শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২

আজ থেকে মেট্রোরেলে চড়বে নগরবাসী

বর্ণাঢ্য উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগাযোগের নতুন মাইলফলকে দেশ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আজ থেকে মেট্রোরেলে চড়বে নগরবাসী

মেট্রোরেল লাইন-৬ চালুর মাধ্যমে যোগাযোগের নতুন এক দুয়ার উন্মোচিত হলো ঢাকাবাসীর জন্য। বহুল প্রতীক্ষিত এই মেট্রোরেল নগরবাসীকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দেবে। জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গতকাল এর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে মেট্রোরেলের যাত্রী হিসেবে নিজেই টিকিট কেটে ছোট বোন শেখ রেহানা ও আরেক বর্ষীয়ান নারী রাজনীতিবিদ মতিয়া চৌধুরীকে সঙ্গে নিয়ে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ভ্রমণ করেন শেখ হাসিনা। এ প্রকল্প চালু হওয়া ঢাকার পরিবহন জগতের জন্য একটি অনন্য মাইলফলক বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

স্বাধীন বাংলাদেশ হবে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত এক সচ্ছল সোনার বাংলা- মুক্তিযুদ্ধের আগে বাঙালি জাতিকে এমন স্বপ্নই দেখিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে দেশকে স্বাধীন করলেও তাঁর সে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে দেয়নি হায়েনার দল। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের শুরুতেই তাঁকে সপরিবারে পৃথিবী থেকে বিদায় করে দেওয়া হয় ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট। বঙ্গবন্ধুর দেখা সেই স্বপ্ন ও জনগণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর তাঁর বড় মেয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে কথাই তিনি গতকালের ভাষণে উপস্থিত সুধীমন্ডলীকে বারবার মনে করিয়ে দিয়েছেন। চলতি বছরেরই ২৫ জুন পদ্মা সেতুর মতো বৃহৎ এক অবকাঠামো চালুর পর যোগাযোগ খাতের আরেক মেগা প্রকল্প মেট্রোরেল লাইন-৬-এর একাংশ চালু হলো গতকাল। এ যেন বাঙালি জাতির এক পরম পাওয়া। এজন্যই হয়তো পুলিশের দেওয়া কড়া নির্দেশনা উপেক্ষা করে জনতার উচ্ছ্বাস দেখতে হয়েছে দিয়াবাড়ী, উত্তরা, মিরপুর, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁওসহ সমস্ত ঢাকাবাসীকে। একই সঙ্গে টেলিভিশনের পর্দায় সেই উচ্ছ্বাস দেখেছে গোটা দেশবাসী।

সুধীসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বাধীনতার পর কোনো সরকারই দেশ গঠনে এতটা সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করেনি, যেটা বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার করেছে। এজন্য ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়লাভের পর দেশকে স্বনির্ভর করে তুলতে এক অভূতপূর্ব পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। এতে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার পূর্বশর্ত হিসেবে যোগাযোগ, প্রযুক্তি, কৃষি খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে দেশ পরিচালনা করতে থাকেন শেখ হাসিনা। এরই ধারাবাহিকতায় রাজধানী ঢাকার যানজট নিরসনে নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ২০১৬ সালের ২৬ জুন মেট্রোরেল লাইন-৬ প্রকল্পের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যাই। ঠিক সাড়ে ছয় বছর পর তিনিই দেশের প্রথম এ বৈদ্যুতিক রেলের প্রথম যাত্রী হয়েছেন গতকাল, যার মাধ্যমে মেট্রোরেলের যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ। যদিও এটা উড়ালপথের মেট্রো। শুধু তা-ই নয়, এর মধ্য দিয়ে নতুন এক ইতিহাস সৃষ্টি করল বাঙালি জাতি। জানা যায়, এর আগে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে মেট্রোরেল নির্মাণের উদ্যোগ নেয় আওয়ামী লীগ। জাপানের আন্তর্জাতিক সহযোগী সংস্থার (জাইকা) অর্থায়নে সমীক্ষা পরিচালনার উদ্যোগ নেয় তৎকালীন ডিটিসিবি। ২০০৯ সালের মার্চ থেকে ২০১০ সালের মার্চ পর্যন্ত এক বছরের ওই সমীক্ষায় সবার আগে ‘এমআরটি লাইন-৬’ নির্মাণের সুপারিশ আসে। পরের বছরই ওই প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন করে জাইকা। যার চূড়ান্ত ফলস্বরূপ গতকাল উদ্বোধন করা হলো এ লাইনের। আজ শুরু হচ্ছে যাত্রী চলাচল।

২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু খোলার পর বুধবার খুলেছে দ্বিতীয় স্বপ্নের দ্বার। পদ্মা সেতুর পর এবার বাঙালি জাতির আরও একটি অবিশ্বাস্য স্বপ্ন পূরণ হলো। যানজটের নগরী ঢাকায় বহুল কাক্সিক্ষত স্বপ্নের মেট্রোরেলের যাত্রী হিসেবে সাধারণ মানুষ চলাচল করবে আজ থেকেই। এর মধ্য দিয়ে যাতায়াতের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে ৪০০ বছরের পুরনো এই নগরবাসীর। বিশেষ করে উত্তরা থেকে মতিঝিল রুটের যাত্রীরা খুবই স্বাচ্ছন্দ্যে তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন মেট্রোপথে। ওদিকে আগামী বছরের শুরুতেই আরেকটি নতুন দ্বার উন্মোচিত হতে যাচ্ছে বন্দরনগর চট্টগ্রামে। শহরের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিতব্য কর্ণফুলী টানেলের কাজও প্রায় শেষ দিকে, যার মাধ্যমে টানেলপথের যুগে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ। এ কথা অবশ্য গতকাল সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘পদ্মা সেতুর মতো অবকাঠামো গড়ে তোলা আমাদের জন্য খুবই গর্বের, যা এই প্রথম আমরা করেছি। এখন চালু হলো মেট্রোরেল। এটিও প্রথম। এরপর চালু হতে যাচ্ছে কর্ণফুলী টানেল। সেটিও হবে প্রথম।’

ঢাকায় মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক জানিয়েছেন, শুরুতে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলবে মেট্রোরেল। পৌনে ১২ কিলোমিটারের এ পথ মেট্রোরেলে পাড়ি দিতে লাগবে ১০ মিনিট ১০ সেকেন্ড। অবশ্য গতকাল প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী ট্রেনের সময় লেগেছে ১৭ মিনিট। আপাতত উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলার সময় ট্রেনগুলো মাঝপথে কোথাও থামবে না। ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটারের এই পথে ৯টি স্টেশন থাকলেও উত্তরা ও আগারগাঁওয়ের যাত্রী ছাড়া অন্যরা এ সুবিধা পাবেন না। তবে ২৬ মার্চের পর সব স্টেশনেই ওঠানামা করতে পারবেন যাত্রীরা। ইতিহাস ও উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন মেট্রোরেল ব্রিটিশদের লন্ডন মেট্রো, যা নির্মাণ করা হয় ১৮৬৩ সালে। এরপর প্যারিস মেট্রো চালু হয় ১৯০০ সালে। এরপর ধীরে ধীরে নিউইয়র্ক শহরে হার্ডসন নদীর তলদেশ দিয়ে মেট্রো বা সাবওয়ে নির্মাণ করা হয় ১৯০৪ সালে। রাশিয়ার মস্কোয় চালু হয় ১৯৩১ সালে। এরপর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জনবহুল শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মেট্রোরেল। তবে অধিকাংশ দেশের মেট্রোই মাটির নিচে। এমনকি আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের মেট্রোরেলের বয়সও ৪০ বছরের বেশি। সেটিও মাটির নিচে। এজন্যই বলা হয়, লন্ডন, প্যারিস ও নিউইয়র্ক শহরের রাস্তার ওপরের চেয়ে মাটির নিচের জগৎটা বেশি ব্যস্ত। সেসব শহরে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ নির্বিঘ্নে ছুটে চলেন। এসব দেশের অর্থনীতি অনেক আগে থেকেই বেশ সমৃদ্ধ এবং মজবুত ভিতের ওপর গঠিত। স্বাধীনতার ৫২ বছর পর বাঙালি জাতি এমন একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের সাহস দেখিয়েছে সেটিও কম নয়। খোদ জাপানিরাও বলছেন এটি বাংলাদেশের মতো দেশের জন্য বিরাট এক সফলতা। জাপানে মেট্রোরেল চালু হয়েছে ১৯৪১ সালে। আর বর্তমানে বিশ্বকে প্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দানকারী দেশ চীনে মেট্রোরেল চালু হয় ১৯৬৯ সালে। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জার্মানিতেও এর ৩০ বছর পর মেট্রোরেল নির্মিত হয়। এর অন্যতম কারণ হলো সেসব দেশের অর্থনীতির ভিত অনেক মজবুত।

এদিকে গতকাল বেলা ১১টায় উত্তরায় মেট্রোরেলের নামফলক উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর তিনি সেখানে সুধীসমাবেশে বক্তব্য দেন। আনুষ্ঠানিকতার শেষের দিকে সবুজ পতাকা উড়িয়ে প্রথমবারের মতো ট্রেন চালু করেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর ছোট বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে করে তিনি নিজে টিকিট কেটে ট্রেনের যাত্রী হয়ে আগারগাঁও পর্যন্ত ভ্রমণ করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডাক বিভাগ থেকে ইস্যু করা মেট্রোরেলের স্মারক ডাকটিকিট ও বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইস্যু করা ৫০ টাকার স্মারক নোট অবমুক্ত করা হয়। অনুষ্ঠানস্থলে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় আগে থেকেই সাত দফা নির্দেশনা জারি করে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। কিন্তু সেই কড়া নির্দেশনা উপেক্ষা করে উৎসুক জনতার উচ্ছ্বাসে উৎসবমুখর হয়ে ওঠে পুরো দিয়াবাড়ী, উত্তরা, মিরপুর, আগারগাঁও অঞ্চল। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সুধীসমাবেশে অংশ নিতে আসা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ যোগ দেন আনন্দ উৎসবে। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হন মন্ত্রী, সচিব, কূটনীতিক, সরকারি কর্মকর্তা, ডিএমটিসিএলের কর্মকর্তা, নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, জাপান সরকারের প্রতিনিধি, রাষ্ট্রদূতসহ নানা শ্রেণির মানুষসহ ২০০ জন।

এ ছাড়া মেট্রোরেলের উদ্বোধন করায় সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে ঢাকার বিভিন্ন দূতাবাস। একই সঙ্গে প্রভাবশালী মার্কিন গণমাধ্যম বলেছে, মেট্রোরেল আওয়ামী লীগ সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে। সংবাদমাধ্যমটি আরও বলেছে, এর মধ্য দিয়ে যাতায়াতের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে ঢাকাবাসীর। আর এর জেরে উজ্জ্বল হবে আওয়ামী লীগ সরকারের ভাবমূর্তি। মেট্রোরেল প্রকল্পটি ঢাকায় মানুষের যাতায়াতের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে পারে। পাশাপাশি এর উদ্বোধন শেখ হাসিনার সরকারকে অতি প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক সুবিধাও দেবে বলে মনে করে ব্লুমবার্গ।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা