শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

মধুমতির ফিরে আসা

সেলিনা হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
মধুমতির ফিরে আসা

পাকিস্তানের কারাগার থেকে ফিরে আসার দিনটি মুজিবের জীবনের সম্ভারে সুগভীর সঞ্চয়। কত বিচিত্র অভিজ্ঞতায় জীবনের দিন কেটেছে, তার কোনো কিছুই বিলুপ্ত হয়নি। স্মৃতির ঘরে সঞ্চিত হয়ে আছে। পাকিস্তানের জেলখানা ছিল এই সঞ্চয়ের আর একটি দিক। তিনি নিজেও ভেবেছেন কবে একদিন এখান থেকে ফেরা হবে বাংলার মাটিতে।  বাংলার মাটি তাঁর মাটি, এই ভাবনা অনবরত তাঁকে স্থির রাখে।

 

গভীর স্বস্তি ছড়িয়ে পড়ে এই ভাবনা থেকে। কারণ আর কোনো মাটির সঙ্গে মুজিবের নাড়ির টান নেই। এটা তাঁর বেঁচে থাকার মৌলিক শর্ত।

সেদিন বিমানবন্দর থেকে সরাসরি বাড়িতে আসা হয়নি। লাখ লাখ মানুষের দাবিতে রেসকোর্স ময়দানে যেতে হয়েছে। রমনা রেসকোর্সে বক্তৃতা দিয়ে লাখ লাখ মানুষের চোখের কোণা ভিজিয়ে বেরিয়ে এসেছেন ভালোবাসার সুগন্ধি বুকে নিয়ে। এত মানুষের ভালোবাসা তাঁকে জীবনের এই বয়স পর্যন্ত আপ্লুত করে রেখেছে। বাংলার মাটিতে ধ্বনিত হয় তাঁর প্রাণপ্রিয় গণমানুষের হৃদয়ের স্পন্দন। ত্রিশ লাখ শহীদের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন হয়েছে। বীর বাঙালি অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছে। দেশের মানুষকে নতুন করে বোঝা হলো তার। মানুষের কাছে স্বাধীনতা সংগ্রামের সাহসী চেতনার জন্য স্যালুট করে নেমে এলেন মঞ্চ থেকে। চারদিক থেকে ফুল আর ফুলের মালায় ভরে যায় শরীর। যতটা সম্ভব দুই হাতে জড়িয়ে রাখেন। ফুলের মাঝে ভেসে ওঠে রেণুর মুখ। এসব ফুল আজ তার সামনে রেণুর ভালোবাসার দৃষ্টি। ওর দৃষ্টিতে লেগে থাকে ফুলের সুষমা। মুখে বলে, ভালোবাসায় ভরিয়ে রাখা জীবনের মানুষ তুমি। তুমি          আমার মধুমতি, সেই সঙ্গে হাজার রকমের ফুল। তুমি আমার রঙ আর সুবাসের জীবন।

- মুজিব ভাই গাড়িতে ওঠেন। অনেকে একসঙ্গে কথা বলে।

শত শত ফুলের মালায় শরীরে জড়িয়ে তিনি ফিরে আসেন ধানমন্ডির বত্রিশ নম্বর রোডের বাড়িতে। দীর্ঘ নয় মাস এই বাড়ির বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে। কিছুক্ষণ রাস্তায় দাঁড়িয়ে বাড়ির দিকে তাকিয়ে থাকেন মুজিব। মনে হয় এ বাড়ি আজ তার সামনে এক নতুন ভুবন।

তাঁর সঙ্গে আসা রাজনৈতিক কর্মীদের অনেকেই বলে, আমরা এখন যাই মুজিব ভাই। আপনি এখন বাড়িতে গিয়ে বিশ্রাম নিন।

- হ্যাঁ, সবাই ঘরে যাও। তোমরা সুস্থ থাক, ভালো থাক। কালকে আবার দেখা হবে।

মুজিব সবার দিকে তাকিয়ে হাত নাড়েন। অল্পক্ষণে রাস্তা খালি হয়ে যায়। লেকের ওপর থেকে ¯িœগ্ধ বাতাস উড়ে আসে। বুকভরে শ্বাস টানেন তিনি। মাকে পিছনে রেখে পাঁচ ছেলেমেয়ে এগিয়ে আসে। সবার দিকে তাকিয়ে বুক উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠে। রাসেলকে কোলে উঠিয়ে বুকে জড়িয়ে ধরেন। হাসিনা, রেহানা, কামাল, জামাল তাঁকে ঘিরে ধরে।

- আব্বু, আব্বু আপনি কেমন আছেন?

- ভালো আছি রে সোনা-মানিকরা। তোরা কেমন আছিস?

- ওদের কাছ থেকে উত্তর না শুনে আবার বলেন, ভালো আছিরে। তোদের দেখে আরও ভালো হয়ে গেছি।

তিনি গেট ঠেলে ভিতরে ঢোকেন। দেখতে পান রেণু ঘরের দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি কোল থেকে রাসেলকে নিচে নামিয়ে দেন। হাসিনা সবাইকে বলে, চল আমরা উপরে যাই। আব্বার জন্য নাশতা রেডি করি। লাফাতে লাফাতে সবাই সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে যায়। বলতে থাকে, আব্বু এসেছে, আব্বু এসেছে। জয় হোক আব্বুর, জয় হোক আব্বুর। আব্বুর জয় হয়েছে, দেশ স্বাধীন হয়েছে।

হাততালি দিতে দিতে ওরা উপরে উঠে যায়।

প্রিয়তমা রেণু অপূর্ব দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে তাঁর দিকে। বলতে চান হৃদয়ের কথা। কিন্তু বলা হয় না। দৃষ্টির আভার বিচ্ছুরণ ছড়িয়ে রাখেন চারদিকে। মুজিব জানেন এই তাকিয়ে থাকা তাঁর ভালোবাসার গভীর প্রকাশ। জয় করে নেয় হৃদয়ের সবটুকু। বর্ষার পলিমাটি যেভাবে উর্বর হয়ে উঠে ফসলের প্রাচুর্যে ভরিয়ে দেয় প্রান্তর, তেমন সবুজ প্রাণময় উচ্ছ্বাস হৃদয়ের মাঠভরা ফসলের সম্ভার। জীবনের সবটুকু ভরে রাখে ভালোবাসার ফসল। আশ্চর্য রেণুর দৃষ্টি। কৈশোর থেকে তিনি এই দৃষ্টি দেখেছেন। নয় মাস পরে জেলখানা থেকে ফিরে এসে মুজিব বুকভরা উচ্ছ্বাস নিয়ে হাত রাখেন রেণুর কপালে, যেন বাংলার প্রান্তর ওই কপাল, ওখানে রাজনীতির সবটুকু অর্জন জমাট হয়ে ফসলের মাঠ হয়ে আছে। এই মাঠ এভাবে সবাই পায় না। মুজিবের পাওয়া ভিন্নতর ব্যতিক্রমী সম্ভার। রেণু তাঁর শুধু জীবনসঙ্গী নন, তিন বছর বয়স থেকে রেণু তাঁর রাজনীতির সচলতার প্রিয়তম সঙ্গী। এমন একজন অপরূপ সঙ্গী জীবন জিজ্ঞাসার সবটুকু মণিমানিকের সঙ্গে নিবিড়ভাবে মিশে আছে। রেণুকে কোনোভাবেই এখান থেকে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না। রেণু তাঁর জীবনের টুকরো টুকরো মণিমানিকের একত্র সমাহার।

রেণু বলে, চলো ঘরে যাই। ছেলেমেয়েরা সব উপরে গেছে। ওরা তো আজকে মহাখুশি যে বাবা ফিরে এসেছে।

- তা তো হবেই। তুমিও হয়েছ। তোমার ভালোবাসার মধুমতি নদী ফিরে এসেছে তোমার বুকে। এ ছাড়াও তোমার ভিতরে সবুজ প্রকৃতি,    ফসলের খেত সবকিছু আছে। পাখ-পাখালির কূজনে তুমি আমার গান মায়াবতী রেণু।

- আর তুমি আমার মধুমতি নদী। তোমার মাঝে সাঁতার কেটে আমি নিজেকে ভরিয়ে রাখি। তোমার জলে ডুবে গিয়ে আমার সব আশা-আকাক্সক্ষা পূর্ণ হতে দেখি। আমার কোনো কষ্ট নেই। তোমার জেলখানায় থাকার দিনগুলোও আমাকে মধুমতি নদীতে ডুবিয়ে রাখে। এ জন্য তুমি আমার কাছ থেকে দূরে থাকতে পার না। মধুমতির পানি আমাকে জড়িয়ে ধরে রাখে। সে জন্য ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখি তোমার দুই হাত মধুমতি নদী। আমার মন খারাপ হলে তা ধরে রাখি না ভেসে যায় নদীর স্রোতে। তোমাকে দেখতে পাই ঘরের সবখানে। তুমি আমার প্রাণের মধুমতি। তুমি দেশের জন্য যা কিছু কর তা আমি নিজের ভিতর সতেজ করে রাখি। এসব ভাবনার মাঝে আমার দিন ফুরোয় না। একজন মানুষ দেশ নিয়ে এত কিছু ভাবতে পারে তুমি ছাড়া আর কাউকে তো এমন করে দেখি না।

মুজিব হাসতে হাসতে বলে, চলো উপরে যাই। ছেলেমেয়েরা অপেক্ষা করছে। ওরা ভাববে বাবা-মায়ের কি হলো।

- বাবা-মা প্রেমের কথা বলছে। ওরা যা ভাবে ভাবুক। ওদের ভাবনায় আমাদের জীবন ধন্য হবে।

সিঁড়ির ওপর থেকে হাসিনা ডাকে, মা খাবার রেডি করেছি। উপরে আসুন।

দুজনে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে ওঠে। মুজিব রেণুর হাত ধরে। রেণুর মনে হয় ভালোবাসার মধুমতি ওকে জড়িয়ে রেখেছে। যেখানেই থাকুক দুজনের ভালোবাসার অদৃশ্য মায়াজাল দুজনকে পূর্ণ চাঁদের উজ্জ্বল জ্যোৎ¯œায় ছায়ার মতো ¯িœগ্ধ রাখে।

দোতলায় উঠে মুজিব বাথরুমে যায়। দেশের পানিতে স্নান করে নিজের পুরো শরীরের দিকে তাকিয়ে বলেন, আমি এখন বুড়িগঙ্গা নদী। পানি গড়াচ্ছে শরীর বেয়ে। আহ, কি শান্তি! বাথরুম থেকে বেরিয়ে এলে রেণু বলে, তোমাকে তোমার মাটিতে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে। তুমি ধুয়ে ফেলেছ পাকিস্তানের জেলখানার সবকিছু। বাংলার মাটি তোমার মাটি-তোমার শরীর সেটাই দেখাচ্ছে। তুমি যেখানে ছিলে অনায়াসে তা ঝেড়ে ফেলেছ।

ছেলেমেয়েরা মায়ের কথা শুনে হাসতে থাকে। হাসিনা বলে, তুমি কিছু খেয়ে নাও আব্বু। তারপরে রেস্ট করতে যাও।

- হ্যাঁ, দে মা।

- ডাইনিং টেবিলে দিয়েছি। তুমি আর মা খাও। আমরা নিচে যাই আব্বু। লেকের পাড়ে হেঁটে আসি।

মুজিব কিছু বলার আগেই ছেলেমেয়েরা চলে যায়। ধুপধাপ করে সিঁড়ি দিয়ে নামে। হাসিনার কণ্ঠস্বর ভেসে আসে, আব্বু এসেছে আমাদের বাড়িতে আনন্দের জোয়ার এসেছে। লেকের ওপর থেকে বাতাস ভেসে আসছে।

রেণু বলে, ওরা আমাদের একা থাকার সুযোগ দিল।

মুজিব হাসতে হাসতে বলে, এসবই ছেলেমেয়েদের ভালোবাসা। তোমাকে ওরা ভিন্ন চোখে দেখে। তুমি যে আমার জন্য কত কষ্ট সহ্য কর, এটা ওরা বোঝে। এ বোঝায় ওরা জীবন সার্থক করে।

রেণু নিজেও হাসতে হাসতে বলে, তোমার জন্য আমার কোনো কষ্ট নেই। তুমি আমার জীবনের সবটুকু ধরে আছ। স্বাধীন দেশে তুমি ফিরে এলে এর চেয়ে কোনো বড় গর্ব কি আমার হতে পারে!

রেণুর ঝকঝকে দৃষ্টিতে অভিভূত হয় মুজিব। হাসতে হাসতে বলে, তোমার ভালোবাসায় ডুবে থেকে আমি দেশের জন্য কাজ করতে পেরেছি। দুঃখী মানুষদের স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়েছি। সবখানে তুমি আমার পাশে ছিলে রেণু। যে ঘর-সংসার আমি দেখতে পারিনি তুমি তা দেখে আমার পথকে মসৃণ করে দিয়েছ। তোমার কাছ থেকে আমি কোনো বাধা পাইনি। কোনো কষ্ট পাইনি।

মুজিব উঠে দাঁড়ায়। রেণুও দাঁড়িয়ে বলে, আমার ভালোবাসা-ভালোবাসা বাংলাদেশের স্বাধীনতা। মুজিব প্রখর দৃষ্টিতে রেণুকে দেখে। রেণু মুজিবের বুকে মাথা ঠেকায়। দুজনের শৈশব থেকে শুরু হওয়া একত্র জীবনের সবটুকু দুজনের প্রখর অনুভবের স্বপ্নছায়া হয়ে ভরে আছে। দুজনের ভালোবাসা বয়ে যায় অনন্ত সময়ের পথে।  দুই হাতে রেণুকে জড়িয়ে রাখে মুজিব।  ঘরের ভিতর বয়ে যায় ভালোবাসার মধুমতি নদী।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ