শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

কম্বোডিয়ার নির্বাচন পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ

শহীদুল্লাহ ফরায়জী
প্রিন্ট ভার্সন
কম্বোডিয়ার নির্বাচন পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ

কিংডম অব কম্বোডিয়ায় নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে, আর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশে নির্বাচন আসন্ন। কম্বোডিয়ায় রাজনৈতিক উত্তরাধিকার নির্ধারণ হয়েছে, বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন দলের উত্তরাধিকার প্রশ্নটি অমীমাংসিত রয়েছে। দুই দেশের নির্বাচন ও উত্তরাধিকার নির্ধারণের নীতিগত প্রশ্নে সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনা। 

সম্প্রতি কম্বোডিয়ার সাধারণ নির্বাচনে একতরফাভাবে প্রধানমন্ত্রী হুন সেনের দল আবারও ভূমিধস বিজয় লাভ করেছে।  শক্তিশালী বিরোধী দল ছাড়া, প্রতিযোগিতা ছাড়া, প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া নির্বাচনটি বিশ্বব্যাপী ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর দল কম্বোডিয়ান পিপলস পার্টি (সিপিপি) নির্বাচনী দৌড়ে একাই লড়েছে, একাই নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেছে। বিগত তিন দশক ধরে গণতন্ত্রকে সংকুচিত করে, প্রতিপক্ষকে নিপীড়ন-নির্যাতনের জাঁতাকলে পিষ্ট করে প্রধানমন্ত্রী দৃশ্যত বিরোধী দলকে প্রতিযোগিতার বাইরে ঠেলে দিয়েছেন। ফলে নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে মোকাবিলা করতে হয়নি। কম্বোডিয়ার এবারের সাধারণ নির্বাচনে মেরুদন্ডহীন, গণবিচ্ছিন্ন ১৭টি দল অংশগ্রহণ করে। যারা ২০১৮ সালের নির্বাচনে একটি আসনও পায়নি। সুতরাং প্রধানমন্ত্রী হুন সেনের দল জনগণের সম্মতি ও প্রতিযোগিতাবিহীন ভূমিধস বিজয়ের হাস্যকর সামর্থ্য অর্জন করে। হুন সেন ক্ষমতায় রয়েছেন ৩৮ বছর ধরে। প্রায় সারা বিশ্বই এ দীর্ঘদিনের ক্ষমতাকে ধোঁকাবাজির মডেল হিসেবে বিবেচনা করছে। দুই মাস আগে প্রধান বিরোধী দল ক্যান্ডেল লাইট পার্টিকে নিবন্ধন সংক্রান্ত কাগজপত্রের ঘাটতি দেখিয়ে, আইনের কৌশলে নিষিদ্ধ করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের অযোগ্য করে তোলে। অর্থাৎ ক্যান্ডেল লাইট পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করাকে অবৈধ ঘোষণা করেছে।

গত বছর স্থানীয় নির্বাচনে যারা সরকারের প্রচন্ড ভয়ভীতি প্রদর্শন, ভোট জালিয়াতি, হুমকি-ধমকি উপেক্ষা করেও ২২% ভোট পায়। তাদেরই নিষিদ্ধ ও অবৈধ ঘোষণা করে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া কোনোক্রমেই গ্রহণীয় হতে পারে না।

এশিয়ার সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি ‘গণতান্ত্রিক স্বৈরশাসক’ হুন সেন ১৯৮৫ সাল থেকে ক্ষমতা ধরে রেখেছেন। ফ্যাসিবাদ-নাৎসিবাদকে যেভাবে চিহ্নিত করা যায় এটাকেও ‘নির্বাচিত স্বৈরাচার’ হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। ক্ষমতা ধরে রাখার এসব অগণতান্ত্রিক কৌশল কেবলই গণতন্ত্রের ধ্বংস ডেকে আনে। বিরোধী দলের ওপর জেল, জুলুম, মামলা, কারণে-অকারণে গ্রেফতার ও কঠোর ব্যবস্থা প্রয়োগ, সামরিক বাহিনী, পুলিশসহ রাষ্ট্রের প্রশাসনকে হাতের মুঠোয় রেখে হুন সেন অপকীর্তির ওপর নির্ভর করে ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করছেন। এমনকি দেশের আদালতকেও ব্যবহার করছেন ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। এর ধারাবাহিকতায় এবারের নির্বাচনেও কম্বোডিয়ান পিপলস পার্টি ১২৫ আসনের পার্লামেন্টে জিতেছে ১২০ আসনে আর সরকারের পাতানো বিরোধী দল ফানসিনপেক পার্টি পেয়েছে পাঁচটি আসন।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ দেশটি টানা ৩৮ বছর নিয়ন্ত্রণ করছেন জনসংযোগ বিচ্ছিন্ন নির্বাচনী মডেলের স্বৈরশাসক প্রধানমন্ত্রী হুন সেন। কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রীর বয়স এখন ৭০ বছর। তাই তিনি ২০২১ সালেই ক্ষমতা হস্তান্তরের লক্ষ্যে সর্বসম্মতভাবে ভবিষ্যতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর বড় ছেলে বর্তমান সেনাপ্রধান হুন মানেটকে মনোনীত করেছেন। এতে রাজনৈতিক উত্তরাধিকার নির্বাচনে জল্পনা-কল্পনার অবসান হয়েছে। ভাবী প্রধানমন্ত্রী হুন মানেটের বয়স এখন ৪৫ বছর। কর্তৃত্ববাদী শাসনের আদর্শই হচ্ছে রাষ্ট্রযন্ত্রকে পদ্ধতিগতভাবে শাসকদের ইচ্ছা পূরণের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা।

অতীতের একনায়কতান্ত্রিক শাসনের পথ অনুসরণ করে হুন সেন ক্ষমতার ব্যক্তিগতকরণ সম্পন্ন করেছেন। গত ৩৮ বছর ধরে পরিবার ও আত্মীয়দের রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন পর্যায়ে নিয়োগ দান, নিরাপত্তা ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ, নিজস্ব বলয়ে আধাসামরিক বাহিনী গঠন, সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় একচেটিয়া কর্তৃত্ব- কম্বোডিয়ায় সাধারণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে। তাঁর দল ১৯৭৯ সাল থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ দেশটি শাসন করছে। জনপ্রিয় বিরোধী দল- যারা সরকারের পতন ঘটাতে পারে তাদের কাল্পনিক অভিযোগে নিষিদ্ধ করা, বল প্রয়োগে বিক্ষোভ দমন করা, নাগরিক অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার খর্বকরণ, সুশীল সমাজকে সীমিতকরণ এবং গণমাধ্যমকে কঠোর নিয়ন্ত্রণ করে ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার পথ প্রশস্ত করাই আছে। হুন সেন ২৭ জুলাই বুধবার, জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে পদত্যাগ করেছেন ছেলের হাতে রাষ্ট্রক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য।

কিংডম অব কম্বোডিয়ার সংবিধানের preamble বলা  হয়েছে : ‘একটি মহান সভ্যতার উত্তরাধিকারসমৃদ্ধ, শক্তিশালী এবং গৌরবময় জাতির যার প্রতিপত্তি বিকিরণ করে একটি হীরার ন্যায়। দুর্ভোগ এবং ধ্বংস সহ্য করে এবং দুই দশক সময় ধরে মর্মান্তিক অবনতির পর কম্বোডিয়া জেগে ওঠে এবং জাতীয় ঐক্য সুদৃঢ় করার দৃঢ় সংকল্প নিয়ে উঠে দাঁড়িয়েছে। কম্বোডিয়ার ভূখ- রক্ষা এবং সংরক্ষণ, এর মূল্যবান সার্বভৌমত্ব এবং আঙ্কর সভ্যতার মর্যাদা রক্ষা করা ও বহুদলীয় উদার গণতান্ত্রিক শাসনের প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে কম্বোডিয়াকে একটি ‘শান্তির দ্বীপে’ পুনরুদ্ধার করা। মানবাধিকার, আইনের প্রতি শ্রদ্ধা, জাতির ভাগ্যের দায়িত্ব এবং উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও গৌরবের অগ্রযাত্রায় শামিল থাকা’। কিন্তু কম্বোডিয়া আজকের বিশ্ব ব্যবস্থায় কর্তৃত্ববাদী আদর্শের এক মডেলে রূপান্তিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হুন সেন সর্বশেষ প্রহসনমূলক ও জালিয়াতিপূর্ণ একটি সাধারণ নির্বাচন সম্পন্ন করেছেন। ক্ষমতার এবং রাজনৈতিক উত্তরাধিকার নির্বাচনের প্রশ্নে সিরিয়ার হাফিজ আল আসাদ, কঙ্গোর লরেন্ট কাবিলা এবং উত্তর কোরিয়ার কিম জং উনের মতো কম্বোডিয়ার হুন সেন একই পথ বেছে নিয়েছেন। এ রুদ্ধদ্বার গণতন্ত্র বা নির্বাচনী স্বৈরতন্ত্র অব্যাহত থাকায় বিশ্ব রাজনীতির চাপের মুখে পড়েছে দেশটি। জবাবদিহিহীন শাসনব্যবস্থার ভয়াবহ ক্ষতি এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদের লুণ্ঠনে কম্বোডিয়ার সংকটের গভীরতা ও ব্যাপ্তি এ পরিসরে আলোচনা করা সম্ভব নয়।

কম্বোডিয়ার নিরিখে গণতন্ত্রের সংকটের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের একটি চালচিত্র বিশ্লেষণ করা যায়। আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকটের প্রকৃতি এবং মাত্রা বহুমুখী। প্রকৃত ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের চেয়ে সাজানো নির্বাচন, আমাদের নৈতিকতায় অনুপ্রবেশ করেছে। ফলে নির্বাহী বিভাগ হয়ে পড়েছে ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার। বাংলাদেশের বাস্তবতায়- বিরোধী দল বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধে আগুন সন্ত্রাসসহ পুরনো বা নতুন গায়েবি মামলা চালু করার একটি পদক্ষেপ নিলেই বিএনপিকে নির্বাচনের বাইরে রাখার সুযোগ সৃষ্টি হবে। নির্বাচনকালে অন্তর্র্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি সরকার খারিজ করে দিলেই দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপিসহ বিরোধী দলের অংশগ্রহণের সব পথ রুদ্ধ হয়ে পড়বে। সংবিধানের দোহাই দিয়ে ২০১৪ এবং ২০১৮-এর মতো ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকে ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত এবং স্বাধীনতা বিরোধী আখ্যায়িত করে নির্বাচনকে এককভাবে জয়লাভের উপায় হিসেবে সরকার ব্যবহার করতে পারে। আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সরকারের রাজনৈতিক বক্তব্যে প্রমাণ হয়- বিরোধী দলের চলমান আন্দোলনকে উপেক্ষা করে বাংলাদেশে আরেকটা সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হতে পারে। এতে সমাজের বিভাজন আরও গভীর ও প্রসারিত হবে এবং স্থিতিশীলতায় বড় ধরনের হুমকি তৈরি করবে।

ক্ষমতাসীন সরকার ক্ষমতা ধরে রাখার প্রশ্নে বিরল দৃষ্টান্তের অধিকারী। তারা কোনোক্রমেই বিরোধী দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করবে না; পুরোপুরি নির্মূলও করবে না। নির্বাচন   বর্জন বা প্রতিহত করার ঘোষণাকেও আইনগতভাবে নিষিদ্ধ করবে না।

সাংবিধানিকভাবে একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করবে না। নিয়ন্ত্রণ করবে তবে সকাল-বিকাল পত্রিকা বা ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ডিক্লারেশন বাতিল করবে না। বিএনপি, গণতন্ত্র মঞ্চ, বামজোট এবং ইসলামী দলসমূহের নির্বাচন বর্জনের সুবাদে প্রতিযোগিতাহীন নির্বাচনে জালিয়াতি করার প্রয়োজন পড়বে না। তারা প্রমাণ হিসেবে হাজির করবে- দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়। গণতন্ত্র যে মৃত্যুবরণ করেনি তার জন্য সরকারি দল বড় বিজয় মিছিলের আয়োজন করবে। নির্বাহী বিভাগ সাংবিধানিক নির্দেশ মোতাবেক নির্বাচনকে সহযোগিতা করেছে বলে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সব সংস্থা বা ব্যক্তিকে সংবিধানের রক্ষক ও সমর্থক হিসাবে ‘শুদ্ধাচার’ পদক দেবে। নির্বাচনকেন্দ্রিক জটিলতার সহজ সমাধান করে ফেলার জন্য সরকার পরম তৃপ্তির সঙ্গে আত্মতুষ্টি প্রকাশ করবে। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে, বৈশ্বিক বড় বড় শক্তির আকাক্সক্ষার সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে- ভূরাজনীতিতে দেশ চরম সংকটে পড়তে পারে।

নির্বাচনোত্তর পরিস্থিতিতে কম্বোডিয়াকে গণতন্ত্র হত্যার বৈধতা না দেওয়ার বৈশ্বিক প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কম্বোডিয়ায় ক্ষমতা হস্তান্তরের মাধ্যমে রাজনৈতিক উত্তরাধিকার নির্ধারণের প্রশ্নটি আবার সামনে চলে আসছে।

বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন দলের উত্তরাধিকার নির্ধারণের বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হিসেবে বিবেচনা করতে হচ্ছে। এ দেশের ইতিহাসে অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী দল হিসেবে আওয়ামী লীগের ক্ষমতার উত্তরাধিকার নির্ধারণ বিদ্যমান বাস্তবতায় অনেক তাৎপর্যপূর্ণ। এ প্রশ্নে দলের অভ্যন্তরে বা জাতীয় রাজনীতির পরিসরে কোনো পর্যালোচনা দেখা যায় না। জনগণের কাছেও তা রহস্যের অবগুণ্ঠনে আবৃত আছে। এ নিয়ে অতীত ইতিহাসের শিক্ষা বা সাক্ষ্য থেকে একটি বাস্তব পর্যালোচনা উপস্থাপন করছি।

বিশ্ব এবং উপমহাদেশের রাজনৈতিক ধারাবাহিকতায় পরিবারের মধ্য থেকে রাজনৈতিক উত্তরাধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ও হচ্ছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর মেয়ে ইন্দিরা গান্ধী ও তাঁর ছেলে রাজীব গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোর মেয়ে বেনজির ভুট্টোও প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন।  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তাঁর কন্যাও প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি ছিলেন, তাঁর স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াও প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। ঐতিহ্যগতভাবে পরিবার থেকে রাজনৈতিক উত্তরাধিকার নির্ধারণই বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির অংশ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

 

লেখক : গীতিকবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
সর্বশেষ খবর
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ

এই মাত্র | অর্থনীতি

হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস
হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে চোলাই মদ উদ্ধার, যুবকের কারাদণ্ড
সিলেটে চোলাই মদ উদ্ধার, যুবকের কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ডেঙ্গুতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু, রাবি মেডিকেল সেন্টারের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ
ডেঙ্গুতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু, রাবি মেডিকেল সেন্টারের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এমআইএসটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন
এমআইএসটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলা: আপিল শুনানি ২৪ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি
২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলা: আপিল শুনানি ২৪ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শনি গ্রহের চাঁদে প্রাণ সৃষ্টির অনুকূল পরিবেশের ইঙ্গিত
শনি গ্রহের চাঁদে প্রাণ সৃষ্টির অনুকূল পরিবেশের ইঙ্গিত

১৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় সম্রাটের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা
দুদকের মামলায় সম্রাটের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ৩৭৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ৩৭৫

১৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ২৪ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ২৪ জনকে পুশইন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারিক সিদ্দিক ও তার স্ত্রী-কন্যাদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
তারিক সিদ্দিক ও তার স্ত্রী-কন্যাদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটার তালিকা সংশোধন অধ্যাদেশ চূড়ান্ত অনুমোদন
ভোটার তালিকা সংশোধন অধ্যাদেশ চূড়ান্ত অনুমোদন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত
বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গণঅভ্যুত্থান হয়েছিল ডেমোক্রেসির জন্য, চলছে মবোক্রেসি : সালাহউদ্দিন আহমদ
গণঅভ্যুত্থান হয়েছিল ডেমোক্রেসির জন্য, চলছে মবোক্রেসি : সালাহউদ্দিন আহমদ

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাকর্ষীয় তরঙ্গ থেকে মিলল মহাবিশ্বের বিরল ঘটনা
মহাকর্ষীয় তরঙ্গ থেকে মিলল মহাবিশ্বের বিরল ঘটনা

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকিবের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিবের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

লামা উপজেলার পর্যটনকেন্দ্র সব পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
লামা উপজেলার পর্যটনকেন্দ্র সব পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় সিরিজ জয় দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : নাফিস
শ্রীলঙ্কায় সিরিজ জয় দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : নাফিস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ক্ষতিকারক সামাজিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সম্প্রদায় বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় ক্ষতিকারক সামাজিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সম্প্রদায় বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে লাগাম টানতে সরকারের কড়াকড়ি
চীনে বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে লাগাম টানতে সরকারের কড়াকড়ি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমতলীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে যক্ষ্মা প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা
আমতলীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে যক্ষ্মা প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির তিন কর্মকর্তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ
রাবির তিন কর্মকর্তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভবিষ্যতের শহর ‘দ্য লাইন’ নিয়ে পরিকল্পনা ছোট করছে সৌদি আরব
ভবিষ্যতের শহর ‘দ্য লাইন’ নিয়ে পরিকল্পনা ছোট করছে সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহের যে ভবনটি ভাঙা হচ্ছে তা সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ময়মনসিংহের যে ভবনটি ভাঙা হচ্ছে তা সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে তলে তলে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে তলে তলে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ
এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি
প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা