শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

উন্নয়ন চ্যালেঞ্জে সরকার

বিদ্যুৎ উৎপাদনে মাইলফলক, পদ্মা সেতুসহ অবকাঠামো খাতে ব্যাপক দৃষ্টান্ত, জিডিপিতে রেকর্ড
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়ন চ্যালেঞ্জে সরকার

১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার মাইলফলক স্থাপন করেছে সরকার। প্রায় ১ লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকায় দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে মেগা প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন হয়েছে গতকাল। দ্রুত চলছে বহু বছরের প্রত্যাশিত ও আলোচিত পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ। ঢাকাসহ সারা দেশের যোগাযোগ খাতে ইতিমধ্যে এসেছে চোখে পড়ার মতো পরিবর্তন। হাতে আছে মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে ও ১০০ ইকোনমিক জোন স্থাপনের মতো আরও কিছু নজিরবিহীন মেগা প্রকল্প। ইতিমধ্যে দেশের প্রবৃদ্ধি বা জিডিপি পৌঁছে গেছে ৭ দশমিক ১১-এ। এখন টার্গেট সার্বিক অবকাঠামো উন্নয়ন, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ ও বিনিয়োগ পরিবেশ নিশ্চিত করা। এজন্য উন্নয়নের গতিতে নতুন মাত্রা সঞ্চারে একের পর এক চ্যালেঞ্জ নিচ্ছে সরকার। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্য ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের মর্যাদার লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে নেওয়া পরিকল্পনার অংশ এসব মহাযজ্ঞ। পাশাপাশি দেশের মুকুটে নতুন পালক যুক্ত করতে মহাকাশে ‘বঙ্গবন্ধু-১’ নামের উপগ্রহ পাঠানোর চ্যালেঞ্জেও আছে সরকার। সুখ্যাত প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরীর মতে, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে চ্যালেঞ্জের কোনো বিকল্প নেই। যুগোপযোগী এসব পরিকল্পনার যথাযথ সময়ে কাজ শুরু ও শেষ করতে পারাই এখন প্রত্যাশা। সময়মতো সম্পন্ন না করতে পারলে দেশের সার্বিক পরিকল্পনা যেমন বাধাগ্রস্ত হবে, তেমন রাষ্ট্রের মাথায় বাড়বে ঋণের বোঝা। আর বাস্তবায়ন হলে পাল্টে যেতে পারে দেশের বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক চিত্র। তাই প্রয়োজন কঠোর তদারকি ও স্থানীয় পর্যায়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ-বাস্তবায়নের ক্ষমতাসম্পন্ন কার্যকর কর্তৃপক্ষ। সরকারের কর্মকর্তারা বলছেন, অবকাঠামো দুর্বলতার কারণে স্বাধীনতার পর   থেকে ভুগতে থাকা বাংলাদেশের পরিস্থিতির পরিবর্তন শুরু হয়েছে। সারা দেশে একের পর এক ফ্লাইওভার, সেতু ও চার লেন সড়ক নির্মাণ চলছে। ইতিমধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীত করা হয়েছে। পদ্মা সেতু ও পদ্মা সেতুতে রেলসংযোগ প্রকল্পের কাজও এগিয়ে যাচ্ছে। যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার পাল্টে দিয়েছে ওই অঞ্চলের দৃশ্যপট। আর কুড়িল ফ্লাইওভারও ঢাকাবাসীর সময়ের দূরত্ব কমিয়ে এনেছে অনেকটা। খুলে দেওয়া হয়েছে মগবাজার-মৌচাক ফ্লাইওভারের একাংশ। আগামী জুনে পুরোপুরি শেষ হলে ঢাকার এই প্রাণকেন্দ্রের যানজটজনিত স্থবিরতা কেটে যাবে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, বর্তমান সরকারের সবচেয়ে আলোচিত পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ চলছে সবচেয়ে দ্রুত। এখন পর্যন্ত পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ হয়েছে ৩৭ শতাংশ। সরকার বলছে, ২০১৮ সালের মধ্যেই সেতুটি যানবাহন চলার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। প্রথম দিনেই সাধারণ যানবাহনের সঙ্গে রেলসংযোগও শুরু হবে। এ লক্ষ্যে প্রায় দেড় হাজার প্রকৌশলী আর শ্রমিকের অবিশ্রান্ত কাজে মুখর পদ্মার পাড়। কোনো কোনো অংশে পালাক্রমে দিনরাত কাজ করছেন শ্রমিকরা। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত দুই শতাধিক ভারী ক্রেন ও হাইড্রোলিক হাতুড়ির শব্দ শোনা যায় পদ্মাপাড়ে।

এদিকে, ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর মেট্রোরেলের কাজ কিছুটা গতিহীন হয়ে পড়লেও সাম্প্রতিক সময়ে আবার গতি ফিরেছে এ মেগা প্রকল্পে। মেট্রোরেলের সমীক্ষাকাজ পুরোদমে চলছে আগারগাঁও থেকে মিরপুর-১২ পর্যন্ত। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের শুরুর অংশ বিমানবন্দর থেকে খিলক্ষেত ও বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার কাছাকাছি পর্যন্ত ভূমি অধিগ্রহণের পর নির্মাণকাজও শুরু হয়েছে। চলছে ইট, লোহা, বালি, নুড়ি পাথরের কর্মযজ্ঞ। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনার কথা গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের পরিচালক কাজী মো. ফেরদৌস। এ ছাড়া গভীর সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশিত ৯টি মেগা প্রকল্পের সবই অবকাঠামো খাতের।

বিনিয়োগ আকর্ষণে ইকোনমিক জোন : শুধু অবকাঠামো উন্নয়ন নয়, দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের কাজও চলছে। প্রত্যাশা করা হচ্ছে, ২০১৭ সালের পর দেশে কল কারখানা স্থাপনে জমির কোনো অভাব হবে না। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) কর্মকর্তারা বলছেন, প্রস্তাবিত ১০০ ইকোনমিক জোনে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করতে পারলে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ সম্ভব হবে। ফলে পাল্টে যাবে দেশের অর্থনীতির ধারা। গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানিসহ কোনো সার্ভিস সংযোগ নিয়ে থাকবে না অনিশ্চয়তা। শ্রমিক ধর্মঘট বা ভাঙচুরের আশঙ্কা থাকবে না। থাকবে সহজ যোগাযোগ আর পণ্য পরিবহনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা। শতভাগ পুঁজি রক্ষা আর লাভের নিশ্চয়তা নিয়ে বিনিয়োগ করতে পারবেন উদ্যোক্তারা। আর আগামী ১৫ বছরে কর্মসংস্থান হবে ১ কোটি মানুষের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে অর্ধশতাধিক জোনের অনুমোদন দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই অনুমোদন পাওয়া সরকারি খাতের ৫৬ ও বেসরকারি খাতের ১০টির ভূমি এবং অবকাঠামোর উন্নয়নে পুরোদমে কাজ চলছে। বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ১০০ ইকোনমিক জোন দেশের রপ্তানি খাতকে নিয়ে যাবে এক অনন্য উচ্চতায়। প্রস্তাবিত এসব জোনে স্থাপিত কল কারখানা থেকে উৎপাদিত ৪০ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ পণ্য রপ্তানি করা সম্ভব হবে। উৎপাদন শুরু হলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে কমপক্ষে ২ শতাংশ। এর ফলে দেশের কৃষিনির্ভর অর্থনীতির ধারা পাল্টে রূপ নেবে শিল্পনির্ভর অর্থনীতিতে।

বিদ্যুতে মাইলফলক : সরকারের রূপকল্প ২০২১-এর কয়েকটি ধাপের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে ১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার মাইলফলক ইতিমধ্যে অর্জিত হয়েছে। গত সাত বছরে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা তিন গুণ বেড়েছে। এখন লক্ষ্য ২০১৯ সালের মধ্যে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ এবং ২০২১ সালের মধ্যে ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা। তাই নেওয়া হয়েছে বেশকিছু মেগা প্রকল্পও। পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে পারমাণবিক, কয়লা, ডিজেল, ফার্নেস অয়েল, ডুয়েল ফুয়েল, নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের। বাস্তবায়নের পথে আছে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্রকল্প পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। একনেক এ প্রকল্পের জন্য গতকাল ব্যয় বরাদ্দ অনুমোদন করে ১ লাখ ১৩ হাজার ৯৩ কোটি টাকা। মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, আগামী ছয় বছরের মধ্যেই রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করবে। ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ২০২২ ও একই ক্ষমতার দ্বিতীয় ইউনিট ২০২৩ সালে চালু হবে। আর সরকার প্রথম ও দ্বিতীয় ইউনিট বুঝে নেবে যথাক্রমে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে। পাশাপাশি বাস্তবায়নের পথে আছে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের রামপাল মৈত্রী সুপার থারমাল পাওয়ার প্লান্ট। পরিকল্পনায় আছে কক্সবাজারে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের মাতারবাড়ী আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্লান্ট, মহেশখালীতে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের ৪টি ও ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের ১টি পাওয়ার প্লান্ট এবং ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের পায়রা পাওয়ার প্লান্ট। বিকল্প জ্বালানি বা নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে দুর্গম এলাকায় সোলার প্যানেল, দেশের বিভিন্ন এলাকায় সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র, বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও সৌর পার্ক স্থাপনের মতো নতুন প্রকল্পও গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি চলছে কুইক রেন্টালের মতো চ্যালেঞ্জও। তবে বর্তমানে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের একটি বিশাল সুযোগও সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা ধারণা করছেন, আগামী পাঁচ বছরে এ খাতে ১৫ বিলিয়ন ডলার আর্থিক সহযোগিতা আসবে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘জ্বালানি খাতে বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জ্বালানি নিরাপত্তা। আমরা মিক্সড ফুয়েলে কত দ্রুততার সঙ্গে প্রতিটি জায়গায় নিরবচ্ছিন্ন ও সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি দিতে পারছি তা নিশ্চিত করাই মূল চ্যালেঞ্জ। আমি মনে করি, বিদ্যুৎ ছাড়া বাংলাদেশে অন্য কোনো খাতে এত বড় বিনিয়োগের ক্ষেত্রও তৈরি হয়নি।’

দেশের মুকুটে নতুন পালক : সরকারের বাস্তবায়ন পরিকল্পনায় থাকা আরেকটি যুগান্তকারী প্রকল্প বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট (উপগ্রহ)। এ প্রকল্প নির্মাণের সঙ্গে জড়িত দায়িত্বপ্রাপ্ত ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়-সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, আগামী বছরের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে ‘বঙ্গবন্ধু-১’ উেক্ষপণ করা যাবে। আর ২০১৮ সালের এপ্রিল নাগাদ এ স্যাটেলাইট বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। এটি হলে বাংলাদেশ হবে স্যাটেলাইটে উেক্ষপণকারী ৫৪তম দেশ। এর অবস্থান হবে ১১৯ দশমিক ১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। এ স্যাটেলাইটে ৪০টি ট্রান্সপন্ডার থাকবে। প্রতিটি ট্রান্সপন্ডার ৩৬ মেগাহার্টজের সমান। যার মাধ্যমে সার্কভুক্ত দেশসমূহ, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইন ছাড়াও কিরগিজস্তান ও তাজিকিস্তানের মতো দেশ স্যাটেলাইট সেবা নিতে পারবে। আশা করা হচ্ছে, এ উপগ্রহ উেক্ষপণের পর বিদেশি স্যাটেলাইটের ভাড়া বাবদ বছরে ১৪ মিলিয়ন ডলার বা ১১০ থেকে ১২০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। উপগ্রহ উেক্ষপণে ফরাসি কোম্পানি থ্যালেস অ্যালেনিয়াকে নির্বাচিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ২ হাজার ৯৬৭ দশমিক ৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্প অনুমোদন করা আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা