শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

উন্নয়ন চ্যালেঞ্জে সরকার

বিদ্যুৎ উৎপাদনে মাইলফলক, পদ্মা সেতুসহ অবকাঠামো খাতে ব্যাপক দৃষ্টান্ত, জিডিপিতে রেকর্ড
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়ন চ্যালেঞ্জে সরকার

১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার মাইলফলক স্থাপন করেছে সরকার। প্রায় ১ লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকায় দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে মেগা প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন হয়েছে গতকাল। দ্রুত চলছে বহু বছরের প্রত্যাশিত ও আলোচিত পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ। ঢাকাসহ সারা দেশের যোগাযোগ খাতে ইতিমধ্যে এসেছে চোখে পড়ার মতো পরিবর্তন। হাতে আছে মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে ও ১০০ ইকোনমিক জোন স্থাপনের মতো আরও কিছু নজিরবিহীন মেগা প্রকল্প। ইতিমধ্যে দেশের প্রবৃদ্ধি বা জিডিপি পৌঁছে গেছে ৭ দশমিক ১১-এ। এখন টার্গেট সার্বিক অবকাঠামো উন্নয়ন, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ ও বিনিয়োগ পরিবেশ নিশ্চিত করা। এজন্য উন্নয়নের গতিতে নতুন মাত্রা সঞ্চারে একের পর এক চ্যালেঞ্জ নিচ্ছে সরকার। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্য ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের মর্যাদার লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে নেওয়া পরিকল্পনার অংশ এসব মহাযজ্ঞ। পাশাপাশি দেশের মুকুটে নতুন পালক যুক্ত করতে মহাকাশে ‘বঙ্গবন্ধু-১’ নামের উপগ্রহ পাঠানোর চ্যালেঞ্জেও আছে সরকার। সুখ্যাত প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরীর মতে, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে চ্যালেঞ্জের কোনো বিকল্প নেই। যুগোপযোগী এসব পরিকল্পনার যথাযথ সময়ে কাজ শুরু ও শেষ করতে পারাই এখন প্রত্যাশা। সময়মতো সম্পন্ন না করতে পারলে দেশের সার্বিক পরিকল্পনা যেমন বাধাগ্রস্ত হবে, তেমন রাষ্ট্রের মাথায় বাড়বে ঋণের বোঝা। আর বাস্তবায়ন হলে পাল্টে যেতে পারে দেশের বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক চিত্র। তাই প্রয়োজন কঠোর তদারকি ও স্থানীয় পর্যায়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ-বাস্তবায়নের ক্ষমতাসম্পন্ন কার্যকর কর্তৃপক্ষ। সরকারের কর্মকর্তারা বলছেন, অবকাঠামো দুর্বলতার কারণে স্বাধীনতার পর   থেকে ভুগতে থাকা বাংলাদেশের পরিস্থিতির পরিবর্তন শুরু হয়েছে। সারা দেশে একের পর এক ফ্লাইওভার, সেতু ও চার লেন সড়ক নির্মাণ চলছে। ইতিমধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীত করা হয়েছে। পদ্মা সেতু ও পদ্মা সেতুতে রেলসংযোগ প্রকল্পের কাজও এগিয়ে যাচ্ছে। যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার পাল্টে দিয়েছে ওই অঞ্চলের দৃশ্যপট। আর কুড়িল ফ্লাইওভারও ঢাকাবাসীর সময়ের দূরত্ব কমিয়ে এনেছে অনেকটা। খুলে দেওয়া হয়েছে মগবাজার-মৌচাক ফ্লাইওভারের একাংশ। আগামী জুনে পুরোপুরি শেষ হলে ঢাকার এই প্রাণকেন্দ্রের যানজটজনিত স্থবিরতা কেটে যাবে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, বর্তমান সরকারের সবচেয়ে আলোচিত পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ চলছে সবচেয়ে দ্রুত। এখন পর্যন্ত পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ হয়েছে ৩৭ শতাংশ। সরকার বলছে, ২০১৮ সালের মধ্যেই সেতুটি যানবাহন চলার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। প্রথম দিনেই সাধারণ যানবাহনের সঙ্গে রেলসংযোগও শুরু হবে। এ লক্ষ্যে প্রায় দেড় হাজার প্রকৌশলী আর শ্রমিকের অবিশ্রান্ত কাজে মুখর পদ্মার পাড়। কোনো কোনো অংশে পালাক্রমে দিনরাত কাজ করছেন শ্রমিকরা। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত দুই শতাধিক ভারী ক্রেন ও হাইড্রোলিক হাতুড়ির শব্দ শোনা যায় পদ্মাপাড়ে।

এদিকে, ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর মেট্রোরেলের কাজ কিছুটা গতিহীন হয়ে পড়লেও সাম্প্রতিক সময়ে আবার গতি ফিরেছে এ মেগা প্রকল্পে। মেট্রোরেলের সমীক্ষাকাজ পুরোদমে চলছে আগারগাঁও থেকে মিরপুর-১২ পর্যন্ত। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের শুরুর অংশ বিমানবন্দর থেকে খিলক্ষেত ও বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার কাছাকাছি পর্যন্ত ভূমি অধিগ্রহণের পর নির্মাণকাজও শুরু হয়েছে। চলছে ইট, লোহা, বালি, নুড়ি পাথরের কর্মযজ্ঞ। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনার কথা গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের পরিচালক কাজী মো. ফেরদৌস। এ ছাড়া গভীর সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশিত ৯টি মেগা প্রকল্পের সবই অবকাঠামো খাতের।

বিনিয়োগ আকর্ষণে ইকোনমিক জোন : শুধু অবকাঠামো উন্নয়ন নয়, দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের কাজও চলছে। প্রত্যাশা করা হচ্ছে, ২০১৭ সালের পর দেশে কল কারখানা স্থাপনে জমির কোনো অভাব হবে না। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) কর্মকর্তারা বলছেন, প্রস্তাবিত ১০০ ইকোনমিক জোনে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করতে পারলে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ সম্ভব হবে। ফলে পাল্টে যাবে দেশের অর্থনীতির ধারা। গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানিসহ কোনো সার্ভিস সংযোগ নিয়ে থাকবে না অনিশ্চয়তা। শ্রমিক ধর্মঘট বা ভাঙচুরের আশঙ্কা থাকবে না। থাকবে সহজ যোগাযোগ আর পণ্য পরিবহনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা। শতভাগ পুঁজি রক্ষা আর লাভের নিশ্চয়তা নিয়ে বিনিয়োগ করতে পারবেন উদ্যোক্তারা। আর আগামী ১৫ বছরে কর্মসংস্থান হবে ১ কোটি মানুষের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে অর্ধশতাধিক জোনের অনুমোদন দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই অনুমোদন পাওয়া সরকারি খাতের ৫৬ ও বেসরকারি খাতের ১০টির ভূমি এবং অবকাঠামোর উন্নয়নে পুরোদমে কাজ চলছে। বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ১০০ ইকোনমিক জোন দেশের রপ্তানি খাতকে নিয়ে যাবে এক অনন্য উচ্চতায়। প্রস্তাবিত এসব জোনে স্থাপিত কল কারখানা থেকে উৎপাদিত ৪০ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ পণ্য রপ্তানি করা সম্ভব হবে। উৎপাদন শুরু হলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে কমপক্ষে ২ শতাংশ। এর ফলে দেশের কৃষিনির্ভর অর্থনীতির ধারা পাল্টে রূপ নেবে শিল্পনির্ভর অর্থনীতিতে।

বিদ্যুতে মাইলফলক : সরকারের রূপকল্প ২০২১-এর কয়েকটি ধাপের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে ১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার মাইলফলক ইতিমধ্যে অর্জিত হয়েছে। গত সাত বছরে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা তিন গুণ বেড়েছে। এখন লক্ষ্য ২০১৯ সালের মধ্যে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ এবং ২০২১ সালের মধ্যে ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা। তাই নেওয়া হয়েছে বেশকিছু মেগা প্রকল্পও। পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে পারমাণবিক, কয়লা, ডিজেল, ফার্নেস অয়েল, ডুয়েল ফুয়েল, নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের। বাস্তবায়নের পথে আছে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্রকল্প পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। একনেক এ প্রকল্পের জন্য গতকাল ব্যয় বরাদ্দ অনুমোদন করে ১ লাখ ১৩ হাজার ৯৩ কোটি টাকা। মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, আগামী ছয় বছরের মধ্যেই রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করবে। ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ২০২২ ও একই ক্ষমতার দ্বিতীয় ইউনিট ২০২৩ সালে চালু হবে। আর সরকার প্রথম ও দ্বিতীয় ইউনিট বুঝে নেবে যথাক্রমে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে। পাশাপাশি বাস্তবায়নের পথে আছে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের রামপাল মৈত্রী সুপার থারমাল পাওয়ার প্লান্ট। পরিকল্পনায় আছে কক্সবাজারে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের মাতারবাড়ী আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্লান্ট, মহেশখালীতে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের ৪টি ও ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের ১টি পাওয়ার প্লান্ট এবং ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের পায়রা পাওয়ার প্লান্ট। বিকল্প জ্বালানি বা নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে দুর্গম এলাকায় সোলার প্যানেল, দেশের বিভিন্ন এলাকায় সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র, বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও সৌর পার্ক স্থাপনের মতো নতুন প্রকল্পও গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি চলছে কুইক রেন্টালের মতো চ্যালেঞ্জও। তবে বর্তমানে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের একটি বিশাল সুযোগও সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা ধারণা করছেন, আগামী পাঁচ বছরে এ খাতে ১৫ বিলিয়ন ডলার আর্থিক সহযোগিতা আসবে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘জ্বালানি খাতে বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জ্বালানি নিরাপত্তা। আমরা মিক্সড ফুয়েলে কত দ্রুততার সঙ্গে প্রতিটি জায়গায় নিরবচ্ছিন্ন ও সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি দিতে পারছি তা নিশ্চিত করাই মূল চ্যালেঞ্জ। আমি মনে করি, বিদ্যুৎ ছাড়া বাংলাদেশে অন্য কোনো খাতে এত বড় বিনিয়োগের ক্ষেত্রও তৈরি হয়নি।’

দেশের মুকুটে নতুন পালক : সরকারের বাস্তবায়ন পরিকল্পনায় থাকা আরেকটি যুগান্তকারী প্রকল্প বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট (উপগ্রহ)। এ প্রকল্প নির্মাণের সঙ্গে জড়িত দায়িত্বপ্রাপ্ত ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়-সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, আগামী বছরের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে ‘বঙ্গবন্ধু-১’ উেক্ষপণ করা যাবে। আর ২০১৮ সালের এপ্রিল নাগাদ এ স্যাটেলাইট বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। এটি হলে বাংলাদেশ হবে স্যাটেলাইটে উেক্ষপণকারী ৫৪তম দেশ। এর অবস্থান হবে ১১৯ দশমিক ১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। এ স্যাটেলাইটে ৪০টি ট্রান্সপন্ডার থাকবে। প্রতিটি ট্রান্সপন্ডার ৩৬ মেগাহার্টজের সমান। যার মাধ্যমে সার্কভুক্ত দেশসমূহ, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইন ছাড়াও কিরগিজস্তান ও তাজিকিস্তানের মতো দেশ স্যাটেলাইট সেবা নিতে পারবে। আশা করা হচ্ছে, এ উপগ্রহ উেক্ষপণের পর বিদেশি স্যাটেলাইটের ভাড়া বাবদ বছরে ১৪ মিলিয়ন ডলার বা ১১০ থেকে ১২০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। উপগ্রহ উেক্ষপণে ফরাসি কোম্পানি থ্যালেস অ্যালেনিয়াকে নির্বাচিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ২ হাজার ৯৬৭ দশমিক ৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্প অনুমোদন করা আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
অন্ধ কুকুরকে গুলি, কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

১ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

৫৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা