শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৪

অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক ‘স্বর্ণ মন্দির’

নাফিসা বানু
প্রিন্ট ভার্সন
অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক ‘স্বর্ণ মন্দির’

ভ্রমণ এমন একটা আনন্দদায়ক বিষয় যা মন সতেজ করে তোলে। ভ্রমণে মানুষের মনের পরিবর্তনসহ শারীরিক পরিবর্তনও ঘটে কখনো কখনো। চিকিৎসকরাও অনেক সময় শরীর-স্বাস্থ্য ভালো করার জন্য বা বিষণ্নতা দূর করতে ভ্রমণের পরামর্শ দেন। আমি সব সময় বেড়াতে পছন্দ করতাম। আমার বিয়ের পর আমার স্বামীর একই রকম শখের কারণে আমার ভ্রমণের শখ আরও ভালোভাবে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে। আমার স্বামী সব সময় পছন্দ করেন পরিবারের কাছের মানুষগুলোকে নিয়ে একসঙ্গে ভ্রমণ করতে অথবা বেড়াতে যেতে। এতে তিনি মনে করেন মনের আনন্দ অনেক বেশি পাওয়া যায়।

২০২০ সালে আমি আমার স্বামী, বড় বোন এবং তার স্বামী, আমার বড় ভাই এবং আমার এক বন্ধু মিলে ঠিক করলাম আমরা পাঞ্জাবের অমৃতসর বেড়াতে যাব। উদ্যোগটা অবশ্য ছিল আমার স্বামীরই। অমৃতসরে দর্শনীয় বেশ কিছু ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে। ২০২০ সালের ১৯ মার্চ আমাদের বিমানের টিকিট হয়ে গেল দিল্লি পর্যন্ত। সেখান থেকে লোকাল ফ্লাইটে যাব অমৃতসর। তখন করোনার প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় সব ফ্লাইট প্রায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। এ অবস্থায় আমরা ভাবলাম এ সময় যদি যাই তবে আমাদের ফিরে আসা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। বাধ্য হয়ে যাত্রা বন্ধ করলাম। ২০২৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর আমার স্বামী বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন এবং কাকতালীয়ভাবে আমার চাকরিজীবনের অবসান হয় পরের দিনই অর্থাৎ ২৭ সেপ্টেম্বর। এর কিছুদিন পর ভারতের প্রধান বিচারপতির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিকে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। সম্মেলনটি ছিল ২৭-২৮ নভেম্বর, ২০২৩। ভারতের দিল্লি সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে অনুষ্ঠানটি হয়েছিল। তখন আমরা সবাই ভাবলাম আমার স্বামীর সঙ্গে দিল্লি পর্যন্ত গিয়ে সেখান থেকে অমৃতসর ঘুরে আসতে পারি। চাকরিরত অবস্থায় আমাদের (বেপজার কর্মকর্তাদের) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জিও বা সরকারি আদেশ নেওয়ার নিয়ম ছিল বাংলাদেশের বাইরের ভ্রমণের জন্য। কিন্তু অবসরে যাওয়ার কারণে এ ধরনের আর কোনো বাধ্যবাধকতা না থাকায় স্বামীর সফরসঙ্গী হিসেবে দিল্লি যাওয়ার  প্রস্তুতি নিই। ইতঃপূর্বে যারা আমাদের সফরসঙ্গী হিসেবে অমৃতসর যেতে চেয়েছিলেন তারাও পুনরায় আমাদের সফরসঙ্গী হতে আগ্রহ প্রকাশ করলেন।

আমরা ২৬ নভেম্বর দিল্লি পৌঁছালাম। সেখানে আমার স্বামীর সম্মেলন অনুষ্ঠান শেষে ২৯ নভেম্বর দুপুর ১২টার দিকে ইন্ডিগো বিমানযোগে পাঞ্জাবের অমৃতসরে পৌঁছালাম। সেখানে ২৯-৩০ নভেম্বর অবস্থান করে ১ ডিসেম্বর দেশে ফিরে আসি। অমৃতসর অবস্থানকালে সেখানকার ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলো আমরা দেখতে যাই। যেমন জালিয়ানওয়ালাবাগ, পার্টিশন মিউজিয়াম, ওয়াগা বর্ডার ও স্বর্ণ মন্দির। এর মধ্যে আমার প্রধান আকর্ষণ ছিল শিখ ধর্মাবলম্বীদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় পুণ্যস্থান ‘স্বর্ণ মন্দির’ ঘুরে দেখা। ২৯ নভেম্বর অমৃতসরে পৌঁছে সেদিনই আমরা বিকালে ভারতীয় অংশের পাঞ্জাবের অমৃতসর এবং পাকিস্তানের পাঞ্জাব অংশের শহর লাহোরের সীমান্তে ওয়াগা বর্ডারে ঘুরে আসি। এটিও একটি ঐতিহাসিক স্থান। দুই দেশের সৈনিকদের কুচকাওয়াজ হয় এখানে। তবে আজ ওয়াগা নিয়ে লিখব না, স্বর্ণ মন্দির নিয়ে লিখব বলে বসেছি।

পরদিন ৩০ নভেম্বর সকালে পার্টিশন মিউজিয়াম ও জালিয়ানওয়ালাবাগ পরিদর্শন করে চলে আসি স্বর্ণ মন্দিরে। আগেই আমাদের পরিদর্শনের কথা বলা থাকায় আমরা যখন সেখানে পৌঁছালাম সেখানকার কর্মকর্তারা আমাদের স্বাগত জানান। আমরা জানতে পারলাম স্বর্ণ মন্দিরে প্রবেশের আগে নারী-পুরুষ সবাইকে মাথা আবৃত বা আবরণ করে মন্দিরে প্রবেশ করতে হয়। আমি যেহেতু হিজাব পরি তাই আমার সমস্যা ছিল না। আমার বোন তার ওড়না দিয়ে মাথা ঢেকে নিল। আমার স্বামী, ভাই, বোনের স্বামী, বন্ধু ও অন্যরা সেখানের রীতি অনুযায়ী একটা গেরুয়া রঙের রুমাল মাথায় বেঁধে নিল এবং আমরা নিয়মানুযায়ী খালি পায়ে মন্দিরে প্রবেশ করলাম। জেনে খুব ভালো লাগল, যে কোনো ধর্মের যে কোনো গোত্রের মানুষ শিখদের পবিত্র স্থান স্বর্ণ মন্দিরে প্রবেশ করতে পারে। মন্দিরে ঢোকার মুখেই কিছু দূর গিয়ে দেখলাম মেঝের এক জায়গায় ঢালু এবং সেখানে পানির স্রোত বয়ে যাচ্ছে। সেখানকার রীতি অনুযায়ী আমরা সে পানিতে পা ভিজিয়ে নিয়ে একটু সামনে যেখানে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা আছে সেখানে হাত ধুয়ে তাদের ভাষ্যমতে পবিত্র হয়ে মন্দিরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলাম। মন্দিরে প্রবেশের পর সেখানে কর্মকর্তারা আমাদের তাদের অফিসরুমে বসার ব্যবস্থা করেন এবং মন্দিরের ইতিহাস সম্পর্কে আলোকপাত করেন। তারা আমাদের জানালেন, আমরা যদি মধ্যাহ্নভোজ করতে চাই তাহলে মন্দিরের লঙ্গরখানায় আমরা মধ্যাহ্নভোজ করতে পারি। আমরা সানন্দে সেই প্রস্তাব গ্রহণ করলাম। তারপর আমরা সবাই মিলে মন্দিরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলাম। বর্তমান মন্দিরটি মোট সাড়ে ৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে অবস্থিত। এর বিরাট স্থানজুড়ে এক প্রকা- জলাশয়ের ধারে ১৫০২ খ্রিস্টাব্দে শিখ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা গুরু নানক মন্দিরটি গড়ে তোলার কথা চিন্তা করেন। তিনি তখন জলাশয়টির নামকরণ করেন অমৃতসায়র। কথিত আছে, তখন থেকে এ শহরের নাম হয় অমৃতসর। পরে ১৫৮৮ খ্রিস্টাব্দে শ্রীগুরু অর্জুন সিং অমৃতসায়রের ধারে এ স্বর্ণ মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। জানা যায়, ষষ্ঠ গুরু হরগোবিন্দ সিংয়ের সময় ৪০০ কেজি সোনা দিয়ে মোড়ানো হয়েছিল মন্দিরের উপরিভাগ। কিন্তু আমাদের সঙ্গে যিনি গাইড হিসেবে ছিলেন স্বর্ণ মন্দিরের একজন কর্মকর্তা, তিনি জানালেন বর্তমানে মন্দিরের উপরিভাগ ১৬০ কেজি স্বর্ণ দিয়ে মোড়ানো আছে। ১৬০৪ খ্রিস্টাব্দে এ মন্দিরে শিখদের ধর্মগ্রন্থ হিসেবে পরিচিত ‘গ্রন্থ সাহিব’ স্থাপন করা হয়েছিল। মন্দিরের এ অংশের নাম হরবিন্দ সাহিব। এ হরবিন্দ সাহিবে ঢোকার পথ বা দরজা আছে চারদিকে চারটি। উল্লেখ্য, জাতিধর্মবর্ণনির্বিশেষে সবার অবারিত প্রবেশের জন্য এ চারটি দরজা নির্মাণ করা হয়েছিল বলে জানা যায়। চারটি বড় দরজা বিশিষ্ট একটি ঘর। ঘরটিতে প্রবেশের পথটি খুব যে প্রশস্ত তা নয়। হাজার হাজার মানুষ এ সরু পথ দিয়েই মন্দিরের সেই ঘরটিতে প্রবেশ করছে। সব বয়সের মানুষ লাইন ধরে মন্দিরের ঘরটিতে একে একে প্রবেশ করছে। উল্লেখ করার মতো এই যে, সেখানে কোনো ধাক্কাধাক্কি বা কোলাহল ছিল না। কে কার আগে বা পরে ঘরটিতে প্রবেশ করবে সে প্রতিযোগিতাও ছিল না। শান্ত ও সুন্দর পরিবেশের মধ্য দিয়ে একে একে লোকজন সেই কক্ষে প্রবেশ করছে। আমরা যেহেতু সেখানকার মেহমান সেহেতু আমাদের সাধারণ প্রবেশপথের পাশে আরেকটি সরু পথ দিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো মন্দিরের সেই কক্ষটিতে। সেই ঘরের ভিতর দেখলাম ‘গুরু গ্রন্থ সাহিব’ একটা সুন্দর কারুকাজ করা চাদরের নিচে অবস্থান করছেন। ঘরটি খুব ছোটও না আবার বড়ও না, মাঝারি আকারের। তার দুই পাশে দুজন বসে বিরাট আকারের পাখা নাড়াচ্ছেন। একজন বয়স্ক মানুষ বসে পাঠ করছেন। পাশে বসে কিছু পুরুষ ও মহিলা ধর্মীয় সংগীত পরিবেশন করছেন। সেখানে একটি সুন্দর পরিবেশ অনুভব করলাম। পুরো মেঝে জুড়ে ছিল মোটা কার্পেট, দেয়ালে ছিল মনোমুগ্ধকর কারুকাজ। দর্শনার্থীরা এক দরজা দিয়ে ঢুকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে অন্য দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। সুন্দর শান্ত একটা পরিবেশ। মন্দিরের ঘরটি থেকে বেরিয়ে দেখলাম নালার মতো একটা ঢালু জায়গায় পানির ধারা বয়ে যাচ্ছে। দর্শনার্থীরা সেখান থেকে পানি নিয়ে পবিত্র হিসেবে পান করছে। সেখান থেকে আমরা হেঁটে লঙ্গরখানার দিকে মধ্যাহ্নভোজের উদ্দেশ্যে অগ্রসর হলাম। সামনে যেতেই দেখলাম বিরাট এক হাঁড়িতে করে একজন ঘিয়ে ভাজা মুগের ডালের হালুয়া প্রসাদ হিসেবে বিতরণ করছেন। সেই হালুয়াটা দুই হাত পেতে নেওয়ার নিয়ম এবং সবাই সেটা দুই হাত পেতেই গ্রহণ করছে। আরও কিছুদূর যেতে চোখে পড়ল একটা বিরাট গাছ। সে গাছের নাম আমার জানা হয়নি। জানলাম গাছটা ১৬৮৮ সালে রোপণ করা হয়েছিল। গাছটি পরিচর্যাপূর্বক টিকিয়ে রাখার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরা আসেন। দেখলাম ভক্তরা মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে গাছটি প্রণাম করছে এবং সেখানে তারা ইচ্ছাপূরণের জন্য মানত করছে।

এরপর আমরা ঢুকলাম লঙ্গরখানায়। লঙ্গরখানায় গিয়ে আমি অভিভূত। হাজার হাজার মহিলা-পুরুষ মাটিতে বসে আহার গ্রহণ করছে। আহার গ্রহণের সময় তারা বারবার সতর্ক করছে যেন খাবার সময় সবার মাথা আবৃত থাকে। আমরা সবাই বসে পড়লাম মাটিতে। এরপর খাবার পরিবেশন করা হলো। খাবারের মধ্যে ছিল রুটি, সবজি, পায়েস, ভাত ও ডাল। এ লঙ্গরখানা নিরামিষভোজীদের জন্য। জানতে পারলাম প্রতিদিন ৭০ থেকে ৮০ হাজার লোক এখানে আহার গ্রহণ করে থাকে। সাপ্তাহিক ছুটি ও অন্যান্য বন্ধের দিন এখানে দ্বিগুণ পরিমাণে লোক আহার গ্রহণ করে। এ লঙ্গরখানা থেকে কোনো ক্ষুধার্ত মানুষ না খেয়ে ফেরত যায় না। প্রত্যেককে গরম খাবার পরিবেশন করা হয়। কী হিন্দু কী মুসলিম কী বৌদ্ধ সব জাতিধর্মবর্ণের লোক এখানে আহার গ্রহণ করতে পারে। সেখানে কে কোন ধর্মের লোক কেউ প্রশ্নই করে না। জানা গেল ইতঃপূর্বে ভারতসহ পৃথিবীর বহু দেশের রাষ্ট্রনায়ক এ লঙ্গরখানায় খাবার গ্রহণ করেছেন মেঝেতে বসেই। এমনও জানতে পারলাম, অমৃতসর শহরের কিছু দরিদ্র মানুষ আছে যারা নিয়মিত দুই বেলা এখানে আহার গ্রহণ করে থাকে। লঙ্গরখানাটি কখনো বন্ধ থাকে না। রাতদিন খাবার পরিবেশন করা হয়। এখানে যারা রান্নাবান্নার সঙ্গে জড়িত বা কুটা-বাছা করছে, এ ছাড়া আরও অনেকে আছে যারা প্লেট-বাসন ধোয়ার কাজে লিপ্ত এবং যারা খাবার পরিবেশন করছে সবাই বেশির ভাগ স্বেচ্ছাসেবী, যারা মন্দির পরিদর্শনের জন্য আসে। কী সুন্দরভাবে খাবার পরিবেশন করছে এবং সঙ্গে সঙ্গে প্লেট ধুয়ে আবার খাবার পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। রান্নার কাজ চলমান। মনে হচ্ছে সবাই যন্ত্রের মতো কাজ করে যাচ্ছে। কোনো হইচই নেই, কারও কোনো তদারকি নেই। সবাই নিজ ইচ্ছায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ অভিজ্ঞতা ভোলার নয়।

স্বর্ণ মন্দিরে এসে অনুভব করলাম এটা বিশ্বভ্রাতৃত্বের একটি স্থান। সব ধর্মের প্রতি আমাদের সবার শ্রদ্ধাশীল থাকা উচিত। আমাদের মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিদায় হজের সময় ভাষণে উল্লেখ করেছিলেন, ‘হে মানবজাতি, ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করবে না।’ আমাদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন শরিফে উল্লেখ আছে, ‘তোমাদের জন্য তোমাদের দীন এবং আমার জন্য আমার দীন’ (সুরা-১০৯, আয়াত-৬) অর্থাৎ যার যার ধর্ম তার তার কাছে। এ ছাড়া পবিত্র কোরআনে এমনও কয়েকটি আয়াত রয়েছে, যেখানে উল্লেখ করা আছে ইসলাম অন্যের ধর্মের প্রতি সহনশীল। আমরা কেন ধর্ম নিয়ে এত বাড়াবাড়ি করি? অন্যের ধর্মের প্রতি আমরা কেন শ্রদ্ধাশীল হতে পারি না? আমাদের এ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে আমরা সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হব।  রাষ্ট্র আমাদের সংবিধানের মাধ্যমে তা নির্ধারণ করে দিয়েছে। যার যার ধর্মচর্চা সে সে করবে। আমি অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হলে কি আমার ধর্ম পালন করা হবে না? আমি একজন মুসলমান। আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করি, হজ পালন করেছি। চেষ্টা করি ধর্মের বিভিন্ন আমল পালন করতে। তাই বলে কি আমি অন্য ধর্মের লোকের সঙ্গে মিশব না? তাদের ধর্মচর্চায় বাধা দেব?

আমাদের মনের প্রশস্ততা বৃদ্ধি করতে হবে। একজন মানুষকে আরেকজন মানুষকে আপন করে নিতে হবে। আমি মন্দির বা অন্য কোনো ধর্মের পবিত্র স্থানে গেলে কি আমার ধর্মের প্রতি অসম্মান হয়ে যাবে? আমার ধর্মকে অন্য ধর্মাবলম্বীরা তখনই সম্মান করবে যখন অন্যের ধর্মের প্রতি আমি শ্রদ্ধাশীল হব।  আমি অন্য ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র স্থানে প্রবেশ করে তাদের মতো করে হয়তো প্রার্থনা করব না, আমি আমার ধর্মের নির্দেশই মেনে চলব কিন্তু তাই বলে কি অন্য ধর্মের নিয়মকানুন রীতিনীতি জানা যাবে না? পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই, আমরা ইসলাম ধর্মাবলম্বী হয়েও শিখদের ধর্মীয় পবিত্র স্থান স্বর্ণ মন্দিরে যখন প্রবেশ করি তাদের মধ্যে কোনো অসন্তুষ্টি বা বিরাগ দেখলাম না। তারা আন্তরিকতার সঙ্গে আমাদের বরণ করে মন্দিরের সব স্থানে নিয়ে গেলেন এবং ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখালেন। সত্যি আমি শিখ ধর্মাবলম্বীদের আন্তরিকতায় মুগ্ধ। বিশ্বভ্রাতৃত্বের এ স্থান ‘স্বর্ণ মন্দির’ অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক হিসেবে বিরাজ করছে বলে আমি মনে করি। আসুন আমরা সবাই শিখ ধর্মাবলম্বীদের মতো সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হই। আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের মনের এ প্রশস্ততা আরও বৃদ্ধি করুন। আমরা যেন মানুষকে মানুষ হিসেবে শ্রদ্ধা করি, ভালোবাসি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সেই তৌফিক দান করুন।

 

লেখক : সাবেক সদস্য (অর্থ), নির্বাহী বোর্ড

বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা