শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

জেএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি : বাংলা প্রথমপত্র

ফারুক আহম্মদ, সহকারী শিক্ষক আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি : বাংলা প্রথমপত্র

দুই বিঘা জমি

    —রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

     অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

১।   উপেনের জমি কীভাবে হাতছাড়া হলো?

     উত্তর : মিথ্যা মামলার দায়ে উপেনের জমি হাতছাড়া হয়ে গেল।

     জমিদার বাবু তার বাগানের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ সমান করার জন্য উপেনের কাছ থেকে দুই বিঘা জমি কিনতে চায়। কিন্তু উপেনের আর কোনো জমি না থাকায় সে জমি বিক্রি করতে রাজি হলো না। তখন জমিদার এই মর্মে মিথ্যা দলিল তৈরি করে যে, উপেন আমার কাছ থেকে টাকা ধার করেছে। কিন্তু সে টাকা শোধ দিতে পারেনি। এই মামলা নিয়ে জমিদার আদালতের আশ্রয় নিলে আদালত জমিদারের পক্ষে রায় দেয়। ফলে উপেনের জমি জমিদার দখল করে নেয়। এভাবেই উপেনের জমি হাতছাড়া হয়ে গেল।

২।   উপেন তার দুই বিঘা জমি বিক্রি করতে রাজি হয়নি কেন?

     উত্তর : বাস্তুভিটার এই দুই বিঘা জমি ছাড়া উপেনের আর কোনো জমি নেই। তাই সে এই জমি বিক্রি করতে রাজি হয়নি।

     জমিদার বাগান করার জন্য উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমিটুকু কিনে নিতে চায়। কিন্তু উপেন দরিদ্র কৃষক। ঋণের বোঝা শোধ করতে গিয়ে তার সব হারিয়েছে। তাই সে বলে, এই দুই বিঘা জমি ছাড়া আমার আর কিছুই নেই। তাছাড়া এই বাস্তুভিটাকে সে জননীর মতো ভালোবাসে। জননী যেমন সন্তানকে আশ্রয় দেয়, তেমনি এই বাস্তুভিটা আমার সাত পুরুষকে আশ্রয় দিয়েছে। তাই উপেন অভাবী হয়েও এই দুই বিঘা জমিটুকু বেচতে রাজি হয়নি।

৩।   আছে বড়জোর মরিবার মতো ঠাঁই— বলতে কী বোঝায়? 

     উত্তর : জমিদার উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমি বাগান করার জন্য কিনে নিতে চাইলে উপেন জমিদারকে উদ্দেশ্য করে উক্তিটি করে।

     উপেন দরিদ্র কৃষক। ঋণ শোধ করতে গিয়ে তার সব সম্পদ হারিয়ে ফেলেছে। এখন বাস্তুভিটা দুই বিঘা জমি ছাড়া তার আর কোনো জমি নেই। এই দুই বিঘা জমিই তার শেষ আশ্রয়স্থল। এই জমিতেই তার শেষ শয্যা রচিত হবে বলে উপেন মনে মনে চিন্তা করে। কিন্তু জমিদার এই দুই বিঘা জমি কিনে নিতে চাইলে উপেন জমিদারকে বলেন, আপনার তো ভূমির অন্ত নেই। আর আমার তো এইটুকুই জমি। মরিবার পর ঠাঁই গোঁজার এই দুই বিঘা জমিই আমার শেষ সম্বল।

৪।   তাই লিখি দিল বিশ্বনিখিল দু-বিঘার পরিবর্তে- ব্যাখ্যা কর।

     উত্তর : উপেন তার দুই বিঘা জমি হারিয়ে সন্ন্যাসীবেশ ধারণ করে দেশে দেশে ঘুরে বেড়ানোর সময় সমগ্র জমির মালিক আজ থেকে উপেন। এই চিন্তা করে আলোচ্য উক্তিটি করে।

     দরিদ্র কৃষক উপেন। তার শেষ সম্বল বাস্তুভিটা দুই বিঘা জমি। সেটাও জমিদার মিথ্যা মামলা দিয়ে কেড়ে নেয়। ফলে উপেনের এখন আর মাথা গোঁজার মতো কোনো ঠাঁই নেই। তাই উপেন বাধ্য হয়ে নিরুদ্দেশের পথে পা বাড়ায়। এসময় উপেন মনের দুঃখ হালকা করার জন্য ভাবে, ভগবান হয়তো চেয়েছেন সে যেন দুই বিঘা জমির মধ্যে বন্দী হয়ে না থাকে। সে জন্য ভগবান উপেনকে পুরো পৃথিবীর মালিক করে ছেড়ে দিল।

৫।   রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

     উত্তর : উক্ত চরণের মাধ্যমে সম্পদশালীরা আরও সম্পদের মালিক হওয়ার জন্য গরিবের সর্বস্ব হরণ করাকে বোঝানো হয়েছে।

     পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষের সম্পদের প্রতি লালসা আছে। তবে ধনীদের সম্পদের প্রতি লালসা আরও বেশি। তাদের অনেক সম্পদ থাকলেও তারা আরও বেশি সম্পদের মালিক হতে চায়। এজন্য তারা যে কোনো অনৈতিক কাজ করতেও দ্বিধা করে না। কবিতায় জমিদারের অনেক জমি থাকলেও সে প্রতারণার মাধ্যমে উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমিও দখল করে নেয়। উক্ত চরণের মাধ্যমে জমিদারের লোভ-লালসার দিকটি ফুটে উঠেছে।   

৬।   উপেন কেন তার জমিকে নিলাজ-কুলটা বলেছিল?

     উত্তর : পনেরো-ষোলো বছর পর নিজের হারানো বাস্তুভিটায় ফিরে এসে তার পরিবর্তিত রূপ দেখে উপেন নিজ ভূমিকে নিলাজ-কুলটা বলে অভিহিত করেছিল।

     দুই বিঘা জমি এক সময় উপেনের ছিল। তখন এই জমি উপেনকে অন্নের জোগান দিত। এই জন্য উপেনের কাছে এই জমি জননীর মতো ছিল। বহুদিন পরে আবার ফিরে এসে দেখল সেই জমি জমিদারের ইচ্ছামতো সেজেছে। হরেক রকমের ফুল আর পাতাবাহার গাছে ভরে গেছে সেই জমি। আজ উপেনের জন্য সেই জমির বিন্দুমাত্র মমতা নেই। এ সব কারণে ক্ষোভের বশবর্তী হয়ে উপেন নিজের ভিটেমাটিকে নিলাজ-কুলটা বলে ভর্ত্সনা করেছে।   

৭।   রাজা উপেনের দুই বিঘা জমি কিনে নিতে চেয়েছিল কেন?

উত্তর : রাজা তার বাগান বাড়ি দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান করার জন্য উপেনের দুই বিঘা জমি কিনে নিতে চেয়েছিল।

     দরিদ্র কৃষক উপেন অভাব-অনটনে বন্ধক দিয়ে সব জমি হারিয়েছে। বাকি ছিল মাত্র দুই বিঘা জমি। কিন্তু সে জমিও উপেনের থাকেনি। কারণ রাজার বাগানটি দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান করার জন্য উপেনের এই জমিটুকু দরকার। তাই রাজা উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমিও কিনে নিতে চায়। 

৮।   ছিলে দেবী, হলে দাসী- বলতে উপেন কী বুঝিয়েছে? অথবা : উপেন কেন জন্মভূমিকে দাসী বলেছেন? 

     উত্তর : উপেনের জমি জমিদারের দখলে আসার পর বেশ পরিবর্তন করায় উপেন নিজ জন্মভূমিকে দেবী থেকে দাসী হওয়ার কথা বলেছেন। দরিদ্র উপেনের দুই বিঘা জমি তার দখলে থাকা অবস্থায় যে রূপ ছিল তা ছিল কল্যাণময়ী। এই জমি থেকে ফল-মূল, শাক-সবজি উৎপাদন করে উপেন ক্ষুধা মেটাত। এই কারণে তিনি এই জমিকে দেবী বলে মানত। কিন্তু সেই জমি জমিদারের দখলে আসার পর অন্যরূপ ধারণ করেছে। যেখানে আগের কোনো চিহ্নই নেই। সম্পূর্ণ অন্য বেশ ধারণ করেছে। তাই উপেন জন্মভূমিকে দাসী বলে আখ্যায়িত করেছে।     

৯।   চোখে আসে জল ভরে- কেন চোখে জল ভরে আসে?

     উত্তর : নিজ গ্রামে পুনরায় ফিরে আসার পর চিরচেনা রূপ দেখে উপেনের চোখে জল চলে আসে।

     জমিদারের কাছে শেষ সম্বল জমিটুকু হারিয়ে উপেন সন্ন্যাসীবেশ ধারণ করে ঘুরে বেড়ায় দেশ-দেশান্তরে। পনেরো-ষোলো বছর পর উপেনের নিজ গ্রামে ফিরে আসার ইচ্ছা হয়। তাই নিজ গ্রামে ফিরে এসে উপেন যেন আবার প্রাণ ফিরে পায়। এখানকার চিরচেনা অবারিত মাঠ, নদীর তীর, স্নিগ্ধ বাতাস, গাছগাছালি, রাখালের খেলাঘর, গ্রাম্য বধূর জল নিয়ে আসা— এসব দৃশ্য দেখে আবেগে তার চোখে জল চলে আসে।

১০।  তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে- ব্যাখ্যা কর?

     উত্তর : পনেরো-ষোলো বছর পর নিজ ভিটেতে ফিরে কুড়িয়ে পাওয়া আমের কারণে চোর হিসেবে চিহ্নিত হলে উপেন আলোচ্য উক্তিটি করে।

     উপেন সর্বস্ব হারিয়ে সন্ন্যাসীবেশ ধারণ করে দেশান্তরী হয়। একদিন সে নিজ গ্রামে ফিরে আসে। নিজ ভিটেতে গিয়ে আম গাছটি দেখতেই তার ছোটবেলার কথা মনে পড়ল। হঠাৎ বাতাসে দুটি পাকা আম পড়লে উপেন মায়ের দান মনে করে কুড়িয়ে নেয়। এমন সময় মালি এসে উপেনকে জমিদারের কাছে ধরে নিয়ে যায়। জমিদার সন্ন্যাসীবেশ ধারণকারী উপেনকে চোর হিসেবে আখ্যায়িত করলে উপেন মনের দুঃখে উক্তিটি করে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল
সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন
আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ
বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন
দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন

৫৬ মিনিট আগে | পর্যটন

খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি
অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১ দিন আগে | অর্থনীতি

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন