শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

আপনার হৃদয়কে দিন পুষ্টিকর গল্প

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আপনার হৃদয়কে দিন পুষ্টিকর গল্প

ছোটবেলায় বাজারের টাকা চুরি করতে গিয়েই প্রথম গল্প বানানোর প্রয়োজনীয়তা টের পেয়েছিলাম। গতকাল পঁয়ত্রিশ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া গরুর মাংস কী কারণে আজকে চল্লিশ টাকা হয়ে গেল সেটার বিশ্বাসযোগ্য কারণ বানাতে গিয়ে পাই প্রথম ‘নির্মাণের আনন্দ’। এই নির্মাণ প্রক্রিয়া যদিও সহজ ছিল না কিছুতেই। গরুর সাপ্লাই কম, সেই জন্য দাম বেশি। সাপ্লাই কম কেন? ট্রাক ঢুকতে পারেনি। ট্রাক কেন ঢুকতে পারেনি? ট্রাকস্ট্যান্ডে মারামারি হয়েছে। মাত্র পাঁচ টাকা দাম বাড়াতে গিয়ে নিপুণ কথাশিল্পীর মতো ট্রাকস্ট্যান্ডে রক্তক্ষয়ী মারামারির দৃশ্য পর্যন্ত আঁকতে হয়েছে। আজকে এত বছর পর পেছনে তাকিয়ে ভাবি, বাজারের টাকা চুরি করার ঘটনায় কি কেবল পাঁচ টাকাই অর্জন করেছিলাম? নাকি আরও কিছু?

আমার ধারণা টাকার চেয়েও বড় উত্তেজক আনন্দ পেয়েছিলাম একটা গল্প বানানোতে এবং সেই গল্পে অন্যের বিশ্বাস স্থাপন করানোতে। জাগতিক লাভালাভ ছাড়াও মানুষ গল্প নানা কারণে বলে। কখনো আনন্দ, দুঃখ বা অন্য কোনো অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করার জন্য বলে। কখনো সে গল্প বলে বাস্তাবের অপ্রাপ্তিকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার জন্য। ‘টেলিভিশন’ এবং পিঁপড়াবিদ্যা’ এই দুটো ছবি নিয়ে কোরিয়ান মাস্টার ফিল্মমেকার লি চ্যাং ডং-এর সঙ্গে আমার বিস্তর মেইল চালাচালির সুযোগ হয়েছিল। একদিন মিঠু, মজনু এই চরিত্রগুলোর ফ্যান্টাসিতে বসবাস নিয়ে কথা হচ্ছিল। তখন আমি তাকে বলছিলাম, বাস্তবের দুনিয়ার দীনতা বা দারিদ্র্য বা অপ্রাপ্তি চ্যালেঞ্জ করার জন্যই তারা এই গল্পের দুনিয়া বানিয়েছে। বাস্তব তাদের কাছে রোগা। আর গল্প তাদের হৃদরোগের মহৌষধ।

আমি সব সময়ই বিশ্বাস করি, আমাদের সেরা গল্পকারেরা গল্পও লেখে না, ছবিও বানায় না। তাদের আমরা বইয়ের পাতায় বা সিনেমার পর্দায় খুঁজে পাব না। তাদের আমরা খুঁজে পাব মোড়ের টি-স্টলগুলোতে। আপনি এসব আড্ডায় গেলে দেখবেন সত্য আর মিথ্যার নিপুণ মোড়কে কি সব অসাধারণ গল্প রচিত হচ্ছে। একজন হয়তো ঢাকা থেকে ফিরল। ফিরে বলতে শুরু করল ঢাকায় তার মামা কতবড় কেউকেটা। তার বিশটা গাড়ি আছে, চারটা বাড়ি, সকালে সোনারগাঁওয়ে চা খায় তো দুপুরে শেরাটনে ভাত খায়, এক ঘড়ি পর পর দুইদিন পরে না। এই রকম এক কল্পিত প্রাচুর্যের জগৎ সে রচনা করে। এটা করতে গিয়ে বক্তা এবং শ্রোতা উভয় পক্ষই তাদের জরাজীর্ণ বাস্তব ভুলে গিয়ে এক কল্পিত এবং প্রাচুর্যময় জীবনে অবগাহন করে। হয়তো তারা জানে, এর প্রায় পুরোটাই মিথ্যা। কিন্তু এই মিথ্যাটা বক্তা এবং শ্রোতা উভয়েই গরম ভাপা পিঠার মতো ভাগাভাগি করে খায়। আমাদের গল্পেরা আমাদের হৃদয়ের সুষম খাদ্য স্বরূপ। নৃতাত্ত্বিক গবেষকরা এর সঙ্গে উপনিবেশিক শাসনের কোনো যোগসূত্র আছে কিনা খুঁজে দেখতে পারেন। দুইশো বছরের পরাধীনতায় তার অর্থনৈতিক স্বাস্থ্য ভঙ্গুর হলেও সে কল্পনার স্বাস্থ্য মজবুত রেখেছে। হয়তো তার গল্প, কিসসা এসব সে ব্যবহার করেছে বঞ্চিতের অনুভূতিকে কাউন্টার করার জন্য। যেটাকে আমরা চাপাবাজি বা গুলবাজি বলছি সেটা হয়তো সে তার মনের ক্ষুধা মেটানোর  জন্য তৈরি করেছে। আপনার চারপাশের জগৎ যখন বঞ্চনায় ভরা তখন আপনি দুটো কাজ করতে পারেন। হয় জগত্টাকে বদলে দিতে পারেন, নয়তো জগত্টাকে অস্বীকার  করে একটা বানোয়াট কল্পনার জগৎ বানিয়ে সেখানে আশ্রয় নিতে পারেন। ফলে দেখা যাচ্ছে, গল্প অনেক ধরনের হয়, গল্প নির্মাণের পেছনে কারণ বা অনুপ্রেরণাও অনেক ধরনের হয়। তবে একটা জায়গায় মিল আছে— গল্প, যিনি বলেন আর যিনি শোনেন, দুজনেরই আত্মার সুস্বাদু খাবার।

তবে গল্প ইতিহাস নয়, গল্প সত্যও নয়। গল্প সত্য থেকে অনুপ্রেরণা নিতে পারে বটে,  কিন্তু গল্প সত্য প্রসব করে না। সত্য তথ্যের ক্ষুধা যার আছে, তাকে গল্পের কাছে এলে চলবে না। তাকে যেতে হবে ইতিহাসের পুস্তকের কাছে, সংবাদপত্রের তথ্যের কাছে। যদিও ইতিহাস এবং সংবাদপত্রের তথ্যও কতখানি সত্য সেটা নিয়ে আজীবন বিতর্ক চলে আসছে, যেহেতু সত্য প্রেক্ষাপট এবং দৃষ্টিভঙ্গি নিরপেক্ষ নয়। তবে গল্পের মাঝে এক শ্রেণির গল্প আছে যেগুলো সত্যের দায় নিয়ে জন্ম নিয়েছিল। এ ধরনের গল্পকে বলা হয় বায়োপিক বা বায়োগ্রাফিক্যাল মোশন পিকচার। এ ধরনের গল্পে কোনো ঐতিহাসিক বা গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রের বাস্তব নাম ব্যবহার করে তার জীবনের ঘটনাদি দেখানো হয়। মানুষ একসময় বিশ্বাস করত বায়োপিকে শতভাগ সত্য দেখানো হবে। কিন্তু ইদানীং বায়োপিকও আর সত্যের নিশ্চয়তা দিচ্ছে না।

দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ছবির পর ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা তার আহত হওয়ার খবর গোপন রাখেননি। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন শুধু জামাকাপড়ের ডিটেলিং ছাড়া বাকি সবকিছুতেই তারা বানোয়াট গল্পের অবতারণা করেছে। ছবিতে ভুল তথ্যের মাধ্যমে সাভারিন চরিত্রকে ভিকটিম এবং জাকারবার্গকে নেগেটিভ চরিত্র হিসেবে দেখানো হয়েছে এ অভিযোগও করেছেন তিনি। আরও বলেছেন, ছবিতে দেখানো হয়েছে মেয়ে পটানোর জন্যই মূলত তিনি ফেসবুক প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে তিনি সিঙ্গেল ছিলেন। অথচ বাস্তবে তিনি তখন প্রিসিলাকে ডেট করছিলেন। জন লেননের বায়োপিক ‘নো হোয়্যার বয়’ সম্বন্ধে লেনন পরিবারের কাছের মানুষ জাড ল্যান্ডার বলেছেন, ছবিতে মিমি আন্টিকে যেরকম কর্তৃত্ব পরায়ন এবং ওভার প্রোটেকটিভ দেখানো হয়েছে তাতে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ আছে। আমরা এর বিপরীতে যে গুণগুলো বাস্তবে তার মধ্যে দেখেছি, সেগুলো ছবিতে আসেনি সম্ভবত ড্রামাটিক ইফেক্ট তৈরি করার জন্য। অ্যালান টুরিং বায়োপিক ‘দ্য ইমিটেশন গেম’ সম্পর্কে গার্ডিয়ান পত্রিকা লিখেছে ছবিতে মাত্র ৪১ শতাংশ দৃশ্য ঐতিহাসিকভাবে সত্য।

তারপরও ‘ইমিটেশন গেম’ বা ‘স্যোশাল নেটওয়ার্ক’ যে চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার জিতল সেটা শিল্পের দুনিয়ায় কী বার্তা দেয়? বার্তা এই দেয় যে, শিল্পের সত্য আর তথ্যের সত্য এক জিনিস নয়। এমনকি বায়োপিক দাবি করা ছবির কাঁধেও শিল্প সত্যের জোয়াল চাপিয়ে দিতে পারে না। শিল্প তথ্যের সীমানার বাইরে গিয়ে দর্শনের সত্য অনুসন্ধান করে, যে সত্য আবার ধ্রুব কিছু নয়। বায়োপিকের মতো গল্প যদি কখনো তথ্যের সত্য বলতেও যায়, তাহলেও গোলমালের আশঙ্কা থাকে। কার সত্য? ধরা যাক, স্বামী-স্ত্রীর খুব প্রেমময় সংসার। তারপর সেই সংসারে অমিল আর অমত হানা দিল। এক সময় চরম তিক্ততার মধ্যে সংসার ভেঙে গেল। এখন সেই একই সংসার এবং একই সংসার ভাঙার পেছনের কারণ যদি আমরা শুনতে যাই, তাহলে দেখব স্বামী-স্ত্রী দুজন পুরোপুরি দুই রকমের ভাষ্য হাজির করছে। পরস্পর বিরোধী এ দুইটা ভাষ্যই তো দুজনের কাছে সত্য। এখন এ ঘটনা নিয়ে যদি গল্পকার গল্প লিখতে যান তাহলে সেটা হবে সত্যের তৃতীয় ভাষ্য। এর মাঝে কোনটাকে আপনি তথ্যের সত্য বলে সাব্যস্ত করবেন? যেমন আকিরা কুরোসাওয়ার ‘রশোমনে’ কোনটা সত্য?

তাহলে দেখা যাচ্ছে, গল্প একটা মিথ্যার দুনিয়া। কিন্তু এ মিথ্যা কখনো কখনো আমাদের সত্য চিনতে সাহায্য করতে পারে। আবার নাও পারে। কখনো স্রেফ গল্পটা বলার এবং শোনার মধ্যে যে আনন্দটুকু উৎপাদিত হয়, ঐটুকুই গল্পের মাহাত্ম্য। এবং গল্পই বোধ হয় পৃথিবীর একমাত্র খাবার যেটা দাতা এবং গ্রহীতা একসঙ্গে উপভোগ করে। ভাবুন তো, প্রথম ডেটিং করে আসার পর লাইসা তার বান্ধবী নাতাশাকে রাতের বেলা ফিসফিস করে যখন ডেটিংয়ে কি কি হয়েছিল সেই গল্প সবিস্তারে বলে, তখন কি নাতাশা একা আনন্দ পায়? নাকি গল্পটা বলে লাইসাও সমান আনন্দ পায়?

গল্প দুইটা প্রাণকেই তাপিত করে। গল্প দুইটা প্রাণেরই অসুখের উপশম দেয়। গল্প আমাদের আত্মাকে বাঁচিয়ে রাখে। গল্প আমাদের আত্মার সুষম খাবার।

লেখক : চলচ্চিত্র নির্মাতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

২২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৩২ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’
‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা