শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ধরাছোঁয়ার বাইরেই এখনো মিঠু

আইনগতভাবেই আমেরিকা থেকে ফিরিয়ে আনা যায় -বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ধরাছোঁয়ার বাইরেই এখনো মিঠু

স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতির বরপুত্র মোতাজজেরুল ইসলাম মিঠু এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যন্ত্রপাতি সরবরাহ না করেই ‘কাজ শেষ’ ঘোষণা দিয়ে তুলে নিয়ে যান সাড়ে চারশ কোটি টাকা। নামে-বেনামে তার আত্মীয়স্বজনদের নামে অর্ধশত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তিনিই এখনো স্বাস্থ্য খাতের সব টেন্ডার বাগিয়ে নেন। ২০১৭ সালে স্বাস্থ্য খাতে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার কাজ বাগিয়ে নেন তিনি। বিদেশে বিপুল অঙ্কের টাকা পাচারের অভিযোগে পানামা পেপারসে নাম ওঠে মোতাজজেরুল ইসলাম মিঠুর। তিনি শুধু স্বাস্থ্য খাতেরই মাফিয়া নন, অনেক ব্যাংককেও করেছেন ফোকলা। তার কাছে এবি ব্যাংকের পাওনাই প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা। নিজস্ব প্রতিষ্ঠান ছাড়াও নামে-বেনামে স্বজনদের নামে করা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এসব ঋণ নেন তিনি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো তদন্ত ছাড়াই দেওয়া হয় এই ঋণ। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, সাবেক এক মন্ত্রীর হাত ধরে স্বাস্থ্য খাতে উত্থান হয় মিঠুর। ওই সময় থেকে শুরু করে বর্তমানেও স্বাস্থ্য খাতের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিদের সঙ্গে রয়েছে তার সখ্য। সবাইকে ‘ম্যানেজ’ করার যোগ্যতা রয়েছে তার। তাকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে অনেক রথী-মহারথীর নাম বেরিয়ে আসবে, যে কারণে মিঠুকে দেশের বাইরে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। সুুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতের মাফিয়াদের ধরতে হলে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) কঠোর হতে হবে। কিছুদিন আগে জেএমআইর আবদুর রাজ্জাককে দুদক জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। স্বাস্থ্য খাতের বড় মাফিয়া মিঠুকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেনি, কারণ তিনি আমেরিকায় পালিয়ে আছেন। আমি মনে করি, রাজ্জাক ও মিঠুকে দ্রুত গ্রেফতার করে জনগণকে আশ্বস্ত করতে হবে। স্বাস্থ্য খাতের ঠিকাদারিতে তাদের “কালো তালিকাভুক্ত” এখনো করা যায়নি। এতে বোঝা যাচ্ছে, তাদের পেছনে অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তিরা রয়েছেন। মিঠু-রাজ্জাকদের তারা সহযোগিতা করছেন। এই প্রভাবশালীদের উপেক্ষা করে তাদের গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।’ রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার তিস্তা নদীর পাড়ের বাসিন্দা মোতাজজেরুল ইসলাম মিঠু ১০ বছর আগেও ছিলেন স্থানীয় সরকার ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের ছোটখাটো ঠিকাদার। সাবেক এক মন্ত্রীর হাত ধরে স্বাস্থ্য খাতের ঠিকাদারি কাজে প্রবেশ করেই যেন হাতে পেয়ে যান আলাদিনের চেরাগ! দুর্নীতির মাধ্যমে দেশের স্বাস্থ্য খাতের সর্বনাশ করে এক দশকের ব্যবধানে বনে গেছেন হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক। হয়েছেন স্বাস্থ্য খাতের ‘একক’ ঠিকাদার। দেশে-বিদেশে মালিক হয়েছেন ডজনেরও বেশি প্রতিষ্ঠানের। বাবার নামে বেসরকারি হাসপাতাল নির্মাণ ছাড়াও নামে-বেনামে মালিক হয়েছেন অঢেল সম্পত্তির। নিজের নামে করেছেন ভিআইপি সড়ক। সরকারের কতিপয় অসৎ মানুষের সঙ্গে যোগসাজশে দেশের টাকা লুটেপুটে এখন বসবাস করছেন নিউইয়র্কের পাশে ব্রংসভিলে দুই মিলিয়ন ডলারে কেনা আলিশান বাড়িতে। অভিযোগ রয়েছে, মোতাজজেরুল ইসলাম মিঠু সিন্ডিকেট টানা বছরের পর বছর ধরে গোটা স্বাস্থ্য খাতে শক্ত জাল বিস্তার করে আছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতর, সিএমএসডি, স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরো, পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতর, স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগ, ওষুধ প্রশাসন, জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, নার্সিং অধিদফতর, প্রতিটি মেডিকেল কলেজ ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানসমূহে আছে মিঠুর বিশ্বস্ত এজেন্ট। এসব এজেন্টই মিঠুর হয়ে যাবতীয় কর্মকান্ড সম্পাদন করে থাকে। কখনো ওপরের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের প্রভাব খাটানো হয়, কখনো অর্থের লেনদেনে করা হয় ‘ম্যানেজ’। দেশের বাইরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছেন মিঠু। গড়ে তুলেছেন বিত্ত-বৈভব। মিঠুর গ্রামের বাড়ি রংপুরের গঙ্গাচড়ার মহীপুর ইউনিয়নে। তিনি বিদেশে থাকলেও তার ইঙ্গিতেই এখনো চলে স্বাস্থ্য খাত। মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুগদা হাসপাতালে ২০১৩-১৪ সালে ৩০০ কোটি টাকার দরপত্রে গরমিলের খবর পাওয়া যায়। ওই কাজটি পায় মিঠুর স্ত্রী নিশাত ফারজানার প্রতিষ্ঠান। দুদক অভিযোগের তদন্তে নামলেও মিঠুর বিরুদ্ধে কোনো দোষ খুঁজে না পেয়ে ২০১৭ সালে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়। এদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি নথিতে বলা হয়, দুদকের এক শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তার সঙ্গে মিঠুর ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ আছে। ওই কর্মকর্তার স্ত্রী, কন্যা ও জামাতা যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন।

জানা গেছে, আ ফ ম রুহুল হক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকাকালে ১৮টি মেডিকেল কলেজে যন্ত্রপাতি সরবরাহের কাজ পান মিঠু একা। মানহীন হওয়ায় অনেক হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজে মিঠুর সরবরাহ করা শত শত কোটি টাকার যন্ত্রপাতি বিকল হয়ে পড়ে আছে। অনেক মেডিকেল সরঞ্জাম কখনো চালুই করা যায়নি। এতে সরকার টাকা খরচ করলেও স্বাস্থ্য খাতের ভঙ্গুর দশা কাটেনি। জাতীয় বাজেটে স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন বরাদ্দ বাড়াতে অর্থ মন্ত্রণালয়েও প্রভাব বিস্তার করে মিঠুচক্র। এ ছাড়া কোনো হাসপাতালে সুনির্দিষ্ট কোনো সরঞ্জামের প্রয়োজন না থাকলেও মিঠুর চাপে তা কেনার ব্যবস্থা হয়। মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিদের সম্মতি থাকায় কেউ সেই কাজে বাধা দেওয়ার সাহস পান না। মিঠু স্বাস্থ্য খাতে প্রবেশ করার পরপরই এমন এক ঘটনায় তৎকালীন জ্যেষ্ঠ সচিব মো. হুমায়ুন কবীর বড় কিছু কেনাকাটার বিল আটকে দেওয়ায় মন্ত্রী তার ওপর খেপে যান। পরে তাকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। বিষয়টি আত্মসম্মানে লাগায় পদত্যাগ করেন হুমায়ুন কবীর। ২৫ জুলাই করোনায় মারা যাওয়ার আগে মিঠুর ব্যাপারে সরকারকে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়ে যান কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের (সিএমএসডি) পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহীদউল্লাহ। জনপ্রশাসন সচিবকে লেখা চিঠিতে তিনি জানান, স্বাস্থ্য খাত মিঠুচক্রের কব্জায় থাকার কারণেই এ খাতের কেনাকাটায় অপ্রতিরোধ্য দুর্নীতি। সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে বাজেট থেকে শুরু করে কেনাকাটার পরিকল্পনাও তৈরি করেন মিঠু। বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ, হাসপাতালের জন্য কী কী কেনা হবে, কত দামে কেনা হবে সেই পরিকল্পনাও করেন এই ঠিকাদার। তারপর সেই তালিকা ধরে সিএমএসডিকে দিয়ে জিনিসপত্র কেনান। নামে-বেনামে একাধিক প্রতিষ্ঠান খুলে একাই সব দরপত্রে অংশ নিয়ে কাজ বাগিয়ে নেন। এমনকি সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে যন্ত্রপাতি সরবরাহ না করেই ‘কাজ শেষ’ ঘোষণা দিয়ে তুলে নিয়ে যান সাড়ে চারশ কোটি টাকা। মো. শহীদুল্লাহর ওই চিঠির পরই এ নিয়ে তৎপর হয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। মিঠু দেশের স্বাস্থ্য খাত ও ব্যাংক লোপাট করে এখন বিনিয়োগকারী কোটায় বসবাস করছেন যুক্তরাষ্ট্রে। শুধু দেশ থেকে টাকা পাচারই করেননি, নিউইয়র্কে ভাতিজা ওয়াহিদ চৌধুরীকে দিয়ে স্টারলিং ডায়াগনস্টিক নামের কোম্পানি খুলে এবি ব্যাংকের অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট থেকেও ৪২ লাখ ডলার ঋণ নিয়েছেন। এই ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংকটি কোনো বিচার-বিশ্লেষণ করেনি বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে। দেশের টাকায় নিউইয়র্কের কাছে ব্রংসভিলে দুই মিলিয়ন ডলারে বিলাসবহুল বাড়ি কিনেছেন মিঠু। আটলান্টায় ‘মোটেল সিক্স’ নামে একটি বিলাসবহুল মোটেলের অংশীদার তিনি। অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, ‘মিঠুকে আইনগতভাবেই আমেরিকা থেকে ফিরিয়ে আনা যাবে। কারণ তিনি আমেরিকার নাগরিক নন। দুদককে এ ক্ষেত্রে কঠোর হতে হবে। মিঠু-রাজ্জাকদের সিন্ডিকেট ভাঙতে হবেই। এ জন্য মিঠু-রাজ্জাকের পাশাপাশি তাদের রক্ষাকারী গডফাদারদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে হবে। দ্রুতই এ কাজ করতে হবে। এরই মধ্যে দুদক মাঠে নেমেছে। তাদের সাধুবাদ জানাই। কিন্তু দুদকের কাছে সারা জাতির দাবি, কঠোর হস্তে স্বাস্থ্য খাতের মাফিয়াদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন