শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

চন্দ্রাভিযান কাহিনি

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
চন্দ্রাভিযান কাহিনি

যেভাবে চাঁদে নামল মানুষ

একটা সময় চন্দ্র জয় ছিল কেবল নিছক অবাস্তব কল্পনা। শতাব্দীর পর শতাব্দী  পেরিয়ে প্রযুক্তির উৎকর্ষে দুঃসাহসী মানুষ সেই কল্পনাকেও হার মানিয়ে জয় করেছে চন্দ্রপৃষ্ঠ। মানুষ ছুটে চলছে গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে। সেই ধারাবাহিকতায় মানুষ জয় করেছে মহাকাশ। চাঁদের বুকে এঁকে রেখেছে পদচিহ্ন।

ষাটের দশকের ঘটনা; স্নায়ুযুদ্ধের হাত ধরে শুরু হয়েছে স্পেস রেস- মহাকাশ জয়ের খেলা। মহাকাশ থেকে প্রথম মানুষ হিসেবে ঘুরে এসেছেন রুশ ইউরি গ্যাগারিন। এর ছয় মাসের মাথায় প্রথম নারী হিসেবে মহাকাশ জয় করেছেন ভ্যালেন্তিনা তেরেসকোভা। যুক্তরাষ্ট্রও বসে নেই। সমানতালে এগিয়ে চলেছে। যদিও লাভের লাভ তেমন কিছু হয়নি। এ সময় বোমা ফাটালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি। জনগণকে কথা দিয়েছিলেন- ১৯৬০ এর দশকের মধ্যে আমেরিকা চন্দ্র জয় করবে। কথা রেখেছিলেন। আমেরিকান বিজ্ঞানীরা প্রথম চাঁদের বুকে পা রেখেছিলেন।

যদিও সে সময় মহাকাশ গবেষণায় রাশিয়ানরা আমেরিকানদের তুলনায় অনেক এগিয়ে ছিল। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা শুরু করে একের পর এক পরীক্ষা। তারই ধারাবাহিকতায় অ্যাপোলো-১০ নামক একটি মহাকাশযান প্রেরণ করা হয় ১৯৬৯ সালের ২৬ মে। কিন্তু সফল হতে পারেনি। তবে নাসা থেমে থাকেনি। ১৯৬৯ সালের ১৬ জুলাই আবারো অ্যাপেলো-১১ নামক আরেকটি মহাকাশযান চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। কে জানত এই অ্যাপোলো-১১ তে রচিত হবে ইতিহাস! সে অভিযানের অভিযাত্রী ছিলেন তিন নভোচারী। তারা হলেন- কমান্ডার নীল আর্মস্ট্রং, মাইকেল কলিন্স এবং এডউইন অলড্রিন।

অ্যাপোলো-১১ এর দুটি অংশ ছিল। একটি কমান্ড মডিউল, যার নাম রাখা হয়েছিল কলাম্বিয়া। অন্যদিকে লুনার মডিউল, যার নাম ছিল ঈগল। কমান্ড মডিউল কলম্বিয়ার পাইলট ছিলেন মাইকেল কলিন্স এবং লুনার মডিউল ঈগলের পাইলট ছিলেন এডউইন অলড্রিন।

১৯৬৯ সালের ১৬ জুলাই কমান্ডার নীল আর্মস্ট্রংয়ের নেতৃত্বে লুনার মডিউল পাইলট এডউইন অলড্রিন এবং কমান্ড মডিউল পাইলট মাইকেল কলিন্স যখন চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন, তখন স্থানীয় সময় ঠিক সকাল ৯টা বেজে ৩২ মিনিট। নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টারের চারপাশে তখন হাজার হাজার মানুষের ভিড়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই রকেট পৃথিবীর কক্ষপথে পৌঁছে গেল। ততক্ষণে কেটেছে মাত্র ১২ মিনিট। এরপরই শুরু হলো মূল অভিযান, চাঁদের অভিমুখে যাত্রা। কালো অন্ধকার ভেদ করে রকেট ছুটে চলল চাঁদের দিকে। এমন এক পথে তারা চলেছেন, যেখানে কেবল বিশাল শূন্যতা। বেঁচে থাকার জন্য এক ফোঁটা বাতাসও নেই। বাইরে নিশ্চিত মৃত্যু।

দীর্ঘ যাত্রা শেষে ১৯ জুলাই অ্যাপোলো-১১ চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করল। এই চন্দ্রযানের প্রথম অংশ কমান্ড মডিউল, যা চাঁদের কক্ষপথে ছিল কিন্তু চাঁদের মাটিতে নামেনি। অপর অংশ লুনার মডিউল, যা চাঁদের মাটিতে নেমেছিল। ২০ জুলাই লুনার মডিউল ঈগল কলম্বিয়া থেকে পৃথক হয়ে নীল আর্মস্ট্রং এবং এডউইন অলড্রিনকে নিয়ে চাঁদের দিকে রওনা করে। কমান্ড মডিউল কলাম্বিয়ায় থেকে যান মাইকেল কলিন্স। ঈগলের নেভিগেশন ও গাইডেন্স কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঈগলকে চাঁদে অবতরণ করানোর দায়িত্বে ছিল। আর্মস্ট্রং কম্পিউটার থেকে নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে ঈগলকে ম্যানুয়ালি চালাতে শুরু করেন। আস্তে আস্তে এগোতে থাকে অ্যাপোলো ১১।

১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই। গোটা বিশ্ব সেদিন তাকিয়ে ছিল সেই অভিযানের দিকে। আমেরিকার স্থানীয় সময় রাত ১০টা ৫৬ মিনিটে ঈগল থেকে প্রথমে চাঁদের বুকে পা রাখেন মিশন অধিনায়ক নীল আর্মস্ট্রং। চাঁদে নেমেই আর্মস্ট্রং তো অবাক। চারদিকে সারি সারি পাথর আর বড় বড় গর্ত। চাঁদের বুক থেকে আর্মস্ট্রং শিলা সংগ্রহ করলেন, অসংখ্য ছবি তুললেন, স্থাপন করলেন আমেরিকার পতাকা। আর্মস্ট্রং চাঁদে নামার সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর অলড্রিনও নেমে আসেন। দুজনই দুই ব্যাগে করে নিয়ে নেন সাড়ে ২১ কেজি ধুলোবালি পাথর ইত্যাদি। আর্মস্ট্রং প্রথমবারের মতো চাঁদের মাটিতে পা রেখে বলেছিলেন-‘এটা (চাঁদে পা রাখা) একজন মানুষের জন্য ছোট্ট একটা পদক্ষেপ হলেও মানব সভ্যতার জন্য অনেক বড় একটা পদক্ষেপ।’

 

ভারতের যত চন্দ্রযান

চন্দ্রাভিযান নিয়ে ভারতের আগ্রহ অনেক দিনের। বিশ্বের অন্যান্য মহাকাশ গবেষণা সংস্থার মতো ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোও বেশ কটি অভিযান পরিচালনা করেছে। তবে তাদের সঙ্গে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর আছে বিস্তর ফারাক। এটি কেবল গবেষণায় নয়, বাজেটেও। তবু কম বাজেটে ভারতের এমন সাফল্য ঈর্ষণীয়।

ভারতের সাম্প্রতিক চন্দ্রাভিযান তারই যুতসই উদাহরণ। ভারতের চন্দ্রযান-৩ নামের একটি যান গেল ১৪ জুলাই চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা করে। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে সেই মহাশূন্যযানটি গেল কয়েক দিন চাঁদের কক্ষপথে ঘুরে বেড়ায়। উদ্দেশ্য নিরাপদ অবতরণ। সেই লক্ষ্যে গতকাল সন্ধ্যায় চন্দ্রযান-৩ চাঁদের রহস্যময় দক্ষিণ মেরুর বুকে অবতরণ করে। এটি ভারতের তৃতীয় চন্দ্র অভিযান। এর লক্ষ্য- চাঁদে পানির উপস্থিতি সম্পর্কে আরও জ্ঞান অর্জন। যদি পর্যাপ্ত পানির উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া যায়, তা হবে চাঁদের অন্যতম মহামূল্যবান সম্পদ। চাঁদের যে অংশ নিয়ে মানুষের জানা বাকি, ছায়া বা অন্ধকারে ঢাকা যে অংশ তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের তেমন ধারণা নেই। চন্দ্রযান-৩ সফল অবতরণের মাধ্যমে ইতিহাস গড়ল ভারত। এর আগে ভারতের চন্দ্রযান ১ ও ২ নামে দুটি অভিযান ব্যর্থ হয়।

২০১৯ সালে চাঁদের একই এলাকায় নিরাপদ অবতরণে ব্যর্থ হয় চন্দ্রযান-২। চাঁদে নামতে গিয়ে ২ দশমিক ১ কিলোমিটার আগেই ভারতের এ মহাকাশযানের সঙ্গে শেষ মুহূর্তে নিয়ন্ত্রণ-কক্ষের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় একে দেশটির মহাকাশ অভিযানের ব্যর্থতা হিসেবে বর্ণনা করা হয়। ২০০৮ সালেও চন্দ্রযান-১ প্রকল্পের মাধ্যমে চঁাঁদে প্রথম ছাপ রেখেছিল ভারত। কিন্তু সেবারও স্বপ্ন পূরণে ব্যর্থ হয় ভারত। চাঁদের একেবারে কাছে গিয়ে ইসরোর সঙ্গে চন্দ্রযান ১-এর (চন্দ্রযান বিক্রম) যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

অতীতের ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে এবারের চন্দ্রাভিযান সফল করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। ইসরো প্রধান শ্রীধরা পানিকার সোমনাথ গত বুধবার জানিয়েছেন, সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ীই হচ্ছে। চাঁদের মাটিতে নামার গোটা প্রক্রিয়ায় ল্যান্ডারের ৩০ মিনিট সময় লাগতে পারে। সিস্টেম নিয়মিত চেক করা হচ্ছে। প্রায় ৩ লাখ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে চন্দ্রযান-৩ মহাকাশযান চাঁদে পৌঁছাল। চন্দ্রযান-৩ এর সঙ্গে আছে একটি ল্যান্ডার, একটি রোভার ও একটি প্রোপালশন মডিউল। সব মিলিয়ে এর ওজন ৩ হাজার ৯০০ কেজি। রোবটযানটি চন্দ্রপৃষ্ঠের রাসায়নিক গঠন বিশ্লেষণ এবং পানির সন্ধান করবে। যার আয়ু হবে এক চন্দ্র দিবস, যা পৃথিবীর ১৪ দিনের সমান।

চন্দ্রযান বিক্রম ঠিকঠাক অবতরণ করতে পারায় ভারতই হলো চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছানো প্রথম এবং চাঁদের বুকে সফলভাবে নামতে পারা চতুর্থ দেশ। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও চীনের মহাকাশযান নিরাপদে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করতে পেরেছিল।

 

চন্দ্রকথা

চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ এবং সৌরজগতের পঞ্চম বৃহৎ উপগ্রহ। পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে চাঁদের কেন্দ্রের গড় দূরত্ব হচ্ছে ৩৮৪,৪০৩ কিলোমিটার (২৩৮,৮৫৭ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ৩০ গুণ। চাঁদের ব্যাস ৩,৪৭৪ কিলোমিটার (২,১৫৯ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের এক-চতুর্থাংশের চেয়ে সামান্য বেশি। এর অর্থ দাঁড়াচ্ছে, চাঁদের আয়তন পৃথিবীর আয়তনের ৫০ ভাগের ১ ভাগ। এর পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বল পৃথিবী পৃষ্ঠের অভিকর্ষ বলের এক ষষ্ঠাংশ। এটি প্রতি ২৭.৩ দিনে পৃথিবীর চারদিকে একটি পূর্ণ আবর্তন সম্পন্ন করে।

 

চাঁদ তুমি কার

অতীতে ঔপনিবেশিক আমলে নতুন কোনো দেশ জয় করে পতাকা উড়িয়ে দিলেই সেখানে তাদের মালিকানা প্রতিষ্ঠা হয়ে যেত। চাঁদের যে মালিকানা থাকতে পারে, সে ধরনের চিন্তা সাধারণত আগে কখনো মাথায় আসেনি। মহাকাশ অভিযান শুরুর পরপরই মহাকাশের নানা বস্তুর মালিকানার বিষয়টি উঠে আসে। নাসা প্রথম মনুষ্যবাহী মহাকাশযান চাঁদে পাঠানোর সময় জাতিসংঘে বহির্জগতের মহাকাশ চুক্তি নামের একটি চুক্তিপত্র গ্রহণ করে। ১৯৬৭ সালের ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাজ্য। এতে বলা হয়, পৃথিবীর বাইরের মহাশূন্যে, চাঁদ এবং অন্যান্য যেসব বস্তু রয়েছে, সেখানে কোনো দেশ দখল বা অন্য কোনোভাবে নিজেদের সম্পত্তি বলে দাবি করতে পারবে না। কিন্তু ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র মহাশূন্যে প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বাণিজ্যিক কর্মকান্ড চালানোর সুযোগ রেখে একটি আইন অনুমোদন করে। সেখানে চাঁদের কথা উল্লেখ না করে, যে কোনো গ্রহাণু থেকে নাগরিকদের খনিজসম্পদ আহরণের অধিকার দেওয়া হয়। ২০১৭ সালে লুক্সেমবার্গ তাদের নিজস্ব আইন অনুমোদন করে যেখানে মহাশূন্যে অধিকার করা কোনো বস্তু বা সম্পত্তির মালিকানার স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ফলে চাঁদের দখল নিয়ে প্রভাবশালী দেশগুলোর মধ্যে হতে পারে লড়াই। এ ছাড়াও মহাকাশে অভিযান এবং আরও বেশি অর্থ লাভের সম্ভাবনায় কোম্পানিগুলোকে সহায়তা করতে আগ্রহী হয়ে উঠছে অনেক দেশ।

 

নীল আর্মস্ট্রং

চাঁদে পদচিহ্ন রাখা প্রথম মানব নীল আর্মস্ট্রং। ১৯৬৯ সালে তিনি চাঁদের মাটিতে প্রথম পা রেখেছিলেন। প্রচ- সাহসী মানুষটির জন্ম ১৯৩০ সালের ৫ আগস্ট। তিনি মার্কিন নভোচারী ও বৈমানিক। চাঁদে অবতরণকারী আর্মস্ট্রংয়ের শেষ অভিযান হয় অ্যাপোলো-১১ নভোযানের কমান্ডার হিসেবে। এই অভিযানে তিনি ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দের ২০ জুলাই চাঁদে অবতরণ করেন। চাঁদে আর্মস্ট্রং ও এডউইন এলড্রিন অবতরণ করেন এবং ২.৫ ঘণ্টা কাটান। আর্মস্ট্রং পড়াশোনা করেন পার্ডু বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং পরে ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়াতে। নভোচারী হওয়ার আগে আর্মস্ট্রং মার্কিন নৌবাহিনীর বৈমানিক ছিলেন। তিনি কোরীয় যুদ্ধে অংশ নেন। এরপর তিনি ড্রাইডেন ফ্লাইট রিসার্চ সেন্টারের পরীক্ষামূলক বিমানচালক হিসেবে যোগ দেন। বিভিন্ন পরীক্ষামূলক বিমান নিয়ে তিনি ৯০০-এর অধিক বার উড্ডয়ন করেন।

 

বারবার ব্যর্থ অভিযান

চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছতে ব্যর্থ মিশন (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)

উৎক্ষেপণ : ১৭ আগস্ট, ১৯৫৮

চাঁদে অভিযান হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম পদক্ষেপ ছিল এটি। কিন্তু উৎক্ষেপণের মাত্র ৭৭ সেকেন্ড পরেই রকেটটি বিস্ফোরিত হয়।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৫৮

উৎক্ষেপণের পরপরই মহাকাশযান বহনকারী রকেটটি বিস্ফোরিত হয়।

চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছতে ব্যর্থ মিশন (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)

উৎক্ষেপণ : ১১ অক্টোবর, ১৯৫৮

উৎক্ষেপণের পরেই রকেটটি দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে পৃথক হতে ব্যর্থ হয়, ফলে মহাকাশযান চান্দ্র মিশন পরিচালনায় সক্ষম হয়নি।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ১২ অক্টোবর, ১৯৫৮

উৎক্ষেপণের পরপরই মহাকাশযান বহনকারী রকেটটি বিস্ফোরিত হয়।

চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছতে ব্যর্থ মিশন (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)

উৎক্ষেপণ : ৮ নভেম্বর, ১৯৫৮

উৎক্ষেপণের দ্বিতীয় ধাপে রকেটটি প্রজ্বলনে ব্যর্থ হওয়ায় মহাকাশযানটি চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছতে পারেনি এবং পৃথিবীতে ফিরে আসে।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ৪ ডিসেম্বর, ১৯৫৮

উৎক্ষেপণের পরে প্রথম ধাপেই রকেটটি অকার্যকর হয়ে পড়ে।

চঁাঁদের তথ্য সংগ্রহে ব্যর্থ মহাকাশ মিশন (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)

উৎক্ষেপণ : ৬ ডিসেম্বর, ১৯৫৮

উৎক্ষেপণের পর প্রথম ধাপেই রকেটটি বন্ধ হয়ে যায়, ফলে মহাকাশযানটি বিধ্বস্ত হয়।

পৃথিবীর কক্ষপথ পরীক্ষাকারী যান, ব্যর্থ মিশন (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)

উৎক্ষেপণ : ১৮ নভেম্বর, ১৯৬১

উৎক্ষেপণের দুই দিন পরেই মহাকাশযানটি পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে পুড়ে যায়।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)

উৎক্ষেপণ : ২৬ জানুয়ারি, ১৯৬২

চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের আগে চাঁদের খুব কাছ থেকে ছবি তোলার জন্য এর নকশা করা হয়েছিল। কিন্তু এটি ব্যর্থ হয়।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)

উৎক্ষেপণ : ১৮ অক্টোবর, ১৯৬২

উৎক্ষেপণের কিছু পরেই এর একটি সোলার সেল নষ্ট হয়ে যায়।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ৪ জানুয়ারি, ১৯৬৩

সফল উৎক্ষেপণের পরেও পৃথিবীর কক্ষপথ অতিক্রম করতে ব্যর্থ হয় এবং এক দিন পরে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশের সময় পুড়ে যায়।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ২ এপ্রিল, ১৯৬৩,

সোভিয়েত রাশিয়ার দ্বিতীয় প্রজন্মের চন্দ্র অভিযানের প্রথম মিশন। ধারণা করা হয়, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ সিস্টেমের সমস্যার কারণে চাঁদ থেকে ৮,৪০০ কিলোমিটার দূরে থাকা অবস্থায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ৯ মে, ১৯৬৫

চাঁদে অবতরণ : ১২ মে, ১৯৬৫

এ মিশনের মাধ্যমে চাঁদের পৃষ্ঠে হালকাভাবে অবতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এটি চাঁদের Sea of Clouds এলাকায় বিধ্বস্ত হয়।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ৮ জুন, ১৯৬৫

এটি চাঁদের কক্ষপথ ছেড়ে বাইরে চলে যায়।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ৪ অক্টোবর, ১৯৬৫

চাঁদে অবতরণ : ৭ অক্টোবর, ১৯৬৫।

চাঁদের Ocean of Storms এলাকায় এটি বিধ্বস্ত হয়।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ৩ ডিসেম্বর, ১৯৬৫

চাঁদে অবতরণ : ৬ ডিসেম্বর, ১৯৬৫

চাঁদের Ocean of Storms এলাকায় এটি বিধ্বস্ত হয়।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)

উৎক্ষেপণ : ২০ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৬

চাঁদে আঘাত হানে : ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৬

চাঁদে নামার আগ মুহূর্তে এটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চন্দ্রপৃষ্ঠে বিধ্বস্ত হয়।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯, উৎক্ষেপণের কিছু সময় পরেই রকেটটি বিস্ফোরিত হয়।

চাঁদের কক্ষপথে পরিচালিত ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ উৎক্ষেপণের কিছু সময় পরেই রকেটটি বিস্ফোরিত হয়।

চাঁদের নমুনা সংগ্রহে পরিচালিত ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ১৫ এপ্রিল, ১৯৬৯

রকেটটি উৎক্ষেপণ প্যাডে থাকা অবস্থাতেই বিস্ফোরিত হয়।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১

চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছে : ৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১

চাঁদের কক্ষপথে ৫৪ বার প্রদক্ষিণ শেষে এটি চন্দ্রপৃষ্ঠে বিধ্বস্ত হয়।

চাঁদের নমুনা সংগ্রহে পরিচালিত ব্যর্থ মিশন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)

উৎক্ষেপণ : ২৮ অক্টোবর, ১৯৭৪

৬ নভেম্বর, ১৯৭৪-এ চাঁদে অবতরণের সময় এটি বিকল হয়ে যায়, তাই কোনো প্রকার নমুনা সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।

চাঁদে অবতরণে ব্যর্থ মিশন (রাশিয়া)

উৎক্ষেপণ : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছে : ১৬ আগস্ট, ২০২৩

চাঁদে অবতরণের সময় (প্রিল্যান্ডিং ম্যানুভার্স) লুনা-২৫ চন্দ্রপৃষ্ঠে বিধ্বস্ত হয়।

 

চন্দ্র বিজয়ে বিতর্ক

২০ জুলাই, ১৯৬৯। প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদের মাটিতে পা রাখলেন নীল আর্মস্ট্রং। রচিত হলো ইতিহাস। প্রযুক্তিগতভাবে এটিই ছিল গত শতাব্দীর সেরা অর্জন। হাজার হাজার মানুষ সরাসরি সম্প্রচারে দেখছিল সেই মুহূর্তটাকে। সব ঠিকই ছিল। তারপর হুট করে প্রশ্ন উঠল। মানুষ কি আসলেই চাঁদে গেছে? নাকি সবই মিথ্যা? এ অভিযানকে অনেকেই শতাব্দীর সেরা প্রতারণা হিসেবে মনে করে। অনেকের কাছে এটি ষড়যন্ত্রমূলক তাত্ত্বিক হিসেবে পরিচিত। তাঁদের মতে, রাশিয়াকে স্নায়ুযুদ্ধে হারানোর জন্য ইতিহাসের সবচেয়ে বড় মিথ্যাটি বানিয়েছে আমেরিকা। এই যে উদ্ভট প্রশ্ন, এর শুরুটা হয়েছিল একটি বইয়ের হাত ধরে। বইটির লেখক বিল কেসিং। নাম : উই নেভার ওয়েন্ট টু দ্য মুন : আমেরিকাস থার্টি বিলিয়ন ডলার সুইন্ডল (‘আমরা কখনো চাঁদে যাইনি : আমেরিকার ৩০ বিলিয়ন ডলারের জোচ্চুরি’)।

দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়ে গেল বইটি। এ নিয়ে প্রশ্নের শেষ নেই। আছে যথেষ্ট বিতর্কও। রকেট-প্রযুক্তির লেখক বিল কেসিংয়ের মতে, চাঁদ থেকে তোলা নাসার ছবিতে অনেক বৈসাদৃশ্য রয়েছে। তিনি দাবি করেন ১৯৬৯ সালে পৃথিবীর ভ্যান এলেন রেডিয়েশন বলয় থেকে মানুষকে রক্ষা করে চাঁদে পৌঁছানোর মতো প্রযুক্তি তখনো তৈরি হয়নি। এ বইতে কেসিং অ্যাপোলোর চাঁদে যাওয়ার      বিষয়টিকে একটি তত্ত্ব আকারে প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, অ্যাপোলো উৎক্ষেপণের পর মহাকাশ যানটি অদৃশ্য হলে তিন নভোচারীবিশিষ্ট লুনার ক্যাপসুলটি একটি সামরিক কার্গো বিমানে সরিয়ে ফেলা হয় এবং আট দিন পরে ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দেওয়া হয়। তারপর কঠোর সামরিক নিরাপত্তা বেষ্টিত নেভাদার মরুভূমি অঞ্চলে নাসা কর্মকর্তারা চাঁদে অবতরণ নিয়ে সিনেমা নির্মাণ করেন। কেসিংয়ের এ তত্ত্ব নিয়ে ১৯৭৮ সালে ক্যাপ্রিকর্ন ওয়ান নামে চলচ্চিত্রও নির্মাণ করা হয়। এক দশক পর কেসিংয়ের তত্ত্ব নিয়ে এই সুযোগটিই লুফে নিল ফক্স টিভি। তারা টিআরপি বা দর্শক বাড়ানোর জন্য এই প্রশ্নগুলো নিয়ে একটা শো করে ফেলল। সেখানে অ্যাপোলোর ছবি এবং টিভি ফুটেজ তুলে ধরা হয়।

১. চাঁদের আকাশে কোনো তারা দেখা যায়নি কেন?

২. মডিউলটি চন্দ্রপৃষ্ঠের যেখানে অবতরণ করে সেখানে গর্ত সৃষ্টি হওয়ার কথা। কিন্তু ভিডিও ফুটেজে গর্তের কোনো চিহ্ন নেই।

৩. চাঁদে বাতাস নেই অথচ দেখা যাচ্ছে আমেরিকার পতাকা উড়ছে।

৪. চাঁদ থেকে সংগৃহীত পাথর কি সত্যি চাঁদের পাথর ছিল?

৫. ফুটেজে দেখা যায়, দুটি বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে অথচ আলোর উৎস হওয়ায় তা সমান্তরাল হওয়ার কথা।

৬. কেন লুনার মডিউলের পায়াতে চাঁদের ধুলো জমেনি, যা রকেটের কারণে হতে পারত।

৭. কেন চাঁদের মাটিতে একেক বস্তুর ছায়া একেক রকম যেখানে আলোর উৎস কেবল সূর্য।

৮. কেন তোলা ছবিতে চাঁদের আকাশে তারা দেখা যায় না।

৯. কেন অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা খুঁজে পাওয়া যায় না (নাসা স্বীকার করেছে হারিয়ে গেছে)।

১০. কেন বিভিন্ন স্থানে তোলা ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড দেখতে একই রকম (যেন সিনেমার সাজানো সেট)

১১. কেন ক্যামেরার ক্রস হেয়ার ঢাকা পড়ে যায় বিভিন্ন বস্তু দিয়ে যা বাস্তবে কখনোই সম্ভব নয়।

১২. কীভাবে নভোচারীরা ভ্যান হেলেন বেলট-এর মারাত্মক রেডিয়েশন থেকে বেঁচে গেলেন যেখানে মরণ নির্ঘাৎ।

পরবর্তী সময়ে নাসা তাদের সপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করলেও কেসিংয়ের ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব এখনো অনেকে বিশ্বাস করেন। অনেকে বলেন, নভোচারী গাস গ্রিসাম এই ভাঁওতার গোমর ফাঁক করতে চাওয়ায় তাকে সুকৌশলে হত্যা করা হয়। আবার কেউ কেউ বলেন, এসব কীর্তি করা হয়েছিল এরিয়া ৫১ এর গোপন সুটিং স্পটে, যেখানে সাধারণ মানুষের ঢুকবার অনুমতি নেই। এসব তথ্য পড়লে যে কেউই ভাববে মার্কিন চন্দ্রাভিযান মিথ্যা ছিল।

তবে নাসা এসব বিষয়ের যে ব্যাখ্যা দিয়েছে, তাও কিন্তু অগ্রহণযোগ্য নয়। যেমন- চাঁদের আকাশে তারা না দেখা প্রসঙ্গে নাসা বলে- বেশির ভাগ আলোকচিত্রী একমত হবেন যে, একটি খুবই উজ্জ্বল বস্তু এবং একটি তুলনামূলকভাবে খুবই অনুজ্জ্বল বস্তুর ছবিকে একসঙ্গে ফুটিয়ে তোলা যথেষ্ট কঠিন। অভিযাত্রীদের উজ্জ্বল স্পেসস্যুটের কারণে চাঁদের আকাশে অনেক তারাই ফিকে হয়ে গিয়েছিল। আবার পতাকা ওড়া বা আন্দোলিত হওয়া কেবল বাতাসের ওপর নির্ভর করে, তা নয়। অভিযাত্রীরা সেই পতাকার খুঁটিকে মাটিতে গেড়ে দেওয়ার জন্য এটিকে নাড়ায়। আর পতাকাটিকে একটি আনুভূমিক দন্ডের মাধ্যমে সোজা করে রাখা হয়েছিল। এ কারণেই মনে হয়েছে পতাকাটি উড়ছে।

চাঁদের পাথর নিয়েও বিভ্রান্তি রয়েছে। এ প্রসঙ্গে নাসার জনশন স্পেস সেন্টারের বিজ্ঞানী ড. ডেভিড ম্যাককে বলেন, চাঁদের পাথরের স্ফটিক কাঠামোতে পানির অস্তিত্ব নেই বললেই চলে। সেই সঙ্গে পৃথিবীর পাথরে প্রাপ্ত খনিজ, কাদামাটি এগুলো চাঁদের পাথরে সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। চাঁদের পাথর বিশ্লেষণে পাওয়া গেছে তিন বিলিয়ন বছর আগের অগ্ন্যুৎপাত এবং Meteorite প্রভাবের কারণে সৃষ্ট বিশেষ ধরনের কাচের কণা। যা প্রমাণ করে, এই পাথর নাসার বানানো নয় বরং এই পাথর চাঁদেরই। এ নিয়ে ব্যাখ্যা করেন ড. ম্যাককে। এই প্রভাব কোনো গ্রহের পাথরের ওপর তখনই পড়ে যদি ওই গ্রহে কোনো বায়ুুমন্ডল না থাকে। আরও কিছু জোরালো যুক্তি উপস্থাপন করে প্রমাণ করা হয় অ্যাপোলো-১১ এর নভোচারীদের সংগৃহীত পাথরগুলো অবশ্যই চাঁদের।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে