শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

জেএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি : বাংলা প্রথমপত্র

ফারুক আহম্মদ, সহকারী শিক্ষক আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি : বাংলা প্রথমপত্র

দুই বিঘা জমি

    —রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

     অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

১।   উপেনের জমি কীভাবে হাতছাড়া হলো?

     উত্তর : মিথ্যা মামলার দায়ে উপেনের জমি হাতছাড়া হয়ে গেল।

     জমিদার বাবু তার বাগানের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ সমান করার জন্য উপেনের কাছ থেকে দুই বিঘা জমি কিনতে চায়। কিন্তু উপেনের আর কোনো জমি না থাকায় সে জমি বিক্রি করতে রাজি হলো না। তখন জমিদার এই মর্মে মিথ্যা দলিল তৈরি করে যে, উপেন আমার কাছ থেকে টাকা ধার করেছে। কিন্তু সে টাকা শোধ দিতে পারেনি। এই মামলা নিয়ে জমিদার আদালতের আশ্রয় নিলে আদালত জমিদারের পক্ষে রায় দেয়। ফলে উপেনের জমি জমিদার দখল করে নেয়। এভাবেই উপেনের জমি হাতছাড়া হয়ে গেল।

২।   উপেন তার দুই বিঘা জমি বিক্রি করতে রাজি হয়নি কেন?

     উত্তর : বাস্তুভিটার এই দুই বিঘা জমি ছাড়া উপেনের আর কোনো জমি নেই। তাই সে এই জমি বিক্রি করতে রাজি হয়নি।

     জমিদার বাগান করার জন্য উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমিটুকু কিনে নিতে চায়। কিন্তু উপেন দরিদ্র কৃষক। ঋণের বোঝা শোধ করতে গিয়ে তার সব হারিয়েছে। তাই সে বলে, এই দুই বিঘা জমি ছাড়া আমার আর কিছুই নেই। তাছাড়া এই বাস্তুভিটাকে সে জননীর মতো ভালোবাসে। জননী যেমন সন্তানকে আশ্রয় দেয়, তেমনি এই বাস্তুভিটা আমার সাত পুরুষকে আশ্রয় দিয়েছে। তাই উপেন অভাবী হয়েও এই দুই বিঘা জমিটুকু বেচতে রাজি হয়নি।

৩।   আছে বড়জোর মরিবার মতো ঠাঁই— বলতে কী বোঝায়? 

     উত্তর : জমিদার উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমি বাগান করার জন্য কিনে নিতে চাইলে উপেন জমিদারকে উদ্দেশ্য করে উক্তিটি করে।

     উপেন দরিদ্র কৃষক। ঋণ শোধ করতে গিয়ে তার সব সম্পদ হারিয়ে ফেলেছে। এখন বাস্তুভিটা দুই বিঘা জমি ছাড়া তার আর কোনো জমি নেই। এই দুই বিঘা জমিই তার শেষ আশ্রয়স্থল। এই জমিতেই তার শেষ শয্যা রচিত হবে বলে উপেন মনে মনে চিন্তা করে। কিন্তু জমিদার এই দুই বিঘা জমি কিনে নিতে চাইলে উপেন জমিদারকে বলেন, আপনার তো ভূমির অন্ত নেই। আর আমার তো এইটুকুই জমি। মরিবার পর ঠাঁই গোঁজার এই দুই বিঘা জমিই আমার শেষ সম্বল।

৪।   তাই লিখি দিল বিশ্বনিখিল দু-বিঘার পরিবর্তে- ব্যাখ্যা কর।

     উত্তর : উপেন তার দুই বিঘা জমি হারিয়ে সন্ন্যাসীবেশ ধারণ করে দেশে দেশে ঘুরে বেড়ানোর সময় সমগ্র জমির মালিক আজ থেকে উপেন। এই চিন্তা করে আলোচ্য উক্তিটি করে।

     দরিদ্র কৃষক উপেন। তার শেষ সম্বল বাস্তুভিটা দুই বিঘা জমি। সেটাও জমিদার মিথ্যা মামলা দিয়ে কেড়ে নেয়। ফলে উপেনের এখন আর মাথা গোঁজার মতো কোনো ঠাঁই নেই। তাই উপেন বাধ্য হয়ে নিরুদ্দেশের পথে পা বাড়ায়। এসময় উপেন মনের দুঃখ হালকা করার জন্য ভাবে, ভগবান হয়তো চেয়েছেন সে যেন দুই বিঘা জমির মধ্যে বন্দী হয়ে না থাকে। সে জন্য ভগবান উপেনকে পুরো পৃথিবীর মালিক করে ছেড়ে দিল।

৫।   রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

     উত্তর : উক্ত চরণের মাধ্যমে সম্পদশালীরা আরও সম্পদের মালিক হওয়ার জন্য গরিবের সর্বস্ব হরণ করাকে বোঝানো হয়েছে।

     পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষের সম্পদের প্রতি লালসা আছে। তবে ধনীদের সম্পদের প্রতি লালসা আরও বেশি। তাদের অনেক সম্পদ থাকলেও তারা আরও বেশি সম্পদের মালিক হতে চায়। এজন্য তারা যে কোনো অনৈতিক কাজ করতেও দ্বিধা করে না। কবিতায় জমিদারের অনেক জমি থাকলেও সে প্রতারণার মাধ্যমে উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমিও দখল করে নেয়। উক্ত চরণের মাধ্যমে জমিদারের লোভ-লালসার দিকটি ফুটে উঠেছে।   

৬।   উপেন কেন তার জমিকে নিলাজ-কুলটা বলেছিল?

     উত্তর : পনেরো-ষোলো বছর পর নিজের হারানো বাস্তুভিটায় ফিরে এসে তার পরিবর্তিত রূপ দেখে উপেন নিজ ভূমিকে নিলাজ-কুলটা বলে অভিহিত করেছিল।

     দুই বিঘা জমি এক সময় উপেনের ছিল। তখন এই জমি উপেনকে অন্নের জোগান দিত। এই জন্য উপেনের কাছে এই জমি জননীর মতো ছিল। বহুদিন পরে আবার ফিরে এসে দেখল সেই জমি জমিদারের ইচ্ছামতো সেজেছে। হরেক রকমের ফুল আর পাতাবাহার গাছে ভরে গেছে সেই জমি। আজ উপেনের জন্য সেই জমির বিন্দুমাত্র মমতা নেই। এ সব কারণে ক্ষোভের বশবর্তী হয়ে উপেন নিজের ভিটেমাটিকে নিলাজ-কুলটা বলে ভর্ত্সনা করেছে।   

৭।   রাজা উপেনের দুই বিঘা জমি কিনে নিতে চেয়েছিল কেন?

উত্তর : রাজা তার বাগান বাড়ি দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান করার জন্য উপেনের দুই বিঘা জমি কিনে নিতে চেয়েছিল।

     দরিদ্র কৃষক উপেন অভাব-অনটনে বন্ধক দিয়ে সব জমি হারিয়েছে। বাকি ছিল মাত্র দুই বিঘা জমি। কিন্তু সে জমিও উপেনের থাকেনি। কারণ রাজার বাগানটি দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান করার জন্য উপেনের এই জমিটুকু দরকার। তাই রাজা উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমিও কিনে নিতে চায়। 

৮।   ছিলে দেবী, হলে দাসী- বলতে উপেন কী বুঝিয়েছে? অথবা : উপেন কেন জন্মভূমিকে দাসী বলেছেন? 

     উত্তর : উপেনের জমি জমিদারের দখলে আসার পর বেশ পরিবর্তন করায় উপেন নিজ জন্মভূমিকে দেবী থেকে দাসী হওয়ার কথা বলেছেন। দরিদ্র উপেনের দুই বিঘা জমি তার দখলে থাকা অবস্থায় যে রূপ ছিল তা ছিল কল্যাণময়ী। এই জমি থেকে ফল-মূল, শাক-সবজি উৎপাদন করে উপেন ক্ষুধা মেটাত। এই কারণে তিনি এই জমিকে দেবী বলে মানত। কিন্তু সেই জমি জমিদারের দখলে আসার পর অন্যরূপ ধারণ করেছে। যেখানে আগের কোনো চিহ্নই নেই। সম্পূর্ণ অন্য বেশ ধারণ করেছে। তাই উপেন জন্মভূমিকে দাসী বলে আখ্যায়িত করেছে।     

৯।   চোখে আসে জল ভরে- কেন চোখে জল ভরে আসে?

     উত্তর : নিজ গ্রামে পুনরায় ফিরে আসার পর চিরচেনা রূপ দেখে উপেনের চোখে জল চলে আসে।

     জমিদারের কাছে শেষ সম্বল জমিটুকু হারিয়ে উপেন সন্ন্যাসীবেশ ধারণ করে ঘুরে বেড়ায় দেশ-দেশান্তরে। পনেরো-ষোলো বছর পর উপেনের নিজ গ্রামে ফিরে আসার ইচ্ছা হয়। তাই নিজ গ্রামে ফিরে এসে উপেন যেন আবার প্রাণ ফিরে পায়। এখানকার চিরচেনা অবারিত মাঠ, নদীর তীর, স্নিগ্ধ বাতাস, গাছগাছালি, রাখালের খেলাঘর, গ্রাম্য বধূর জল নিয়ে আসা— এসব দৃশ্য দেখে আবেগে তার চোখে জল চলে আসে।

১০।  তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে- ব্যাখ্যা কর?

     উত্তর : পনেরো-ষোলো বছর পর নিজ ভিটেতে ফিরে কুড়িয়ে পাওয়া আমের কারণে চোর হিসেবে চিহ্নিত হলে উপেন আলোচ্য উক্তিটি করে।

     উপেন সর্বস্ব হারিয়ে সন্ন্যাসীবেশ ধারণ করে দেশান্তরী হয়। একদিন সে নিজ গ্রামে ফিরে আসে। নিজ ভিটেতে গিয়ে আম গাছটি দেখতেই তার ছোটবেলার কথা মনে পড়ল। হঠাৎ বাতাসে দুটি পাকা আম পড়লে উপেন মায়ের দান মনে করে কুড়িয়ে নেয়। এমন সময় মালি এসে উপেনকে জমিদারের কাছে ধরে নিয়ে যায়। জমিদার সন্ন্যাসীবেশ ধারণকারী উপেনকে চোর হিসেবে আখ্যায়িত করলে উপেন মনের দুঃখে উক্তিটি করে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা