শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

আরও আসছে লাখে লাখে

নতুন ঢুকেছে ৫০ হাজার, অপেক্ষায় সব রোহিঙ্গাই, প্রশাসন হিমশিমে ফের নৌকাডুবি ১৩ লাশ উদ্ধার
মাহমুদ আজহার ও ফারুক তাহের, আঞ্জুমানপাড়া (কক্সবাজার) থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
আরও আসছে লাখে লাখে

রোহিঙ্গা স্রোত থামছেই না। রাখাইন রাজ্যে এখন রোহিঙ্গার সংখ্যা কত তা কেউই স্পষ্ট করে বলতে পারছে না। রবিবার রাত থেকে গতকাল পর্যন্ত আঞ্জুমানপাড়া ও হোয়াইক্যং উলুবনিয়া সীমান্ত দিয়ে অন্তত অর্ধলক্ষ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢোকে। তারা রাতদিন ছিল নাফ নদের তীরে খোলা আকাশের নিচে। দিনভর চিৎকার-চেঁচামেচি আর ক্ষুধাকাতর বাচ্চাদের কান্নার শব্দে ভারি হয় ওই এলাকা। অবশ্য গতকাল সন্ধ্যায় বিজিবির সহায়তায় ধাপে ধাপে তাদের নিয়ে যাওয়া হয় কুতুপালং নতুন ক্যাম্পে। নাইচাদং ও কুয়াংচিদং দিয়ে আসা কয়েকজন বয়স্ক পুরুষ জানান, মংডু, বুসিদং ও রাসিদংয়ে এখনো ২ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা অবস্থান করছেন। তবে সীমান্তবর্তী গ্রামে কেউ নেই। রাখাইনকে রোহিঙ্গাশূন্য করার তত্পরতায় মিয়ানমার সেনাবাহিনী। তাই সময়-সুযোগ বুঝে স্রোতের মতো কক্সবাজার ও বান্দরবানের বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছেন রোহিঙ্গারা। এখনো সীমান্তবর্তী আরাকান গ্রামগুলো জ্বলছে।

জানা যায়, বিশালসংখ্যক রোহিঙ্গাকে সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে প্রশাসনও। বিশেষ করে বিজিবি, পুলিশ এমনকি নতুন করে দায়িত্ব দেওয়া সেনা সদস্যরাও রোহিঙ্গাদের সামলাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন, ত্রাণ বিতরণসহ সামগ্রিকভাবে দেখভাল করছে প্রশাসন। টেকনাফ ও উখিয়ায় আগের থাকা প্রায় ৫ লাখের সঙ্গে নতুন করে যুক্ত হয়েছে অন্তত ১০ লাখ রোহিঙ্গা। এর পরও প্রতিদিনই আসছে। এদের ভবিষ্যৎ কী তাও অজানা। তার পরও প্রাথমিকভাবে সরকার কুতুপালং ও বালুখালীতে ৩ হাজার একর জমিতে তাঁবু তৈরি করে থাকতে অনুমতি দিয়েছে। গতকাল বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করা রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আসার পথেও মগদের হামলার শিকার হতে হয়েছে রোহিঙ্গাদের। একসঙ্গে যাত্রা করা রোহিঙ্গাদের কেউ পেছনে পড়লেই তাদের ওপর হামলা করে মগরা। এমন ঘটনার বিবরণও দেন একাধিক নারী। তারা জানান, নারীদের শেষ সম্বলটুকু থাকা শরীরের সোনা-গয়নাও ছিনিয়ে নিয়ে গেছে মগরা। এমনকি নিয়ে আসা টাকাপয়সাও লুটে নিয়ে যায় তারা। আবার সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার সময় মাঝিরাও তাদের কাছে সর্বশেষ যা টাকাপয়সা ও গয়না ছিল, তাও নিয়ে যায়। এমনকি অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে।

দীর্ঘ সময়ে হেঁটে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আসার হৃদয়বিদারক কাহিনী শোনা যায়। উনিশ বছরের আজিদা বেগম। ছয় দিন আগে বুসিদংয়ের মগনামা পাড়া থেকে স্বামীর সঙ্গে প্রাণ বাঁচাতে পাড়ি জমান বাংলাদেশের উদ্দেশে। শেষ পর্যন্ত হেঁটে অনাহারে-অর্ধাহারে রবিবার রাতে বাংলাদেশের আঞ্জুমানপাড়া সীমান্ত দিয়ে এ দেশে আসেন। শুধু কি নিজের প্রাণ! আজিদা নিজে অন্তঃসত্ত্বা। স্বামী খুইল্যা মিয়া একা এই স্ত্রীকে নিয়ে ওপারে নির্যাতন আতঙ্কে কাটানোর আর সাহস পাননি। তাই দীর্ঘ পথ হেঁটে স্ত্রী ও পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে বুধবার রাতেই ঢোকেন বাংলাদেশে। দুর্গম উঁচু-নিচু পাহাড়ি পথ অতিক্রম করতে আজিদা বেগমের যে কষ্ট হচ্ছে ভীষণ, তার পরও বিরামহীন হাঁটতে হলো সারা রাত। এভাবে দুই দিন দুই রাত হাঁটার পর মিয়ানমারের ‘তামি’ নামের একটি স্থানে খোলা আকাশের নিচে শনিবার ভোর ৭টার দিকে পথেই জন্ম দেন আজিদা তার প্রথম সন্তানকে। প্রতিবেশী যারা দলে ছিলেন, তারা সাধ্যমতো সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে এগিয়ে এলেন সদ্য প্রসূতি মা ও নবজাতককে রক্ষার জন্য। এরপর আজিদা আর হাঁটতে পারলেন না। স্বামী খুইল্যা মিয়া ও দেবর আজিজ মিয়ার কাঁধে ভর করে আরও তিন দিন সীমাহীন দুর্ভোগের পর গতকাল সকাল ৯টায় বাংলাদেশে ঢোকেন। গতকাল বেলা ১১টার দিকে সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, উখিয়ার আঞ্জুমানপাড়ার নাফ নদের শাখা নদের কিনারে বিলের একটি বড় আইলে (ডেইল) ছাতা মাথায় বসে আছে এক কিশোরী। দায়িত্বরত এক বিজিবি সদস্য কিশোরীটিকে দেখিয়ে বললেন, ‘ওই মহিলার একটা নতুন বাচ্চা হয়েছে। মনে হয় আজকেই হয়েছে।’ বিজিবি সদস্যের কথা শুনে তার সঙ্গে এবং স্বামী খুইল্যা মিয়ার সঙ্গে কথা বলে জানা গেল এই মানবিক বিপর্যয়ের মুখে তাদের প্রথম শিশু কন্যার জন্মকথা। শুধু আজিদা বেগম নন। এ রকম আরও শত শত নারী-শিশু, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা ও যুবক-যুবতীর ওপর অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে, ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে মিয়ানমার তাদের রাখাইন (আরাকান) রাজ্যটিকে রোহিঙ্গাশূন্য করছে। সর্বশেষ মিয়ানমার সেনাবাহিনী, বিজিপি ও মগ-মুরংদের হাতে খুন-ধর্ষণ ও অমানবিক নির্যাতনের শিকার হয়ে গত সোমবার রাত ৯টা থেকে গতকাল সকাল ৯টা পর্যন্ত আঞ্জুমানপাড়া সীমান্তে জড় হয় অর্ধলক্ষাধিক রোহিঙ্গা। তাদের কারও কাছে কোনো খাবার নেই, পানি নেই, নেই তেমন অর্থকড়ি। খোলা আকাশের নিচে প্রচণ্ড রোদে ক্ষুধার্ত-তৃষ্ণার্ত শিশুদের কান্নার রোল। আহত রোহিঙ্গাদের চিৎকার ও স্বজনহারাদের আর্তচিৎকারে এপারের আকাশ-বাতাস ভারি হয়ে উঠেছে। ভরদুপুরে তৃষ্ণার্ত বাচ্চাদের নাফ নদের গরম পানিও খাওয়াতে দেখা যায়। সদ্য প্রসূত বাচ্চা থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সী মানুষকে প্রখর রোদের তাপে দুর্বল হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে থাকতেও দেখা গেছে। অবশ্য গতকাল বিকালে নতুন রোহিঙ্গাদের কুতুপালংয়ে সরিয়ে নেওয়া শুরু হয়। অবশ্য দুর্দশাগ্রস্ত এসব রোহিঙ্গার পাশে এসে দাঁড়াতে দেখা যায় হেল্প দ্য নিডি চ্যারিটেবল ট্রাস্ট, বাংলাদেশ অফিস নামে এক এনজিও প্রতিষ্ঠানকে। সংস্থাটির কান্ট্রি কোঅর্ডিনেটর ইঞ্জিনিয়ার সুজন খন্দকারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল রান্না করা খাবার নিয়ে আসার পাশাপাশি রুটি, কলা, বিস্কুট ও বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করে।দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এক পিতা তার তিন-চার বছরের একটি সন্তানকে বাটিতে করে খেতে দিলেন আঞ্জুমানপাড়ার বিলের ঘোলা পানি। নাফ নদের শাখা নদের তীরে আশ্রয় নেওয়া হাজার হাজার রোহিঙ্গার ভিড় ঠেলে কিছু দূর যেতেই দেখা গেল এক মা তার সদ্য প্রসূত বাচ্চাকে খাওয়াচ্ছেন এখানকার কারও দেওয়া একটি লিচি জুস। কারণ হিসেবে মা দিল আফেজ বেগম জানালেন, চার দিন ধরে তিনি তেমন কিছু খেতে পাননি, তাই তার বুকে দুধ নেই। শিশুর কান্না থামাতে আর কিছু না পেয়ে বড়দের জুস খাওয়াচ্ছেন।

সেতারা বেগম। বয়স বড়জোর ২০। ছোট বোনের কোলে মাথা রেখে আঞ্জুমানপাড়ার খালপাড়ে শুয়ে আছেন। পাশেই বসা স্বামী আবদুর রহমান জানালেন, তারা ১০ দিন আগে বুসিদংয়ের ঘুনারোয়া এলাকা থেকে হাঁটা শুরু করেছিলেন। তাদের দুই বছরের একটি ছেলেসন্তান রয়েছে। নাম মোহাম্মদ আয়াছ। স্ত্রীকে দেখিয়ে বললেন, ‘ইবা অসুস্থ, গর্ভবতী। গতকাইল রাইতভর না খাই এডে আছিলাম। নৌকাত গরি পার অইতে একজনের তুন ১০ হাজার কায়েত (বর্মি টাকা) গরি লই ফেলাইয়ি। বহুত লোকরে মিলিটারি ও মগ অক্কল আইবার সমত কাটি ফেলাইয়ি।’ (উনি অসুস্থ, গর্ভবতী। গতকাল রাত থেকে না খেয়ে এখানে আছি। নৌকায় করে পার হতে জনপ্রতি ১০ হাজার কায়েত করে নিয়ে ফেলেছে। অনেক লোককে মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও মগরা আসার সময় কেটে হত্যা করেছে।)

রবিবার রাত সাড়ে ৯টায় মিয়ানমারের বুসিদং চৌপারাং থেকে আঞ্জুমানপাড়ায় আসা মোহাম্মদ হারুন জানান, তিনি সাত দিন আগে ঘর থেকে বের হয়েছেন মা-বাবা, ছোট ভাই-বোন ও স্ত্রী-পুত্রসহ নয়জনকে নিয়ে। রবিবার সন্ধ্যায় মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছাকাছি মুরংপাড়ায় মিলিটারি ও মুরংদের বসানো চেকপোস্টে পড়েন তারা। এ সময় তার ছোট ভাই মোহাম্মদ ফারুকের (১৮) কাছে বেশ কিছু টাকা ও ছোট বোন খালেদার (১৬) জামার ভিতর কিছু স্বর্ণালঙ্কার লুকানো ছিল। মুরং ও মিলিটারিরা টাকা ও স্বর্ণগুলো নিয়ে ফেলার সময় বাধা দিলে তারা ফারুক ও খালেদাকে আটকে রাখে। পরে শুনেছি তারা আমার ভাই-বোনকে জবাই করে মেরে ফেলেছে। আমাদের পেছনে যারা আসছিল, এদের অনেকেই তাদের লাশ দেখেছে বলে জানিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা