শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মুজিবকন্যার নেতৃত্বে করোনা যুদ্ধে দেশবাসীকে একযোগে নামতে হবে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিবকন্যার নেতৃত্বে করোনা যুদ্ধে দেশবাসীকে একযোগে নামতে হবে

করোনার মহাপ্রলয়ে লাশের মিছিল বাড়ছে। আক্রান্তের সংখ্যাও ছড়িয়ে পড়ছে। হাসপাতালগুলোতে ঠাঁই নেই ঠাঁই নেই অবস্থা। আইসিইউ ও অক্সিজেনের সংকট প্রবল। লকডাউন দিয়ে মৃত্যু ও সংক্রমণ ঠেকানো যাচ্ছে না। প্রতিনিয়ত মৃত্যুর সংবাদে শোকবিহ্বল মানুষ, স্বজনের আর্তনাদ কান্না। অভিশপ্ত অদৃশ্য শত্রু করোনার বিরুদ্ধে পৃথিবীজুড়ে লড়াই চলছে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারও বসে নেই। জীবন-জীবিকার এক কঠিন লড়াইয়ের মুখে গোটা জাতি। মুজিবকন্যার নেতৃত্বে চলমান করোনাবিরোধী যুদ্ধে আজ এ নিয়ে রাজনীতির কোনো সুযোগ নেই। দ্বিধা-দ্বন্দ্বের কোনো অবকাশ নেই। গোটা জাতিকে এই যুদ্ধে এক কাতারে লড়তে হবে। করোনার বিরুদ্ধে আমাদের বিজয় অনিবার্য করে তুলতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম দফা করোনার ঢেউ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করেছেন। চলমান ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ঢেউয়ের ভয়ংকর পরিস্থিতি মোকাবিলায় নিরন্তর লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি দেশের সব মানুষকে টিকার আওতায় আনার ঘোষণা দিয়েছেন। টিকা গ্রহণকারীদের বয়সসীমা ২৫ বছর পর্যন্ত নামিয়ে আনা হয়েছে। সেদিন বেশি দূরে নয়, ১৮ বছর থেকে আরও নিচের বয়সে নামিয়ে আনা হবে। শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, টিকাদানের পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে। দেশের অনেক বিত্তশালী শুরু থেকেই করোনা আক্রান্ত দেশের অসহায় মানুষের পাশে ত্রাণ সহায়তা নিয়ে মানবিক হৃদয়ে দাঁড়িয়েছেন। বসুন্ধরা গ্রুপ শুরুতেও মানুষের পাশে ছিল, এখনো আছে। বর্তমানে দেশের ৬৪টি জেলায় ত্রাণ সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। আরও কয়েকটি শিল্পগ্রুপ চিকিৎসা সামগ্রী দানসহ কর্মহীন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। শুধু দেশের শিল্পপতিরাই নন, গত এক যুগে দেশ অর্থনীতিতে যেভাবে এগিয়ে গেছে তাতে করোনাকালেও কোটিপতির সংখ্যা বেড়েছে। সারা দেশেই সচ্ছল অর্থবান মানুষের অভাব নেই। সবাইকে আজ মানুষের পাশে মানবিক হৃদয়ে দাঁড়াতে হবে। মানুষের জন্য মানুষ- এই আবেগ অনুভূতি নিয়ে দরিদ্র কর্মহীন মানুষকেই নয়, মুখ ফুটে চাইতে না পারা নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারের পাশেও দাঁড়াতে হবে। সবাই একযোগে যার যার সাধ্যমতো দাড়ালে অসহায় মানুষ অর্থ ও খাবার কষ্টে থাকবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা দেশে ত্রাণ ও অর্থ সহায়তা দিয়েছেন। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মাধ্যমে এসব বণ্টন হয়েছে। এর বাইরে দেশের সব মন্ত্রী এমপিরাও তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী নির্বাচনী এলাকার মানুষকে সাহায্য করেছেন। আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কৃষকের ধান কেটে দেওয়া থেকে দিনমজুর মানুষের পাশে খাদ্য সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়েছেন। অন্যান্য রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলোও তাদের সাধ্যমতো দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছেন। জাতিগতভাবে আমাদের বীরত্বের গৌরব রয়েছে। টর্নেডো জলোচ্ছ্বাস ও ঘূর্ণিঝড়, বন্যায় মানবিক কোমল হৃদয় নিয়ে মানুষের পাশে মানুষের দাঁড়ানোর ঐতিহ্য রয়েছে। করোনাকালে একদিকে দেশের মানুষ অন্যদিকে আশ্রিত ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় ও খাদ্য সহায়তা সরকার দিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা দিয়েছেন। দেশের অর্থনীতি বাঁচাতে বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী থেকে মাঝারি ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা এই সুযোগ পাচ্ছেন। যাদের এখনো দেওয়া হয়নি, ব্যাংকগুলোর উচিত দ্রুত তা দিয়ে দেওয়া। করের বোঝা ভ্যাটের চাপ কমিয়ে এনে দেশের অর্থনীতি বাঁচাতে ব্যাংক সুদ মওকুফও সরকারকে বিবেচনা করতে হবে। পশ্চিমা উন্নত ধনাঢ্য দেশগুলো এক দিকে লাশের পাহাড় দেখেছে অন্যদিকে অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছে। আমরা উন্নত ধনাঢ্য দেশের মতো নই। দারিদ্র্যতার ধ্বংসস্তূপ থেকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশ করেছি মাত্র। অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশ্ববাসীর সামনে শেখ হাসিনা যে বিস্ময় সৃষ্টি করেছেন দেশের মানুষকে অর্থনৈতিক মুক্তির যে মহাসড়কে তুলেছেন সেখান থেকে আমরা ছিটকে পড়তে পারি না। আমাদের লকডাউন যেমন দীর্ঘমেয়াদি সম্ভব নয়, অর্থনীতি বাঁচানোর জন্য, বেকারত্বের বিপর্যয় না দেখার জন্য তেমনি মানুষের মহামূল্যবান জীবনকেও বাঁচাতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণ এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী তুলে নিয়ে কেউ ব্যাংকে এফডিআর করেছেন কেউ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেছেন। এমন খবরের তদন্ত হওয়া উচিত। করোনা যুদ্ধের পাশাপাশি অন্যায় অনিয়মের বিরুদ্ধেও সরকার তার পদক্ষেপ বহাল রেখেছে। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার সরকার মেগা প্রকল্পগুলোর কাজ পুরোদমে চালিয়ে যাচ্ছেন। দেশের উন্নয়ন কর্মকান্ডও থেমে নেই। খাদ্য সংকটের কোনো আলামত নেই। মজুদ রয়েছে। আমদানিও হচ্ছে। দিনমজুরদের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার নগদ আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন। তাদের সরকারের তৃণমূল পর্যন্ত উন্নয়ন কর্মকান্ডে জড়িত করলে উপকার বেশি হবে। খাদ্য সহায়তার চেয়ে তারা কাজ চাইছে। আমাদের জাতিগত সব আবেগ-অনুভূতি নিয়ে এই যুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে এখনই লড়াইয়ে নামতে হবে। জেলা পর্যায়ে হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ ইউনিট বাড়াতে হবে। যেখানে নেই সেখানে দ্রুত প্রস্তুত করতে হবে। হাই ফ্লো অক্সিজেন ন্যাজাল সরবরাহ করতে হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সব ঠিকাদারকে ডেকে প্রয়োজনে দ্রুত কাজ দিতে হবে। জনগণকে ব্যাপকহারে সচেতন করতে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে। একদিকে টেস্ট করানো অন্যদিকে টিকা গ্রহণে। সেইসঙ্গে দেশের মানুষকে ব্যাপকহারে মাস্ক সরবরাহ করে তা ব্যবহারে তাগিদ দিতে হবে। সামাজিক দূরত্বসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে ব্যাপক প্রচারণাই নয়, জনপ্রতিনিধিদেরও অগ্রসর ভূমিকা রাখতে হবে। এই যুদ্ধে আমরা যেমন জীবন হারাতে চাই না, তেমনি জীবিকাও নয়। এমনিতেই সাধারণ মানুষসহ সব পেশার কত আলোকিত প্রাণ অকালে ঝরে গেছে। একেকটি করুণ হৃদয়স্পর্শী মৃত্যু আমাদের হৃদয়কে ভেঙেচুরে দিয়েছে। সন্তানের জন্য আইসিইউ ছেড়ে দিয়ে মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। একেকটি পরিবারে একাধিক সদস্যের মৃত্যুর সময়ের ব্যবধান দেখে দেশের মানুষ অশ্রুসিক্ত হয়েছে। এই মহা দুঃসময়েও সমাজের নানামুখী অন্যায় অসঙ্গতি ঘটে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগ কখনো দলের অনিয়মকারীদের প্রশ্রয় দেয়নি। এটা সত্য দলের অনেক বিতর্কিতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। গত কয়েকদিন ধরে গণমাধ্যমও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশসেরা মেধাবী ছাত্রীদের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপাল কামরুন নাহার মুকুলের কথোপকথনের অডিও টেপ বিতর্কের ঝড় তুলেছে। যেখানে তিনি এত নোংরা ও অশালীন ভাষা ব্যবহার করেছেন যা পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট সড়কের পাশেও শোনা যায় না। একজন প্রিন্সিপাল বা একজন শিক্ষক দূরে থাক কোনো ভদ্র শিক্ষিত মানুষের ভাষা এত নোংরা হতে পারে না। তার এই ভাষার পক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার হল জীবনের রাজনৈতিক সহকর্মীদের কেউ নানা যুক্তিতে সাফাই গাইছেন। কেউ একান্ত জীবনে এমন নোংরা ভাষায় অভ্যস্ত না হলে নিন্দা জানাতেন সাফাই গাইতেন না। অভিযোগ দৃশ্যমান হয়েছে, প্রিন্সিপালকে অভিভাবক ফোরাম অনৈতিকভাবে ভর্তির জন্য চাপ দিয়েছেন। তার দরজায় লাথি মেরে কাপড় খুলে নেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এতদিন ধরে এমন অন্যায়ের বিরুদ্ধে তিনি কেন আইনের আশ্রয় নেননি। আইনের চেয়ে কারও হাত বড় হতে পারে না। এমনকি এক কোটি টাকার ওপর কাজের হিসাবও প্রিন্সিপালকে অভিভাবক ফোরাম দেয়নি বলে যে অভিযোগ তার বিরুদ্ধেও মামলা হতে পারত। কেন তা না করে আড়ালে এমন নোংরা ঝগড়া ফ্যাসাদ চলছিল? ২৭ হাজার ছাত্রীর এই ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মধু আছে বলেই লাখ লাখ টাকা খরচ করে অভিভাবক ফোরামে একেকজন নির্বাচন করে আসেন। অধ্যক্ষ হামিদা আলীর পর এই প্রতিষ্ঠান ঐতিহ্য হারানোর ধারায় কেবল নামছে। একজন বর্ষীয়ান বামপন্থি নেতা স্কুল কমিটির সভাপতি থাকাকালে যে ভর্তি বাণিজ্যের বিতর্ক উঠেছিল, তা আজও বন্ধ হয়নি। প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন শ্রেণিতে ছাত্রীদের পদ শূন্য থাকলে ক্ষমতাবানদের অনুরোধ বা অভিভাবক ফোরামের আবদার কেন রাখা হবে। নিয়ম অনুযায়ী অন্যরা যেভাবে ভর্তি হয়েছে, শূন্য পদে নতুনরা ও সেভাবে ভর্তি হবে। প্রয়োজনে অভিভাবক ফোরামের নিবন্ধন বাতিল করে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে। আর নৈতিক কারণে এমন কদর্য ভাষা গোটা দেশে ছড়িয়ে পড়ার কারণে বর্তমান প্রিন্সিপালকে সরিয়ে দিতে পারে। প্রিন্সিপালের জন্য বা অভিভাবক ফোরামের জন্য যারা রাজনৈতিক বা কোটারি কিংবা ব্যক্তিস্বার্থে লড়ছেন তাদের বুঝতে হবে ব্যক্তি তুচ্ছ ব্যাপার, প্রতিষ্ঠানই এখানে বড়। এটা দেশের সম্পদ। লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা