শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৬

জেএসসি পরীক্ষা : বিষয়ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ

প্রিয় পরীক্ষার্থী বন্ধুরা, আগামী ১ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে তোমাদের পরীক্ষা। এতে প্রত্যাশিত ফলাফল পেতে হলে করণীয় কী এ ব্যাপারে তোমাদের জন্য বিষয়ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিচ্ছেন ঢাকার উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরস্থ ট্রাস্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের কয়েকজন শিক্ষক।
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেএসসি পরীক্ষা : বিষয়ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ

বাংলা দ্বিতীয়পত্র

কোনো বিষয় যাতে খুব  সংক্ষিপ্ত না হয়

প্রিয় পরীক্ষার্থীরা, শুভেচ্ছা রইল। আশা করি সবারই পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ বা শেষ পর্যায়ে। পরীক্ষা শুরুর কয়েকদিন আগে এবং পরীক্ষার  কেন্দ্রে কী কী করলে তোমরা বাংলা দ্বিতীয়পত্রে ভালো করতে পার তারই কিছু পরামর্শ :

বাংলা ২য় পত্রের দুটি অংশ থাকে : (১) বহুনির্বাচনী এবং (২) রচনামূলক।

১. নৈর্ব্যক্তিক অংশে ভালো করতে হলে অবশ্যই তোমাকে বোর্ড নির্ধারিত ব্যাকরণ বইটি মনোযোগসহকারে বুঝে বুঝে পড়তে হবে। তুলনামূলক কঠিন বিষয়সমূহ বেশি সময় দিয়ে বেশি করে পড়বে। সংজ্ঞা, উদাহরণ, ব্যাকরণগত সূত্র বা নিয়মগুলো তোমাকে মনে রাখতে হবে। বিভিন্ন বিষয়ের প্রকারভেদও গুরুত্বপূর্ণ। নির্ধারিত বইয়ের বাইরে ১ থেকে ৫টি প্রশ্ন আসতে পারে। সেজন্য বাংলা ভাষা ও সাহিত্যবিষয়ক কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে রাখা ভালো। ব্যাকরণের কোনো বিষয় এখনো বোধগম্য না হলে অবশ্যই নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের বা পরিচিত কোনো ভালো শিক্ষকের সাহায্য নিতে পার। পূর্ণ প্রস্তুতির জন্য টেস্ট পেপার থেকে অনুশীলন করে নিজেকে যাচাই করতে পার।

২. রচনামূলক বা বিরচন অংশে যে বিষয়গুলো আছে (অনুচ্ছেদ, পত্র-দরখাস্ত, সারাংশ-সারমর্ম, ভাব-সম্প্রসারণ, প্রতিবেদন ও প্রবন্ধ রচনা) সেগুলো লেখার নিয়ম-কানুন ভালোভাবে জেনে নিবে। সাম্প্রতিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আয়ত্তে রাখবে। সারাংশ/সারমর্মের ক্ষেত্রে মূলভাবটি অবগত হয়ে লিখতে হবে ভুলভাব সঠিক না হলে নম্বর কম বা না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। পত্র/দরখাস্ত বাম পৃষ্ঠা থেকে শুরু করে বামপৃষ্ঠায় শেষ করাই উত্তম। এক্ষেত্রে লেখার কাঠামোগত পদ্ধতি এবং অংশগুলো যথাযথ হতে হবে। অনুচ্ছেদ এক প্যারায় লিখবে। তবে ভাব-সম্প্রসারণ তিনটি প্যারায় লেখা ভালো। ভাব-সম্প্রসারণ ও রচনা লেখার আগে প্রশ্নে উল্লেখিত শিরোনাম লিখতে ভুলবে না। তথ্যবহুল এবং বেশি লেখা যায় এরূপ রচনা নির্বাচন করবে। রচনার ক্ষেত্রে প্যারা করে লিখবে। এখানে মনীষীদের উক্তি। উদ্ধৃতি বা কবিতার লাইন ব্যবহার করা যেতে পারে। বানান ও বাক্যগঠন যাতে সঠিক হয় এটিও মাথায় রাখবে। প্রতিটি বিষয়ে তুমি যতটুকু লেখার সময় পাবে সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নেবে।

পরীক্ষার হলে নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের ক্ষেত্রে যেটি অপেক্ষাকৃত কঠিন মনে হবে সেটির জন্য সময় ব্যয় না করে পরবর্তী প্রশ্নে চলে যাওয়াই ভালো। রচনামূলক অংশে কোনো বিষয় যেন বাদ না যায় সেই দিকে লক্ষ্য রেখো। আর কোনো বিষয় যাতে খুব সংক্ষিপ্ত না হয়।

মো. এনামুল হক

সহকারী অধ্যাপক, বাংলা

 

 

ইংরেজি প্রথমপত্র

ডায়ালগে অবশ্যই চমৎকার উপস্থাপনা বাঞ্ছনীয়

কীভাবে ইংরেজি প্রথমপত্রে ভালো ফলাফল করতে পারো এ ব্যাপারে কিছু পরামর্শ নিচে দেওয়া হলো:

Text Book-‰র Seen Passage গুলো অর্থ ও বানানসহ বুঝে পড়ালেখা করবে। Model Questionsগুলো বারবার পড়বে এবং লেখার Practice করবে।

Seen Passage-এর Open ended or Short-Question-এর সঠিক উত্তরের জন্য প্রশ্নগুলোর অর্থ বুঝে Tense, voice etc-‰i rules অনুযায়ী to the point-এ answer লিখতে হবে। অতিরঞ্জিত বা অতিরিক্ত লেখা যাবে না।

Question 3-এ summary-এর জন্য মূল Test-এর শুধু মূলভাবটুকু Summary-এর অন্তর্ভুক্ত। কোনো উক্তি বা উপমা এমনকি উদাহরণ ংবঃ করা যাবে না।  

Unseen PassagewU ভালো করে কমপক্ষে দুইবার পড়ে অর্থ হৃদয়ঙ্গম করতে হবে এবং Model বইয়ে দেওয়া Passagবগুলো Practice করতে হবে। এক্ষেত্রে দুই ধরনের Questions হয়। একটি হচ্ছে information transfer ও অন্যটি True or false. অবশ্যই অর্থ বুঝে পড়লে পুরো নম্বর পরীক্ষায় পাবে।

Filling up the gaps-এর ক্ষেত্রে নড়ী-এ প্রদত্ত শব্দগুলোর অর্থ বুঝে নিয়ে PassagewU কোন Tense-এ দেওয়া সে অনুযায়ী Grammar-এর নিয়ম মেনে (অর্থাৎ Tense, voice, person, number etc.) শূন্যস্থান পূরণ করতে হবে। এ জন্য Model Questions এর Filling up the gaps বার বার Practice করা বাঞ্ছনীয়।

Re-arranging-এ পুরো নম্বর পেতে হলে মডেল বইয়ের বিভিন্ন মনীষী, কবি, সাহিত্যিক নাট্যকার, উপন্যাসিক, বিজেতা, মহান শাসক, বিজ্ঞানীদের জীবন চরিত্র বিষয়ক সম্পর্কে সম্যক ধারণা নিয়ে পড়া ও লেখার Practice করা প্রয়োজন।

Paragraph-‰ ভালো করার জন্য Grammar, vocaburay-‰র অনুশীলনের বিকল্প নেই।

Letter writing-এর ক্ষেত্রে অবশ্যই খবঃঃবৎ-এর ছয়টি অংশ Heading, Salutation, Body, Subscription, Signature, Superscription ঠিক রেখে লিখতে হবে। এজন্য Modelগুলো বার বার অনুশীলন করবে।

Dialogue-‰ অবশ্যই চমৎকার উপস্থাপনা বাঞ্ছনীয়। এজন্য বার বার Practice-এর বিকল্প নেই এবং free hand writing চর্চা প্রয়োজন। পরীক্ষার হলে প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়ার পর যে question(s) সহজ এবং অল্প লেখায় বেশি নম্বর পাওয়া যায় সেগুলো আগে উত্তর করার চেষ্টা করবে।

মো. হারুনুর রশিদ

প্রভাষক, ইংরেজি

 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি

গুরুত্বপূর্ণ পরিভাষাগুলোর পূর্ণরূপ লিখবে

তোমরা জান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে ২৫ নম্বরের গঈছ এবং ২৫ নম্বরের লিখিত প্রশ্ন আসে। এসব প্রশ্নের উত্তর কীভাবে সুন্দর করে লিখলে বেশি নম্বর পাওয়া যাবে, তার কৌশল ও মূলমন্ত্রগুলো নিচে দেওয়া হল :

১.   লিখিত প্রশ্নগুলো হয় সাধারণত সংক্ষিপ্ত ও বর্ণনামূলক। উক্ত প্রশ্নগুলো উত্তর দেওয়ার জন্য সর্বপ্রথম প্রশ্ন পড়ে কমন প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। প্রশ্নে যা জানতে চাইবে তার প্রাসঙ্গিক উত্তরটাই তোমাকে দিতে হবে। কোনো চিত্র (Figure) আঁকার দরকার হলে, পেন্সিল দিয়ে আঁক। গুরুত্বপূর্ণ পরিভাষাগুলোর পূর্ণরূপ লিখবে। এতে বেশি মার্ক পাবে। কোনো বানান ভুল করা যাবে না। তবে পারিভাষিক শব্দগুলো তুমি বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় লিখতে পারবে। 

২.   বহুনির্বচনী প্রশ্নগুলো কমন পাওয়ার জন্য মূল ঞবীঃ বইটির মূল KeywordàGjv Underline করে পড়তে হবে। তারপর Test Paper নিয়ে নমুনা পরীক্ষা দাও ও অন্যান্য প্রশ্নের ধরনগুলো সমাধান কর। আর সমস্যামূলক প্রশ্নগুলো তুমি তোমার শ্রেণি শিক্ষকের কাছ থেকে সমাধান করে নাও।

বহুনির্বাচনী প্রশ্নগুলো সাধারণত যেটি বেশি উপযুক্ত ও সঠিক, সেটিই কেবল উত্তর দিতে হয়। OMR শিট পাওয়ার পর সর্বপ্রথম তুমি রোল নং, রেজিস্ট্রেশন নং, বিষয় কোড, নাম ও স্বাক্ষর ঘরগুলো পূরণ করবে। প্রশ্ন পাওয়ার পর সেট কোড পূরণ করবে। কালো বলপেন ছাড়া অন্য কোনো জেল কলম ব্যবহার করবে না। উত্তরপত্রটি কোনো অবস্থায় ভাঁজ ও ঘষামাজা করবে না।

তোমাদের সাফল্য কামনায়—

মোহাম্মদ আলী আক্তর দূর্জয়

প্রভাষক, আইসিটি 

 

 

ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা

ভুল উদ্ধৃতি দেওয়ার থেকে না দেওয়াই ভালো

পরীক্ষা শুরু হতে বাকি যে সময় রয়েছে একে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে। প্রয়োজনে রুটিন তৈরি করে সময়টাকে ভাগ করে নাও।

নতুন করে খুব বেশি প্রশ্ন না পড়ে আগের পড়া প্রশ্নগুলো রিভিশন দাও। কঠিন বিষয়গুলো বারবার পড়বে। পড়ার পাশাপাশি প্রতিদিন কমপক্ষে ২ ঘণ্টা লিখতে হবে তাহলে পরীক্ষার খাতায় ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে।

পাঠ্যবইয়ের কোনো বিকল্প নেই। তাই পাঠ্যবইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো মার্কিং করতে হবে। যেন পরবর্তীতে সহজে চোখে পড়ে এবং রিভিশনের সময় বাদ না যায়।

কোরআন ও হাদিসের উদ্ধৃতি দিলে অবশ্যই সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে হবে। মনে রাখবে ভুল উদ্ধৃতি দেওয়ার থেকে না দেওয়াই ভালো।

নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের প্রস্তুতির জন্য পাঠ্যবইটি ভালোভাবে পড়তে হবে। ভাসা ভাসা জ্ঞান দিয়ে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করা যায় না। কেননা ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।  তারিখ ও সংখ্যাগত বিষয়গুলো মনে রাখা কঠিন বিধায় বেশি বেশি লিখতে হবে। যেমন সুরার আয়াত সংখ্যা, সাল ইত্যাদি।

আকিদা ও ইমানের মৌলিক বিষয়ে বিতর্কিত ও সাংঘর্ষিক কোন মন্তব্য উপস্থাপন করবে না। প্রশ্নের ধরন অনুসারে সব বিষয়ে প্রস্তুতি নিবে। এক্ষেত্রে সম্ভাব্য সব প্রশ্নকে তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যেতে পারে (সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ)।

সঠিক উত্তরটি লেখার জন্য প্রত্যাশিত দক্ষতার স্তর অনুযায়ী প্রস্তুতি নিবে। (জ্ঞানমূলক, অনুধাবন, প্রয়োগমূলক, উচ্চতর দক্ষতা)।

অপ্রাসঙ্গিক লেখা পরিহার করবে। কেননা পরীক্ষক এতে বিরক্ত হন। তোমাদের জন্য শুভ কামনা রইল।

মো. মাহমুদুল হাসান

প্রভাষক, ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা

 

কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা

লিখন পদ্ধতির ওপর বেশি গুরুত্ব আরোপ করবে

কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা বিষয়ে পূর্ণমান ৫০। এটি দুটি অংশে বিভক্ত। একটি অংশে থাকে সৃজনশীল প্রশ্ন অপরটিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন। এ ক্ষেত্রে সৃজনশীল প্রশ্নের যথাযথ তথ্যবহুল উত্তর দেওয়ার জন্য পাঠ্যবইয়ের তিনটি অধ্যায় সম্পর্কে সম্যক ধারণা নিতে হবে। তবে অধ্যায়ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ পাঠগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো—

১ম অধ্যায়ের দক্ষিণ এশীয় সভ্যতা, আগুন আবিষ্কারের কাহিনী, চাকা আবিষ্কার, লিখন পদ্ধতির ওপর বেশি গুরুত্ব আরোপ করবে। দ্বিতীয় অধ্যায় থেকে কর্তব্য ও দায়িত্ববোধ, অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা, সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ পাঠগুলো খুব ভালো করে রপ্ত করতে হবে। তৃতীয় অধ্যায়ের যেসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লিখে যেতে হবে তার মধ্যে কর্মক্ষেত্রের সাফল্য লাভের বিষয়গুলো উল্লেখযোগ্য। বিশেষ করে ব্যক্তিত্ব ও কর্মসংস্থান, পেশা নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ও অধ্যায়ভিত্তিক সৃজনশীল প্রশ্নগুলো বেশি বেশি চর্চা করবে। সৃজনশীল প্রশ্নপত্রের এবং বহুনির্বাচনীর ক্ষেত্রে বিগত সালের বিভিন্ন বিদ্যালয়ের মডেল টেস্ট পরীক্ষার প্রশ্নপত্র এবং বোর্ডের প্রশ্নপত্র অনুসরণ করলে আরও বেশি ধারণা নিতে পারবে। পরীক্ষাকে ভয় না করে, আত্মবিশ্বাস রেখে বাকি সময়টুকু যথাযথ কাজে লাগাও, তাহলে পরীক্ষায় অবশ্যই ভালো ফল পাবে।

রুমমানা আখতার

প্রভাষক, বাংলা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা