শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

মেধা পরিশ্রম সাফল্যে নারী

আন্তর্জাতিক নারী দিবস আজ
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
মেধা পরিশ্রম সাফল্যে নারী

রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে গ্রামে-গঞ্জে কৃষিকাজ থেকে শুরু করে সুউচ্চ অট্টালিকা নির্মাণে কঠোর পরিশ্রম করছেন বাংলার নারীরা। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ড্রিমলাইনার ‘আকাশবীণা’ উড়িয়ে হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিচ্ছেন তারা। সীমান্ত সুরক্ষা থেকে শুরু করে রাজপথে শৃঙ্খলা আনতে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করছেন  সাহসের সঙ্গে। মেধা, যোগ্যতা ও কঠোর পরিশ্রমে বাংলার নারী এখন সাফল্যের শিখরে। সব ধরনের চ্যালেঞ্জিং পেশায় বাধা পেরিয়ে এগিয়ে চলেছে নারীদের জয়যাত্রা। রাজনীতি, অর্থনীতি, প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, গণমাধ্যম, শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে সরব উপস্থিতি নারীদের। এর মধ্য দিয়ে আজ পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস। করোনা মহামারী মোকাবিলায় বিশ্বে নারী নেতৃত্বের ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। কমনওয়েলভুক্ত ৫৪ দেশের সরকারপ্রধানদের মধ্যে শীর্ষ তিন নেতৃত্বে একজন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত ৪ মার্চ কমনওয়েলথ মহাসচিব পেট্রেসিয়া স্কটল্যান্ড কিউসি আন্তর্জাতিক নারী দিবস-২০২১ উপলক্ষে দেওয়া এক বিশেষ ঘোষণায় ‘অসাধারণ নারী নেতৃত্ব ও গভীর অনুপ্রেরণা’ হিসেবে অভিহিত করে করোনা মহামারী মোকাবিলায় নিজ নিজ দেশে তাঁদের সফল নেতৃত্বের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন। নারীদের এ অগ্রযাত্রাকে উৎসাহিত করতে এ বছর আন্তর্জাতিক নারী দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে- ‘করোনাকালে নারী নেতৃত্ব গড়বে নতুন সমতার বিশ্ব’। গত একযুগ ধরে দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, জাতীয় সংসদের স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেতা এবং সংসদ উপনেতার দায়িত্ব পালন করছেন নারী। জাতীয় সংসদের স্পিকার পদে আট বছর ধরে দায়িত্ব পালন করছেন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন বেগম রওশন এরশাদ এবং সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী টানা একযুগ সংসদ উপনেতার দায়িত্বে রয়েছেন। দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন হিসেবে চার দশক ধরে দায়িত্ব পালন করছেন বেগম খালেদা জিয়া।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম প্রকাশিত বৈশ্বিক লিঙ্গবিভাজন সূচক (গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ ইনডেক্স) ২০২০ অনুযায়ী, বিশ্বে লিঙ্গভিত্তিক বৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষে বাংলাদেশের অবস্থান। এ সূচকে বিশ্বের ১৪৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৫০তম। প্রতিবেদনটি বলছে, এমনটা সম্ভব হয়েছে অর্থনৈতিক সুবিধা ও অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায়। এই প্রতিবেদনে বাংলাদেশের বিষয়ে বলা হয়, বিশ্বের একমাত্র দেশ যেখানে ৫০ বছরের মধ্যে পুরুষের তুলনায় নারীরা দীর্ঘমেয়াদে নেতৃত্বের শীর্ষস্থানে রয়েছে। তবে দেশটির মন্ত্রিসভায় মাত্র ৮ শতাংশ নারী প্রতিনিধিত্ব করছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, শীর্ষ ৫০ দেশের তালিকায় থাকা এবং দক্ষিণ এশিয়ায় নেতৃত্ব দেওয়া বাংলাদেশের জন্য বড় অর্জন। তবে নারীর মৌলিক অধিকার জোরদার করা এবং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্ভাবনার উন্নতি করার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশের।

নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন ও জঁ দ্রজ তাদের ‘ভারত : উন্নয়ন ও বঞ্চনা’ (২০১৫ সালে প্রকাশিত) বইয়ে লিখেছেন, ভারতের চেয়ে বাংলাদেশে নারীর অগ্রগতি অনেক বেশি। বাংলাদেশে ৫৭ শতাংশ নারী কর্মজীবী। ভারতে এ হার মাত্র ২৯ শতাংশ। তারা দেখিয়েছেন, নারীর স্বাক্ষরতা এবং শিক্ষায়ও বাংলাদেশ এগিয়ে। স্বাধীনতার ৫০ বছরে পদার্পণে নারীর অগ্রগামিতা নিয়ে তৈরি হচ্ছে নানা সূচক।

নারীর এ অগ্রযাত্রার বিষয়ে দেশের উচ্চ আদালতের প্রথম নারী বিচারক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে নারীরা দক্ষতার পরিচয় দিয়ে উপযুক্ত অবস্থান তৈরি করে নিচ্ছেন। দেশের নারী নেতৃত্ব গর্ব করার মতো। দেশের সরকারপ্রধান দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে নারী। জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা এবং স্পিকার পদের দায়িত্ব পালন করছেন নারী। নারীরা এখন আর পিছিয়ে পড়াদের দলে নেই। তবে কিছু ক্ষেত্রে এখনো বৈষম্য আছে। এ জন্য নারীদের এগিয়ে আসতে হবে, সরব হতে হবে। বিচার বিভাগে নারীদের অংশগ্রহণের বিষয়ে তিনি বলেন, নিম্ন আদালতের বিচারক পদে নারীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য। প্রায় ৫৫০ জন নারী বিচারক পদে নিম্ন আদালতে কর্মরত রয়েছেন। কিন্তু উচ্চ আদালতে সে সংখ্যা এখনো বেশ কম। তাই আমাদের প্রত্যাশা, যোগ্যতার বিচারে আরও বেশিসংখ্যক নারীকে উচ্চ আদালতের বিচারকের দায়িত্ব দেওয়া হোক।’ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, বর্তমানে প্রশাসনের শীর্ষ পর্যায়ে ৭ দশমিক ৬ শতাংশ নারী আছেন। তবে উপসচিব থেকে সচিব পর্যায়ে নারীর সংখ্যা ১ শতাংশ বা তারও কম। দেশে সরকারি ও আধাসরকারি প্রতিষ্ঠানে অনুমোদিত পদের সংখ্যা ১০ লাখ ৯৬ হাজার ৩৩৪টি। এর মধ্যে নারীর সংখ্যা ৮৩ হাজার ১৩৩। ১৯৭৪ সালে কর্মক্ষেত্রে নারী ছিল ৪ শতাংশ, এখন ৩৩ শতাংশ। অর্থনীতিতে দিন দিন নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে। বিবিএসের সর্বশেষ ২০১৬ সালের জরিপ মতে, দেশে ৫ কোটি ৩১ লাখ কর্মজীবীর মধ্যে ১ কোটি ৬২ লাখ নারী। প্রবাসে বিভিন্ন পেশায় কর্মরত ৭৬ লাখ প্রবাসীর মধ্যে মাত্র ৮২ হাজার ৫৫৮ জন নারী। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম খাত পোশাকশিল্পে ৫ হাজারেরও অধিক কারখানায় ১৫ লাখ শ্রমিক কর্মরত। যার ৮৫ শতাংশ নারী।

বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (সচিব) হোসনে আরা বেগম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শিক্ষার প্রসার ও আর্থ-সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির কারণে কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। তথ্য প্রযুক্তি সেক্টরে সচেতনতামূলক প্রোগ্রাম ও প্রশিক্ষণের ফলে এখন নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। আগে এই খাতে খুব কম নারী কাজ করতেন। তবে শীর্ষ পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ এখনো কম। প্রশাসনিক উচ্চ পদগুলোতে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়লে দৃষ্টিভঙ্গি বদলাবে। নারীদের মধ্যে দক্ষ-যোগ্য মানুষের অভাব নেই। কিন্তু এ জন্য দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টানো জরুরি।’ সাংবাদিকতাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করে নারীরা এগিয়ে আসছেন এ পেশায়। এর ইতিবাচক ও উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে সাংবাদিকতার মতো ঝুঁকিপূর্ণ, দায়িত্বশীল পেশায়ও নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। এ পেশায় আসতে নারীকে অনেক চড়াই-উৎরাই পাড়ি দিতে হয়েছে। ১০ বছর আগের এক পরিসংখ্যানে জানা যায়, ঢাকা শহরে কর্মরত দেড় হাজার সাংবাদিকের মধ্যে মাত্র ৬০ জন ছিলেন নারী। অর্থাৎ মোট সাংবাদিকের ৪ শতাংশ। তবে টেলিভিশন চ্যানেল ও দৈনিক পত্রিকা বৃদ্ধির কারণে এ সংখ্যা বর্তমানে বেড়েছে।

এ ব্যাপারে জাতীয় প্রেস ক্লাবের ইতিহাসে নির্বাচিত প্রথম নারী সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘৩৫ বছর আগে যখন সংবাদপত্রে কাজ শুরু করি তখন নারীদের অংশগ্রহণ ছিল হাতে গোনা। তারাও ডেস্কে কাজ করতেন। রিপোর্টিংয়ে নারীরা তেমন একটা আসতেন না। কিন্তু দেশে টেলিভিশন চ্যানেল ও সংবাদপত্রের বিকাশে গণমাধ্যমে নারীদের অংশগ্রহণ বেড়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জিং কাজে মাঠে থেকে গণমাধ্যমে উজ্জ্বল ভূমিকা রাখছেন নারীরা। কিন্তু সিদ্ধান্ত গ্রহণ পর্যায়ে নারীর সংখ্যা এখনো নগণ্য। তিনি আরও বলেন, নারীদের অংশগ্রহণ বাড়লেও কাজের পরিবেশে গুণগত পরিবর্তন হয়নি। নারীদের অবস্থানকে এগিয়ে নিতে দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন জরুরি। নারীদের এখনো অনেক পথ যেতে হবে।’ চিকিৎসা, শিক্ষা ও সেবার ক্ষেত্রে নারীর সংখ্যা পুরুষকে ছাড়িয়ে গেছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে ২২০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন। তার মধ্যে ১৩৬ জন ছাত্রী, ছাত্র মাত্র ৮৪ জন। আবার ১০ বছরে পুরুষের তুলনায় এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জনকারী নারীর সংখ্যাও প্রায় ৩ হাজার বেশি। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য বলছে, ২০১৯ সালে মেডিকেল কলেজগুলোয় ১০ হাজার ২২৩ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন। তার প্রায় ৬০ শতাংশ ছাত্রী। নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে সশস্ত্র বাহিনীতে। নারীরা বেছে নিচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ পেশা। জীবন বাজি রেখে কাজ করছে দেশের জন্য। নির্ভুল নিশানায় গুঁড়িয়ে দিচ্ছে শত্রুপক্ষের মেরুদ । আবার মমতাময়ী মায়ের মতো গড়ে তুলছে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের অবকাঠামো। এ ব্যাপারে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন আইভরি কোস্ট ও সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে মেডিকেল কন্টিনজেন্ট কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসা প্রথম বাংলাদেশি নারী কর্নেল নাজমা বেগম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রথম নারী হিসেবে মিশনে মেডিকেল কন্টিনজেন্ট কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা আমার জন্য ছিল রীতিমতো চ্যালেঞ্জ। প্রত্যন্ত জনমানবহীন গ্রামে অনেক সময় ভারী অস্ত্র ছাড়াই হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করতে হতো আমাদের। আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, নারীরা পুরুষদের চেয়ে কোনো অংশে কম তো নয়ই বরং অনেক ক্ষেত্রে বেশি। আর এর সঙ্গে পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি তো আছেই। নাজমা বেগম পরপর দুবার দুটি দেশে কন্টিনজেন্ট কমান্ডার ও কান্ট্রি সিনিয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। দেশ ও বিশ্বের ইতিহাসে এ এক নতুন অর্জন। পরিবার, সমাজ, ধর্মীয় এবং অনেক সময় রাষ্ট্রীয় প্রতিবন্ধকতা পার করে কাজ করে চলেছে নারীরা। নিজের শিক্ষা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে নারীকে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু
মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ
অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা
রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার
৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন
কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে