শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২২

ইতিহাসের পাতায় আল-আকসা

আ ব দু ল কা দে র
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসের পাতায় আল-আকসা

মুসলমানদের প্রথম কিবলা

আল-আকসা, মুসলমানদের তৃতীয় পবিত্রতম মসজিদ। এটি পৃথিবীর বরকতময় ও স্মৃতিবিজড়িত প্রাচীনতম মসজিদগুলোর একটি। মহান আল্লাহতায়ালা পৃথিবীতে যে তিনটি মসজিদে সালাত আদায় এবং প্রহরায় অঢেল সওয়াবের ঘোষণা দিয়েছেন, মসজিদুল আকসা তার মধ্যে অন্যতম। ঐহিতাসিক মসজিদটি আল-আকসা, মসজিদুল আকসা, বায়তুল মাকদিস কিংবা বায়তুল মুকাদ্দাস নামেও পরিচিত। বায়তুল মাকদিস মুসলমানদের প্রথম কিবলা। ইসলাম ধর্মের প্রচারক এবং নবী হজরত ইবরাহিম (আ.) পবিত্র কাবাঘর নির্মাণের ৪০ বছর পর, একই বংশের ঐশ্বর্য বনি ইসরাইলের প্রথম নবী হযরত ইয়াকুব (আ.) পবিত্র শহর জেরুজালেমে মসজিদুল আকসা নির্মাণ করেন। পরবর্তীকালে নবী দাউদ (আ.)-এর পুত্র সোলায়মান (আ.) পবিত্র মসজিদটি পুনর্নির্মাণ করেন। পবিত্র ধর্ম ইসলামের প্রাথমিক অবস্থায় মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তাঁর সাহাবিদের নিয়ে বায়তুল মাকদিসের দিকে মুখ করেই সালাত আদায় করতেন। ৬৩৮ খ্রিস্টাব্দে মসজিদটি মুসলমানদের অধীনে আসে। ইসলামী সাম্রাজ্যের অধিপতি চার খলিফার অন্যতম খলিফা হজরত উমর (রা.) বর্তমান মসজিদের স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। পরবর্তীতে উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিকের যুগে মসজিদটি পুনর্নির্র্মিত ও সম্প্রসারিত হয়। এই সংস্কার ৭০৫ খ্রিস্টাব্দে তাঁর পুত্র খলিফা প্রথম আল ওয়ালিদের শাসনামলে শেষ হয়। ৭৪৬ খ্রিস্টাব্দে ভূমিকম্পে মসজিদটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হলে আব্বাসীয় খলিফা আল মনসুর এর পুনর্নির্মাণ করেন। পরবর্তীতে তাঁর উত্তরসূরি আল মাহদি এর সংস্কার করেন। ১০৩৩ খ্রিস্টাব্দে আরেকটি ভূমিকম্পে মসজিদটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে ফাতেমীয় খলিফা আলী আজ-জাহির মসজিদটি পুনর্নির্মাণ করেন। আর সেই স্থাপনাটিই আজ অবধি টিকে আছে। পরবর্তীকালে বিভিন্ন শাসক মসজিদের সৌন্দর্য বর্ধনে কাজ করেছিলেন। ১০৯৯ খ্রিস্টাব্দে ক্রুসেডাররা জেরুজালেম দখল করার পর মসজিদটিকে প্রাসাদ এবং একই প্রাঙ্গণে অবস্থিত কুব্বাত আস সাখরাকে গির্জা হিসেবে ব্যবহার করত। সুলতান সালাহউদ্দিন আইয়ুবি জেরুজালেম জয় করার পর মসজিদটি আবার মুসলমানদের অধীনে আসে। এরপর এক শতাব্দী মসজিদুল আকসা মুসলমানদের অধীনে ছিল।


এখন ইহুদিবাদী ইসরায়েলের দখলে

ফিলিস্তিন, জেরুজালেম ও আল-আকসা একচ্ছত্রভাবেই ছিল মুসলমানদের দখলে। ১০৯৯ সালে খ্রিস্টান ক্রুসেডাররা মসজিদটি দখল করে তার ভিতরে পরিবর্তন করে। গির্জায় পরিণত করে এর একটি অংশকে। খ্রিস্টানদের দখলে ৮৮ বছর থাকার পর ১১৮৭ সালে গাজী সালাহউদ্দিন আইয়ুবি খ্রিস্টানদের হাত থেকে আল- আকসা উদ্ধার করে তাতে মুসলমানদের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন। কিন্তু বিভিন্ন কৌশলে ইউরোপ, এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশের মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী ভৌগোলিক দিক থেকে অত্যন্ত কৌশলগত এ পবিত্র স্থান দখলের ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখে ইহুদি-খ্রিস্টানরা। যার ফলশ্রুতিতে ১৯৪৮ সালের ১৫ মে বেলফোর ঘোষণার মাধ্যমে ফিলিস্তিনে ইহুদিবাদী ইসরায়েলিরা অবৈধ ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে। এ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা লাভের পর বায়তুল মুকাদ্দাস মুসলমানদের হাতছাড়া হয়ে যায়। সেই থেকে বায়তুল মুকাদ্দাস তাদের দখলে রয়েছে। ১৯৬৯ সালে তারা একবার আল-আকসা মসজিদে অগ্নিসংযোগও করেছিল। বর্তমানে এ মসজিদে প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত। ইসরায়েলের মুসলিম বাসিন্দা এবং পূর্ব জেরুজালেমে বসবাসরত ফিলিস্তিনিরা মসজিদুল আকসায় প্রবেশ ও নামাজ আদায় করতে পারে। আবার অনেক সময় বাধা দেওয়া হয়। এই বিধিনিষেধ সময় অসময়ে বদলায়। ফিলিস্তিনিদের জন্য এই বিধিনিষেধ অনেক বেশি কঠোর। ইসরায়েল সরকারের দাবি, নিরাপত্তার কারণে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। ঐতিহাসিকভাবেই এটি মুসলমানদের পবিত্র স্থান। মসজিদটির প্রবেশদ্বার ১১টি, যার মধ্যে ১০টি মুসলমানদের জন্য। মাত্র একটি প্রবেশদ্বার রয়েছে অমুসলিমদের প্রবেশের জন্য।


বারবার বর্বরোচিত হামলা

জেরুজালেমে জুমার দিনে ফজরের নামাজের উদ্দেশ্যে জড়ো হতে থাকেন ফিলিস্তিনের মুসলমানরা। আল-আকসা মসজিদে অবস্থানরত ফিলিস্তিনিদের ওপর আকস্মিক হামলা চালায় ইসরায়েলের নিরাপত্তা বাহিনী। গেল শুক্রবার অধিকৃত জেরুজালেমের আল-আকসায় সহিংসতায় অন্তত ১৫২ ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় চিকিৎসকরা। জানা গেছে, শুক্রবার ভোরের আগেই ইসরায়েলি পুলিশ মসজিদ প্রাঙ্গণে প্রবেশ করে। সে সময় হাজার হাজার মুসল্লি ফজর নামাজের জন্য মসজিদে জড়ো হয়েছিলেন। গণমাধ্যমে প্রচারিত একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি পুলিশকে টিয়ার গ্যাস ও স্টান গ্রেনেড ছুড়তে দেখা যায়। প্রতিবাদী ফিলিস্তিনিদের তখন পুলিশকে লক্ষ্য করে ঢিল ছুড়তে দেখা যায়। ফিলিস্তিনি মুসলমানদের ওপর এমন হামলা এটাই প্রথম নয়।  বেলফোর ঘোষণার জের ধরে ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিন ভূখন্ডে বলপূর্বক প্রতিষ্ঠা করা হয় জায়নবাদী বা উগ্র ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েল। আর এই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠালগ্নে লাখ লাখ ফিলিস্তিনিকে তাদের পিতৃপুরুষের আবাসভূমি থেকে উচ্ছেদ ও বিতাড়ন করা হয় হত্যা, হামলা, ধর্ষণ ও লুটতরাজ চালিয়ে। লাখ লাখ ফিলিস্তিনি বা আরব হয়ে পড়ে উদ্বাস্তু ও শরণার্থী। অল্প কিছু যারা রয়ে যায় এবং পরবর্তী সময়ে যারা ফিরে আসার সুযোগ পায়, তারা হয়ে পড়ে নিজ ভূমে পরবাসী ও অবরুদ্ধ। আর সময়ে অসময়ে পবিত্র আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে নিরীহ মুসল্লিদের ওপর উগ্রবাদী ইসরায়েলিরা চালায় বর্বরোচিত হামলা। যার ফলশ্রুতিতে অসংখ্যবার নিরীহ মুসলমানের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে ঐতিহাসিক বায়তুল মাকদিস। এর আগে ২০২১ সালের মে জেরুজালেমের পুরনো শহর এলাকায় জুমার নামাজের পর আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে ফিলিস্তিনি বিক্ষোভকারী ও ইসরায়েলি নিরাপত্তাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। গণমাধ্যম সূত্র জানিয়েছিল, আল-আকসা মসজিদে জুমার নামাজ শেষ হওয়ার পর দাঙ্গা বাধে। ২০১৪ সালেও ফিলিস্তিনি মুসল্লিদের ওপর টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট ছুড়েছিল ইসরায়েলি পুলিশ। ১৯৮৮ ও ১৯৯০ সালেও পবিত্র এই মসজিদে ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলি বাহিনীর সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছিল। ইতিহাসবিদদের মতে, ১৯৪৮ সাল থেকে আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে বারবারই ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার শিকার হয়ে আসছে ফিলিস্তিনি নাগরিকরা। এ হামলা যে কেবল আল-আকসা প্রাঙ্গণেই সীমাবদ্ধ থাকে নয়, তা ছড়িয়ে পড়ে ফিলিস্তিনের শহরগুলোতেও।

 


মেরাজের স্মৃতিধন্য পবিত্র মসজিদ

এ পবিত্র মসজিদ থেকেই হজরত রসুলুল্লাহ (সা.) ঊর্ধ্বাকাশে তথা  মেরাজে গমন করেছিলেন। নবী করিম (সা.) মেরাজে গমনের সময় আল-আকসায় অতীতের সব নবী-রসুলের জামাতে  ইমাম হয়ে দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন।

ইসরা বা মেরাজ, যা নবী করিম (সা.)-এর রাত্রিকালীন যাত্রা হিসেবে পরিচিত। যে যাত্রায় তিনি মহান আল্লাহর সাক্ষাৎ পান। ইসলামের ইতিহাস ও বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (স.)-এর জীবনে মেরাজ একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। পবিত্র ইসলাম ধর্ম প্রচারের কারণে বিপদে জর্জরিত, প্রিয় চাচা আবু তালিব ও প্রিয়তমা স্ত্রী হজরত খদিজা (রা.)-এর ইন্তেকালে শোকাভিভূত নবী করিম (সা.)-এর অশান্ত হৃদয়ে সান্ত¡নার শীতল পরশ বুলানোর নিমিত্তে এক অসাধ্য সাধন কাজের মাধ্যমে নবুয়তের সত্যতাকে সুনির্ধারিত করতে মহান আল্লাহতাআলা বিশ্বনবীকে একান্ত সান্নিধ্যে ডেকে নেন। সে সাক্ষাতের জন্য নবী করিম (সা.) যে স্থান থেকে মেরাজে যাত্রা করেন তা জেরুজালেমে অবস্থিত, মসজিদুল আকসা। নবী করিম (সা.) মেরাজ গমনের সময় আল- আকসায় অতীতের সব নবী-রসুলের জামাতে ইমাম হয়ে দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন। পবিত্র কোরআনেও মেরাজ সম্পর্কে বলা হয়েছে। মহান আল্লাহতায়ালা বলেছেন, ‘সব মহিমা তাঁর যিনি তাঁর বান্দাকে এক রাতে মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত পরিভ্রমণ করিয়েছিলেন, যার চারপাশকে আমি বরকতময় করেছি। (আর এই ভ্রমণ করানোর উদ্দেশ্য হচ্ছে) যাতে আমি আমার নিদর্শন তাঁকে প্রদর্শন করি।’ (সুরা বনি ইসরাইল : ১)। ফিলিস্তিন প্রাকৃতিক নদ-নদী, ফল-ফসলের প্রাচুর্যতা এবং নবী-রসুলের স্মৃতিবিজড়িত স্থান হওয়ার কারণে পৃথক বৈশিষ্ট্যের দাবি রাখে। আর এসব গুণ-বৈশিষ্ট্যের প্রতি লক্ষ্য রেখে মহানবী (সা.) মসজিদুল হারাম, মসজিদে নববি ও মসজিদুল আকসার উদ্দেশ্যে সফরকে বিশেষ পুণ্যময় হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এ বার্তা পৃথিবীর অন্য কোনো মসজিদের ব্যাপারে আসেনি।

এই বিভাগের আরও খবর
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
সর্বশেষ খবর
বেনফিকার জার্সিতে আর দেখা যাবে না ডি মারিয়াকে
বেনফিকার জার্সিতে আর দেখা যাবে না ডি মারিয়াকে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ
নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন
জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ
প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ
খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত
চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা