শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

প্রজাপতি ও নীলপরী

মিনহাজ উদ্দীন শরীফ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রজাপতি ও নীলপরী

নীলু ম্যানগ্রোভ বনে; এক কাঁথাবুড়ির আদরস্নেহে বেড়ে ওঠে। কাঁথাবুড়ির আপন বলতে কেউ ছিল না। এখন নীলুই কাঁথাবুড়ির প্রাণ ‘আত্মার-আত্মা’। এই বিশাল ধরণির বুকে নীলুরও জানা মতে কাঁথাবুড়ি ছাড়া কেউ নেই। কাঁথাবুড়ি একদিন কাঠ জোগাড় করতে গভীর অরণ্যে ঢুকে যায়। ধীরে ধীরে সূর্যেরও তাপ প্রখর হতে থাকে। কাঁথাবুড়ি পিপাসায় কাতর তাই পানি খাওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠেছে। কিন্তু কোথাও পানির সন্ধান পেল না।

হঠাৎ করে কাঁথাবুড়ির কর্ণে একটা শিশুর কান্না ভেসে এলো। সে বলল, এই গভীর অরণ্যে শিশুর কান্না! সে বিষয়টা পরিষ্কার করার জন্য শিশুর কান্নার ধ্বনি অনুসরণ করে যেতে লাগল।

বেশ কিছুক্ষণ হাঁটার পর; কাঁথাবুড়ি একটা নদীর তীরে চলে গেল। নদী ভরা জল দেখে কাঁথাবুড়ি ভীষণ খুশি। সে খুশিতে হাঁটুজলে নেমে, তৃষ্ণা মেটাতে জল খেতে আরম্ভ করে। আবারও তার কানে শিশুর কান্নার ধ্বনি ভেসে এলো। তখন তার মনে হয়েছে। শিশুটি তার কাছাকাছি আছে। কিন্তু দেখতে পায় না।

অনেক খোঁজাখুঁজি করছে। কিন্তু পেলো না। ভাবল, হয়তো মনের ভুল। হাঁটতে থাকল। কিছুক্ষণ পর আবারও শিশুর কান্না। নদীর তীরে গিয়ে দেখে কেউ নেই। তবে, বেশ বড়সড়ো একটা হাঁড়ি পানিতে ভাসতে দেখে। কাঁথাবুড়ি একটু চুপচাপ হয়ে ভাবছে। এত বড় হাঁড়ি তো আমি আর কখনো দেখিনি। এত বড় হাঁড়ি কে এভাবে ভাসিয়ে দিল? কাঁথাবুড়ি হাঁড়ির কাছে যাবে ভাবছে। তখনই শিশুটি কেঁদে উঠল। কাঁথাবুড়ির বুঝতে আর বাকি রইল না। শিশুটি যে হাঁড়ি থেকে কান্না করছে।

কাঁথাবুড়ি এক দৌড়ে হাঁড়ির কাছে গেল। হাঁড়ির ওপরটা পাতলা এক ধরনের কাপড় দিয়ে ঢাকা ছিল। কাঁথাবুড়ি কাপড় সরিয়ে দেখে। ফুটফুটে একটা মেয়ে। সে কোলে তুলে দুই গালে চুম্বন দিতে লাগল। আর বলছে খোদাই জানে কোন মায়ের সন্তান; এভাবে অযত্নে হাঁড়িতে ভাসিয়ে দিল।

কাঁথাবুড়ি বাচ্চাটাকে নিয়ে গেল নিজের কুঁড়েঘরে। বাচ্চাটা দেখতে বেশ ভালো ছিল বলে কাঁথাবুড়ি নিজেই নাম রাখে নীলু।

এখন কাঁথাবুড়ি ছোট্ট নীলুকে নিয়েই পেতেছে ছোট সুখের সংসার।

নীলু ধীরে ধীরে বেড়ে উঠতে লাগল। কিন্তু নীলু চোখে একেবারেই দেখতে পায় না। নীলু প্রায় সময়ই বলত দিদিমা; আমি তো তোমাকে দেখতে পাই না। কাঁথাবুড়ি ভাবতে মনে হয় ইয়ার্কি-টার্কি মারে। তাই গুরুত্ব দিত না। কাঁথাবুড়িও বেশ কিছুদিন পর নীলুর হাবভাব দেখে বুঝতে পারল। নীলু রোজ দিদিমার কাছে বারবার প্রশ্ন করে দিদিমা সবকিছু অন্ধকার লাগে কেন? তুমিও কি সবকিছু অন্ধকার দেখ আমার মতো? কাঁথাবুড়ি কিছু না বলে, শুধু কাঁদে। নীলুকে আশ্বাস দেয় লক্ষ্মীসোনা আমার একদিন তুমিও সবকিছু উজ্জ্বল দেখতে পাবে। দিদিমার মুখের আশার কথা শুনে নীলু ভীষণ খুশি হয়।

একদিন সকাল বেলা; কাঁথাবুড়ি নীলুকে বলে পাত্রে তো কোনো চাল নেই লক্ষ্মী বোন? তুমি ঘরে থেক আমি চালের দেখি ব্যবস্থা করতে পারি কি না? আর হ্যাঁ আমি না আসা অবধি তুমি ঘর থেকে বাহির হবে না। নীলু উত্তরে বলে তাই হবে দিদিমা। দিদিমাকে বিদায় দিয়ে। আন্দাজে জানালার নিকট গেল। হালকা শীতল বাতাস বইছিল চারদিকে মরা গাছের ডালপালাগুলোও মটমট করছিল। নীলুর কাছে ধ্বনিটা বেশ মজার ছিল।

হাওয়ার সাথে ফুলেরও ঘ্রাণ ভেসে আসছিল। নীলু আজ বায়না ধরছে ফুলের বাগে গিয়ে প্রাণ ভরে ঘ্রাণ অনুধাবন করে আসবে। নীলু তো দেখতে পায় না। তাই ঘ্রাণকে কেন্দ্র করে দিদিমার বলে যাওয়া কথা ভুলে গিয়ে যেতে লাগল ফুল বাগে। বাগানটা খুব নিকটে ছিল। তাই নীলু বিনা বাধায় চলে যায়। তখন সেই বাগে খেলা করছিল প্রজাপতি আর নীলপরী। নীলুকে দেখে প্রজাপতি ও নীলপরী বলে তুমি কি রূপের পরী? নীলু বলল, তোমরা কে গো আর কোথায়? আর আমি কোনো পরী না! আমি এক অন্ধ মেয়ে! নাম নীলু।

প্রজাপতি আর নীলপরী বলে এসব কি বল গো অলক্ষণে কথা। তুমি আমাদের সাথে মজা করছ না তো? নীলু তখন বলে ওঠে, মোটেও না। প্রজাপতি আর নীলপরী পরীক্ষা করতে নীলুকে বলে, নীলু বলত আমরা কারা? আর দেখতে কী রকম?

নীলু বলল তোমরা কারা জানি না। তবে তোমরা দুজন-ই খুব কালো।

প্রজাপতি আর নীলপরী বুঝতে পেরেছে। নীলু যে আসলেই অন্ধ! তাই প্রজাপতি গিয়ে বলল, নীলুকে আমি প্রজাপতি আর আমি কালো না শুধু আমার গায়ে রামধনুর সাত রঙের ছোঁয়া। নীলু বলে ওমা। তাই! তাহলে তো তুমি খুব সুন্দর। নীলপরী এসে বলে নীলু আমি নীলপরী। আমার গায়ে শুধু রামধনুর নীল রং। সে বলে ওহ! তাই তুমি নীলপরী। দিদিমা একদিন রাতে পরীর গল্প শুনিয়েছিল। তারা নাকি মানুষের উপকার করে। নীলপরী বলে তোমার দিদিমা কিছু ভুল বলেনি।

নীলু বলে ওহ তাই! বেশ তাহলে তোমরা তো খুব ভালো। তোমাদের তো দেখতে পাই না। তাই আমার ভীষণ খারাপ লাগছে। প্রজাপতি বলে নীলপরীকে বন্ধু তোমরা তো মানুষের উপকার কর তাহলে নীলুর চোখ ভালো করে দাও!

নীলপরী বলে আমিও তাই ভাবছি। দেখ বন্ধু এত সুন্দর একটা মেয়ে দৃষ্টিহীন। শুনতেই খারাপ লাগে। নীলুকে প্রজাপতি আর নীলপরী বলল, তুমি কি আমাদের দেখতে চাও? নীলু বলে হ্যাঁ। তবে কী করে সম্ভব। দিদিমা ও কতবার বলেছিল আমি নাকি কোনো একদিন সবকিছু উজ্জ্বল দেখতে পাব। দেখ আজও আমি কালো-ই (অন্ধকার) দেখতে পাই।

প্রজাপতি আর নীলপরী বলে ওঠে, সবকিছু উজ্জ্বল দেখার দিন আজও-ই তোমার। নীলপরী প্রজাপতিকে বলল, তোমার গায়ের সাতরং দিয়ে দুটো পুষ্পকে রাঙাতে। প্রজাপতি নীলপরীর কথামতো তাই করল। তারপর নীলপরী জাদুরকাটি দিয়ে নীলুর দুচোখ দুটো পুষ্প দিয়ে ঢেকে রাখল। বেশ কিছুক্ষণ পর পুষ্প দুটো নিজ থেকেই মাটিতে পড়ে যায়। প্রজাপতি আর নীলপরী বলে, এবার নীলু চোখ খুলে দেখ। আমরা দেখতে কেমন? নীলু চোখ খুলে দেখে প্রকৃতিটা রূপকথার গল্পের মতো অপরূপ সৌন্দর্যে ঘেরা। প্রজাপতি আর নীলপরীকে লাগে বঙ্গমাতার কপালের টিপ। নীলু আজ সুখী মানুষের মধ্যে একজন।

নীলু; প্রজাপতি আর নীলপরীকে বলল, তোমাদের কাছে চিরকাল ঋণী থাকব। প্রজাপতি আর নীলপরী বলে বন্ধু এসব কী বল? নীলু বলে তোমরা আমাকে বন্ধু বললে? তারা বলে হ্যাঁ তুমি তো আমাদের বন্ধু-ই। আজ থেকে আমরা তিনজন বন্ধু। প্রজাপতি আর নীলপরী। নীলুকে বলে এখন আমাদের যেতে হবে বন্ধু! নীলু বলে, বন্ধুরা আমি কোন রাস্তা দিয়ে এখানে এসেছিলাম আন্দাজ করতে পারছি না। তাই তোমরা আমার দিদিমার উঠোনে আমাকে দিয়ে আসতে পারবে?

তারা বলল হ্যাঁ, তারপর দিদিমার উঠানে দিয়ে তারা বিদায় নিয়ে চলে গেল।

নীলু কুঁড়েঘরের কাছে গিয়ে দেখে দরজা বন্ধ। ডাক দিল দিদিমা, দিদিমা! দিদিমা রেগেমেগে আগুন হয়ে বলল, কোথায় ছিলি হতচ্ছাড়ি। এই বলে দরজা খুলে দিল। নীলু গিয়ে দিদিমার হাতে ধরে বলে দিদিমা। তুমি বলতে না আমি একদিন সবকিছু উজ্জ্বল দেখতে পাব? দেখ আজ দেখতে পাচ্ছি। দিদিমা প্রথমে বিশ্বাস করেনি। নীলুকে বলল, বল তো আকাশ দেখতে কেমন সে বলে নীল। দিদিমা বলে, তাই তো। জানতে চাইল কীভাবে কী হয়েছে। অবশেষে নীলু প্রজাপতি আর নীলপরীর উপকারের কথা বলে দিল।

দিদিমা বলে, দেখলে লক্ষ্মীসোনা আমার। পরীরা মানুষের উপকার করে। আর বলেছিলাম না! তুই একদিন সবকিছুই উজ্জ্বল দেখতে পাবি। নীলু বলে, হ্যাঁ দিদিমা তোমার কথাই আজ ঠিক হলো।

এই বিভাগের আরও খবর
বামন ও জুতোর কারিগর
বামন ও জুতোর কারিগর
মায়ের হাসি ভালোবাসি
মায়ের হাসি ভালোবাসি
যমজ বিজ্ঞানী
যমজ বিজ্ঞানী
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
চড়ুই পাখি
চড়ুই পাখি
খোকন ভাবে
খোকন ভাবে
রূপকথার দেশে
রূপকথার দেশে
ভূতের জ্বর
ভূতের জ্বর
কোলা ব্যাঙের বিয়ে
কোলা ব্যাঙের বিয়ে
টাপুরটুপুর বৃষ্টি
টাপুরটুপুর বৃষ্টি
হলদে কদম ফুল
হলদে কদম ফুল
সুন্দর লেখা
সুন্দর লেখা
সর্বশেষ খবর
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

এই মাত্র | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ
নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড
১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে

৪৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা
মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা

৫৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন
পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান না হলে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারতাম না : দুলু
৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান না হলে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারতাম না : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা
জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২৫০ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা
কুড়িগ্রামে ২৫০ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড
জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন
তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল
জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন
মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে