শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ জুন, ২০২১ আপডেট:

কাল থেকে সীমিত, বৃহস্পতিবার শুরু সর্বাত্মক লকডাউন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কাল থেকে সীমিত, বৃহস্পতিবার শুরু সর্বাত্মক লকডাউন

ভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়ায় আগামীকাল থেকে সীমিত পরিসরে এবং আগামী ১ জুলাই থেকে সাত দিন সারা দেশে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ ঘোষণা করছে সরকার। প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুরথ কুমার সরকার গতকাল জানান, সোমবার থেকে সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করার কথা থাকলেও তা আগামী ১ জুলাই থেকে সাত দিন ঘোষণা করা হবে। সোমবার থেকে সীমিত পরিসরে লকডাউন চলবে। আগামীকাল (আজ) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ বিষয়ে বিধিনিষেধ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করবে।

গতকাল সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সভাপতিত্বে  উচ্চপর্যায়ের এক ভার্চুয়াল সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। এর আগে শুক্রবার রাতে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছিলেন, সোমবার থেকে সাত দিন এ কঠোর লকডাউন চলবে। এরপর প্রয়োজন মনে করলে বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও বৃদ্ধি করা হবে। এবারের লকডাউনের মধ্যে জরুরি কারণ ছাড়া কেউ বাড়ির বাইরে যেতে পারবে না জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেছিলেন, মানুষ যাতে বিধিনিষেধ মানে, সে জন্য কাজ করবে পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী। বিধিনিষেধের মধ্যে জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব সরকারি ও বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। সংশ্লিষ্ট  সূত্রগুলো বলছে, আগামীকাল থেকে কঠোর লকডাউনের ঘোষণা দেওয়া হলেও অর্থবছরের শেষ সময় হওয়ায় সিদ্ধান্তে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। সোমবার থেকে গণপরিবহন বন্ধ হয়ে যাবে। মার্কেট, হোটেল রেস্তোরাঁসহ কিছু কিছু ক্ষেত্রে সীমিত পরিসরে লকডাউন শুরু হবে। এ সময়ে কিছু কার্যক্রম চালু থাকবে। আর ১ জুলাই থেকে সাত দিনের সর্বাত্মক লকডাউন শুরু হবে।

বাজেটের কাজে সহযোগিতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যাংক শাখা, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ কয়েকটি অফিস আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত খোলা থাকবে বলে জানিয়েছিলেন প্রতিমন্ত্রী। লকডাউনের সময়ে জরুরি পণ্যবাহী গাড়ি ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে ব্যবহৃত যানবাহন এবং গণমাধ্যম নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে না।

কঠোর লকডাউনে শিল্পকারখানা খোলা, ব্যাংক চলবে সীমিত পরিসরে : আগামীকাল থেকে বুধবার পর্যন্ত বর্তমান নিয়মে শিল্পকারখানা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। আর বৃহস্পতিবার থেকে কঠোর লকডাউন শুরু হলে তখনো শিল্পকারখানা খোলা থাকবে।  আর ওই সময় রপ্তানি কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকিং সেবাও চালু থাকবে। তবে ব্যাংকের লেনদেনের সময়সীমা কী হবে, তা নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ব্যাংক খোলা থাকলে শেয়ারবাজারও চালু থাকবে। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও পণ্য পরিবহন যথারীতি চলবে। বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া সর্বাত্মক লকডাউনেও কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার শর্তে পোশাক কারখানাসহ শিল্পকারখানা চালু থাকবে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ব্যবসায়ীদের মধ্যে বৈঠকে অংশ নেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান, নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম।

এদিকে আগামীকাল থেকে লকডাউনের আগাম ঘোষণায় এরই মধ্যে ঢাকা ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ মানুষ। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় বিকল্পভাবে মানুষজন ঢাকা ছাড়ছেন। অনেকেই ঢাকায় ফিরছেন ব্যক্তিগত পরিবহন বা ছোট পরিবহনে।

গতকাল সকালে ঢাকার প্রবেশমুখে মানুষের ঢল নামে। ঘাটে ঘাটে ভিড় লক্ষ্য করা যায়। বাস বন্ধ থাকায় কয়েক ধাপে ভেঙে ভেঙে কয়েক গুণ ভাড়া বেশি দিয়ে গন্তব্যে ছুটছেন সাধারণ মানুষ। একইভাবে ঢাকায় ফিরছেন বিকল্প উপায়ে। সকাল থেকেই পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া, শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ঘাটে জনস্রোত দেখা যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে রাজধানীতে দিনভরই ছিল যানজট। ঢাকার চারপাশে সাত জেলায় লকডাউন থাকলেও যানজট ছিল চোখে পড়ার মতো।

রাজধানীতে প্রবেশমুখগুলোতে দেখা গেছে, প্রতিটি গাড়িকেই পুলিশের তল্লাশি চৌকি পার হতে হচ্ছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কোনো গাড়িকেই ঢাকায় ঢুকতে বা বের হতে দেওয়া হচ্ছে না। এমন পরিস্থিতিতেও ঠেকানো সম্ভব হচ্ছে না মানুষের ঢল। সকালে ঢাকায় প্রবেশ ও বাহিরের অন্যতম সড়ক গাবতলী এলাকা, ঢাকা-মাওয়া রোড, ঢাকা-চট্টগ্রাম রোডে সবকিছু উপেক্ষা করেই ছুটছেন নারী-পুরুষ। লকডাউনের কথা শুনেই আগে আগে রাজধানী ছাড়ছেন তারা। এমন পরিস্থিতিতে যানবাহন না পেয়ে অনেকেই কাভার্ড ভ্যান, ব্যক্তিগত গাড়ি ও মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন বিকল্প বাহনে অনেক গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে গন্তব্যে যাচ্ছেন। মানুষের দুর্ভোগও বেড়েছে। বিশেষ করে নারী, শিশু ও বৃদ্ধ যাত্রীদের কষ্টের সীমা ছিল না।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

মুন্সীগঞ্জ : করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে সারা দেশে কঠোর লকডাউনের পঞ্চম দিনেও শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে যাত্রীর চাপ বেড়েছে। শাটডাউনের ঘোষণায় মানুষ বাড়ি ফেরার চেষ্টা করছেন। এ কারণে গত কয়েক দিনের তুলনায় মাওয়ার শিমুলিয়া ঘাটে মানুষের চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। ফেরিতে পারাপার হচ্ছেন হাজারো মানুষ। ফেরিতে পণ্যবাহী ট্রাক ও জরুরি যানবাহন থেকে যাত্রীর সংখ্যাই বেশি। তবে কাউকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে দেখা যায়নি। আবার অনেকে মুখে মাস্কও পরেননি। গতকাল সকালে এমন চিত্র দেখা গেছে।

ঢাকামুখী যাত্রীর সংখ্যা কিছুটা বেশি। শুধু পণ্যবাহী ও জরুরি যানবাহন পারাপারের কথা থাকলেও ফেরিতে ব্যক্তিগত গাড়িও পারাপার হতে দেখা যায়। এদিকে, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের কয়েকটি পয়েন্টে ও শিমুলিয়া ঘাটের প্রবেশ মুখে রয়েছে পুলিশের চেকপোস্ট। চেকপোস্টে যাত্রী চলাচল নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে পুলিশ।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) ফয়সাল আহমেদ বলেন, ‘নৌরুটে ১৬টি ফেরির মধ্যে বর্তমানে ১৪টি ফেরি সচল রয়েছে। দুটি ফেরি মেরামতের কাজ চলছে। সকাল থেকে যাত্রীদের কিছুটা ভিড় রয়েছে। তবে গাড়ির চাপ নেই। লকডাউনের আওতামুক্ত গাড়ি পারাপারের কথা থাকলেও যাত্রীরা ঘাটে আসছে। যাত্রী নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব আমাদের নয়।’ মাওয়া ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ জাকির হোসেন জানান, লকডাউনের নির্দেশনা মানার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে। কিন্তু যাত্রীরা বিভিন্নভাবে ঢাকা থেকে ঘাটে আসছেন। আবার বাংলাবাজার ঘাট থেকে আসা যাত্রীরা ঢাকা যাওয়ার চেষ্টা করছেন।

নারায়ণগঞ্জ : লকডাউনে নারায়ণগঞ্জের সড়ক-মহাসড়কে ছিল জনতার স্রোত। প্রশাসন কঠোর অবস্থানে থাকলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। মূল রাস্তায় প্রবেশ ঠেকাতে পারলেও অলিগলির রাস্তা ব্যবহার করছেন সাধারণ মানুষ। হাজারো অজুহাত আর নানা কৌশলে লকডাউনে চলাফেরা করছেন মানুষ। এ ছাড়া সোমবার থেকে সারা দেশে লকডাউনের ঘোষণায় গ্রামের বাড়ির দিকে ছুটছেন সাধারণ মানুষ। অনেকেই কয়েকবার যানবাহন পাল্টে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছেন। বিশেষ করে মহাসড়কে জনতার স্রোত থামানো যাচ্ছে না।

লকডাউনের পঞ্চম দিনে বাণিজ্যিক নগরী নারায়ণগঞ্জে কোনো মার্কেট, শপিং মল, বিপণিবিতান খোলা হয়নি। জেল-জরিমানা অথবা সতর্ক করলে কোথায় কোথায় মোবাইল কোর্ট বা পুলিশের টিম আছে তা এড়িয়ে চলছেন যাত্রীরা। বিশেষ করে বেশির ভাগ মানুষের হাতে ওষুধের প্রেসক্রিপশন, নানা টেস্ট রিপোর্ট, বাড়িতে বাবা-মা একা, শিশু-বাচ্চা দেখার কেউ নেই এসব অজুহাত দিয়ে বের হচ্ছেন বাসা থেকে। খেয়াঘাট এলাকায় নদী পারাপার বিড়ম্বনায় নদীর পাড়ে জড়ো হয়েছেন কয়েক হাজার যাত্রী। যেখানে ছিল না স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই। জীবনের ঝুঁকি নিয়েই অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই নৌকায় পার হয়েছেন গার্মেন্টের নারী শ্রমিকসহ হাজার হাজার সাধারণ যাত্রী।

জেলা প্রশাসনের ২০টি মোবাইল কোর্ট ও পুলিশ প্রশাসনের প্রায় ৩০টি টিম গুরুত্বপূর্ণ সড়কে কাজ করছে। মহাসড়কে সাধারণ মানুষের উপচে পড়া ভিড়। সেখানে পুলিশ সদস্যরা কঠোর অবস্থানে থাকলেও থামানো যায়নি জনস্রোত। পায়ে হেঁটেই সাধারণ মানুষ ছুটে চলেছেন তাদের গন্তব্যে।

মানিকগঞ্জ : রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ায় বেড়েছে মানুষের চাপ। ঘাটে নেমেই গন্তব্যে পৌঁছাতে অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হচ্ছে তাদের। গতকাল দুপুর ১২টায় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় এমন চিত্র দেখা যায়। এ সময় যাত্রীদের পাটুরিয়া প্রান্ত থেকে ফেরিতে গাদাগাদি করে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব না মেনে আসতে দেখা যায়। এ ছাড়া দৌলতদিয়া প্রান্তে এসে গণপরিবহন না পেয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। পড়ে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে অটোরিকশা, মাহিন্দ্রা, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন বাহনে যাত্রীরা গন্তব্যে যাচ্ছেন। এদিকে দৌলতদিয়া প্রান্ত থেকেও যাত্রীরা নদী পার হয়ে ঢাকায় যাচ্ছেন। তবে ঘাটে ছোট গাড়ির চাপ থাকলেও নেই কোনো সিরিয়াল। এ ছাড়া সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে ঘাট এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তেমন কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি।

 

যাত্রী লিমন সরদার বলেন, ‘কঠোর লকডাউনে কাজ বন্ধ ও এর পরিসর বাড়তে পারে বলে আগেই পরিবার নিয়ে বাড়িতে যাচ্ছি। তবে মানিকগঞ্জে লকডাউন চলায় অনেক কষ্টে কয়েক গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে পাটুরিয়ায় এসে নদী পার হয়েছি। কিন্তু রাজবাড়ীতে চলছে লকডাউন। ফলে গণপরিবহন না থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছি। বিভিন্ন বাহনে চলাচল করায় করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে।’

সিলেট : কঠোর লকডাউন শুরুর আগেই শপিংয়ের জন্য গতকাল সাধারণ মানুষ ছুটেছেন বাজারে। তাই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দোকানে ছিল ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। বেশির ভাগ মানুষ পুরো মাসের বাজার একসঙ্গে করে নিচ্ছেন। ক্রেতাদের ধারণা, কঠোর লকডাউন শুরু হলে নানা অজুহাত দেখিয়ে ব্যবসায়ীরা নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে দেবেন। তাই আগেভাগেই তারা মাসের বাজার করে নিচ্ছেন। সিলেটের একমাত্র পাইকারি বাজার কালিঘাটেও দিনভর ছিল উপচে পড়া ভিড়। সিলেট নগর ছাড়াও বিভিন্ন উপজেলা থেকে ব্যবসায়ীরা এসে ট্রাক ভরে বাজার নিতে দেখা গেছে। ফলে কালিঘাটের ভিতর ট্রাক ও পিকআপের দীর্ঘ লাইন দেখা যায়।

গাজীপুর : কঠোর লকডাউনের কথা চিন্তা করে অনেক সাধারণ মানুষ আগেই গ্রামের বাড়ি ফিরছেন। গাজীপুরের বিভিন্ন প্রবেশমুখে সকাল থেকেই ভিড় ছিল। বাস বন্ধ থাকায় তারা সিএনজি অটোরিকশা, পণ্যবাহী গাড়ি আবার কেউ হেঁটে নিজ নিজ গন্তব্যে যাচ্ছেন। কয়েক গুণ ভাড়া বেশি দিয়ে গন্তব্যে ছুটছেন মানুষ। আবার কোথাও যাত্রীরা চেকপোস্টের কাছাকাছি নেমে হেঁটে ওই এলাকা পেরিয়ে অন্য যানবাহনে করে বিভিন্ন গন্তব্যে যাচ্ছেন। সব ধরনের গাড়ি নিয়ে চলাচলের ক্ষেত্রে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে প্রশাসনের।

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুর সিটি করপোরেশনের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় আবদুল কাইয়ুম বলেন, সিএনজি করে ভেঙে ভেঙে যাচ্ছি। একই পথের যাত্রী আলী আকবর জানান, ডিমের গাড়ির সঙ্গে কন্ট্রাক্ট হয়েছে। গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছি। গাড়ি এলে সেই গাড়িতে করে বাড়ি যাব।

মানিকগঞ্জ : রাজধানী ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুট। গতকাল সকাল থেকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক দিয়ে পাটুরিয়া ঘাটমুখী যাচ্ছেন কর্মজীবী মানুষ। জেলার বিভিন্ন পয়েন্টে প্রশাসনের চেকপোস্ট থাকলেও নানা কৌশলে তারা গন্তব্যে ছুটছেন। গণপরিবহন ও দূরপাল্লার বাস বন্ধ থাকায় রিকশা, ভ্যান, হ্যালো বাইক, সিএনজি, মোটরসাইকেলে যাত্রীরা কয়েক গুণ ভাড়া দিয়ে গন্তব্যে যাচ্ছেন। কয়েক দফা যানবাহন পরিবর্তন করে যেতে হচ্ছে তাদের।

বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ের সহকারী ব্যবস্থাপক মহীউদ্দীন রাসেল জানান, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ১৪টি ফেরির মধ্যে ১২টি ফেরি দিয়ে জরুরি পরিষেবার আওতাধীন যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। এসব যানবাহন পারাপারের সময় কিছু সাধারণ যাত্রী পারাপার হচ্ছেন। তবে ঘাট এলাকায় যানবাহন ও যাত্রীর কোনো চাপ নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার লিটন দাসও হাঁকালেন শতক
এবার লিটন দাসও হাঁকালেন শতক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে