শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

নিয়ন্ত্রণহীন ই-কমার্স

প্রতারণায় সর্বস্বান্ত হচ্ছে গ্রাহক-মার্চেন্ট, অন্তত ১৫ হাজার কোটি টাকা উধাও, দ্রুত অর্থ সংগ্রহে বেশি দামি পণ্যে অস্বাভাবিক ছাড়, পণ্য না দিয়ে গ্রাহকের অর্থ অন্যত্র সরিয়ে ফেলার অভিযোগ
শামীম আহমেদ ও আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
নিয়ন্ত্রণহীন ই-কমার্স

অর্ধেক দামে পণ্য দেওয়ার নামে সহস্রাধিক ক্রেতার কাছ থেকে কয়েক কোটি টাকা সংগ্রহ করে পণ্য দেওয়া হচ্ছে ২০-৩০ জনকে। সেই পণ্য হস্তান্তরের বিষয়টি ফলাও করে প্রচার করে আবারও টাকা সংগ্রহ করা হচ্ছে হাজার হাজার ক্রেতা থেকে। ফের পণ্য দেওয়া হচ্ছে ২০-৩০ জনকে। দ্রুত বড় অঙ্কের টাকা সংগ্রহে মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকারের মতো দামি পণ্যে দেওয়া হচ্ছে সর্বাধিক ছাড়। এভাবে দফায় দফায় লাখো ক্রেতার কাছ থেকে হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করে পাচার করে দেওয়া হচ্ছে দেশের বাইরে। সংগৃহীত টাকার একটা অংশ সরিয়ে ফেলা হচ্ছে নিজেদের অন্য ব্যবসায় বা ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে। নিজের ও স্বজনের নামে কিনছেন আলিশান বাড়ি, দামি ব্র্যান্ডের গাড়ি। তবে টাকা দিয়েও অধিকাংশ গ্রাহকের কপালে মিলছে না কাক্সিক্ষত পণ্যটি। আবার গুটিকয় গ্রাহককে যে পণ্য সরবরাহ করা হচ্ছে তার বড় অংশই মার্চেন্টদের কাছ থেকে আনা হচ্ছে বাকিতে। এ যেন কৈ মাছের তেলে কৈ মাছ ভাজা। ই-কমার্সের নামে এভাবে প্রতারণার জাল বিছিয়ে গত কয়েক বছরে লাখ লাখ ক্রেতা ও ছোট-বড় ব্যবসায়ীকে (মার্চেন্ট) পথে বসিয়েছে প্রতারকচক্র। হাতিয়ে নিয়েছে অন্তত ১৫-২০ হাজার কোটি টাকা।

সম্প্রতি দেশব্যাপী গ্রাহকদের প্রতিবাদ ও নানা সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে একাধিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেন নিয়ে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা ও দফতরের তদন্তে এমন ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে। তদন্ত করতে গিয়ে দেখা যায়, এসব প্রতিষ্ঠান লোভনীয় অফার দিয়ে গ্রাহক থেকে শত শত কোটি টাকা সংগ্রহ করলেও পণ্য সরবরাহ করেনি। সেই টাকার হদিসও নেই। এমনকি মার্চেন্টদের থেকে পণ্য এনে সেই টাকাও তারা পরিশোধ করেনি। তাহলে কোথায় গেল এত টাকা, এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে সম্প্রতি এসপিসি ওয়ার্ল্ড ও ধামাকা শপিং নামের দুটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেনের তদন্ত করতে গিয়ে মানি লন্ডারিংয়ের প্রমাণ পায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি। পরে প্রতিষ্ঠান দুটির বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের মামলা করে সিআইডি। জানা গেছে, প্রতারণা ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে বর্তমানে ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জ, ধামাকা শপিং, কিউকম, আলেশামার্ট, এসপিসি ওয়ার্ল্ড, বুমবুম, আদিয়ান মার্ট, নিডস, দালাল, সিরাজগঞ্জ শপ, নিরাপদ ডটকম, আলাদিনের প্রদীপ, এসকে ট্রেডার্স ও মোটরস, ২৪টিকেট ডট কম, গ্রিনবাংলা, এক্সিলেন্টবিগবাজার, ফাল্গুনিশপসহ প্রায় ২৬টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে দুদক, পুলিশ, র‌্যাব, সিআইডিসহ সরকারের বিভিন্ন সংস্থা ও ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন।

জানতে চাইলে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (ফাইন্যানসিয়াল ক্রাইম) মো. হুমায়ুন কবির বলেন, বর্তমানে আমরা ৮-১০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে তদন্ত করছি। আরও অভিযোগ আসছে। অপরাধের প্রমাণ পেলে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেব। ইতিমধ্যে আমরা এসপিসি ওয়ার্ল্ড ও ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত করে মানি লন্ডারিংয়ে তথ্য পেয়ে মামলা করেছি। প্রাথমিক তদন্তে ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধে ৮৯ কোটি টাকা লন্ডারের তথ্য পাই। আরও টাকা তারা ভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও নিজস্ব প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করেছে। আইনানুযায়ী, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য ছাড়া কেউ টাকা স্থানান্তর করতে পারে না।

সূত্র মতে, অভিযুক্ত বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ১৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে ই-কমার্সের নামে প্রতারণার অভিযোগে দেশে প্রথম আলোড়নের জন্ম দেয় ইভ্যালি। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে গ্রাহকদের কাছ থেকে হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে পণ্য সরবরাহ না করার অভিযোগ ওঠে। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে তদন্তে নামে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অনুসন্ধান শুরু করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও। প্রতিষ্ঠানটির মালিকপক্ষের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক হাফিজুর রহমানের দফতরে ইভ্যালির পাঠানো চিঠিতে দেখা যায়, গত ১৫ জুলাই পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির চলতি দায় ৫৪৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে মার্চেন্ট বা পণ্য সরবরাহকারীরাই পাবেন ২০৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। আর গ্রাহকদের পাওনা ৩১১ কোটি টাকা। এ রকম আরও দুটি প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জ ও ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধেও একই রকম অভিযোগ ওঠে। ই-অরেঞ্জের শীর্ষ পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে রাজধানীর শিল্পাঞ্চল থানায় ৬৬৩ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলা হয়। আবার প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ৩৭ জন গ্রাহকের পক্ষে গত ১৬ আগস্ট ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গুলশান থানায় মামলা করেন তাহেরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, প্রায় ১ লাখ ক্রেতার কাছ থেকে টাকা নিয়ে তাদের পণ্য দেয়নি প্রতিষ্ঠানটি। ১৫ দিনের মধ্যে টাকা দ্বিগুণ হওয়া এবং সেই টাকা দিয়ে ওয়েবসাইট থেকে কম দামে পণ্য কেনার প্রলোভন দেখিয়ে গ্রাহকের কাছ থেকে হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে। এক পর্যায়ে মালিকানা হস্তান্তর করে বিদেশে চলে যাওয়ার চেষ্টা করেন ই-অরেঞ্জের প্রতিষ্ঠাতা সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমান। কিন্তু ১৮ আগস্ট ই-অরেঞ্জের দুই প্রাক্তন মালিকসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে ঢাকার একটি আদালত। সোনিয়া ও মাসুকুর দম্পতি মামলায় জামিন চেয়ে আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধে ৫ লাখ গ্রাহকের ৮০৩ কোটি ৫১ লাখ টাকা ও সরবরাহকারীর ২০০ কোটি মিলে ১ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে দুই মাস অনুসন্ধান করে অন্তত ৮৯ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের প্রমাণ পায় সিআইডি। সিআইডির অনুসন্ধানে দেখা যায়, ‘ইনভেরিয়েন্ট টেলিকম বাংলাদেশ লিমিটেড’ এর নামে ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে গত বছরের অক্টোবরে ‘ধামাকা শপিং’ নামে ই-কমার্স ব্যবসা চালু করে প্রতিষ্ঠানটি। স্বল্পমূল্যে মোটরসাইকেল, রেফ্রিজারেটরসহ নানা পণ্যের প্রলোভন দেখিয়ে তিন ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে ৮০৩ কোটি ৫১ লাখ ৯১ হাজার ৩৬৩ টাকা নেওয়া হয়। শুরুতে কিছু গ্রাহককে পণ্য দিলেও পরে পণ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। এ ছাড়া প্রায় ৬০০ সরবরাহকারীর অন্তত ২০০ কোটি টাকার পণ্য নিয়েও কোনো মূল্য পরিশোধ করেনি। গত সপ্তাহে ইনভেরিয়েন্ট টেলিকমের এমডিসহ ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে মামলা করে সিআইডি। এসপিসি ওয়ার্ল্ডের বিরুদ্ধেও ই-কমার্সের আড়ালে মানি লন্ডারিংয়ের প্রমাণ পেয়ে মামলা করেছে সিআইডি। এদিকে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ব্যবসা শুরু করে মাত্র তিন মাসে সরকারের ৪ কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ উঠেছে আলেশা মার্টের বিরুদ্ধে। এই প্রতিষ্ঠানটিও গ্রাহকের কাছ থেকে অগ্রিম টাকা নিয়ে নির্ধারিত সময়ে পণ্য সরবরাহ করছে না বলে অভিযোগ গ্রাহকদের। গত ২৩ মে ৫০ শতাংশ মূল্য ছাড়ে বাইকের অফারে অগ্রিম টাকা জমা দেন নয়ন নামের এক গ্রাহক। নির্ধারিত সময়ের পর মাস পার হলেও বাইক না পেয়ে আলেশা মার্টের ফেসবুক গ্রুপে ৫ থেকে ১০ শতাংশ ছাড় দিয়ে হলেও পণ্য সরবরাহ বা টাকা ফেরতের অনুরোধ করেন। তবে সেই অনুরোধেও সাড়া দেয়নি প্রতিষ্ঠানটি। কিউকম অনলাইন শপিং মলের বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ। মোটরসাইকেলের বাম্পার অফার দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি শত কোটি টাকা সংগ্রহ করে লকডাউনসহ নানা অজুহাতে পণ্য সরবরাহ করছে না। গ্রাহকরা টাকা ফেরত চাইলেও পাচ্ছেন না। এ নিয়ে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির অফিসে গিয়ে বিক্ষোভ করেন শতাধিক গ্রাহক, যার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে অনলাইনে। প্রতিষ্ঠানটির প্রতারণার বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলতে ‘কিউকম ভুক্তভোগী গ্রাহক গোষ্ঠী’ নামে ফেসবুকে একটি গ্রুপ পেজও তৈরি হয়েছে।

তবে একের পর এক প্রতারণার ঘটনা সামনে আসলেও হচ্ছে না প্রতিকার। বড় বড় প্রতিষ্ঠানের বাইরে দেশব্যাপী কাজ করছে এ রকম কয়েক হাজার ছোট প্রতিষ্ঠান। ফেসবুক, ইউটিউব ছাড়া নিজেদের অ্যাপস, ওয়েবসাইট খুলে প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে। চলতি বছরের শুরুতে বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে সমালোচনা ও গ্রাহকদের বিক্ষোভ শুরু হলে নড়েচড়ে বসে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থা। গত জুলাইয়ে ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা প্রণয়ন করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। একাধিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের মালিকপক্ষের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। মামলা ও কয়েকজনকে গ্রেফতারও করা হয়। বেশ কয়েকটি ব্যাংক ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জ, আলেশা মার্টসহ ১০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অনলাইন লেনদেন স্থগিত করে। তবে লাখ লাখ গ্রাহকের টাকা কীভাবে ফেরত আসবে সেই বিষয়টি এখনো অজানা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ই-কমার্সের মাধ্যমে সারা বিশ্বে ক্রেতা-বিক্রেতা দুই পক্ষই লাভবান হচ্ছে। সেখানে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও নজরদারির অভাবে বাংলাদেশে ই-কমার্সের মাধ্যমে প্রতারণা শুরু হয়েছে। পুরো আর্থিক ব্যবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। আস্থাহীনতা তৈরি হলে সম্ভাবনাময়ী ই-কমার্স খাতটি ধ্বংস হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের।

ভোক্তা অধিকারে অভিযোগের পাহাড় : জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরে (ক্যাব) প্রতিদিনই শত শত অভিযোগ জমা পড়ছে বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। জানা গেছে, ২০১৮ সালের জুলাই থেকে গত জুন পর্যন্ত ১৯টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ১৩ হাজার ৩১৭টা অভিযোগ জমা পড়ে ভোক্তা অধিকার অধিদফতরে। প্রতিষ্ঠার ৩ বছর না যেতেই ইভ্যালির বিরুদ্ধে জমা পড়ে ৪ হাজার ৯৩২টি অভিযোগ। সম্প্রতি আলোচনায় আসার আগেই ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে ৩৮টি অভিযোগ জমা পড়েছিল। এরপর কয়েক সপ্তাহে তাদের বিরুদ্ধে সহস্রাধিক অভিযোগ জমা পড়ে। এ ছাড়া আলেশা মার্ট, ফাল্গুনিশপ, প্রিয়শপ, দারাজ, সহজ ডটকম, আজকের ডিলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অসংখ্য অভিযোগ জমা পড়েছে ভোক্তা অধিকারে। বেশিরভাগ অভিযোগ নির্ধারিত সময়ের ২/৩ মাস পরও পণ্য বুঝে না পাওয়া নিয়ে। এর বাইরে ‘চেক ডিজঅনার’ হওয়া, ‘রিফান্ডের’ টাকা ফেরত না পাওয়ার অভিযোগও রয়েছে।

দেশকে এগিয়ে নিতে বর্তমান সরকার ঘরে ঘরে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেওয়ায় দ্রুত বিকশিত হচ্ছে ই-কমার্স। কেনাকাটায় সময় সাশ্রয়ের পাশাপাশি কর্মসংস্থান হচ্ছে অসংখ্য মানুষের। করোনাভাইরাস মহামারীকালে দ্রুত বাড়তে থাকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। ই-ক্যাবের তথ্যানুযায়ী, করোনার আগে ই-কমার্সের প্রবৃদ্ধি ছিল ২০-২৫ শতাংশ। করোনাকালে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭০-৮০ শতাংশ। এর মধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠান সততার সঙ্গে ব্যবসা করলেও একের পর এক গজিয়ে ওঠা প্রতারক প্রতিষ্ঠানের কারণে বিতর্কের মুখে পড়েছে ই-কমার্স খাতটি। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সাইক্লোন, ডাবল ভাউচার, সিগনেচার কার্ড, বিগ বিলিয়ন রিটার্নসসহ চটকদার নানা অফার দিয়ে গ্রাহকদের লোভে ফেলেছে এসব প্রতারক প্রতিষ্ঠান। ৫০০ টাকার গ্রসারি পণ্যে ১০-১৫ শতাংশ ছাড় দিলেও দ্রুত অর্থ সংগ্রহে মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার, ফার্নিচারের মতো দামি পণ্যে দেওয়া হয়েছে ৭০ থেকে ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। অল্প সময়ে অস্বাভাবিক লাভের আশায় মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। সঞ্চয় ভেঙে টাকা জমা দিয়েছে ই-কর্মাস প্রতিষ্ঠানের অ্যাকাউন্টে। হাতে গোনা কিছু মানুষ পণ্য বা টাকা ফেরত পেলেও অধিকাংশ ক্রেতাই হয়েছেন প্রতারিত।

এ ব্যাপারে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ বা ইক্যাবের ভূমিকা জানতে চাইলে সংগঠনটির সহ-সভাপতি মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা আগে থেকেই অভিযুক্ত ১৭টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান নিয়ে কাজ করছিলাম। সম্প্রতি আরও ৯টি যোগ হয়েছে। এগুলোর বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। কেউ কেউ সময় চেয়েছে গ্রাহকের টাকা ফেরত বা পণ্য সরবরাহের জন্য। আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় এগোচ্ছি। ইতিমধ্যে আমরা ই-অরেঞ্জ, ২৪টিকেট.কম, গ্রিনবাংলা ও এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড এগ্রোফুড অ্যান্ড কনজুমার লিমিটেডের সদস্য পদ স্থগিত করেছি। তবে আমরা শুধু সতর্ক করা, সদস্যপদ স্থগিত বা বাতিল করতে পারি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অবহিত করতে পারি। এর বেশি কোনো ব্যবস্থা নিতে পারি না। এই দায়িত্ব সরকারের। আমাদের প্রচেষ্টায় ই-কমার্স পরিচালনা নীতিমালাটা কার্যকর করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এই নীতিমালা আসার কারণে ভুল আর অনিয়মগুলো ধরা পড়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক হাফিজুর রহমান বলেন, নীতিমালা করা হয়েছে। তবে এটা কেউ অমান্য করছে কিনা সেটা নজরদারি করা মন্ত্রণালয়ের পক্ষে কঠিন। এ জন্য ই-ক্যাবকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আমরা ব্যবস্থা নেব। এ ছাড়া মানি লন্ডারিংয়ের বিষয়টি দেখবে দুদক, বাংলাদেশ ব্যাংক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিতর্কিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর অ্যাকাউন্টে টাকা নেই। গ্রাহক কীভাবে টাকা ফেরত পাবে এমন প্রশ্নে হাফিজুর রহমান বলেন, টাকা থাকলে গ্রাহক অবশ্যই ফেরত পাবে। না থাকলে কীভাবে পাবে? ইভ্যালি সব দেনা শোধ করতে পাঁচ মাস সময় চেয়েছে। বন্ধ করে দিলে গ্রাহকের শেষ আশাটুকু শেষ হয়ে যাবে। এ জন্য কিছুটা সময় দিয়ে দেখা যায়। এরপরও টাকা ফেরত বা পণ্য দিতে না পারলে মামলা হবে। জেল হবে। অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাপারে করণীয় ঠিক করতে চলতি সপ্তাহে একটা বৈঠক আছে বলে জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
পরিবেশ ধ্বংস ধরে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়: রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশ ধ্বংস ধরে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়: রিজওয়ানা হাসান

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার, মাদককারবারি গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার, মাদককারবারি গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রেনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রেনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাক নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, রাবির সেই অধ্যাপকের দুঃখ প্রকাশ
পোশাক নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, রাবির সেই অধ্যাপকের দুঃখ প্রকাশ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় ১০ মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮৭১১, মৃত্যু ১৫
বরগুনায় ১০ মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮৭১১, মৃত্যু ১৫

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দূষণ রোধে দিল্লিতে কিছু যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা
দূষণ রোধে দিল্লিতে কিছু যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নরসিংদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকরা সমাজে ন্যায় ও মমতার প্রতীক
চিকিৎসকরা সমাজে ন্যায় ও মমতার প্রতীক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি
চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা মাঠে নয় স্ক্রিনেই সময় কাটায় বেশি, যা কাম্য নয়: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষার্থীরা মাঠে নয় স্ক্রিনেই সময় কাটায় বেশি, যা কাম্য নয়: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা
বগুড়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের মস্কোয় ড্রোন হামলা চালাল ইউক্রেন
ফের মস্কোয় ড্রোন হামলা চালাল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইভেটকারে গরু নিয়ে পালালো চোর
প্রাইভেটকারে গরু নিয়ে পালালো চোর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে কোনো অনিয়ম হয়নি : খাদ্য মন্ত্রণালয়
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে কোনো অনিয়ম হয়নি : খাদ্য মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এখনও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন পাঁচজন
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এখনও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন পাঁচজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
বায়ুদূষণে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩

২১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান খানকে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষণা
সালমান খানকে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার
ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম