শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

বিএনপির প্রতীকী গণঅনশন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির প্রতীকী গণঅনশন

দ্রব্যের মূল্য আকাশচুম্বী বৃদ্ধির পেছনে ক্ষমতাসীনদের সিন্ডিকেটকে দায়ী করে এর ব্যর্থতার দায় নিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন,   রবিবার (আজ) থেকে রোজা। কিন্তু সরকারের সীমাহীন ব্যর্থতা আর লোভের কারণে নিত্যপণ্যের দাম আকাশচুম্বী। এই ভয়াবহ অবস্থা সৃষ্টিকারী আওয়ামী লীগকে সরাতে না পারলে জনগণ স্বস্তি পাবে না। ‘দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন ঊর্ধ্বগতি ও সর্বগ্রাসী দুর্নীতির প্রতিবাদে’ গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিএনপির প্রতীকী অনশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই সরকার ব্যর্থ হয়েছে জনগণকে স্বস্তি দিতে। নিত্যপণ্যের দাম কমাতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, অনতিবিলম্বে দ্রব্যমূল্য কমান। নইলে জনগণ আর চুপ করে বসে থাকবে না। তারা রাজপথে নেমে এসেছে। এই ব্যর্থ সরকারের পতন না ঘটিয়ে ঘরে ফিরে যাবে না।

বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের যৌথ উদ্যোগে এ অনশন শুরু হয় সকাল ১০টায়। বেলা ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারুল্লাহ চৌধুরী বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে পানি পান করিয়ে অনশন ভঙ্গ করান। এর আগে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ব্যানার-ফেস্টুনসহ খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও থানার নেতা-কর্মীরা কর্মসূচিতে যোগ দেন। মহানগরসহ অঙ্গ-সংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ফুটপাথ ও রাস্তায় পলিথিন এবং মাদুর বিছিয়ে অনশনে অংশ নেন। বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর উপস্থিতিতে অনশনস্থল সমাবেশে পরিণত হয়।

তারা পণ্যের দাম কমানো এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিসহ বিভিন্ন স্লোগানে সমগ্র এলাকা মুখরিত করে তোলেন। এদিকে অনশন কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে মৎস্য ভবন, কদম ফোয়ারা, পল্টনসহ জাতীয় প্রেস ক্লাবের আশপাশে অতিরিক্তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়। অনশনের শুরুতে মির্জা ফখরুল বলেন, এই সরকারকে পরাজিত করতে হবে। এই সরকারকে জানাতে হবে, তাদের ওপর জনগণের আস্থা নেই। ক্ষমতা থেকে সরে যেতে হবে। পদত্যাগ করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ব্যর্থতায় দায় স্বীকার করে সরে যান। ক্ষমতা ছেড়ে নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করুন। তিনি বলেন, দলের বহু নেতা-কর্মীকে আটক রাখা হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় আটক করে রাখা হয়েছে। সব রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর মুক্তির দাবি করেন তিনি।

স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, সব কথার এক কথা সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সবার এক কথা সুষ্ঠু নির্বাচন, এ নিয়ে আমাদের মধ্যে কোনো বিভেদ নেই। তিনি বলেন, এখন জাতীয় সরকার- কেউ আগে কেউ পরে চায়- এই তর্কেরও বোধহয় প্রয়োজন নাই। কারণ আগে এই সরকারকে বিতাড়িত করি। হাসিনা সরকারকে সরাতে না পারলে যে ধরনের সরকারই চান, তার কোনোটাই হবে না। তাই আসুন সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে এই সরকারের দাফন করি। তারপর সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন করি, দেশটা মেরামত করি। স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, লগি-বৈঠা আমাদের অস্ত্র নয়। এই অস্ত্রের প্রয়োজন আছে আজকে যারা সরকার চালায় তাদের। বিএনপির অস্ত্র হচ্ছে জনগণ। এই জনগণকে নিয়ে আমরা এ সরকারের পতন ঘটিয়ে এ দেশে জনগণের সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করব।

পাঁচ ঘণ্টা অনশন কর্মসূচিতে শতাধিক নেতার বক্তব্যের কারণে নির্ধারিত সময় বেলা ৩টা পেরিয়ে যাওয়ায় সমাপনীতে বিএনপি মহাসচিব ও স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্য বক্তব্য না দিয়ে অনশনের সমাপ্তি টানেন।

বিএনপির ‘জাতীয় সরকারের ধারণায়’ জোটের শরিকদের সমর্থন : এদিকে বিএনপির অনশন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের পর সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে নিয়ে বিএনপি জাতীয় সরকারের যে ধারণা দিয়েছে তার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে ২০-দলীয় জোটের শরিকরা।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, আমরা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও সরকারের লুটপাটের বিরুদ্ধে মাঠে নেমে এসেছি। দেশের মানুষ সরকারকে টেনেহিঁচড়ে নামানোর জন্য ইস্পাত কঠিন ঐক্য গড়ে তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। দেশপ্রেমিক, ইসলামী জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে মাঠে নামতে হবে। তিনি বলেন, এই সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে লাভ নেই। নির্দলীয় সরকারের অধীনে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি আদায় করতে হবে।

বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা বলেন, বিএনপির পক্ষ থেকে জাতীয় সরকারের যে ধারণা দেওয়া হয়েছে আমরা তা সমর্থন করছি। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটাতে হবে। বাংলাদেশের লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য এর বিকল্প নেই। বাংলাদেশে নির্বাচনের আগে নয়, নির্বাচনের পরেই জাতীয় সরকার হবে। ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) সভাপতি ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ বলেন, ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে।

নির্বাচনের আগে নয়, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের পর তারেক রহমান জাতীয় সরকারের যে ধারণা দিয়েছেন আমরা তা পূর্ণাঙ্গভাবে সমর্থন করি।

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ বলেন, আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে গদিচ্যুত করে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে। আন্দোলনের প্রতি আমরা সমর্থন করছি।

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এমন আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে সরকার যাতে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয় এবং পালানোর কোনো পথ না পায়। মানুষ বিএনপির দিকে তাকিয়ে আছে। যদি জনগণের জন্য আন্দোলন করি, ন্যায্য আন্দোলন করি, মানুষের কাছে যাব, মানুষের সঙ্গে বসব, কথা বলব। ডাক দেবেন, সারা বাংলাদেশ বন্ধ হয়ে যাবে। বন্ধ হয়ে যাবে ওদের ক্ষমতার আস্ফালন, পদত্যাগ করতে বাধ্য হবে। সব গণতান্ত্রিক দলগুলোকে এক হয়ে সরকার পদত্যাগের আন্দোলনে নামার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বানও জানান তিনি।

তিন জামায়াত কর্মীকে মারধর : এদিকে অনশন কর্মসূচিতে যোগ দেওয়া জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুলকে সামনে বসাতে গিয়ে মারধরের শিকার হয়েছেন দলটির তিনজন নেতা-কর্মী। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতের একজন নেতা বলেন, বিএনপির অনশনে যোগ দেওয়া নূরুল ইসলাম বুলবুলকে আমরা বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সামনে নিয়ে যাচ্ছিলাম। ওখানে বেশ ভিড় ছিল। তাই ফুটপাথে রাখা চেয়ারে তাকে (নূরুল ইসলাম বুলবুল) বসার ব্যবস্থার অনুরোধ করে সামনে যেতেই হঠাৎ সেখানে থাকা যুবদলের লোকজন হামলা করেন। এতে আমাদের তিনজন আহত হয়েছেন। তবে এ বিষয়ে যুবদলের এক কেন্দ্রীয় নেতা জানান, ভুল বোঝাবুঝির কারণে একটি অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ঘটেছে, যা পরে সমাধান হয়েছে।

বিএনপি মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আমিনুল হকের পরিচালনায় অনশনে আরও বক্তব্য দেন স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় নেতা অ্যাডভোকেট আহমদ আজম খান, আবদুস সালাম, খায়রুল কবির খোকন, ফজলুল হক মিলন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, কামরুজ্জামান রতন, মীর সরাফত আলী সপু, তাইফুল ইসলাম টিপু, আবদুস সালাম আজাদ, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, আবু নাসের মুহাম্মাদ রহমাতুল্লাহ, রাজিব আহসান, আকরামুল হাসান, মহানগরের ইশরাক হোসেন, নবী উল্লাহ নবী, যুবদলের সাইফুল আলম নিরব, সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, এস এম জাহাঙ্গীর, স্বেচ্ছাসেবক দলের মোস্তাফিজুর রহমান, আবদুল কাদির ভুঁইয়া জুয়েল, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাদেক আহমেদ খান, মহিলা দলের সুলতানা আহমেদ, হেলেন জেরিন খান, কৃষক দলের হাসান জাফির তুহিন, শহিদুল ইসলাম বাবুল, জাসাসের হেলাল খান, শ্রমিক দলের আনোয়ার হোসাইন, তাঁতী দলের মজিবুর রহমান, মৎস্যজীবী দলের আবদুর রহিম, ছাত্রদলের ফজলুল রহমান খোকন, ইকবাল হোসেন শ্যামল, আমিনুর রহমান আমিন, সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ। গণঅনশনে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, জাগপার খন্দকার লুৎফুর রহমান, এনডিপির আবু তাহের, ডিএলের সাইফুদ্দিন মনি, পেশাজীবী নেতা অধ্যাপক আবদুল কুদ্দুস, অধ্যাপক লুৎফুর রহমান, অধ্যাপক আবদুল লতিফ মাসুম, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অধ্যাপক গোলাম হাফিজ কেনেডি, অধ্যাপক আবদুস সালাম, অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া, এম আবদুল্লাহ, কাদের গনি চৌধুরী প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ
মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত
নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন