শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

আপনার হৃদয়কে দিন পুষ্টিকর গল্প

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আপনার হৃদয়কে দিন পুষ্টিকর গল্প

ছোটবেলায় বাজারের টাকা চুরি করতে গিয়েই প্রথম গল্প বানানোর প্রয়োজনীয়তা টের পেয়েছিলাম। গতকাল পঁয়ত্রিশ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া গরুর মাংস কী কারণে আজকে চল্লিশ টাকা হয়ে গেল সেটার বিশ্বাসযোগ্য কারণ বানাতে গিয়ে পাই প্রথম ‘নির্মাণের আনন্দ’। এই নির্মাণ প্রক্রিয়া যদিও সহজ ছিল না কিছুতেই। গরুর সাপ্লাই কম, সেই জন্য দাম বেশি। সাপ্লাই কম কেন? ট্রাক ঢুকতে পারেনি। ট্রাক কেন ঢুকতে পারেনি? ট্রাকস্ট্যান্ডে মারামারি হয়েছে। মাত্র পাঁচ টাকা দাম বাড়াতে গিয়ে নিপুণ কথাশিল্পীর মতো ট্রাকস্ট্যান্ডে রক্তক্ষয়ী মারামারির দৃশ্য পর্যন্ত আঁকতে হয়েছে। আজকে এত বছর পর পেছনে তাকিয়ে ভাবি, বাজারের টাকা চুরি করার ঘটনায় কি কেবল পাঁচ টাকাই অর্জন করেছিলাম? নাকি আরও কিছু?

আমার ধারণা টাকার চেয়েও বড় উত্তেজক আনন্দ পেয়েছিলাম একটা গল্প বানানোতে এবং সেই গল্পে অন্যের বিশ্বাস স্থাপন করানোতে। জাগতিক লাভালাভ ছাড়াও মানুষ গল্প নানা কারণে বলে। কখনো আনন্দ, দুঃখ বা অন্য কোনো অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করার জন্য বলে। কখনো সে গল্প বলে বাস্তাবের অপ্রাপ্তিকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার জন্য। ‘টেলিভিশন’ এবং পিঁপড়াবিদ্যা’ এই দুটো ছবি নিয়ে কোরিয়ান মাস্টার ফিল্মমেকার লি চ্যাং ডং-এর সঙ্গে আমার বিস্তর মেইল চালাচালির সুযোগ হয়েছিল। একদিন মিঠু, মজনু এই চরিত্রগুলোর ফ্যান্টাসিতে বসবাস নিয়ে কথা হচ্ছিল। তখন আমি তাকে বলছিলাম, বাস্তবের দুনিয়ার দীনতা বা দারিদ্র্য বা অপ্রাপ্তি চ্যালেঞ্জ করার জন্যই তারা এই গল্পের দুনিয়া বানিয়েছে। বাস্তব তাদের কাছে রোগা। আর গল্প তাদের হৃদরোগের মহৌষধ।

আমি সব সময়ই বিশ্বাস করি, আমাদের সেরা গল্পকারেরা গল্পও লেখে না, ছবিও বানায় না। তাদের আমরা বইয়ের পাতায় বা সিনেমার পর্দায় খুঁজে পাব না। তাদের আমরা খুঁজে পাব মোড়ের টি-স্টলগুলোতে। আপনি এসব আড্ডায় গেলে দেখবেন সত্য আর মিথ্যার নিপুণ মোড়কে কি সব অসাধারণ গল্প রচিত হচ্ছে। একজন হয়তো ঢাকা থেকে ফিরল। ফিরে বলতে শুরু করল ঢাকায় তার মামা কতবড় কেউকেটা। তার বিশটা গাড়ি আছে, চারটা বাড়ি, সকালে সোনারগাঁওয়ে চা খায় তো দুপুরে শেরাটনে ভাত খায়, এক ঘড়ি পর পর দুইদিন পরে না। এই রকম এক কল্পিত প্রাচুর্যের জগৎ সে রচনা করে। এটা করতে গিয়ে বক্তা এবং শ্রোতা উভয় পক্ষই তাদের জরাজীর্ণ বাস্তব ভুলে গিয়ে এক কল্পিত এবং প্রাচুর্যময় জীবনে অবগাহন করে। হয়তো তারা জানে, এর প্রায় পুরোটাই মিথ্যা। কিন্তু এই মিথ্যাটা বক্তা এবং শ্রোতা উভয়েই গরম ভাপা পিঠার মতো ভাগাভাগি করে খায়। আমাদের গল্পেরা আমাদের হৃদয়ের সুষম খাদ্য স্বরূপ। নৃতাত্ত্বিক গবেষকরা এর সঙ্গে উপনিবেশিক শাসনের কোনো যোগসূত্র আছে কিনা খুঁজে দেখতে পারেন। দুইশো বছরের পরাধীনতায় তার অর্থনৈতিক স্বাস্থ্য ভঙ্গুর হলেও সে কল্পনার স্বাস্থ্য মজবুত রেখেছে। হয়তো তার গল্প, কিসসা এসব সে ব্যবহার করেছে বঞ্চিতের অনুভূতিকে কাউন্টার করার জন্য। যেটাকে আমরা চাপাবাজি বা গুলবাজি বলছি সেটা হয়তো সে তার মনের ক্ষুধা মেটানোর  জন্য তৈরি করেছে। আপনার চারপাশের জগৎ যখন বঞ্চনায় ভরা তখন আপনি দুটো কাজ করতে পারেন। হয় জগত্টাকে বদলে দিতে পারেন, নয়তো জগত্টাকে অস্বীকার  করে একটা বানোয়াট কল্পনার জগৎ বানিয়ে সেখানে আশ্রয় নিতে পারেন। ফলে দেখা যাচ্ছে, গল্প অনেক ধরনের হয়, গল্প নির্মাণের পেছনে কারণ বা অনুপ্রেরণাও অনেক ধরনের হয়। তবে একটা জায়গায় মিল আছে— গল্প, যিনি বলেন আর যিনি শোনেন, দুজনেরই আত্মার সুস্বাদু খাবার।

তবে গল্প ইতিহাস নয়, গল্প সত্যও নয়। গল্প সত্য থেকে অনুপ্রেরণা নিতে পারে বটে,  কিন্তু গল্প সত্য প্রসব করে না। সত্য তথ্যের ক্ষুধা যার আছে, তাকে গল্পের কাছে এলে চলবে না। তাকে যেতে হবে ইতিহাসের পুস্তকের কাছে, সংবাদপত্রের তথ্যের কাছে। যদিও ইতিহাস এবং সংবাদপত্রের তথ্যও কতখানি সত্য সেটা নিয়ে আজীবন বিতর্ক চলে আসছে, যেহেতু সত্য প্রেক্ষাপট এবং দৃষ্টিভঙ্গি নিরপেক্ষ নয়। তবে গল্পের মাঝে এক শ্রেণির গল্প আছে যেগুলো সত্যের দায় নিয়ে জন্ম নিয়েছিল। এ ধরনের গল্পকে বলা হয় বায়োপিক বা বায়োগ্রাফিক্যাল মোশন পিকচার। এ ধরনের গল্পে কোনো ঐতিহাসিক বা গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রের বাস্তব নাম ব্যবহার করে তার জীবনের ঘটনাদি দেখানো হয়। মানুষ একসময় বিশ্বাস করত বায়োপিকে শতভাগ সত্য দেখানো হবে। কিন্তু ইদানীং বায়োপিকও আর সত্যের নিশ্চয়তা দিচ্ছে না।

দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ছবির পর ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা তার আহত হওয়ার খবর গোপন রাখেননি। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন শুধু জামাকাপড়ের ডিটেলিং ছাড়া বাকি সবকিছুতেই তারা বানোয়াট গল্পের অবতারণা করেছে। ছবিতে ভুল তথ্যের মাধ্যমে সাভারিন চরিত্রকে ভিকটিম এবং জাকারবার্গকে নেগেটিভ চরিত্র হিসেবে দেখানো হয়েছে এ অভিযোগও করেছেন তিনি। আরও বলেছেন, ছবিতে দেখানো হয়েছে মেয়ে পটানোর জন্যই মূলত তিনি ফেসবুক প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে তিনি সিঙ্গেল ছিলেন। অথচ বাস্তবে তিনি তখন প্রিসিলাকে ডেট করছিলেন। জন লেননের বায়োপিক ‘নো হোয়্যার বয়’ সম্বন্ধে লেনন পরিবারের কাছের মানুষ জাড ল্যান্ডার বলেছেন, ছবিতে মিমি আন্টিকে যেরকম কর্তৃত্ব পরায়ন এবং ওভার প্রোটেকটিভ দেখানো হয়েছে তাতে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ আছে। আমরা এর বিপরীতে যে গুণগুলো বাস্তবে তার মধ্যে দেখেছি, সেগুলো ছবিতে আসেনি সম্ভবত ড্রামাটিক ইফেক্ট তৈরি করার জন্য। অ্যালান টুরিং বায়োপিক ‘দ্য ইমিটেশন গেম’ সম্পর্কে গার্ডিয়ান পত্রিকা লিখেছে ছবিতে মাত্র ৪১ শতাংশ দৃশ্য ঐতিহাসিকভাবে সত্য।

তারপরও ‘ইমিটেশন গেম’ বা ‘স্যোশাল নেটওয়ার্ক’ যে চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার জিতল সেটা শিল্পের দুনিয়ায় কী বার্তা দেয়? বার্তা এই দেয় যে, শিল্পের সত্য আর তথ্যের সত্য এক জিনিস নয়। এমনকি বায়োপিক দাবি করা ছবির কাঁধেও শিল্প সত্যের জোয়াল চাপিয়ে দিতে পারে না। শিল্প তথ্যের সীমানার বাইরে গিয়ে দর্শনের সত্য অনুসন্ধান করে, যে সত্য আবার ধ্রুব কিছু নয়। বায়োপিকের মতো গল্প যদি কখনো তথ্যের সত্য বলতেও যায়, তাহলেও গোলমালের আশঙ্কা থাকে। কার সত্য? ধরা যাক, স্বামী-স্ত্রীর খুব প্রেমময় সংসার। তারপর সেই সংসারে অমিল আর অমত হানা দিল। এক সময় চরম তিক্ততার মধ্যে সংসার ভেঙে গেল। এখন সেই একই সংসার এবং একই সংসার ভাঙার পেছনের কারণ যদি আমরা শুনতে যাই, তাহলে দেখব স্বামী-স্ত্রী দুজন পুরোপুরি দুই রকমের ভাষ্য হাজির করছে। পরস্পর বিরোধী এ দুইটা ভাষ্যই তো দুজনের কাছে সত্য। এখন এ ঘটনা নিয়ে যদি গল্পকার গল্প লিখতে যান তাহলে সেটা হবে সত্যের তৃতীয় ভাষ্য। এর মাঝে কোনটাকে আপনি তথ্যের সত্য বলে সাব্যস্ত করবেন? যেমন আকিরা কুরোসাওয়ার ‘রশোমনে’ কোনটা সত্য?

তাহলে দেখা যাচ্ছে, গল্প একটা মিথ্যার দুনিয়া। কিন্তু এ মিথ্যা কখনো কখনো আমাদের সত্য চিনতে সাহায্য করতে পারে। আবার নাও পারে। কখনো স্রেফ গল্পটা বলার এবং শোনার মধ্যে যে আনন্দটুকু উৎপাদিত হয়, ঐটুকুই গল্পের মাহাত্ম্য। এবং গল্পই বোধ হয় পৃথিবীর একমাত্র খাবার যেটা দাতা এবং গ্রহীতা একসঙ্গে উপভোগ করে। ভাবুন তো, প্রথম ডেটিং করে আসার পর লাইসা তার বান্ধবী নাতাশাকে রাতের বেলা ফিসফিস করে যখন ডেটিংয়ে কি কি হয়েছিল সেই গল্প সবিস্তারে বলে, তখন কি নাতাশা একা আনন্দ পায়? নাকি গল্পটা বলে লাইসাও সমান আনন্দ পায়?

গল্প দুইটা প্রাণকেই তাপিত করে। গল্প দুইটা প্রাণেরই অসুখের উপশম দেয়। গল্প আমাদের আত্মাকে বাঁচিয়ে রাখে। গল্প আমাদের আত্মার সুষম খাবার।

লেখক : চলচ্চিত্র নির্মাতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা