শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

আপনার হৃদয়কে দিন পুষ্টিকর গল্প

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আপনার হৃদয়কে দিন পুষ্টিকর গল্প

ছোটবেলায় বাজারের টাকা চুরি করতে গিয়েই প্রথম গল্প বানানোর প্রয়োজনীয়তা টের পেয়েছিলাম। গতকাল পঁয়ত্রিশ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া গরুর মাংস কী কারণে আজকে চল্লিশ টাকা হয়ে গেল সেটার বিশ্বাসযোগ্য কারণ বানাতে গিয়ে পাই প্রথম ‘নির্মাণের আনন্দ’। এই নির্মাণ প্রক্রিয়া যদিও সহজ ছিল না কিছুতেই। গরুর সাপ্লাই কম, সেই জন্য দাম বেশি। সাপ্লাই কম কেন? ট্রাক ঢুকতে পারেনি। ট্রাক কেন ঢুকতে পারেনি? ট্রাকস্ট্যান্ডে মারামারি হয়েছে। মাত্র পাঁচ টাকা দাম বাড়াতে গিয়ে নিপুণ কথাশিল্পীর মতো ট্রাকস্ট্যান্ডে রক্তক্ষয়ী মারামারির দৃশ্য পর্যন্ত আঁকতে হয়েছে। আজকে এত বছর পর পেছনে তাকিয়ে ভাবি, বাজারের টাকা চুরি করার ঘটনায় কি কেবল পাঁচ টাকাই অর্জন করেছিলাম? নাকি আরও কিছু?

আমার ধারণা টাকার চেয়েও বড় উত্তেজক আনন্দ পেয়েছিলাম একটা গল্প বানানোতে এবং সেই গল্পে অন্যের বিশ্বাস স্থাপন করানোতে। জাগতিক লাভালাভ ছাড়াও মানুষ গল্প নানা কারণে বলে। কখনো আনন্দ, দুঃখ বা অন্য কোনো অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করার জন্য বলে। কখনো সে গল্প বলে বাস্তাবের অপ্রাপ্তিকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার জন্য। ‘টেলিভিশন’ এবং পিঁপড়াবিদ্যা’ এই দুটো ছবি নিয়ে কোরিয়ান মাস্টার ফিল্মমেকার লি চ্যাং ডং-এর সঙ্গে আমার বিস্তর মেইল চালাচালির সুযোগ হয়েছিল। একদিন মিঠু, মজনু এই চরিত্রগুলোর ফ্যান্টাসিতে বসবাস নিয়ে কথা হচ্ছিল। তখন আমি তাকে বলছিলাম, বাস্তবের দুনিয়ার দীনতা বা দারিদ্র্য বা অপ্রাপ্তি চ্যালেঞ্জ করার জন্যই তারা এই গল্পের দুনিয়া বানিয়েছে। বাস্তব তাদের কাছে রোগা। আর গল্প তাদের হৃদরোগের মহৌষধ।

আমি সব সময়ই বিশ্বাস করি, আমাদের সেরা গল্পকারেরা গল্পও লেখে না, ছবিও বানায় না। তাদের আমরা বইয়ের পাতায় বা সিনেমার পর্দায় খুঁজে পাব না। তাদের আমরা খুঁজে পাব মোড়ের টি-স্টলগুলোতে। আপনি এসব আড্ডায় গেলে দেখবেন সত্য আর মিথ্যার নিপুণ মোড়কে কি সব অসাধারণ গল্প রচিত হচ্ছে। একজন হয়তো ঢাকা থেকে ফিরল। ফিরে বলতে শুরু করল ঢাকায় তার মামা কতবড় কেউকেটা। তার বিশটা গাড়ি আছে, চারটা বাড়ি, সকালে সোনারগাঁওয়ে চা খায় তো দুপুরে শেরাটনে ভাত খায়, এক ঘড়ি পর পর দুইদিন পরে না। এই রকম এক কল্পিত প্রাচুর্যের জগৎ সে রচনা করে। এটা করতে গিয়ে বক্তা এবং শ্রোতা উভয় পক্ষই তাদের জরাজীর্ণ বাস্তব ভুলে গিয়ে এক কল্পিত এবং প্রাচুর্যময় জীবনে অবগাহন করে। হয়তো তারা জানে, এর প্রায় পুরোটাই মিথ্যা। কিন্তু এই মিথ্যাটা বক্তা এবং শ্রোতা উভয়েই গরম ভাপা পিঠার মতো ভাগাভাগি করে খায়। আমাদের গল্পেরা আমাদের হৃদয়ের সুষম খাদ্য স্বরূপ। নৃতাত্ত্বিক গবেষকরা এর সঙ্গে উপনিবেশিক শাসনের কোনো যোগসূত্র আছে কিনা খুঁজে দেখতে পারেন। দুইশো বছরের পরাধীনতায় তার অর্থনৈতিক স্বাস্থ্য ভঙ্গুর হলেও সে কল্পনার স্বাস্থ্য মজবুত রেখেছে। হয়তো তার গল্প, কিসসা এসব সে ব্যবহার করেছে বঞ্চিতের অনুভূতিকে কাউন্টার করার জন্য। যেটাকে আমরা চাপাবাজি বা গুলবাজি বলছি সেটা হয়তো সে তার মনের ক্ষুধা মেটানোর  জন্য তৈরি করেছে। আপনার চারপাশের জগৎ যখন বঞ্চনায় ভরা তখন আপনি দুটো কাজ করতে পারেন। হয় জগত্টাকে বদলে দিতে পারেন, নয়তো জগত্টাকে অস্বীকার  করে একটা বানোয়াট কল্পনার জগৎ বানিয়ে সেখানে আশ্রয় নিতে পারেন। ফলে দেখা যাচ্ছে, গল্প অনেক ধরনের হয়, গল্প নির্মাণের পেছনে কারণ বা অনুপ্রেরণাও অনেক ধরনের হয়। তবে একটা জায়গায় মিল আছে— গল্প, যিনি বলেন আর যিনি শোনেন, দুজনেরই আত্মার সুস্বাদু খাবার।

তবে গল্প ইতিহাস নয়, গল্প সত্যও নয়। গল্প সত্য থেকে অনুপ্রেরণা নিতে পারে বটে,  কিন্তু গল্প সত্য প্রসব করে না। সত্য তথ্যের ক্ষুধা যার আছে, তাকে গল্পের কাছে এলে চলবে না। তাকে যেতে হবে ইতিহাসের পুস্তকের কাছে, সংবাদপত্রের তথ্যের কাছে। যদিও ইতিহাস এবং সংবাদপত্রের তথ্যও কতখানি সত্য সেটা নিয়ে আজীবন বিতর্ক চলে আসছে, যেহেতু সত্য প্রেক্ষাপট এবং দৃষ্টিভঙ্গি নিরপেক্ষ নয়। তবে গল্পের মাঝে এক শ্রেণির গল্প আছে যেগুলো সত্যের দায় নিয়ে জন্ম নিয়েছিল। এ ধরনের গল্পকে বলা হয় বায়োপিক বা বায়োগ্রাফিক্যাল মোশন পিকচার। এ ধরনের গল্পে কোনো ঐতিহাসিক বা গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রের বাস্তব নাম ব্যবহার করে তার জীবনের ঘটনাদি দেখানো হয়। মানুষ একসময় বিশ্বাস করত বায়োপিকে শতভাগ সত্য দেখানো হবে। কিন্তু ইদানীং বায়োপিকও আর সত্যের নিশ্চয়তা দিচ্ছে না।

দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ছবির পর ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা তার আহত হওয়ার খবর গোপন রাখেননি। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন শুধু জামাকাপড়ের ডিটেলিং ছাড়া বাকি সবকিছুতেই তারা বানোয়াট গল্পের অবতারণা করেছে। ছবিতে ভুল তথ্যের মাধ্যমে সাভারিন চরিত্রকে ভিকটিম এবং জাকারবার্গকে নেগেটিভ চরিত্র হিসেবে দেখানো হয়েছে এ অভিযোগও করেছেন তিনি। আরও বলেছেন, ছবিতে দেখানো হয়েছে মেয়ে পটানোর জন্যই মূলত তিনি ফেসবুক প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে তিনি সিঙ্গেল ছিলেন। অথচ বাস্তবে তিনি তখন প্রিসিলাকে ডেট করছিলেন। জন লেননের বায়োপিক ‘নো হোয়্যার বয়’ সম্বন্ধে লেনন পরিবারের কাছের মানুষ জাড ল্যান্ডার বলেছেন, ছবিতে মিমি আন্টিকে যেরকম কর্তৃত্ব পরায়ন এবং ওভার প্রোটেকটিভ দেখানো হয়েছে তাতে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ আছে। আমরা এর বিপরীতে যে গুণগুলো বাস্তবে তার মধ্যে দেখেছি, সেগুলো ছবিতে আসেনি সম্ভবত ড্রামাটিক ইফেক্ট তৈরি করার জন্য। অ্যালান টুরিং বায়োপিক ‘দ্য ইমিটেশন গেম’ সম্পর্কে গার্ডিয়ান পত্রিকা লিখেছে ছবিতে মাত্র ৪১ শতাংশ দৃশ্য ঐতিহাসিকভাবে সত্য।

তারপরও ‘ইমিটেশন গেম’ বা ‘স্যোশাল নেটওয়ার্ক’ যে চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার জিতল সেটা শিল্পের দুনিয়ায় কী বার্তা দেয়? বার্তা এই দেয় যে, শিল্পের সত্য আর তথ্যের সত্য এক জিনিস নয়। এমনকি বায়োপিক দাবি করা ছবির কাঁধেও শিল্প সত্যের জোয়াল চাপিয়ে দিতে পারে না। শিল্প তথ্যের সীমানার বাইরে গিয়ে দর্শনের সত্য অনুসন্ধান করে, যে সত্য আবার ধ্রুব কিছু নয়। বায়োপিকের মতো গল্প যদি কখনো তথ্যের সত্য বলতেও যায়, তাহলেও গোলমালের আশঙ্কা থাকে। কার সত্য? ধরা যাক, স্বামী-স্ত্রীর খুব প্রেমময় সংসার। তারপর সেই সংসারে অমিল আর অমত হানা দিল। এক সময় চরম তিক্ততার মধ্যে সংসার ভেঙে গেল। এখন সেই একই সংসার এবং একই সংসার ভাঙার পেছনের কারণ যদি আমরা শুনতে যাই, তাহলে দেখব স্বামী-স্ত্রী দুজন পুরোপুরি দুই রকমের ভাষ্য হাজির করছে। পরস্পর বিরোধী এ দুইটা ভাষ্যই তো দুজনের কাছে সত্য। এখন এ ঘটনা নিয়ে যদি গল্পকার গল্প লিখতে যান তাহলে সেটা হবে সত্যের তৃতীয় ভাষ্য। এর মাঝে কোনটাকে আপনি তথ্যের সত্য বলে সাব্যস্ত করবেন? যেমন আকিরা কুরোসাওয়ার ‘রশোমনে’ কোনটা সত্য?

তাহলে দেখা যাচ্ছে, গল্প একটা মিথ্যার দুনিয়া। কিন্তু এ মিথ্যা কখনো কখনো আমাদের সত্য চিনতে সাহায্য করতে পারে। আবার নাও পারে। কখনো স্রেফ গল্পটা বলার এবং শোনার মধ্যে যে আনন্দটুকু উৎপাদিত হয়, ঐটুকুই গল্পের মাহাত্ম্য। এবং গল্পই বোধ হয় পৃথিবীর একমাত্র খাবার যেটা দাতা এবং গ্রহীতা একসঙ্গে উপভোগ করে। ভাবুন তো, প্রথম ডেটিং করে আসার পর লাইসা তার বান্ধবী নাতাশাকে রাতের বেলা ফিসফিস করে যখন ডেটিংয়ে কি কি হয়েছিল সেই গল্প সবিস্তারে বলে, তখন কি নাতাশা একা আনন্দ পায়? নাকি গল্পটা বলে লাইসাও সমান আনন্দ পায়?

গল্প দুইটা প্রাণকেই তাপিত করে। গল্প দুইটা প্রাণেরই অসুখের উপশম দেয়। গল্প আমাদের আত্মাকে বাঁচিয়ে রাখে। গল্প আমাদের আত্মার সুষম খাবার।

লেখক : চলচ্চিত্র নির্মাতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা