শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জুন, ২০২২

জীবনের রং বদলে দেবে

মামুন-অর-রশীদ
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের রং বদলে দেবে

পদ্মা সেতু কীভাবে তৃণমূলের মানুষের জীবন বদলে দেবে সেই আলোচনা খুব বেশি একটা হচ্ছে না। তৃণমূলের মানুষের সঙ্গে সংযুক্তিতে রাজধানীর মানুষ কীভাবে উপকৃত হবেন, সেই আলোচনা হওয়াটা খুব প্রাসঙ্গিক। এই সেতু শুধু পদ্মার এপার আর ওপারকে জুড়ে দেয়নি বরং মানুষের অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটানোর পথ খুলে দিয়েছে।

শুরু করি এখান থেকেই। আপনারা নড়াইল কিংবা গোপালগঞ্জের বিলের কই মাছ খেয়েছেন? বলবেন নিশ্চয় কেন? কই মাছ তো জীবনে বহু খেয়েছি। ওখানের মাছের আবার বিশেষত্ব কী? তাহলে বলছি শুনুন- বছর ১০ আগের কথা, ঢাকার এক নামি হোটেলে খেতে গিয়েছিলাম। একটি কই মাছের দাম চেয়েছিল ৫০০ টাকা। জানতে চেয়েছিলাম এত দাম কেন? কী আছে এই কই মাছে। বলল এটা গোপালগঞ্জের কই মাছ। এবার নিশ্চয় আপনারও খেতে ইচ্ছা করছে। শুধু কই কেন শিং, মাগুর, পুঁটি, শোল সব ধরনের দেশি মাছ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিলে যেভাবে আপনা থেকে হয় অন্য এলাকায় এসব খুব একটা দেখিনি। এখনো ঢাকাতে এসব মাছ সাত হাত ঘুরে আসে। বরফের স্তর যতটা পুরু হয় স্বাদ ততটাই কমে যায়। আমরা স্বাদ যেমন ঠিকঠাক পাই না তেমনি সারা দিন সারা রাত খেটে জেলেরা যা পাওয়া উচিত তাও পায় না। নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি একবার খেলে সেই স্বাদ বহু দিন আপনার জিহ্বায় লেগে থাকবে। সারাজীবন গল্প করতে পারবেন। গোপালগঞ্জ, নড়াইল, যশোর, শরীয়তপুরের মিষ্টি দই খুব বিখ্যাত। আর ঘি এর কথা কী আর বলব। আমাদের এলাকার খাঁটি গাওয়া ঘি দিয়ে যদি লুচি ভেজে খান না, দেখবেন সাত দিন তুড়ি বাজাতে পারছেন না।

সেদিন যমুনা সেতু হয়ে ঢাকায় ফিরছিলাম রাত তখন ১টা কি ২টা হবে। উত্তরবঙ্গ থেকে শত শত ট্রাক ঢুকছে। কোনোটিতে মুরগি, কোনোটিতে ডিম বা সবজি। কিন্তু আমাদের ওদিকে এই চিত্র একদিন দেখা যেত না। কেবল বরিশাল, পটুয়াখালী, বাগেরহাট, খুলনা এবং সাতক্ষীরা থেকে কিছু মাছ আসত। পদ্মা সেতু আমাদের দুই পাড়কে সংযুক্ত করে দিয়েছে। এবার নিশ্চয় পরিবর্তন ঘটবে। আর কিছু না হলেও কৃষিভিত্তিক ছোট ছোট শিল্প গড়ে উঠবে।

আমাদের জেলেদের নিশ্চয় এরপর থেকে আর মাঝখানের মানুষদের সব দিয়ে দিতে হবে না। এখন রাতে মাছ ধরে সকালে ঢাকায় চলে আসতে পারবে। আবার সন্ধ্যাবেলা পদ্মার হাওয়া খেতে খেতে ঢাকা ছাড়তে পারবে। সঙ্গত কারণে যে মানুষটির মাছ ১০০ টাকা বিক্রি হতো এখন তা কমপক্ষে ৫০০ টাকা বিক্রি হবে। ফলে মানুষের আয় বেড়ে পাঁচ গুণ হবে। এখন বলুন এই পাঁচ গুণ আয় কি তার জীবনে কোনো প্রভাব ফেলবে না? মানুষের হাতে যখন টাকা আসে তখন তার জীবন-মানের পরিবর্তন ঘটে। পদ্মা সেতু আসলে সেই কাজটিই করবে। এখন থেকে ময়রা আর কৃষাণি স্বপ্ন দেখতেই পারে তার তৈরি পণ্য মাত্র তিন ঘণ্টায় ঢাকায় চলে আসবে। ফলে বাড়তি আয়ে নতুন জীবনের এক জয়গানে তারা শামিল হবে।

আপনি যদি দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ হয়ে থাকেন তো দেখবেন ঢাকা-খুলনা, ঢাকা-ফরিদপুর এবং ঢাকা-বরিশাল রুটে রাস্তার দুই ধারে প্রচুর জমি রয়েছে। এসব জমিতে সাধারণত ধান এবং পাট উৎপাদন হয়। কৃষক ধান এবং পাটের খুব ভালো বাজার দর পায় না। ফলে সে অর্থনৈতিকভাবে মার খায়। ইদানীং একটি বড় সমস্যা হচ্ছে পানির প্রাপ্যতা। কৃষক পানির অভাবে পাট জাগ দিতে পারে না। ফলে সে পাট নিয়ে বিপাকে পড়ে। এরপর পাটকলগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়াতে কৃষক ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না, তার আসলে কী আবাদ করা উচিত।

অন্যদিকে ঢাকা এবং তার আশপাশের জেলাগুলোর দিকে আমরা যদি লক্ষ্য করি তাহলে দেখা যাবে সাভার, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নরসিংদী, গাজীপুর থেকে শুরু করে ময়মনসিংহ পর্যন্ত এলাকায় ব্যাপকভাবে সবজির আবাদ হয়। এসব এলাকার কৃষক ধনাঢ্য। এক বিঘা জমিতে পেঁপে চাষ করে বছর শেষে ৩ লাখ টাকা আয় করেন। সেখানে একই ধরনের জমিতে ধান বা পাটের আবাদ করে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কৃষকের বিঘাতে সব খরচ বাদ দিয়ে ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা টেকানো দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে কৃষক হাইভ্যালু ক্রপস বা দামি শস্য আবাদ করতে গেলেও বিপণন নিয়ে জটিলতায় পড়তে হয়েছে। বিশেষ করে বড় বাজার ঢাকাতে পণ্য পৌঁছানো দুঃসাধ্য ছিল। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ফেরিঘাটে দুই-তিন দিন এমনকি কখনো কখনো সাত দিন পর্যন্ত ট্রাক আটকে থাকে। ফসল যেমন পচে যায়, তেমনি কৃষকের স্বপ্নও পুড়ে যায়। ফলে রাস্তায় সব কাঁচামাল নষ্ট হয়ে যেত। বিপণন ব্যবস্থার জটিলতার কারণে কৃষক এসব ফল ফসলের আবাদ করতে রাজি হতো না। সে মনেই করত ধান বা পাট চাষ করলে অন্তত এটি বাজারে তোলার আগেই পচে নষ্ট হবে না। সেদিন কিন্তু এখন শেষ হয়ে গেল। অভ্যন্তরীণ সবচেয়ে বড় বাজার ঢাকার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ গড়ে ওঠাতে কৃষি নতুন মাত্রা পাবে। শুধু বাংলাদেশের বাজার নয়, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এ এলাকায় গড়ে উঠতে পারে অ্যাগ্রো প্রসেসিং জোন। ইতোমধ্যে যশোরের সবজি চাষিরা দেখিয়েছেন কীভাবে এক জমিতে বছরে পাঁচটি ফসল উৎপাদন করা সম্ভব। পুরো এলাকার জমির ধরনও একই, কেবল দরকার ছিল বাজার। সেটি এখন কৃষকের হাতের নাগালে চলে এলো। ফলে কৃষকের মাথায়ও নতুন চিন্তা যোগ হবে।

সাধারণত ব্যক্তি উদ্যোগে এ ধরনের কাজ খুব কম হয়ে থাকে। আর হলেও তৃণমূলের কৃষকের কথা ব্যবসায়ীরা চিন্তা করেন না। উল্টোদিকে সরকার যদি চিন্তা করে তাহলে এখানে একটি অ্যাগ্রো প্রসেসিং জোন করলে শুধু দেশে নয়, বিদেশেও পণ্য বিক্রি করা সম্ভব। অর্থাৎ তখন যে জমিতে ২০ হাজার টাকা আয় হতো এখন সেখানে হাইভ্যালু ক্রপস আবাদ করলে আয় হতে পারে ৫ লাখ টাকা। কৃষকের ভাগ্যের চাকা ঘুরলে দেশের ভাগ্যের চাকা ঘুরতে বাধ্য।

অন্যদিকে ঢাকা-গাজীপুর থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত যেতে যেতে শুধু শিল্পকারখানা দেখতে পাওয়া যায়। আবার এপাশ দিয়ে সাভার-মানিকগঞ্জ ওপাশ দিয়ে ঢাকা-নরসিংদী সবখানেই এ অবস্থা। জ্বালানি থাকার সঙ্গে যোগাযোগব্যবস্থা শিল্পবান্ধব হওয়াতে কারখানা মালিকরা এই দিকটিই বেছে নিয়েছেন। অন্যদিকে পদ্মা পাড়ি দিয়ে ওপারে গেলে পথের ধারে যেসব হাটবাজার চোখে পড়ে সেগুলোতে খেটে খাওয়া মানুষের মলিনতা ছাড়া কিছুই দেখা যায় না। এ দুই এলাকার মানুষের দিকে তাকালেই অর্থনৈতিক বৈষম্য চোখে পড়ে। সোজা কথা হচ্ছে পদ্মা-যমুনা ধরে যদি দেশের            মাঝখান দিয়ে একটি রেখা টানা হয় তাহলে ঢাকা ময়মনসিংহ-সিলেট-কুমিল্লা-চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক অবস্থা যতটা সমৃদ্ধ ঠিক বরিশাল, খুলনা, রংপুর, রাজশাহীর ততটাই খারাপ। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু সেতু চালুর পর উত্তরবঙ্গের অবস্থা কিছুটা ফিরলেও এখনো ব্যতিক্রম রয়ে গেছে খুলনা এবং বরিশালের অবস্থা। এর মূল কারণ যোগাযোগব্যবস্থা এবং জ্বালানি সংকট। সরকার পদ্মা সেতু দিয়ে গ্যাসলাইন নিচ্ছে। অর্থাৎ গ্যাস পাওয়ার ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করা হচ্ছে। সব এলাকাকে সমান গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। যদি গ্যাস যায় তাহলে নিশ্চয় পদ্মার ওপারে এবার শিল্পও যাবে।

আমরা সেই পরিবর্তিত সময়ের প্রতীক্ষায় দিন গুনছি। নিশ্চয় আগামী দিনগুলোতে আমাদের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের জীবনের রং বদলে যাবে।

লেখক : (সাংবাদিক ও নাট্যকার) [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম