শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৩, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

যে দ্বীপে শতবর্ষব্যাপী সময় ধরে চলছে কোয়ারেন্টাইন

হাসান হাফিজুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
যে দ্বীপে শতবর্ষব্যাপী সময় ধরে চলছে কোয়ারেন্টাইন

এক বা দু'সপ্তাহের কোয়ারান্টাইনে আমরা হাঁপিয়ে উঠছি। যাচ্ছেতাই দোষারোপ করছি। কিন্তু জানেন কি, একটা দ্বীপে শতবর্ষ ব্যাপী কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে বিশাল জনগোষ্ঠী?

হ্যাঁ, দ্বীপটির নাম কালাউপ্পা। এই কালাউপ্পা দ্বীপে... একশ বছর আগে থেকে এক জনগোষ্ঠী আজীবন নির্বাসিত গৃহবন্দী/কোয়ারেন্টাইনেই রয়ে গেছে। ভেবে দেখেছেন এরকম আপনার আমার ক্ষেত্রে ঘটলে কেমন হতো?

১৮১৮ সালে মহামারি স্প্যানিশ ফ্লুর প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে নেয়া হয়েছিল কোয়ারেন্টাইন ব্যবস্থা।
এরপর থেকে কোয়ারেন্টাইন ব্যবস্থা মানা হচ্ছে বিভিন্ন ভাইরাস থেকে বাঁচতে...  
  
১৮৪০ এর দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যন্ত এক এলাকায় দেখা দেয় কুষ্ঠরোগ। যেটি হ্যানসেন নামেও পরিচিত ছিল। কয়েকজন থেকে পুরো গ্রাম এবং আশেপাশে খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে রোগটি। সংক্রমণ ঠেকাতে রোগীদের দূরের এক দ্বীপে পাঠানো হয় হোম কোয়ারেন্টাইনে। সেটি ছিল ম্যালোকাইয়ের হাওয়াইয়ান দ্বীপ। সেখানেই ১৮৬৬ সালে কুষ্ঠরোগীদের জন্য তৈরি করা হয় কালাউপ্পায় সার্কিট হাউজ। বর্তমানে যা কালাউপ্পা দ্বীপ নামে পরিচিত... 

১৯২০ সালে এই দ্বীপটিকে জনসাধারণের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। শুধু কুষ্ঠরোগীদের সেখানে পাঠানো হতো কোয়ারেন্টাইনে। সেখানে অনেক রোগীই মারা গেছে। আবার অনেকে সুস্থও হয়েছে। তবে এদেরকে আর কখনো পরিবারে ফিরিয়ে আনা হয়নি। সেরে উঠলেও তারা সেখানেই রয়ে গিয়েছে। তাদের সঙ্গে পরিবারের দেখা হয়েছে দূরে নেটের দেয়ালের ওপার থেকেই। ২০০৮ সালে সেখানে জনসংখ্যা কমে ২৪ এ দাঁড়ায়। এরপর ২০১৫ সালের দিকে সেই গুটিকয়েক বাসিন্দাদের নাগরিক অধিকার দেয়া হয়।

১৯৭১ সালে দ্বীপটির হাসপাতালের চিকিৎসক সিলভিয়া হ্যাভেন নিউইয়র্ক টাইমসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিরা এখানে আসার পর একটি বাড়ি পায় এবং মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়েই রোগীরা আসে। তবে যারা সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যায় তাদের জন্য রয়েছে বন্দী এক জীবন। এখান থেকে কেউই কখনো বাইরে যেতে পারে না। যখন রোগী পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে চাইতো তখন তাদের আলাদা একটি কোয়ার্টারে নিয়ে যাওয়া হত। তারের দেয়ালের ওপার থেকে তাদের কথা বলতে হতো প্রিয়জনের সঙ্গে!

এ দ্বীপের বাসিন্দা অলিভিয়া রোবেলো ব্রেথা ১৯৮৮ সালে তার আত্মজীবনীতে লিখেছিলেন, এটি যেন কুকুরের মতো এক বন্দী জীবন। আমিও এ দ্বীপের জন্য একটি সংখ্যা ছিলাম মাত্র।

এই উপদ্বীপটি পরবর্তীকালে কালাউপ্পা নামেই পরিচিতি পায়। এ দ্বীপে প্রায় ১৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রায় আট হাজার রোগীর দীর্ঘস্থায়ী বসবাস। তবে এর পাশের ম্যাসাচুসেটস উপকূলে অবস্থিত বুজার্ড উপসাগরের ক্ষুদ্র পেনিকেস দ্বীপ এবং লুইসিয়ানার কারভিল ন্যাশনাল লেপ্রোসারিয়ামেও অনেক কুষ্ঠরোগী ছিল। তবে কালাউপ্পাতেই বেশি রোগী বসবাস করত। লুইসিয়ানার কারভিলে মাত্র ৩৫০ জন। তখন কুষ্ঠরোগীর জন্য একটি ফেডারেল সংস্থা ছিল।

১৮৭৩ সালে নরওয়েজিয়ান চিকিৎসক এই রোগের ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেন। তার নাম ছিল গেরহার্ড আরমায়ার হ্যানসেন। আর তার নামানুসারেই এ রোগের নামকরণ করা হয় হ্যানসেন। এরপর থেকেই এ রোগ সারা বিশ্বে মানুষকে সংক্রামিত করে চলেছে। ২০১৫ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক গবেষণায় পাওয়া যায়, এই ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ করলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ত্বক এবং স্নায়ু। এটি রোগীর শরীর অসাঢ় করে দেয়। শরীরের বিভিন্ন অংশ গ্যাংগ্রিনে পরিণত হয়। ফলে অনেক সময় তা কেটেও ফেলতে হয়। রোগটি সংক্রমিত ব্যক্তির লালা, বীর্য এমনকি সংস্পর্শে আসলেও ছড়াতে পারে।

নিরাময় না থাকায়  কুষ্ঠ আক্রান্ত রোগীদের নির্বাসিত করা হয়েছিল। তারা পরিবার সমাজ থেকে অনেক দূরে প্রায় নিঃসঙ্গ জীবন কাটাতে থাকে। নির্বাসিত জীবনে বেশিরভাগ রোগীই মারা যায়। তবে বেঁচে যাওয়া মানুষগুলো নিঃসঙ্গতার মাঝে খুঁজে নেয় নতুন করে বাঁচার পথ। ১৯০০ এবং ১৯৩০ সালের মধ্যে এ দ্বীপের প্রায় এক হাজার দম্পতি বিবাহ করেছিল। তাদের কারো কারো সন্তানও হয়েছিলো। তবে সন্তানদের কাছে রাখার অনুমতি মেলেনি। সভ্যতার আলো থেকে বিচ্ছিন্ন এই জনগোষ্ঠী প্রশান্ত মহাসাগরের প্রান্তে প্রকৃতির মাঝে খুঁজে নেয় অন্যরকম এক সুখী জীবন। এখানে কেউ সফটবল গেমস, কেউ গির্জার উপাসনা আবার কেউবা নৃত্যের মধ্যে জীবন উপভোগ করেন।
  
তবে কারভিলে প্রথম দশকের সময়কালের পরিস্থিতি খুব খারাপ ছিল। ব্যাটন রুজের বাইরে জলাবদ্ধতা ম্যালেরিয়ার প্রবণতা বাড়িয়ে দিয়েছিল। এতে করে সেখানকার বাসিন্দাদের জীবন হয়ে ওঠে আরো দুর্বিষহ। এছাড়াও শুরুতে সেখানে নারী-পুরুষদের জন্য আলাদা থাকার ব্যবস্থা ছিল না। এতে অবস্থা আরও খারাপের দিকে চলে যায়। এরপর আলাদা করা হয় নারী ও পুরুষের সার্কিট হাউজ। কেউ পালানোর চেষ্টা তাকে তাদের রাখা হত জেলে। দ্বীপে আসামিদের জন্য সার্কিট জেলও তৈরি করা হয়েছিল।

অবশেষে কারভিলে সাইটে একটি হাসপাতাল তৈরি করা হয়। এতে করে কারাগারের মতো এ দ্বীপটি হয়ে ওঠে চিকিৎসা এবং গবেষণার প্রাণকেন্দ্র। ১৯৪০ সালে কিছু বিধি-নিষেধের পর স্বাচ্ছন্দ্যে শুরু হয় হাসপাতাল এবং গবেষণা কার্যক্রম। ১৯৪৬ সালে রোগীদের ভোট দেয়ার অনুমতি দেয়া হয়। এরপর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেখানকার নাগরিকদের বিবাহ, বাড়ি তৈরি, বাগান করার অনুমতি দেয়া হয়। এছাড়াও এদের দিয়ে পরিচালনা করা হয় একটি পত্রিকা। রোগীদের দ্বারা গড়ে ওঠে কারুকাজের ব্যবসা। তাদের হাতের তৈরি জিনিস বিক্রি হয় বিশ্বের নানা প্রান্তে!

তবে হ্যানসেন রোগীদের বন্দী রাখার বিষয়ে সরকারি স্বাস্থ্য নীতিটি পরিবর্তিত হয়েছে খুবই ধীরগতিতে। সব বিধি-নিষেধ বা আইন ভাঙতে না পারলেও কিছুটা মুক্ত হতে পেরেছে কালাউপ্পা দ্বীপের বাসিন্দারা। ১৯৬৯ সালে এখানকার বাসিন্দাদের কালাউপ্পার বাইরে আসার অনুমতি দেয়া হয়। কিন্তু, অনেকেই থেকে গেছেন কালাউপ্পাতে, অভ্যস্ত জীবনের মায়ায় আর জীবিকার প্রয়োজনে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তারা কালাউপ্পাতেই কাটাতে চায়!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক : ​নিরস্ত্র পুলিশ পরিদর্শক, ক্রাইম অ্যানালাইসিস শাখা
রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়, রাজশাহী

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১
যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ
এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন
তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে
নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল
ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব
আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ
দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের
খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এনসিপির নামে অপরাধ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হবে’
‘এনসিপির নামে অপরাধ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া
ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'
'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা তদন্তে আসছে ব্রিটিশ ও মার্কিন দল
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা তদন্তে আসছে ব্রিটিশ ও মার্কিন দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা রব্বানী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বিএনপি নেতা রব্বানী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি
কুড়িগ্রামে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম সম্পর্কে রাজা চার্লসকে অবহিত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম সম্পর্কে রাজা চার্লসকে অবহিত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় ঝরল মোটরসাইকেল আরোহীর প্রাণ
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় ঝরল মোটরসাইকেল আরোহীর প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কামিন্স তোপে ১৩৮ রানে অলআউট দক্ষিণ আফ্রিকা
কামিন্স তোপে ১৩৮ রানে অলআউট দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কালীগঞ্জে সংঘর্ষে নিহতের পর কমিটি বিলুপ্ত, বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
কালীগঞ্জে সংঘর্ষে নিহতের পর কমিটি বিলুপ্ত, বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাখির আঘাতে বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে ভারতের প্লেনটি
পাখির আঘাতে বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে ভারতের প্লেনটি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্রের: টুকু
আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্রের: টুকু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপনিবেশবাদীরা ইন্দোনেশিয়া থেকে লুট করেছে ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার : প্রেসিডেন্ট
উপনিবেশবাদীরা ইন্দোনেশিয়া থেকে লুট করেছে ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার : প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্বপ্ন নিয়ে ফের সমুদ্রে জেলেদের যাত্রা
নতুন স্বপ্ন নিয়ে ফের সমুদ্রে জেলেদের যাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির গরু বিক্রির জন্য ট্রাক ভাড়া, কৌশলে দুই চোরকে ধরিয়ে দিলেন চালক
চুরির গরু বিক্রির জন্য ট্রাক ভাড়া, কৌশলে দুই চোরকে ধরিয়ে দিলেন চালক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক