শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৪

অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক ‘স্বর্ণ মন্দির’

নাফিসা বানু
প্রিন্ট ভার্সন
অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক ‘স্বর্ণ মন্দির’

ভ্রমণ এমন একটা আনন্দদায়ক বিষয় যা মন সতেজ করে তোলে। ভ্রমণে মানুষের মনের পরিবর্তনসহ শারীরিক পরিবর্তনও ঘটে কখনো কখনো। চিকিৎসকরাও অনেক সময় শরীর-স্বাস্থ্য ভালো করার জন্য বা বিষণ্নতা দূর করতে ভ্রমণের পরামর্শ দেন। আমি সব সময় বেড়াতে পছন্দ করতাম। আমার বিয়ের পর আমার স্বামীর একই রকম শখের কারণে আমার ভ্রমণের শখ আরও ভালোভাবে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে। আমার স্বামী সব সময় পছন্দ করেন পরিবারের কাছের মানুষগুলোকে নিয়ে একসঙ্গে ভ্রমণ করতে অথবা বেড়াতে যেতে। এতে তিনি মনে করেন মনের আনন্দ অনেক বেশি পাওয়া যায়।

২০২০ সালে আমি আমার স্বামী, বড় বোন এবং তার স্বামী, আমার বড় ভাই এবং আমার এক বন্ধু মিলে ঠিক করলাম আমরা পাঞ্জাবের অমৃতসর বেড়াতে যাব। উদ্যোগটা অবশ্য ছিল আমার স্বামীরই। অমৃতসরে দর্শনীয় বেশ কিছু ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে। ২০২০ সালের ১৯ মার্চ আমাদের বিমানের টিকিট হয়ে গেল দিল্লি পর্যন্ত। সেখান থেকে লোকাল ফ্লাইটে যাব অমৃতসর। তখন করোনার প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় সব ফ্লাইট প্রায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। এ অবস্থায় আমরা ভাবলাম এ সময় যদি যাই তবে আমাদের ফিরে আসা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। বাধ্য হয়ে যাত্রা বন্ধ করলাম। ২০২৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর আমার স্বামী বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন এবং কাকতালীয়ভাবে আমার চাকরিজীবনের অবসান হয় পরের দিনই অর্থাৎ ২৭ সেপ্টেম্বর। এর কিছুদিন পর ভারতের প্রধান বিচারপতির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিকে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। সম্মেলনটি ছিল ২৭-২৮ নভেম্বর, ২০২৩। ভারতের দিল্লি সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে অনুষ্ঠানটি হয়েছিল। তখন আমরা সবাই ভাবলাম আমার স্বামীর সঙ্গে দিল্লি পর্যন্ত গিয়ে সেখান থেকে অমৃতসর ঘুরে আসতে পারি। চাকরিরত অবস্থায় আমাদের (বেপজার কর্মকর্তাদের) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জিও বা সরকারি আদেশ নেওয়ার নিয়ম ছিল বাংলাদেশের বাইরের ভ্রমণের জন্য। কিন্তু অবসরে যাওয়ার কারণে এ ধরনের আর কোনো বাধ্যবাধকতা না থাকায় স্বামীর সফরসঙ্গী হিসেবে দিল্লি যাওয়ার  প্রস্তুতি নিই। ইতঃপূর্বে যারা আমাদের সফরসঙ্গী হিসেবে অমৃতসর যেতে চেয়েছিলেন তারাও পুনরায় আমাদের সফরসঙ্গী হতে আগ্রহ প্রকাশ করলেন।

আমরা ২৬ নভেম্বর দিল্লি পৌঁছালাম। সেখানে আমার স্বামীর সম্মেলন অনুষ্ঠান শেষে ২৯ নভেম্বর দুপুর ১২টার দিকে ইন্ডিগো বিমানযোগে পাঞ্জাবের অমৃতসরে পৌঁছালাম। সেখানে ২৯-৩০ নভেম্বর অবস্থান করে ১ ডিসেম্বর দেশে ফিরে আসি। অমৃতসর অবস্থানকালে সেখানকার ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলো আমরা দেখতে যাই। যেমন জালিয়ানওয়ালাবাগ, পার্টিশন মিউজিয়াম, ওয়াগা বর্ডার ও স্বর্ণ মন্দির। এর মধ্যে আমার প্রধান আকর্ষণ ছিল শিখ ধর্মাবলম্বীদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় পুণ্যস্থান ‘স্বর্ণ মন্দির’ ঘুরে দেখা। ২৯ নভেম্বর অমৃতসরে পৌঁছে সেদিনই আমরা বিকালে ভারতীয় অংশের পাঞ্জাবের অমৃতসর এবং পাকিস্তানের পাঞ্জাব অংশের শহর লাহোরের সীমান্তে ওয়াগা বর্ডারে ঘুরে আসি। এটিও একটি ঐতিহাসিক স্থান। দুই দেশের সৈনিকদের কুচকাওয়াজ হয় এখানে। তবে আজ ওয়াগা নিয়ে লিখব না, স্বর্ণ মন্দির নিয়ে লিখব বলে বসেছি।

পরদিন ৩০ নভেম্বর সকালে পার্টিশন মিউজিয়াম ও জালিয়ানওয়ালাবাগ পরিদর্শন করে চলে আসি স্বর্ণ মন্দিরে। আগেই আমাদের পরিদর্শনের কথা বলা থাকায় আমরা যখন সেখানে পৌঁছালাম সেখানকার কর্মকর্তারা আমাদের স্বাগত জানান। আমরা জানতে পারলাম স্বর্ণ মন্দিরে প্রবেশের আগে নারী-পুরুষ সবাইকে মাথা আবৃত বা আবরণ করে মন্দিরে প্রবেশ করতে হয়। আমি যেহেতু হিজাব পরি তাই আমার সমস্যা ছিল না। আমার বোন তার ওড়না দিয়ে মাথা ঢেকে নিল। আমার স্বামী, ভাই, বোনের স্বামী, বন্ধু ও অন্যরা সেখানের রীতি অনুযায়ী একটা গেরুয়া রঙের রুমাল মাথায় বেঁধে নিল এবং আমরা নিয়মানুযায়ী খালি পায়ে মন্দিরে প্রবেশ করলাম। জেনে খুব ভালো লাগল, যে কোনো ধর্মের যে কোনো গোত্রের মানুষ শিখদের পবিত্র স্থান স্বর্ণ মন্দিরে প্রবেশ করতে পারে। মন্দিরে ঢোকার মুখেই কিছু দূর গিয়ে দেখলাম মেঝের এক জায়গায় ঢালু এবং সেখানে পানির স্রোত বয়ে যাচ্ছে। সেখানকার রীতি অনুযায়ী আমরা সে পানিতে পা ভিজিয়ে নিয়ে একটু সামনে যেখানে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা আছে সেখানে হাত ধুয়ে তাদের ভাষ্যমতে পবিত্র হয়ে মন্দিরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলাম। মন্দিরে প্রবেশের পর সেখানে কর্মকর্তারা আমাদের তাদের অফিসরুমে বসার ব্যবস্থা করেন এবং মন্দিরের ইতিহাস সম্পর্কে আলোকপাত করেন। তারা আমাদের জানালেন, আমরা যদি মধ্যাহ্নভোজ করতে চাই তাহলে মন্দিরের লঙ্গরখানায় আমরা মধ্যাহ্নভোজ করতে পারি। আমরা সানন্দে সেই প্রস্তাব গ্রহণ করলাম। তারপর আমরা সবাই মিলে মন্দিরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলাম। বর্তমান মন্দিরটি মোট সাড়ে ৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে অবস্থিত। এর বিরাট স্থানজুড়ে এক প্রকা- জলাশয়ের ধারে ১৫০২ খ্রিস্টাব্দে শিখ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা গুরু নানক মন্দিরটি গড়ে তোলার কথা চিন্তা করেন। তিনি তখন জলাশয়টির নামকরণ করেন অমৃতসায়র। কথিত আছে, তখন থেকে এ শহরের নাম হয় অমৃতসর। পরে ১৫৮৮ খ্রিস্টাব্দে শ্রীগুরু অর্জুন সিং অমৃতসায়রের ধারে এ স্বর্ণ মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। জানা যায়, ষষ্ঠ গুরু হরগোবিন্দ সিংয়ের সময় ৪০০ কেজি সোনা দিয়ে মোড়ানো হয়েছিল মন্দিরের উপরিভাগ। কিন্তু আমাদের সঙ্গে যিনি গাইড হিসেবে ছিলেন স্বর্ণ মন্দিরের একজন কর্মকর্তা, তিনি জানালেন বর্তমানে মন্দিরের উপরিভাগ ১৬০ কেজি স্বর্ণ দিয়ে মোড়ানো আছে। ১৬০৪ খ্রিস্টাব্দে এ মন্দিরে শিখদের ধর্মগ্রন্থ হিসেবে পরিচিত ‘গ্রন্থ সাহিব’ স্থাপন করা হয়েছিল। মন্দিরের এ অংশের নাম হরবিন্দ সাহিব। এ হরবিন্দ সাহিবে ঢোকার পথ বা দরজা আছে চারদিকে চারটি। উল্লেখ্য, জাতিধর্মবর্ণনির্বিশেষে সবার অবারিত প্রবেশের জন্য এ চারটি দরজা নির্মাণ করা হয়েছিল বলে জানা যায়। চারটি বড় দরজা বিশিষ্ট একটি ঘর। ঘরটিতে প্রবেশের পথটি খুব যে প্রশস্ত তা নয়। হাজার হাজার মানুষ এ সরু পথ দিয়েই মন্দিরের সেই ঘরটিতে প্রবেশ করছে। সব বয়সের মানুষ লাইন ধরে মন্দিরের ঘরটিতে একে একে প্রবেশ করছে। উল্লেখ করার মতো এই যে, সেখানে কোনো ধাক্কাধাক্কি বা কোলাহল ছিল না। কে কার আগে বা পরে ঘরটিতে প্রবেশ করবে সে প্রতিযোগিতাও ছিল না। শান্ত ও সুন্দর পরিবেশের মধ্য দিয়ে একে একে লোকজন সেই কক্ষে প্রবেশ করছে। আমরা যেহেতু সেখানকার মেহমান সেহেতু আমাদের সাধারণ প্রবেশপথের পাশে আরেকটি সরু পথ দিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো মন্দিরের সেই কক্ষটিতে। সেই ঘরের ভিতর দেখলাম ‘গুরু গ্রন্থ সাহিব’ একটা সুন্দর কারুকাজ করা চাদরের নিচে অবস্থান করছেন। ঘরটি খুব ছোটও না আবার বড়ও না, মাঝারি আকারের। তার দুই পাশে দুজন বসে বিরাট আকারের পাখা নাড়াচ্ছেন। একজন বয়স্ক মানুষ বসে পাঠ করছেন। পাশে বসে কিছু পুরুষ ও মহিলা ধর্মীয় সংগীত পরিবেশন করছেন। সেখানে একটি সুন্দর পরিবেশ অনুভব করলাম। পুরো মেঝে জুড়ে ছিল মোটা কার্পেট, দেয়ালে ছিল মনোমুগ্ধকর কারুকাজ। দর্শনার্থীরা এক দরজা দিয়ে ঢুকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে অন্য দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। সুন্দর শান্ত একটা পরিবেশ। মন্দিরের ঘরটি থেকে বেরিয়ে দেখলাম নালার মতো একটা ঢালু জায়গায় পানির ধারা বয়ে যাচ্ছে। দর্শনার্থীরা সেখান থেকে পানি নিয়ে পবিত্র হিসেবে পান করছে। সেখান থেকে আমরা হেঁটে লঙ্গরখানার দিকে মধ্যাহ্নভোজের উদ্দেশ্যে অগ্রসর হলাম। সামনে যেতেই দেখলাম বিরাট এক হাঁড়িতে করে একজন ঘিয়ে ভাজা মুগের ডালের হালুয়া প্রসাদ হিসেবে বিতরণ করছেন। সেই হালুয়াটা দুই হাত পেতে নেওয়ার নিয়ম এবং সবাই সেটা দুই হাত পেতেই গ্রহণ করছে। আরও কিছুদূর যেতে চোখে পড়ল একটা বিরাট গাছ। সে গাছের নাম আমার জানা হয়নি। জানলাম গাছটা ১৬৮৮ সালে রোপণ করা হয়েছিল। গাছটি পরিচর্যাপূর্বক টিকিয়ে রাখার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরা আসেন। দেখলাম ভক্তরা মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে গাছটি প্রণাম করছে এবং সেখানে তারা ইচ্ছাপূরণের জন্য মানত করছে।

এরপর আমরা ঢুকলাম লঙ্গরখানায়। লঙ্গরখানায় গিয়ে আমি অভিভূত। হাজার হাজার মহিলা-পুরুষ মাটিতে বসে আহার গ্রহণ করছে। আহার গ্রহণের সময় তারা বারবার সতর্ক করছে যেন খাবার সময় সবার মাথা আবৃত থাকে। আমরা সবাই বসে পড়লাম মাটিতে। এরপর খাবার পরিবেশন করা হলো। খাবারের মধ্যে ছিল রুটি, সবজি, পায়েস, ভাত ও ডাল। এ লঙ্গরখানা নিরামিষভোজীদের জন্য। জানতে পারলাম প্রতিদিন ৭০ থেকে ৮০ হাজার লোক এখানে আহার গ্রহণ করে থাকে। সাপ্তাহিক ছুটি ও অন্যান্য বন্ধের দিন এখানে দ্বিগুণ পরিমাণে লোক আহার গ্রহণ করে। এ লঙ্গরখানা থেকে কোনো ক্ষুধার্ত মানুষ না খেয়ে ফেরত যায় না। প্রত্যেককে গরম খাবার পরিবেশন করা হয়। কী হিন্দু কী মুসলিম কী বৌদ্ধ সব জাতিধর্মবর্ণের লোক এখানে আহার গ্রহণ করতে পারে। সেখানে কে কোন ধর্মের লোক কেউ প্রশ্নই করে না। জানা গেল ইতঃপূর্বে ভারতসহ পৃথিবীর বহু দেশের রাষ্ট্রনায়ক এ লঙ্গরখানায় খাবার গ্রহণ করেছেন মেঝেতে বসেই। এমনও জানতে পারলাম, অমৃতসর শহরের কিছু দরিদ্র মানুষ আছে যারা নিয়মিত দুই বেলা এখানে আহার গ্রহণ করে থাকে। লঙ্গরখানাটি কখনো বন্ধ থাকে না। রাতদিন খাবার পরিবেশন করা হয়। এখানে যারা রান্নাবান্নার সঙ্গে জড়িত বা কুটা-বাছা করছে, এ ছাড়া আরও অনেকে আছে যারা প্লেট-বাসন ধোয়ার কাজে লিপ্ত এবং যারা খাবার পরিবেশন করছে সবাই বেশির ভাগ স্বেচ্ছাসেবী, যারা মন্দির পরিদর্শনের জন্য আসে। কী সুন্দরভাবে খাবার পরিবেশন করছে এবং সঙ্গে সঙ্গে প্লেট ধুয়ে আবার খাবার পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। রান্নার কাজ চলমান। মনে হচ্ছে সবাই যন্ত্রের মতো কাজ করে যাচ্ছে। কোনো হইচই নেই, কারও কোনো তদারকি নেই। সবাই নিজ ইচ্ছায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ অভিজ্ঞতা ভোলার নয়।

স্বর্ণ মন্দিরে এসে অনুভব করলাম এটা বিশ্বভ্রাতৃত্বের একটি স্থান। সব ধর্মের প্রতি আমাদের সবার শ্রদ্ধাশীল থাকা উচিত। আমাদের মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিদায় হজের সময় ভাষণে উল্লেখ করেছিলেন, ‘হে মানবজাতি, ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করবে না।’ আমাদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন শরিফে উল্লেখ আছে, ‘তোমাদের জন্য তোমাদের দীন এবং আমার জন্য আমার দীন’ (সুরা-১০৯, আয়াত-৬) অর্থাৎ যার যার ধর্ম তার তার কাছে। এ ছাড়া পবিত্র কোরআনে এমনও কয়েকটি আয়াত রয়েছে, যেখানে উল্লেখ করা আছে ইসলাম অন্যের ধর্মের প্রতি সহনশীল। আমরা কেন ধর্ম নিয়ে এত বাড়াবাড়ি করি? অন্যের ধর্মের প্রতি আমরা কেন শ্রদ্ধাশীল হতে পারি না? আমাদের এ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে আমরা সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হব।  রাষ্ট্র আমাদের সংবিধানের মাধ্যমে তা নির্ধারণ করে দিয়েছে। যার যার ধর্মচর্চা সে সে করবে। আমি অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হলে কি আমার ধর্ম পালন করা হবে না? আমি একজন মুসলমান। আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করি, হজ পালন করেছি। চেষ্টা করি ধর্মের বিভিন্ন আমল পালন করতে। তাই বলে কি আমি অন্য ধর্মের লোকের সঙ্গে মিশব না? তাদের ধর্মচর্চায় বাধা দেব?

আমাদের মনের প্রশস্ততা বৃদ্ধি করতে হবে। একজন মানুষকে আরেকজন মানুষকে আপন করে নিতে হবে। আমি মন্দির বা অন্য কোনো ধর্মের পবিত্র স্থানে গেলে কি আমার ধর্মের প্রতি অসম্মান হয়ে যাবে? আমার ধর্মকে অন্য ধর্মাবলম্বীরা তখনই সম্মান করবে যখন অন্যের ধর্মের প্রতি আমি শ্রদ্ধাশীল হব।  আমি অন্য ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র স্থানে প্রবেশ করে তাদের মতো করে হয়তো প্রার্থনা করব না, আমি আমার ধর্মের নির্দেশই মেনে চলব কিন্তু তাই বলে কি অন্য ধর্মের নিয়মকানুন রীতিনীতি জানা যাবে না? পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই, আমরা ইসলাম ধর্মাবলম্বী হয়েও শিখদের ধর্মীয় পবিত্র স্থান স্বর্ণ মন্দিরে যখন প্রবেশ করি তাদের মধ্যে কোনো অসন্তুষ্টি বা বিরাগ দেখলাম না। তারা আন্তরিকতার সঙ্গে আমাদের বরণ করে মন্দিরের সব স্থানে নিয়ে গেলেন এবং ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখালেন। সত্যি আমি শিখ ধর্মাবলম্বীদের আন্তরিকতায় মুগ্ধ। বিশ্বভ্রাতৃত্বের এ স্থান ‘স্বর্ণ মন্দির’ অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক হিসেবে বিরাজ করছে বলে আমি মনে করি। আসুন আমরা সবাই শিখ ধর্মাবলম্বীদের মতো সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হই। আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের মনের এ প্রশস্ততা আরও বৃদ্ধি করুন। আমরা যেন মানুষকে মানুষ হিসেবে শ্রদ্ধা করি, ভালোবাসি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সেই তৌফিক দান করুন।

 

লেখক : সাবেক সদস্য (অর্থ), নির্বাহী বোর্ড

বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

৪৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন