শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

বিশেষ কলাম

বাংলাদেশ-ভারত সাম্প্রদায়িকতার বিপদ রুখতে পারে যেভাবে

আসাদুজ্জামান খান
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত সাম্প্রদায়িকতার বিপদ রুখতে পারে যেভাবে

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বাংলাদেশ ছিল এক নবীন রাষ্ট্র। কিন্তু দেখতে দেখতে তারও বয়স ৫০ পেরিয়ে গেল। একসময় দেশে-বিদেশে অনেকে ভেবেছে বাংলাদেশ দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে না; টিকবে না এ দেশ। কিন্তু পাঁচ দশক পরের অভিজ্ঞতা বিস্ময়কর। বাংলাদেশ রাজনৈতিকভাবে টিকে আছে এবং অর্থনৈতিকভাবে এগোচ্ছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করেছে। বাংলাদেশের এ ঐতিহাসিক উদ্যাপনেও  বিশেষভাবে স্মরণ করা হয়েছিল ১৯৭১ সালে ভারতের ভূমিকা। নয়াদিল্লির সে সময়কার সহায়তা, সহানুভূতি ও মদদ বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতার সঙ্গেই স্মরণ করে। তবে এও সত্য, ভারতকে নিয়ে বাংলাদেশের এখনকার অনুভূতি মিশ্র। এর কারণ ভারতের কাছে বাংলাদেশের প্রত্যাশা অনেক। বাংলাদেশের এ প্রত্যাশা ইতিবাচক। কারণ বাংলাদেশের মানুষ ভালোভাবেই জানে প্রতিবেশী পাল্টানো যায় না। এ এক স্থায়ী বাস্তবতা। সুতরাং ভারতকে বিবেচনায় নিয়েই বাংলাদেশ এগোতে চেয়েছে সব সময় এবং আগামীতেও সে বাস্তবতা বদলে যাওয়ার কোনো কারণ নেই। তবে উদীয়মান অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে বাংলাদেশের ন্যায্য ও যৌক্তিক প্রত্যাশাগুলোও ভারতীয়রা সহৃদয়তার সঙ্গে বিবেচনায় রাখবে বলেই এখানকার ১৭ কোটি মানুষ আশা করছে বরাবর। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্পর্শকাতর বিষয় খুব বেশি নয়। তবে তার মধ্যে অবশ্যই একটা হলো ধর্ম। উভয় দেশে রয়েছে বিশ্বের প্রধান দুটি ধর্মের বিপুল অবস্থিতি। আবার ভারত হিন্দুপ্রধান দেশ হলেও বিশ্বের বড় এক মুসলিম জনগোষ্ঠী রয়েছে সেখানে। অন্যদিকে বাংলাদেশ মুসলিমপ্রধান হলেও প্রায় ১০ ভাগ হিন্দুও আছে এখানে। জনসংখ্যা ও ধর্মের এ রকম বহুত্ববাদী বিন্যাস এ অঞ্চলের সম্পদ এবং সমস্যা দুটোই। ধর্মীয় বহুত্ব দক্ষিণ এশিয়ার সংস্কৃতিতে বৈচিত্র্য দিয়েছে। একই সঙ্গে দিয়েছে সার্বক্ষণিক সতর্ক থাকার জরুরি প্রয়োজনীয়তা। এ বাস্তবতা স্বীকার করেই আমাদের এগোতে হবে যে ভারতে মুসলমানদের যে-কোনো কষ্ট ও অপমান বাংলাদেশে আবেগ তৈরি করবে। আবার একই সঙ্গে বাংলাদেশের হিন্দুদের যে-কোনো অসন্তোষ ভারতে প্রতিক্রিয়া তৈরি করবে। ইন্টারনেটের যুগে এ রকম পারস্পরিক প্রতিক্রিয়া অস্বাভাবিক নয়। আবার বাংলাদেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরার রয়েছে ঐতিহাসিক সাংস্কৃতিক বিবিধ বন্ধন। কখনো কখনো ধর্মীয় বিবেচনা যে সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক এসব বন্ধন অতিক্রম করে যেতে চায় তা অস্বীকার করার সুযোগ নেই। স্বভাবত প্রশ্ন ওঠে, সমসাময়িক জটিল সময় ও বাস্তবতায় ভারত-বাংলাদেশ নিজ নিজ পরিমন্ডলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কীভাবে রক্ষা করতে পারে? এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজা জরুরি কারণ এর বিশ্বাসযোগ্য ফয়সালা ছাড়া উভয় দেশে সামাজিক অস্থিরতা স্থায়ীভাবে রোখা যাবে না। একই সঙ্গে উভয় দেশের সম্পর্কেও তা কালো ছায়া বিস্তার করে রাখবে। সুতরাং উভয় দেশের নীতিনির্ধারকদের জন্য অন্যতম কর্তব্য হলো অর্থনীতিসহ সব ধরনের দ্বিপক্ষীয় বিষয়ের পাশাপাশি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে প্রাতিষ্ঠানিকতা দিতে করণীয় নিয়ে ভাবা। কিন্তু কীভাবে তা সম্ভব হবে? কীভাবে তা অর্জিত হতে পারে? এটা অর্জনের একক রাস্তা হলো উভয় দেশের মধ্যে বিরোধের জায়গাগুলো ক্রমাগত কমিয়ে আনা। তাতে জনগণের মধ্যে এ রকম এক বোধ তৈরি হবে যে, আমরা উভয় দেশের মানুষ একই মিলিত স্বার্থের অংশীদার। আমরা একই সঙ্গে এগোচ্ছি। সংঘাত নয়, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা ও যৌথতাতেই রয়েছে আমাদের ভবিষ্যৎ। ভারত বিশাল রাষ্ট্র। তার অনেক প্রতিবেশী। কিন্তু হিন্দু-মুসলমান সমীকরণের কারণেই বাংলাদেশ ভারতের বিদেশনীতিতে অগ্রাধিকারমূলক বিষয় হওয়া দরকার। বাংলাদেশের দিক থেকে এটা মোটেই সুখকর অভিজ্ঞতা নয় যে, তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট অনেক বিষয় দশকের পর দশক অমীমাংসিত হয়ে পড়ে আছে কূটনীতিকদের ফাইলে। এগুলো বাংলাদেশের মানুষকে অসুখী করে। এ অসুখী মনস্তত্ত্বে যদি রাজনীতিবিদরা জল দেন তাহলে সেটা অরাজনৈতিক বিরোধের আদল নেয়। এটাই আবার অতি ধীরে ধীরে সাম্প্রদায়িকতার পালে বাতাস জোগায়। আবার ঠিক উল্টো দিকে, বাংলাদেশের উত্থাপিত বিষয়গুলো যদি ভারতীয় নীতিনির্ধারকরা সব সময় দ্রুত বিবেচনায় নেন এবং তার মর্যাদাপূর্ণ সমাধান হাজির করেন তাহলে সেটা কেবল এখানকার রাজনীতিতে নয়, প্রান্তিক স্থানীয় সমাজেও এমন এক ইতিবাচক আবেগ তৈরি করে যা পরোক্ষে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন দৃঢ় করে। মনে রাখতে হবে, এ উভয় দেশের দ্বিপক্ষীয় সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে ভারত রয়েছে চালকের আসনে। আন্তনদীর পানি, সীমান্তে বেসামরিক মানুষের রক্তপাত, বাণিজ্যে ভারসাম্য ইত্যাদি বিষয়ে বাংলাদেশের জন্য ভারত ন্যায়ত আরও অনেক কিছু করতে পারে এবং তা করা হলে তার তাৎক্ষণিক ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখব আমরা এখানকার সমাজের চৌহদ্দিতে ও আন্তধর্মীয় সম্পর্কে। একইভাবে উভয় দেশের তৃণমূলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উন্নয়নে বাংলাদেশেরও করণীয় রয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতিমালায়, দৃষ্টিভঙ্গিতে এবং নিয়োগে যে সাম্প্রদায়িক বিবেচনার ঠাঁই নেই বরং সংখ্যালঘু সম্প্রদায় যে এখানকার প্রশাসন, বিচার বিভাগ, শিক্ষা প্রশাসন, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি সব ক্ষেত্রে বিপুলভাবে উপস্থিত রয়েছে তার বিশ্বাসযোগ্য প্রচারের ঘাটতি রয়েছে ভারতে। বাংলাদেশ প্রকৃতই ভারতে নিজেকে ব্র্যান্ডিং করতে পারেনি আজও। বাংলাদেশ সরকার এসব বিষয়ে মাঠ পর্যায়ের সঠিক ধারণা তুলে ধরতে ভারতীয় নাগরিকসমাজের প্রতিনিধিদের এখানে সফরে আহ্বান জানাতে পারে। এটা এ কারণে জরুরি যে, তৃতীয় কোনো পক্ষ যেন ভারতবাসীকে বাংলাদেশের হিন্দুদের অবস্থা সম্পর্কে কোনো ভ্রান্ত ধারণা দিতে না পারে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারকে এতদঞ্চলে ভারতের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ বুঝতে হবে এবং প্রতিনিয়ত বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে সেসব বিষয়ে সংলাপ চালানোর মানসিক প্রস্তুতি থাকতে হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দাবি-দাওয়া এখানে অন্যতম জাতীয় অগ্রাধিকার হিসেবেই দেখতে হবে। সামান্য কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া পাঁচ দশক ধরে বাংলাদেশ সেটা করছেও। স্বাধীন দেশ হিসেবে গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশের একটা প্রধান উপলব্ধি হলো, এখানকার সমাজে শান্তিপূর্ণ আন্তধর্মীয় পরিবেশের প্রধান এক শর্ত হলো ভারতে আন্তধর্মীয় শান্তি এবং সে দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক। এ অভিজ্ঞতা আরও এগিয়ে নেওয়ার বিকল্প নেই। কিন্তু এখানে আত্মতৃপ্তির অবকাশ নেই এবং ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জও বিপুল। বিশ্বব্যাপী বর্তমানে উগ্র ডানপন্থার উত্থান দেখছি আমরা। এর অনিবার্য ছাপ পড়ছে এবং পড়বে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। নয়া উদারনৈতিক অর্থনীতি তার দ্বারা সৃষ্ট সামাজিক বৈষম্য আড়াল করতে চাইতে পারে ধর্মীয় বিভেদ উসকে দিয়ে। এ রকম হতে পারে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশেই। অথচ এ অঞ্চলের দেশগুলোর পারস্পরিক মতামত বিনিময়ের সার্ক কাঠামোও এ মুহূর্তে অনুপস্থিত। দক্ষিণপন্থার বিপদ যেমন এক দেশের আন্তধর্মীয় ঘৃণা অন্য দেশে স্থানান্তর করতে পারে, তেমনি দেশগুলোর নেই উত্তেজনা হ্রাসের কোনো সম্মিলিত কাঠামো। বলা বাহুল্য, এ দুই বিপদ চটজলদি সমাধা করা যাবে না। কারণ ডানপন্থা ও লোকরঞ্জনবাদ বর্তমানে ভোটের রাজনীতিতে এক সফল মডেল হিসেবে প্রলুব্ধ করছে রাজনীতিবিদদের। আসন্ন নেতিবাচক এ চ্যালেঞ্জ দমিয়ে রাখতে হলে এবং শুকিয়ে মারতে হলে বাংলাদেশ ও ভারতের নীতিনির্ধারকদের এখনই জরুরি ভিত্তিতে তিস্তার পানি বণ্টনসহ দ্বিপক্ষীয় বিষয়গুলোয় সাধারণ মানুষের আকাক্সক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ফয়সালায় আসতে হবে। মানুষ যখন দেখবে উভয় দেশের মধ্যে বিবাদিত বিষয়গুলো অবহেলিত নয়, তখনই কেবল উভয় দেশ বহুত্ববাদ ও বহুজনবাদের উর্বর জমিন হয়ে উঠতে পারে। বাংলাদেশ ১৯৭১ সালের স্মৃতি ইতিহাসের পাতায় ব্যতিক্রমী অধ্যায় হিসেবে রেখে দিতে চায় না। চাইছে, সেদিনের পারস্পরিক আবেগকে ভবিষ্যৎ সম্পর্কের স্থায়ী এক পাটাতন হিসেবে গড়ে তুলতে। এটাই সীমান্তের দুই দিকে সম্প্রীতি গড়ার ব্যবহারিক পথ।

                লেখক : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের
সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম
নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার
‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর
পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক
দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত
দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ
শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন
মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!
টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় এখন ডাউম্যান
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় এখন ডাউম্যান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কালমায়েগির তাণ্ডব: ফিলিপাইনে মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ২৬
কালমায়েগির তাণ্ডব: ফিলিপাইনে মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ২৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ারীতে ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ওয়ারীতে ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগুনে পুড়ল ১১ দোকান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগুনে পুড়ল ১১ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবা রেলস্টেশনে টিকিট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে অভিযান
কসবা রেলস্টেশনে টিকিট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে ফের পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে ফের পুরস্কার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবারের মধ্যে প্রবাসী ভোটার আবেদন তদন্ত করতে বলল ইসি
বৃহস্পতিবারের মধ্যে প্রবাসী ভোটার আবেদন তদন্ত করতে বলল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন