শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৩, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

যে দ্বীপে শতবর্ষব্যাপী সময় ধরে চলছে কোয়ারেন্টাইন

হাসান হাফিজুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
যে দ্বীপে শতবর্ষব্যাপী সময় ধরে চলছে কোয়ারেন্টাইন

এক বা দু'সপ্তাহের কোয়ারান্টাইনে আমরা হাঁপিয়ে উঠছি। যাচ্ছেতাই দোষারোপ করছি। কিন্তু জানেন কি, একটা দ্বীপে শতবর্ষ ব্যাপী কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে বিশাল জনগোষ্ঠী?

হ্যাঁ, দ্বীপটির নাম কালাউপ্পা। এই কালাউপ্পা দ্বীপে... একশ বছর আগে থেকে এক জনগোষ্ঠী আজীবন নির্বাসিত গৃহবন্দী/কোয়ারেন্টাইনেই রয়ে গেছে। ভেবে দেখেছেন এরকম আপনার আমার ক্ষেত্রে ঘটলে কেমন হতো?

১৮১৮ সালে মহামারি স্প্যানিশ ফ্লুর প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে নেয়া হয়েছিল কোয়ারেন্টাইন ব্যবস্থা।
এরপর থেকে কোয়ারেন্টাইন ব্যবস্থা মানা হচ্ছে বিভিন্ন ভাইরাস থেকে বাঁচতে...  
  
১৮৪০ এর দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যন্ত এক এলাকায় দেখা দেয় কুষ্ঠরোগ। যেটি হ্যানসেন নামেও পরিচিত ছিল। কয়েকজন থেকে পুরো গ্রাম এবং আশেপাশে খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে রোগটি। সংক্রমণ ঠেকাতে রোগীদের দূরের এক দ্বীপে পাঠানো হয় হোম কোয়ারেন্টাইনে। সেটি ছিল ম্যালোকাইয়ের হাওয়াইয়ান দ্বীপ। সেখানেই ১৮৬৬ সালে কুষ্ঠরোগীদের জন্য তৈরি করা হয় কালাউপ্পায় সার্কিট হাউজ। বর্তমানে যা কালাউপ্পা দ্বীপ নামে পরিচিত... 

১৯২০ সালে এই দ্বীপটিকে জনসাধারণের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। শুধু কুষ্ঠরোগীদের সেখানে পাঠানো হতো কোয়ারেন্টাইনে। সেখানে অনেক রোগীই মারা গেছে। আবার অনেকে সুস্থও হয়েছে। তবে এদেরকে আর কখনো পরিবারে ফিরিয়ে আনা হয়নি। সেরে উঠলেও তারা সেখানেই রয়ে গিয়েছে। তাদের সঙ্গে পরিবারের দেখা হয়েছে দূরে নেটের দেয়ালের ওপার থেকেই। ২০০৮ সালে সেখানে জনসংখ্যা কমে ২৪ এ দাঁড়ায়। এরপর ২০১৫ সালের দিকে সেই গুটিকয়েক বাসিন্দাদের নাগরিক অধিকার দেয়া হয়।

১৯৭১ সালে দ্বীপটির হাসপাতালের চিকিৎসক সিলভিয়া হ্যাভেন নিউইয়র্ক টাইমসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিরা এখানে আসার পর একটি বাড়ি পায় এবং মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়েই রোগীরা আসে। তবে যারা সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যায় তাদের জন্য রয়েছে বন্দী এক জীবন। এখান থেকে কেউই কখনো বাইরে যেতে পারে না। যখন রোগী পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে চাইতো তখন তাদের আলাদা একটি কোয়ার্টারে নিয়ে যাওয়া হত। তারের দেয়ালের ওপার থেকে তাদের কথা বলতে হতো প্রিয়জনের সঙ্গে!

এ দ্বীপের বাসিন্দা অলিভিয়া রোবেলো ব্রেথা ১৯৮৮ সালে তার আত্মজীবনীতে লিখেছিলেন, এটি যেন কুকুরের মতো এক বন্দী জীবন। আমিও এ দ্বীপের জন্য একটি সংখ্যা ছিলাম মাত্র।

এই উপদ্বীপটি পরবর্তীকালে কালাউপ্পা নামেই পরিচিতি পায়। এ দ্বীপে প্রায় ১৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রায় আট হাজার রোগীর দীর্ঘস্থায়ী বসবাস। তবে এর পাশের ম্যাসাচুসেটস উপকূলে অবস্থিত বুজার্ড উপসাগরের ক্ষুদ্র পেনিকেস দ্বীপ এবং লুইসিয়ানার কারভিল ন্যাশনাল লেপ্রোসারিয়ামেও অনেক কুষ্ঠরোগী ছিল। তবে কালাউপ্পাতেই বেশি রোগী বসবাস করত। লুইসিয়ানার কারভিলে মাত্র ৩৫০ জন। তখন কুষ্ঠরোগীর জন্য একটি ফেডারেল সংস্থা ছিল।

১৮৭৩ সালে নরওয়েজিয়ান চিকিৎসক এই রোগের ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেন। তার নাম ছিল গেরহার্ড আরমায়ার হ্যানসেন। আর তার নামানুসারেই এ রোগের নামকরণ করা হয় হ্যানসেন। এরপর থেকেই এ রোগ সারা বিশ্বে মানুষকে সংক্রামিত করে চলেছে। ২০১৫ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক গবেষণায় পাওয়া যায়, এই ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ করলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ত্বক এবং স্নায়ু। এটি রোগীর শরীর অসাঢ় করে দেয়। শরীরের বিভিন্ন অংশ গ্যাংগ্রিনে পরিণত হয়। ফলে অনেক সময় তা কেটেও ফেলতে হয়। রোগটি সংক্রমিত ব্যক্তির লালা, বীর্য এমনকি সংস্পর্শে আসলেও ছড়াতে পারে।

নিরাময় না থাকায়  কুষ্ঠ আক্রান্ত রোগীদের নির্বাসিত করা হয়েছিল। তারা পরিবার সমাজ থেকে অনেক দূরে প্রায় নিঃসঙ্গ জীবন কাটাতে থাকে। নির্বাসিত জীবনে বেশিরভাগ রোগীই মারা যায়। তবে বেঁচে যাওয়া মানুষগুলো নিঃসঙ্গতার মাঝে খুঁজে নেয় নতুন করে বাঁচার পথ। ১৯০০ এবং ১৯৩০ সালের মধ্যে এ দ্বীপের প্রায় এক হাজার দম্পতি বিবাহ করেছিল। তাদের কারো কারো সন্তানও হয়েছিলো। তবে সন্তানদের কাছে রাখার অনুমতি মেলেনি। সভ্যতার আলো থেকে বিচ্ছিন্ন এই জনগোষ্ঠী প্রশান্ত মহাসাগরের প্রান্তে প্রকৃতির মাঝে খুঁজে নেয় অন্যরকম এক সুখী জীবন। এখানে কেউ সফটবল গেমস, কেউ গির্জার উপাসনা আবার কেউবা নৃত্যের মধ্যে জীবন উপভোগ করেন।
  
তবে কারভিলে প্রথম দশকের সময়কালের পরিস্থিতি খুব খারাপ ছিল। ব্যাটন রুজের বাইরে জলাবদ্ধতা ম্যালেরিয়ার প্রবণতা বাড়িয়ে দিয়েছিল। এতে করে সেখানকার বাসিন্দাদের জীবন হয়ে ওঠে আরো দুর্বিষহ। এছাড়াও শুরুতে সেখানে নারী-পুরুষদের জন্য আলাদা থাকার ব্যবস্থা ছিল না। এতে অবস্থা আরও খারাপের দিকে চলে যায়। এরপর আলাদা করা হয় নারী ও পুরুষের সার্কিট হাউজ। কেউ পালানোর চেষ্টা তাকে তাদের রাখা হত জেলে। দ্বীপে আসামিদের জন্য সার্কিট জেলও তৈরি করা হয়েছিল।

অবশেষে কারভিলে সাইটে একটি হাসপাতাল তৈরি করা হয়। এতে করে কারাগারের মতো এ দ্বীপটি হয়ে ওঠে চিকিৎসা এবং গবেষণার প্রাণকেন্দ্র। ১৯৪০ সালে কিছু বিধি-নিষেধের পর স্বাচ্ছন্দ্যে শুরু হয় হাসপাতাল এবং গবেষণা কার্যক্রম। ১৯৪৬ সালে রোগীদের ভোট দেয়ার অনুমতি দেয়া হয়। এরপর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেখানকার নাগরিকদের বিবাহ, বাড়ি তৈরি, বাগান করার অনুমতি দেয়া হয়। এছাড়াও এদের দিয়ে পরিচালনা করা হয় একটি পত্রিকা। রোগীদের দ্বারা গড়ে ওঠে কারুকাজের ব্যবসা। তাদের হাতের তৈরি জিনিস বিক্রি হয় বিশ্বের নানা প্রান্তে!

তবে হ্যানসেন রোগীদের বন্দী রাখার বিষয়ে সরকারি স্বাস্থ্য নীতিটি পরিবর্তিত হয়েছে খুবই ধীরগতিতে। সব বিধি-নিষেধ বা আইন ভাঙতে না পারলেও কিছুটা মুক্ত হতে পেরেছে কালাউপ্পা দ্বীপের বাসিন্দারা। ১৯৬৯ সালে এখানকার বাসিন্দাদের কালাউপ্পার বাইরে আসার অনুমতি দেয়া হয়। কিন্তু, অনেকেই থেকে গেছেন কালাউপ্পাতে, অভ্যস্ত জীবনের মায়ায় আর জীবিকার প্রয়োজনে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তারা কালাউপ্পাতেই কাটাতে চায়!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক : ​নিরস্ত্র পুলিশ পরিদর্শক, ক্রাইম অ্যানালাইসিস শাখা
রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়, রাজশাহী

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান
টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু
আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত
বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি
ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক
শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক