শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২

আজ থেকে মেট্রোরেলে চড়বে নগরবাসী

বর্ণাঢ্য উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগাযোগের নতুন মাইলফলকে দেশ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আজ থেকে মেট্রোরেলে চড়বে নগরবাসী

মেট্রোরেল লাইন-৬ চালুর মাধ্যমে যোগাযোগের নতুন এক দুয়ার উন্মোচিত হলো ঢাকাবাসীর জন্য। বহুল প্রতীক্ষিত এই মেট্রোরেল নগরবাসীকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দেবে। জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গতকাল এর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে মেট্রোরেলের যাত্রী হিসেবে নিজেই টিকিট কেটে ছোট বোন শেখ রেহানা ও আরেক বর্ষীয়ান নারী রাজনীতিবিদ মতিয়া চৌধুরীকে সঙ্গে নিয়ে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ভ্রমণ করেন শেখ হাসিনা। এ প্রকল্প চালু হওয়া ঢাকার পরিবহন জগতের জন্য একটি অনন্য মাইলফলক বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

স্বাধীন বাংলাদেশ হবে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত এক সচ্ছল সোনার বাংলা- মুক্তিযুদ্ধের আগে বাঙালি জাতিকে এমন স্বপ্নই দেখিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে দেশকে স্বাধীন করলেও তাঁর সে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে দেয়নি হায়েনার দল। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের শুরুতেই তাঁকে সপরিবারে পৃথিবী থেকে বিদায় করে দেওয়া হয় ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট। বঙ্গবন্ধুর দেখা সেই স্বপ্ন ও জনগণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর তাঁর বড় মেয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে কথাই তিনি গতকালের ভাষণে উপস্থিত সুধীমন্ডলীকে বারবার মনে করিয়ে দিয়েছেন। চলতি বছরেরই ২৫ জুন পদ্মা সেতুর মতো বৃহৎ এক অবকাঠামো চালুর পর যোগাযোগ খাতের আরেক মেগা প্রকল্প মেট্রোরেল লাইন-৬-এর একাংশ চালু হলো গতকাল। এ যেন বাঙালি জাতির এক পরম পাওয়া। এজন্যই হয়তো পুলিশের দেওয়া কড়া নির্দেশনা উপেক্ষা করে জনতার উচ্ছ্বাস দেখতে হয়েছে দিয়াবাড়ী, উত্তরা, মিরপুর, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁওসহ সমস্ত ঢাকাবাসীকে। একই সঙ্গে টেলিভিশনের পর্দায় সেই উচ্ছ্বাস দেখেছে গোটা দেশবাসী।

সুধীসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বাধীনতার পর কোনো সরকারই দেশ গঠনে এতটা সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করেনি, যেটা বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার করেছে। এজন্য ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়লাভের পর দেশকে স্বনির্ভর করে তুলতে এক অভূতপূর্ব পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। এতে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার পূর্বশর্ত হিসেবে যোগাযোগ, প্রযুক্তি, কৃষি খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে দেশ পরিচালনা করতে থাকেন শেখ হাসিনা। এরই ধারাবাহিকতায় রাজধানী ঢাকার যানজট নিরসনে নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ২০১৬ সালের ২৬ জুন মেট্রোরেল লাইন-৬ প্রকল্পের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যাই। ঠিক সাড়ে ছয় বছর পর তিনিই দেশের প্রথম এ বৈদ্যুতিক রেলের প্রথম যাত্রী হয়েছেন গতকাল, যার মাধ্যমে মেট্রোরেলের যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ। যদিও এটা উড়ালপথের মেট্রো। শুধু তা-ই নয়, এর মধ্য দিয়ে নতুন এক ইতিহাস সৃষ্টি করল বাঙালি জাতি। জানা যায়, এর আগে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে মেট্রোরেল নির্মাণের উদ্যোগ নেয় আওয়ামী লীগ। জাপানের আন্তর্জাতিক সহযোগী সংস্থার (জাইকা) অর্থায়নে সমীক্ষা পরিচালনার উদ্যোগ নেয় তৎকালীন ডিটিসিবি। ২০০৯ সালের মার্চ থেকে ২০১০ সালের মার্চ পর্যন্ত এক বছরের ওই সমীক্ষায় সবার আগে ‘এমআরটি লাইন-৬’ নির্মাণের সুপারিশ আসে। পরের বছরই ওই প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন করে জাইকা। যার চূড়ান্ত ফলস্বরূপ গতকাল উদ্বোধন করা হলো এ লাইনের। আজ শুরু হচ্ছে যাত্রী চলাচল।

২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু খোলার পর বুধবার খুলেছে দ্বিতীয় স্বপ্নের দ্বার। পদ্মা সেতুর পর এবার বাঙালি জাতির আরও একটি অবিশ্বাস্য স্বপ্ন পূরণ হলো। যানজটের নগরী ঢাকায় বহুল কাক্সিক্ষত স্বপ্নের মেট্রোরেলের যাত্রী হিসেবে সাধারণ মানুষ চলাচল করবে আজ থেকেই। এর মধ্য দিয়ে যাতায়াতের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে ৪০০ বছরের পুরনো এই নগরবাসীর। বিশেষ করে উত্তরা থেকে মতিঝিল রুটের যাত্রীরা খুবই স্বাচ্ছন্দ্যে তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন মেট্রোপথে। ওদিকে আগামী বছরের শুরুতেই আরেকটি নতুন দ্বার উন্মোচিত হতে যাচ্ছে বন্দরনগর চট্টগ্রামে। শহরের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিতব্য কর্ণফুলী টানেলের কাজও প্রায় শেষ দিকে, যার মাধ্যমে টানেলপথের যুগে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ। এ কথা অবশ্য গতকাল সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘পদ্মা সেতুর মতো অবকাঠামো গড়ে তোলা আমাদের জন্য খুবই গর্বের, যা এই প্রথম আমরা করেছি। এখন চালু হলো মেট্রোরেল। এটিও প্রথম। এরপর চালু হতে যাচ্ছে কর্ণফুলী টানেল। সেটিও হবে প্রথম।’

ঢাকায় মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক জানিয়েছেন, শুরুতে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলবে মেট্রোরেল। পৌনে ১২ কিলোমিটারের এ পথ মেট্রোরেলে পাড়ি দিতে লাগবে ১০ মিনিট ১০ সেকেন্ড। অবশ্য গতকাল প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী ট্রেনের সময় লেগেছে ১৭ মিনিট। আপাতত উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলার সময় ট্রেনগুলো মাঝপথে কোথাও থামবে না। ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটারের এই পথে ৯টি স্টেশন থাকলেও উত্তরা ও আগারগাঁওয়ের যাত্রী ছাড়া অন্যরা এ সুবিধা পাবেন না। তবে ২৬ মার্চের পর সব স্টেশনেই ওঠানামা করতে পারবেন যাত্রীরা। ইতিহাস ও উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন মেট্রোরেল ব্রিটিশদের লন্ডন মেট্রো, যা নির্মাণ করা হয় ১৮৬৩ সালে। এরপর প্যারিস মেট্রো চালু হয় ১৯০০ সালে। এরপর ধীরে ধীরে নিউইয়র্ক শহরে হার্ডসন নদীর তলদেশ দিয়ে মেট্রো বা সাবওয়ে নির্মাণ করা হয় ১৯০৪ সালে। রাশিয়ার মস্কোয় চালু হয় ১৯৩১ সালে। এরপর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জনবহুল শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মেট্রোরেল। তবে অধিকাংশ দেশের মেট্রোই মাটির নিচে। এমনকি আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের মেট্রোরেলের বয়সও ৪০ বছরের বেশি। সেটিও মাটির নিচে। এজন্যই বলা হয়, লন্ডন, প্যারিস ও নিউইয়র্ক শহরের রাস্তার ওপরের চেয়ে মাটির নিচের জগৎটা বেশি ব্যস্ত। সেসব শহরে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ নির্বিঘ্নে ছুটে চলেন। এসব দেশের অর্থনীতি অনেক আগে থেকেই বেশ সমৃদ্ধ এবং মজবুত ভিতের ওপর গঠিত। স্বাধীনতার ৫২ বছর পর বাঙালি জাতি এমন একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের সাহস দেখিয়েছে সেটিও কম নয়। খোদ জাপানিরাও বলছেন এটি বাংলাদেশের মতো দেশের জন্য বিরাট এক সফলতা। জাপানে মেট্রোরেল চালু হয়েছে ১৯৪১ সালে। আর বর্তমানে বিশ্বকে প্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দানকারী দেশ চীনে মেট্রোরেল চালু হয় ১৯৬৯ সালে। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জার্মানিতেও এর ৩০ বছর পর মেট্রোরেল নির্মিত হয়। এর অন্যতম কারণ হলো সেসব দেশের অর্থনীতির ভিত অনেক মজবুত।

এদিকে গতকাল বেলা ১১টায় উত্তরায় মেট্রোরেলের নামফলক উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর তিনি সেখানে সুধীসমাবেশে বক্তব্য দেন। আনুষ্ঠানিকতার শেষের দিকে সবুজ পতাকা উড়িয়ে প্রথমবারের মতো ট্রেন চালু করেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর ছোট বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে করে তিনি নিজে টিকিট কেটে ট্রেনের যাত্রী হয়ে আগারগাঁও পর্যন্ত ভ্রমণ করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডাক বিভাগ থেকে ইস্যু করা মেট্রোরেলের স্মারক ডাকটিকিট ও বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইস্যু করা ৫০ টাকার স্মারক নোট অবমুক্ত করা হয়। অনুষ্ঠানস্থলে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় আগে থেকেই সাত দফা নির্দেশনা জারি করে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। কিন্তু সেই কড়া নির্দেশনা উপেক্ষা করে উৎসুক জনতার উচ্ছ্বাসে উৎসবমুখর হয়ে ওঠে পুরো দিয়াবাড়ী, উত্তরা, মিরপুর, আগারগাঁও অঞ্চল। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সুধীসমাবেশে অংশ নিতে আসা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ যোগ দেন আনন্দ উৎসবে। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হন মন্ত্রী, সচিব, কূটনীতিক, সরকারি কর্মকর্তা, ডিএমটিসিএলের কর্মকর্তা, নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, জাপান সরকারের প্রতিনিধি, রাষ্ট্রদূতসহ নানা শ্রেণির মানুষসহ ২০০ জন।

এ ছাড়া মেট্রোরেলের উদ্বোধন করায় সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে ঢাকার বিভিন্ন দূতাবাস। একই সঙ্গে প্রভাবশালী মার্কিন গণমাধ্যম বলেছে, মেট্রোরেল আওয়ামী লীগ সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে। সংবাদমাধ্যমটি আরও বলেছে, এর মধ্য দিয়ে যাতায়াতের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে ঢাকাবাসীর। আর এর জেরে উজ্জ্বল হবে আওয়ামী লীগ সরকারের ভাবমূর্তি। মেট্রোরেল প্রকল্পটি ঢাকায় মানুষের যাতায়াতের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে পারে। পাশাপাশি এর উদ্বোধন শেখ হাসিনার সরকারকে অতি প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক সুবিধাও দেবে বলে মনে করে ব্লুমবার্গ।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে