শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২

আজ থেকে মেট্রোরেলে চড়বে নগরবাসী

বর্ণাঢ্য উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগাযোগের নতুন মাইলফলকে দেশ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আজ থেকে মেট্রোরেলে চড়বে নগরবাসী

মেট্রোরেল লাইন-৬ চালুর মাধ্যমে যোগাযোগের নতুন এক দুয়ার উন্মোচিত হলো ঢাকাবাসীর জন্য। বহুল প্রতীক্ষিত এই মেট্রোরেল নগরবাসীকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দেবে। জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গতকাল এর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে মেট্রোরেলের যাত্রী হিসেবে নিজেই টিকিট কেটে ছোট বোন শেখ রেহানা ও আরেক বর্ষীয়ান নারী রাজনীতিবিদ মতিয়া চৌধুরীকে সঙ্গে নিয়ে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ভ্রমণ করেন শেখ হাসিনা। এ প্রকল্প চালু হওয়া ঢাকার পরিবহন জগতের জন্য একটি অনন্য মাইলফলক বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

স্বাধীন বাংলাদেশ হবে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত এক সচ্ছল সোনার বাংলা- মুক্তিযুদ্ধের আগে বাঙালি জাতিকে এমন স্বপ্নই দেখিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে দেশকে স্বাধীন করলেও তাঁর সে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে দেয়নি হায়েনার দল। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের শুরুতেই তাঁকে সপরিবারে পৃথিবী থেকে বিদায় করে দেওয়া হয় ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট। বঙ্গবন্ধুর দেখা সেই স্বপ্ন ও জনগণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর তাঁর বড় মেয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে কথাই তিনি গতকালের ভাষণে উপস্থিত সুধীমন্ডলীকে বারবার মনে করিয়ে দিয়েছেন। চলতি বছরেরই ২৫ জুন পদ্মা সেতুর মতো বৃহৎ এক অবকাঠামো চালুর পর যোগাযোগ খাতের আরেক মেগা প্রকল্প মেট্রোরেল লাইন-৬-এর একাংশ চালু হলো গতকাল। এ যেন বাঙালি জাতির এক পরম পাওয়া। এজন্যই হয়তো পুলিশের দেওয়া কড়া নির্দেশনা উপেক্ষা করে জনতার উচ্ছ্বাস দেখতে হয়েছে দিয়াবাড়ী, উত্তরা, মিরপুর, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁওসহ সমস্ত ঢাকাবাসীকে। একই সঙ্গে টেলিভিশনের পর্দায় সেই উচ্ছ্বাস দেখেছে গোটা দেশবাসী।

সুধীসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বাধীনতার পর কোনো সরকারই দেশ গঠনে এতটা সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করেনি, যেটা বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার করেছে। এজন্য ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়লাভের পর দেশকে স্বনির্ভর করে তুলতে এক অভূতপূর্ব পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। এতে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার পূর্বশর্ত হিসেবে যোগাযোগ, প্রযুক্তি, কৃষি খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে দেশ পরিচালনা করতে থাকেন শেখ হাসিনা। এরই ধারাবাহিকতায় রাজধানী ঢাকার যানজট নিরসনে নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ২০১৬ সালের ২৬ জুন মেট্রোরেল লাইন-৬ প্রকল্পের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যাই। ঠিক সাড়ে ছয় বছর পর তিনিই দেশের প্রথম এ বৈদ্যুতিক রেলের প্রথম যাত্রী হয়েছেন গতকাল, যার মাধ্যমে মেট্রোরেলের যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ। যদিও এটা উড়ালপথের মেট্রো। শুধু তা-ই নয়, এর মধ্য দিয়ে নতুন এক ইতিহাস সৃষ্টি করল বাঙালি জাতি। জানা যায়, এর আগে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে মেট্রোরেল নির্মাণের উদ্যোগ নেয় আওয়ামী লীগ। জাপানের আন্তর্জাতিক সহযোগী সংস্থার (জাইকা) অর্থায়নে সমীক্ষা পরিচালনার উদ্যোগ নেয় তৎকালীন ডিটিসিবি। ২০০৯ সালের মার্চ থেকে ২০১০ সালের মার্চ পর্যন্ত এক বছরের ওই সমীক্ষায় সবার আগে ‘এমআরটি লাইন-৬’ নির্মাণের সুপারিশ আসে। পরের বছরই ওই প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন করে জাইকা। যার চূড়ান্ত ফলস্বরূপ গতকাল উদ্বোধন করা হলো এ লাইনের। আজ শুরু হচ্ছে যাত্রী চলাচল।

২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু খোলার পর বুধবার খুলেছে দ্বিতীয় স্বপ্নের দ্বার। পদ্মা সেতুর পর এবার বাঙালি জাতির আরও একটি অবিশ্বাস্য স্বপ্ন পূরণ হলো। যানজটের নগরী ঢাকায় বহুল কাক্সিক্ষত স্বপ্নের মেট্রোরেলের যাত্রী হিসেবে সাধারণ মানুষ চলাচল করবে আজ থেকেই। এর মধ্য দিয়ে যাতায়াতের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে ৪০০ বছরের পুরনো এই নগরবাসীর। বিশেষ করে উত্তরা থেকে মতিঝিল রুটের যাত্রীরা খুবই স্বাচ্ছন্দ্যে তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন মেট্রোপথে। ওদিকে আগামী বছরের শুরুতেই আরেকটি নতুন দ্বার উন্মোচিত হতে যাচ্ছে বন্দরনগর চট্টগ্রামে। শহরের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিতব্য কর্ণফুলী টানেলের কাজও প্রায় শেষ দিকে, যার মাধ্যমে টানেলপথের যুগে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ। এ কথা অবশ্য গতকাল সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘পদ্মা সেতুর মতো অবকাঠামো গড়ে তোলা আমাদের জন্য খুবই গর্বের, যা এই প্রথম আমরা করেছি। এখন চালু হলো মেট্রোরেল। এটিও প্রথম। এরপর চালু হতে যাচ্ছে কর্ণফুলী টানেল। সেটিও হবে প্রথম।’

ঢাকায় মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক জানিয়েছেন, শুরুতে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলবে মেট্রোরেল। পৌনে ১২ কিলোমিটারের এ পথ মেট্রোরেলে পাড়ি দিতে লাগবে ১০ মিনিট ১০ সেকেন্ড। অবশ্য গতকাল প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী ট্রেনের সময় লেগেছে ১৭ মিনিট। আপাতত উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলার সময় ট্রেনগুলো মাঝপথে কোথাও থামবে না। ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটারের এই পথে ৯টি স্টেশন থাকলেও উত্তরা ও আগারগাঁওয়ের যাত্রী ছাড়া অন্যরা এ সুবিধা পাবেন না। তবে ২৬ মার্চের পর সব স্টেশনেই ওঠানামা করতে পারবেন যাত্রীরা। ইতিহাস ও উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন মেট্রোরেল ব্রিটিশদের লন্ডন মেট্রো, যা নির্মাণ করা হয় ১৮৬৩ সালে। এরপর প্যারিস মেট্রো চালু হয় ১৯০০ সালে। এরপর ধীরে ধীরে নিউইয়র্ক শহরে হার্ডসন নদীর তলদেশ দিয়ে মেট্রো বা সাবওয়ে নির্মাণ করা হয় ১৯০৪ সালে। রাশিয়ার মস্কোয় চালু হয় ১৯৩১ সালে। এরপর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জনবহুল শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মেট্রোরেল। তবে অধিকাংশ দেশের মেট্রোই মাটির নিচে। এমনকি আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের মেট্রোরেলের বয়সও ৪০ বছরের বেশি। সেটিও মাটির নিচে। এজন্যই বলা হয়, লন্ডন, প্যারিস ও নিউইয়র্ক শহরের রাস্তার ওপরের চেয়ে মাটির নিচের জগৎটা বেশি ব্যস্ত। সেসব শহরে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ নির্বিঘ্নে ছুটে চলেন। এসব দেশের অর্থনীতি অনেক আগে থেকেই বেশ সমৃদ্ধ এবং মজবুত ভিতের ওপর গঠিত। স্বাধীনতার ৫২ বছর পর বাঙালি জাতি এমন একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের সাহস দেখিয়েছে সেটিও কম নয়। খোদ জাপানিরাও বলছেন এটি বাংলাদেশের মতো দেশের জন্য বিরাট এক সফলতা। জাপানে মেট্রোরেল চালু হয়েছে ১৯৪১ সালে। আর বর্তমানে বিশ্বকে প্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দানকারী দেশ চীনে মেট্রোরেল চালু হয় ১৯৬৯ সালে। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জার্মানিতেও এর ৩০ বছর পর মেট্রোরেল নির্মিত হয়। এর অন্যতম কারণ হলো সেসব দেশের অর্থনীতির ভিত অনেক মজবুত।

এদিকে গতকাল বেলা ১১টায় উত্তরায় মেট্রোরেলের নামফলক উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর তিনি সেখানে সুধীসমাবেশে বক্তব্য দেন। আনুষ্ঠানিকতার শেষের দিকে সবুজ পতাকা উড়িয়ে প্রথমবারের মতো ট্রেন চালু করেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর ছোট বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে করে তিনি নিজে টিকিট কেটে ট্রেনের যাত্রী হয়ে আগারগাঁও পর্যন্ত ভ্রমণ করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডাক বিভাগ থেকে ইস্যু করা মেট্রোরেলের স্মারক ডাকটিকিট ও বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইস্যু করা ৫০ টাকার স্মারক নোট অবমুক্ত করা হয়। অনুষ্ঠানস্থলে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় আগে থেকেই সাত দফা নির্দেশনা জারি করে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। কিন্তু সেই কড়া নির্দেশনা উপেক্ষা করে উৎসুক জনতার উচ্ছ্বাসে উৎসবমুখর হয়ে ওঠে পুরো দিয়াবাড়ী, উত্তরা, মিরপুর, আগারগাঁও অঞ্চল। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সুধীসমাবেশে অংশ নিতে আসা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ যোগ দেন আনন্দ উৎসবে। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হন মন্ত্রী, সচিব, কূটনীতিক, সরকারি কর্মকর্তা, ডিএমটিসিএলের কর্মকর্তা, নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, জাপান সরকারের প্রতিনিধি, রাষ্ট্রদূতসহ নানা শ্রেণির মানুষসহ ২০০ জন।

এ ছাড়া মেট্রোরেলের উদ্বোধন করায় সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে ঢাকার বিভিন্ন দূতাবাস। একই সঙ্গে প্রভাবশালী মার্কিন গণমাধ্যম বলেছে, মেট্রোরেল আওয়ামী লীগ সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে। সংবাদমাধ্যমটি আরও বলেছে, এর মধ্য দিয়ে যাতায়াতের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে ঢাকাবাসীর। আর এর জেরে উজ্জ্বল হবে আওয়ামী লীগ সরকারের ভাবমূর্তি। মেট্রোরেল প্রকল্পটি ঢাকায় মানুষের যাতায়াতের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে পারে। পাশাপাশি এর উদ্বোধন শেখ হাসিনার সরকারকে অতি প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক সুবিধাও দেবে বলে মনে করে ব্লুমবার্গ।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু

নগর জীবন

ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল
ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল

নগর জীবন

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন

‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’

সম্পাদকীয়