শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

রাতের ভোট প্রতিষ্ঠিত সত্য : মাহবুব তালুকদার

প্রিন্ট ভার্সন
রাতের ভোট প্রতিষ্ঠিত সত্য : মাহবুব তালুকদার

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিরোধী দলগুলোর অভিযোগ একাদশ সংসদ নির্বাচনে ‘রাতের বেলা’ ভোট হয়েছে? এই বিষয়ে কি বলবেন?

নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২১৩টি কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে। নির্বাচনের আগের রাতে বাক্স ভর্তি ব্যালটের ছবি বিবিসির সংবাদদাতা প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে    নির্বাচনের পূর্বে বিরোধী নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন আমাদের দেশে একটা কালচার হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে গায়েবি মামলার হিড়িক পড়ে যায়। আমি সবসময় এর বিরোধিতা করেছি। অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যখন কাউকে গ্রেফতার করে তখন উচ্চ আদালতের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী করে না। এ কথা বলে লাভ নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সিইসি বলেছেন আদালতের নির্দেশনা না থাকায় ভোটের অভিযোগ নিয়ে তদন্ত করা যায়নি। আদালতের নির্দেশ ছাড়া কি ইসি তদন্ত করতে পারে না? ইসির নিজস্ব কোনো দায়িত্ববোধ থাকে না? এ বিষয়ে কি ইসি বৈঠকে কখনো আলোচনা হয়েছে?

মাহবুব তালুকদার : একাদশ জাতীয় নির্বাচনে আগের রাতে ভোট দেওয়া হয়েছে, এটা প্রতিষ্ঠিত সত্য। এই নির্বাচনে অভিযোগসমূহ তদন্তের জন্য আদালত বা অন্য কারও নির্দেশনার প্রয়োজন ছিল না। আমার ধারণা রাতের ভোটের বিষয়টি তদন্ত করলে নিজেদের ওপরই দায় এসে পড়ত বলে তদন্ত হয়নি।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১০৩টি আসনের ২১৩টি ভোট কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে। প্রায় ৬ হাজার কেন্দ্রে ৯৯ ভাগ ভোট পড়েছে। এই নির্বাচনে কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায় ১ হাজার ২০৫টি কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ৬ হাজার ৪৮৪টি কেন্দ্রে। আর ৮০ থেকে ৮৯ শতাংশ ভোট পড়েছে এমন কেন্দ্রের সংখ্যা ১৫ হাজার ৭১৯টি। এ রকম ভৌতিক ভোট বিশ্বের আর কোনো দেশে হয়েছে বলে জানা নেই। আদালতের নির্দেশ ছাড়া নির্বাচন কমিশন তদন্ত করতে পারে না, এমন নির্দেশ কোথায় আছে? কমিশন নিজস্ব দায়িত্ববোধ থেকে যে কোনো সময়ই তদন্ত করতে পারে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরদিন সংবাদ সম্মেলন করে সিইসি সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন- না, এই নির্বাচন নিয়ে আমরা অতৃপ্ত নই, তৃপ্ত। দিনভর আপনাদের মাধ্যমে টিভির খবরে নির্বাচনের অবস্থা দেখেছি। এতে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে, এমন কিছু আমরা পাইনি। পুরো কমিশন সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে সিইসি বলেন, অবশ্যই পুরো কমিশন সন্তুষ্ট। কেউ তা আমাকে তার অসন্তুষ্টির কথা বলেননি। সিইসির এই উক্তির পর বোঝা যাচ্ছে বিষয়টি নিয়ে কমিশনে কোনো আলোচনাই হয়নি। আমার জিজ্ঞাসা, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কমিশন কি তৃপ্তির ঢেকুর তুলছিল?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলীয় সরকারের আমলে নির্বাচন করতে গিয়ে চাপের মুখোমুখি হয়েছেন কি না? আর বাংলাদেশের বাস্তবতায় দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কি না?

মাহবুব তালুকদার : দলীয় সরকারের আমলে নির্বাচন করতে আমার ওপর কোনো চাপ ছিল না। তবে মন্ত্রীরা বিভিন্ন সময় আমার সমালোচনা করেছেন, পদত্যাগ করতে বলেছেন। আমি তা গ্রাহ্য করিনি। তবে নির্বাচন কমিশনের ভিতরে থেকে চাপে ছিলাম। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন বা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতা প্রয়োজন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে কমিশনে আপনি সব সময় ভিন্ন সুরে বক্তব্য দিয়েছেন। অনিয়ম নিয়ে কথা বলেছেন। এসব অনিয়ম ঠেকাতে বা ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসির বৈঠকে কি আপনি বক্তব্য দিয়েছিলেন? দিয়ে থাকলে সফলতা পাননি কেন?

মাহবুব তালুকদার : নির্বাচন কমিশন সভার কার্যবিবরণীতে বক্তব্য বিস্তারিতভাবে লিপিবদ্ধ হয় না। আমার অনেক গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য কমিশন সভার কার্যবিবরণীতে স্থান পায়নি। ভিন্ন মত হলে তো কথাই নেই। কয়েকটি ক্ষেত্রে আমার লিখিত বক্তব্য কার্যবিবরণীতে সংযুক্ত করতে বলেছি। তবে আমার ভিন্ন মত যাতে হারিয়ে না যায়, সেজন্য আমি অসংখ্যবার ইউ, ও নোটের (আনঅফিশিয়াল নোট) মাধ্যমে সিইসি, কমিশনারবৃন্দ ও সচিবকে জ্ঞাত করেছি। এ ছাড়া আমি ভিন্ন মত পোষণ করে কয়েকবার ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়েছি। কমিশন সভায় আমাকে বক্তব্য রাখতে না দেওয়ার জন্য ঘোষণা দিয়ে সভা বর্জন পর্যন্ত করেছি। কী ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছি, তা বোঝাতে একটি ঘটনা তুলে ধরতে চাই।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রায় তিন মাস পূর্বে আমি একটি লিখিত বক্তব্য কমিশন সভায় উপস্থাপন করতে চাই। আমার বক্তব্যের শিরোনাম ছিল- ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ অংশীদারমূলক ও গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে কতিপয় প্রস্তাবনা’। বিষয়টি আমি ইউ, ও নোটের মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে জানাই। প্রস্তাবনাটি ৩৬তম কমিশন সভায় উপস্থাপনার জন্য লিখিতভাবে আমাকে জানানো হয় ও প্রস্তাবনার কপি সব নির্বাচন কমিশনারের কাছে প্রেরিত হয়। কিন্তু বিস্ময়ের বিষয় হচ্ছে প্রস্তাবনাটি আমি যাতে কমিশন সভায় উপস্থাপন করতে না পারি, সেজন্য তিনজন কমিশনারই অভিন্ন ভাষায় ইউ ও নোটের মাধ্যমে সিইসিকে অনুরোধ জানালে তিনি সভায় প্রস্তাবনা উপস্থাপন করতে দেননি। বিষয়টি আমাকে খুবই মর্মাহত করে। আমার বিপরীতে অবস্থান নেওয়া কমিশনারদের চিঠির কপি আমাকেও দেওয়া হয়েছিল। ফলে আমি এ বিষয়ে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ তৈরি করে সভায় উপস্থিত হই। উক্ত ‘নোট অব ডিসেন্ট’-এ আমি বলি, বাক প্রকাশের স্বাধীনতা ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতা সংবিধান প্রদত্ত আমার মৌলিক অধিকার। নির্বাচন কমিশন কোনোভাবেই আমার এই অধিকার খর্ব করতে পারে না। কমিশনের এহেন অন্যায় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়ে প্রতিবাদস্বরূপ আমি কমিশন সভা বর্জন করেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনার ‘আমলার আমলনামা’ বইয়ে লিখেছেন এখনকার সিইসি কে এম নূরুল হুদা আর আপনি সংসদ সচিবালয়ে একই সঙ্গে যখন কর্মরত ছিলেন তখন কে এম নূরুল হুদা আপনার ‘অবাধ্যতা’ করেছেন বিষয়টা ব্যাখ্যা করবেন কি?

মাহবুব তালুকদার : ঘটনাটি এ রকম : ১৯৯৮ সালে আমি জাতীয় সংসদে অতিরিক্ত সচিব পদে নিয়োজিত ছিলাম। ওই সময়ে কে এম নূরুল হুদা যুগ্মসচিব হিসেবে সরাসরি আমার সঙ্গে কাজ করতেন। আমার যোগদানের পূর্বে জাতীয় সংসদে দুটি অতিরিক্ত সচিবের পদ ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তথা সংসদ নেত্রীর অফিসের একটি অতিরিক্ত সচিবের পদ জাতীয় সংসদে সাময়িকভাবে অন্তর্ভুক্ত দেখিয়ে আমাকে সে পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। এসব আমি কিছুই জানতাম না। তবে এ ব্যাপারে সবই আইনসিদ্ধভাবে করা হয়েছিল। ওই সময় আকস্মিকভাবে কে এম নূরুল হুদা জাতীয় সংসদের সচিবের কাছে একটি নোট পাঠিয়ে জানালেন, আমি বহিরাগত (যেহেতু আমি সংসদ সচিবালয়ের নির্ধারিত পদের অতিরিক্ত সচিব নই) তিনি আমার নির্দেশ মানতে বাধ্য নন। তৎকালীন সংসদ সচিব কাজী মুহম্মদ মনজুরে মওলা তাকে ভর্ৎসনা করে বলেন যে, এটা তার ইনসাবর্ডিনেশনের পরিচায়ক। সরকারের কোনো সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তিনি (নূরুল হুদা) ব্যক্তিগতভাবে প্রশ্ন তুলতে পারেন না। সংসদ সচিবের এহেন নির্দেশের পর নূরুল হুদা আর উচ্চবাচ্য করেননি। তাকে আমার উইং থেকে অন্য কোনো উইংয়ে বদলিও করা হয়নি। উল্লেখ্য যে, আমার বইটি ২০০৯ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। ৩০ বছর পূর্বের এই ঘটনার কোনো রেশ আছে বলে মনে করি না। আমাদের মধ্যে ব্যক্তিগত কোনো দ্বন্দ্ব নেই। নির্বাচন কমিশনে কাজ করতে গিয়ে পারস্পরিক যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে, সেটা ‘নাথিং পার্সোনাল’।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে একটি গুঞ্জন ছড়িয়েছিল যে আপনি পদত্যাগ করতে পারেন। আসলে কি এ ধরনের চিন্তা করেছিলেন? চিন্তা করে থাকলে শেষ পর্যন্ত পদত্যাগ করেননি কেন?

মাহবুব তালুকদার : মন্ত্রীরা প্রকাশ্যে আমার সমালোচনা করেছেন, আমার পদত্যাগ দাবি করেছেন। কিন্তু আমাকে সরকারিভাবে পরে জানানো হয়েছে, এসব বক্তব্য সরকার বা দলের সিদ্ধান্ত নয়। আমার বক্তব্যের কারণে বাইরে থেকে কোনো চাপ ছিল না, চাপ ছিল কমিশনের ভিতর থেকে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইভিএমে ভোট নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক আছে। আপনি কি মনে করেন আগামী সংসদ নির্বাচন ইভিএমে করা যায় বা করা উচিত হবে? না হলে কেন? একাদশ সংসদ নির্বাচন ইভিএমে ভোট করার বিষয়ে বর্তমান কমিশন কতটুকু প্রস্তুতি রেখে যাচ্ছে?

মাহবুব তালুকদার : ইভিএম-এর আরম্ভলগ্নে আমি ইভিএমের বিরোধিতা করেছি। জনগণ অভ্যস্ত না হলে এর ব্যবহার ঠিক হবে না বলেছি। ইভিএম ব্যবহারের পূর্বে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। সে প্রতিশ্রুতি রক্ষিত হয়নি। অজ্ঞাত কারণে আমাদের ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্তের পূর্বেই ইভিএম কেনা হয়ে যায়। আমার কাছে ইভিএম মেশিন অপূর্ণাঙ্গ মনে হয়। নাসিক নির্বাচনে দেখেছি ইভিএমের কার্যকারিতা বেশ স্লো। ইভিএম সম্পর্কে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের একটি ঐতিহাসিক নির্দেশনা আছে। এতে বলা হয়েছে, ইভিএম -এ ঠড়ঃবৎ াবৎরভরবফ চধঢ়বৎ অঁফরঃ ঞৎধরষ (ঠঠচঅঞ) যুক্ত থাকতে হবে। এতে ভোটার দেখতে পারবেন, তার ভোটটি ঠিকমতো দেওয়া হয়েছে কি না। বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য আমাদের ইভিএমে এটি যুক্ত করা উচিত। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার ঠিক হবে কি না। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে তার সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর কেমন কাটল?

মাহবুব তালুকদার : নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বাইরের শানশওকত, গানম্যান, প্রটেকশন ফোর্স, অফিস ও বাসায় জাতীয় পতাকা, গাড়িতে নিজের পতাকা ইত্যাদি আমার জন্য ছিল এক নতুন অভিজ্ঞতা। কিন্তু অভ্যন্তরীণ নানাবিধ টানাপোড়েনে আমি বিপর্যস্ত ছিলাম। আমি নির্বাচন সম্পর্কে নীরব জনগোষ্ঠীর অশ্রুত ভাষা শ্রবণের চেষ্টা করে সে অনুযায়ী চলতে চেয়েছি। কারণ নির্বাচনে জনমানসের প্রতিফলন অপরিহার্য। বিভিন্ন সময়ে আমি মিডিয়ার সামনে যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছি, তাতে নির্বাক জনগণের নীরব ভাষার আমি ছিলাম মুখপাত্র। কিন্তু বাস্তব অবস্থার টানাপোড়েন এড়াতে পারিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর নিয়ে কিছু লিখবেন কি?

মাহবুব তালুকদার : নির্বাচন কমিশনের দিনগুলো নিয়ে আমি যে বই লিখেছি, তার নাম নির্বাচননামা। বইটি মূলত নির্বাচন বিষয়ে বিভিন্ন ঘটনার বিশ্লেষণ ও আমাদের কার্যকালের ডকুমেন্টেশন। ১২০০ পৃষ্ঠার এই বই আমার মৃত্যুর আগে প্রকাশ করা সম্ভব হবে বলে মনে হয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
একে আজাদের গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
একে আজাদের গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা
যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন
শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০
নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা
সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম