শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

অল্প বয়সে বিশ্বজয়

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অল্প বয়সে বিশ্বজয়

শুধু মেধার জোরে দুই বছর বয়সেই শিখে ফেলেছে একাধিক ভাষা, স্টেজে টানা গান গেয়েছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। কেউবা সাত বছর বয়সেই সফলভাবে রোগীর দেহে অস্ত্রোপচার করেছে। কেউবা আবার কৈশোরেই হয়ে গেছে বিলিয়নিয়ার। এককথায় শৈশবেই হইচই ফেলে দিয়েছে গোটা বিশ্বে। হার মানিয়েছে বয়সকেও। মেধা ও মনন দিয়ে বিশ্ববাসীকে হতবাক করে দিয়েছে- এমন কয়েকজন খুদে মাস্টারের গল্প

বুদ্ধিমত্তা যাচাইয়ের সর্বোচ্চ আইকিউ স্কোর ২১০ তারই দখলে

কিম উন ইয়ঙ। বিশ্বের যে কয়জন খুদে বালক মেধা ও মনন দিয়ে বিশ্ব দরবারে হইচই ফেলে দিয়েছিল তাদের মধ্যে সে অন্যতম।  ১৯৬২ সালের ৮ মার্চ কোরিয়ায় জন্ম নেওয়া এই বালক পৃথিবীর বিস্ময় বালকদের একজন। ১ মাসেরও কম সময়ে যে কোনো ভাষা শিখে ফেলার বৈচিত্র্যময় মেধা তাকে সবার চেয়ে আলাদা করে দিয়েছিল। মোটকথা ভাষার ওপর ভেসেই আলোকিত হয়েছে তার গোটা জীবন। বিকশিত হয়েছে তার মেধা ও মনন। কিম মাত্র দুই বছর বয়সে কোরিয়ান ভাষার পাশাপাশি ইংরেজি, জার্মান, জাপানি ভাষায় পারদর্শী হয়ে ওঠে। যেনতেন পারদর্শী নয়, যাকে বলে পরিপক্ব। মুহূর্তের মধ্যেই এক ভাষা থেকে আরেক ভাষায় কথা বলতে পারত। যে কোনো ভাষা অস্বাভাবিক কম সময়ে শিখে ফেলার এই অভূতপূর্ব মেধার পুরস্কারস্বরূপ ইউনিভার্সিটিতে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ পেয়ে যায় সে। পড়াশোনায় তার মেধার স্পষ্ট ছাপ পাওয়া যায়। ইন্টেগ্রাল ক্যালকুলাসগুলোর সমাধান দিয়ে ইউনিভার্সিটির বাঘা বাঘা প্রফেসরদেরও তাক লাগিয়ে দেয় এই বালক। এমনকি কিছু কিছু ভাষা এক মাস নয়, এক সপ্তাহেই শিখে ফেলে। এরই প্রতিদানস্বরূপ এই মেধাবী বালক সবচেয়ে কম বয়সে মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে পৃথিবীর সেরা গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠান নাসায় ডাক পায়। তখন তার বয়স ছিল সবেমাত্র আট। অন্যদিকে ভাষার পাশাপাশি বুদ্ধিমত্তায়ও তার দক্ষতা ছিল প্রবল। মুহূর্তের মধ্যেই যে কোনো ধাঁধা বা পাজল সমাধান করে ফেলত। অনেকেই হয়তো জানেন না, বুদ্ধিমত্তা যাচাইয়ের সর্বোচ্চ আইকিউ স্কোর ২১০ তারই দখলে।

 

জর্জ স্মিথের মেধার চমক দেখা যায় মাত্র দুই বছর বয়সে

‘শিশুদের জন্য শান্তিপূর্ণ একটি পৃথিবী’ স্বপ্নের স্লোগান নিয়ে এগিয়ে চলছে জর্জ স্মিথ। মূলত ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ অ্যাডভোকেট প্রতিষ্ঠানের কারণেই বিশ্ববাসী আজ তাকে চেনে। জর্জ স্মিথের মেধার চমক দেখা যায় মাত্র দুই বছর বয়সে। অপেক্ষাকৃত জটিল গণিতের সমস্যা সমাধান করে দিতে পারত ১৪ মাস বয়সেই। এই অস্বাভাবিক মেধাবী বালক পরবর্তীতে জনপ্রিয়তা পায় শিশুদের নিয়ে নানামুখী কাজ করে। শিশু অধিকার রক্ষা, শিশুদের জন্য সুশিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দেশ-বিদেশ ছুটে যায় এই বালকটি। তার ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ অ্যাডভোকেট প্রতিষ্ঠার পর শিশুদের নিয়ে কাজ করার এই পরিসর বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে যায়। খুব অল্প বয়সেই সুনাম কুড়াতে থাকে সে। শিশুদের নিয়ে কাজ করতে থাকা বালক বয়সেই বিখ্যাত ব্যক্তিদের প্রিয়ভাজন হয়ে ওঠে। ছড়িয়ে পড়ে তার মেধা ও মননের গুণগান।

 

সাত বছর বয়সী এই সার্জন মানবদেহে অস্ত্রোপচারে যে সফলতা দেখিয়েছে

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগে যুগে অনেক বিস্ময়কর চিকিৎসক এসেছেন। তাদের মেধা দিয়ে স্থান করে নিয়েছেন ইতিহাসের পাতায়। কিন্তু আতিক জাসওয়াল সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে। সাত বছর বয়সী এই সার্জন মানবদেহে অস্ত্রোপচারে যে সফলতা দেখিয়েছে তা সবকিছুকে ছাড়িয়ে যায়। ১০ মাস বয়সেই কথা বলতে শিখে ফেলার পর থেকেই বাবা-মা ও স্বজনদের ধারণা ছিল সে অন্য আর ১০ জন বালকের মতো হতে যাচ্ছে না। হলোও তাই। চিকিৎসাসেবা দেওয়ার সহজাত প্রবৃত্তি থেকেই নিজে বিজ্ঞান আর অ্যানাটমি পড়তে শুরু করে। তবে খুব সামান্যই পড়েছে বরং স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে সার্জনদের সঙ্গে থেকে অপারেশন দেখার সুযোগ কাজে লাগাতে থাকে। অপারেশন দেখার আগ্রহ দেখে ডাক্তাররাও তাকে বাধা দিতেন না। সাত বছর বয়সেই সফল অস্ত্রোপচার করে বিশ্ববাসীকে হতবাক করে দেয় সে। অল্প বয়সেই সার্জন হওয়ার পেছনে যে ছোট গল্পটি আছে সেটাও মনকাড়া। দরিদ্র এক প্রতিবেশী তার মেয়েকে নিয়ে এসেছিল ছোট্ট একটা অপারেশন করে দেওয়ার জন্য। তখনো হাতেকলমে অপারেশন করা শুরু করেনি আতিক। শত অনুরোধের পর একপর্যায়ে বাধ্য হয়ে আতিক অপারেশন করতে সায় দেয়। রোগীর মা মূলত অর্থাভাবে তাকে দিয়ে তার মেয়ের অপারেশনটি করাতে চাইলেও আতিকের বাবা-মা শুরুর দিকে তাকে বারণ করেন। কিন্তু আতিকের প্রতি অগাধ বিশ্বাস থেকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যায় এবং এই খুদে সার্জন সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয় সফলভাবে অপারেশনের মাধ্যমে।

 

সময়ের সেরা শিশু পেইন্টার হিসেবে তাকে বিবেচনা করা হয়

সমসাময়িক আলোচনায় যত বিস্ময় বালিকা রয়েছে তাদের একজন ইলিটা। সব সময়ের সেরা শিশু পেইন্টার হিসেবে তাকে বিবেচনা করা হয়। তার পেইন্টিংগুলোর বিষয়বস্তু মূলত অ্যাবস্ট্রাক্ট সাবজেক্ট। হাঁটার আগেই পেইন্টিং শিখে ফেলেছিল ইলিটা। রং, তুলি নিয়ে কাগজে আঁচড় কাটতে দেখে তার বাবা আর্ট পেপার নিয়ে আসেন। শৈল্পিক ভাবনামিশ্রিত পেইন্টিংগুলো দেখে তিনি অল্প কয়েক দিনেই বুঝতে পারেন আসলে আর্ট ও পেইন্টিং নিয়ে ইলিটার আঁকিবুঁকি মোটেই উদ্দেশ্যহীন, নামমাত্র কিছু নয়। তাই পেইন্টিংগুলো একত্রে জড়ো করতে থাকেন। প্রথমে প্রদর্শনীর ইচ্ছা ছিল না। মাত্র দুই বছর বয়সেই অ্যাবস্ট্রাক্ট আর্টের একটি পুরো গ্যালারিই ছিল তার। ২০১১ সালে আমেরিকার নিউইয়র্কে তার প্রথম একক পেইন্টিং প্রদর্শনী হয়; তখন তার বয়স ছিল চার বছর। তার অভাবনীয় পেইন্টিং-জ্ঞান বোদ্ধাদেরও অবাক করে দেয়। পেইন্টিংগুলোতে রং ও বিষয়বস্তুর সম্মিলন সত্যিই বিস্ময়করভাবে এক কথায় অসাধারণ ছিল। প্রদর্শনীতে দর্শকরা যথেষ্ট মুগ্ধ হয়ে তার সঙ্গে দেখা করতে চাইলে অবাক হয়ে দেখেন দুই বছর বয়সী শিল্পীকে। তার পেইন্টিংগুলো নিলামে তোলা হলে ক্রেতারা হুমড়ি খেয়ে পড়েন। নিউইয়র্কের সেই একক প্রদর্শনীতে আনা মোট ২৪টি পেইন্টিং বিক্রি হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। তবে স্পষ্ট করে কেউই মুখ খোলেননি। তার একেকটি পেইন্টিং সাড়ে ৪ হাজার ডলার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত বিক্রি হয়েছিল। উদ্দেশ্যহীন ও আঁকিবুঁকি পেইন্টিংগুলোর জন্যই বিশ্ববাসী আজ তাকে জানতে পেরেছে, পেরেছে চিনতে।

 

তিন বছর বয়সে স্টেজে একটানা দুই ঘণ্টা গান গাওয়ার রেকর্ড

তার শুরুটা হয়েছিল খুব স্বাভাবিকভাবেই। বাবার মিউজিক স্টুডিওতে খেলার ছলেই মাইক্রোফোন হাতে গান গাইত সে। নিজের শিশুসন্তানের এই খেলাকে প্রথমে তেমন গুরুত্বও দিতেন না তার বাবা

শিল্পী ক্লিউপেট্রা স্টারানের নামের সঙ্গে যারা পরিচিত তাদের অনেকেই হয়তো আঁচ করতে পারেন না তার বয়স ঠিক কত কম। ২০০৬ সালে নিজের একক একটি অ্যালবাম বের হওয়ার পর ক্লিউপেট্রা নিয়ে মাতামাতি শুরু হলে বিশ্ববাসী তাকে প্রথম জানতে পারেন। গান নিয়ে এগিয়ে আসার পেছনে তার বাবা-মার সরাসরি হাত ছিল না। যখন তিন বছর বয়সে স্টেজে একটানা দুই ঘণ্টা গান গাওয়ার রেকর্ড গড়ে তখন উপস্থিত দর্শক বিশ্বাসই করতে পারছিল না। অনেকটা হতবাক হয়ে যান সবাই। মন্ত্রমুগ্ধের মতো ঘণ্টা দুই পার হওয়ার পর যখন সে থামে তখন করতালির স্রোতে চাউর হয় চারদিক। অনেকের প্রিয় শিল্পীর তালিকায় চলে আসে সে। তখনো তার কোনো একক অ্যালবাম বের হয়নি। অ্যালবাম বের হওয়ার আগেই তুমুল আলোচিত হয়ে যায় সে। তার আসন্ন অ্যালবামের খোঁজে মিডিয়া তোড়জোড় শুরু করে। তার প্রথম একক অ্যালবামটি এখন পর্যন্ত কোনো শিশুশিল্পীর সবচেয়ে ব্যবসাসফল অ্যালবাম হিসেবে ধরা হয়। তার শুরুটা হয়েছিল খুব স্বাভাবিকভাবেই। বাবার মিউজিক স্টুডিওতে খেলার ছলেই মাইক্রোফোন হাতে গান গাইত সে। নিজের শিশুসন্তানের এই খেলাকে প্রথমে তেমন গুরুত্বও দিতেন না তার বাবা। তবে মেধার চমক ঠিকই চোখে ধরা পড়ে একসময়। ধীরে ধীরে সেলিব্রেটি হয়ে ওঠা এই শিশুটি এখন পর্যন্ত লাইভ স্টেজ শো করা দামি শিশুশিল্পীদের একজন।

 

হঠাৎ বিলিয়নিয়ার হওয়া একজন কিশোরের বাস্তব গল্প সে নিজেই

মাইকেল কেভিন কার্নি। হঠাৎ বিলিয়নিয়ার হওয়া একজন কিশোরের বাস্তব গল্প যেন সে নিজেই। টিভি শোতে যখন একের পর এক সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিচ্ছিল সবাই হতবাক হয়ে শুধু তাকিয়ে ছিল- কী করে এই কিশোর মাথা খুঁটিয়ে উত্তরগুলো বের করে আনছে। কার্নি বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ গ্র্যাজুয়েট। ২০০৮ সালে টেলিভিশন গেম শো ‘হু ওয়ান্টস টু বি মিলিয়নিয়ার’ জিতে নিয়ে সবার আলোচনায় আসে এই বিস্ময় বালক। টিভি গেম শো থেকে ১০ লাখ ডলার জেতার পর তার মেধার প্রশংসা সারা দুনিয়াতেই চলতে থাকে। হঠাৎ বিলিয়নিয়ার হওয়া এই বালক ছয় বছর বয়সে স্কুল আর ১০ বছর বয়সে কলেজের পড়াশোনা শেষ করে। শিক্ষকতা পেশায় আসে ১৭ বছর বয়সে। তার উপস্থিত বুদ্ধি ও আইকিউ ভীষণ সমৃদ্ধ বলে সবাই মেনে নিয়েছেন। টিভি গেম শোতে তার পর্বটি ‘হু ওয়ান্টস টু বি মিলিয়নিয়ার’ শোর অন্যতম সেরা পর্ব হিসেবে ভোট দিয়েছে লাখো-কোটি দর্শক।

 

খুদে দাবাড়ুর নাম উচ্চারণ করলে উঠে আসে ফ্যাবিয়ানো

দাবা খেলাটিই বুদ্ধি আর কৌশলের প্রয়োগ। এ দাবা খেলাতে যে খুদে দাবাড়ু সবাইকে চমকে দিয়েছে তার নাম ফ্যাবিয়ানো লুইজি ক্যারুয়ানা। পৃথিবীর সবচেয়ে খুদে দাবাড়ুর নাম উচ্চারণ করলে যে নামটি সবার আগে উঠে আসে তা হলো ফ্যাবিয়ানো। শুধু ঘরোয়া খেলায় নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সে সুনাম কুড়িয়েছে সারা বিশ্বে। নিত্য নতুন চাল আবিষ্কার করে ঘায়েল করেছে প্রতিপক্ষকে। ১৪ বছর বয়সেই দাবায় গ্র্যান্ডমাস্টার খেতাব পেয়েছে সে। ইতালি আর আমেরিকার দ্বৈত নাগরিকত্ব নিয়ে খানিকটা টানাপোড়েন বয়ে নিয়ে এই শিশু ২০১২ দাবাড়ু ফিদে লিস্টে সপ্তম স্থানে ছিল। আর ওয়ার্ল্ড জুনিয়র দাবাড়ু হিসেবে প্রথম স্থানে ছিল।

 

‘মিস্টার পকেট বিলিয়ার্ডস’ নামে মোসকনিকে বেশির ভাগ মানুষই চেনেন

১৯১৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জন্ম নেওয়া উইলি মোসকনি পুল খেলায় অপ্রতিরোধ্য প্রতিদ্বন্দ্বী। ‘মিস্টার পকেট বিলিয়ার্ডস’ নামে মোসকনিকে বেশির ভাগ মানুষই চেনেন। এ পর্যন্ত ১৫ বার ওয়ার্ল্ড স্টেইট পুল চ্যাম্পিয়ানশিপ জিতে নিয়েছে সে। বাবা পুল খেলতে বারে যেতে না দেওয়ায় ঘরেই গোল আলু আর ঘর ঝাড়ুর লাঠি দিয়ে বিলিয়ার্ড খেলা শুরু করেছিল সে। পুল খেলায় বাচ্চার এই আগ্রহ যে এতদূর গড়াবে সেটা কে ভাবতে পেরেছিল? অবশ্য সময় গড়িয়ে যেতেই পুল খেলায় তার নৈপুণ্য দেখিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয়। প্রতিদ্বন্দ্বীকে খেলায় কুপোকাত করে দিতে বাজি ধরত বন্ধুদের সঙ্গে। সেই বিলিয়ার্ড খেলাই এখন তাকে নিয়ে গেছে বিস্ময় বালকদের কাতারে। শৈশবের দিনগুলোতে খেলার নেশা ছিল প্রচ-। বিলিয়ার্ড খেলার জন্য লুকিয়ে লুকিয়ে চলে যেত বন্ধুদের সঙ্গে। বাজি ধরতে গিয়ে বিলিয়ার্ড খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বীর সঙ্গে কৌশলগত দক্ষতা কাজে লাগাতে থাকে। নতুন নতুন ‘ট্রিকস’ আবিষ্কার করতে থাকে। বিকশিত করতে থাকে নিজের কৌশলকে। একেক দিন একেক রকম ‘পকেটশট’ অনুশীলন করতে গিয়ে টের পেয়ে যায় খেলায় জেতার রহস্য কী। তার টানা জয়ের পেছনে মানসিক শক্তির চেয়ে দক্ষতা বেশি- এমন কথা অনেকে বলে বেড়ালেও সে নিজে তা বিশ্বাস করে না। জেতার পেছনে তার নিবিড় অনুশীলনই মূলকথা। শৈশবে বাবার অনুমতি না মেলায় ঘরে আলু দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা খেলার সেই দিনগুলোর কথাই বলেছে। সবচেয়ে বড় কথা, মোসকনি কখনোই প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারানো বা জয়ের জন্য নয় বরং বাজি জেতার জন্য খেলা শুরু করত।

 

যে কোনো কঠিন জিনিস ও যুক্তির মাধ্যমে সমাধান খুঁজত সে

ক্রিপকের জন্ম ১৯৪০ সালের ১৩ নভেম্বর। ক্রিপকে গণিত, যুক্তিবিজ্ঞান, ভাষা ও অধিবিদ্যায় পারদর্শী। দার্শনিক হিসেবে তার সুনাম ছড়িয়ে গেছে সারা দুনিয়ায়। সবচেয়ে বড় কথা, যে কোনো কঠিন জিনিস ও যুক্তির মাধ্যমে সমাধান খুঁজত সে। শুধু নিজে নয় অন্যকেও এই সমাধানে আকৃষ্ট করার ক্ষমতা ছিল তার। একজন লজিশিয়ান হিসেবে হাইস্কুলে পড়াকালীনই ওই হাইস্কুলে শিক্ষকতা করার প্রস্তাব পেয়ে যান। কিন্তু মায়ের অমত থাকায় নিজের স্কুলে ছাত্রাবস্থায় শিক্ষকতার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিল সে। শৈশবেই তার মেধার অস্বাভাবিক বহির্প্রকাশ থেকে তার সহপাঠী ও প্রতিবেশীরা তাকে সমীহ করে চলত। স্কুল আর ইউনিভার্সিটিতে পড়া শেষ করে সে নিজের মেধা খাটায় তার প্রিয় বিষয়গুলোতে। পৃথিবীর সেরা দার্শনিকদের তালিকায় তিনি যেমন আছেন, তেমনি সমসাময়িক বিশ্বে যুক্তিবিজ্ঞান আর বিশেষায়িত প্রকরণ লজিকগুলো তার সেরা কাজ বলে সর্বজনবিদিত। তাই তো আজও তার যুক্তির গ্রহণযোগ্যতা বিকশিত হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা