শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

বিশেষ কলাম

বাংলাদেশ-ভারত সাম্প্রদায়িকতার বিপদ রুখতে পারে যেভাবে

আসাদুজ্জামান খান
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত সাম্প্রদায়িকতার বিপদ রুখতে পারে যেভাবে

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বাংলাদেশ ছিল এক নবীন রাষ্ট্র। কিন্তু দেখতে দেখতে তারও বয়স ৫০ পেরিয়ে গেল। একসময় দেশে-বিদেশে অনেকে ভেবেছে বাংলাদেশ দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে না; টিকবে না এ দেশ। কিন্তু পাঁচ দশক পরের অভিজ্ঞতা বিস্ময়কর। বাংলাদেশ রাজনৈতিকভাবে টিকে আছে এবং অর্থনৈতিকভাবে এগোচ্ছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করেছে। বাংলাদেশের এ ঐতিহাসিক উদ্যাপনেও  বিশেষভাবে স্মরণ করা হয়েছিল ১৯৭১ সালে ভারতের ভূমিকা। নয়াদিল্লির সে সময়কার সহায়তা, সহানুভূতি ও মদদ বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতার সঙ্গেই স্মরণ করে। তবে এও সত্য, ভারতকে নিয়ে বাংলাদেশের এখনকার অনুভূতি মিশ্র। এর কারণ ভারতের কাছে বাংলাদেশের প্রত্যাশা অনেক। বাংলাদেশের এ প্রত্যাশা ইতিবাচক। কারণ বাংলাদেশের মানুষ ভালোভাবেই জানে প্রতিবেশী পাল্টানো যায় না। এ এক স্থায়ী বাস্তবতা। সুতরাং ভারতকে বিবেচনায় নিয়েই বাংলাদেশ এগোতে চেয়েছে সব সময় এবং আগামীতেও সে বাস্তবতা বদলে যাওয়ার কোনো কারণ নেই। তবে উদীয়মান অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে বাংলাদেশের ন্যায্য ও যৌক্তিক প্রত্যাশাগুলোও ভারতীয়রা সহৃদয়তার সঙ্গে বিবেচনায় রাখবে বলেই এখানকার ১৭ কোটি মানুষ আশা করছে বরাবর। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্পর্শকাতর বিষয় খুব বেশি নয়। তবে তার মধ্যে অবশ্যই একটা হলো ধর্ম। উভয় দেশে রয়েছে বিশ্বের প্রধান দুটি ধর্মের বিপুল অবস্থিতি। আবার ভারত হিন্দুপ্রধান দেশ হলেও বিশ্বের বড় এক মুসলিম জনগোষ্ঠী রয়েছে সেখানে। অন্যদিকে বাংলাদেশ মুসলিমপ্রধান হলেও প্রায় ১০ ভাগ হিন্দুও আছে এখানে। জনসংখ্যা ও ধর্মের এ রকম বহুত্ববাদী বিন্যাস এ অঞ্চলের সম্পদ এবং সমস্যা দুটোই। ধর্মীয় বহুত্ব দক্ষিণ এশিয়ার সংস্কৃতিতে বৈচিত্র্য দিয়েছে। একই সঙ্গে দিয়েছে সার্বক্ষণিক সতর্ক থাকার জরুরি প্রয়োজনীয়তা। এ বাস্তবতা স্বীকার করেই আমাদের এগোতে হবে যে ভারতে মুসলমানদের যে-কোনো কষ্ট ও অপমান বাংলাদেশে আবেগ তৈরি করবে। আবার একই সঙ্গে বাংলাদেশের হিন্দুদের যে-কোনো অসন্তোষ ভারতে প্রতিক্রিয়া তৈরি করবে। ইন্টারনেটের যুগে এ রকম পারস্পরিক প্রতিক্রিয়া অস্বাভাবিক নয়। আবার বাংলাদেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরার রয়েছে ঐতিহাসিক সাংস্কৃতিক বিবিধ বন্ধন। কখনো কখনো ধর্মীয় বিবেচনা যে সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক এসব বন্ধন অতিক্রম করে যেতে চায় তা অস্বীকার করার সুযোগ নেই। স্বভাবত প্রশ্ন ওঠে, সমসাময়িক জটিল সময় ও বাস্তবতায় ভারত-বাংলাদেশ নিজ নিজ পরিমন্ডলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কীভাবে রক্ষা করতে পারে? এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজা জরুরি কারণ এর বিশ্বাসযোগ্য ফয়সালা ছাড়া উভয় দেশে সামাজিক অস্থিরতা স্থায়ীভাবে রোখা যাবে না। একই সঙ্গে উভয় দেশের সম্পর্কেও তা কালো ছায়া বিস্তার করে রাখবে। সুতরাং উভয় দেশের নীতিনির্ধারকদের জন্য অন্যতম কর্তব্য হলো অর্থনীতিসহ সব ধরনের দ্বিপক্ষীয় বিষয়ের পাশাপাশি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে প্রাতিষ্ঠানিকতা দিতে করণীয় নিয়ে ভাবা। কিন্তু কীভাবে তা সম্ভব হবে? কীভাবে তা অর্জিত হতে পারে? এটা অর্জনের একক রাস্তা হলো উভয় দেশের মধ্যে বিরোধের জায়গাগুলো ক্রমাগত কমিয়ে আনা। তাতে জনগণের মধ্যে এ রকম এক বোধ তৈরি হবে যে, আমরা উভয় দেশের মানুষ একই মিলিত স্বার্থের অংশীদার। আমরা একই সঙ্গে এগোচ্ছি। সংঘাত নয়, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা ও যৌথতাতেই রয়েছে আমাদের ভবিষ্যৎ। ভারত বিশাল রাষ্ট্র। তার অনেক প্রতিবেশী। কিন্তু হিন্দু-মুসলমান সমীকরণের কারণেই বাংলাদেশ ভারতের বিদেশনীতিতে অগ্রাধিকারমূলক বিষয় হওয়া দরকার। বাংলাদেশের দিক থেকে এটা মোটেই সুখকর অভিজ্ঞতা নয় যে, তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট অনেক বিষয় দশকের পর দশক অমীমাংসিত হয়ে পড়ে আছে কূটনীতিকদের ফাইলে। এগুলো বাংলাদেশের মানুষকে অসুখী করে। এ অসুখী মনস্তত্ত্বে যদি রাজনীতিবিদরা জল দেন তাহলে সেটা অরাজনৈতিক বিরোধের আদল নেয়। এটাই আবার অতি ধীরে ধীরে সাম্প্রদায়িকতার পালে বাতাস জোগায়। আবার ঠিক উল্টো দিকে, বাংলাদেশের উত্থাপিত বিষয়গুলো যদি ভারতীয় নীতিনির্ধারকরা সব সময় দ্রুত বিবেচনায় নেন এবং তার মর্যাদাপূর্ণ সমাধান হাজির করেন তাহলে সেটা কেবল এখানকার রাজনীতিতে নয়, প্রান্তিক স্থানীয় সমাজেও এমন এক ইতিবাচক আবেগ তৈরি করে যা পরোক্ষে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন দৃঢ় করে। মনে রাখতে হবে, এ উভয় দেশের দ্বিপক্ষীয় সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে ভারত রয়েছে চালকের আসনে। আন্তনদীর পানি, সীমান্তে বেসামরিক মানুষের রক্তপাত, বাণিজ্যে ভারসাম্য ইত্যাদি বিষয়ে বাংলাদেশের জন্য ভারত ন্যায়ত আরও অনেক কিছু করতে পারে এবং তা করা হলে তার তাৎক্ষণিক ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখব আমরা এখানকার সমাজের চৌহদ্দিতে ও আন্তধর্মীয় সম্পর্কে। একইভাবে উভয় দেশের তৃণমূলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উন্নয়নে বাংলাদেশেরও করণীয় রয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতিমালায়, দৃষ্টিভঙ্গিতে এবং নিয়োগে যে সাম্প্রদায়িক বিবেচনার ঠাঁই নেই বরং সংখ্যালঘু সম্প্রদায় যে এখানকার প্রশাসন, বিচার বিভাগ, শিক্ষা প্রশাসন, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি সব ক্ষেত্রে বিপুলভাবে উপস্থিত রয়েছে তার বিশ্বাসযোগ্য প্রচারের ঘাটতি রয়েছে ভারতে। বাংলাদেশ প্রকৃতই ভারতে নিজেকে ব্র্যান্ডিং করতে পারেনি আজও। বাংলাদেশ সরকার এসব বিষয়ে মাঠ পর্যায়ের সঠিক ধারণা তুলে ধরতে ভারতীয় নাগরিকসমাজের প্রতিনিধিদের এখানে সফরে আহ্বান জানাতে পারে। এটা এ কারণে জরুরি যে, তৃতীয় কোনো পক্ষ যেন ভারতবাসীকে বাংলাদেশের হিন্দুদের অবস্থা সম্পর্কে কোনো ভ্রান্ত ধারণা দিতে না পারে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারকে এতদঞ্চলে ভারতের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ বুঝতে হবে এবং প্রতিনিয়ত বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে সেসব বিষয়ে সংলাপ চালানোর মানসিক প্রস্তুতি থাকতে হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দাবি-দাওয়া এখানে অন্যতম জাতীয় অগ্রাধিকার হিসেবেই দেখতে হবে। সামান্য কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া পাঁচ দশক ধরে বাংলাদেশ সেটা করছেও। স্বাধীন দেশ হিসেবে গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশের একটা প্রধান উপলব্ধি হলো, এখানকার সমাজে শান্তিপূর্ণ আন্তধর্মীয় পরিবেশের প্রধান এক শর্ত হলো ভারতে আন্তধর্মীয় শান্তি এবং সে দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক। এ অভিজ্ঞতা আরও এগিয়ে নেওয়ার বিকল্প নেই। কিন্তু এখানে আত্মতৃপ্তির অবকাশ নেই এবং ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জও বিপুল। বিশ্বব্যাপী বর্তমানে উগ্র ডানপন্থার উত্থান দেখছি আমরা। এর অনিবার্য ছাপ পড়ছে এবং পড়বে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। নয়া উদারনৈতিক অর্থনীতি তার দ্বারা সৃষ্ট সামাজিক বৈষম্য আড়াল করতে চাইতে পারে ধর্মীয় বিভেদ উসকে দিয়ে। এ রকম হতে পারে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশেই। অথচ এ অঞ্চলের দেশগুলোর পারস্পরিক মতামত বিনিময়ের সার্ক কাঠামোও এ মুহূর্তে অনুপস্থিত। দক্ষিণপন্থার বিপদ যেমন এক দেশের আন্তধর্মীয় ঘৃণা অন্য দেশে স্থানান্তর করতে পারে, তেমনি দেশগুলোর নেই উত্তেজনা হ্রাসের কোনো সম্মিলিত কাঠামো। বলা বাহুল্য, এ দুই বিপদ চটজলদি সমাধা করা যাবে না। কারণ ডানপন্থা ও লোকরঞ্জনবাদ বর্তমানে ভোটের রাজনীতিতে এক সফল মডেল হিসেবে প্রলুব্ধ করছে রাজনীতিবিদদের। আসন্ন নেতিবাচক এ চ্যালেঞ্জ দমিয়ে রাখতে হলে এবং শুকিয়ে মারতে হলে বাংলাদেশ ও ভারতের নীতিনির্ধারকদের এখনই জরুরি ভিত্তিতে তিস্তার পানি বণ্টনসহ দ্বিপক্ষীয় বিষয়গুলোয় সাধারণ মানুষের আকাক্সক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ফয়সালায় আসতে হবে। মানুষ যখন দেখবে উভয় দেশের মধ্যে বিবাদিত বিষয়গুলো অবহেলিত নয়, তখনই কেবল উভয় দেশ বহুত্ববাদ ও বহুজনবাদের উর্বর জমিন হয়ে উঠতে পারে। বাংলাদেশ ১৯৭১ সালের স্মৃতি ইতিহাসের পাতায় ব্যতিক্রমী অধ্যায় হিসেবে রেখে দিতে চায় না। চাইছে, সেদিনের পারস্পরিক আবেগকে ভবিষ্যৎ সম্পর্কের স্থায়ী এক পাটাতন হিসেবে গড়ে তুলতে। এটাই সীমান্তের দুই দিকে সম্প্রীতি গড়ার ব্যবহারিক পথ।

                লেখক : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন