শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

রাতের ভোট প্রতিষ্ঠিত সত্য : মাহবুব তালুকদার

প্রিন্ট ভার্সন
রাতের ভোট প্রতিষ্ঠিত সত্য : মাহবুব তালুকদার

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিরোধী দলগুলোর অভিযোগ একাদশ সংসদ নির্বাচনে ‘রাতের বেলা’ ভোট হয়েছে? এই বিষয়ে কি বলবেন?

নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২১৩টি কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে। নির্বাচনের আগের রাতে বাক্স ভর্তি ব্যালটের ছবি বিবিসির সংবাদদাতা প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে    নির্বাচনের পূর্বে বিরোধী নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন আমাদের দেশে একটা কালচার হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে গায়েবি মামলার হিড়িক পড়ে যায়। আমি সবসময় এর বিরোধিতা করেছি। অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যখন কাউকে গ্রেফতার করে তখন উচ্চ আদালতের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী করে না। এ কথা বলে লাভ নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সিইসি বলেছেন আদালতের নির্দেশনা না থাকায় ভোটের অভিযোগ নিয়ে তদন্ত করা যায়নি। আদালতের নির্দেশ ছাড়া কি ইসি তদন্ত করতে পারে না? ইসির নিজস্ব কোনো দায়িত্ববোধ থাকে না? এ বিষয়ে কি ইসি বৈঠকে কখনো আলোচনা হয়েছে?

মাহবুব তালুকদার : একাদশ জাতীয় নির্বাচনে আগের রাতে ভোট দেওয়া হয়েছে, এটা প্রতিষ্ঠিত সত্য। এই নির্বাচনে অভিযোগসমূহ তদন্তের জন্য আদালত বা অন্য কারও নির্দেশনার প্রয়োজন ছিল না। আমার ধারণা রাতের ভোটের বিষয়টি তদন্ত করলে নিজেদের ওপরই দায় এসে পড়ত বলে তদন্ত হয়নি।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১০৩টি আসনের ২১৩টি ভোট কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে। প্রায় ৬ হাজার কেন্দ্রে ৯৯ ভাগ ভোট পড়েছে। এই নির্বাচনে কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায় ১ হাজার ২০৫টি কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ৬ হাজার ৪৮৪টি কেন্দ্রে। আর ৮০ থেকে ৮৯ শতাংশ ভোট পড়েছে এমন কেন্দ্রের সংখ্যা ১৫ হাজার ৭১৯টি। এ রকম ভৌতিক ভোট বিশ্বের আর কোনো দেশে হয়েছে বলে জানা নেই। আদালতের নির্দেশ ছাড়া নির্বাচন কমিশন তদন্ত করতে পারে না, এমন নির্দেশ কোথায় আছে? কমিশন নিজস্ব দায়িত্ববোধ থেকে যে কোনো সময়ই তদন্ত করতে পারে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরদিন সংবাদ সম্মেলন করে সিইসি সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন- না, এই নির্বাচন নিয়ে আমরা অতৃপ্ত নই, তৃপ্ত। দিনভর আপনাদের মাধ্যমে টিভির খবরে নির্বাচনের অবস্থা দেখেছি। এতে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে, এমন কিছু আমরা পাইনি। পুরো কমিশন সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে সিইসি বলেন, অবশ্যই পুরো কমিশন সন্তুষ্ট। কেউ তা আমাকে তার অসন্তুষ্টির কথা বলেননি। সিইসির এই উক্তির পর বোঝা যাচ্ছে বিষয়টি নিয়ে কমিশনে কোনো আলোচনাই হয়নি। আমার জিজ্ঞাসা, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কমিশন কি তৃপ্তির ঢেকুর তুলছিল?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলীয় সরকারের আমলে নির্বাচন করতে গিয়ে চাপের মুখোমুখি হয়েছেন কি না? আর বাংলাদেশের বাস্তবতায় দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কি না?

মাহবুব তালুকদার : দলীয় সরকারের আমলে নির্বাচন করতে আমার ওপর কোনো চাপ ছিল না। তবে মন্ত্রীরা বিভিন্ন সময় আমার সমালোচনা করেছেন, পদত্যাগ করতে বলেছেন। আমি তা গ্রাহ্য করিনি। তবে নির্বাচন কমিশনের ভিতরে থেকে চাপে ছিলাম। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন বা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতা প্রয়োজন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে কমিশনে আপনি সব সময় ভিন্ন সুরে বক্তব্য দিয়েছেন। অনিয়ম নিয়ে কথা বলেছেন। এসব অনিয়ম ঠেকাতে বা ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসির বৈঠকে কি আপনি বক্তব্য দিয়েছিলেন? দিয়ে থাকলে সফলতা পাননি কেন?

মাহবুব তালুকদার : নির্বাচন কমিশন সভার কার্যবিবরণীতে বক্তব্য বিস্তারিতভাবে লিপিবদ্ধ হয় না। আমার অনেক গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য কমিশন সভার কার্যবিবরণীতে স্থান পায়নি। ভিন্ন মত হলে তো কথাই নেই। কয়েকটি ক্ষেত্রে আমার লিখিত বক্তব্য কার্যবিবরণীতে সংযুক্ত করতে বলেছি। তবে আমার ভিন্ন মত যাতে হারিয়ে না যায়, সেজন্য আমি অসংখ্যবার ইউ, ও নোটের (আনঅফিশিয়াল নোট) মাধ্যমে সিইসি, কমিশনারবৃন্দ ও সচিবকে জ্ঞাত করেছি। এ ছাড়া আমি ভিন্ন মত পোষণ করে কয়েকবার ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়েছি। কমিশন সভায় আমাকে বক্তব্য রাখতে না দেওয়ার জন্য ঘোষণা দিয়ে সভা বর্জন পর্যন্ত করেছি। কী ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছি, তা বোঝাতে একটি ঘটনা তুলে ধরতে চাই।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রায় তিন মাস পূর্বে আমি একটি লিখিত বক্তব্য কমিশন সভায় উপস্থাপন করতে চাই। আমার বক্তব্যের শিরোনাম ছিল- ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ অংশীদারমূলক ও গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে কতিপয় প্রস্তাবনা’। বিষয়টি আমি ইউ, ও নোটের মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে জানাই। প্রস্তাবনাটি ৩৬তম কমিশন সভায় উপস্থাপনার জন্য লিখিতভাবে আমাকে জানানো হয় ও প্রস্তাবনার কপি সব নির্বাচন কমিশনারের কাছে প্রেরিত হয়। কিন্তু বিস্ময়ের বিষয় হচ্ছে প্রস্তাবনাটি আমি যাতে কমিশন সভায় উপস্থাপন করতে না পারি, সেজন্য তিনজন কমিশনারই অভিন্ন ভাষায় ইউ ও নোটের মাধ্যমে সিইসিকে অনুরোধ জানালে তিনি সভায় প্রস্তাবনা উপস্থাপন করতে দেননি। বিষয়টি আমাকে খুবই মর্মাহত করে। আমার বিপরীতে অবস্থান নেওয়া কমিশনারদের চিঠির কপি আমাকেও দেওয়া হয়েছিল। ফলে আমি এ বিষয়ে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ তৈরি করে সভায় উপস্থিত হই। উক্ত ‘নোট অব ডিসেন্ট’-এ আমি বলি, বাক প্রকাশের স্বাধীনতা ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতা সংবিধান প্রদত্ত আমার মৌলিক অধিকার। নির্বাচন কমিশন কোনোভাবেই আমার এই অধিকার খর্ব করতে পারে না। কমিশনের এহেন অন্যায় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়ে প্রতিবাদস্বরূপ আমি কমিশন সভা বর্জন করেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনার ‘আমলার আমলনামা’ বইয়ে লিখেছেন এখনকার সিইসি কে এম নূরুল হুদা আর আপনি সংসদ সচিবালয়ে একই সঙ্গে যখন কর্মরত ছিলেন তখন কে এম নূরুল হুদা আপনার ‘অবাধ্যতা’ করেছেন বিষয়টা ব্যাখ্যা করবেন কি?

মাহবুব তালুকদার : ঘটনাটি এ রকম : ১৯৯৮ সালে আমি জাতীয় সংসদে অতিরিক্ত সচিব পদে নিয়োজিত ছিলাম। ওই সময়ে কে এম নূরুল হুদা যুগ্মসচিব হিসেবে সরাসরি আমার সঙ্গে কাজ করতেন। আমার যোগদানের পূর্বে জাতীয় সংসদে দুটি অতিরিক্ত সচিবের পদ ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তথা সংসদ নেত্রীর অফিসের একটি অতিরিক্ত সচিবের পদ জাতীয় সংসদে সাময়িকভাবে অন্তর্ভুক্ত দেখিয়ে আমাকে সে পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। এসব আমি কিছুই জানতাম না। তবে এ ব্যাপারে সবই আইনসিদ্ধভাবে করা হয়েছিল। ওই সময় আকস্মিকভাবে কে এম নূরুল হুদা জাতীয় সংসদের সচিবের কাছে একটি নোট পাঠিয়ে জানালেন, আমি বহিরাগত (যেহেতু আমি সংসদ সচিবালয়ের নির্ধারিত পদের অতিরিক্ত সচিব নই) তিনি আমার নির্দেশ মানতে বাধ্য নন। তৎকালীন সংসদ সচিব কাজী মুহম্মদ মনজুরে মওলা তাকে ভর্ৎসনা করে বলেন যে, এটা তার ইনসাবর্ডিনেশনের পরিচায়ক। সরকারের কোনো সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তিনি (নূরুল হুদা) ব্যক্তিগতভাবে প্রশ্ন তুলতে পারেন না। সংসদ সচিবের এহেন নির্দেশের পর নূরুল হুদা আর উচ্চবাচ্য করেননি। তাকে আমার উইং থেকে অন্য কোনো উইংয়ে বদলিও করা হয়নি। উল্লেখ্য যে, আমার বইটি ২০০৯ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। ৩০ বছর পূর্বের এই ঘটনার কোনো রেশ আছে বলে মনে করি না। আমাদের মধ্যে ব্যক্তিগত কোনো দ্বন্দ্ব নেই। নির্বাচন কমিশনে কাজ করতে গিয়ে পারস্পরিক যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে, সেটা ‘নাথিং পার্সোনাল’।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে একটি গুঞ্জন ছড়িয়েছিল যে আপনি পদত্যাগ করতে পারেন। আসলে কি এ ধরনের চিন্তা করেছিলেন? চিন্তা করে থাকলে শেষ পর্যন্ত পদত্যাগ করেননি কেন?

মাহবুব তালুকদার : মন্ত্রীরা প্রকাশ্যে আমার সমালোচনা করেছেন, আমার পদত্যাগ দাবি করেছেন। কিন্তু আমাকে সরকারিভাবে পরে জানানো হয়েছে, এসব বক্তব্য সরকার বা দলের সিদ্ধান্ত নয়। আমার বক্তব্যের কারণে বাইরে থেকে কোনো চাপ ছিল না, চাপ ছিল কমিশনের ভিতর থেকে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইভিএমে ভোট নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক আছে। আপনি কি মনে করেন আগামী সংসদ নির্বাচন ইভিএমে করা যায় বা করা উচিত হবে? না হলে কেন? একাদশ সংসদ নির্বাচন ইভিএমে ভোট করার বিষয়ে বর্তমান কমিশন কতটুকু প্রস্তুতি রেখে যাচ্ছে?

মাহবুব তালুকদার : ইভিএম-এর আরম্ভলগ্নে আমি ইভিএমের বিরোধিতা করেছি। জনগণ অভ্যস্ত না হলে এর ব্যবহার ঠিক হবে না বলেছি। ইভিএম ব্যবহারের পূর্বে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। সে প্রতিশ্রুতি রক্ষিত হয়নি। অজ্ঞাত কারণে আমাদের ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্তের পূর্বেই ইভিএম কেনা হয়ে যায়। আমার কাছে ইভিএম মেশিন অপূর্ণাঙ্গ মনে হয়। নাসিক নির্বাচনে দেখেছি ইভিএমের কার্যকারিতা বেশ স্লো। ইভিএম সম্পর্কে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের একটি ঐতিহাসিক নির্দেশনা আছে। এতে বলা হয়েছে, ইভিএম -এ ঠড়ঃবৎ াবৎরভরবফ চধঢ়বৎ অঁফরঃ ঞৎধরষ (ঠঠচঅঞ) যুক্ত থাকতে হবে। এতে ভোটার দেখতে পারবেন, তার ভোটটি ঠিকমতো দেওয়া হয়েছে কি না। বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য আমাদের ইভিএমে এটি যুক্ত করা উচিত। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার ঠিক হবে কি না। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে তার সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর কেমন কাটল?

মাহবুব তালুকদার : নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বাইরের শানশওকত, গানম্যান, প্রটেকশন ফোর্স, অফিস ও বাসায় জাতীয় পতাকা, গাড়িতে নিজের পতাকা ইত্যাদি আমার জন্য ছিল এক নতুন অভিজ্ঞতা। কিন্তু অভ্যন্তরীণ নানাবিধ টানাপোড়েনে আমি বিপর্যস্ত ছিলাম। আমি নির্বাচন সম্পর্কে নীরব জনগোষ্ঠীর অশ্রুত ভাষা শ্রবণের চেষ্টা করে সে অনুযায়ী চলতে চেয়েছি। কারণ নির্বাচনে জনমানসের প্রতিফলন অপরিহার্য। বিভিন্ন সময়ে আমি মিডিয়ার সামনে যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছি, তাতে নির্বাক জনগণের নীরব ভাষার আমি ছিলাম মুখপাত্র। কিন্তু বাস্তব অবস্থার টানাপোড়েন এড়াতে পারিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর নিয়ে কিছু লিখবেন কি?

মাহবুব তালুকদার : নির্বাচন কমিশনের দিনগুলো নিয়ে আমি যে বই লিখেছি, তার নাম নির্বাচননামা। বইটি মূলত নির্বাচন বিষয়ে বিভিন্ন ঘটনার বিশ্লেষণ ও আমাদের কার্যকালের ডকুমেন্টেশন। ১২০০ পৃষ্ঠার এই বই আমার মৃত্যুর আগে প্রকাশ করা সম্ভব হবে বলে মনে হয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৫২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি
অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা