শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

উন্নয়ন চ্যালেঞ্জে সরকার

বিদ্যুৎ উৎপাদনে মাইলফলক, পদ্মা সেতুসহ অবকাঠামো খাতে ব্যাপক দৃষ্টান্ত, জিডিপিতে রেকর্ড
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়ন চ্যালেঞ্জে সরকার

১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার মাইলফলক স্থাপন করেছে সরকার। প্রায় ১ লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকায় দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে মেগা প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন হয়েছে গতকাল। দ্রুত চলছে বহু বছরের প্রত্যাশিত ও আলোচিত পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ। ঢাকাসহ সারা দেশের যোগাযোগ খাতে ইতিমধ্যে এসেছে চোখে পড়ার মতো পরিবর্তন। হাতে আছে মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে ও ১০০ ইকোনমিক জোন স্থাপনের মতো আরও কিছু নজিরবিহীন মেগা প্রকল্প। ইতিমধ্যে দেশের প্রবৃদ্ধি বা জিডিপি পৌঁছে গেছে ৭ দশমিক ১১-এ। এখন টার্গেট সার্বিক অবকাঠামো উন্নয়ন, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ ও বিনিয়োগ পরিবেশ নিশ্চিত করা। এজন্য উন্নয়নের গতিতে নতুন মাত্রা সঞ্চারে একের পর এক চ্যালেঞ্জ নিচ্ছে সরকার। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্য ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের মর্যাদার লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে নেওয়া পরিকল্পনার অংশ এসব মহাযজ্ঞ। পাশাপাশি দেশের মুকুটে নতুন পালক যুক্ত করতে মহাকাশে ‘বঙ্গবন্ধু-১’ নামের উপগ্রহ পাঠানোর চ্যালেঞ্জেও আছে সরকার। সুখ্যাত প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরীর মতে, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে চ্যালেঞ্জের কোনো বিকল্প নেই। যুগোপযোগী এসব পরিকল্পনার যথাযথ সময়ে কাজ শুরু ও শেষ করতে পারাই এখন প্রত্যাশা। সময়মতো সম্পন্ন না করতে পারলে দেশের সার্বিক পরিকল্পনা যেমন বাধাগ্রস্ত হবে, তেমন রাষ্ট্রের মাথায় বাড়বে ঋণের বোঝা। আর বাস্তবায়ন হলে পাল্টে যেতে পারে দেশের বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক চিত্র। তাই প্রয়োজন কঠোর তদারকি ও স্থানীয় পর্যায়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ-বাস্তবায়নের ক্ষমতাসম্পন্ন কার্যকর কর্তৃপক্ষ। সরকারের কর্মকর্তারা বলছেন, অবকাঠামো দুর্বলতার কারণে স্বাধীনতার পর   থেকে ভুগতে থাকা বাংলাদেশের পরিস্থিতির পরিবর্তন শুরু হয়েছে। সারা দেশে একের পর এক ফ্লাইওভার, সেতু ও চার লেন সড়ক নির্মাণ চলছে। ইতিমধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীত করা হয়েছে। পদ্মা সেতু ও পদ্মা সেতুতে রেলসংযোগ প্রকল্পের কাজও এগিয়ে যাচ্ছে। যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার পাল্টে দিয়েছে ওই অঞ্চলের দৃশ্যপট। আর কুড়িল ফ্লাইওভারও ঢাকাবাসীর সময়ের দূরত্ব কমিয়ে এনেছে অনেকটা। খুলে দেওয়া হয়েছে মগবাজার-মৌচাক ফ্লাইওভারের একাংশ। আগামী জুনে পুরোপুরি শেষ হলে ঢাকার এই প্রাণকেন্দ্রের যানজটজনিত স্থবিরতা কেটে যাবে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, বর্তমান সরকারের সবচেয়ে আলোচিত পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ চলছে সবচেয়ে দ্রুত। এখন পর্যন্ত পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ হয়েছে ৩৭ শতাংশ। সরকার বলছে, ২০১৮ সালের মধ্যেই সেতুটি যানবাহন চলার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। প্রথম দিনেই সাধারণ যানবাহনের সঙ্গে রেলসংযোগও শুরু হবে। এ লক্ষ্যে প্রায় দেড় হাজার প্রকৌশলী আর শ্রমিকের অবিশ্রান্ত কাজে মুখর পদ্মার পাড়। কোনো কোনো অংশে পালাক্রমে দিনরাত কাজ করছেন শ্রমিকরা। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত দুই শতাধিক ভারী ক্রেন ও হাইড্রোলিক হাতুড়ির শব্দ শোনা যায় পদ্মাপাড়ে।

এদিকে, ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর মেট্রোরেলের কাজ কিছুটা গতিহীন হয়ে পড়লেও সাম্প্রতিক সময়ে আবার গতি ফিরেছে এ মেগা প্রকল্পে। মেট্রোরেলের সমীক্ষাকাজ পুরোদমে চলছে আগারগাঁও থেকে মিরপুর-১২ পর্যন্ত। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের শুরুর অংশ বিমানবন্দর থেকে খিলক্ষেত ও বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার কাছাকাছি পর্যন্ত ভূমি অধিগ্রহণের পর নির্মাণকাজও শুরু হয়েছে। চলছে ইট, লোহা, বালি, নুড়ি পাথরের কর্মযজ্ঞ। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনার কথা গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের পরিচালক কাজী মো. ফেরদৌস। এ ছাড়া গভীর সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশিত ৯টি মেগা প্রকল্পের সবই অবকাঠামো খাতের।

বিনিয়োগ আকর্ষণে ইকোনমিক জোন : শুধু অবকাঠামো উন্নয়ন নয়, দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের কাজও চলছে। প্রত্যাশা করা হচ্ছে, ২০১৭ সালের পর দেশে কল কারখানা স্থাপনে জমির কোনো অভাব হবে না। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) কর্মকর্তারা বলছেন, প্রস্তাবিত ১০০ ইকোনমিক জোনে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করতে পারলে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ সম্ভব হবে। ফলে পাল্টে যাবে দেশের অর্থনীতির ধারা। গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানিসহ কোনো সার্ভিস সংযোগ নিয়ে থাকবে না অনিশ্চয়তা। শ্রমিক ধর্মঘট বা ভাঙচুরের আশঙ্কা থাকবে না। থাকবে সহজ যোগাযোগ আর পণ্য পরিবহনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা। শতভাগ পুঁজি রক্ষা আর লাভের নিশ্চয়তা নিয়ে বিনিয়োগ করতে পারবেন উদ্যোক্তারা। আর আগামী ১৫ বছরে কর্মসংস্থান হবে ১ কোটি মানুষের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে অর্ধশতাধিক জোনের অনুমোদন দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই অনুমোদন পাওয়া সরকারি খাতের ৫৬ ও বেসরকারি খাতের ১০টির ভূমি এবং অবকাঠামোর উন্নয়নে পুরোদমে কাজ চলছে। বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ১০০ ইকোনমিক জোন দেশের রপ্তানি খাতকে নিয়ে যাবে এক অনন্য উচ্চতায়। প্রস্তাবিত এসব জোনে স্থাপিত কল কারখানা থেকে উৎপাদিত ৪০ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ পণ্য রপ্তানি করা সম্ভব হবে। উৎপাদন শুরু হলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে কমপক্ষে ২ শতাংশ। এর ফলে দেশের কৃষিনির্ভর অর্থনীতির ধারা পাল্টে রূপ নেবে শিল্পনির্ভর অর্থনীতিতে।

বিদ্যুতে মাইলফলক : সরকারের রূপকল্প ২০২১-এর কয়েকটি ধাপের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে ১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার মাইলফলক ইতিমধ্যে অর্জিত হয়েছে। গত সাত বছরে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা তিন গুণ বেড়েছে। এখন লক্ষ্য ২০১৯ সালের মধ্যে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ এবং ২০২১ সালের মধ্যে ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা। তাই নেওয়া হয়েছে বেশকিছু মেগা প্রকল্পও। পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে পারমাণবিক, কয়লা, ডিজেল, ফার্নেস অয়েল, ডুয়েল ফুয়েল, নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের। বাস্তবায়নের পথে আছে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্রকল্প পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। একনেক এ প্রকল্পের জন্য গতকাল ব্যয় বরাদ্দ অনুমোদন করে ১ লাখ ১৩ হাজার ৯৩ কোটি টাকা। মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, আগামী ছয় বছরের মধ্যেই রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করবে। ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ২০২২ ও একই ক্ষমতার দ্বিতীয় ইউনিট ২০২৩ সালে চালু হবে। আর সরকার প্রথম ও দ্বিতীয় ইউনিট বুঝে নেবে যথাক্রমে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে। পাশাপাশি বাস্তবায়নের পথে আছে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের রামপাল মৈত্রী সুপার থারমাল পাওয়ার প্লান্ট। পরিকল্পনায় আছে কক্সবাজারে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের মাতারবাড়ী আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্লান্ট, মহেশখালীতে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের ৪টি ও ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের ১টি পাওয়ার প্লান্ট এবং ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের পায়রা পাওয়ার প্লান্ট। বিকল্প জ্বালানি বা নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে দুর্গম এলাকায় সোলার প্যানেল, দেশের বিভিন্ন এলাকায় সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র, বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও সৌর পার্ক স্থাপনের মতো নতুন প্রকল্পও গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি চলছে কুইক রেন্টালের মতো চ্যালেঞ্জও। তবে বর্তমানে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের একটি বিশাল সুযোগও সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা ধারণা করছেন, আগামী পাঁচ বছরে এ খাতে ১৫ বিলিয়ন ডলার আর্থিক সহযোগিতা আসবে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘জ্বালানি খাতে বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জ্বালানি নিরাপত্তা। আমরা মিক্সড ফুয়েলে কত দ্রুততার সঙ্গে প্রতিটি জায়গায় নিরবচ্ছিন্ন ও সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি দিতে পারছি তা নিশ্চিত করাই মূল চ্যালেঞ্জ। আমি মনে করি, বিদ্যুৎ ছাড়া বাংলাদেশে অন্য কোনো খাতে এত বড় বিনিয়োগের ক্ষেত্রও তৈরি হয়নি।’

দেশের মুকুটে নতুন পালক : সরকারের বাস্তবায়ন পরিকল্পনায় থাকা আরেকটি যুগান্তকারী প্রকল্প বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট (উপগ্রহ)। এ প্রকল্প নির্মাণের সঙ্গে জড়িত দায়িত্বপ্রাপ্ত ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়-সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, আগামী বছরের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে ‘বঙ্গবন্ধু-১’ উেক্ষপণ করা যাবে। আর ২০১৮ সালের এপ্রিল নাগাদ এ স্যাটেলাইট বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। এটি হলে বাংলাদেশ হবে স্যাটেলাইটে উেক্ষপণকারী ৫৪তম দেশ। এর অবস্থান হবে ১১৯ দশমিক ১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। এ স্যাটেলাইটে ৪০টি ট্রান্সপন্ডার থাকবে। প্রতিটি ট্রান্সপন্ডার ৩৬ মেগাহার্টজের সমান। যার মাধ্যমে সার্কভুক্ত দেশসমূহ, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইন ছাড়াও কিরগিজস্তান ও তাজিকিস্তানের মতো দেশ স্যাটেলাইট সেবা নিতে পারবে। আশা করা হচ্ছে, এ উপগ্রহ উেক্ষপণের পর বিদেশি স্যাটেলাইটের ভাড়া বাবদ বছরে ১৪ মিলিয়ন ডলার বা ১১০ থেকে ১২০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। উপগ্রহ উেক্ষপণে ফরাসি কোম্পানি থ্যালেস অ্যালেনিয়াকে নির্বাচিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ২ হাজার ৯৬৭ দশমিক ৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্প অনুমোদন করা আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৪৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা