শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মে, ২০২১ আপডেট:

প্রযুক্তির অপব্যবহারেই বাড়ছে অপরাধ

সাখাওয়াত কাওসার ও আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রযুক্তির অপব্যবহারেই বাড়ছে অপরাধ

প্রযুক্তির অপব্যবহারেই বাড়ছে অপরাধ। বহুমাত্রিক এসব অপরাধের কারণে বেড়েই চলেছে সামাজিক ও পারিবারিক অস্থিরতা। নিরাপত্তাহীনতা বেড়ে চলেছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। ২০১৯ সালে বিটিআরসি ‘প্যারেন্টাল গাইডেন্স সুবিধা’ নিশ্চিতে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য নির্দেশনা জারি করলেও তা কাগজে-কলমেই রয়ে গেছে। এর মধ্যে গত কয়েক বছরে কিশোর গ্যাংয়ের ব্যাপকতা বেড়ে গেলেও দীর্ঘমেয়াদি কোনো পরিকল্পনায় যাচ্ছেন না নীতিনির্ধারকরা। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো কিছুদিন ঘন ঘন অভিযান চালিয়ে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের গবেষণায় উঠে আসছে, প্রযুক্তির অপব্যবহার থেকেই উদ্ভব হয়েছে কিশোর গ্যাংয়ের। বরগুনার রিফাত হত্যা, রাজধানীর কলাবাগানে স্কুলছাত্রী আনুশকা হত্যা, ভারতের বেঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি কিশোরী গ্যাংরেপের মতো ঘটনাগুলো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে কোন পথে যাচ্ছে তরুণসমাজ। অপরাধ ও সমাজ বিজ্ঞানীরা বলছেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারের ব্যাপারে কঠোর নীতিমালা তৈরির সময় এসেছে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নিরাপদে রাখতে আইন করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়সসীমা নির্ধারণ করে দিতে হবে। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডির প্রধান ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অ্যাসিড নিক্ষেপ, বাল্যবিয়ে ও যৌতুক ঠেকাতে সরকার যেভাবে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে, প্রযুক্তির অপব্যবহার রোধে এমনই সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়া জরুরি হয়ে পড়েছে। এ ক্ষেত্রে এনজিওর সহায়তা নেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া প্রাইভেট-পাবলিক পার্টনারশিপে এসব উদ্যোগ নেওয়া অতীব জরুরি হয়ে পড়ছে। অভিভাবকদের সচেতন করার কোনো বিকল্প নেই। প্রয়োজনে রেলের আইনটিও ভেবে দেখতে পারেন নীতিনির্ধারকরা। সে আইনে রেললাইনের ওপর কোনো অপ্রাপ্তবয়সী শিশুর অপরাধের দায় নিতে হয় অভিভাবককে।’ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের বিষয়ে পুলিশের এই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘ডিজিটাল ডিভাইসের বিষয়ে পারতপক্ষে শিশুদের নিরুৎসাহ করার উদ্যোগ নেওয়াতে হবে বাবা-মায়ের মাধ্যমে। তবে ডিভাইস ব্যবহার করলেও তার ওপর নজরদারির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ আজকের শিশু-কিশোররাই তো আগামীতে দেশের হাল ধরবে। আরেকটা বিষয় হলো, যত সময় যাচ্ছে সামাজিক অবকাঠামোর পরিবর্তন হচ্ছে, পারিবারিক বন্ধন ক্ষীণ হয়ে আসছে। একটা বিষয় ভুলে গেলে চলবে না, নৈতিক শিক্ষা সাধারণত পরিবার থেকেই শিশুরা পেয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। এ বিষয়টিও নীতিনির্ধারকদের ভাবনায় আসা উচিত।’ অনুসন্ধান বলছে, প্রতিটি আবিষ্কারের ভালো ও খারাপ দিক আছে। বর্তমানে তরুণসমাজ সবচেয়ে বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। কিন্তু এর অপব্যবহারের কারণে দ্রুত ধ্বংসের পথে এগিয়ে যাচ্ছে তারা। বাবা-মার উৎসাহ বা অবহেলার কারণে শিশুরা খুব কম বয়সে বিভিন্ন গেমে আসক্ত হচ্ছে। করোনাকালে কিশোরদের অপরাধপ্রবণতাসহ গ্যাং কালচারের আসক্তি বেড়েছে। লকডাউনে অবরুদ্ধ পরিস্থিতিতে শিশু-কিশোরদের অপরাধের ধরনও অনেকটা বদলেছে। এ সময় অপরাধের সঙ্গে নতুন মাত্রা দিয়েছে প্রযুক্তি। অলস সময়ে এই বয়সী কিশোরদের যৌনতার প্রতি আগ্রহও বেড়েছে। শিশু-কিশোররা অনলাইন ঘেঁটে শুধু শিক্ষামূলক কনটেন্টই দেখছে এমন নয়। সামাজিক প্রেক্ষাপটে যায় না এমন অনেক অনৈতিক কনটেন্টও সার্চ করছে। নিজেদের জীবনেও তার প্রয়োগ করার চেষ্টা চালাচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় কিশোররা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে সংঘবদ্ধ হয় ঘরে বসেই। ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার, ইমোর বিভিন্ন গ্রুপে পরিকল্পনা হয় গ্যাং কালচারের। কোথায় কখন আড্ডা হবে, কতগুলো বাইক/গাড়ি থাকবে, কোন এলাকায় অবস্থান নিতে হবে, এমনকি কোথায় বসে কোন ধরনের মাদক গ্রহণ করবে, তা-ও ঠিক করে ফেলছে ঘরে বসে এসব গ্রুপে। অভিভাবক এবং আইন প্রয়োগাকারী সংস্থার সদস্যরাও টের পান না তাদের এসব পরিকল্পনার।

অন্যদিকে দেশে ধর্ষণ বেড়ে যাওয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে প্রযুক্তির অপব্যবহারকে দায়ী করেছেন অনেক বিশ্লেষক। তারা এটাও বলছেন, করোনাকালে ডিভাইস-নির্ভরতা, পারিবারিক বন্ধন কমে যাওয়া এবং সন্তানদের প্রতি বাবা-মায়ের দায়িত্ববোধের অভাব বাড়িয়ে দিয়েছে সামাজিক অপরাধ। কিশোর গ্যাং তো সাইবারের সৃষ্টি। মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, অভিভাবকদের সচেতনতার অভাবে শৈশব থেকে অনাকাক্সিক্ষত ওয়েবসাইট বা অ্যাপের প্রতি আসক্তি বাড়ছে নতুন প্রজন্মের। পরবর্তী সময়ে তারাই সহিংস হয়ে উঠেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সম্প্রতি শিশু-কিশোরদের ওপর আমি নিজেই এমন একটি সমীক্ষা চালিয়েছিলাম। এই সমীক্ষায় দেখা যায়, বর্তমানে কিশোর-কিশোরীরা স্মার্টফোনকেন্দ্রিক ইন্টারনেটের সুযোগকে অপব্যবহার করছে। তাই অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত কিশোর-কিশোরীদের কাছে স্মার্টফোন না দেওয়া যেতে পারে। এর জন্য প্রয়োজনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সাহায্য নিতে হবে।’

সমাধানের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, কর্তৃপক্ষের উচিত হবে, শিশু-কিশোরদের জন্য ওয়ার্ডভিত্তিক একটি কমিটি গঠন করা। এই কমিটিতে শিক্ষক, চিকিৎসক, সমাজকর্মী, মনোবিজ্ঞানী, পুলিশ, প্রশাসন একই সঙ্গে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের অংশগ্রহণ থাকবে। তারা ওই এলাকার শিশু-কিশোরদের ব্যাপারে তথ্য রাখবেন। গত ২৬ মে রাজধানীর ধানমন্ডি ও লালমাটিয়া থেকে নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সাদমান সাকিব ওরফে রুপল ও আসহাব ওয়াদুদ ওরফে তূর্য এবং ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির ছাত্র আদিন আশরাফকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তারা ফেসবুক আইডি ও মেসেঞ্জার গ্রুপের মাধ্যমে ভয়ংকর এলএসডি সেবন ও বিক্রির সিন্ডিকেট তৈরি করেছিলেন। তাদের ফেসবুক আইডির নাম ‘আপনার আব্বা’। আর মেসেঞ্জার গ্রুপের নাম ‘বেটার ব্রাউনি অ্যান্ড বেয়ন্ড’। এই গ্রুপের ১ হাজার সদস্য রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার বিভাগের শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমান তাদের কাছ থেকে এলএসডি সংগ্রহ করে ঈদের পরদিন ১৫ মে ক্যাম্পাসের কার্জন হলে বসেই সেবন করেন বলে তথ্য মিলেছে। পরে ডাব বিক্রেতার দা নিয়ে নিজের গলায় আঘাত করে মারা যান হাফিজ। এক বছর ধরে রুপল গ্রুপ নেদারল্যান্ডস থেকে এলএসডি সংগ্রহ করে বিক্রি করে আসছে। বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র, ব্যাংকারসহ প্রতিষ্ঠিত পরিবারের কিছু সন্তান তাদের চক্রে জড়িত। সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ভারতে এক তরুণীকে যৌন নির্যাতনের ঘটনায় বাংলাদেশি যুবকের জড়িত থাকার প্রমাণ পায় পুলিশ। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তরুণী ও অভিযুক্ত সবাই রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকার ‘টিকটক হৃদয় বাবু’ গ্যাং গ্রুপের সদস্য। ভারতীয় পুলিশ তাদের গ্রেফতার এবং ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওটিতে দেখা যায়, প্রায় ২০-২২ বছর বয়সী একটি মেয়েকে বিবস্ত্র করে ৩/৪ জন যুবক শারীরিক ও যৌন নির্যাতন চালাচ্ছে। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের কেরালায়। পরে টিকটক হৃদয় সেই ভিডিও ভারতের বিভিন্ন বন্ধুদের কাছে শেয়ার করেন। এরপর সেই ভিডিও মুহূর্তের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। পুলিশ বলছে, এরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে নারীদের সঙ্গে প্রতারণা করত। একই সঙ্গে বিদেশে মানব পাচারেও এরা জড়িত। গত ৭ জানুয়ারি রাজধানীর কলাবাগানে ইংরেজি মাধ্যম স্কুল মাস্টারমাইন্ডের ‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী আনুশকা নূর আমিন ওরফে শাহনূরী হত্যাকান্ড সাধারণ মানুষের বিবেককে নাড়িয়ে দেয়। তদন্তে উঠে আসে, গ্রেফতার ইফতেখার ফারদিন দিহান ইন্টারনেটের মাধ্যমে  পর্নোগ্রাফি দেখে সেক্স ফ্যান্টাসিতে আসক্ত হয়ে পড়ে। আনুশকার সঙ্গে বিপজ্জনক বিকৃত যৌনাচারে ফরেন বডি বা সেক্স টয় ব্যবহার করে সে। এর আগে গত বছরের মে মাসে ‘ওয়েড লাভারস’ বা ‘গাঞ্জাপ্রেমী’ নামে একটি ফেসবুক আইডির সন্ধান পায় র‌্যাব-২ এর সদস্যরা। ওই গ্রুপে ১৫ হাজার সদস্য রয়েছে। এই গ্রুপের দুজনকে গ্রেফতার করা হয়। এই গ্রুপে প্রকাশ্যে গাঁজাসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য সেবন ও বিক্রির প্রচার চালানো হচ্ছিল। গ্রুপের মাধ্যমেই মাদক কেনাবেচা করত সংঘবদ্ধ চক্রটি। কোথায় কীভাবে মাদক পাওয়া যাবে এবং এর হোম ডেলিভারি কীভাবে হবে তার বিস্তারিত সেখানে বলা হয়। এরপর মেসেঞ্জারে যোগাযোগ করে মাদক মোটরসাইকেলের মাধ্যমে পৌঁছে দেয় ওই সিন্ডিকেট। আর মাদকের টাকা নেওয়া হয় অনলাইন ব্যাকিংয়ের মাধ্যমে। সাইবার বিশেষজ্ঞ এবং বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তানভীর জোহা খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক কেন্দ্রিক অপরাধ যেভাবে দিন দিন বাড়ছে, সেখানে ফেসবুকের ‘এডিটিং প্যানেল’ বাংলাদেশে নিয়ে আসা খুবই জরুরি। সরকারের উচিত হবে দ্রুততর সময়ের মধ্যে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এর বাস্তবতা তুলে ধরে তা আদায় করা। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও ফেসবুক এডিটিং প্যানেল রয়েছে। তিনি বলেন, বিটিআরসির উচিত হবে তাদেরই তৈরি ‘প্যারেন্টাল গাইড লাইন’ সংক্রান্ত নির্দেশনা বাস্তবায়নের দিকে যাওয়া। এতে করে শিশু ও কিশোররা প্রযুক্তির অপব্যবহার করতে একটু ভয় পাবে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন থেকে ‘প্যারেন্টাল গাইডেন্ট সুবিধা’ প্রদান সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়। পরিচালক (লাইসেন্সিং) এম এ তালেব হোসেন স্বাক্ষরিত ওই নির্দেশনায় ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠান, আইএসপি (বিটিসিএল), আইপিটিএসপি, সেলুলার মোবাইল ফোন অপারেটর, বিডব্লিউএ প্রতিষ্ঠানকে এ-সংক্রান্তে ৮টি সুবিধা সংবলিত ‘প্যারেন্টাল গাইডেন্স সুবিধা’ প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিতকরণের জন্য সরকার নির্দেশনা দিয়েছে। ওই দিন থেকে ১৫ দিনের মধ্যে এ-সংক্রান্তে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করে তা কমিশনের এলএল বিভাগে অবহিত করার নির্দেশনা দেওয়া হলো। অন্যথায় ব্যর্থ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কমিশন অপারেশন কার্যক্রম বন্ধসহ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। ঢাকা মহানগর পুলিশের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, পুলিশ সর্বদা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে। এ ধরনের অপরাধগুলো সচরাচর হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে সামাজিক অবক্ষয়। বাবা-মায়ের অনুশাসনেও ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। অনেক বাবা-মা লক্ষ্য করছেন না তার সন্তান আসলে মোবাইল বা ইন্টারনেট ব্যবহার করে কী করছে। উত্তরণের ক্ষেত্রে পরামর্শ হিসেবে তারা বলছেন, ১৮ বছরের নিচে সন্তানদের স্মার্ট ফোন দেওয়া ঠিক হবে না। প্রয়োজনে অভিভাবকদের স্মার্টফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন সন্তানরা। বাসায় ডেস্কটপে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ করে দেওয়া। তবে সেই ডেস্কটপ কিংবা ল্যাপটপ রাখতে হবে খোলামেলা স্থানে। যেখানে অভিভাবকদের যাতায়াত থাকে।

ডিএমপির সিটি সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশেনের এডিসি মো. নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘প্রযুক্তি অপরাধ নিয়ে আমরা কাজ করছি। এ ছাড়া সিআইডি ও র‌্যাবসহ বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে। দেশের ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট যেভাবে হচ্ছে, প্রযুক্তির অপরাধগুলোও সেভাবে আসছে। এগুলো নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমরা প্রস্তুত রয়েছি। পাশাপাশি কেউ অভিযোগ করলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’ ডিএমপির সাইবার সংশ্লিষ্ট তথ্যে জানা গেছে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট, পর্নোগ্রাফি আইন, আইসিটি আইন টেলিকমিউনিকেশন অ্যাক্ট আইনে সারা দেশে ২০১৫ সালে ৬৩৮টি, ২০১৬ সালে ৯২৩টি, ২০১৭ সালে ১০৪৫টি, ২০১৮ সালে ১১৬৫টি, ২০১৯ সালে ১৫০৭টি এবং ২০২০ সালে ১৪৫৯টি মামলা হয়। প্রযুক্তি অপব্যবহার ক্রমেই বেড়ে যাওয়ায় এই মামলাগুলোর সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

 

২০২০ সালে ডিএসপির সিটি-সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশনের এক পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, ১৮ বছর বয়সী ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ৭ শতাংশ, ১৯ থেকে ২৫ বছর বয়সী ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ৩৪ শতাংশ, ২৬ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ৩৬ শতাংশ, ৩৬ থেকে ৫৫ বছর বয়সী নারী-পুরুষের মধ্যে ২০ শতাংশ এবং ৫৫ থেকে বেশি বয়সী নারী ও পুরুষের মধ্যে ৩ শতাংশ তথ্য-প্রযুক্তির অপব্যবহার করে অপরাধে জড়াচ্ছে।

আইন ও সালিশ কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর এ ৯ মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৯৭৫ জন নারী। এর মধ্যে একক ধর্ষণের শিকার ৭৬২ জন, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার ২০৮ জন নারী।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

এই মাত্র | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম