শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৫, রবিবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৪

ঈমানের উপকারিতা এবং কুফরের ভয়াবহতা

শাহাদাত হোসাইন
অনলাইন ভার্সন
ঈমানের উপকারিতা এবং কুফরের ভয়াবহতা

ঈমান অর্থ আস্থা, বিশ্বাস, প্রত্যয়, প্রতিজ্ঞা। ঈমান বলতে একক অদ্বিতীয় আল্লাহকে বিশ্বাস করা বোঝায়। আর কুফর হলো অস্বীকার, অবিশ্বাস ও অমান্যতার নাম। পরিভাষায়, এক আল্লাহয় অবিশ্বাস ও অমান্যতাকে কুফর বলে।

ঈমান মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করার মাধ্যমে সৌভাগ্যবান বানায়। পক্ষান্তরে কুফর মানুষকে হতভাগ্য ও দুর্ভাগা বানায়। ঈমান মানুষকে আলোর পথ দেখায়, আর কুফর মানুষকে অন্ধকারের পথে পরিচালিত করে। ঈমানের শেষ পরিণাম জান্নাত আর কুফরের চূড়ান্ত পরিণতি জাহান্নাম।

আমাদের উচিত ঈমানের পথে পরিচালিত হওয়া, কুফরের পথ পরিহার করা। আসুন, কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈমানের উপকারিতা এবং কুফরের ভয়াবহতা সম্পর্কে জেনে নিই।
 
ঈমানের উপকারিতা

ঈমান হলো আল্লাহ তাআলার একত্ববাদে বিশ্বাস করা। তার ফেরেশতা, কিতাব, নবী-রাসুল, শেষ দিবস ও ভাগ্যের ভালো-মন্দের ওপর বিশ্বাস রাখা (মুসলিম, হাদিস : ১)

এগুলো মনেপ্রাণে বিশ্বাস করা, মুখে স্বীকৃতি দেওয়া এবং কার্যে পরিণত করা। যে ব্যক্তি এমনটা করবে সে মুমিন বলে স্বীকৃত হবে। সে দুনিয়া ও আখিরাতে আল্লাহ ঘোষিত বিভিন্ন পুরস্কারে পুরস্কৃত হবে।

পবিত্র ও আনন্দময় জীবন লাভ : ঈমানের কারণে ব্যক্তি দুনিয়ায় পবিত্র ও আনন্দময় জীবন লাভ করবে। মুমিন ব্যক্তি আল্লাহর পক্ষ থেকে দুনিয়ায় কলুষমুক্ত, স্বচ্ছ-সফেদ, নির্ঝঞ্ঝাট জীবনের উত্তারাধিকারী হবে। আল্লাহ পকিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন, ‘মুমিন হয়ে পুরুষ ও নারীর মধ্যে যে কেউ সৎকাজ করবে, অবশ্যই আমরা তাকে পবিত্র জীবন দান করব।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৯৭)

বেশির ভাগ মুফাসসিরের মতে, আয়াতে ‘হায়াতে তাইয়্যিবা’ বলতে দুনিয়ার স্বাচ্ছন্দ্যময় পবিত্র জীবনকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরেফুল কোরআন : ১৪৪৬)

নিজ কর্মে দৃঢ়তা ও অবিচলতা অর্জন : ঈমানের কারণে ব্যক্তি দুনিয়া ও আখিরাতে আল্লাহর পক্ষ থেকে নিরাপত্তা লাভ করে। কাজকর্মে অবিচলতা ও অটলতা অর্জন করে। আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহায্য লাভে ধন্য হয়। ঈমানহারা মানুষ প্রবৃত্তির তাড়নায় যখন দিশাহারা হয়ে যায়, উদ্ভ্রান্তের মতো ঘুরতে থাকে, ঈমানদাররা তখন আল্লাহ বিশ্বাসের কারণে তাড়না ও হতাশামুক্ত জীবনের তাওফিক পায়। আবার কবরে ফেরেশতাদের প্রশ্নে এবং কিয়ামতের বিভীষিকায়ও আল্লাহ তাআলার নিরাপত্তার চাদরে বেষ্টিত থাকবে এবং দৃঢ়তা অর্জন করবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘যারা ঈমান এনেছে, আল্লাহ তাদের সুদৃঢ় বাক্যের দ্বারা দুনিয়ার জীবনে ও আখিরাতে সুপ্রতিষ্ঠিত রাখবেন।’ (সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ২৭)

দুনিয়ার জীবনে বরকতপ্রাপ্তি : ঈমানের কারণে ব্যক্তি দুনিয়ার জীবনে বরকত লাভ করবে, প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে। বরকত বলতে শুধু কোনো কিছুর আধিক্য বোঝায় না; বরকত হচ্ছে কোনো কিছু নিয়মিত থাকা। ঈমানের কারণে ব্যক্তি আসমান ও জমিনের বরকত লাভে ধন্য হয়। সঠিক সময়ে আসমান বৃষ্টি বর্ষণ করে আর জমিন থেকে মনঃপূত জিনিস উৎপন্ন হয়। সুরা আরাফের ৯৬ নম্বর আয়াতে এসেছে, ‘আর যদি সেই সব জনপদের অধিবাসীরা ঈমান আনত এবং তাকওয়া অবলম্বন করত তাহলে অবশ্যই আমরা তাদের জন্য আসমান ও জমিনের বরকতসমূহ উন্মুক্ত করে দিতাম।’ একমাত্র ঈমানের কারণে মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতের এই বরকত পেতে পারে।

আল্লাহর নিরাপত্তা লাভে ধন্য হওয়া : আল্লাহর নিরাপত্তাই প্রকৃত নিরাপত্তা। সেই ব্যক্তি ধন্য, যে তা লাভ করবে। ঈমানদাররা দুনিয়া ও আখিরাতে আল্লাহ তাআলার আজাব, গজব, শাস্তি ও বিভীষিকা থেকে নিরাপত্তা লাভ করবে একমাত্র ঈমানের ওপর অটল থাকার কারণে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘যারা ঈমান এনেছে এবং তাদের ঈমানকে জুলুম (শিরক) দ্বারা কলুষিত করেনি, নিরাপত্তা তাদেরই জন্য এবং তারাই হিদায়াতপ্রাপ্ত।’(সুরা : আনআম, আয়াত : ৮২)

শত্রুদের থেকে হেফাজত থাকবে : ঈমানের কারণে আল্লাহ তাআলা ব্যক্তিকে শারীরিক, মানসিক, আর্থিকসহ সব ধরনের ক্ষয়ক্ষতি থেকে হেফাজতে রাখবেন। কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ মুমিনদের পক্ষ থেকে প্রতিরোধ করেন।’ (সুরা : হাজ, আয়াত : ৩৮)

চিরকাঙ্ক্ষিত জান্নাত অর্জন : ঈমানের চূড়ান্ত পরিণাম হলো, ঈমান ব্যক্তিকে চিরকাঙ্ক্ষিত জান্নাতে প্রবেশ করাবে। যারা ঈমান আনবে, আল্লাহ খুশি হয়ে তাদের জন্য চিরস্থায়ী জান্নাতে বসবাসের সুযোগ করে দেবেন। অনন্তকালের জন্য সুখের বন্দোবস্ত হয়ে যাবে। কোরআনে এসেছে, ‘আর যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে তাদের শুভ সংবাদ দিন যে তাদের জন্য আছে জান্নাত, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত।’(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৫)

কুফরের ভয়াবহতা

কুফর অর্থ অবিশ্বাস করা, অস্বীকার করা, অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা ইত্যাদি। ইসলামী পরিভাষায় কুফর বলতে বোঝায় আল্লাহ, তার রাসুল ও ঈমানের অন্যান্য বিষয়ে বিশ্বাসের অবিদ্যমানতা। কুফর ব্যক্তিকে আল্লাহর অবাধ্য বানায় এবং জাহান্নামের উপযুক্ত করে। কোরআনে এসেছে, ‘তারা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যারা আল্লাহর সাক্ষাৎ অস্বীকার করেছে।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৪৫)

সংকীর্ণ জীবনের অধিকারী হওয়া : মনুষ্যজীবনে কুফর এমন এক অভিশাপের নাম, যার কারণে আল্লাহ ব্যক্তির জীবন সংকীর্ণ করে দেন। দুনিয়াবি আসবাব আর ধন-সম্পদ পরিপূর্ণ থাকার পরও মনে হবে, যেন কিছুই নেই। মনের স্বস্তি ও শান্তি উবে যাবে। কোনো কিছুতেই মন ভরবে না। চারদিক থেকে সংকীর্ণতা জেঁকে বসবে। আল্লাহ বলেছেন, ‘আর যে আমার স্মরণ থেকে বিমুখ হয়, তার জীবনযাপন হবে সংকুচিত আর আমরা তাকে কিয়ামতের দিন উত্থিত করব অন্ধ অবস্থায়।’(সুরা : ত্বহা, আয়াত : ১২৪)

সংঘাতময় অশান্ত পৃথিবী : কুফর এমন একটি খারাপ কর্ম, যার কারণে মানুষ নিজ স্রষ্টাকে অস্বীকার করে। তার ওপর এমন কিছু অপবাদ আরোপ করে, যা তার সত্তার সঙ্গে যায় না। তখন আল্লাহর গোসসা ও ক্রোধ এতটাই বেড়ে যায় যে আসমান-জমিন ধ্বংস হওয়ার উপক্রম হয়। তবে আল্লাহ তার অনুগ্রহে পৃথিবীকে শান্ত রাখেন। কোরআনে এসেছে, ‘আর তারা বলে, দয়াময় সন্তান গ্রহণ করেছেন। তোমরা তো এমন এক বীভৎস বিষয়ের অবতারণা করেছ, যাতে আসমানসমূহ বিদীর্ণ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়, আর জমিন খণ্ডবিখণ্ড এবং পর্বতমালা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে আপতিত হবে।’(সুরা : মারইয়াম, আয়াত : ৮৮-৯০)

কুফর ব্যক্তিকে দয়ামায়াবঞ্চিত করে : পৃথিবীকে সংঘাতময়, বসবাসের অনপুযোগী করার দায়ভার একমাত্র কুফরের। আল্লাহর ওপর অবিশ্বাসীরাই দুনিয়াকে অশান্ত করার পেছনে একমাত্র দায়ী। তাই কাফেরের প্রতি দুনিয়ার কোনো সৃষ্টজীবের মায়া থাকে না। তাদের কষ্টে ও ধ্বংসে কেউ ব্যথিত হয় না। কাঁদে না। কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘আকাশ ও পৃথিবী কেউই তাদের জন্য অশ্রুপাত করেনি এবং তাদের অবকাশও দেওয়া হয়নি।’(সুরা : দুখান, আয়াত : ২৯)

আল্লাহর ঘৃণা ও আজাবের উপযুক্ত করে : কুফর ব্যক্তিকে আল্লাহর ঘৃণা ও আজাব-গজবের উপযুক্ত করে। দুনিয়ায় যত জাতি ধ্বংস হয়েছে, তারা নিজেদের পাপ ও কুফরির কারণে ধ্বংস হয়েছে। পরকালে যারা জাহান্নামে চিরস্থায়ী হবে, তারাও কুফরের কারণে শাস্তির সম্মুখীন হবে। দুনিয়ায় বালা-মুসিবত নাজিলের কারণ মানুষের কুফরি। আল্লাহ বলেন, ‘যারা কুকর্মের ষড়যন্ত্র করে, তারা কি এ বিষয়ে নির্ভয় হয়েছে যে আল্লাহ তাদের ভূগর্ভে বিলীন করবেন না অথবা তাদের ওপর আসবে না শাস্তি এমনভাবে যে তারা উপলব্ধিও করবে না। অথবা চলাফেরাকালে তিনি তাদের পাকরাও করবেন না? আর তারা তা ব্যর্থ করতে পারবে না।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৪৫,৪৬)

অনিবার্য ধ্বংসের মুখোমুখি করে : কিয়ামতের সফলতা প্রকৃত সফলতা, আর সেদিনের ব্যর্থতা প্রকৃত ব্যর্থতা। কুফর ব্যক্তিকে সেদিন অনিবার্য ধ্বংসের মুখোমুখি করে। তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপের মাধ্যমে চূড়ান্ত ব্যর্থ করে। আল্লাহ বলেন, ‘আর যাদের নেকির পাল্লা হালকা হবে, তারা হবে সেই সব লোক, যারা নিজেদের ধ্বংস ও ক্ষতি নিজেরাই করেছে, কারণ তারা আমার নিদর্শনসমূহ প্রত্যাখ্যান করত।’(সুরা : আরাফ, আয়াত : ৯)

কুফরের চূড়ান্ত পরিণাম চিরস্থায়ী জাহান্নাম : কুফর কাফেরকে চিরস্থায়ীভাবে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবে, যা থেকে পরিত্রাণের কোনো উপায় তাদের থাকবে না। আল্লাহ বলেছেন, ‘আর আপনি যদি সেই অবস্থা দেখতেন, যখন ফেরেশতারা তাদের রুহ কবজ করার সময় তাদের মুখমণ্ডলে ও পৃষ্ঠদেশে আঘাত করেন।’ (সুরা : আনফাল, আয়াত : ৫০) (লেখক : খতিব, বাইতুল আজিম জামে মসজিদ, রংপুর)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
সর্বশেষ খবর
জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী
জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ

৫ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল
নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ
বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের
দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র
ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ
চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল
নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা
মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?
পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা