শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

অল্প বয়সে বিশ্বজয়

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অল্প বয়সে বিশ্বজয়

শুধু মেধার জোরে দুই বছর বয়সেই শিখে ফেলেছে একাধিক ভাষা, স্টেজে টানা গান গেয়েছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। কেউবা সাত বছর বয়সেই সফলভাবে রোগীর দেহে অস্ত্রোপচার করেছে। কেউবা আবার কৈশোরেই হয়ে গেছে বিলিয়নিয়ার। এককথায় শৈশবেই হইচই ফেলে দিয়েছে গোটা বিশ্বে। হার মানিয়েছে বয়সকেও। মেধা ও মনন দিয়ে বিশ্ববাসীকে হতবাক করে দিয়েছে- এমন কয়েকজন খুদে মাস্টারের গল্প

বুদ্ধিমত্তা যাচাইয়ের সর্বোচ্চ আইকিউ স্কোর ২১০ তারই দখলে

কিম উন ইয়ঙ। বিশ্বের যে কয়জন খুদে বালক মেধা ও মনন দিয়ে বিশ্ব দরবারে হইচই ফেলে দিয়েছিল তাদের মধ্যে সে অন্যতম।  ১৯৬২ সালের ৮ মার্চ কোরিয়ায় জন্ম নেওয়া এই বালক পৃথিবীর বিস্ময় বালকদের একজন। ১ মাসেরও কম সময়ে যে কোনো ভাষা শিখে ফেলার বৈচিত্র্যময় মেধা তাকে সবার চেয়ে আলাদা করে দিয়েছিল। মোটকথা ভাষার ওপর ভেসেই আলোকিত হয়েছে তার গোটা জীবন। বিকশিত হয়েছে তার মেধা ও মনন। কিম মাত্র দুই বছর বয়সে কোরিয়ান ভাষার পাশাপাশি ইংরেজি, জার্মান, জাপানি ভাষায় পারদর্শী হয়ে ওঠে। যেনতেন পারদর্শী নয়, যাকে বলে পরিপক্ব। মুহূর্তের মধ্যেই এক ভাষা থেকে আরেক ভাষায় কথা বলতে পারত। যে কোনো ভাষা অস্বাভাবিক কম সময়ে শিখে ফেলার এই অভূতপূর্ব মেধার পুরস্কারস্বরূপ ইউনিভার্সিটিতে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ পেয়ে যায় সে। পড়াশোনায় তার মেধার স্পষ্ট ছাপ পাওয়া যায়। ইন্টেগ্রাল ক্যালকুলাসগুলোর সমাধান দিয়ে ইউনিভার্সিটির বাঘা বাঘা প্রফেসরদেরও তাক লাগিয়ে দেয় এই বালক। এমনকি কিছু কিছু ভাষা এক মাস নয়, এক সপ্তাহেই শিখে ফেলে। এরই প্রতিদানস্বরূপ এই মেধাবী বালক সবচেয়ে কম বয়সে মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে পৃথিবীর সেরা গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠান নাসায় ডাক পায়। তখন তার বয়স ছিল সবেমাত্র আট। অন্যদিকে ভাষার পাশাপাশি বুদ্ধিমত্তায়ও তার দক্ষতা ছিল প্রবল। মুহূর্তের মধ্যেই যে কোনো ধাঁধা বা পাজল সমাধান করে ফেলত। অনেকেই হয়তো জানেন না, বুদ্ধিমত্তা যাচাইয়ের সর্বোচ্চ আইকিউ স্কোর ২১০ তারই দখলে।

 

জর্জ স্মিথের মেধার চমক দেখা যায় মাত্র দুই বছর বয়সে

‘শিশুদের জন্য শান্তিপূর্ণ একটি পৃথিবী’ স্বপ্নের স্লোগান নিয়ে এগিয়ে চলছে জর্জ স্মিথ। মূলত ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ অ্যাডভোকেট প্রতিষ্ঠানের কারণেই বিশ্ববাসী আজ তাকে চেনে। জর্জ স্মিথের মেধার চমক দেখা যায় মাত্র দুই বছর বয়সে। অপেক্ষাকৃত জটিল গণিতের সমস্যা সমাধান করে দিতে পারত ১৪ মাস বয়সেই। এই অস্বাভাবিক মেধাবী বালক পরবর্তীতে জনপ্রিয়তা পায় শিশুদের নিয়ে নানামুখী কাজ করে। শিশু অধিকার রক্ষা, শিশুদের জন্য সুশিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দেশ-বিদেশ ছুটে যায় এই বালকটি। তার ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ অ্যাডভোকেট প্রতিষ্ঠার পর শিশুদের নিয়ে কাজ করার এই পরিসর বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে যায়। খুব অল্প বয়সেই সুনাম কুড়াতে থাকে সে। শিশুদের নিয়ে কাজ করতে থাকা বালক বয়সেই বিখ্যাত ব্যক্তিদের প্রিয়ভাজন হয়ে ওঠে। ছড়িয়ে পড়ে তার মেধা ও মননের গুণগান।

 

সাত বছর বয়সী এই সার্জন মানবদেহে অস্ত্রোপচারে যে সফলতা দেখিয়েছে

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগে যুগে অনেক বিস্ময়কর চিকিৎসক এসেছেন। তাদের মেধা দিয়ে স্থান করে নিয়েছেন ইতিহাসের পাতায়। কিন্তু আতিক জাসওয়াল সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে। সাত বছর বয়সী এই সার্জন মানবদেহে অস্ত্রোপচারে যে সফলতা দেখিয়েছে তা সবকিছুকে ছাড়িয়ে যায়। ১০ মাস বয়সেই কথা বলতে শিখে ফেলার পর থেকেই বাবা-মা ও স্বজনদের ধারণা ছিল সে অন্য আর ১০ জন বালকের মতো হতে যাচ্ছে না। হলোও তাই। চিকিৎসাসেবা দেওয়ার সহজাত প্রবৃত্তি থেকেই নিজে বিজ্ঞান আর অ্যানাটমি পড়তে শুরু করে। তবে খুব সামান্যই পড়েছে বরং স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে সার্জনদের সঙ্গে থেকে অপারেশন দেখার সুযোগ কাজে লাগাতে থাকে। অপারেশন দেখার আগ্রহ দেখে ডাক্তাররাও তাকে বাধা দিতেন না। সাত বছর বয়সেই সফল অস্ত্রোপচার করে বিশ্ববাসীকে হতবাক করে দেয় সে। অল্প বয়সেই সার্জন হওয়ার পেছনে যে ছোট গল্পটি আছে সেটাও মনকাড়া। দরিদ্র এক প্রতিবেশী তার মেয়েকে নিয়ে এসেছিল ছোট্ট একটা অপারেশন করে দেওয়ার জন্য। তখনো হাতেকলমে অপারেশন করা শুরু করেনি আতিক। শত অনুরোধের পর একপর্যায়ে বাধ্য হয়ে আতিক অপারেশন করতে সায় দেয়। রোগীর মা মূলত অর্থাভাবে তাকে দিয়ে তার মেয়ের অপারেশনটি করাতে চাইলেও আতিকের বাবা-মা শুরুর দিকে তাকে বারণ করেন। কিন্তু আতিকের প্রতি অগাধ বিশ্বাস থেকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যায় এবং এই খুদে সার্জন সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয় সফলভাবে অপারেশনের মাধ্যমে।

 

সময়ের সেরা শিশু পেইন্টার হিসেবে তাকে বিবেচনা করা হয়

সমসাময়িক আলোচনায় যত বিস্ময় বালিকা রয়েছে তাদের একজন ইলিটা। সব সময়ের সেরা শিশু পেইন্টার হিসেবে তাকে বিবেচনা করা হয়। তার পেইন্টিংগুলোর বিষয়বস্তু মূলত অ্যাবস্ট্রাক্ট সাবজেক্ট। হাঁটার আগেই পেইন্টিং শিখে ফেলেছিল ইলিটা। রং, তুলি নিয়ে কাগজে আঁচড় কাটতে দেখে তার বাবা আর্ট পেপার নিয়ে আসেন। শৈল্পিক ভাবনামিশ্রিত পেইন্টিংগুলো দেখে তিনি অল্প কয়েক দিনেই বুঝতে পারেন আসলে আর্ট ও পেইন্টিং নিয়ে ইলিটার আঁকিবুঁকি মোটেই উদ্দেশ্যহীন, নামমাত্র কিছু নয়। তাই পেইন্টিংগুলো একত্রে জড়ো করতে থাকেন। প্রথমে প্রদর্শনীর ইচ্ছা ছিল না। মাত্র দুই বছর বয়সেই অ্যাবস্ট্রাক্ট আর্টের একটি পুরো গ্যালারিই ছিল তার। ২০১১ সালে আমেরিকার নিউইয়র্কে তার প্রথম একক পেইন্টিং প্রদর্শনী হয়; তখন তার বয়স ছিল চার বছর। তার অভাবনীয় পেইন্টিং-জ্ঞান বোদ্ধাদেরও অবাক করে দেয়। পেইন্টিংগুলোতে রং ও বিষয়বস্তুর সম্মিলন সত্যিই বিস্ময়করভাবে এক কথায় অসাধারণ ছিল। প্রদর্শনীতে দর্শকরা যথেষ্ট মুগ্ধ হয়ে তার সঙ্গে দেখা করতে চাইলে অবাক হয়ে দেখেন দুই বছর বয়সী শিল্পীকে। তার পেইন্টিংগুলো নিলামে তোলা হলে ক্রেতারা হুমড়ি খেয়ে পড়েন। নিউইয়র্কের সেই একক প্রদর্শনীতে আনা মোট ২৪টি পেইন্টিং বিক্রি হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। তবে স্পষ্ট করে কেউই মুখ খোলেননি। তার একেকটি পেইন্টিং সাড়ে ৪ হাজার ডলার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত বিক্রি হয়েছিল। উদ্দেশ্যহীন ও আঁকিবুঁকি পেইন্টিংগুলোর জন্যই বিশ্ববাসী আজ তাকে জানতে পেরেছে, পেরেছে চিনতে।

 

তিন বছর বয়সে স্টেজে একটানা দুই ঘণ্টা গান গাওয়ার রেকর্ড

তার শুরুটা হয়েছিল খুব স্বাভাবিকভাবেই। বাবার মিউজিক স্টুডিওতে খেলার ছলেই মাইক্রোফোন হাতে গান গাইত সে। নিজের শিশুসন্তানের এই খেলাকে প্রথমে তেমন গুরুত্বও দিতেন না তার বাবা

শিল্পী ক্লিউপেট্রা স্টারানের নামের সঙ্গে যারা পরিচিত তাদের অনেকেই হয়তো আঁচ করতে পারেন না তার বয়স ঠিক কত কম। ২০০৬ সালে নিজের একক একটি অ্যালবাম বের হওয়ার পর ক্লিউপেট্রা নিয়ে মাতামাতি শুরু হলে বিশ্ববাসী তাকে প্রথম জানতে পারেন। গান নিয়ে এগিয়ে আসার পেছনে তার বাবা-মার সরাসরি হাত ছিল না। যখন তিন বছর বয়সে স্টেজে একটানা দুই ঘণ্টা গান গাওয়ার রেকর্ড গড়ে তখন উপস্থিত দর্শক বিশ্বাসই করতে পারছিল না। অনেকটা হতবাক হয়ে যান সবাই। মন্ত্রমুগ্ধের মতো ঘণ্টা দুই পার হওয়ার পর যখন সে থামে তখন করতালির স্রোতে চাউর হয় চারদিক। অনেকের প্রিয় শিল্পীর তালিকায় চলে আসে সে। তখনো তার কোনো একক অ্যালবাম বের হয়নি। অ্যালবাম বের হওয়ার আগেই তুমুল আলোচিত হয়ে যায় সে। তার আসন্ন অ্যালবামের খোঁজে মিডিয়া তোড়জোড় শুরু করে। তার প্রথম একক অ্যালবামটি এখন পর্যন্ত কোনো শিশুশিল্পীর সবচেয়ে ব্যবসাসফল অ্যালবাম হিসেবে ধরা হয়। তার শুরুটা হয়েছিল খুব স্বাভাবিকভাবেই। বাবার মিউজিক স্টুডিওতে খেলার ছলেই মাইক্রোফোন হাতে গান গাইত সে। নিজের শিশুসন্তানের এই খেলাকে প্রথমে তেমন গুরুত্বও দিতেন না তার বাবা। তবে মেধার চমক ঠিকই চোখে ধরা পড়ে একসময়। ধীরে ধীরে সেলিব্রেটি হয়ে ওঠা এই শিশুটি এখন পর্যন্ত লাইভ স্টেজ শো করা দামি শিশুশিল্পীদের একজন।

 

হঠাৎ বিলিয়নিয়ার হওয়া একজন কিশোরের বাস্তব গল্প সে নিজেই

মাইকেল কেভিন কার্নি। হঠাৎ বিলিয়নিয়ার হওয়া একজন কিশোরের বাস্তব গল্প যেন সে নিজেই। টিভি শোতে যখন একের পর এক সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিচ্ছিল সবাই হতবাক হয়ে শুধু তাকিয়ে ছিল- কী করে এই কিশোর মাথা খুঁটিয়ে উত্তরগুলো বের করে আনছে। কার্নি বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ গ্র্যাজুয়েট। ২০০৮ সালে টেলিভিশন গেম শো ‘হু ওয়ান্টস টু বি মিলিয়নিয়ার’ জিতে নিয়ে সবার আলোচনায় আসে এই বিস্ময় বালক। টিভি গেম শো থেকে ১০ লাখ ডলার জেতার পর তার মেধার প্রশংসা সারা দুনিয়াতেই চলতে থাকে। হঠাৎ বিলিয়নিয়ার হওয়া এই বালক ছয় বছর বয়সে স্কুল আর ১০ বছর বয়সে কলেজের পড়াশোনা শেষ করে। শিক্ষকতা পেশায় আসে ১৭ বছর বয়সে। তার উপস্থিত বুদ্ধি ও আইকিউ ভীষণ সমৃদ্ধ বলে সবাই মেনে নিয়েছেন। টিভি গেম শোতে তার পর্বটি ‘হু ওয়ান্টস টু বি মিলিয়নিয়ার’ শোর অন্যতম সেরা পর্ব হিসেবে ভোট দিয়েছে লাখো-কোটি দর্শক।

 

খুদে দাবাড়ুর নাম উচ্চারণ করলে উঠে আসে ফ্যাবিয়ানো

দাবা খেলাটিই বুদ্ধি আর কৌশলের প্রয়োগ। এ দাবা খেলাতে যে খুদে দাবাড়ু সবাইকে চমকে দিয়েছে তার নাম ফ্যাবিয়ানো লুইজি ক্যারুয়ানা। পৃথিবীর সবচেয়ে খুদে দাবাড়ুর নাম উচ্চারণ করলে যে নামটি সবার আগে উঠে আসে তা হলো ফ্যাবিয়ানো। শুধু ঘরোয়া খেলায় নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সে সুনাম কুড়িয়েছে সারা বিশ্বে। নিত্য নতুন চাল আবিষ্কার করে ঘায়েল করেছে প্রতিপক্ষকে। ১৪ বছর বয়সেই দাবায় গ্র্যান্ডমাস্টার খেতাব পেয়েছে সে। ইতালি আর আমেরিকার দ্বৈত নাগরিকত্ব নিয়ে খানিকটা টানাপোড়েন বয়ে নিয়ে এই শিশু ২০১২ দাবাড়ু ফিদে লিস্টে সপ্তম স্থানে ছিল। আর ওয়ার্ল্ড জুনিয়র দাবাড়ু হিসেবে প্রথম স্থানে ছিল।

 

‘মিস্টার পকেট বিলিয়ার্ডস’ নামে মোসকনিকে বেশির ভাগ মানুষই চেনেন

১৯১৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জন্ম নেওয়া উইলি মোসকনি পুল খেলায় অপ্রতিরোধ্য প্রতিদ্বন্দ্বী। ‘মিস্টার পকেট বিলিয়ার্ডস’ নামে মোসকনিকে বেশির ভাগ মানুষই চেনেন। এ পর্যন্ত ১৫ বার ওয়ার্ল্ড স্টেইট পুল চ্যাম্পিয়ানশিপ জিতে নিয়েছে সে। বাবা পুল খেলতে বারে যেতে না দেওয়ায় ঘরেই গোল আলু আর ঘর ঝাড়ুর লাঠি দিয়ে বিলিয়ার্ড খেলা শুরু করেছিল সে। পুল খেলায় বাচ্চার এই আগ্রহ যে এতদূর গড়াবে সেটা কে ভাবতে পেরেছিল? অবশ্য সময় গড়িয়ে যেতেই পুল খেলায় তার নৈপুণ্য দেখিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয়। প্রতিদ্বন্দ্বীকে খেলায় কুপোকাত করে দিতে বাজি ধরত বন্ধুদের সঙ্গে। সেই বিলিয়ার্ড খেলাই এখন তাকে নিয়ে গেছে বিস্ময় বালকদের কাতারে। শৈশবের দিনগুলোতে খেলার নেশা ছিল প্রচ-। বিলিয়ার্ড খেলার জন্য লুকিয়ে লুকিয়ে চলে যেত বন্ধুদের সঙ্গে। বাজি ধরতে গিয়ে বিলিয়ার্ড খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বীর সঙ্গে কৌশলগত দক্ষতা কাজে লাগাতে থাকে। নতুন নতুন ‘ট্রিকস’ আবিষ্কার করতে থাকে। বিকশিত করতে থাকে নিজের কৌশলকে। একেক দিন একেক রকম ‘পকেটশট’ অনুশীলন করতে গিয়ে টের পেয়ে যায় খেলায় জেতার রহস্য কী। তার টানা জয়ের পেছনে মানসিক শক্তির চেয়ে দক্ষতা বেশি- এমন কথা অনেকে বলে বেড়ালেও সে নিজে তা বিশ্বাস করে না। জেতার পেছনে তার নিবিড় অনুশীলনই মূলকথা। শৈশবে বাবার অনুমতি না মেলায় ঘরে আলু দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা খেলার সেই দিনগুলোর কথাই বলেছে। সবচেয়ে বড় কথা, মোসকনি কখনোই প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারানো বা জয়ের জন্য নয় বরং বাজি জেতার জন্য খেলা শুরু করত।

 

যে কোনো কঠিন জিনিস ও যুক্তির মাধ্যমে সমাধান খুঁজত সে

ক্রিপকের জন্ম ১৯৪০ সালের ১৩ নভেম্বর। ক্রিপকে গণিত, যুক্তিবিজ্ঞান, ভাষা ও অধিবিদ্যায় পারদর্শী। দার্শনিক হিসেবে তার সুনাম ছড়িয়ে গেছে সারা দুনিয়ায়। সবচেয়ে বড় কথা, যে কোনো কঠিন জিনিস ও যুক্তির মাধ্যমে সমাধান খুঁজত সে। শুধু নিজে নয় অন্যকেও এই সমাধানে আকৃষ্ট করার ক্ষমতা ছিল তার। একজন লজিশিয়ান হিসেবে হাইস্কুলে পড়াকালীনই ওই হাইস্কুলে শিক্ষকতা করার প্রস্তাব পেয়ে যান। কিন্তু মায়ের অমত থাকায় নিজের স্কুলে ছাত্রাবস্থায় শিক্ষকতার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিল সে। শৈশবেই তার মেধার অস্বাভাবিক বহির্প্রকাশ থেকে তার সহপাঠী ও প্রতিবেশীরা তাকে সমীহ করে চলত। স্কুল আর ইউনিভার্সিটিতে পড়া শেষ করে সে নিজের মেধা খাটায় তার প্রিয় বিষয়গুলোতে। পৃথিবীর সেরা দার্শনিকদের তালিকায় তিনি যেমন আছেন, তেমনি সমসাময়িক বিশ্বে যুক্তিবিজ্ঞান আর বিশেষায়িত প্রকরণ লজিকগুলো তার সেরা কাজ বলে সর্বজনবিদিত। তাই তো আজও তার যুক্তির গ্রহণযোগ্যতা বিকশিত হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

এই মাত্র | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা