শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৪

অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক ‘স্বর্ণ মন্দির’

নাফিসা বানু
প্রিন্ট ভার্সন
অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক ‘স্বর্ণ মন্দির’

ভ্রমণ এমন একটা আনন্দদায়ক বিষয় যা মন সতেজ করে তোলে। ভ্রমণে মানুষের মনের পরিবর্তনসহ শারীরিক পরিবর্তনও ঘটে কখনো কখনো। চিকিৎসকরাও অনেক সময় শরীর-স্বাস্থ্য ভালো করার জন্য বা বিষণ্নতা দূর করতে ভ্রমণের পরামর্শ দেন। আমি সব সময় বেড়াতে পছন্দ করতাম। আমার বিয়ের পর আমার স্বামীর একই রকম শখের কারণে আমার ভ্রমণের শখ আরও ভালোভাবে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে। আমার স্বামী সব সময় পছন্দ করেন পরিবারের কাছের মানুষগুলোকে নিয়ে একসঙ্গে ভ্রমণ করতে অথবা বেড়াতে যেতে। এতে তিনি মনে করেন মনের আনন্দ অনেক বেশি পাওয়া যায়।

২০২০ সালে আমি আমার স্বামী, বড় বোন এবং তার স্বামী, আমার বড় ভাই এবং আমার এক বন্ধু মিলে ঠিক করলাম আমরা পাঞ্জাবের অমৃতসর বেড়াতে যাব। উদ্যোগটা অবশ্য ছিল আমার স্বামীরই। অমৃতসরে দর্শনীয় বেশ কিছু ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে। ২০২০ সালের ১৯ মার্চ আমাদের বিমানের টিকিট হয়ে গেল দিল্লি পর্যন্ত। সেখান থেকে লোকাল ফ্লাইটে যাব অমৃতসর। তখন করোনার প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় সব ফ্লাইট প্রায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। এ অবস্থায় আমরা ভাবলাম এ সময় যদি যাই তবে আমাদের ফিরে আসা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। বাধ্য হয়ে যাত্রা বন্ধ করলাম। ২০২৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর আমার স্বামী বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন এবং কাকতালীয়ভাবে আমার চাকরিজীবনের অবসান হয় পরের দিনই অর্থাৎ ২৭ সেপ্টেম্বর। এর কিছুদিন পর ভারতের প্রধান বিচারপতির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিকে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। সম্মেলনটি ছিল ২৭-২৮ নভেম্বর, ২০২৩। ভারতের দিল্লি সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে অনুষ্ঠানটি হয়েছিল। তখন আমরা সবাই ভাবলাম আমার স্বামীর সঙ্গে দিল্লি পর্যন্ত গিয়ে সেখান থেকে অমৃতসর ঘুরে আসতে পারি। চাকরিরত অবস্থায় আমাদের (বেপজার কর্মকর্তাদের) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জিও বা সরকারি আদেশ নেওয়ার নিয়ম ছিল বাংলাদেশের বাইরের ভ্রমণের জন্য। কিন্তু অবসরে যাওয়ার কারণে এ ধরনের আর কোনো বাধ্যবাধকতা না থাকায় স্বামীর সফরসঙ্গী হিসেবে দিল্লি যাওয়ার  প্রস্তুতি নিই। ইতঃপূর্বে যারা আমাদের সফরসঙ্গী হিসেবে অমৃতসর যেতে চেয়েছিলেন তারাও পুনরায় আমাদের সফরসঙ্গী হতে আগ্রহ প্রকাশ করলেন।

আমরা ২৬ নভেম্বর দিল্লি পৌঁছালাম। সেখানে আমার স্বামীর সম্মেলন অনুষ্ঠান শেষে ২৯ নভেম্বর দুপুর ১২টার দিকে ইন্ডিগো বিমানযোগে পাঞ্জাবের অমৃতসরে পৌঁছালাম। সেখানে ২৯-৩০ নভেম্বর অবস্থান করে ১ ডিসেম্বর দেশে ফিরে আসি। অমৃতসর অবস্থানকালে সেখানকার ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলো আমরা দেখতে যাই। যেমন জালিয়ানওয়ালাবাগ, পার্টিশন মিউজিয়াম, ওয়াগা বর্ডার ও স্বর্ণ মন্দির। এর মধ্যে আমার প্রধান আকর্ষণ ছিল শিখ ধর্মাবলম্বীদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় পুণ্যস্থান ‘স্বর্ণ মন্দির’ ঘুরে দেখা। ২৯ নভেম্বর অমৃতসরে পৌঁছে সেদিনই আমরা বিকালে ভারতীয় অংশের পাঞ্জাবের অমৃতসর এবং পাকিস্তানের পাঞ্জাব অংশের শহর লাহোরের সীমান্তে ওয়াগা বর্ডারে ঘুরে আসি। এটিও একটি ঐতিহাসিক স্থান। দুই দেশের সৈনিকদের কুচকাওয়াজ হয় এখানে। তবে আজ ওয়াগা নিয়ে লিখব না, স্বর্ণ মন্দির নিয়ে লিখব বলে বসেছি।

পরদিন ৩০ নভেম্বর সকালে পার্টিশন মিউজিয়াম ও জালিয়ানওয়ালাবাগ পরিদর্শন করে চলে আসি স্বর্ণ মন্দিরে। আগেই আমাদের পরিদর্শনের কথা বলা থাকায় আমরা যখন সেখানে পৌঁছালাম সেখানকার কর্মকর্তারা আমাদের স্বাগত জানান। আমরা জানতে পারলাম স্বর্ণ মন্দিরে প্রবেশের আগে নারী-পুরুষ সবাইকে মাথা আবৃত বা আবরণ করে মন্দিরে প্রবেশ করতে হয়। আমি যেহেতু হিজাব পরি তাই আমার সমস্যা ছিল না। আমার বোন তার ওড়না দিয়ে মাথা ঢেকে নিল। আমার স্বামী, ভাই, বোনের স্বামী, বন্ধু ও অন্যরা সেখানের রীতি অনুযায়ী একটা গেরুয়া রঙের রুমাল মাথায় বেঁধে নিল এবং আমরা নিয়মানুযায়ী খালি পায়ে মন্দিরে প্রবেশ করলাম। জেনে খুব ভালো লাগল, যে কোনো ধর্মের যে কোনো গোত্রের মানুষ শিখদের পবিত্র স্থান স্বর্ণ মন্দিরে প্রবেশ করতে পারে। মন্দিরে ঢোকার মুখেই কিছু দূর গিয়ে দেখলাম মেঝের এক জায়গায় ঢালু এবং সেখানে পানির স্রোত বয়ে যাচ্ছে। সেখানকার রীতি অনুযায়ী আমরা সে পানিতে পা ভিজিয়ে নিয়ে একটু সামনে যেখানে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা আছে সেখানে হাত ধুয়ে তাদের ভাষ্যমতে পবিত্র হয়ে মন্দিরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলাম। মন্দিরে প্রবেশের পর সেখানে কর্মকর্তারা আমাদের তাদের অফিসরুমে বসার ব্যবস্থা করেন এবং মন্দিরের ইতিহাস সম্পর্কে আলোকপাত করেন। তারা আমাদের জানালেন, আমরা যদি মধ্যাহ্নভোজ করতে চাই তাহলে মন্দিরের লঙ্গরখানায় আমরা মধ্যাহ্নভোজ করতে পারি। আমরা সানন্দে সেই প্রস্তাব গ্রহণ করলাম। তারপর আমরা সবাই মিলে মন্দিরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলাম। বর্তমান মন্দিরটি মোট সাড়ে ৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে অবস্থিত। এর বিরাট স্থানজুড়ে এক প্রকা- জলাশয়ের ধারে ১৫০২ খ্রিস্টাব্দে শিখ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা গুরু নানক মন্দিরটি গড়ে তোলার কথা চিন্তা করেন। তিনি তখন জলাশয়টির নামকরণ করেন অমৃতসায়র। কথিত আছে, তখন থেকে এ শহরের নাম হয় অমৃতসর। পরে ১৫৮৮ খ্রিস্টাব্দে শ্রীগুরু অর্জুন সিং অমৃতসায়রের ধারে এ স্বর্ণ মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। জানা যায়, ষষ্ঠ গুরু হরগোবিন্দ সিংয়ের সময় ৪০০ কেজি সোনা দিয়ে মোড়ানো হয়েছিল মন্দিরের উপরিভাগ। কিন্তু আমাদের সঙ্গে যিনি গাইড হিসেবে ছিলেন স্বর্ণ মন্দিরের একজন কর্মকর্তা, তিনি জানালেন বর্তমানে মন্দিরের উপরিভাগ ১৬০ কেজি স্বর্ণ দিয়ে মোড়ানো আছে। ১৬০৪ খ্রিস্টাব্দে এ মন্দিরে শিখদের ধর্মগ্রন্থ হিসেবে পরিচিত ‘গ্রন্থ সাহিব’ স্থাপন করা হয়েছিল। মন্দিরের এ অংশের নাম হরবিন্দ সাহিব। এ হরবিন্দ সাহিবে ঢোকার পথ বা দরজা আছে চারদিকে চারটি। উল্লেখ্য, জাতিধর্মবর্ণনির্বিশেষে সবার অবারিত প্রবেশের জন্য এ চারটি দরজা নির্মাণ করা হয়েছিল বলে জানা যায়। চারটি বড় দরজা বিশিষ্ট একটি ঘর। ঘরটিতে প্রবেশের পথটি খুব যে প্রশস্ত তা নয়। হাজার হাজার মানুষ এ সরু পথ দিয়েই মন্দিরের সেই ঘরটিতে প্রবেশ করছে। সব বয়সের মানুষ লাইন ধরে মন্দিরের ঘরটিতে একে একে প্রবেশ করছে। উল্লেখ করার মতো এই যে, সেখানে কোনো ধাক্কাধাক্কি বা কোলাহল ছিল না। কে কার আগে বা পরে ঘরটিতে প্রবেশ করবে সে প্রতিযোগিতাও ছিল না। শান্ত ও সুন্দর পরিবেশের মধ্য দিয়ে একে একে লোকজন সেই কক্ষে প্রবেশ করছে। আমরা যেহেতু সেখানকার মেহমান সেহেতু আমাদের সাধারণ প্রবেশপথের পাশে আরেকটি সরু পথ দিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো মন্দিরের সেই কক্ষটিতে। সেই ঘরের ভিতর দেখলাম ‘গুরু গ্রন্থ সাহিব’ একটা সুন্দর কারুকাজ করা চাদরের নিচে অবস্থান করছেন। ঘরটি খুব ছোটও না আবার বড়ও না, মাঝারি আকারের। তার দুই পাশে দুজন বসে বিরাট আকারের পাখা নাড়াচ্ছেন। একজন বয়স্ক মানুষ বসে পাঠ করছেন। পাশে বসে কিছু পুরুষ ও মহিলা ধর্মীয় সংগীত পরিবেশন করছেন। সেখানে একটি সুন্দর পরিবেশ অনুভব করলাম। পুরো মেঝে জুড়ে ছিল মোটা কার্পেট, দেয়ালে ছিল মনোমুগ্ধকর কারুকাজ। দর্শনার্থীরা এক দরজা দিয়ে ঢুকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে অন্য দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। সুন্দর শান্ত একটা পরিবেশ। মন্দিরের ঘরটি থেকে বেরিয়ে দেখলাম নালার মতো একটা ঢালু জায়গায় পানির ধারা বয়ে যাচ্ছে। দর্শনার্থীরা সেখান থেকে পানি নিয়ে পবিত্র হিসেবে পান করছে। সেখান থেকে আমরা হেঁটে লঙ্গরখানার দিকে মধ্যাহ্নভোজের উদ্দেশ্যে অগ্রসর হলাম। সামনে যেতেই দেখলাম বিরাট এক হাঁড়িতে করে একজন ঘিয়ে ভাজা মুগের ডালের হালুয়া প্রসাদ হিসেবে বিতরণ করছেন। সেই হালুয়াটা দুই হাত পেতে নেওয়ার নিয়ম এবং সবাই সেটা দুই হাত পেতেই গ্রহণ করছে। আরও কিছুদূর যেতে চোখে পড়ল একটা বিরাট গাছ। সে গাছের নাম আমার জানা হয়নি। জানলাম গাছটা ১৬৮৮ সালে রোপণ করা হয়েছিল। গাছটি পরিচর্যাপূর্বক টিকিয়ে রাখার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরা আসেন। দেখলাম ভক্তরা মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে গাছটি প্রণাম করছে এবং সেখানে তারা ইচ্ছাপূরণের জন্য মানত করছে।

এরপর আমরা ঢুকলাম লঙ্গরখানায়। লঙ্গরখানায় গিয়ে আমি অভিভূত। হাজার হাজার মহিলা-পুরুষ মাটিতে বসে আহার গ্রহণ করছে। আহার গ্রহণের সময় তারা বারবার সতর্ক করছে যেন খাবার সময় সবার মাথা আবৃত থাকে। আমরা সবাই বসে পড়লাম মাটিতে। এরপর খাবার পরিবেশন করা হলো। খাবারের মধ্যে ছিল রুটি, সবজি, পায়েস, ভাত ও ডাল। এ লঙ্গরখানা নিরামিষভোজীদের জন্য। জানতে পারলাম প্রতিদিন ৭০ থেকে ৮০ হাজার লোক এখানে আহার গ্রহণ করে থাকে। সাপ্তাহিক ছুটি ও অন্যান্য বন্ধের দিন এখানে দ্বিগুণ পরিমাণে লোক আহার গ্রহণ করে। এ লঙ্গরখানা থেকে কোনো ক্ষুধার্ত মানুষ না খেয়ে ফেরত যায় না। প্রত্যেককে গরম খাবার পরিবেশন করা হয়। কী হিন্দু কী মুসলিম কী বৌদ্ধ সব জাতিধর্মবর্ণের লোক এখানে আহার গ্রহণ করতে পারে। সেখানে কে কোন ধর্মের লোক কেউ প্রশ্নই করে না। জানা গেল ইতঃপূর্বে ভারতসহ পৃথিবীর বহু দেশের রাষ্ট্রনায়ক এ লঙ্গরখানায় খাবার গ্রহণ করেছেন মেঝেতে বসেই। এমনও জানতে পারলাম, অমৃতসর শহরের কিছু দরিদ্র মানুষ আছে যারা নিয়মিত দুই বেলা এখানে আহার গ্রহণ করে থাকে। লঙ্গরখানাটি কখনো বন্ধ থাকে না। রাতদিন খাবার পরিবেশন করা হয়। এখানে যারা রান্নাবান্নার সঙ্গে জড়িত বা কুটা-বাছা করছে, এ ছাড়া আরও অনেকে আছে যারা প্লেট-বাসন ধোয়ার কাজে লিপ্ত এবং যারা খাবার পরিবেশন করছে সবাই বেশির ভাগ স্বেচ্ছাসেবী, যারা মন্দির পরিদর্শনের জন্য আসে। কী সুন্দরভাবে খাবার পরিবেশন করছে এবং সঙ্গে সঙ্গে প্লেট ধুয়ে আবার খাবার পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। রান্নার কাজ চলমান। মনে হচ্ছে সবাই যন্ত্রের মতো কাজ করে যাচ্ছে। কোনো হইচই নেই, কারও কোনো তদারকি নেই। সবাই নিজ ইচ্ছায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ অভিজ্ঞতা ভোলার নয়।

স্বর্ণ মন্দিরে এসে অনুভব করলাম এটা বিশ্বভ্রাতৃত্বের একটি স্থান। সব ধর্মের প্রতি আমাদের সবার শ্রদ্ধাশীল থাকা উচিত। আমাদের মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিদায় হজের সময় ভাষণে উল্লেখ করেছিলেন, ‘হে মানবজাতি, ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করবে না।’ আমাদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন শরিফে উল্লেখ আছে, ‘তোমাদের জন্য তোমাদের দীন এবং আমার জন্য আমার দীন’ (সুরা-১০৯, আয়াত-৬) অর্থাৎ যার যার ধর্ম তার তার কাছে। এ ছাড়া পবিত্র কোরআনে এমনও কয়েকটি আয়াত রয়েছে, যেখানে উল্লেখ করা আছে ইসলাম অন্যের ধর্মের প্রতি সহনশীল। আমরা কেন ধর্ম নিয়ে এত বাড়াবাড়ি করি? অন্যের ধর্মের প্রতি আমরা কেন শ্রদ্ধাশীল হতে পারি না? আমাদের এ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে আমরা সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হব।  রাষ্ট্র আমাদের সংবিধানের মাধ্যমে তা নির্ধারণ করে দিয়েছে। যার যার ধর্মচর্চা সে সে করবে। আমি অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হলে কি আমার ধর্ম পালন করা হবে না? আমি একজন মুসলমান। আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করি, হজ পালন করেছি। চেষ্টা করি ধর্মের বিভিন্ন আমল পালন করতে। তাই বলে কি আমি অন্য ধর্মের লোকের সঙ্গে মিশব না? তাদের ধর্মচর্চায় বাধা দেব?

আমাদের মনের প্রশস্ততা বৃদ্ধি করতে হবে। একজন মানুষকে আরেকজন মানুষকে আপন করে নিতে হবে। আমি মন্দির বা অন্য কোনো ধর্মের পবিত্র স্থানে গেলে কি আমার ধর্মের প্রতি অসম্মান হয়ে যাবে? আমার ধর্মকে অন্য ধর্মাবলম্বীরা তখনই সম্মান করবে যখন অন্যের ধর্মের প্রতি আমি শ্রদ্ধাশীল হব।  আমি অন্য ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র স্থানে প্রবেশ করে তাদের মতো করে হয়তো প্রার্থনা করব না, আমি আমার ধর্মের নির্দেশই মেনে চলব কিন্তু তাই বলে কি অন্য ধর্মের নিয়মকানুন রীতিনীতি জানা যাবে না? পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই, আমরা ইসলাম ধর্মাবলম্বী হয়েও শিখদের ধর্মীয় পবিত্র স্থান স্বর্ণ মন্দিরে যখন প্রবেশ করি তাদের মধ্যে কোনো অসন্তুষ্টি বা বিরাগ দেখলাম না। তারা আন্তরিকতার সঙ্গে আমাদের বরণ করে মন্দিরের সব স্থানে নিয়ে গেলেন এবং ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখালেন। সত্যি আমি শিখ ধর্মাবলম্বীদের আন্তরিকতায় মুগ্ধ। বিশ্বভ্রাতৃত্বের এ স্থান ‘স্বর্ণ মন্দির’ অসাম্প্রদায়িকতার মূর্ত প্রতীক হিসেবে বিরাজ করছে বলে আমি মনে করি। আসুন আমরা সবাই শিখ ধর্মাবলম্বীদের মতো সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হই। আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের মনের এ প্রশস্ততা আরও বৃদ্ধি করুন। আমরা যেন মানুষকে মানুষ হিসেবে শ্রদ্ধা করি, ভালোবাসি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সেই তৌফিক দান করুন।

 

লেখক : সাবেক সদস্য (অর্থ), নির্বাহী বোর্ড

বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা