শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২০

অপেক্ষা দুই খুনিকে ফিরিয়ে আনার, চলছে কূটনৈতিক চেষ্টা

জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
অপেক্ষা দুই খুনিকে ফিরিয়ে আনার, চলছে কূটনৈতিক চেষ্টা

পলাতক থাকা বঙ্গবন্ধুর পাঁচ খুনিকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকরের বিষয়ে তৎপর সরকার। এই পাঁচজনের তিনজনের অবস্থান এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা থেকে দুই খুনিকে ফিরিয়ে আনার অপেক্ষা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে খুনি মেজর (বরখাস্ত) রাশেদ চৌধুরীকে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকরের বিষয়ে অগ্রগতিও আছে। কানাডা থেকে অপর খুনি নূর চৌধুরীকে ফিরিয়ে আনতে কূটনৈতিক ও আইনি দুই পর্যায়েই চেষ্টা অব্যাহত রাখা হচ্ছে। এখনো খোঁজ না  পাওয়া বাকি তিন খুনির অবস্থান জানতেও চলছে চেষ্টা।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর দায়মুক্তি আইন বাতিল হলে ওই বছরের ২ অক্টোবর ধানমন্ডি থানায় বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত সহকারী মহিতুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন। ১৯৯৮ সালের ৮ নভেম্বর তৎকালীন ঢাকার দায়রা জজ ১৫ জনকে মৃত্যুদন্ডাদেশ দিয়ে রায় দেন। নিম্ন আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে আসামিদের আপিল ও মৃত্যুদন্ড নিশ্চিতকরণের শুনানি শেষে ২০০০ সালের ১৪ ডিসেম্বর হাই কোর্ট দ্বিধাবিভক্ত রায় দেয়। ২০০১ সালের ৩০ এপ্রিল হাই কোর্টের তৃতীয় বেঞ্চ ১২ আসামির মৃত্যুদ- বহাল রেখে তিনজনকে খালাস দেয়। ২০০৯ সালের ১৯ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ মৃত্যুদন্ড কার্যকর হওয়া পাঁচ আসামির আপিল খারিজ করে। ফলে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নৃশংসভাবে হত্যার দায়ে হাই কোর্টের দেওয়া ১২ খুনির মৃত্যুদন্ডাদেশ বহাল থাকে। ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি দিবাগত রাতে সৈয়দ ফারুক রহমান, বজলুল হুদা, এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদ, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান ও মুহিউদ্দিন আহমেদের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়। রায় কার্যকরের আগেই ২০০১ সালের জুনে জিম্বাবুয়েতে মারা যান আজিজ পাশা। সবশেষে গত ৬ এপ্রিল রাত সাড়ে ৩টায় রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী থেকে বঙ্গবন্ধুর আর এক খুনি ক্যাপ্টেন আবদুল মাজেদকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গত ১২ এপ্রিল তার ফাঁসি কার্যকর করে সরকার। মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পাঁচ খুনি এখনো পালিয়ে আছেন। তাদের মধ্যে এস এইচ এম বি নূর চৌধুরী কানাডায় ও এ এম রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। অন্য তিনজন খন্দকার আবদুর রশিদ, শরিফুল হক ডালিম ও মোসলেম উদ্দিনের অবস্থান সম্পর্কে সরকারের কাছে নিশ্চিত কোনো তথ্য নেই।

কূটনৈতিক সূত্র জানায়, বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের একজন রাশেদ চৌধুরী ১৯৭৬ সালে দ্বিতীয় সচিব হিসেবে জেদ্দায় বাংলাদেশ মিশনে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরে খুনি রাশেদ চৌধুরী নাইরোবি, কুয়ালালামপুর ও ব্রাসিলিয়া দূতাবাসে কর্মরত ছিলেন এবং ১৯৯৬ সালে তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। ওই বছরই রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করে রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেন। খুনি রাশেদ চৌধুরীকে দেশে ফেরাতে গত প্রায় এক যুগ ধরেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। খুনি রাশেদ চৌধুরীর প্রত্যর্পণ চেয়ে ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে চিঠি পাঠিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সর্বশেষ ২০১৯ সালের নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের ভারপ্রাপ্ত অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি অ্যালিস ওয়েলস ঢাকা সফরে এলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন খুনি রাশেদ চৌধুরীকে দেশে ফেরাতে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চান। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের ভারপ্রাপ্ত অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি রাশেদ চৌধুরীর নথিপত্র চান। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দ্রুত নথিপত্র যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানোর পাশাপাশি নিয়মিত তৎপরতা অব্যাহত রাখে। এই তৎপরতার পর রাশেদ চৌধুরীর রাজনৈতিক আশ্রয়ের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ পর্যালোচনা করছে। জানা যায়, প্রায় ১৫ বছর আগে দেশটির একটি আদালতের মাধ্যমে রাজনৈতিক আশ্রয় লাভ করে রাশেদ চৌধুরী। সর্বশেষ ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের রাজধানী সেক্রামেন্টো থেকে প্রায় ১১০ কিলোমিটার দূরের শহর কনকর্ডের হ্যাকলবেরি ড্রাইভে বসবাস করতেন। এর আগে ক্যালিফোর্নিয়া, কলোরাডো, ইলিনয় এবং মিজৌরিসহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে বসবাস করেছেন তিনি। এখন নানান চেষ্টায় দেড়যুগ পর রাশেদ চৌধুরীর রাজনৈতিক আশ্রয় লাভের মামলাটি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। গত ১৭ জুন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল বিল বার রাজনৈতিক আশ্রয় লাভের ফাইল তলব করেন। এই আইনি প্রক্রিয়ায় রাশেদ চৌধুরীর রাজনৈতিক আশ্রয়ের ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেলে তাকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হবে। সে ক্ষেত্রে তাকে বাংলাদেশেই ফেরত পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর সরকার রাশেদ চৌধুরীর মৃত্যু দন্ডাদেশ কার্যকরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, রাশেদ চৌধুরীকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আইনিপ্রক্রিয়া শেষ করতে এক থেকে তিন বছর সময় লাগতে পারে।

অন্যদিকে, কানাডায় অবস্থানরত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনি নূর চৌধুরীকে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য ক্রমাগত কানাডা সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছে বাংলাদেশ। সর্বশেষ গত মে মাসে কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রান্সো ফিলিপ শাম্পেইনের সঙ্গে ফোনে আলাপকালে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এই অনুরোধ করেন। সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে উপরোক্ত দুই ঘাতককে মৃত্যুদন্ড প্রদানের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তাদের অবিলম্বে বাংলাদেশের কাছে সোপর্দ করার আহ্বান জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। জানা যায়, কানাডা সরকার তাদের আগের অবস্থানেই রয়েছে। সব ধরনের মৃত্যুদন্ড বিরোধী অবস্থানের কারণে এই খুনিকে ফেরত দিতে আগ্রহী নয়। তবে নূর চৌধুরীর যদি মৃত্যুদ- কার্যকর করা না হয় (অর্থাৎ আজীবন দন্ড) তাহলে কানাডার কোনো আপত্তি থাকবে না বলে জানিয়েছে কানাডা। কিন্তু বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দ- কমানোর সুযোগ না থাকায় এ বিষয়ে কানাডায় ল ফার্মের মাধ্যমে আইনি লড়াই ও লবিং করছে বাংলাদেশ সরকার। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেন, খুনিদের ফেরত আনার জন্য সরকার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে দূতাবাসগুলোকে বলেছি- অন্তত মাসে একবার লোকজন নিয়ে ওই সব খুনির বাসার সামনে গিয়ে অবস্থান করতে। যেন জনগণের কাছে ধিকৃত হয়। তিনি বলেন, অবশিষ্ট ৩ জন খুনির অবস্থান অনুসন্ধান করার জন্য ইতিমধ্যে বাংলাদেশের সব বৈদেশিক মিশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। খুনিদের বিষয়ে তথ্য দিয়ে সরকারকে সহায়তার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি অনুরোধ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। কূটনৈতিক সূত্রগুলোর খবর, কয়েক বছর আগে খন্দকার আবদুর রশিদ ও শরিফুল হক ডালিমকে কখনো স্পেন ও কখনো পাকিস্তান, আবদুল মাজেদকে সেনেগাল এবং মোসলেমউদ্দিনকে জার্মানিতে দেখা যাওয়ার বিষয়ে অসমর্থিত সূত্রে তথ্য পাওয়া গিয়েছিল। জার্মানি, স্পেন ও পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ মিশন ২০১৭ সালের নভেম্বরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানায়, খন্দকার আবদুর রশিদ, শরিফুল হক ডালিম ও মোসলেমউদ্দিন ওই তিন দেশে অবস্থান করছেন না। এদিকে লিবিয়ায় কর্মরত বাংলাদেশের কূটনীতিকেরা জানান, ২০১১ সালে মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের আগ পর্যন্ত নিয়মিতভাবেই লিবিয়ায় অবস্থান করতেন খন্দকার আবদুর রশিদ। উত্তর আফ্রিকার দেশটিতে বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত ওই খুনি গৃহনির্মাণ ও অন্যান্য ব্যবসা করতেন। সম্প্রতি মোসলেমউদ্দিনের ভারতে গ্রেফতারের বিষয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও দুই দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের বৈঠকে এর কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা