শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২১

জমি ও ঘর প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী

সবার জন্য নিরাপদ বাসস্থান করাই মুজিববর্ষের লক্ষ্য

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
সবার জন্য নিরাপদ বাসস্থান করাই মুজিববর্ষের লক্ষ্য

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সবার জন্য নিরাপদ বাসস্থানের ব্যবস্থা করাই হবে মুজিববর্ষের লক্ষ্য। দেশের ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষকে ঘর দিতে পারার চেয়ে বড় কোনো উৎসব আর হতে পারে না। গতকাল সকালে মুজিববর্ষ উপলক্ষে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও ঘর প্রদান উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মূল অনুষ্ঠানে সংযুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন করেন। খবর বাসস।

গণভবনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (পিএমও) এবং সারা দেশের ৪৯২টি উপজেলা প্রান্ত ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত ছিল এবং বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারসহ বিভিন্ন বেসরকারি টিভি চ্যানেল অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করে।

অনুষ্ঠানে সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ওপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি পরিবেশিত হয়। প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার কাঁঠালতলা, নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুর, হবিগঞ্জের চুনারুঘাট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার উপকারভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে দেশের বিভিন্ন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উপকারভোগীদের মাঝে বাড়ির চাবি ও দলিল হস্তান্তর করেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া ভিডিও কনফারেন্সটি সঞ্চালনা করেন।

ভিক্ষুক, ছিন্নমূল, বিধবাসহ ৬৬ হাজার ১৮৯টি ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে জমি ও ঘর প্রদান করা হয়। সরকার মুজিববর্ষ উপলক্ষে গৃহহীনদের জন্য ১ হাজার ১৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬৬ হাজার ১৮৯টি বাড়ি নির্মাণ করেছে। একই সঙ্গে ৩ হাজার ৭১৫টি পরিবারকে ব্যারাকে পুনর্বাসন করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন আশ্রয়ণ প্রকল্প মুজিববর্ষ উদযাপনকালে ২১ জেলার ৩৬ উপজেলায় ৪৪টি প্রকল্পের অধীনে ৭৪৩টি ব্যারাক নির্মাণ করে ৩ হাজার ৭১৫টি পরিবারকে পুনর্বাসিত করছে। ইতিমধ্যে সারা দেশের ৮ লাখ ৮৫ হাজার ৬২২টি ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারের তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। এ তালিকা অনুযায়ী ঘর নির্মাণ ও পরিবার পুনর্বাসনের কার্যক্রম চলবে।

উপকারভোগী প্রতিটি পরিবারকে ২ শতক জমির রেজিস্টার্ড মালিকানা দলিলসহ নতুন খতিয়ান ও সনদ হস্তান্তর করা হয়। প্রতিটি জমি ও বাড়ির মালিকানা স্বামী-স্ত্রীর যৌথ নামে দেওয়া হয়েছে।

প্রতিটি দুই রুমের সেমিপাকা টিনশেড বাড়িতে রান্নাঘর, টয়লেট, বারান্দাসহ বিদ্যুৎ ও পানির নাগরিক সুবিধা রয়েছে। গ্রোথ সেন্টারের পাশে হওয়ায় প্রকল্প এলাকায় পাকা রাস্তা, স্কুল, মসজিদ-মাদ্রাসা ও বাজার রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এভাবেই মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে সমগ্র বাংলাদেশের গৃহহীনদের নিরাপদ বাসস্থান তৈরি করে দেওয়া হবে, যাতে দেশের একটি লোকও গৃহহীন না থাকে। যাদের থাকার ঘর নেই, ঠিকানা নেই আমরা তাদের যেভাবেই হোক একটা ঠিকানা করে দেব। তিনি বলেন, মুজিববর্ষের অনেক কর্মসূচি আমাদের ছিল। সেগুলো আমরা করোনার কারণে করতে পারিনি। তবে করোনা একদিকে আশীর্বাদও হয়েছে। কারণ আমরা এই একটি কাজের দিকেই (গৃহহীনদের ঘর করে দেওয়া) নজর দিতে পেরেছি। আজকে এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় উৎসব।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সম্পদের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তার পরও সীমিত আকারে আমরা করে দিচ্ছি এবং একটা ঠিকানা আমি সব মানুষের জন্য করে দেব। কারণ আমি বিশ্বাস করি যখন এই মানুষগুলো ঘরে থাকবে তখন আমার বাবা এবং মা যারা সারাটা জীবন এ দেশের জন্য তাগ স্বীকার করে গেছেন তাদের আত্মা শান্তি পাবে। তিনি বলেন, লাখো শহীদ রক্ত দিয়ে এ দেশের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। তাঁদের আত্মাটা অন্তত শান্তি পাবে। কারণ এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করাটাই ছিল আমার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের একমাত্র লক্ষ্য। তিনি বলেন, আজকে আমি সবচেয়ে খুশি যে এত অল্প সময়ে এতগুলো পরিকারকে আমরা একটা ঠিকানা দিতে পেরেছি। এ শীতের মধ্যে তারা থাকতে পারবে। কেননা আমাদের যারা শরণার্থী (রোহিঙ্গা) তাদের জন্যও আমরা ভাসানচরে ঘর করে দিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এত দ্রত সময়ে পৃথিবীর কোনো দেশে কোনো সময় কোনো সরকার একসঙ্গে ৬৬ হাজার ১৮৯টি ঘর করে দিয়েছে কি না আমার জানা নেই। এ গৃহায়ণ প্রকল্পে কোনো শ্রেণি বাদ যাচ্ছে না, বেদে শ্রেণিকেও আমরা ঘর করে দিয়েছি। হিজড়াদের স্বীকৃতি দিয়েছি এবং তাদেরও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। দলিত বা হরিজন শ্রেণির জন্য উচ্চমানের ফ্ল্যাট তৈরি করে দিচ্ছি। চা শ্রমিকদের জন্য করে দিয়েছি। এভাবে প্রতিটিট শ্রেণির মানুষের পুনর্বাসনে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা তাঁর সাড়ে তিন বছরের দেশ পরিচালনায় যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনকালে যে সংবিধান প্রণয়ন করেন তার ১৫(ক) অনুচ্ছেদে দেশের প্রতিটি নাগরিকের বাসস্থান পাওয়ার অধিকারের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করে যান। জাতির পিতা গৃহহীন-অসহায় মানুষের পুনর্বাসনে উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। তিনি বলেন, জাতির পিতা ১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি নোয়াখালীর (বর্তমান লক্ষ্মীপুর জেলা) চরপোড়াগাছা গ্রাম পরিদর্শনে যান এবং ভূমিহীন ও গৃহহীন অসহায় মানুষের পুনর্বাসনের নির্দেশ দেন এবং তাঁর নির্দেশনাতেই ভূমিহীন ও গৃহহীন ছিন্নমূল মানুষের পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু হয়।

প্রধানমন্ত্রী ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে জয়যুক্ত করায় পুনরায় জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করে বলেন, নৌকা মার্কায় ভোট পেয়েছিলাম বলেই জয়ী হয়ে ২০০৯ সালে সরকার গঠন করতে পারলাম এবং পুনরায় আমাদের প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন শুরু করলাম। তিনি বলেন, ইচ্ছা ছিল নিজ হাতে আপনাদের কাছে বাড়ির দলিলগুলো তুলে দেব। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে তা করতে পারলাম না। তবে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছিলাম বলেই আপনাদের সামনে এভাবে হাজির হতে পেরেছি। তিনি প্রশ্ন তোলেন, একজন মিলিটারি ডিক্টেটর রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে একদিন ঘোষণা দিল আজকে রাষ্ট্রপতি হলাম, আর সেটাই গণতন্ত্র হয়ে গেল? হ্যাঁ, অনেক রাজনৈতিক দল করার সুযোগ করে দিল (যুদ্ধাপরাধী এবং কারাগারে আটক খুনি অপরাধীদের)। কিন্তু মানুষকে দুর্নীতি করার, মানি লন্ডারিং করার, ঋণখেলাপি হওয়ার, টাকা ছাপিয়ে নিয়ে সেগুলো ছড়িয়ে দিয়ে ‘মানি ইজ নো প্রবলেম’ বা ‘আই উইল মেইক পলিটিক্স ডিফিকাল্ট’- তাদের কাজই ছিল এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলার। আর দরিদ্রকে দরিদ্র করে রাখা এবং মুষ্টিমেয় লোককে অর্থবিত্ত করে দিয়ে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের দরবারে সম্মানের সঙ্গে মাথা উঁচু করে যেন চলতে পারি সেটাই আমাদের প্রত্যাশা। এ সময় বাংলাদেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলায় সবার দোয়া ও সহযোগিতার প্রত্যাশাও পুনর্ব্যক্ত করেন শেখ হাসিনা।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো আরও খবর-

খুলনা : খুলনায় মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার জমি ও ঘর পেয়ে আনন্দে কাঁদলেন উপকারভোগীরা। এ সময় প্রধানমন্ত্রী নিজেও ভাবাবেগে আপ্লুত হন ও তাদের কাঁদতে নিষেধ করেন। গতকাল সকালে খুলনার প্রত্যন্ত ডুমুরিয়া উপজেলার আটলিয়া কাঁঠালপাড়া গ্রাম থেকে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন উপকারভোগীরা।

বরিশাল : বরিশাল জেলার ১০ উপজেলায় ভূমি ও গৃহহীন ১ হাজার ৯ পরিবারকে দুই শতাংশ খাস জমিসহ সরকারের দেওয়া নতুন নির্মিত সেমিপাকা ঘরের কাগজপত্র হস্তান্তর করা হয়েছে। উপজেলার ১৫৭টি জমি ও গৃহহীন পরিবারের মধ্যে এ ঘরসহ জমির কাগজপত্র তুলে দেওয়া হয়।

চুয়াডাঙ্গা : চুয়াডাঙ্গায় গৃহহীন ১৩৪টি পরিবারকে জমিসহ ঘর প্রদান করা হয়েছে। সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন।

আদমদীঘি (বগুড়া) : গতকাল উপজেলার ছাতিয়ানগ্রাম ইউনিয়নের ১০টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমির দলিল ও স্বপ্নের বাড়ি হস্তান্তর করা হয়।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ : সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসন সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়নের সল্লায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহের কাগজপত্র তুলে দেয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া : আখাউড়ায় প্রথম দফায়  ৪৫ ভূমি ও গৃহহীন পরিবার পেয়েছেন মাথাগোজার ঠাঁই হিসেবে বসতবাড়ি। গতকাল ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দেওয়ার পর উপজেলার ৪৫ জন উপকারভোগীকে বাড়ির দলিল বুঝিয়ে দেওয়া হয়।

ভাঙ্গা (ফরিদপুর) : ভাঙ্গা উপজেলা পরিষদ চত্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে জমি ও  ঘরের দলিলসহ আনুষঙ্গিক কাগজপত্র ২৫০ ব্যক্তির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

বড়াইগ্রাম (নাটোর) : বড়াইগ্রামে ভূমি ও গৃহহীন ১৬০টি পরিবারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহারের আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের আওতায় জমি ও ঘর নির্মাণ শেষে ঘরের চাবি ও দলিল হস্তান্তর করা হয়েছে।

মেহেরপুর : মেহেরপুর জেলায় প্রথম দফায় ২৭ জন বাড়ি পেয়েছেন। এর মধ্যে মেহেরপুর সদরে ১৬, গাংনী উপজেলায় সাত ও মুজিবনগর উপজেলায় চার গৃহহীন পরিবার পেয়েছে নতুন বাড়ি।

লক্ষ্মীপুর : লক্ষ্মীপুরে জমিসহ ঘর পেল ভূমিহীন ও গৃহহীন ২০০ পরিবার। জেলার পাঁচটি উপজেলার নিজস্ব কার্যালয়ে এদিন প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনী বক্তব্য উপভোগ করেন সুবিধাভোগী, জনপ্রতিনিধি, মুক্তিযোদ্ধা, সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতারা।

যশোর : যশোরে ৬৬৬ ভূমি ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও ঘর প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সকালে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে জমি ও ঘরের কাগজপত্র দেওয়া হয়।

হবিগঞ্জ :  হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার ৭৪টিসহ জেলার ৩২৫টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও ঘর এবং দলিল হস্তান্তর করা হয়েছে।

দিনাজপুর : দিনাজপুর সদর উপজেলায় ৩৪০ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর উপহার পাকা বাড়ি। এর মধ্যে গতকাল প্রথম দফায় ১৫৮ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মধ্যে দলিল ও বাড়ির চাবি হস্তান্তর করা হয়েছে।

গলাচিপা (পটুয়াখালী) : পটুয়াখালীর গলাচিপায় ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ব্যয়ে ৩৯৩ পরিবারকে জমিসহ ঘর দেওয়া হয়েছে।

নরসিংদী : আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের অধীনে গতকাল নরসিংদী সদর উপজেলায় চারটি, শিবপুর উপজেলায় ৪২টি, পলাশ উপজেলায় ২৫টি, মনোহরদীতে ৪৫টি, রায়পুরায় ৩৫টি এবং বেলাব উপজেলায় ৭০টি গৃহহীন পরিবারকে ঘর দেওয়া হয়।

টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলে ১২ উপজেলার ৬১৩ দরিদ্র গৃহহীন পরিবার পেয়েছে প্রধানমন্ত্রীর উপহার। গতকাল দরিদ্র-আশ্রয়হীন পরিবারের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘরের চাবি ও দলিল তুলে দেওয়া হয়।

ফুলপুর (ময়মনসিংহ) : ফুলপুর উপজেলা অডিটরিয়ামে ফুলপুরের ৯৭টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের সদস্যদের হাতে গতকাল সকাল সোয়া ১১টায় চাবি তুলে দেওয়া হয়েছে।

পঞ্চগড় : পঞ্চগড়ের পাঁচ উপজেলায় নতুন পাকা বাড়ি পেল ১ হাজার ৫৭ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার। সদর উপজেলায় ২০৮টি, দেবীগঞ্জ উপজেলায় ৫৮২টি, বোদা উপজেলায় ৫৫টি, তেঁতুলিয়া উপজেলায় ১৪২টি ও আটোয়ারী উপজেলায় ৭০টি পরিবারকে এসব বাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয়।

নোয়াখালী : নোয়াখালীতে প্রথম ধাপে ১৫০টি পরিবারকে নতুন ঘর প্রদান করা হয়েছে।

শরীয়তপুর : শরীয়তপুরে ৬৯৯ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার পেয়েছে নির্মিত স্থায়ী বাসভবন। বাকি ১৯৯ পরিবারকে আগামী ৩০ জানুয়ারির মধ্যে বাসভবন দেওয়া হবে।

নেত্রকোনা : জেলার ১০ উপজেলার ১ হাজার ৩০টি পরিবারকে জমি ও গৃহ হস্তান্তরের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বগুড়া : বগুড়া সদর উপজেলা পরিষদের হলরুমে সদরের শেখেরকোলা ইউনিয়নের ১৮ জন ভূমিহীনকে গৃহ হস্তান্তর করা হয়েছে।

লালমাই (কুমিল্লা) : লালমাই উপজেলার গৃহহীন থেকে পাকা ঘর পেয়েছে ৩০ পরিবার।

কুষ্টিয়া : মাথাগোঁজার স্থায়ী ঠিকানা পেয়েছে কুষ্টিয়ার ১৫৭টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার।

ময়মনসিংহ : ময়মনসিংহে গতকাল প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ১ হাজার ৩০৫ ভূমি ও গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ পাকাঘর প্রদান করা হয়েছে।

মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জের ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জমিসহ ৫০৮ পরিবারকে গৃহ প্রদান করা হয়েছে।

খাগড়াছড়ি :  খাগড়াছড়িতে ঘর পেয়েছে ২৬৮টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার। 

কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) : কমলনগরে ২০ পরিবারকে ঘরের চাবি হস্তান্তর করেছে কমলনগর প্রশাসন।

ঝালকাঠি : ঝালকাঠিতে ভূমিহীন ও গৃহহীন ২৩০টি পরিবার ঘর পেয়েছে।

এ ছাড়া কলাপাড়া (পটুয়াখালী), বিশ্বনাথ (সিলেট), সাতক্ষীরা, মাদারীপুর, কুড়িগ্রাম, মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল থেকে ঘর প্রদানের খবর পাওয়া গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা