শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

চমকের সম্মেলন কাল

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হতে চান ১০ জন : কাদের
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
চমকের সম্মেলন কাল

রাত পোহালেই আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন। এরই মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন  হয়েছে। এবারের সম্মেলন হবে এক দিনের। এ সম্মেলনে কী চমক থাকছে তা নিয়ে দলীয় অসংখ্য নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীর ব্যাপক কৌতূহল। 

কাল সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সারা দেশ থেকে সাড়ে ৮ হাজার কাউন্সিলর এবং ২৫ হাজার ডেলিগেট এতে অংশ নেবেন। বিকালে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দ্বিতীয় অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এ অধিবেশনে আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে দলীয় নেতৃত্বে কারা আসছেন তা নির্ধারণ হবে।

১৯৮১ সালে শেখ হাসিনা দলের সভানেত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন পর্যন্ত ৯টি জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে শেখ হাসিনার নেতৃত্ব নিয়ে দলে কোনো প্রশ্ন ওঠেনি। ফলে সভানেত্রী পদে কাউকে প্রার্থী হতেও দেখা যায়নি। এবারও কাউন্সিলরদের ভোটে দশমবারের মতো সভানেত্রী নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। এটা মোটামুটি নিশ্চিত। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রতিবার কাউন্সিলেই নতুন নেতৃত্ব বেছে নেওয়ার কথা বলেন। কিন্তু দলের কাউন্সিলর এবং নেতা-কর্মীদের তীব্র আপত্তি এবং আবেগের কাছে শেষ পর্যন্ত তিনি পরাস্ত হন। এবারও এরকম ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

জাতির পিতাকে হত্যার পর ১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাঁকে সভানেত্রী নির্বাচিত করা হয়। ঐক্যের প্রতীক হিসেবে তিনি দেশে ফিরে স্বাধীনতায় নেতৃত্বদানকারী দলটিকে নানা ধারায় বিভক্তি থেকে ঐক্যবদ্ধ করেন। তাঁর নেতৃত্বে টানা তৃতীয় মেয়াদসহ মোট চারবার রাষ্ট্র পরিচালনা করছে আওয়ামী লীগ। আর দলে তাঁর রানিংমেট হিসেবে টানা দুই মেয়াদে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ থাকে সাধারণ সম্পাদক পদ ঘিরে। নতুন কেউ সাধারণ সম্পাদক হবেন, নাকি ওবায়দুল কাদেরই এ পদে আরেক মেয়াদে থেকে হ্যাটট্রিক করবেন তা নিয়ে আওয়ামী লীগের মধ্যে নানা রকম জল্পনা-কল্পনা রয়েছে। সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনয়নের বিষয়টি শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। তিনিই রানিংমেট বেছে নেবেন।

২০১৬ সালের জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হন ওবায়দুল কাদের। এরপর থেকে তিনি দলের এ পদে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এবারের জাতীয় সম্মেলনেও সাধারণ সম্পাদক পদে তাঁর নামটি জোর আলোচনায় রয়েছে। তবে দলটির ইতিহাসে স্বাধীন বাংলাদেশে টানা তিন মেয়াদে কেউ সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেননি। এর আগে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে শেখ হাসিনা সভানেত্রী থাকাকালে টানা দুই মেয়াদে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। অবশ্য প্রয়াত জিল্লুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ওবায়দুল কাদের এবারও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলে নতুন নজির সৃষ্টি হবে, যা আওয়ামী লীগের চমক। কারণ এ পদে হ্যাটট্রিক করবেন। আবার সাধারণ সম্পাদক পদে নতুন কাউকে বেছে নিলে সেটাও চমক হিসেবে মনে করছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা।

অন্যদিকে সারা দেশের নেতা-কর্মীর প্রত্যাশা, বঙ্গবন্ধু পরিবার থেকে শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, রাদওয়ান সিদ্দিক ববি রাজনীতিতে সক্রিয় হোন। দলের ২২তম জাতীয় সম্মেলনেই তারা নেতৃত্বে আসুন। গত শনিবার অনুষ্ঠিত দলের জাতীয় কমিটির সভায় বেশ কয়েকজন নেতা প্রসঙ্গটি দলীয় সভানেত্রীর নজরে আনেন। জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন সবাই বড় হয়েছে। রাজনীতিতে আসবে কি আসবে না, সেটি তাদের সিদ্ধান্তের বিষয়। তারা যদি রাজনীতিতে যুক্ত হতে চায়, হতে পারে। এ বিষয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই। সবকিছু মিলে টানা তিন মেয়াদে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগের এবারের সম্মেলনে কী চমক আসছে তা দেখতে আগামীকাল বিকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। 

জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের নতুন কমিটি গঠন করা হলে সেখানে বড় ধরনের রদবদল না হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। গতকাল দুপুরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সম্মেলনস্থল পরিদর্শনে গিয়ে ২২তম জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন মুখ আসছে কি না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এবারের সম্মেলনে যে কমিটি হবে, সেখানে তেমন একটা পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা কম। নির্বাচনের পর আমরা পরবর্তী সম্মেলন আগামও করতে পারি, সেরকমও চিন্তাভাবনা আছে। তখন একটা বড় ধরনের পরিবর্তন হবে। আপাতত বড় ধরনের কোনো পরিবর্তনের ব্যাপারে ভাবছি না।

বর্তমান কমিটির বিতর্কিতরা বাদ পড়বে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা কেউ পারফেক্ট মানুষ না, ভুলত্রুটি নিয়েই মানুষ। কাজেই পূর্ণতা খুঁজতে গেলে অনেক কিছুই চিন্তাভাবনা করতে হবে। বিতর্কিত ব্যক্তিদের ব্যাপারে আমাদের চিন্তাভাবনা আছে। 

তৃতীয় মেয়াদে দলের সাধারণ সম্পাদক হচ্ছেন কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সভানেত্রী আমাদের অপরিহার্য; যিনি সভানেত্রী আছেন, তিনি আমাদের ঐক্যের প্রতীক। শেখ হাসিনাকে সমর্থন করবেন না, এমন একজন কাউন্সিলরকেও খুঁজে পাওয়া যাবে না। কাজেই এ নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। সাধারণ সম্পাদক পদে অনেকেরই ইচ্ছা থাকতে পারে। আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক দল। আমার জানা মতে, ১০ জন অন্তত প্রার্থী আছেন, যারা সাধারণ সম্পাদক হতে চান। কাজেই কে হবেন সেটা নেত্রীর ইচ্ছা এবং কাউন্সিল অধিবেশনে সেখানে কাউন্সিলরদের মতামতে এর প্রতিফলন ঘটবে। আমি এ মুহূর্তে কোনো প্রেডিকশনে যেতে পারি না। সময় এখনো ম্যাচিউর হয়নি।

এ সময় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর, কেন্দ্রীয় সদস্য রিয়াজুল কবির কাওছার, সাহাবুদ্দিন ফরাজী, সৈয়দ আবদুল আওয়াল শামীম, আনোয়ার হোসেন, সানজিদা খানম, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফি, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, সহসভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায়, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গাজী মেসবাউল হোসেন সাচ্চু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগ আগে থেকেই বলে আসছে এবারের সম্মেলন হবে সাদামাটা। সে কারণে অতীতের মতো নেই আলোর ঝলকানি। নেই পুরো রাজধানীকে রঙিন করে সাজানো। এসব না থাকলেও নেতা-কর্মীদের উৎসাহ-আগ্রহের কমতি নেই। গতকাল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে দেখা গেছে, মঞ্চে নৌকা ও পদ্মা সেতু দুটির আদলই রাখা হয়েছে। মঞ্চের পাশে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন, অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। সম্মেলনের ব্যানারে থাকছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ছবি। এ ছাড়া জাতীয় চার নেতার ছবি থাকবে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শামসুল হক ও মাওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগীশের ছবিও দেখা গেছে। 

সারা দেশ থেকে আগত সাড়ে ৮ হাজার কাউন্সিলর আর ২৫ হাজার ডেলিগেটকে উপহার দেওয়া হবে। উপহারে থাকবে ১৩ জিনিস। এরই মধ্যে এসব জিনিসপত্র প্রস্তুত করা হয়েছে। উপহার সামগ্রীর মধ্যে থাকছে দলীয় লোগোযুক্ত নোটপ্যাড, কলম, চকলেট, বিস্কুট, পানি, টিস্যু, ফাইল ফোল্ডার, গত ১৪ বছরে শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন-অগ্রগতি তুলে ধরে প্রকাশনা, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের রিপোর্ট, দলের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার তোলা শোক প্রস্তাব ও অভ্যর্থনা কমিটির আহ্বায়কের বক্তব্য।

এই বিভাগের আরও খবর
গণভোটের সময় ও  পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
গণভোটের সময় ও পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার  উদ্যোগকে স্বাগত
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার উদ্যোগকে স্বাগত
চাপিয়ে দেওয়া  কিছু জনগণ মানবে না
চাপিয়ে দেওয়া কিছু জনগণ মানবে না
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
বিরোধী মত দমনে গুম
বিরোধী মত দমনে গুম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন
শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস
আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন
কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান
কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে
আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস
ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন
এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার
টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর
খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা