শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

নিয়ন্ত্রণহীন ই-কমার্স

প্রতারণায় সর্বস্বান্ত হচ্ছে গ্রাহক-মার্চেন্ট, অন্তত ১৫ হাজার কোটি টাকা উধাও, দ্রুত অর্থ সংগ্রহে বেশি দামি পণ্যে অস্বাভাবিক ছাড়, পণ্য না দিয়ে গ্রাহকের অর্থ অন্যত্র সরিয়ে ফেলার অভিযোগ
শামীম আহমেদ ও আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
নিয়ন্ত্রণহীন ই-কমার্স

অর্ধেক দামে পণ্য দেওয়ার নামে সহস্রাধিক ক্রেতার কাছ থেকে কয়েক কোটি টাকা সংগ্রহ করে পণ্য দেওয়া হচ্ছে ২০-৩০ জনকে। সেই পণ্য হস্তান্তরের বিষয়টি ফলাও করে প্রচার করে আবারও টাকা সংগ্রহ করা হচ্ছে হাজার হাজার ক্রেতা থেকে। ফের পণ্য দেওয়া হচ্ছে ২০-৩০ জনকে। দ্রুত বড় অঙ্কের টাকা সংগ্রহে মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকারের মতো দামি পণ্যে দেওয়া হচ্ছে সর্বাধিক ছাড়। এভাবে দফায় দফায় লাখো ক্রেতার কাছ থেকে হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করে পাচার করে দেওয়া হচ্ছে দেশের বাইরে। সংগৃহীত টাকার একটা অংশ সরিয়ে ফেলা হচ্ছে নিজেদের অন্য ব্যবসায় বা ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে। নিজের ও স্বজনের নামে কিনছেন আলিশান বাড়ি, দামি ব্র্যান্ডের গাড়ি। তবে টাকা দিয়েও অধিকাংশ গ্রাহকের কপালে মিলছে না কাক্সিক্ষত পণ্যটি। আবার গুটিকয় গ্রাহককে যে পণ্য সরবরাহ করা হচ্ছে তার বড় অংশই মার্চেন্টদের কাছ থেকে আনা হচ্ছে বাকিতে। এ যেন কৈ মাছের তেলে কৈ মাছ ভাজা। ই-কমার্সের নামে এভাবে প্রতারণার জাল বিছিয়ে গত কয়েক বছরে লাখ লাখ ক্রেতা ও ছোট-বড় ব্যবসায়ীকে (মার্চেন্ট) পথে বসিয়েছে প্রতারকচক্র। হাতিয়ে নিয়েছে অন্তত ১৫-২০ হাজার কোটি টাকা।

সম্প্রতি দেশব্যাপী গ্রাহকদের প্রতিবাদ ও নানা সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে একাধিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেন নিয়ে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা ও দফতরের তদন্তে এমন ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে। তদন্ত করতে গিয়ে দেখা যায়, এসব প্রতিষ্ঠান লোভনীয় অফার দিয়ে গ্রাহক থেকে শত শত কোটি টাকা সংগ্রহ করলেও পণ্য সরবরাহ করেনি। সেই টাকার হদিসও নেই। এমনকি মার্চেন্টদের থেকে পণ্য এনে সেই টাকাও তারা পরিশোধ করেনি। তাহলে কোথায় গেল এত টাকা, এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে সম্প্রতি এসপিসি ওয়ার্ল্ড ও ধামাকা শপিং নামের দুটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেনের তদন্ত করতে গিয়ে মানি লন্ডারিংয়ের প্রমাণ পায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি। পরে প্রতিষ্ঠান দুটির বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের মামলা করে সিআইডি। জানা গেছে, প্রতারণা ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে বর্তমানে ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জ, ধামাকা শপিং, কিউকম, আলেশামার্ট, এসপিসি ওয়ার্ল্ড, বুমবুম, আদিয়ান মার্ট, নিডস, দালাল, সিরাজগঞ্জ শপ, নিরাপদ ডটকম, আলাদিনের প্রদীপ, এসকে ট্রেডার্স ও মোটরস, ২৪টিকেট ডট কম, গ্রিনবাংলা, এক্সিলেন্টবিগবাজার, ফাল্গুনিশপসহ প্রায় ২৬টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে দুদক, পুলিশ, র‌্যাব, সিআইডিসহ সরকারের বিভিন্ন সংস্থা ও ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন।

জানতে চাইলে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (ফাইন্যানসিয়াল ক্রাইম) মো. হুমায়ুন কবির বলেন, বর্তমানে আমরা ৮-১০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে তদন্ত করছি। আরও অভিযোগ আসছে। অপরাধের প্রমাণ পেলে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেব। ইতিমধ্যে আমরা এসপিসি ওয়ার্ল্ড ও ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত করে মানি লন্ডারিংয়ে তথ্য পেয়ে মামলা করেছি। প্রাথমিক তদন্তে ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধে ৮৯ কোটি টাকা লন্ডারের তথ্য পাই। আরও টাকা তারা ভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও নিজস্ব প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করেছে। আইনানুযায়ী, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য ছাড়া কেউ টাকা স্থানান্তর করতে পারে না।

সূত্র মতে, অভিযুক্ত বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ১৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে ই-কমার্সের নামে প্রতারণার অভিযোগে দেশে প্রথম আলোড়নের জন্ম দেয় ইভ্যালি। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে গ্রাহকদের কাছ থেকে হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে পণ্য সরবরাহ না করার অভিযোগ ওঠে। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে তদন্তে নামে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অনুসন্ধান শুরু করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও। প্রতিষ্ঠানটির মালিকপক্ষের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক হাফিজুর রহমানের দফতরে ইভ্যালির পাঠানো চিঠিতে দেখা যায়, গত ১৫ জুলাই পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির চলতি দায় ৫৪৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে মার্চেন্ট বা পণ্য সরবরাহকারীরাই পাবেন ২০৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। আর গ্রাহকদের পাওনা ৩১১ কোটি টাকা। এ রকম আরও দুটি প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জ ও ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধেও একই রকম অভিযোগ ওঠে। ই-অরেঞ্জের শীর্ষ পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে রাজধানীর শিল্পাঞ্চল থানায় ৬৬৩ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলা হয়। আবার প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ৩৭ জন গ্রাহকের পক্ষে গত ১৬ আগস্ট ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গুলশান থানায় মামলা করেন তাহেরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, প্রায় ১ লাখ ক্রেতার কাছ থেকে টাকা নিয়ে তাদের পণ্য দেয়নি প্রতিষ্ঠানটি। ১৫ দিনের মধ্যে টাকা দ্বিগুণ হওয়া এবং সেই টাকা দিয়ে ওয়েবসাইট থেকে কম দামে পণ্য কেনার প্রলোভন দেখিয়ে গ্রাহকের কাছ থেকে হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে। এক পর্যায়ে মালিকানা হস্তান্তর করে বিদেশে চলে যাওয়ার চেষ্টা করেন ই-অরেঞ্জের প্রতিষ্ঠাতা সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমান। কিন্তু ১৮ আগস্ট ই-অরেঞ্জের দুই প্রাক্তন মালিকসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে ঢাকার একটি আদালত। সোনিয়া ও মাসুকুর দম্পতি মামলায় জামিন চেয়ে আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধে ৫ লাখ গ্রাহকের ৮০৩ কোটি ৫১ লাখ টাকা ও সরবরাহকারীর ২০০ কোটি মিলে ১ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে দুই মাস অনুসন্ধান করে অন্তত ৮৯ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের প্রমাণ পায় সিআইডি। সিআইডির অনুসন্ধানে দেখা যায়, ‘ইনভেরিয়েন্ট টেলিকম বাংলাদেশ লিমিটেড’ এর নামে ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে গত বছরের অক্টোবরে ‘ধামাকা শপিং’ নামে ই-কমার্স ব্যবসা চালু করে প্রতিষ্ঠানটি। স্বল্পমূল্যে মোটরসাইকেল, রেফ্রিজারেটরসহ নানা পণ্যের প্রলোভন দেখিয়ে তিন ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে ৮০৩ কোটি ৫১ লাখ ৯১ হাজার ৩৬৩ টাকা নেওয়া হয়। শুরুতে কিছু গ্রাহককে পণ্য দিলেও পরে পণ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। এ ছাড়া প্রায় ৬০০ সরবরাহকারীর অন্তত ২০০ কোটি টাকার পণ্য নিয়েও কোনো মূল্য পরিশোধ করেনি। গত সপ্তাহে ইনভেরিয়েন্ট টেলিকমের এমডিসহ ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে মামলা করে সিআইডি। এসপিসি ওয়ার্ল্ডের বিরুদ্ধেও ই-কমার্সের আড়ালে মানি লন্ডারিংয়ের প্রমাণ পেয়ে মামলা করেছে সিআইডি। এদিকে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ব্যবসা শুরু করে মাত্র তিন মাসে সরকারের ৪ কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ উঠেছে আলেশা মার্টের বিরুদ্ধে। এই প্রতিষ্ঠানটিও গ্রাহকের কাছ থেকে অগ্রিম টাকা নিয়ে নির্ধারিত সময়ে পণ্য সরবরাহ করছে না বলে অভিযোগ গ্রাহকদের। গত ২৩ মে ৫০ শতাংশ মূল্য ছাড়ে বাইকের অফারে অগ্রিম টাকা জমা দেন নয়ন নামের এক গ্রাহক। নির্ধারিত সময়ের পর মাস পার হলেও বাইক না পেয়ে আলেশা মার্টের ফেসবুক গ্রুপে ৫ থেকে ১০ শতাংশ ছাড় দিয়ে হলেও পণ্য সরবরাহ বা টাকা ফেরতের অনুরোধ করেন। তবে সেই অনুরোধেও সাড়া দেয়নি প্রতিষ্ঠানটি। কিউকম অনলাইন শপিং মলের বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ। মোটরসাইকেলের বাম্পার অফার দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি শত কোটি টাকা সংগ্রহ করে লকডাউনসহ নানা অজুহাতে পণ্য সরবরাহ করছে না। গ্রাহকরা টাকা ফেরত চাইলেও পাচ্ছেন না। এ নিয়ে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির অফিসে গিয়ে বিক্ষোভ করেন শতাধিক গ্রাহক, যার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে অনলাইনে। প্রতিষ্ঠানটির প্রতারণার বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলতে ‘কিউকম ভুক্তভোগী গ্রাহক গোষ্ঠী’ নামে ফেসবুকে একটি গ্রুপ পেজও তৈরি হয়েছে।

তবে একের পর এক প্রতারণার ঘটনা সামনে আসলেও হচ্ছে না প্রতিকার। বড় বড় প্রতিষ্ঠানের বাইরে দেশব্যাপী কাজ করছে এ রকম কয়েক হাজার ছোট প্রতিষ্ঠান। ফেসবুক, ইউটিউব ছাড়া নিজেদের অ্যাপস, ওয়েবসাইট খুলে প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে। চলতি বছরের শুরুতে বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে সমালোচনা ও গ্রাহকদের বিক্ষোভ শুরু হলে নড়েচড়ে বসে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থা। গত জুলাইয়ে ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা প্রণয়ন করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। একাধিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের মালিকপক্ষের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। মামলা ও কয়েকজনকে গ্রেফতারও করা হয়। বেশ কয়েকটি ব্যাংক ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জ, আলেশা মার্টসহ ১০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অনলাইন লেনদেন স্থগিত করে। তবে লাখ লাখ গ্রাহকের টাকা কীভাবে ফেরত আসবে সেই বিষয়টি এখনো অজানা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ই-কমার্সের মাধ্যমে সারা বিশ্বে ক্রেতা-বিক্রেতা দুই পক্ষই লাভবান হচ্ছে। সেখানে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও নজরদারির অভাবে বাংলাদেশে ই-কমার্সের মাধ্যমে প্রতারণা শুরু হয়েছে। পুরো আর্থিক ব্যবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। আস্থাহীনতা তৈরি হলে সম্ভাবনাময়ী ই-কমার্স খাতটি ধ্বংস হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের।

ভোক্তা অধিকারে অভিযোগের পাহাড় : জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরে (ক্যাব) প্রতিদিনই শত শত অভিযোগ জমা পড়ছে বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। জানা গেছে, ২০১৮ সালের জুলাই থেকে গত জুন পর্যন্ত ১৯টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ১৩ হাজার ৩১৭টা অভিযোগ জমা পড়ে ভোক্তা অধিকার অধিদফতরে। প্রতিষ্ঠার ৩ বছর না যেতেই ইভ্যালির বিরুদ্ধে জমা পড়ে ৪ হাজার ৯৩২টি অভিযোগ। সম্প্রতি আলোচনায় আসার আগেই ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে ৩৮টি অভিযোগ জমা পড়েছিল। এরপর কয়েক সপ্তাহে তাদের বিরুদ্ধে সহস্রাধিক অভিযোগ জমা পড়ে। এ ছাড়া আলেশা মার্ট, ফাল্গুনিশপ, প্রিয়শপ, দারাজ, সহজ ডটকম, আজকের ডিলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অসংখ্য অভিযোগ জমা পড়েছে ভোক্তা অধিকারে। বেশিরভাগ অভিযোগ নির্ধারিত সময়ের ২/৩ মাস পরও পণ্য বুঝে না পাওয়া নিয়ে। এর বাইরে ‘চেক ডিজঅনার’ হওয়া, ‘রিফান্ডের’ টাকা ফেরত না পাওয়ার অভিযোগও রয়েছে।

দেশকে এগিয়ে নিতে বর্তমান সরকার ঘরে ঘরে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেওয়ায় দ্রুত বিকশিত হচ্ছে ই-কমার্স। কেনাকাটায় সময় সাশ্রয়ের পাশাপাশি কর্মসংস্থান হচ্ছে অসংখ্য মানুষের। করোনাভাইরাস মহামারীকালে দ্রুত বাড়তে থাকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। ই-ক্যাবের তথ্যানুযায়ী, করোনার আগে ই-কমার্সের প্রবৃদ্ধি ছিল ২০-২৫ শতাংশ। করোনাকালে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭০-৮০ শতাংশ। এর মধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠান সততার সঙ্গে ব্যবসা করলেও একের পর এক গজিয়ে ওঠা প্রতারক প্রতিষ্ঠানের কারণে বিতর্কের মুখে পড়েছে ই-কমার্স খাতটি। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সাইক্লোন, ডাবল ভাউচার, সিগনেচার কার্ড, বিগ বিলিয়ন রিটার্নসসহ চটকদার নানা অফার দিয়ে গ্রাহকদের লোভে ফেলেছে এসব প্রতারক প্রতিষ্ঠান। ৫০০ টাকার গ্রসারি পণ্যে ১০-১৫ শতাংশ ছাড় দিলেও দ্রুত অর্থ সংগ্রহে মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার, ফার্নিচারের মতো দামি পণ্যে দেওয়া হয়েছে ৭০ থেকে ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। অল্প সময়ে অস্বাভাবিক লাভের আশায় মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। সঞ্চয় ভেঙে টাকা জমা দিয়েছে ই-কর্মাস প্রতিষ্ঠানের অ্যাকাউন্টে। হাতে গোনা কিছু মানুষ পণ্য বা টাকা ফেরত পেলেও অধিকাংশ ক্রেতাই হয়েছেন প্রতারিত।

এ ব্যাপারে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ বা ইক্যাবের ভূমিকা জানতে চাইলে সংগঠনটির সহ-সভাপতি মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা আগে থেকেই অভিযুক্ত ১৭টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান নিয়ে কাজ করছিলাম। সম্প্রতি আরও ৯টি যোগ হয়েছে। এগুলোর বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। কেউ কেউ সময় চেয়েছে গ্রাহকের টাকা ফেরত বা পণ্য সরবরাহের জন্য। আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় এগোচ্ছি। ইতিমধ্যে আমরা ই-অরেঞ্জ, ২৪টিকেট.কম, গ্রিনবাংলা ও এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড এগ্রোফুড অ্যান্ড কনজুমার লিমিটেডের সদস্য পদ স্থগিত করেছি। তবে আমরা শুধু সতর্ক করা, সদস্যপদ স্থগিত বা বাতিল করতে পারি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অবহিত করতে পারি। এর বেশি কোনো ব্যবস্থা নিতে পারি না। এই দায়িত্ব সরকারের। আমাদের প্রচেষ্টায় ই-কমার্স পরিচালনা নীতিমালাটা কার্যকর করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এই নীতিমালা আসার কারণে ভুল আর অনিয়মগুলো ধরা পড়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক হাফিজুর রহমান বলেন, নীতিমালা করা হয়েছে। তবে এটা কেউ অমান্য করছে কিনা সেটা নজরদারি করা মন্ত্রণালয়ের পক্ষে কঠিন। এ জন্য ই-ক্যাবকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আমরা ব্যবস্থা নেব। এ ছাড়া মানি লন্ডারিংয়ের বিষয়টি দেখবে দুদক, বাংলাদেশ ব্যাংক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিতর্কিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর অ্যাকাউন্টে টাকা নেই। গ্রাহক কীভাবে টাকা ফেরত পাবে এমন প্রশ্নে হাফিজুর রহমান বলেন, টাকা থাকলে গ্রাহক অবশ্যই ফেরত পাবে। না থাকলে কীভাবে পাবে? ইভ্যালি সব দেনা শোধ করতে পাঁচ মাস সময় চেয়েছে। বন্ধ করে দিলে গ্রাহকের শেষ আশাটুকু শেষ হয়ে যাবে। এ জন্য কিছুটা সময় দিয়ে দেখা যায়। এরপরও টাকা ফেরত বা পণ্য দিতে না পারলে মামলা হবে। জেল হবে। অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাপারে করণীয় ঠিক করতে চলতি সপ্তাহে একটা বৈঠক আছে বলে জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে