শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

চমকের সম্মেলন কাল

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হতে চান ১০ জন : কাদের
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
চমকের সম্মেলন কাল

রাত পোহালেই আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন। এরই মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন  হয়েছে। এবারের সম্মেলন হবে এক দিনের। এ সম্মেলনে কী চমক থাকছে তা নিয়ে দলীয় অসংখ্য নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীর ব্যাপক কৌতূহল। 

কাল সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সারা দেশ থেকে সাড়ে ৮ হাজার কাউন্সিলর এবং ২৫ হাজার ডেলিগেট এতে অংশ নেবেন। বিকালে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দ্বিতীয় অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এ অধিবেশনে আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে দলীয় নেতৃত্বে কারা আসছেন তা নির্ধারণ হবে।

১৯৮১ সালে শেখ হাসিনা দলের সভানেত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন পর্যন্ত ৯টি জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে শেখ হাসিনার নেতৃত্ব নিয়ে দলে কোনো প্রশ্ন ওঠেনি। ফলে সভানেত্রী পদে কাউকে প্রার্থী হতেও দেখা যায়নি। এবারও কাউন্সিলরদের ভোটে দশমবারের মতো সভানেত্রী নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। এটা মোটামুটি নিশ্চিত। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রতিবার কাউন্সিলেই নতুন নেতৃত্ব বেছে নেওয়ার কথা বলেন। কিন্তু দলের কাউন্সিলর এবং নেতা-কর্মীদের তীব্র আপত্তি এবং আবেগের কাছে শেষ পর্যন্ত তিনি পরাস্ত হন। এবারও এরকম ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

জাতির পিতাকে হত্যার পর ১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাঁকে সভানেত্রী নির্বাচিত করা হয়। ঐক্যের প্রতীক হিসেবে তিনি দেশে ফিরে স্বাধীনতায় নেতৃত্বদানকারী দলটিকে নানা ধারায় বিভক্তি থেকে ঐক্যবদ্ধ করেন। তাঁর নেতৃত্বে টানা তৃতীয় মেয়াদসহ মোট চারবার রাষ্ট্র পরিচালনা করছে আওয়ামী লীগ। আর দলে তাঁর রানিংমেট হিসেবে টানা দুই মেয়াদে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ থাকে সাধারণ সম্পাদক পদ ঘিরে। নতুন কেউ সাধারণ সম্পাদক হবেন, নাকি ওবায়দুল কাদেরই এ পদে আরেক মেয়াদে থেকে হ্যাটট্রিক করবেন তা নিয়ে আওয়ামী লীগের মধ্যে নানা রকম জল্পনা-কল্পনা রয়েছে। সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনয়নের বিষয়টি শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। তিনিই রানিংমেট বেছে নেবেন।

২০১৬ সালের জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হন ওবায়দুল কাদের। এরপর থেকে তিনি দলের এ পদে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এবারের জাতীয় সম্মেলনেও সাধারণ সম্পাদক পদে তাঁর নামটি জোর আলোচনায় রয়েছে। তবে দলটির ইতিহাসে স্বাধীন বাংলাদেশে টানা তিন মেয়াদে কেউ সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেননি। এর আগে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে শেখ হাসিনা সভানেত্রী থাকাকালে টানা দুই মেয়াদে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। অবশ্য প্রয়াত জিল্লুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ওবায়দুল কাদের এবারও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলে নতুন নজির সৃষ্টি হবে, যা আওয়ামী লীগের চমক। কারণ এ পদে হ্যাটট্রিক করবেন। আবার সাধারণ সম্পাদক পদে নতুন কাউকে বেছে নিলে সেটাও চমক হিসেবে মনে করছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা।

অন্যদিকে সারা দেশের নেতা-কর্মীর প্রত্যাশা, বঙ্গবন্ধু পরিবার থেকে শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, রাদওয়ান সিদ্দিক ববি রাজনীতিতে সক্রিয় হোন। দলের ২২তম জাতীয় সম্মেলনেই তারা নেতৃত্বে আসুন। গত শনিবার অনুষ্ঠিত দলের জাতীয় কমিটির সভায় বেশ কয়েকজন নেতা প্রসঙ্গটি দলীয় সভানেত্রীর নজরে আনেন। জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন সবাই বড় হয়েছে। রাজনীতিতে আসবে কি আসবে না, সেটি তাদের সিদ্ধান্তের বিষয়। তারা যদি রাজনীতিতে যুক্ত হতে চায়, হতে পারে। এ বিষয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই। সবকিছু মিলে টানা তিন মেয়াদে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগের এবারের সম্মেলনে কী চমক আসছে তা দেখতে আগামীকাল বিকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। 

জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের নতুন কমিটি গঠন করা হলে সেখানে বড় ধরনের রদবদল না হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। গতকাল দুপুরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সম্মেলনস্থল পরিদর্শনে গিয়ে ২২তম জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন মুখ আসছে কি না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এবারের সম্মেলনে যে কমিটি হবে, সেখানে তেমন একটা পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা কম। নির্বাচনের পর আমরা পরবর্তী সম্মেলন আগামও করতে পারি, সেরকমও চিন্তাভাবনা আছে। তখন একটা বড় ধরনের পরিবর্তন হবে। আপাতত বড় ধরনের কোনো পরিবর্তনের ব্যাপারে ভাবছি না।

বর্তমান কমিটির বিতর্কিতরা বাদ পড়বে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা কেউ পারফেক্ট মানুষ না, ভুলত্রুটি নিয়েই মানুষ। কাজেই পূর্ণতা খুঁজতে গেলে অনেক কিছুই চিন্তাভাবনা করতে হবে। বিতর্কিত ব্যক্তিদের ব্যাপারে আমাদের চিন্তাভাবনা আছে। 

তৃতীয় মেয়াদে দলের সাধারণ সম্পাদক হচ্ছেন কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সভানেত্রী আমাদের অপরিহার্য; যিনি সভানেত্রী আছেন, তিনি আমাদের ঐক্যের প্রতীক। শেখ হাসিনাকে সমর্থন করবেন না, এমন একজন কাউন্সিলরকেও খুঁজে পাওয়া যাবে না। কাজেই এ নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। সাধারণ সম্পাদক পদে অনেকেরই ইচ্ছা থাকতে পারে। আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক দল। আমার জানা মতে, ১০ জন অন্তত প্রার্থী আছেন, যারা সাধারণ সম্পাদক হতে চান। কাজেই কে হবেন সেটা নেত্রীর ইচ্ছা এবং কাউন্সিল অধিবেশনে সেখানে কাউন্সিলরদের মতামতে এর প্রতিফলন ঘটবে। আমি এ মুহূর্তে কোনো প্রেডিকশনে যেতে পারি না। সময় এখনো ম্যাচিউর হয়নি।

এ সময় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর, কেন্দ্রীয় সদস্য রিয়াজুল কবির কাওছার, সাহাবুদ্দিন ফরাজী, সৈয়দ আবদুল আওয়াল শামীম, আনোয়ার হোসেন, সানজিদা খানম, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফি, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, সহসভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায়, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গাজী মেসবাউল হোসেন সাচ্চু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগ আগে থেকেই বলে আসছে এবারের সম্মেলন হবে সাদামাটা। সে কারণে অতীতের মতো নেই আলোর ঝলকানি। নেই পুরো রাজধানীকে রঙিন করে সাজানো। এসব না থাকলেও নেতা-কর্মীদের উৎসাহ-আগ্রহের কমতি নেই। গতকাল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে দেখা গেছে, মঞ্চে নৌকা ও পদ্মা সেতু দুটির আদলই রাখা হয়েছে। মঞ্চের পাশে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন, অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। সম্মেলনের ব্যানারে থাকছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ছবি। এ ছাড়া জাতীয় চার নেতার ছবি থাকবে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শামসুল হক ও মাওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগীশের ছবিও দেখা গেছে। 

সারা দেশ থেকে আগত সাড়ে ৮ হাজার কাউন্সিলর আর ২৫ হাজার ডেলিগেটকে উপহার দেওয়া হবে। উপহারে থাকবে ১৩ জিনিস। এরই মধ্যে এসব জিনিসপত্র প্রস্তুত করা হয়েছে। উপহার সামগ্রীর মধ্যে থাকছে দলীয় লোগোযুক্ত নোটপ্যাড, কলম, চকলেট, বিস্কুট, পানি, টিস্যু, ফাইল ফোল্ডার, গত ১৪ বছরে শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন-অগ্রগতি তুলে ধরে প্রকাশনা, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের রিপোর্ট, দলের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার তোলা শোক প্রস্তাব ও অভ্যর্থনা কমিটির আহ্বায়কের বক্তব্য।

এই বিভাগের আরও খবর
হামজা-সামিত জাদুতেও পারল না বাংলাদেশ
হামজা-সামিত জাদুতেও পারল না বাংলাদেশ
সংসদে উচ্চকক্ষ বাদ দেওয়ার প্রস্তাব সিপিডির
সংসদে উচ্চকক্ষ বাদ দেওয়ার প্রস্তাব সিপিডির
শাপলা ছাড়া দলের নিবন্ধন নয়, লড়াই চলবে
শাপলা ছাড়া দলের নিবন্ধন নয়, লড়াই চলবে
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
কূটনীতিকরা বৈঠক করলে কিছু আসে যায় না
কূটনীতিকরা বৈঠক করলে কিছু আসে যায় না
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা
গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
সর্বশেষ খবর
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য

৩৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

হাতবদলে সবজির দাম ৪ গুণ
হাতবদলে সবজির দাম ৪ গুণ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিদেশ যাত্রীর গাড়িতে ডাকাতি, আহত ২
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিদেশ যাত্রীর গাড়িতে ডাকাতি, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ট্রাকচাপায় পোশাক শ্রমিক নিহত
গাজীপুরে ট্রাকচাপায় পোশাক শ্রমিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূরুঙ্গামারীতে ভেজাল সার ধ্বংস করল কৃষি বিভাগ
ভূরুঙ্গামারীতে ভেজাল সার ধ্বংস করল কৃষি বিভাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ও আহত জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবি
শহীদ ও আহত জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও
গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ
টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাস্তব চিত্র প্রদর্শনী
বগুড়ায় বাস্তব চিত্র প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ২-৩ দিন বৃষ্টি থাকতে পারে
আরও ২-৩ দিন বৃষ্টি থাকতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভবনে একাডেমিক কার্যক্রমের উদ্বোধন
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভবনে একাডেমিক কার্যক্রমের উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দান্ত খেলেও লিড ধরে রাখতে পারলো না বাংলাদেশ!
দুর্দান্ত খেলেও লিড ধরে রাখতে পারলো না বাংলাদেশ!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে গাছের চারা বিতরণ
নীলফামারীতে গাছের চারা বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিতা-মাতাকে হত্যা করে ঘরে পুঁতে রাখলো ছেলে
পিতা-মাতাকে হত্যা করে ঘরে পুঁতে রাখলো ছেলে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌনে ১২ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েডের টিকা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌনে ১২ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েডের টিকা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু উত্তরাঞ্চল নয় তিস্তা নদী বাংলাদেশের অর্থনীতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ : দুলু
শুধু উত্তরাঞ্চল নয় তিস্তা নদী বাংলাদেশের অর্থনীতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ : দুলু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈজ্ঞানিক সিম্পোজিয়ামের রেজিস্ট্রেশন উদ্বোধন
চট্টগ্রামে বৈজ্ঞানিক সিম্পোজিয়ামের রেজিস্ট্রেশন উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন
একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি
দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা
নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী
ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ
আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া
গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!
আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার
সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

নগর জীবন

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবলসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে টিকাদান কর্মসূচি
জনবলসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে টিকাদান কর্মসূচি

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই আমাদের মূল লক্ষ্য
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই আমাদের মূল লক্ষ্য

নগর জীবন

ডেঙ্গুর ভয়াবহতা
ডেঙ্গুর ভয়াবহতা

নগর জীবন