শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৪

অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক ‘স্বর্ণ মন্দির’

নাফিসা বানু
প্রিন্ট ভার্সন
অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক ‘স্বর্ণ মন্দির’

ভ্রমণ এমন একটা আনন্দদায়ক বিষয় যা মন সতেজ করে তোলে। ভ্রমণে মানুষের মনের পরিবর্তনসহ শারীরিক পরিবর্তনও ঘটে কখনো কখনো। চিকিৎসকরাও অনেক সময় শরীর-স্বাস্থ্য ভালো করার জন্য বা বিষণ্নতা দূর করতে ভ্রমণের পরামর্শ দেন। আমি সব সময় বেড়াতে পছন্দ করতাম। আমার বিয়ের পর আমার স্বামীর একই রকম শখের কারণে আমার ভ্রমণের শখ আরও ভালোভাবে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে। আমার স্বামী সব সময় পছন্দ করেন পরিবারের কাছের মানুষগুলোকে নিয়ে একসঙ্গে ভ্রমণ করতে অথবা বেড়াতে যেতে। এতে তিনি মনে করেন মনের আনন্দ অনেক বেশি পাওয়া যায়।

২০২০ সালে আমি আমার স্বামী, বড় বোন এবং তার স্বামী, আমার বড় ভাই এবং আমার এক বন্ধু মিলে ঠিক করলাম আমরা পাঞ্জাবের অমৃতসর বেড়াতে যাব। উদ্যোগটা অবশ্য ছিল আমার স্বামীরই। অমৃতসরে দর্শনীয় বেশ কিছু ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে। ২০২০ সালের ১৯ মার্চ আমাদের বিমানের টিকিট হয়ে গেল দিল্লি পর্যন্ত। সেখান থেকে লোকাল ফ্লাইটে যাব অমৃতসর। তখন করোনার প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় সব ফ্লাইট প্রায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। এ অবস্থায় আমরা ভাবলাম এ সময় যদি যাই তবে আমাদের ফিরে আসা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। বাধ্য হয়ে যাত্রা বন্ধ করলাম। ২০২৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর আমার স্বামী বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন এবং কাকতালীয়ভাবে আমার চাকরিজীবনের অবসান হয় পরের দিনই অর্থাৎ ২৭ সেপ্টেম্বর। এর কিছুদিন পর ভারতের প্রধান বিচারপতির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিকে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। সম্মেলনটি ছিল ২৭-২৮ নভেম্বর, ২০২৩। ভারতের দিল্লি সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে অনুষ্ঠানটি হয়েছিল। তখন আমরা সবাই ভাবলাম আমার স্বামীর সঙ্গে দিল্লি পর্যন্ত গিয়ে সেখান থেকে অমৃতসর ঘুরে আসতে পারি। চাকরিরত অবস্থায় আমাদের (বেপজার কর্মকর্তাদের) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জিও বা সরকারি আদেশ নেওয়ার নিয়ম ছিল বাংলাদেশের বাইরের ভ্রমণের জন্য। কিন্তু অবসরে যাওয়ার কারণে এ ধরনের আর কোনো বাধ্যবাধকতা না থাকায় স্বামীর সফরসঙ্গী হিসেবে দিল্লি যাওয়ার  প্রস্তুতি নিই। ইতঃপূর্বে যারা আমাদের সফরসঙ্গী হিসেবে অমৃতসর যেতে চেয়েছিলেন তারাও পুনরায় আমাদের সফরসঙ্গী হতে আগ্রহ প্রকাশ করলেন।

আমরা ২৬ নভেম্বর দিল্লি পৌঁছালাম। সেখানে আমার স্বামীর সম্মেলন অনুষ্ঠান শেষে ২৯ নভেম্বর দুপুর ১২টার দিকে ইন্ডিগো বিমানযোগে পাঞ্জাবের অমৃতসরে পৌঁছালাম। সেখানে ২৯-৩০ নভেম্বর অবস্থান করে ১ ডিসেম্বর দেশে ফিরে আসি। অমৃতসর অবস্থানকালে সেখানকার ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলো আমরা দেখতে যাই। যেমন জালিয়ানওয়ালাবাগ, পার্টিশন মিউজিয়াম, ওয়াগা বর্ডার ও স্বর্ণ মন্দির। এর মধ্যে আমার প্রধান আকর্ষণ ছিল শিখ ধর্মাবলম্বীদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় পুণ্যস্থান ‘স্বর্ণ মন্দির’ ঘুরে দেখা। ২৯ নভেম্বর অমৃতসরে পৌঁছে সেদিনই আমরা বিকালে ভারতীয় অংশের পাঞ্জাবের অমৃতসর এবং পাকিস্তানের পাঞ্জাব অংশের শহর লাহোরের সীমান্তে ওয়াগা বর্ডারে ঘুরে আসি। এটিও একটি ঐতিহাসিক স্থান। দুই দেশের সৈনিকদের কুচকাওয়াজ হয় এখানে। তবে আজ ওয়াগা নিয়ে লিখব না, স্বর্ণ মন্দির নিয়ে লিখব বলে বসেছি।

পরদিন ৩০ নভেম্বর সকালে পার্টিশন মিউজিয়াম ও জালিয়ানওয়ালাবাগ পরিদর্শন করে চলে আসি স্বর্ণ মন্দিরে। আগেই আমাদের পরিদর্শনের কথা বলা থাকায় আমরা যখন সেখানে পৌঁছালাম সেখানকার কর্মকর্তারা আমাদের স্বাগত জানান। আমরা জানতে পারলাম স্বর্ণ মন্দিরে প্রবেশের আগে নারী-পুরুষ সবাইকে মাথা আবৃত বা আবরণ করে মন্দিরে প্রবেশ করতে হয়। আমি যেহেতু হিজাব পরি তাই আমার সমস্যা ছিল না। আমার বোন তার ওড়না দিয়ে মাথা ঢেকে নিল। আমার স্বামী, ভাই, বোনের স্বামী, বন্ধু ও অন্যরা সেখানের রীতি অনুযায়ী একটা গেরুয়া রঙের রুমাল মাথায় বেঁধে নিল এবং আমরা নিয়মানুযায়ী খালি পায়ে মন্দিরে প্রবেশ করলাম। জেনে খুব ভালো লাগল, যে কোনো ধর্মের যে কোনো গোত্রের মানুষ শিখদের পবিত্র স্থান স্বর্ণ মন্দিরে প্রবেশ করতে পারে। মন্দিরে ঢোকার মুখেই কিছু দূর গিয়ে দেখলাম মেঝের এক জায়গায় ঢালু এবং সেখানে পানির স্রোত বয়ে যাচ্ছে। সেখানকার রীতি অনুযায়ী আমরা সে পানিতে পা ভিজিয়ে নিয়ে একটু সামনে যেখানে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা আছে সেখানে হাত ধুয়ে তাদের ভাষ্যমতে পবিত্র হয়ে মন্দিরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলাম। মন্দিরে প্রবেশের পর সেখানে কর্মকর্তারা আমাদের তাদের অফিসরুমে বসার ব্যবস্থা করেন এবং মন্দিরের ইতিহাস সম্পর্কে আলোকপাত করেন। তারা আমাদের জানালেন, আমরা যদি মধ্যাহ্নভোজ করতে চাই তাহলে মন্দিরের লঙ্গরখানায় আমরা মধ্যাহ্নভোজ করতে পারি। আমরা সানন্দে সেই প্রস্তাব গ্রহণ করলাম। তারপর আমরা সবাই মিলে মন্দিরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলাম। বর্তমান মন্দিরটি মোট সাড়ে ৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে অবস্থিত। এর বিরাট স্থানজুড়ে এক প্রকা- জলাশয়ের ধারে ১৫০২ খ্রিস্টাব্দে শিখ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা গুরু নানক মন্দিরটি গড়ে তোলার কথা চিন্তা করেন। তিনি তখন জলাশয়টির নামকরণ করেন অমৃতসায়র। কথিত আছে, তখন থেকে এ শহরের নাম হয় অমৃতসর। পরে ১৫৮৮ খ্রিস্টাব্দে শ্রীগুরু অর্জুন সিং অমৃতসায়রের ধারে এ স্বর্ণ মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। জানা যায়, ষষ্ঠ গুরু হরগোবিন্দ সিংয়ের সময় ৪০০ কেজি সোনা দিয়ে মোড়ানো হয়েছিল মন্দিরের উপরিভাগ। কিন্তু আমাদের সঙ্গে যিনি গাইড হিসেবে ছিলেন স্বর্ণ মন্দিরের একজন কর্মকর্তা, তিনি জানালেন বর্তমানে মন্দিরের উপরিভাগ ১৬০ কেজি স্বর্ণ দিয়ে মোড়ানো আছে। ১৬০৪ খ্রিস্টাব্দে এ মন্দিরে শিখদের ধর্মগ্রন্থ হিসেবে পরিচিত ‘গ্রন্থ সাহিব’ স্থাপন করা হয়েছিল। মন্দিরের এ অংশের নাম হরবিন্দ সাহিব। এ হরবিন্দ সাহিবে ঢোকার পথ বা দরজা আছে চারদিকে চারটি। উল্লেখ্য, জাতিধর্মবর্ণনির্বিশেষে সবার অবারিত প্রবেশের জন্য এ চারটি দরজা নির্মাণ করা হয়েছিল বলে জানা যায়। চারটি বড় দরজা বিশিষ্ট একটি ঘর। ঘরটিতে প্রবেশের পথটি খুব যে প্রশস্ত তা নয়। হাজার হাজার মানুষ এ সরু পথ দিয়েই মন্দিরের সেই ঘরটিতে প্রবেশ করছে। সব বয়সের মানুষ লাইন ধরে মন্দিরের ঘরটিতে একে একে প্রবেশ করছে। উল্লেখ করার মতো এই যে, সেখানে কোনো ধাক্কাধাক্কি বা কোলাহল ছিল না। কে কার আগে বা পরে ঘরটিতে প্রবেশ করবে সে প্রতিযোগিতাও ছিল না। শান্ত ও সুন্দর পরিবেশের মধ্য দিয়ে একে একে লোকজন সেই কক্ষে প্রবেশ করছে। আমরা যেহেতু সেখানকার মেহমান সেহেতু আমাদের সাধারণ প্রবেশপথের পাশে আরেকটি সরু পথ দিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো মন্দিরের সেই কক্ষটিতে। সেই ঘরের ভিতর দেখলাম ‘গুরু গ্রন্থ সাহিব’ একটা সুন্দর কারুকাজ করা চাদরের নিচে অবস্থান করছেন। ঘরটি খুব ছোটও না আবার বড়ও না, মাঝারি আকারের। তার দুই পাশে দুজন বসে বিরাট আকারের পাখা নাড়াচ্ছেন। একজন বয়স্ক মানুষ বসে পাঠ করছেন। পাশে বসে কিছু পুরুষ ও মহিলা ধর্মীয় সংগীত পরিবেশন করছেন। সেখানে একটি সুন্দর পরিবেশ অনুভব করলাম। পুরো মেঝে জুড়ে ছিল মোটা কার্পেট, দেয়ালে ছিল মনোমুগ্ধকর কারুকাজ। দর্শনার্থীরা এক দরজা দিয়ে ঢুকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে অন্য দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। সুন্দর শান্ত একটা পরিবেশ। মন্দিরের ঘরটি থেকে বেরিয়ে দেখলাম নালার মতো একটা ঢালু জায়গায় পানির ধারা বয়ে যাচ্ছে। দর্শনার্থীরা সেখান থেকে পানি নিয়ে পবিত্র হিসেবে পান করছে। সেখান থেকে আমরা হেঁটে লঙ্গরখানার দিকে মধ্যাহ্নভোজের উদ্দেশ্যে অগ্রসর হলাম। সামনে যেতেই দেখলাম বিরাট এক হাঁড়িতে করে একজন ঘিয়ে ভাজা মুগের ডালের হালুয়া প্রসাদ হিসেবে বিতরণ করছেন। সেই হালুয়াটা দুই হাত পেতে নেওয়ার নিয়ম এবং সবাই সেটা দুই হাত পেতেই গ্রহণ করছে। আরও কিছুদূর যেতে চোখে পড়ল একটা বিরাট গাছ। সে গাছের নাম আমার জানা হয়নি। জানলাম গাছটা ১৬৮৮ সালে রোপণ করা হয়েছিল। গাছটি পরিচর্যাপূর্বক টিকিয়ে রাখার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরা আসেন। দেখলাম ভক্তরা মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে গাছটি প্রণাম করছে এবং সেখানে তারা ইচ্ছাপূরণের জন্য মানত করছে।

এরপর আমরা ঢুকলাম লঙ্গরখানায়। লঙ্গরখানায় গিয়ে আমি অভিভূত। হাজার হাজার মহিলা-পুরুষ মাটিতে বসে আহার গ্রহণ করছে। আহার গ্রহণের সময় তারা বারবার সতর্ক করছে যেন খাবার সময় সবার মাথা আবৃত থাকে। আমরা সবাই বসে পড়লাম মাটিতে। এরপর খাবার পরিবেশন করা হলো। খাবারের মধ্যে ছিল রুটি, সবজি, পায়েস, ভাত ও ডাল। এ লঙ্গরখানা নিরামিষভোজীদের জন্য। জানতে পারলাম প্রতিদিন ৭০ থেকে ৮০ হাজার লোক এখানে আহার গ্রহণ করে থাকে। সাপ্তাহিক ছুটি ও অন্যান্য বন্ধের দিন এখানে দ্বিগুণ পরিমাণে লোক আহার গ্রহণ করে। এ লঙ্গরখানা থেকে কোনো ক্ষুধার্ত মানুষ না খেয়ে ফেরত যায় না। প্রত্যেককে গরম খাবার পরিবেশন করা হয়। কী হিন্দু কী মুসলিম কী বৌদ্ধ সব জাতিধর্মবর্ণের লোক এখানে আহার গ্রহণ করতে পারে। সেখানে কে কোন ধর্মের লোক কেউ প্রশ্নই করে না। জানা গেল ইতঃপূর্বে ভারতসহ পৃথিবীর বহু দেশের রাষ্ট্রনায়ক এ লঙ্গরখানায় খাবার গ্রহণ করেছেন মেঝেতে বসেই। এমনও জানতে পারলাম, অমৃতসর শহরের কিছু দরিদ্র মানুষ আছে যারা নিয়মিত দুই বেলা এখানে আহার গ্রহণ করে থাকে। লঙ্গরখানাটি কখনো বন্ধ থাকে না। রাতদিন খাবার পরিবেশন করা হয়। এখানে যারা রান্নাবান্নার সঙ্গে জড়িত বা কুটা-বাছা করছে, এ ছাড়া আরও অনেকে আছে যারা প্লেট-বাসন ধোয়ার কাজে লিপ্ত এবং যারা খাবার পরিবেশন করছে সবাই বেশির ভাগ স্বেচ্ছাসেবী, যারা মন্দির পরিদর্শনের জন্য আসে। কী সুন্দরভাবে খাবার পরিবেশন করছে এবং সঙ্গে সঙ্গে প্লেট ধুয়ে আবার খাবার পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। রান্নার কাজ চলমান। মনে হচ্ছে সবাই যন্ত্রের মতো কাজ করে যাচ্ছে। কোনো হইচই নেই, কারও কোনো তদারকি নেই। সবাই নিজ ইচ্ছায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ অভিজ্ঞতা ভোলার নয়।

স্বর্ণ মন্দিরে এসে অনুভব করলাম এটা বিশ্বভ্রাতৃত্বের একটি স্থান। সব ধর্মের প্রতি আমাদের সবার শ্রদ্ধাশীল থাকা উচিত। আমাদের মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিদায় হজের সময় ভাষণে উল্লেখ করেছিলেন, ‘হে মানবজাতি, ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করবে না।’ আমাদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন শরিফে উল্লেখ আছে, ‘তোমাদের জন্য তোমাদের দীন এবং আমার জন্য আমার দীন’ (সুরা-১০৯, আয়াত-৬) অর্থাৎ যার যার ধর্ম তার তার কাছে। এ ছাড়া পবিত্র কোরআনে এমনও কয়েকটি আয়াত রয়েছে, যেখানে উল্লেখ করা আছে ইসলাম অন্যের ধর্মের প্রতি সহনশীল। আমরা কেন ধর্ম নিয়ে এত বাড়াবাড়ি করি? অন্যের ধর্মের প্রতি আমরা কেন শ্রদ্ধাশীল হতে পারি না? আমাদের এ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে আমরা সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হব।  রাষ্ট্র আমাদের সংবিধানের মাধ্যমে তা নির্ধারণ করে দিয়েছে। যার যার ধর্মচর্চা সে সে করবে। আমি অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হলে কি আমার ধর্ম পালন করা হবে না? আমি একজন মুসলমান। আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করি, হজ পালন করেছি। চেষ্টা করি ধর্মের বিভিন্ন আমল পালন করতে। তাই বলে কি আমি অন্য ধর্মের লোকের সঙ্গে মিশব না? তাদের ধর্মচর্চায় বাধা দেব?

আমাদের মনের প্রশস্ততা বৃদ্ধি করতে হবে। একজন মানুষকে আরেকজন মানুষকে আপন করে নিতে হবে। আমি মন্দির বা অন্য কোনো ধর্মের পবিত্র স্থানে গেলে কি আমার ধর্মের প্রতি অসম্মান হয়ে যাবে? আমার ধর্মকে অন্য ধর্মাবলম্বীরা তখনই সম্মান করবে যখন অন্যের ধর্মের প্রতি আমি শ্রদ্ধাশীল হব।  আমি অন্য ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র স্থানে প্রবেশ করে তাদের মতো করে হয়তো প্রার্থনা করব না, আমি আমার ধর্মের নির্দেশই মেনে চলব কিন্তু তাই বলে কি অন্য ধর্মের নিয়মকানুন রীতিনীতি জানা যাবে না? পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই, আমরা ইসলাম ধর্মাবলম্বী হয়েও শিখদের ধর্মীয় পবিত্র স্থান স্বর্ণ মন্দিরে যখন প্রবেশ করি তাদের মধ্যে কোনো অসন্তুষ্টি বা বিরাগ দেখলাম না। তারা আন্তরিকতার সঙ্গে আমাদের বরণ করে মন্দিরের সব স্থানে নিয়ে গেলেন এবং ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখালেন। সত্যি আমি শিখ ধর্মাবলম্বীদের আন্তরিকতায় মুগ্ধ। বিশ্বভ্রাতৃত্বের এ স্থান ‘স্বর্ণ মন্দির’ অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক হিসেবে বিরাজ করছে বলে আমি মনে করি। আসুন আমরা সবাই শিখ ধর্মাবলম্বীদের মতো সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হই। আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের মনের এ প্রশস্ততা আরও বৃদ্ধি করুন। আমরা যেন মানুষকে মানুষ হিসেবে শ্রদ্ধা করি, ভালোবাসি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সেই তৌফিক দান করুন।

 

লেখক : সাবেক সদস্য (অর্থ), নির্বাহী বোর্ড

বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ

এই বিভাগের আরও খবর
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কখন থেকে সানগ্লাস
কখন থেকে সানগ্লাস
জিন্স কাহন
জিন্স কাহন
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
সর্বশেষ খবর
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে