শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

আপনার হৃদয়কে দিন পুষ্টিকর গল্প

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আপনার হৃদয়কে দিন পুষ্টিকর গল্প

ছোটবেলায় বাজারের টাকা চুরি করতে গিয়েই প্রথম গল্প বানানোর প্রয়োজনীয়তা টের পেয়েছিলাম। গতকাল পঁয়ত্রিশ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া গরুর মাংস কী কারণে আজকে চল্লিশ টাকা হয়ে গেল সেটার বিশ্বাসযোগ্য কারণ বানাতে গিয়ে পাই প্রথম ‘নির্মাণের আনন্দ’। এই নির্মাণ প্রক্রিয়া যদিও সহজ ছিল না কিছুতেই। গরুর সাপ্লাই কম, সেই জন্য দাম বেশি। সাপ্লাই কম কেন? ট্রাক ঢুকতে পারেনি। ট্রাক কেন ঢুকতে পারেনি? ট্রাকস্ট্যান্ডে মারামারি হয়েছে। মাত্র পাঁচ টাকা দাম বাড়াতে গিয়ে নিপুণ কথাশিল্পীর মতো ট্রাকস্ট্যান্ডে রক্তক্ষয়ী মারামারির দৃশ্য পর্যন্ত আঁকতে হয়েছে। আজকে এত বছর পর পেছনে তাকিয়ে ভাবি, বাজারের টাকা চুরি করার ঘটনায় কি কেবল পাঁচ টাকাই অর্জন করেছিলাম? নাকি আরও কিছু?

আমার ধারণা টাকার চেয়েও বড় উত্তেজক আনন্দ পেয়েছিলাম একটা গল্প বানানোতে এবং সেই গল্পে অন্যের বিশ্বাস স্থাপন করানোতে। জাগতিক লাভালাভ ছাড়াও মানুষ গল্প নানা কারণে বলে। কখনো আনন্দ, দুঃখ বা অন্য কোনো অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করার জন্য বলে। কখনো সে গল্প বলে বাস্তাবের অপ্রাপ্তিকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার জন্য। ‘টেলিভিশন’ এবং পিঁপড়াবিদ্যা’ এই দুটো ছবি নিয়ে কোরিয়ান মাস্টার ফিল্মমেকার লি চ্যাং ডং-এর সঙ্গে আমার বিস্তর মেইল চালাচালির সুযোগ হয়েছিল। একদিন মিঠু, মজনু এই চরিত্রগুলোর ফ্যান্টাসিতে বসবাস নিয়ে কথা হচ্ছিল। তখন আমি তাকে বলছিলাম, বাস্তবের দুনিয়ার দীনতা বা দারিদ্র্য বা অপ্রাপ্তি চ্যালেঞ্জ করার জন্যই তারা এই গল্পের দুনিয়া বানিয়েছে। বাস্তব তাদের কাছে রোগা। আর গল্প তাদের হৃদরোগের মহৌষধ।

আমি সব সময়ই বিশ্বাস করি, আমাদের সেরা গল্পকারেরা গল্পও লেখে না, ছবিও বানায় না। তাদের আমরা বইয়ের পাতায় বা সিনেমার পর্দায় খুঁজে পাব না। তাদের আমরা খুঁজে পাব মোড়ের টি-স্টলগুলোতে। আপনি এসব আড্ডায় গেলে দেখবেন সত্য আর মিথ্যার নিপুণ মোড়কে কি সব অসাধারণ গল্প রচিত হচ্ছে। একজন হয়তো ঢাকা থেকে ফিরল। ফিরে বলতে শুরু করল ঢাকায় তার মামা কতবড় কেউকেটা। তার বিশটা গাড়ি আছে, চারটা বাড়ি, সকালে সোনারগাঁওয়ে চা খায় তো দুপুরে শেরাটনে ভাত খায়, এক ঘড়ি পর পর দুইদিন পরে না। এই রকম এক কল্পিত প্রাচুর্যের জগৎ সে রচনা করে। এটা করতে গিয়ে বক্তা এবং শ্রোতা উভয় পক্ষই তাদের জরাজীর্ণ বাস্তব ভুলে গিয়ে এক কল্পিত এবং প্রাচুর্যময় জীবনে অবগাহন করে। হয়তো তারা জানে, এর প্রায় পুরোটাই মিথ্যা। কিন্তু এই মিথ্যাটা বক্তা এবং শ্রোতা উভয়েই গরম ভাপা পিঠার মতো ভাগাভাগি করে খায়। আমাদের গল্পেরা আমাদের হৃদয়ের সুষম খাদ্য স্বরূপ। নৃতাত্ত্বিক গবেষকরা এর সঙ্গে উপনিবেশিক শাসনের কোনো যোগসূত্র আছে কিনা খুঁজে দেখতে পারেন। দুইশো বছরের পরাধীনতায় তার অর্থনৈতিক স্বাস্থ্য ভঙ্গুর হলেও সে কল্পনার স্বাস্থ্য মজবুত রেখেছে। হয়তো তার গল্প, কিসসা এসব সে ব্যবহার করেছে বঞ্চিতের অনুভূতিকে কাউন্টার করার জন্য। যেটাকে আমরা চাপাবাজি বা গুলবাজি বলছি সেটা হয়তো সে তার মনের ক্ষুধা মেটানোর  জন্য তৈরি করেছে। আপনার চারপাশের জগৎ যখন বঞ্চনায় ভরা তখন আপনি দুটো কাজ করতে পারেন। হয় জগত্টাকে বদলে দিতে পারেন, নয়তো জগত্টাকে অস্বীকার  করে একটা বানোয়াট কল্পনার জগৎ বানিয়ে সেখানে আশ্রয় নিতে পারেন। ফলে দেখা যাচ্ছে, গল্প অনেক ধরনের হয়, গল্প নির্মাণের পেছনে কারণ বা অনুপ্রেরণাও অনেক ধরনের হয়। তবে একটা জায়গায় মিল আছে— গল্প, যিনি বলেন আর যিনি শোনেন, দুজনেরই আত্মার সুস্বাদু খাবার।

তবে গল্প ইতিহাস নয়, গল্প সত্যও নয়। গল্প সত্য থেকে অনুপ্রেরণা নিতে পারে বটে,  কিন্তু গল্প সত্য প্রসব করে না। সত্য তথ্যের ক্ষুধা যার আছে, তাকে গল্পের কাছে এলে চলবে না। তাকে যেতে হবে ইতিহাসের পুস্তকের কাছে, সংবাদপত্রের তথ্যের কাছে। যদিও ইতিহাস এবং সংবাদপত্রের তথ্যও কতখানি সত্য সেটা নিয়ে আজীবন বিতর্ক চলে আসছে, যেহেতু সত্য প্রেক্ষাপট এবং দৃষ্টিভঙ্গি নিরপেক্ষ নয়। তবে গল্পের মাঝে এক শ্রেণির গল্প আছে যেগুলো সত্যের দায় নিয়ে জন্ম নিয়েছিল। এ ধরনের গল্পকে বলা হয় বায়োপিক বা বায়োগ্রাফিক্যাল মোশন পিকচার। এ ধরনের গল্পে কোনো ঐতিহাসিক বা গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রের বাস্তব নাম ব্যবহার করে তার জীবনের ঘটনাদি দেখানো হয়। মানুষ একসময় বিশ্বাস করত বায়োপিকে শতভাগ সত্য দেখানো হবে। কিন্তু ইদানীং বায়োপিকও আর সত্যের নিশ্চয়তা দিচ্ছে না।

দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ছবির পর ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা তার আহত হওয়ার খবর গোপন রাখেননি। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন শুধু জামাকাপড়ের ডিটেলিং ছাড়া বাকি সবকিছুতেই তারা বানোয়াট গল্পের অবতারণা করেছে। ছবিতে ভুল তথ্যের মাধ্যমে সাভারিন চরিত্রকে ভিকটিম এবং জাকারবার্গকে নেগেটিভ চরিত্র হিসেবে দেখানো হয়েছে এ অভিযোগও করেছেন তিনি। আরও বলেছেন, ছবিতে দেখানো হয়েছে মেয়ে পটানোর জন্যই মূলত তিনি ফেসবুক প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে তিনি সিঙ্গেল ছিলেন। অথচ বাস্তবে তিনি তখন প্রিসিলাকে ডেট করছিলেন। জন লেননের বায়োপিক ‘নো হোয়্যার বয়’ সম্বন্ধে লেনন পরিবারের কাছের মানুষ জাড ল্যান্ডার বলেছেন, ছবিতে মিমি আন্টিকে যেরকম কর্তৃত্ব পরায়ন এবং ওভার প্রোটেকটিভ দেখানো হয়েছে তাতে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ আছে। আমরা এর বিপরীতে যে গুণগুলো বাস্তবে তার মধ্যে দেখেছি, সেগুলো ছবিতে আসেনি সম্ভবত ড্রামাটিক ইফেক্ট তৈরি করার জন্য। অ্যালান টুরিং বায়োপিক ‘দ্য ইমিটেশন গেম’ সম্পর্কে গার্ডিয়ান পত্রিকা লিখেছে ছবিতে মাত্র ৪১ শতাংশ দৃশ্য ঐতিহাসিকভাবে সত্য।

তারপরও ‘ইমিটেশন গেম’ বা ‘স্যোশাল নেটওয়ার্ক’ যে চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার জিতল সেটা শিল্পের দুনিয়ায় কী বার্তা দেয়? বার্তা এই দেয় যে, শিল্পের সত্য আর তথ্যের সত্য এক জিনিস নয়। এমনকি বায়োপিক দাবি করা ছবির কাঁধেও শিল্প সত্যের জোয়াল চাপিয়ে দিতে পারে না। শিল্প তথ্যের সীমানার বাইরে গিয়ে দর্শনের সত্য অনুসন্ধান করে, যে সত্য আবার ধ্রুব কিছু নয়। বায়োপিকের মতো গল্প যদি কখনো তথ্যের সত্য বলতেও যায়, তাহলেও গোলমালের আশঙ্কা থাকে। কার সত্য? ধরা যাক, স্বামী-স্ত্রীর খুব প্রেমময় সংসার। তারপর সেই সংসারে অমিল আর অমত হানা দিল। এক সময় চরম তিক্ততার মধ্যে সংসার ভেঙে গেল। এখন সেই একই সংসার এবং একই সংসার ভাঙার পেছনের কারণ যদি আমরা শুনতে যাই, তাহলে দেখব স্বামী-স্ত্রী দুজন পুরোপুরি দুই রকমের ভাষ্য হাজির করছে। পরস্পর বিরোধী এ দুইটা ভাষ্যই তো দুজনের কাছে সত্য। এখন এ ঘটনা নিয়ে যদি গল্পকার গল্প লিখতে যান তাহলে সেটা হবে সত্যের তৃতীয় ভাষ্য। এর মাঝে কোনটাকে আপনি তথ্যের সত্য বলে সাব্যস্ত করবেন? যেমন আকিরা কুরোসাওয়ার ‘রশোমনে’ কোনটা সত্য?

তাহলে দেখা যাচ্ছে, গল্প একটা মিথ্যার দুনিয়া। কিন্তু এ মিথ্যা কখনো কখনো আমাদের সত্য চিনতে সাহায্য করতে পারে। আবার নাও পারে। কখনো স্রেফ গল্পটা বলার এবং শোনার মধ্যে যে আনন্দটুকু উৎপাদিত হয়, ঐটুকুই গল্পের মাহাত্ম্য। এবং গল্পই বোধ হয় পৃথিবীর একমাত্র খাবার যেটা দাতা এবং গ্রহীতা একসঙ্গে উপভোগ করে। ভাবুন তো, প্রথম ডেটিং করে আসার পর লাইসা তার বান্ধবী নাতাশাকে রাতের বেলা ফিসফিস করে যখন ডেটিংয়ে কি কি হয়েছিল সেই গল্প সবিস্তারে বলে, তখন কি নাতাশা একা আনন্দ পায়? নাকি গল্পটা বলে লাইসাও সমান আনন্দ পায়?

গল্প দুইটা প্রাণকেই তাপিত করে। গল্প দুইটা প্রাণেরই অসুখের উপশম দেয়। গল্প আমাদের আত্মাকে বাঁচিয়ে রাখে। গল্প আমাদের আত্মার সুষম খাবার।

লেখক : চলচ্চিত্র নির্মাতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মগড়া নদীতে গোসলে নেমে কৃষক নিখোঁজ
মগড়া নদীতে গোসলে নেমে কৃষক নিখোঁজ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডিবির ওসিসহ ৩ কর্মকর্তা ক্লোজড
বগুড়ায় ডিবির ওসিসহ ৩ কর্মকর্তা ক্লোজড

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র যথেষ্ট নয়, ইউক্রেনকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র যথেষ্ট নয়, ইউক্রেনকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলগুলো জুলাই সনদে সই না করলে দেশের আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে যাবে: রিজভী
দলগুলো জুলাই সনদে সই না করলে দেশের আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে যাবে: রিজভী

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ফিরছে ফ্রস্ট ব্লাস্ট টি-টোয়েন্টি
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ফিরছে ফ্রস্ট ব্লাস্ট টি-টোয়েন্টি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, অভিযুক্ত শিক্ষক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, অভিযুক্ত শিক্ষক গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল
সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার পথে নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক
সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার পথে নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেনাল্টি-ব্যর্থতা ভুলে এবার বিশ্বকাপ ট্রফি চান কেইন
পেনাল্টি-ব্যর্থতা ভুলে এবার বিশ্বকাপ ট্রফি চান কেইন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক
বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীবনের ‘শেষ দীপাবলি’তে ক্যান্সার আক্রান্ত তরুণের বার্তায় নেটিজেনদের চোখে জল
জীবনের ‘শেষ দীপাবলি’তে ক্যান্সার আক্রান্ত তরুণের বার্তায় নেটিজেনদের চোখে জল

৩৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাইবান্ধায় ১৯ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৯ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ কার্যক্রম পরিচালনায় ৫৬ এজেন্সিকে অনুমোদন দিল সরকার
ওমরাহ কার্যক্রম পরিচালনায় ৫৬ এজেন্সিকে অনুমোদন দিল সরকার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্কুলছাত্রী নিহত, ক্ষুব্ধ জনতার আগুন
টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্কুলছাত্রী নিহত, ক্ষুব্ধ জনতার আগুন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে সেল কাউন্টার ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে সেল কাউন্টার ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিনাজপুর বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
দিনাজপুর বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এনসিএলের সূচি প্রকাশ, নতুন দল ময়মনসিংহ
এনসিএলের সূচি প্রকাশ, নতুন দল ময়মনসিংহ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের
রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিত্র সাংবাদিকদের ভিড়ে মেজাজ হারালেন বুমরাহ
চিত্র সাংবাদিকদের ভিড়ে মেজাজ হারালেন বুমরাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন অন্যথায় হাস্যাস্পদ হবেন : ফারুক
ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন অন্যথায় হাস্যাস্পদ হবেন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দফা দাবিতে মেহেরপুরে পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন
চার দফা দাবিতে মেহেরপুরে পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে এগিয়ে মেয়েরা
এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে এগিয়ে মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি বাংলাদেশ
আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা সহ্য করা হবে না : শামসুজ্জামান দুদু
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা সহ্য করা হবে না : শামসুজ্জামান দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন