শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৪

অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক ‘স্বর্ণ মন্দির’

নাফিসা বানু
প্রিন্ট ভার্সন
অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক ‘স্বর্ণ মন্দির’

ভ্রমণ এমন একটা আনন্দদায়ক বিষয় যা মন সতেজ করে তোলে। ভ্রমণে মানুষের মনের পরিবর্তনসহ শারীরিক পরিবর্তনও ঘটে কখনো কখনো। চিকিৎসকরাও অনেক সময় শরীর-স্বাস্থ্য ভালো করার জন্য বা বিষণ্নতা দূর করতে ভ্রমণের পরামর্শ দেন। আমি সব সময় বেড়াতে পছন্দ করতাম। আমার বিয়ের পর আমার স্বামীর একই রকম শখের কারণে আমার ভ্রমণের শখ আরও ভালোভাবে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে। আমার স্বামী সব সময় পছন্দ করেন পরিবারের কাছের মানুষগুলোকে নিয়ে একসঙ্গে ভ্রমণ করতে অথবা বেড়াতে যেতে। এতে তিনি মনে করেন মনের আনন্দ অনেক বেশি পাওয়া যায়।

২০২০ সালে আমি আমার স্বামী, বড় বোন এবং তার স্বামী, আমার বড় ভাই এবং আমার এক বন্ধু মিলে ঠিক করলাম আমরা পাঞ্জাবের অমৃতসর বেড়াতে যাব। উদ্যোগটা অবশ্য ছিল আমার স্বামীরই। অমৃতসরে দর্শনীয় বেশ কিছু ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে। ২০২০ সালের ১৯ মার্চ আমাদের বিমানের টিকিট হয়ে গেল দিল্লি পর্যন্ত। সেখান থেকে লোকাল ফ্লাইটে যাব অমৃতসর। তখন করোনার প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় সব ফ্লাইট প্রায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। এ অবস্থায় আমরা ভাবলাম এ সময় যদি যাই তবে আমাদের ফিরে আসা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। বাধ্য হয়ে যাত্রা বন্ধ করলাম। ২০২৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর আমার স্বামী বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন এবং কাকতালীয়ভাবে আমার চাকরিজীবনের অবসান হয় পরের দিনই অর্থাৎ ২৭ সেপ্টেম্বর। এর কিছুদিন পর ভারতের প্রধান বিচারপতির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিকে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। সম্মেলনটি ছিল ২৭-২৮ নভেম্বর, ২০২৩। ভারতের দিল্লি সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে অনুষ্ঠানটি হয়েছিল। তখন আমরা সবাই ভাবলাম আমার স্বামীর সঙ্গে দিল্লি পর্যন্ত গিয়ে সেখান থেকে অমৃতসর ঘুরে আসতে পারি। চাকরিরত অবস্থায় আমাদের (বেপজার কর্মকর্তাদের) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জিও বা সরকারি আদেশ নেওয়ার নিয়ম ছিল বাংলাদেশের বাইরের ভ্রমণের জন্য। কিন্তু অবসরে যাওয়ার কারণে এ ধরনের আর কোনো বাধ্যবাধকতা না থাকায় স্বামীর সফরসঙ্গী হিসেবে দিল্লি যাওয়ার  প্রস্তুতি নিই। ইতঃপূর্বে যারা আমাদের সফরসঙ্গী হিসেবে অমৃতসর যেতে চেয়েছিলেন তারাও পুনরায় আমাদের সফরসঙ্গী হতে আগ্রহ প্রকাশ করলেন।

আমরা ২৬ নভেম্বর দিল্লি পৌঁছালাম। সেখানে আমার স্বামীর সম্মেলন অনুষ্ঠান শেষে ২৯ নভেম্বর দুপুর ১২টার দিকে ইন্ডিগো বিমানযোগে পাঞ্জাবের অমৃতসরে পৌঁছালাম। সেখানে ২৯-৩০ নভেম্বর অবস্থান করে ১ ডিসেম্বর দেশে ফিরে আসি। অমৃতসর অবস্থানকালে সেখানকার ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলো আমরা দেখতে যাই। যেমন জালিয়ানওয়ালাবাগ, পার্টিশন মিউজিয়াম, ওয়াগা বর্ডার ও স্বর্ণ মন্দির। এর মধ্যে আমার প্রধান আকর্ষণ ছিল শিখ ধর্মাবলম্বীদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় পুণ্যস্থান ‘স্বর্ণ মন্দির’ ঘুরে দেখা। ২৯ নভেম্বর অমৃতসরে পৌঁছে সেদিনই আমরা বিকালে ভারতীয় অংশের পাঞ্জাবের অমৃতসর এবং পাকিস্তানের পাঞ্জাব অংশের শহর লাহোরের সীমান্তে ওয়াগা বর্ডারে ঘুরে আসি। এটিও একটি ঐতিহাসিক স্থান। দুই দেশের সৈনিকদের কুচকাওয়াজ হয় এখানে। তবে আজ ওয়াগা নিয়ে লিখব না, স্বর্ণ মন্দির নিয়ে লিখব বলে বসেছি।

পরদিন ৩০ নভেম্বর সকালে পার্টিশন মিউজিয়াম ও জালিয়ানওয়ালাবাগ পরিদর্শন করে চলে আসি স্বর্ণ মন্দিরে। আগেই আমাদের পরিদর্শনের কথা বলা থাকায় আমরা যখন সেখানে পৌঁছালাম সেখানকার কর্মকর্তারা আমাদের স্বাগত জানান। আমরা জানতে পারলাম স্বর্ণ মন্দিরে প্রবেশের আগে নারী-পুরুষ সবাইকে মাথা আবৃত বা আবরণ করে মন্দিরে প্রবেশ করতে হয়। আমি যেহেতু হিজাব পরি তাই আমার সমস্যা ছিল না। আমার বোন তার ওড়না দিয়ে মাথা ঢেকে নিল। আমার স্বামী, ভাই, বোনের স্বামী, বন্ধু ও অন্যরা সেখানের রীতি অনুযায়ী একটা গেরুয়া রঙের রুমাল মাথায় বেঁধে নিল এবং আমরা নিয়মানুযায়ী খালি পায়ে মন্দিরে প্রবেশ করলাম। জেনে খুব ভালো লাগল, যে কোনো ধর্মের যে কোনো গোত্রের মানুষ শিখদের পবিত্র স্থান স্বর্ণ মন্দিরে প্রবেশ করতে পারে। মন্দিরে ঢোকার মুখেই কিছু দূর গিয়ে দেখলাম মেঝের এক জায়গায় ঢালু এবং সেখানে পানির স্রোত বয়ে যাচ্ছে। সেখানকার রীতি অনুযায়ী আমরা সে পানিতে পা ভিজিয়ে নিয়ে একটু সামনে যেখানে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা আছে সেখানে হাত ধুয়ে তাদের ভাষ্যমতে পবিত্র হয়ে মন্দিরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলাম। মন্দিরে প্রবেশের পর সেখানে কর্মকর্তারা আমাদের তাদের অফিসরুমে বসার ব্যবস্থা করেন এবং মন্দিরের ইতিহাস সম্পর্কে আলোকপাত করেন। তারা আমাদের জানালেন, আমরা যদি মধ্যাহ্নভোজ করতে চাই তাহলে মন্দিরের লঙ্গরখানায় আমরা মধ্যাহ্নভোজ করতে পারি। আমরা সানন্দে সেই প্রস্তাব গ্রহণ করলাম। তারপর আমরা সবাই মিলে মন্দিরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলাম। বর্তমান মন্দিরটি মোট সাড়ে ৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে অবস্থিত। এর বিরাট স্থানজুড়ে এক প্রকা- জলাশয়ের ধারে ১৫০২ খ্রিস্টাব্দে শিখ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা গুরু নানক মন্দিরটি গড়ে তোলার কথা চিন্তা করেন। তিনি তখন জলাশয়টির নামকরণ করেন অমৃতসায়র। কথিত আছে, তখন থেকে এ শহরের নাম হয় অমৃতসর। পরে ১৫৮৮ খ্রিস্টাব্দে শ্রীগুরু অর্জুন সিং অমৃতসায়রের ধারে এ স্বর্ণ মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। জানা যায়, ষষ্ঠ গুরু হরগোবিন্দ সিংয়ের সময় ৪০০ কেজি সোনা দিয়ে মোড়ানো হয়েছিল মন্দিরের উপরিভাগ। কিন্তু আমাদের সঙ্গে যিনি গাইড হিসেবে ছিলেন স্বর্ণ মন্দিরের একজন কর্মকর্তা, তিনি জানালেন বর্তমানে মন্দিরের উপরিভাগ ১৬০ কেজি স্বর্ণ দিয়ে মোড়ানো আছে। ১৬০৪ খ্রিস্টাব্দে এ মন্দিরে শিখদের ধর্মগ্রন্থ হিসেবে পরিচিত ‘গ্রন্থ সাহিব’ স্থাপন করা হয়েছিল। মন্দিরের এ অংশের নাম হরবিন্দ সাহিব। এ হরবিন্দ সাহিবে ঢোকার পথ বা দরজা আছে চারদিকে চারটি। উল্লেখ্য, জাতিধর্মবর্ণনির্বিশেষে সবার অবারিত প্রবেশের জন্য এ চারটি দরজা নির্মাণ করা হয়েছিল বলে জানা যায়। চারটি বড় দরজা বিশিষ্ট একটি ঘর। ঘরটিতে প্রবেশের পথটি খুব যে প্রশস্ত তা নয়। হাজার হাজার মানুষ এ সরু পথ দিয়েই মন্দিরের সেই ঘরটিতে প্রবেশ করছে। সব বয়সের মানুষ লাইন ধরে মন্দিরের ঘরটিতে একে একে প্রবেশ করছে। উল্লেখ করার মতো এই যে, সেখানে কোনো ধাক্কাধাক্কি বা কোলাহল ছিল না। কে কার আগে বা পরে ঘরটিতে প্রবেশ করবে সে প্রতিযোগিতাও ছিল না। শান্ত ও সুন্দর পরিবেশের মধ্য দিয়ে একে একে লোকজন সেই কক্ষে প্রবেশ করছে। আমরা যেহেতু সেখানকার মেহমান সেহেতু আমাদের সাধারণ প্রবেশপথের পাশে আরেকটি সরু পথ দিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো মন্দিরের সেই কক্ষটিতে। সেই ঘরের ভিতর দেখলাম ‘গুরু গ্রন্থ সাহিব’ একটা সুন্দর কারুকাজ করা চাদরের নিচে অবস্থান করছেন। ঘরটি খুব ছোটও না আবার বড়ও না, মাঝারি আকারের। তার দুই পাশে দুজন বসে বিরাট আকারের পাখা নাড়াচ্ছেন। একজন বয়স্ক মানুষ বসে পাঠ করছেন। পাশে বসে কিছু পুরুষ ও মহিলা ধর্মীয় সংগীত পরিবেশন করছেন। সেখানে একটি সুন্দর পরিবেশ অনুভব করলাম। পুরো মেঝে জুড়ে ছিল মোটা কার্পেট, দেয়ালে ছিল মনোমুগ্ধকর কারুকাজ। দর্শনার্থীরা এক দরজা দিয়ে ঢুকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে অন্য দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। সুন্দর শান্ত একটা পরিবেশ। মন্দিরের ঘরটি থেকে বেরিয়ে দেখলাম নালার মতো একটা ঢালু জায়গায় পানির ধারা বয়ে যাচ্ছে। দর্শনার্থীরা সেখান থেকে পানি নিয়ে পবিত্র হিসেবে পান করছে। সেখান থেকে আমরা হেঁটে লঙ্গরখানার দিকে মধ্যাহ্নভোজের উদ্দেশ্যে অগ্রসর হলাম। সামনে যেতেই দেখলাম বিরাট এক হাঁড়িতে করে একজন ঘিয়ে ভাজা মুগের ডালের হালুয়া প্রসাদ হিসেবে বিতরণ করছেন। সেই হালুয়াটা দুই হাত পেতে নেওয়ার নিয়ম এবং সবাই সেটা দুই হাত পেতেই গ্রহণ করছে। আরও কিছুদূর যেতে চোখে পড়ল একটা বিরাট গাছ। সে গাছের নাম আমার জানা হয়নি। জানলাম গাছটা ১৬৮৮ সালে রোপণ করা হয়েছিল। গাছটি পরিচর্যাপূর্বক টিকিয়ে রাখার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরা আসেন। দেখলাম ভক্তরা মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে গাছটি প্রণাম করছে এবং সেখানে তারা ইচ্ছাপূরণের জন্য মানত করছে।

এরপর আমরা ঢুকলাম লঙ্গরখানায়। লঙ্গরখানায় গিয়ে আমি অভিভূত। হাজার হাজার মহিলা-পুরুষ মাটিতে বসে আহার গ্রহণ করছে। আহার গ্রহণের সময় তারা বারবার সতর্ক করছে যেন খাবার সময় সবার মাথা আবৃত থাকে। আমরা সবাই বসে পড়লাম মাটিতে। এরপর খাবার পরিবেশন করা হলো। খাবারের মধ্যে ছিল রুটি, সবজি, পায়েস, ভাত ও ডাল। এ লঙ্গরখানা নিরামিষভোজীদের জন্য। জানতে পারলাম প্রতিদিন ৭০ থেকে ৮০ হাজার লোক এখানে আহার গ্রহণ করে থাকে। সাপ্তাহিক ছুটি ও অন্যান্য বন্ধের দিন এখানে দ্বিগুণ পরিমাণে লোক আহার গ্রহণ করে। এ লঙ্গরখানা থেকে কোনো ক্ষুধার্ত মানুষ না খেয়ে ফেরত যায় না। প্রত্যেককে গরম খাবার পরিবেশন করা হয়। কী হিন্দু কী মুসলিম কী বৌদ্ধ সব জাতিধর্মবর্ণের লোক এখানে আহার গ্রহণ করতে পারে। সেখানে কে কোন ধর্মের লোক কেউ প্রশ্নই করে না। জানা গেল ইতঃপূর্বে ভারতসহ পৃথিবীর বহু দেশের রাষ্ট্রনায়ক এ লঙ্গরখানায় খাবার গ্রহণ করেছেন মেঝেতে বসেই। এমনও জানতে পারলাম, অমৃতসর শহরের কিছু দরিদ্র মানুষ আছে যারা নিয়মিত দুই বেলা এখানে আহার গ্রহণ করে থাকে। লঙ্গরখানাটি কখনো বন্ধ থাকে না। রাতদিন খাবার পরিবেশন করা হয়। এখানে যারা রান্নাবান্নার সঙ্গে জড়িত বা কুটা-বাছা করছে, এ ছাড়া আরও অনেকে আছে যারা প্লেট-বাসন ধোয়ার কাজে লিপ্ত এবং যারা খাবার পরিবেশন করছে সবাই বেশির ভাগ স্বেচ্ছাসেবী, যারা মন্দির পরিদর্শনের জন্য আসে। কী সুন্দরভাবে খাবার পরিবেশন করছে এবং সঙ্গে সঙ্গে প্লেট ধুয়ে আবার খাবার পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। রান্নার কাজ চলমান। মনে হচ্ছে সবাই যন্ত্রের মতো কাজ করে যাচ্ছে। কোনো হইচই নেই, কারও কোনো তদারকি নেই। সবাই নিজ ইচ্ছায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ অভিজ্ঞতা ভোলার নয়।

স্বর্ণ মন্দিরে এসে অনুভব করলাম এটা বিশ্বভ্রাতৃত্বের একটি স্থান। সব ধর্মের প্রতি আমাদের সবার শ্রদ্ধাশীল থাকা উচিত। আমাদের মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিদায় হজের সময় ভাষণে উল্লেখ করেছিলেন, ‘হে মানবজাতি, ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করবে না।’ আমাদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন শরিফে উল্লেখ আছে, ‘তোমাদের জন্য তোমাদের দীন এবং আমার জন্য আমার দীন’ (সুরা-১০৯, আয়াত-৬) অর্থাৎ যার যার ধর্ম তার তার কাছে। এ ছাড়া পবিত্র কোরআনে এমনও কয়েকটি আয়াত রয়েছে, যেখানে উল্লেখ করা আছে ইসলাম অন্যের ধর্মের প্রতি সহনশীল। আমরা কেন ধর্ম নিয়ে এত বাড়াবাড়ি করি? অন্যের ধর্মের প্রতি আমরা কেন শ্রদ্ধাশীল হতে পারি না? আমাদের এ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে আমরা সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হব।  রাষ্ট্র আমাদের সংবিধানের মাধ্যমে তা নির্ধারণ করে দিয়েছে। যার যার ধর্মচর্চা সে সে করবে। আমি অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হলে কি আমার ধর্ম পালন করা হবে না? আমি একজন মুসলমান। আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করি, হজ পালন করেছি। চেষ্টা করি ধর্মের বিভিন্ন আমল পালন করতে। তাই বলে কি আমি অন্য ধর্মের লোকের সঙ্গে মিশব না? তাদের ধর্মচর্চায় বাধা দেব?

আমাদের মনের প্রশস্ততা বৃদ্ধি করতে হবে। একজন মানুষকে আরেকজন মানুষকে আপন করে নিতে হবে। আমি মন্দির বা অন্য কোনো ধর্মের পবিত্র স্থানে গেলে কি আমার ধর্মের প্রতি অসম্মান হয়ে যাবে? আমার ধর্মকে অন্য ধর্মাবলম্বীরা তখনই সম্মান করবে যখন অন্যের ধর্মের প্রতি আমি শ্রদ্ধাশীল হব।  আমি অন্য ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র স্থানে প্রবেশ করে তাদের মতো করে হয়তো প্রার্থনা করব না, আমি আমার ধর্মের নির্দেশই মেনে চলব কিন্তু তাই বলে কি অন্য ধর্মের নিয়মকানুন রীতিনীতি জানা যাবে না? পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই, আমরা ইসলাম ধর্মাবলম্বী হয়েও শিখদের ধর্মীয় পবিত্র স্থান স্বর্ণ মন্দিরে যখন প্রবেশ করি তাদের মধ্যে কোনো অসন্তুষ্টি বা বিরাগ দেখলাম না। তারা আন্তরিকতার সঙ্গে আমাদের বরণ করে মন্দিরের সব স্থানে নিয়ে গেলেন এবং ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখালেন। সত্যি আমি শিখ ধর্মাবলম্বীদের আন্তরিকতায় মুগ্ধ। বিশ্বভ্রাতৃত্বের এ স্থান ‘স্বর্ণ মন্দির’ অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক হিসেবে বিরাজ করছে বলে আমি মনে করি। আসুন আমরা সবাই শিখ ধর্মাবলম্বীদের মতো সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হই। আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের মনের এ প্রশস্ততা আরও বৃদ্ধি করুন। আমরা যেন মানুষকে মানুষ হিসেবে শ্রদ্ধা করি, ভালোবাসি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সেই তৌফিক দান করুন।

 

লেখক : সাবেক সদস্য (অর্থ), নির্বাহী বোর্ড

বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর