শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২

আজ থেকে মেট্রোরেলে চড়বে নগরবাসী

বর্ণাঢ্য উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগাযোগের নতুন মাইলফলকে দেশ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আজ থেকে মেট্রোরেলে চড়বে নগরবাসী

মেট্রোরেল লাইন-৬ চালুর মাধ্যমে যোগাযোগের নতুন এক দুয়ার উন্মোচিত হলো ঢাকাবাসীর জন্য। বহুল প্রতীক্ষিত এই মেট্রোরেল নগরবাসীকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দেবে। জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গতকাল এর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে মেট্রোরেলের যাত্রী হিসেবে নিজেই টিকিট কেটে ছোট বোন শেখ রেহানা ও আরেক বর্ষীয়ান নারী রাজনীতিবিদ মতিয়া চৌধুরীকে সঙ্গে নিয়ে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ভ্রমণ করেন শেখ হাসিনা। এ প্রকল্প চালু হওয়া ঢাকার পরিবহন জগতের জন্য একটি অনন্য মাইলফলক বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

স্বাধীন বাংলাদেশ হবে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত এক সচ্ছল সোনার বাংলা- মুক্তিযুদ্ধের আগে বাঙালি জাতিকে এমন স্বপ্নই দেখিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে দেশকে স্বাধীন করলেও তাঁর সে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে দেয়নি হায়েনার দল। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের শুরুতেই তাঁকে সপরিবারে পৃথিবী থেকে বিদায় করে দেওয়া হয় ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট। বঙ্গবন্ধুর দেখা সেই স্বপ্ন ও জনগণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর তাঁর বড় মেয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে কথাই তিনি গতকালের ভাষণে উপস্থিত সুধীমন্ডলীকে বারবার মনে করিয়ে দিয়েছেন। চলতি বছরেরই ২৫ জুন পদ্মা সেতুর মতো বৃহৎ এক অবকাঠামো চালুর পর যোগাযোগ খাতের আরেক মেগা প্রকল্প মেট্রোরেল লাইন-৬-এর একাংশ চালু হলো গতকাল। এ যেন বাঙালি জাতির এক পরম পাওয়া। এজন্যই হয়তো পুলিশের দেওয়া কড়া নির্দেশনা উপেক্ষা করে জনতার উচ্ছ্বাস দেখতে হয়েছে দিয়াবাড়ী, উত্তরা, মিরপুর, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁওসহ সমস্ত ঢাকাবাসীকে। একই সঙ্গে টেলিভিশনের পর্দায় সেই উচ্ছ্বাস দেখেছে গোটা দেশবাসী।

সুধীসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বাধীনতার পর কোনো সরকারই দেশ গঠনে এতটা সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করেনি, যেটা বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার করেছে। এজন্য ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়লাভের পর দেশকে স্বনির্ভর করে তুলতে এক অভূতপূর্ব পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। এতে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার পূর্বশর্ত হিসেবে যোগাযোগ, প্রযুক্তি, কৃষি খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে দেশ পরিচালনা করতে থাকেন শেখ হাসিনা। এরই ধারাবাহিকতায় রাজধানী ঢাকার যানজট নিরসনে নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ২০১৬ সালের ২৬ জুন মেট্রোরেল লাইন-৬ প্রকল্পের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যাই। ঠিক সাড়ে ছয় বছর পর তিনিই দেশের প্রথম এ বৈদ্যুতিক রেলের প্রথম যাত্রী হয়েছেন গতকাল, যার মাধ্যমে মেট্রোরেলের যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ। যদিও এটা উড়ালপথের মেট্রো। শুধু তা-ই নয়, এর মধ্য দিয়ে নতুন এক ইতিহাস সৃষ্টি করল বাঙালি জাতি। জানা যায়, এর আগে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে মেট্রোরেল নির্মাণের উদ্যোগ নেয় আওয়ামী লীগ। জাপানের আন্তর্জাতিক সহযোগী সংস্থার (জাইকা) অর্থায়নে সমীক্ষা পরিচালনার উদ্যোগ নেয় তৎকালীন ডিটিসিবি। ২০০৯ সালের মার্চ থেকে ২০১০ সালের মার্চ পর্যন্ত এক বছরের ওই সমীক্ষায় সবার আগে ‘এমআরটি লাইন-৬’ নির্মাণের সুপারিশ আসে। পরের বছরই ওই প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন করে জাইকা। যার চূড়ান্ত ফলস্বরূপ গতকাল উদ্বোধন করা হলো এ লাইনের। আজ শুরু হচ্ছে যাত্রী চলাচল।

২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু খোলার পর বুধবার খুলেছে দ্বিতীয় স্বপ্নের দ্বার। পদ্মা সেতুর পর এবার বাঙালি জাতির আরও একটি অবিশ্বাস্য স্বপ্ন পূরণ হলো। যানজটের নগরী ঢাকায় বহুল কাক্সিক্ষত স্বপ্নের মেট্রোরেলের যাত্রী হিসেবে সাধারণ মানুষ চলাচল করবে আজ থেকেই। এর মধ্য দিয়ে যাতায়াতের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে ৪০০ বছরের পুরনো এই নগরবাসীর। বিশেষ করে উত্তরা থেকে মতিঝিল রুটের যাত্রীরা খুবই স্বাচ্ছন্দ্যে তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন মেট্রোপথে। ওদিকে আগামী বছরের শুরুতেই আরেকটি নতুন দ্বার উন্মোচিত হতে যাচ্ছে বন্দরনগর চট্টগ্রামে। শহরের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিতব্য কর্ণফুলী টানেলের কাজও প্রায় শেষ দিকে, যার মাধ্যমে টানেলপথের যুগে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ। এ কথা অবশ্য গতকাল সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘পদ্মা সেতুর মতো অবকাঠামো গড়ে তোলা আমাদের জন্য খুবই গর্বের, যা এই প্রথম আমরা করেছি। এখন চালু হলো মেট্রোরেল। এটিও প্রথম। এরপর চালু হতে যাচ্ছে কর্ণফুলী টানেল। সেটিও হবে প্রথম।’

ঢাকায় মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক জানিয়েছেন, শুরুতে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলবে মেট্রোরেল। পৌনে ১২ কিলোমিটারের এ পথ মেট্রোরেলে পাড়ি দিতে লাগবে ১০ মিনিট ১০ সেকেন্ড। অবশ্য গতকাল প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী ট্রেনের সময় লেগেছে ১৭ মিনিট। আপাতত উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলার সময় ট্রেনগুলো মাঝপথে কোথাও থামবে না। ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটারের এই পথে ৯টি স্টেশন থাকলেও উত্তরা ও আগারগাঁওয়ের যাত্রী ছাড়া অন্যরা এ সুবিধা পাবেন না। তবে ২৬ মার্চের পর সব স্টেশনেই ওঠানামা করতে পারবেন যাত্রীরা। ইতিহাস ও উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন মেট্রোরেল ব্রিটিশদের লন্ডন মেট্রো, যা নির্মাণ করা হয় ১৮৬৩ সালে। এরপর প্যারিস মেট্রো চালু হয় ১৯০০ সালে। এরপর ধীরে ধীরে নিউইয়র্ক শহরে হার্ডসন নদীর তলদেশ দিয়ে মেট্রো বা সাবওয়ে নির্মাণ করা হয় ১৯০৪ সালে। রাশিয়ার মস্কোয় চালু হয় ১৯৩১ সালে। এরপর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জনবহুল শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মেট্রোরেল। তবে অধিকাংশ দেশের মেট্রোই মাটির নিচে। এমনকি আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের মেট্রোরেলের বয়সও ৪০ বছরের বেশি। সেটিও মাটির নিচে। এজন্যই বলা হয়, লন্ডন, প্যারিস ও নিউইয়র্ক শহরের রাস্তার ওপরের চেয়ে মাটির নিচের জগৎটা বেশি ব্যস্ত। সেসব শহরে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ নির্বিঘ্নে ছুটে চলেন। এসব দেশের অর্থনীতি অনেক আগে থেকেই বেশ সমৃদ্ধ এবং মজবুত ভিতের ওপর গঠিত। স্বাধীনতার ৫২ বছর পর বাঙালি জাতি এমন একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের সাহস দেখিয়েছে সেটিও কম নয়। খোদ জাপানিরাও বলছেন এটি বাংলাদেশের মতো দেশের জন্য বিরাট এক সফলতা। জাপানে মেট্রোরেল চালু হয়েছে ১৯৪১ সালে। আর বর্তমানে বিশ্বকে প্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দানকারী দেশ চীনে মেট্রোরেল চালু হয় ১৯৬৯ সালে। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জার্মানিতেও এর ৩০ বছর পর মেট্রোরেল নির্মিত হয়। এর অন্যতম কারণ হলো সেসব দেশের অর্থনীতির ভিত অনেক মজবুত।

এদিকে গতকাল বেলা ১১টায় উত্তরায় মেট্রোরেলের নামফলক উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর তিনি সেখানে সুধীসমাবেশে বক্তব্য দেন। আনুষ্ঠানিকতার শেষের দিকে সবুজ পতাকা উড়িয়ে প্রথমবারের মতো ট্রেন চালু করেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর ছোট বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে করে তিনি নিজে টিকিট কেটে ট্রেনের যাত্রী হয়ে আগারগাঁও পর্যন্ত ভ্রমণ করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডাক বিভাগ থেকে ইস্যু করা মেট্রোরেলের স্মারক ডাকটিকিট ও বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইস্যু করা ৫০ টাকার স্মারক নোট অবমুক্ত করা হয়। অনুষ্ঠানস্থলে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় আগে থেকেই সাত দফা নির্দেশনা জারি করে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। কিন্তু সেই কড়া নির্দেশনা উপেক্ষা করে উৎসুক জনতার উচ্ছ্বাসে উৎসবমুখর হয়ে ওঠে পুরো দিয়াবাড়ী, উত্তরা, মিরপুর, আগারগাঁও অঞ্চল। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সুধীসমাবেশে অংশ নিতে আসা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ যোগ দেন আনন্দ উৎসবে। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হন মন্ত্রী, সচিব, কূটনীতিক, সরকারি কর্মকর্তা, ডিএমটিসিএলের কর্মকর্তা, নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, জাপান সরকারের প্রতিনিধি, রাষ্ট্রদূতসহ নানা শ্রেণির মানুষসহ ২০০ জন।

এ ছাড়া মেট্রোরেলের উদ্বোধন করায় সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে ঢাকার বিভিন্ন দূতাবাস। একই সঙ্গে প্রভাবশালী মার্কিন গণমাধ্যম বলেছে, মেট্রোরেল আওয়ামী লীগ সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে। সংবাদমাধ্যমটি আরও বলেছে, এর মধ্য দিয়ে যাতায়াতের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে ঢাকাবাসীর। আর এর জেরে উজ্জ্বল হবে আওয়ামী লীগ সরকারের ভাবমূর্তি। মেট্রোরেল প্রকল্পটি ঢাকায় মানুষের যাতায়াতের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে পারে। পাশাপাশি এর উদ্বোধন শেখ হাসিনার সরকারকে অতি প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক সুবিধাও দেবে বলে মনে করে ব্লুমবার্গ।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা