শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

কঠোর নিষেধাজ্ঞার লকডাউন

চলবে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত । জরুরি প্রয়োজনে বেরোতে লাগবে মুভমেন্ট পাস
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কঠোর নিষেধাজ্ঞার লকডাউন

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা ঠেকাতে আজ থেকে টানা আট দিনের কঠোর লকডাউন শুরু। আগামী ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত আট দিনের জন্য নতুন করে সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করে সরকার। এ সময় জরুরি সেবা, গণমাধ্যম, নিত্যপণ্য, ওষুধ, খাবার দোকান বাদে যাত্রীবাহী পরিবহন, সব ধরনের দোকানপাট ও শপিং মল বন্ধ থাকবে। অবশ্য কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কল-কারখানা (বিশেষ করে গার্মেন্টস) খোলা রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সব প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। এ ছাড়া সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত ব্যাংকের লেনদেন চালু থাকবে। সব ব্যাংকের জন্যই এ নির্দেশনা প্রযোজ্য। শেয়ারবাজার চলবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত। সর্বাত্মক লকডাউন নিয়ে গত সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।

এদিকে আট দিনের কঠোর বিধিনিষেধের আগ মুহূর্তে মানুষের ঢাকা ছাড়ার হিড়িক পড়ে। যাত্রীবাহী বাস, ট্রেন, লঞ্চ ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বন্ধ থাকায় ব্যক্তিগত প্রাইভেট কার, মাইক্রো, হায়াস, অটোরিকশা, সিএনজিসহ ছোট ছোট নানা পরিবহনে সাধারণ মানুষ ঢাকা ছাড়ে। কঠোর লকডাউনের আগের দিন রাজধানীতেও ছিল তীব্র যানজট। ঢাকা থেকে বাইরে যাওয়ার বিভিন্ন পয়েন্টেও ছিল ব্যাপক যানজট। শপিং মল, দোকানপাটসহ সব বিপণিবিতানে ছিল উপচে পড়া ভিড়। ব্যাংক পাড়ায় ছিল লম্বা লাইন। চরম ভোগান্তিতে পড়ে মানুষ। কাঁচাবাজারসহ সর্বত্রই ছিল মানুষের ঢল।    

সরকার ঘোষিত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী কঠোর লকডাউনে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। সব কর্মকর্তা-কর্মচারী নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করবেন। সব ধরনের পরিবহন (সড়ক, নৌ, রেল, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট) বন্ধ থাকবে। ব্যক্তিগত গাড়ি, সিএনজি, অটোরিকশা, রিকশাসহ সব বাহনই বন্ধ থাকার নির্দেশনা রয়েছে। এ ছাড়া শপিং মল, মার্কেট, দোকান বন্ধ থাকবে। তবে পণ্য পরিবহন, উৎপাদন ব্যবস্থা ও জরুরি সেবাদানের ক্ষেত্রে এই আদেশ প্রযোজ্য হবে না। অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাসা থেকে বেরোতে পারবেন না। এক্ষেত্রে বাসা থেকে বেরোতে হলে মুভমেন্ট পাস লাগবে। সাংবাদিকদের ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য নয়।

তবে সর্বাত্মক লকডাউনে আইনশৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা, যেমন-কৃষি উপকরণ (সার, বীজ, কীটনাশক, কৃষি যন্ত্রপাতি ইত্যাদি), খাদ্যশস্য ও খাদ্যদ্রব্য পরিবহন, ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্যসেবা, কভিড-১৯ টিকা প্রদান, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস/জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরগুলোর (স্থলবন্দর, নদীবন্দর ও সমুদ্রবন্দর) কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট (সরকারি-বেসরকারি), গণমাধ্যমের (প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়া) পরিবহন ও অফিস, বেসরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ডাক সেবাসহ অন্যান্য জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিস, তাদের কর্মচারী ও যানবাহন নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবে। নিষেধাজ্ঞার আওতাবহির্ভূত থাকবে বিমান, সমুদ্র, নৌ ও স্থলবন্দর এবং এ সংশ্লিষ্ট অফিসগুলো। অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া (ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ক্রয়, চিকিৎসাসেবা, মৃতদেহ দাফন/সৎকার ইত্যাদি) কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না। তবে টিকা কার্ড প্রদর্শন সাপেক্ষে টিকা গ্রহণের জন্য যাতায়াত করা যাবে। শিল্প-কারখানাগুলো স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালু থাকবে। তবে শ্রমিকদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থাপনায় আনা-নেওয়া নিশ্চিত করতে হবে। শপিং মলসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ থাকবে। খাবারের দোকান ও হোটেল-রেস্তোরাঁয় দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা এবং রাত ১২টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত কেবল খাদ্য বিক্রয়/সরবরাহ (সরাসরি/অনলাইন) করা যাবে। কাঁচাবাজার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে। বাজার কর্তৃপক্ষ/স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি নিশ্চিত করবে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বোরো ধান কাটার জরুরি প্রয়োজনে কৃষি শ্রমিক পরিবহনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন সমন্বয় করবে। সারা দেশে জেলা ও মাঠ প্রশাসন উল্লিখিত নির্দেশনা বাস্তবায়নের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়মিত টহল জোরদার করবে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক তাঁর পক্ষে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রয়োজনীয় ক্ষমতা দেবেন। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে জুমা ও তারাবি নামাজের জমায়েত বিষয়ে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় নির্দেশনা জারি করবে। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ প্রয়োজনে সম্পূরক নির্দেশনা জারি করতে পারবে। করোনাভাইরাসের (কভিড-১৯) সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় গত ৫ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে সাত দিনের লকডাউন বা বিধিনিষেধ জারি করে সরকার। এই বিধিনিষেধের মেয়াদ শেষ হয় গত রবিবার। বিধিনিষেধের সময়ে পালনের জন্য ১১টি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ৪ এপ্রিল জারি করা প্রজ্ঞাপনে। এরপর একইভাবে বিধিনিষেধের আওতায় ছিল গত দুই দিন। এদিকে বিধিনিষেধ শুরু হলে গণপরিবহন না পেয়ে দুর্ভোগে পড়েন খোলা থাকা সরকারি-বেসরকারি অফিসের কর্মীরা। গণপরিবহন না পেয়ে বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভও করেন যাত্রীরা। একই সঙ্গে দোকান ও মার্কেট খুলে দিতেও আন্দোলনে নামেন মালিক-শ্রমিকরা। এরই মধ্যে গত ৭ এপ্রিল সিটি করপোরেশন এলাকার মধ্যে গণপরিবহন খুলে দেওয়া হয়। সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চলাচল করছে বাস। তবে শপিং মল ও দোকান মালিক-শ্রমিকদের আন্দোলন চলছিল। এরপর ৯ এপ্রিল থেকে ১৩ এপ্রিল সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট ও শপিং মল খোলা রাখা যাবে বলে গত ৮ এপ্রিল নির্দেশনা জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে কঠোর লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এ সময়ে জরুরি সেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা ছাড়া সরকারি-বেসরকারি সব অফিস বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়।

লকডাউনে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার খোলা : লকডাউনের মধ্যে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুই খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া ব্যাংকগুলোতে প্রতিদিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত লেনদেন কাযক্রম চলবে। এ ছাড়া আনুষঙ্গিক কাজের জন্য আড়াইটা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এদিকে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনও (বিএসইসি) সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটি বাদে প্রতিদিন আড়াই ঘণ্টা করে দেশের দুই পুঁজিবাজার খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 

বিএসইসির মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, প্রতিদিন বেলা ১০টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত পুঁজিবাজার খোলা থাকবে। এক্ষেত্রে আগের মতো শেষের ১৫ মিনিট পোস্ট ক্লোজিং লেনদেন চালু থাকলেও প্রি ওপেনিং সুবিধা থাকবে না। ‘লকডাউনে’ ব্যাংক বন্ধের ঘোষণা এলেও সেই সিদ্ধান্ত কিছুটা পরিবর্তনের ইঙ্গিত মেলে গতকাল দুপুরেই। জরুরি প্রয়োজনে ব্যাংক খোলার অনুরোধ জানিয়ে মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ও অর্থ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিবকে। চিঠিতে বলা হয়, ১৪ এপ্রিল থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারির জন্য আদেশক্রমে অনুরোধ জানানো হলো।

লকডাউনে স্বাস্থ্যসেবার সব প্রতিষ্ঠান খোলা : করোনাভাইরাসের মারাত্মক সংক্রমণ রোধে আজ শুরু হওয়া এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউনে স্বাস্থ্যসেবার সব ধরনের প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। সব অধিদফতর, দফতর ও প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এ সময়ে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকতে গতকাল অফিস আদেশ জারি করেছে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সামাল দিতে আজ থেকে এক সপ্তাহ সব ধরনের অফিস ও পরিবহন চলাচল বন্ধের পাশাপাশি বাজার-মার্কেট, হোটেল-রেস্তোরাঁসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আরোপ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।

জরুরি চলাচলে ‘মুভমেন্ট পাস’ চালু : কভিড-১৯ মহামারীতে লকডাউনের মধ্যে মানুষের ‘অনিয়ন্ত্রিত ও অপ্রয়োজনীয়’ চলাচল কমাতে এবং জরুরি বিশেষ প্রয়োজনে যাতায়াতের সুবিধায় বাংলাদেশ পুলিশ চালু করছে মুভমেন্ট পাস। পুলিশ সদর দফতর থেকে জানানো হয়েছে, মুভমেন্ট পাসের ওয়েবসাইট চালুর প্রথম ঘণ্টায় আবেদন জমা পড়ে?ছে প্রায় সোয়া লাখের মতো। আর প্র?তি মি?নিটে প্রায় ১৫ হাজার আবেদন জমা হচ্ছে। দুপুরে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস অডিটোরিয়ামে মুভমেন্ট পাস ওয়েবসাইটটির উদ্বোধন করেন পুলিশের মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, যে কেউ এ ওয়েবসাইটে ঢুকে কয়েকটি তথ্য দিয়ে সহজেই এ পাস সংগ্রহ করতে পারবেন।

যেভাবে আবেদন করা যাবে : https://movementpass.police.gov.bd/ ওয়েবসাইটে ঢুকে পাসের জন্য আবেদন করতে হবে। শুরুতে একটি সক্রিয় মোবাইল ফোন নম্বর দিতে হবে। আবেদনকারী কোথা থেকে কোথায় যাবেন, তা জানতে চাওয়া হবে। সেসব তথ্য ধাপে ধাপে দিতে হবে। এরপর আবেদনকারীর একটি ছবি আপলোড করে ফরমটি জমা দিতে হবে।

যেসব তথ্য লাগবে : আবেদনকারী কোন থানা এলাকা থেকে কোন থানা এলাকায় যাবেন তা উল্লেখ করতে হবে, আবেদনকারীর নাম, লিঙ্গ, বয়স, ভ্রমণের কারণ, পাস ব্যবহারের তারিখ ও সময়, পাসের মেয়াদ শেষের তারিখ ও সময়, পরিচয়পত্র, ছবি। পরিচয়পত্র হিসেবে জাতীয় পরিচয়পত্র, ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট, জন্মনিবন্ধন বা স্টুডেন্ট আইডি কার্ড ব্যবহার করা যাবে।

যেসব ক্ষেত্রে লাগবে মুভমেন্ট পাস : মুদি মালামাল কেনাকাটা, কাঁচাবাজার, ওষুধ কেনা, চিকিৎসা, চাকরি, কৃষিকাজ, পণ্য পরিবহন, পণ্য সরবরাহ, ত্রাণ বিতরণ, পাইকারি/খুচরা ক্রয়, পর্যটন, মৃতদেহ সৎকার, ব্যবসাসহ অন্যান্য জরুরি কারণে বাইরে যাওয়ার জন্য পাসের আবেদন করা যাবে। ঢাকার বাইরে যাতায়াতে মুভমেন্ট পাস লাগবে। এ ছাড়া একটি মোবাইল নম্বর দিয়ে একাধিক পাস নেওয়া যাবে না। প্রতিবার যাতায়াতের জন্য পাস নিতে হবে, একটি পাস একবার ব্যবহার করা যাবে। যাওয়া এবং আসার জন্য দুটি আলাদা পাসের আবেদন করতে হবে। তবে সাংবাদিকরা মুভমেন্ট পাস প্রদর্শনের আওতামুক্ত থাকবেন বলে জানিয়েছেন বেনজীর আহমেদ।

এই বিভাগের আরও খবর
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
দুদকে তলব  টিউলিপকে
দুদকে তলব টিউলিপকে
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
সর্বশেষ খবর
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ মুজিবরের আমলে গণমাধ্যমের নিপীড়ন দুনিয়ার ইতিহাসে আর কোথাও হয়নি: কাদের গণি চৌধুরী
শেখ মুজিবরের আমলে গণমাধ্যমের নিপীড়ন দুনিয়ার ইতিহাসে আর কোথাও হয়নি: কাদের গণি চৌধুরী

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুশইন করা ৩ ভারতীয় নাগরিককে ফেরত পাঠালো বিজিবি
পুশইন করা ৩ ভারতীয় নাগরিককে ফেরত পাঠালো বিজিবি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঝিনাইদহে ছেলের কোদালের আঘাতে বাবা নিহত
ঝিনাইদহে ছেলের কোদালের আঘাতে বাবা নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ, অবিস্ফোরিত ৬ টি উদ্ধার
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ, অবিস্ফোরিত ৬ টি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ছাদে এক বগি থেকে আরেক বগিতে দৌড়ানোর সময় পড়ে পা হারাল কিশোর
ট্রেনের ছাদে এক বগি থেকে আরেক বগিতে দৌড়ানোর সময় পড়ে পা হারাল কিশোর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে অটোরিকশা চালক নিহত
জয়পুরহাটে অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দল না আইপিএল: হ্যাজলউডের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ জনসন
জাতীয় দল না আইপিএল: হ্যাজলউডের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ জনসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ১৫ দিনে সড়কে প্রাণ গেল ৩৯০ জনের, আহত ১১৮২
ঈদের ১৫ দিনে সড়কে প্রাণ গেল ৩৯০ জনের, আহত ১১৮২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাংনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির শুভযাত্রায় পাঠচক্র অনুষ্ঠিত
গাংনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির শুভযাত্রায় পাঠচক্র অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইডেন কলেজের পুকুরের পানিতে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ইডেন কলেজের পুকুরের পানিতে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপাসিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগারের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
কাপাসিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগারের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি পিস্তল পাইপগান গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
বিদেশি পিস্তল পাইপগান গুলিসহ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা
নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা