শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

বিশেষ কলাম

বাংলাদেশ-ভারত সাম্প্রদায়িকতার বিপদ রুখতে পারে যেভাবে

আসাদুজ্জামান খান
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত সাম্প্রদায়িকতার বিপদ রুখতে পারে যেভাবে

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বাংলাদেশ ছিল এক নবীন রাষ্ট্র। কিন্তু দেখতে দেখতে তারও বয়স ৫০ পেরিয়ে গেল। একসময় দেশে-বিদেশে অনেকে ভেবেছে বাংলাদেশ দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে না; টিকবে না এ দেশ। কিন্তু পাঁচ দশক পরের অভিজ্ঞতা বিস্ময়কর। বাংলাদেশ রাজনৈতিকভাবে টিকে আছে এবং অর্থনৈতিকভাবে এগোচ্ছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করেছে। বাংলাদেশের এ ঐতিহাসিক উদ্যাপনেও  বিশেষভাবে স্মরণ করা হয়েছিল ১৯৭১ সালে ভারতের ভূমিকা। নয়াদিল্লির সে সময়কার সহায়তা, সহানুভূতি ও মদদ বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতার সঙ্গেই স্মরণ করে। তবে এও সত্য, ভারতকে নিয়ে বাংলাদেশের এখনকার অনুভূতি মিশ্র। এর কারণ ভারতের কাছে বাংলাদেশের প্রত্যাশা অনেক। বাংলাদেশের এ প্রত্যাশা ইতিবাচক। কারণ বাংলাদেশের মানুষ ভালোভাবেই জানে প্রতিবেশী পাল্টানো যায় না। এ এক স্থায়ী বাস্তবতা। সুতরাং ভারতকে বিবেচনায় নিয়েই বাংলাদেশ এগোতে চেয়েছে সব সময় এবং আগামীতেও সে বাস্তবতা বদলে যাওয়ার কোনো কারণ নেই। তবে উদীয়মান অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে বাংলাদেশের ন্যায্য ও যৌক্তিক প্রত্যাশাগুলোও ভারতীয়রা সহৃদয়তার সঙ্গে বিবেচনায় রাখবে বলেই এখানকার ১৭ কোটি মানুষ আশা করছে বরাবর। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্পর্শকাতর বিষয় খুব বেশি নয়। তবে তার মধ্যে অবশ্যই একটা হলো ধর্ম। উভয় দেশে রয়েছে বিশ্বের প্রধান দুটি ধর্মের বিপুল অবস্থিতি। আবার ভারত হিন্দুপ্রধান দেশ হলেও বিশ্বের বড় এক মুসলিম জনগোষ্ঠী রয়েছে সেখানে। অন্যদিকে বাংলাদেশ মুসলিমপ্রধান হলেও প্রায় ১০ ভাগ হিন্দুও আছে এখানে। জনসংখ্যা ও ধর্মের এ রকম বহুত্ববাদী বিন্যাস এ অঞ্চলের সম্পদ এবং সমস্যা দুটোই। ধর্মীয় বহুত্ব দক্ষিণ এশিয়ার সংস্কৃতিতে বৈচিত্র্য দিয়েছে। একই সঙ্গে দিয়েছে সার্বক্ষণিক সতর্ক থাকার জরুরি প্রয়োজনীয়তা। এ বাস্তবতা স্বীকার করেই আমাদের এগোতে হবে যে ভারতে মুসলমানদের যে-কোনো কষ্ট ও অপমান বাংলাদেশে আবেগ তৈরি করবে। আবার একই সঙ্গে বাংলাদেশের হিন্দুদের যে-কোনো অসন্তোষ ভারতে প্রতিক্রিয়া তৈরি করবে। ইন্টারনেটের যুগে এ রকম পারস্পরিক প্রতিক্রিয়া অস্বাভাবিক নয়। আবার বাংলাদেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরার রয়েছে ঐতিহাসিক সাংস্কৃতিক বিবিধ বন্ধন। কখনো কখনো ধর্মীয় বিবেচনা যে সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক এসব বন্ধন অতিক্রম করে যেতে চায় তা অস্বীকার করার সুযোগ নেই। স্বভাবত প্রশ্ন ওঠে, সমসাময়িক জটিল সময় ও বাস্তবতায় ভারত-বাংলাদেশ নিজ নিজ পরিমন্ডলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কীভাবে রক্ষা করতে পারে? এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজা জরুরি কারণ এর বিশ্বাসযোগ্য ফয়সালা ছাড়া উভয় দেশে সামাজিক অস্থিরতা স্থায়ীভাবে রোখা যাবে না। একই সঙ্গে উভয় দেশের সম্পর্কেও তা কালো ছায়া বিস্তার করে রাখবে। সুতরাং উভয় দেশের নীতিনির্ধারকদের জন্য অন্যতম কর্তব্য হলো অর্থনীতিসহ সব ধরনের দ্বিপক্ষীয় বিষয়ের পাশাপাশি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে প্রাতিষ্ঠানিকতা দিতে করণীয় নিয়ে ভাবা। কিন্তু কীভাবে তা সম্ভব হবে? কীভাবে তা অর্জিত হতে পারে? এটা অর্জনের একক রাস্তা হলো উভয় দেশের মধ্যে বিরোধের জায়গাগুলো ক্রমাগত কমিয়ে আনা। তাতে জনগণের মধ্যে এ রকম এক বোধ তৈরি হবে যে, আমরা উভয় দেশের মানুষ একই মিলিত স্বার্থের অংশীদার। আমরা একই সঙ্গে এগোচ্ছি। সংঘাত নয়, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা ও যৌথতাতেই রয়েছে আমাদের ভবিষ্যৎ। ভারত বিশাল রাষ্ট্র। তার অনেক প্রতিবেশী। কিন্তু হিন্দু-মুসলমান সমীকরণের কারণেই বাংলাদেশ ভারতের বিদেশনীতিতে অগ্রাধিকারমূলক বিষয় হওয়া দরকার। বাংলাদেশের দিক থেকে এটা মোটেই সুখকর অভিজ্ঞতা নয় যে, তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট অনেক বিষয় দশকের পর দশক অমীমাংসিত হয়ে পড়ে আছে কূটনীতিকদের ফাইলে। এগুলো বাংলাদেশের মানুষকে অসুখী করে। এ অসুখী মনস্তত্ত্বে যদি রাজনীতিবিদরা জল দেন তাহলে সেটা অরাজনৈতিক বিরোধের আদল নেয়। এটাই আবার অতি ধীরে ধীরে সাম্প্রদায়িকতার পালে বাতাস জোগায়। আবার ঠিক উল্টো দিকে, বাংলাদেশের উত্থাপিত বিষয়গুলো যদি ভারতীয় নীতিনির্ধারকরা সব সময় দ্রুত বিবেচনায় নেন এবং তার মর্যাদাপূর্ণ সমাধান হাজির করেন তাহলে সেটা কেবল এখানকার রাজনীতিতে নয়, প্রান্তিক স্থানীয় সমাজেও এমন এক ইতিবাচক আবেগ তৈরি করে যা পরোক্ষে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন দৃঢ় করে। মনে রাখতে হবে, এ উভয় দেশের দ্বিপক্ষীয় সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে ভারত রয়েছে চালকের আসনে। আন্তনদীর পানি, সীমান্তে বেসামরিক মানুষের রক্তপাত, বাণিজ্যে ভারসাম্য ইত্যাদি বিষয়ে বাংলাদেশের জন্য ভারত ন্যায়ত আরও অনেক কিছু করতে পারে এবং তা করা হলে তার তাৎক্ষণিক ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখব আমরা এখানকার সমাজের চৌহদ্দিতে ও আন্তধর্মীয় সম্পর্কে। একইভাবে উভয় দেশের তৃণমূলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উন্নয়নে বাংলাদেশেরও করণীয় রয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতিমালায়, দৃষ্টিভঙ্গিতে এবং নিয়োগে যে সাম্প্রদায়িক বিবেচনার ঠাঁই নেই বরং সংখ্যালঘু সম্প্রদায় যে এখানকার প্রশাসন, বিচার বিভাগ, শিক্ষা প্রশাসন, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি সব ক্ষেত্রে বিপুলভাবে উপস্থিত রয়েছে তার বিশ্বাসযোগ্য প্রচারের ঘাটতি রয়েছে ভারতে। বাংলাদেশ প্রকৃতই ভারতে নিজেকে ব্র্যান্ডিং করতে পারেনি আজও। বাংলাদেশ সরকার এসব বিষয়ে মাঠ পর্যায়ের সঠিক ধারণা তুলে ধরতে ভারতীয় নাগরিকসমাজের প্রতিনিধিদের এখানে সফরে আহ্বান জানাতে পারে। এটা এ কারণে জরুরি যে, তৃতীয় কোনো পক্ষ যেন ভারতবাসীকে বাংলাদেশের হিন্দুদের অবস্থা সম্পর্কে কোনো ভ্রান্ত ধারণা দিতে না পারে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারকে এতদঞ্চলে ভারতের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ বুঝতে হবে এবং প্রতিনিয়ত বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে সেসব বিষয়ে সংলাপ চালানোর মানসিক প্রস্তুতি থাকতে হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দাবি-দাওয়া এখানে অন্যতম জাতীয় অগ্রাধিকার হিসেবেই দেখতে হবে। সামান্য কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া পাঁচ দশক ধরে বাংলাদেশ সেটা করছেও। স্বাধীন দেশ হিসেবে গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশের একটা প্রধান উপলব্ধি হলো, এখানকার সমাজে শান্তিপূর্ণ আন্তধর্মীয় পরিবেশের প্রধান এক শর্ত হলো ভারতে আন্তধর্মীয় শান্তি এবং সে দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক। এ অভিজ্ঞতা আরও এগিয়ে নেওয়ার বিকল্প নেই। কিন্তু এখানে আত্মতৃপ্তির অবকাশ নেই এবং ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জও বিপুল। বিশ্বব্যাপী বর্তমানে উগ্র ডানপন্থার উত্থান দেখছি আমরা। এর অনিবার্য ছাপ পড়ছে এবং পড়বে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। নয়া উদারনৈতিক অর্থনীতি তার দ্বারা সৃষ্ট সামাজিক বৈষম্য আড়াল করতে চাইতে পারে ধর্মীয় বিভেদ উসকে দিয়ে। এ রকম হতে পারে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশেই। অথচ এ অঞ্চলের দেশগুলোর পারস্পরিক মতামত বিনিময়ের সার্ক কাঠামোও এ মুহূর্তে অনুপস্থিত। দক্ষিণপন্থার বিপদ যেমন এক দেশের আন্তধর্মীয় ঘৃণা অন্য দেশে স্থানান্তর করতে পারে, তেমনি দেশগুলোর নেই উত্তেজনা হ্রাসের কোনো সম্মিলিত কাঠামো। বলা বাহুল্য, এ দুই বিপদ চটজলদি সমাধা করা যাবে না। কারণ ডানপন্থা ও লোকরঞ্জনবাদ বর্তমানে ভোটের রাজনীতিতে এক সফল মডেল হিসেবে প্রলুব্ধ করছে রাজনীতিবিদদের। আসন্ন নেতিবাচক এ চ্যালেঞ্জ দমিয়ে রাখতে হলে এবং শুকিয়ে মারতে হলে বাংলাদেশ ও ভারতের নীতিনির্ধারকদের এখনই জরুরি ভিত্তিতে তিস্তার পানি বণ্টনসহ দ্বিপক্ষীয় বিষয়গুলোয় সাধারণ মানুষের আকাক্সক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ফয়সালায় আসতে হবে। মানুষ যখন দেখবে উভয় দেশের মধ্যে বিবাদিত বিষয়গুলো অবহেলিত নয়, তখনই কেবল উভয় দেশ বহুত্ববাদ ও বহুজনবাদের উর্বর জমিন হয়ে উঠতে পারে। বাংলাদেশ ১৯৭১ সালের স্মৃতি ইতিহাসের পাতায় ব্যতিক্রমী অধ্যায় হিসেবে রেখে দিতে চায় না। চাইছে, সেদিনের পারস্পরিক আবেগকে ভবিষ্যৎ সম্পর্কের স্থায়ী এক পাটাতন হিসেবে গড়ে তুলতে। এটাই সীমান্তের দুই দিকে সম্প্রীতি গড়ার ব্যবহারিক পথ।

                লেখক : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা