শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

আপনার হৃদয়কে দিন পুষ্টিকর গল্প

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আপনার হৃদয়কে দিন পুষ্টিকর গল্প

ছোটবেলায় বাজারের টাকা চুরি করতে গিয়েই প্রথম গল্প বানানোর প্রয়োজনীয়তা টের পেয়েছিলাম। গতকাল পঁয়ত্রিশ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া গরুর মাংস কী কারণে আজকে চল্লিশ টাকা হয়ে গেল সেটার বিশ্বাসযোগ্য কারণ বানাতে গিয়ে পাই প্রথম ‘নির্মাণের আনন্দ’। এই নির্মাণ প্রক্রিয়া যদিও সহজ ছিল না কিছুতেই। গরুর সাপ্লাই কম, সেই জন্য দাম বেশি। সাপ্লাই কম কেন? ট্রাক ঢুকতে পারেনি। ট্রাক কেন ঢুকতে পারেনি? ট্রাকস্ট্যান্ডে মারামারি হয়েছে। মাত্র পাঁচ টাকা দাম বাড়াতে গিয়ে নিপুণ কথাশিল্পীর মতো ট্রাকস্ট্যান্ডে রক্তক্ষয়ী মারামারির দৃশ্য পর্যন্ত আঁকতে হয়েছে। আজকে এত বছর পর পেছনে তাকিয়ে ভাবি, বাজারের টাকা চুরি করার ঘটনায় কি কেবল পাঁচ টাকাই অর্জন করেছিলাম? নাকি আরও কিছু?

আমার ধারণা টাকার চেয়েও বড় উত্তেজক আনন্দ পেয়েছিলাম একটা গল্প বানানোতে এবং সেই গল্পে অন্যের বিশ্বাস স্থাপন করানোতে। জাগতিক লাভালাভ ছাড়াও মানুষ গল্প নানা কারণে বলে। কখনো আনন্দ, দুঃখ বা অন্য কোনো অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করার জন্য বলে। কখনো সে গল্প বলে বাস্তাবের অপ্রাপ্তিকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার জন্য। ‘টেলিভিশন’ এবং পিঁপড়াবিদ্যা’ এই দুটো ছবি নিয়ে কোরিয়ান মাস্টার ফিল্মমেকার লি চ্যাং ডং-এর সঙ্গে আমার বিস্তর মেইল চালাচালির সুযোগ হয়েছিল। একদিন মিঠু, মজনু এই চরিত্রগুলোর ফ্যান্টাসিতে বসবাস নিয়ে কথা হচ্ছিল। তখন আমি তাকে বলছিলাম, বাস্তবের দুনিয়ার দীনতা বা দারিদ্র্য বা অপ্রাপ্তি চ্যালেঞ্জ করার জন্যই তারা এই গল্পের দুনিয়া বানিয়েছে। বাস্তব তাদের কাছে রোগা। আর গল্প তাদের হৃদরোগের মহৌষধ।

আমি সব সময়ই বিশ্বাস করি, আমাদের সেরা গল্পকারেরা গল্পও লেখে না, ছবিও বানায় না। তাদের আমরা বইয়ের পাতায় বা সিনেমার পর্দায় খুঁজে পাব না। তাদের আমরা খুঁজে পাব মোড়ের টি-স্টলগুলোতে। আপনি এসব আড্ডায় গেলে দেখবেন সত্য আর মিথ্যার নিপুণ মোড়কে কি সব অসাধারণ গল্প রচিত হচ্ছে। একজন হয়তো ঢাকা থেকে ফিরল। ফিরে বলতে শুরু করল ঢাকায় তার মামা কতবড় কেউকেটা। তার বিশটা গাড়ি আছে, চারটা বাড়ি, সকালে সোনারগাঁওয়ে চা খায় তো দুপুরে শেরাটনে ভাত খায়, এক ঘড়ি পর পর দুইদিন পরে না। এই রকম এক কল্পিত প্রাচুর্যের জগৎ সে রচনা করে। এটা করতে গিয়ে বক্তা এবং শ্রোতা উভয় পক্ষই তাদের জরাজীর্ণ বাস্তব ভুলে গিয়ে এক কল্পিত এবং প্রাচুর্যময় জীবনে অবগাহন করে। হয়তো তারা জানে, এর প্রায় পুরোটাই মিথ্যা। কিন্তু এই মিথ্যাটা বক্তা এবং শ্রোতা উভয়েই গরম ভাপা পিঠার মতো ভাগাভাগি করে খায়। আমাদের গল্পেরা আমাদের হৃদয়ের সুষম খাদ্য স্বরূপ। নৃতাত্ত্বিক গবেষকরা এর সঙ্গে উপনিবেশিক শাসনের কোনো যোগসূত্র আছে কিনা খুঁজে দেখতে পারেন। দুইশো বছরের পরাধীনতায় তার অর্থনৈতিক স্বাস্থ্য ভঙ্গুর হলেও সে কল্পনার স্বাস্থ্য মজবুত রেখেছে। হয়তো তার গল্প, কিসসা এসব সে ব্যবহার করেছে বঞ্চিতের অনুভূতিকে কাউন্টার করার জন্য। যেটাকে আমরা চাপাবাজি বা গুলবাজি বলছি সেটা হয়তো সে তার মনের ক্ষুধা মেটানোর  জন্য তৈরি করেছে। আপনার চারপাশের জগৎ যখন বঞ্চনায় ভরা তখন আপনি দুটো কাজ করতে পারেন। হয় জগত্টাকে বদলে দিতে পারেন, নয়তো জগত্টাকে অস্বীকার  করে একটা বানোয়াট কল্পনার জগৎ বানিয়ে সেখানে আশ্রয় নিতে পারেন। ফলে দেখা যাচ্ছে, গল্প অনেক ধরনের হয়, গল্প নির্মাণের পেছনে কারণ বা অনুপ্রেরণাও অনেক ধরনের হয়। তবে একটা জায়গায় মিল আছে— গল্প, যিনি বলেন আর যিনি শোনেন, দুজনেরই আত্মার সুস্বাদু খাবার।

তবে গল্প ইতিহাস নয়, গল্প সত্যও নয়। গল্প সত্য থেকে অনুপ্রেরণা নিতে পারে বটে,  কিন্তু গল্প সত্য প্রসব করে না। সত্য তথ্যের ক্ষুধা যার আছে, তাকে গল্পের কাছে এলে চলবে না। তাকে যেতে হবে ইতিহাসের পুস্তকের কাছে, সংবাদপত্রের তথ্যের কাছে। যদিও ইতিহাস এবং সংবাদপত্রের তথ্যও কতখানি সত্য সেটা নিয়ে আজীবন বিতর্ক চলে আসছে, যেহেতু সত্য প্রেক্ষাপট এবং দৃষ্টিভঙ্গি নিরপেক্ষ নয়। তবে গল্পের মাঝে এক শ্রেণির গল্প আছে যেগুলো সত্যের দায় নিয়ে জন্ম নিয়েছিল। এ ধরনের গল্পকে বলা হয় বায়োপিক বা বায়োগ্রাফিক্যাল মোশন পিকচার। এ ধরনের গল্পে কোনো ঐতিহাসিক বা গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রের বাস্তব নাম ব্যবহার করে তার জীবনের ঘটনাদি দেখানো হয়। মানুষ একসময় বিশ্বাস করত বায়োপিকে শতভাগ সত্য দেখানো হবে। কিন্তু ইদানীং বায়োপিকও আর সত্যের নিশ্চয়তা দিচ্ছে না।

দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ছবির পর ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা তার আহত হওয়ার খবর গোপন রাখেননি। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন শুধু জামাকাপড়ের ডিটেলিং ছাড়া বাকি সবকিছুতেই তারা বানোয়াট গল্পের অবতারণা করেছে। ছবিতে ভুল তথ্যের মাধ্যমে সাভারিন চরিত্রকে ভিকটিম এবং জাকারবার্গকে নেগেটিভ চরিত্র হিসেবে দেখানো হয়েছে এ অভিযোগও করেছেন তিনি। আরও বলেছেন, ছবিতে দেখানো হয়েছে মেয়ে পটানোর জন্যই মূলত তিনি ফেসবুক প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে তিনি সিঙ্গেল ছিলেন। অথচ বাস্তবে তিনি তখন প্রিসিলাকে ডেট করছিলেন। জন লেননের বায়োপিক ‘নো হোয়্যার বয়’ সম্বন্ধে লেনন পরিবারের কাছের মানুষ জাড ল্যান্ডার বলেছেন, ছবিতে মিমি আন্টিকে যেরকম কর্তৃত্ব পরায়ন এবং ওভার প্রোটেকটিভ দেখানো হয়েছে তাতে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ আছে। আমরা এর বিপরীতে যে গুণগুলো বাস্তবে তার মধ্যে দেখেছি, সেগুলো ছবিতে আসেনি সম্ভবত ড্রামাটিক ইফেক্ট তৈরি করার জন্য। অ্যালান টুরিং বায়োপিক ‘দ্য ইমিটেশন গেম’ সম্পর্কে গার্ডিয়ান পত্রিকা লিখেছে ছবিতে মাত্র ৪১ শতাংশ দৃশ্য ঐতিহাসিকভাবে সত্য।

তারপরও ‘ইমিটেশন গেম’ বা ‘স্যোশাল নেটওয়ার্ক’ যে চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার জিতল সেটা শিল্পের দুনিয়ায় কী বার্তা দেয়? বার্তা এই দেয় যে, শিল্পের সত্য আর তথ্যের সত্য এক জিনিস নয়। এমনকি বায়োপিক দাবি করা ছবির কাঁধেও শিল্প সত্যের জোয়াল চাপিয়ে দিতে পারে না। শিল্প তথ্যের সীমানার বাইরে গিয়ে দর্শনের সত্য অনুসন্ধান করে, যে সত্য আবার ধ্রুব কিছু নয়। বায়োপিকের মতো গল্প যদি কখনো তথ্যের সত্য বলতেও যায়, তাহলেও গোলমালের আশঙ্কা থাকে। কার সত্য? ধরা যাক, স্বামী-স্ত্রীর খুব প্রেমময় সংসার। তারপর সেই সংসারে অমিল আর অমত হানা দিল। এক সময় চরম তিক্ততার মধ্যে সংসার ভেঙে গেল। এখন সেই একই সংসার এবং একই সংসার ভাঙার পেছনের কারণ যদি আমরা শুনতে যাই, তাহলে দেখব স্বামী-স্ত্রী দুজন পুরোপুরি দুই রকমের ভাষ্য হাজির করছে। পরস্পর বিরোধী এ দুইটা ভাষ্যই তো দুজনের কাছে সত্য। এখন এ ঘটনা নিয়ে যদি গল্পকার গল্প লিখতে যান তাহলে সেটা হবে সত্যের তৃতীয় ভাষ্য। এর মাঝে কোনটাকে আপনি তথ্যের সত্য বলে সাব্যস্ত করবেন? যেমন আকিরা কুরোসাওয়ার ‘রশোমনে’ কোনটা সত্য?

তাহলে দেখা যাচ্ছে, গল্প একটা মিথ্যার দুনিয়া। কিন্তু এ মিথ্যা কখনো কখনো আমাদের সত্য চিনতে সাহায্য করতে পারে। আবার নাও পারে। কখনো স্রেফ গল্পটা বলার এবং শোনার মধ্যে যে আনন্দটুকু উৎপাদিত হয়, ঐটুকুই গল্পের মাহাত্ম্য। এবং গল্পই বোধ হয় পৃথিবীর একমাত্র খাবার যেটা দাতা এবং গ্রহীতা একসঙ্গে উপভোগ করে। ভাবুন তো, প্রথম ডেটিং করে আসার পর লাইসা তার বান্ধবী নাতাশাকে রাতের বেলা ফিসফিস করে যখন ডেটিংয়ে কি কি হয়েছিল সেই গল্প সবিস্তারে বলে, তখন কি নাতাশা একা আনন্দ পায়? নাকি গল্পটা বলে লাইসাও সমান আনন্দ পায়?

গল্প দুইটা প্রাণকেই তাপিত করে। গল্প দুইটা প্রাণেরই অসুখের উপশম দেয়। গল্প আমাদের আত্মাকে বাঁচিয়ে রাখে। গল্প আমাদের আত্মার সুষম খাবার।

লেখক : চলচ্চিত্র নির্মাতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন