শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

জেএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি : বাংলা প্রথমপত্র

ফারুক আহম্মদ, সহকারী শিক্ষক আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি : বাংলা প্রথমপত্র

দুই বিঘা জমি

    —রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

     অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

১।   উপেনের জমি কীভাবে হাতছাড়া হলো?

     উত্তর : মিথ্যা মামলার দায়ে উপেনের জমি হাতছাড়া হয়ে গেল।

     জমিদার বাবু তার বাগানের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ সমান করার জন্য উপেনের কাছ থেকে দুই বিঘা জমি কিনতে চায়। কিন্তু উপেনের আর কোনো জমি না থাকায় সে জমি বিক্রি করতে রাজি হলো না। তখন জমিদার এই মর্মে মিথ্যা দলিল তৈরি করে যে, উপেন আমার কাছ থেকে টাকা ধার করেছে। কিন্তু সে টাকা শোধ দিতে পারেনি। এই মামলা নিয়ে জমিদার আদালতের আশ্রয় নিলে আদালত জমিদারের পক্ষে রায় দেয়। ফলে উপেনের জমি জমিদার দখল করে নেয়। এভাবেই উপেনের জমি হাতছাড়া হয়ে গেল।

২।   উপেন তার দুই বিঘা জমি বিক্রি করতে রাজি হয়নি কেন?

     উত্তর : বাস্তুভিটার এই দুই বিঘা জমি ছাড়া উপেনের আর কোনো জমি নেই। তাই সে এই জমি বিক্রি করতে রাজি হয়নি।

     জমিদার বাগান করার জন্য উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমিটুকু কিনে নিতে চায়। কিন্তু উপেন দরিদ্র কৃষক। ঋণের বোঝা শোধ করতে গিয়ে তার সব হারিয়েছে। তাই সে বলে, এই দুই বিঘা জমি ছাড়া আমার আর কিছুই নেই। তাছাড়া এই বাস্তুভিটাকে সে জননীর মতো ভালোবাসে। জননী যেমন সন্তানকে আশ্রয় দেয়, তেমনি এই বাস্তুভিটা আমার সাত পুরুষকে আশ্রয় দিয়েছে। তাই উপেন অভাবী হয়েও এই দুই বিঘা জমিটুকু বেচতে রাজি হয়নি।

৩।   আছে বড়জোর মরিবার মতো ঠাঁই— বলতে কী বোঝায়? 

     উত্তর : জমিদার উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমি বাগান করার জন্য কিনে নিতে চাইলে উপেন জমিদারকে উদ্দেশ্য করে উক্তিটি করে।

     উপেন দরিদ্র কৃষক। ঋণ শোধ করতে গিয়ে তার সব সম্পদ হারিয়ে ফেলেছে। এখন বাস্তুভিটা দুই বিঘা জমি ছাড়া তার আর কোনো জমি নেই। এই দুই বিঘা জমিই তার শেষ আশ্রয়স্থল। এই জমিতেই তার শেষ শয্যা রচিত হবে বলে উপেন মনে মনে চিন্তা করে। কিন্তু জমিদার এই দুই বিঘা জমি কিনে নিতে চাইলে উপেন জমিদারকে বলেন, আপনার তো ভূমির অন্ত নেই। আর আমার তো এইটুকুই জমি। মরিবার পর ঠাঁই গোঁজার এই দুই বিঘা জমিই আমার শেষ সম্বল।

৪।   তাই লিখি দিল বিশ্বনিখিল দু-বিঘার পরিবর্তে- ব্যাখ্যা কর।

     উত্তর : উপেন তার দুই বিঘা জমি হারিয়ে সন্ন্যাসীবেশ ধারণ করে দেশে দেশে ঘুরে বেড়ানোর সময় সমগ্র জমির মালিক আজ থেকে উপেন। এই চিন্তা করে আলোচ্য উক্তিটি করে।

     দরিদ্র কৃষক উপেন। তার শেষ সম্বল বাস্তুভিটা দুই বিঘা জমি। সেটাও জমিদার মিথ্যা মামলা দিয়ে কেড়ে নেয়। ফলে উপেনের এখন আর মাথা গোঁজার মতো কোনো ঠাঁই নেই। তাই উপেন বাধ্য হয়ে নিরুদ্দেশের পথে পা বাড়ায়। এসময় উপেন মনের দুঃখ হালকা করার জন্য ভাবে, ভগবান হয়তো চেয়েছেন সে যেন দুই বিঘা জমির মধ্যে বন্দী হয়ে না থাকে। সে জন্য ভগবান উপেনকে পুরো পৃথিবীর মালিক করে ছেড়ে দিল।

৫।   রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

     উত্তর : উক্ত চরণের মাধ্যমে সম্পদশালীরা আরও সম্পদের মালিক হওয়ার জন্য গরিবের সর্বস্ব হরণ করাকে বোঝানো হয়েছে।

     পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষের সম্পদের প্রতি লালসা আছে। তবে ধনীদের সম্পদের প্রতি লালসা আরও বেশি। তাদের অনেক সম্পদ থাকলেও তারা আরও বেশি সম্পদের মালিক হতে চায়। এজন্য তারা যে কোনো অনৈতিক কাজ করতেও দ্বিধা করে না। কবিতায় জমিদারের অনেক জমি থাকলেও সে প্রতারণার মাধ্যমে উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমিও দখল করে নেয়। উক্ত চরণের মাধ্যমে জমিদারের লোভ-লালসার দিকটি ফুটে উঠেছে।   

৬।   উপেন কেন তার জমিকে নিলাজ-কুলটা বলেছিল?

     উত্তর : পনেরো-ষোলো বছর পর নিজের হারানো বাস্তুভিটায় ফিরে এসে তার পরিবর্তিত রূপ দেখে উপেন নিজ ভূমিকে নিলাজ-কুলটা বলে অভিহিত করেছিল।

     দুই বিঘা জমি এক সময় উপেনের ছিল। তখন এই জমি উপেনকে অন্নের জোগান দিত। এই জন্য উপেনের কাছে এই জমি জননীর মতো ছিল। বহুদিন পরে আবার ফিরে এসে দেখল সেই জমি জমিদারের ইচ্ছামতো সেজেছে। হরেক রকমের ফুল আর পাতাবাহার গাছে ভরে গেছে সেই জমি। আজ উপেনের জন্য সেই জমির বিন্দুমাত্র মমতা নেই। এ সব কারণে ক্ষোভের বশবর্তী হয়ে উপেন নিজের ভিটেমাটিকে নিলাজ-কুলটা বলে ভর্ত্সনা করেছে।   

৭।   রাজা উপেনের দুই বিঘা জমি কিনে নিতে চেয়েছিল কেন?

উত্তর : রাজা তার বাগান বাড়ি দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান করার জন্য উপেনের দুই বিঘা জমি কিনে নিতে চেয়েছিল।

     দরিদ্র কৃষক উপেন অভাব-অনটনে বন্ধক দিয়ে সব জমি হারিয়েছে। বাকি ছিল মাত্র দুই বিঘা জমি। কিন্তু সে জমিও উপেনের থাকেনি। কারণ রাজার বাগানটি দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান করার জন্য উপেনের এই জমিটুকু দরকার। তাই রাজা উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমিও কিনে নিতে চায়। 

৮।   ছিলে দেবী, হলে দাসী- বলতে উপেন কী বুঝিয়েছে? অথবা : উপেন কেন জন্মভূমিকে দাসী বলেছেন? 

     উত্তর : উপেনের জমি জমিদারের দখলে আসার পর বেশ পরিবর্তন করায় উপেন নিজ জন্মভূমিকে দেবী থেকে দাসী হওয়ার কথা বলেছেন। দরিদ্র উপেনের দুই বিঘা জমি তার দখলে থাকা অবস্থায় যে রূপ ছিল তা ছিল কল্যাণময়ী। এই জমি থেকে ফল-মূল, শাক-সবজি উৎপাদন করে উপেন ক্ষুধা মেটাত। এই কারণে তিনি এই জমিকে দেবী বলে মানত। কিন্তু সেই জমি জমিদারের দখলে আসার পর অন্যরূপ ধারণ করেছে। যেখানে আগের কোনো চিহ্নই নেই। সম্পূর্ণ অন্য বেশ ধারণ করেছে। তাই উপেন জন্মভূমিকে দাসী বলে আখ্যায়িত করেছে।     

৯।   চোখে আসে জল ভরে- কেন চোখে জল ভরে আসে?

     উত্তর : নিজ গ্রামে পুনরায় ফিরে আসার পর চিরচেনা রূপ দেখে উপেনের চোখে জল চলে আসে।

     জমিদারের কাছে শেষ সম্বল জমিটুকু হারিয়ে উপেন সন্ন্যাসীবেশ ধারণ করে ঘুরে বেড়ায় দেশ-দেশান্তরে। পনেরো-ষোলো বছর পর উপেনের নিজ গ্রামে ফিরে আসার ইচ্ছা হয়। তাই নিজ গ্রামে ফিরে এসে উপেন যেন আবার প্রাণ ফিরে পায়। এখানকার চিরচেনা অবারিত মাঠ, নদীর তীর, স্নিগ্ধ বাতাস, গাছগাছালি, রাখালের খেলাঘর, গ্রাম্য বধূর জল নিয়ে আসা— এসব দৃশ্য দেখে আবেগে তার চোখে জল চলে আসে।

১০।  তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে- ব্যাখ্যা কর?

     উত্তর : পনেরো-ষোলো বছর পর নিজ ভিটেতে ফিরে কুড়িয়ে পাওয়া আমের কারণে চোর হিসেবে চিহ্নিত হলে উপেন আলোচ্য উক্তিটি করে।

     উপেন সর্বস্ব হারিয়ে সন্ন্যাসীবেশ ধারণ করে দেশান্তরী হয়। একদিন সে নিজ গ্রামে ফিরে আসে। নিজ ভিটেতে গিয়ে আম গাছটি দেখতেই তার ছোটবেলার কথা মনে পড়ল। হঠাৎ বাতাসে দুটি পাকা আম পড়লে উপেন মায়ের দান মনে করে কুড়িয়ে নেয়। এমন সময় মালি এসে উপেনকে জমিদারের কাছে ধরে নিয়ে যায়। জমিদার সন্ন্যাসীবেশ ধারণকারী উপেনকে চোর হিসেবে আখ্যায়িত করলে উপেন মনের দুঃখে উক্তিটি করে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা