শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

উত্তেজনার ডাকসু ভোট কাল

হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস, স্বস্তিতে নেই কোনো প্যানেলই
আকতারুজ্জামান ও নাসিমুল হুদা
প্রিন্ট ভার্সন
উত্তেজনার ডাকসু ভোট কাল

অনেক জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আগামীকাল হতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন। দীর্ঘ ২৮ বছরের অচলায়তন ভেঙে হতে যাওয়া এ নির্বাচনকে ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে সবার মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ই নয়, দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়, এমনকি সারা দেশের মানুষ তাকিয়ে আছে এ নির্বাচনের দিকে। নির্বাচনের সব আনুষ্ঠানিকতাও প্রায় শেষ করে ফেলেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তার পরও শেষ মুহূর্তে এসে প্রস্তুতি ঝালিয়ে নেওয়া হচ্ছে। আর গতকাল শেষ দিনের মতো প্রচারণা চালিয়েছেন প্রার্থীরা। নির্বাচন ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করেছে পুলিশ।

কিন্তু শিক্ষার্থী, ভোটার ও প্রার্থীদের শঙ্কা এখন ভোট গ্রহণের বুথসংখ্যা নিয়ে। ডাকসু নির্বাচনে নিবন্ধিত ভোটারসংখ্যা প্রায় ৪৩ হাজার। এসব ভোটারের জন্য পর্যাপ্ত বুথ না থাকলে তারা ভোট দিতে পারবেন না। তাই বুথসংখ্যা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন ভোটারসহ প্রার্থীরাও। প্রতি ১০০ ভোটারের জন্য একটি বুথের দাবি করেছেন ছাত্রছাত্রীরা। ডাকসু নির্বাচনে কোনো কোনো প্রার্থী বলছেন, নির্বাচন ঘিরে প্রশাসনের তৎপরতা রহস্যজনক। তারা আসলে সুষ্ঠু নির্বাচন চান কিনা তা নিয়েই প্রশ্নের উদ্রেক করেছে। এ ছাড়া কোন পদ্ধতিতে কীভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা, তাও পরিষ্কার করেনি প্রশাসন- এমন অভিযোগও প্রার্থীদের। প্রভোস্ট কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্তে মিডিয়া সেন্সরের চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ প্রার্থীদের। তথ্য সংগ্রহ ও প্রচারের জন্য অবাধ সুযোগ নিশ্চিতের দাবি তাদের। একই সঙ্গে আবাসিক হলগুলোয় পর্যাপ্ত ভোট গ্রহণের বুথ নিশ্চিতের দাবি জানান তারা। বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবটিক্স অ্যান্ড মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী গোলাম সারওয়ার বলেন, ভোটাররা যেন স্বচ্ছন্দে ভোট দিতে পারেন তা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিশ্চিত করতে হবে। কোনো ভোটার যেন ভোট দিতে এসে ফিরে না যান, এজন্য পর্যাপ্ত বুথের দাবি জানান তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলসূত্রে জানা যায়, গতকাল ভোট কেন্দ্র প্রস্তুতের জন্য ব্যস্ত সময় কাটিয়েছে হল প্রশাসন। ভোট গ্রহণের জন্য হলগুলোয় শিক্ষার্থী অনুপাতে ১৫ থেকে ৫০টি পর্যন্ত বুথ স্থাপন করা হবে। গোপন ভোটকক্ষ বা বুথগুলো মূলত হলের মিলনায়তন, টিভিরুম ও ক্যান্টিনে স্থাপন করা হবে। তাই সেসব স্থানও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে। ভোটকার্য পরিচালনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের জন্য টেবিল-চেয়ার ও অন্যান্য সরঞ্জামও আনা হয়েছে। সব মিলিয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে রয়েছে। ভোট গ্রহণেরর প্রস্তুতি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক নিজামুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা শেষ মুহূর্তে এসে ভোট গ্রহণের জন্য যেসব প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, তার সবই নিচ্ছি। আশা করি, যথাসময়ের মধ্যে সবরকমের প্রস্তুতি শেষ করতে পারব।’

এদিকে, নির্বাচন ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করেছে পুলিশ। ক্যাম্পাসের সাতটি স্পটে তল্লশি চালাবে পুলিশ। স্পটগুলো হলো- শাহবাগ, নীলক্ষেত, পলাশী, জগন্নাথ হল ক্রসিং, রুমানা ভবন ক্রসিং, দোয়েল চত্বর ও শহীদুল্লাহ হল ক্রসিং। এসব স্পটে আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে আগামীকাল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়সংশ্লিষ্ট ও অনুমোদিত ব্যক্তি ছাড়া কেউ প্রবেশ করতে পারবেন না। তবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগ তল্লাশির বাইরে থাকবে। অবশ্য মেডিকেলগামী লোকজনদের বকশীবাজার, চানখাঁরপুল হয়ে আসার অনুরোধ জানানো হয়েছে। ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য, গণতন্ত্রের মর্যাদা সমুন্নত রাখতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী সব ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।’

নির্বাচন বিষয়ে শঙ্কা নিয়ে প্রগতিশীল ছাত্রঐক্য সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী লিটন নন্দী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ভীতি, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা কাটাতে বিভিন্ন একাডেমিক ভবনে ভোটের দাবি জানিয়েছি। ভোট গ্রহণের সময় বাড়ানোর দাবি জানিয়েছিলাম। কিন্তু প্রশাসন তা গা করেনি। নির্বাচন উপলক্ষে প্রভোস্ট কমিটির সভার বৈঠকে বিভিন্ন সিদ্ধান্তে গণমাধ্যমের ওপর সেন্সর আরোপ করা হয়েছে। এগুলো ভোটারদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বাড়িয়ে দিয়েছে। কতটি বুথের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ করা হবে তা এখনো পরিষ্কার করেনি প্রশাসন। ২১ হাজারের বেশি ভোটার আবাসিক হলের বাইরে অবস্থান করেন। তাই বুথসংখ্যা যদি পর্যাপ্ত না থাকে তবে ভোটাররা ভোট দিতে পারবেন না। এটি উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যদি ভোটাধিকার হরণের চেষ্টা করে তবে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তা প্রতিহত করবে।’

স্বাধিকার স্বতন্ত্র পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী এ আর এম আসিফুর রহমান বলেন, ‘যদি প্রয়োজনমাফিক বুথ দেওয়া না হয় তবে তা হবে রহস্যজনক। হলভেদে একজন ভোটারকে সর্বোচ্চ ৩৮টি ভোট দিতে হবে। কোনোভাবেই একজন ভোটার ৩ মিনিটের কম সময়ে ভোট সম্পন্ন করতে পারবেন না। তাই আমরা ভোট গ্রহণের সময় বাড়ানোর দাবি জানিয়েছিলাম। কিন্তু প্রশাসন এ ব্যাপারটিতে গুরুত্ব দেয়নি। এটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গোঁয়ার্তুমি ছাড়া কিছু নয়।’ আসিফুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচনে কতটি বুথ হবে তা নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন ভোটাররা। তারা সবাই ভোট দিতে পারবেন কিনা তা নিয়েও সংশয় কাজ করছে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে।’ প্রভোস্ট কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্তে মিডিয়া সেন্সরের প্রতিবাদ জানান তিনি।

নির্বাচন সামনে রেখে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কার্যক্রম সন্দেহজনক আখ্যা দিয়েছেন কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা মো. নুরুল হক। বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের এই সহসভাপতি প্রার্থী মো. নুরুল হক গতকাল বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কার্যক্রম সন্দেহজনক। তারা সুষ্ঠু নির্বাচন চান কিনা তা নিয়েই সন্দেহের উদ্রেক করেছে। প্রতি ১০০ ভোটারের জন্য একটি বুথের আয়োজন করতে চিফ রিটার্নি অফিসারের কাছে আমরা আবেদন জানিয়েছিলাম। কিন্তু তিনি আমাদের জানিয়েছেন এটি নাকি তার এখতিয়ারে নেই। সব মিলে দায়িত্বপ্রাপ্তদের মধ্যে আমরা দায়িত্ব এড়ানোর একটা প্রবণতা দেখতে পাচ্ছি। কারণ, কীভাবে ভোট সম্পন্ন হবে তা প্রশাসন পরিষ্কার করেনি এখনো। ভোট গ্রহণের সময় না বাড়ানো রহস্যজনক।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম গোলাম রব্বানী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের হল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে বুথের তালিকা পাওয়ার পর নির্দিষ্ট করে জানানো যাবে কতটি বুথে এ ভোট নেওয়া হবে। আগামীকাল (আজ) এটি জানানো সম্ভব হবে।’

২৫ পদে ২২৯ প্রার্থী : প্রার্থী তালিকা অনুসারে, ডাকসুর ২৫টি পদের বিপরীতে লড়বেন মোট ২২৯ জন প্রার্থী। এর মধ্যে সহসভাপতি (ভিপি) পদে ২১, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ১৪ ও সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ১৩ জন। এ ছাড়া স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক ১১, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ৯, কমনরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক ৯, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ১১, সাহিত্য সম্পাদক ৮, সংস্কৃতি সম্পাদক ১২, ক্রীড়া সম্পাদক ১১, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক ১০ ও সমাজসেবা সম্পাদক পদে ১৪ জন। পাশাপাশি ১৩টি সদস্য পদের বিপরীতে লড়বেন ৮৬ জন। ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল। সেখানে যারা বাদ পড়েছিলেন তার মধ্যে যে পাঁচজন প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার আবেদন করেছিলেন তারা সবাই প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৫৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে