শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

বিশেষ কলাম

বাংলাদেশ-ভারত সাম্প্রদায়িকতার বিপদ রুখতে পারে যেভাবে

আসাদুজ্জামান খান
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত সাম্প্রদায়িকতার বিপদ রুখতে পারে যেভাবে

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বাংলাদেশ ছিল এক নবীন রাষ্ট্র। কিন্তু দেখতে দেখতে তারও বয়স ৫০ পেরিয়ে গেল। একসময় দেশে-বিদেশে অনেকে ভেবেছে বাংলাদেশ দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে না; টিকবে না এ দেশ। কিন্তু পাঁচ দশক পরের অভিজ্ঞতা বিস্ময়কর। বাংলাদেশ রাজনৈতিকভাবে টিকে আছে এবং অর্থনৈতিকভাবে এগোচ্ছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করেছে। বাংলাদেশের এ ঐতিহাসিক উদ্যাপনেও  বিশেষভাবে স্মরণ করা হয়েছিল ১৯৭১ সালে ভারতের ভূমিকা। নয়াদিল্লির সে সময়কার সহায়তা, সহানুভূতি ও মদদ বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতার সঙ্গেই স্মরণ করে। তবে এও সত্য, ভারতকে নিয়ে বাংলাদেশের এখনকার অনুভূতি মিশ্র। এর কারণ ভারতের কাছে বাংলাদেশের প্রত্যাশা অনেক। বাংলাদেশের এ প্রত্যাশা ইতিবাচক। কারণ বাংলাদেশের মানুষ ভালোভাবেই জানে প্রতিবেশী পাল্টানো যায় না। এ এক স্থায়ী বাস্তবতা। সুতরাং ভারতকে বিবেচনায় নিয়েই বাংলাদেশ এগোতে চেয়েছে সব সময় এবং আগামীতেও সে বাস্তবতা বদলে যাওয়ার কোনো কারণ নেই। তবে উদীয়মান অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে বাংলাদেশের ন্যায্য ও যৌক্তিক প্রত্যাশাগুলোও ভারতীয়রা সহৃদয়তার সঙ্গে বিবেচনায় রাখবে বলেই এখানকার ১৭ কোটি মানুষ আশা করছে বরাবর। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্পর্শকাতর বিষয় খুব বেশি নয়। তবে তার মধ্যে অবশ্যই একটা হলো ধর্ম। উভয় দেশে রয়েছে বিশ্বের প্রধান দুটি ধর্মের বিপুল অবস্থিতি। আবার ভারত হিন্দুপ্রধান দেশ হলেও বিশ্বের বড় এক মুসলিম জনগোষ্ঠী রয়েছে সেখানে। অন্যদিকে বাংলাদেশ মুসলিমপ্রধান হলেও প্রায় ১০ ভাগ হিন্দুও আছে এখানে। জনসংখ্যা ও ধর্মের এ রকম বহুত্ববাদী বিন্যাস এ অঞ্চলের সম্পদ এবং সমস্যা দুটোই। ধর্মীয় বহুত্ব দক্ষিণ এশিয়ার সংস্কৃতিতে বৈচিত্র্য দিয়েছে। একই সঙ্গে দিয়েছে সার্বক্ষণিক সতর্ক থাকার জরুরি প্রয়োজনীয়তা। এ বাস্তবতা স্বীকার করেই আমাদের এগোতে হবে যে ভারতে মুসলমানদের যে-কোনো কষ্ট ও অপমান বাংলাদেশে আবেগ তৈরি করবে। আবার একই সঙ্গে বাংলাদেশের হিন্দুদের যে-কোনো অসন্তোষ ভারতে প্রতিক্রিয়া তৈরি করবে। ইন্টারনেটের যুগে এ রকম পারস্পরিক প্রতিক্রিয়া অস্বাভাবিক নয়। আবার বাংলাদেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরার রয়েছে ঐতিহাসিক সাংস্কৃতিক বিবিধ বন্ধন। কখনো কখনো ধর্মীয় বিবেচনা যে সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক এসব বন্ধন অতিক্রম করে যেতে চায় তা অস্বীকার করার সুযোগ নেই। স্বভাবত প্রশ্ন ওঠে, সমসাময়িক জটিল সময় ও বাস্তবতায় ভারত-বাংলাদেশ নিজ নিজ পরিমন্ডলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কীভাবে রক্ষা করতে পারে? এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজা জরুরি কারণ এর বিশ্বাসযোগ্য ফয়সালা ছাড়া উভয় দেশে সামাজিক অস্থিরতা স্থায়ীভাবে রোখা যাবে না। একই সঙ্গে উভয় দেশের সম্পর্কেও তা কালো ছায়া বিস্তার করে রাখবে। সুতরাং উভয় দেশের নীতিনির্ধারকদের জন্য অন্যতম কর্তব্য হলো অর্থনীতিসহ সব ধরনের দ্বিপক্ষীয় বিষয়ের পাশাপাশি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে প্রাতিষ্ঠানিকতা দিতে করণীয় নিয়ে ভাবা। কিন্তু কীভাবে তা সম্ভব হবে? কীভাবে তা অর্জিত হতে পারে? এটা অর্জনের একক রাস্তা হলো উভয় দেশের মধ্যে বিরোধের জায়গাগুলো ক্রমাগত কমিয়ে আনা। তাতে জনগণের মধ্যে এ রকম এক বোধ তৈরি হবে যে, আমরা উভয় দেশের মানুষ একই মিলিত স্বার্থের অংশীদার। আমরা একই সঙ্গে এগোচ্ছি। সংঘাত নয়, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা ও যৌথতাতেই রয়েছে আমাদের ভবিষ্যৎ। ভারত বিশাল রাষ্ট্র। তার অনেক প্রতিবেশী। কিন্তু হিন্দু-মুসলমান সমীকরণের কারণেই বাংলাদেশ ভারতের বিদেশনীতিতে অগ্রাধিকারমূলক বিষয় হওয়া দরকার। বাংলাদেশের দিক থেকে এটা মোটেই সুখকর অভিজ্ঞতা নয় যে, তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট অনেক বিষয় দশকের পর দশক অমীমাংসিত হয়ে পড়ে আছে কূটনীতিকদের ফাইলে। এগুলো বাংলাদেশের মানুষকে অসুখী করে। এ অসুখী মনস্তত্ত্বে যদি রাজনীতিবিদরা জল দেন তাহলে সেটা অরাজনৈতিক বিরোধের আদল নেয়। এটাই আবার অতি ধীরে ধীরে সাম্প্রদায়িকতার পালে বাতাস জোগায়। আবার ঠিক উল্টো দিকে, বাংলাদেশের উত্থাপিত বিষয়গুলো যদি ভারতীয় নীতিনির্ধারকরা সব সময় দ্রুত বিবেচনায় নেন এবং তার মর্যাদাপূর্ণ সমাধান হাজির করেন তাহলে সেটা কেবল এখানকার রাজনীতিতে নয়, প্রান্তিক স্থানীয় সমাজেও এমন এক ইতিবাচক আবেগ তৈরি করে যা পরোক্ষে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন দৃঢ় করে। মনে রাখতে হবে, এ উভয় দেশের দ্বিপক্ষীয় সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে ভারত রয়েছে চালকের আসনে। আন্তনদীর পানি, সীমান্তে বেসামরিক মানুষের রক্তপাত, বাণিজ্যে ভারসাম্য ইত্যাদি বিষয়ে বাংলাদেশের জন্য ভারত ন্যায়ত আরও অনেক কিছু করতে পারে এবং তা করা হলে তার তাৎক্ষণিক ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখব আমরা এখানকার সমাজের চৌহদ্দিতে ও আন্তধর্মীয় সম্পর্কে। একইভাবে উভয় দেশের তৃণমূলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উন্নয়নে বাংলাদেশেরও করণীয় রয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতিমালায়, দৃষ্টিভঙ্গিতে এবং নিয়োগে যে সাম্প্রদায়িক বিবেচনার ঠাঁই নেই বরং সংখ্যালঘু সম্প্রদায় যে এখানকার প্রশাসন, বিচার বিভাগ, শিক্ষা প্রশাসন, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি সব ক্ষেত্রে বিপুলভাবে উপস্থিত রয়েছে তার বিশ্বাসযোগ্য প্রচারের ঘাটতি রয়েছে ভারতে। বাংলাদেশ প্রকৃতই ভারতে নিজেকে ব্র্যান্ডিং করতে পারেনি আজও। বাংলাদেশ সরকার এসব বিষয়ে মাঠ পর্যায়ের সঠিক ধারণা তুলে ধরতে ভারতীয় নাগরিকসমাজের প্রতিনিধিদের এখানে সফরে আহ্বান জানাতে পারে। এটা এ কারণে জরুরি যে, তৃতীয় কোনো পক্ষ যেন ভারতবাসীকে বাংলাদেশের হিন্দুদের অবস্থা সম্পর্কে কোনো ভ্রান্ত ধারণা দিতে না পারে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারকে এতদঞ্চলে ভারতের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ বুঝতে হবে এবং প্রতিনিয়ত বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে সেসব বিষয়ে সংলাপ চালানোর মানসিক প্রস্তুতি থাকতে হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দাবি-দাওয়া এখানে অন্যতম জাতীয় অগ্রাধিকার হিসেবেই দেখতে হবে। সামান্য কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া পাঁচ দশক ধরে বাংলাদেশ সেটা করছেও। স্বাধীন দেশ হিসেবে গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশের একটা প্রধান উপলব্ধি হলো, এখানকার সমাজে শান্তিপূর্ণ আন্তধর্মীয় পরিবেশের প্রধান এক শর্ত হলো ভারতে আন্তধর্মীয় শান্তি এবং সে দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক। এ অভিজ্ঞতা আরও এগিয়ে নেওয়ার বিকল্প নেই। কিন্তু এখানে আত্মতৃপ্তির অবকাশ নেই এবং ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জও বিপুল। বিশ্বব্যাপী বর্তমানে উগ্র ডানপন্থার উত্থান দেখছি আমরা। এর অনিবার্য ছাপ পড়ছে এবং পড়বে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। নয়া উদারনৈতিক অর্থনীতি তার দ্বারা সৃষ্ট সামাজিক বৈষম্য আড়াল করতে চাইতে পারে ধর্মীয় বিভেদ উসকে দিয়ে। এ রকম হতে পারে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশেই। অথচ এ অঞ্চলের দেশগুলোর পারস্পরিক মতামত বিনিময়ের সার্ক কাঠামোও এ মুহূর্তে অনুপস্থিত। দক্ষিণপন্থার বিপদ যেমন এক দেশের আন্তধর্মীয় ঘৃণা অন্য দেশে স্থানান্তর করতে পারে, তেমনি দেশগুলোর নেই উত্তেজনা হ্রাসের কোনো সম্মিলিত কাঠামো। বলা বাহুল্য, এ দুই বিপদ চটজলদি সমাধা করা যাবে না। কারণ ডানপন্থা ও লোকরঞ্জনবাদ বর্তমানে ভোটের রাজনীতিতে এক সফল মডেল হিসেবে প্রলুব্ধ করছে রাজনীতিবিদদের। আসন্ন নেতিবাচক এ চ্যালেঞ্জ দমিয়ে রাখতে হলে এবং শুকিয়ে মারতে হলে বাংলাদেশ ও ভারতের নীতিনির্ধারকদের এখনই জরুরি ভিত্তিতে তিস্তার পানি বণ্টনসহ দ্বিপক্ষীয় বিষয়গুলোয় সাধারণ মানুষের আকাক্সক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ফয়সালায় আসতে হবে। মানুষ যখন দেখবে উভয় দেশের মধ্যে বিবাদিত বিষয়গুলো অবহেলিত নয়, তখনই কেবল উভয় দেশ বহুত্ববাদ ও বহুজনবাদের উর্বর জমিন হয়ে উঠতে পারে। বাংলাদেশ ১৯৭১ সালের স্মৃতি ইতিহাসের পাতায় ব্যতিক্রমী অধ্যায় হিসেবে রেখে দিতে চায় না। চাইছে, সেদিনের পারস্পরিক আবেগকে ভবিষ্যৎ সম্পর্কের স্থায়ী এক পাটাতন হিসেবে গড়ে তুলতে। এটাই সীমান্তের দুই দিকে সম্প্রীতি গড়ার ব্যবহারিক পথ।

                লেখক : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সর্বশেষ খবর
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার
১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা
শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান
গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু
সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’, থাকছে যেসব আয়োজন
ঢাবিতে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’, থাকছে যেসব আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে রাজধানীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে রাজধানীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিটন-শামীমের ব্যাটে বাংলাদেশের লড়াকু সংগ্রহ
লিটন-শামীমের ব্যাটে বাংলাদেশের লড়াকু সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাঁজাসহ আটক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আজীবন বহিষ্কার
গাঁজাসহ আটক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আজীবন বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী গ্রেফতার
টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ টাকার ওষুধ ৮০ টাকায় বিক্রি, জরিমানা ৫০ হাজার
৯ টাকার ওষুধ ৮০ টাকায় বিক্রি, জরিমানা ৫০ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দর : নতুন ব্যবস্থাপনায় গতি বেড়েছে এনসিটিতে
চট্টগ্রাম বন্দর : নতুন ব্যবস্থাপনায় গতি বেড়েছে এনসিটিতে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতি প্রতিযোগিতা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতি প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৮
সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৮

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ত্রিদেশীয় সিরিজ: ফিন অ্যালেনের চোটে কপাল খুলল কনওয়ের
ত্রিদেশীয় সিরিজ: ফিন অ্যালেনের চোটে কপাল খুলল কনওয়ের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘কতদূর’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘কতদূর’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের বিপক্ষে ২ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ
নেপালের বিপক্ষে ২ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ