ওসমানী মেডিকেলে নিয়ে গেছে।

আব্বার কি হয়েছে জানতে চাইতে না চাইতেই রীতা বললো, ফোনটা একটু ধরে রাখো। আমার মোবাইলে একটা কল এসেছে, দেখি জুনেদের ফোন কি না’। রিসিভার কানে লাগিয়ে রীতার অপেক্ষা করছি, কিন্তু রীতা বা কেউ ই আর ফোন ধরছে না। নিজেকে তখন বড় অসহায় লাগছিলো। এতো দূরে আমি, ফোন ছাড়া কিভাবে খবর জানবো! উদ্বেগ, উৎকন্ঠায় মনে হচ্ছিলো, যেনো অনন্তকাল ধরে আমি ফোন ধরে বসে আছি আর ওপাশে কেবলি নিরবতা।

হঠাৎ ওপাশ থেকে অনেক কান্নার শব্দ ভেসে আসলো। কেউ আমাকে জানায়নি, কিন্তু বুঝে গেলাম আব্বা আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। রিসিভারটা হাত থেকে ছিটকে পড়লো, আমার পৃথিবীটা দোলে উঠলো। জোড় করে নিজেকে বুঝাতে চাইছিলাম, না এ সত্য না। আব্বা এভাবে আমাদের না বলে চলে যেতে পারেন না। নিশ্চয়ই আমার বুঝতে ভূল হয়েছে। কিন্তু না, তা ই ছিলো সত্য। আব্বা চলেই গেছেন। আব্বার চলে যাওয়া দেখিনি বলেই, আব্বা আছেন বলে প্রথম প্রথম প্রায়ই আমার ভূল হয়ে যেতো। আম্মার সঙ্গে কথা বলে আব্বার সঙ্গে কথা বলতে চাইতাম, আম্মার কথায় পরক্ষণেই ভূল ভাঙতো।

আব্বা মারা গেলেন। আম্মা এবং ভাই বোনদের দেখতে খুব ইচ্ছা হলেও দেশে যেতে মন চাইতো না। বাবা ছাড়া ঘর ভাবলেই আমার কষ্ট হতো। আব্বার মৃত্যূর দশ বছরের মাথায় ২০১৭ সালে দেশে গিয়ে প্রতিটি মুহূর্তে আব্বার শূন্যতা অনুভব করেছি। আম্মার অকৃতিম আদর, স্নেহ, ভাই-বোন এবং তাদের পরিবারের যত্ন, ভালোবাসাও আমাকে সেই শুন্যতা থেকে বের করতে পারেনি। বাবা ছাড়া ঘর আমাকে কেবলি শূন্যতায় ডুবিয়েছে। আব্বা যে সব সময় আমাদের পাশে পাশেই থাকতেন তা কিন্তু নয়।তবুও আমাদের মাথায় পরম নির্ভরতার ছায়া হয়ে তিনি ছিলেন।

ছোট বেলায় বা দেশে থাকতে আব্বাকে আমরা খুব কমই কাছে পেয়েছি।আমাদের দেখা অন্যদের বাবার মতো আমাদের বাবা সারাক্ষণ আমাদের নিয়ে ব্যস্ত থাকার সময় পাননি।ছোট বেলায় এ নিয়ে খুব মন খারাপ হতো।তারপর বড় হতে হতে এক সময় আমরাও বুঝে গেলাম, আমরাই শুধু আব্বার একমাত্র আপনজন নই, উনার আরও অনেক অনেক আপনজন আছেন। তাদের প্রতিও উনার দায়িত্ববোধ আছে।আস্তে আস্তে এসবে আমরাও অভ্যস্ত হতে থাকলাম।

আমি যতটুকু দেখেছি, বাসায় থাকলেও শুধু আমাদেরই কেনো, উনার নিজের জন্যও কোনো সময় থাকতো না। একমাত্র সকালের নাস্তা ছাড়া খাবার, গোসল কোন কিছুই উনার সময় মতো করা হতো না। যত রাত করেই ঘুমাতেন না কেনো, অনেক ভোরেই আব্বা জেগে উঠতেন। রাত করে ঘুমানো আমার চিরকালের অভ্যাস। তাই ভোরে আমার অন্য ভাই বোনকে পড়ার জন্য ডেকে তুললেও আমাকে কখনও জাগাতেন না। সকালে পড়বো বলে আমিও কোনো পড়া জমিয়ে রাখতাম না।আব্বা আম্মার স্নেহ ছায়ায় এভাবেই কাটছিলো সময়। আব্বা সব সময় আমাদের খেয়াল রাখতে পারতেন না, এসব খেয়াল আম্মাকেই রাখতে হতো। আব্বার মা, সংসার, সন্তান, সবই ছিলো আম্মার জিম্মায়।এসব নিয়ে আম্মার মুখে কখনও কোনো বিরক্তির রেখা দেখিনি।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন