শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৮, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

ফ্রিজ নিয়ে গেল খুনির কাছে

মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
ফ্রিজ নিয়ে গেল খুনির কাছে

রাজধানী ঢাকার পূর্ব রাজাবাজার নাজনীন স্কুল। মূল ফটক বন্ধ। ভিতরে এক যুবকের আর্তচিৎকার। বাঁচাও, কে আছো আমাকে বাঁচাও ... ওরা আমাকে মেরে ফেলল। স্কুলের ফটকের বাইরে তখন এক বৃদ্ধা চিৎকার করছেন। বলছেন, ‘গেট খোল বাবারা। আমার ছেলেকে মেরো না। ওর জীবনটা ভিক্ষা দেও।’ মিনিট বিশেক পর স্কুলের ভিতর থেকে আর আর্তচিৎকারের কোনো শব্দ পাওয়া যাচ্ছিল না। ফটক ভিতর থেকে খুলে গেল।  ৮-১০ জন যুবক একে একে বেরিয়ে আসছে। তাদের শরীর, হাতে-মুখে টাটকা রক্ত লেগে আছে। সেই বৃদ্ধা মায়ের সামনে দিয়েই তারা বেরোচ্ছে। বৃদ্ধা মা তাদের প্রশ্ন করছেন, আমার ছেলে কই? ও বাবারা, আমার ছেলেরে কী করছ? কোনো জবাব কেউ দিচ্ছিল না। গেট দিয়ে সর্বশেষ বেরিয়ে এলো এক যুবক।

মাথায় চুল কম। জিন্সের প্যান্ট ও কালো রঙের টি-শার্ট পরা। এক হাতে পিস্তল আর অন্য হাতে রক্তমাখা বেয়নেট। যুবকটি স্কুল থেকে বেরিয়েই পাগলপ্রায় ওই বৃদ্ধা মাকে বললেন, ‘এত চিল্লাইতেছেন কেন। কাজের সময় এত চিল্লাইলে ভালো লাগে না। যান, আপনার পোলা ভিতরে আছে’। শেষ কথাটি শুনেই ভিতরে ছুটলেন মা। স্কুলের ভিতরে ক্লাসরুমের পাশের বারান্দায় রক্তে ভেসে যাওয়া ছেলের নিথর দেহ খুঁঁজে পেলেন তিনি।

১৯৮৭ সালের মাঝামাঝি সময়ের ঘটনা এটি। শেষ যুবকটির নাম আসলাম। যিনি সুইডেন আসলাম নামে পরিচিত। সাতসকালে ঠিক এভাবেই পৈশাচিকতার এক উদাহরণ সৃষ্টি করেছিলেন শীর্ষ সন্ত্রাসী খুনি আসলাম।
১৯৯৫ সালের ৪ অক্টোবর। রাত তখন আনুমানিক পৌনে ৯টা কিংবা ৯টা হবে। পুরান ঢাকার ৪ নম্বর আবদুল হাদী লেনের একটি পরিত্যক্ত  কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি। মামুন এলেন সঙ্গে তার দুই সঙ্গী সন্ত্রাসী গোপাল কর ও গোপীবাগের নুরুল ইসলামকে নিয়ে। তখন মোবাইলের ব্যাপক ব্যবহার শুরু না হলেও পেজার চালু হয়েছিল। ভারতীয় সন্ত্রাসী গোপাল কর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহিরাগত সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত ও খ্যাতি ছিল। তার কোমরে পেজার। মামুন হয়তো তখনো জানত না এটাই তার শেষ রাত। আগেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখা সুইডেন আসলাম ও তার বাহিনী মামুন, গোপাল ও নুরুল ইসলামকে কোনো সুযোগ না দিয়েই তাদের ওপর উপর্যুপরি গুলি করে নির্মমভাবে হত্যা করে। আবদুল হাদী লেনের ওই ফ্যাক্টরি থেকে গোলাগুলির শব্দে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মুহূর্তেই গোটা এলাকা জনশূন্য হয়ে পড়ে। রক্তাক্ত তিনটি লাশ পরে থাকে। পুরান ঢাকার এই নির্মম খুনের সংবাদ মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে গোটা ঢাকা শহরে। পুলিশের ওয়্যারলেস বার্তার মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে চলে আসেন তৎকালীন ঢাকার ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা। ডিবির এসি আক্তারুজ্জামান রুনু তার টিমের চৌকস অফিসার ইন্সপেক্টর হামিদুল হক, ইন্সপেক্টর বাবুল ও এসআই আলমগীরকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তখনো লাশগুলোর শরীর থেকে রক্ত ঝরছিল।

আসলামের স্ত্রী ইতিকে বিয়ে করায় মামুনকে তার দুই সহযোগীসহ প্রাণ দিতে হয়। সমঝোতার কথা বলে ডেকে নিয়ে এভাবেই খুন করা হয়েছিল মামুনদের।

এর পরের টার্গেট ছিল বিপুল। মামুনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। ফার্মগেট আনন্দ হলের সামনে থেকে বিপুলের ঘাড়ে হাত রেখে আসলাম কথা বলতে বলতে হেঁটে যেতে থাকে। সঙ্গে আছে আসলামের কিলার বাহিনী। কথা বলতে বলতে আনন্দ হলের পাশের গলি তেজতুরী বাজারে নিয়ে যায় বিপুলকে। একটি মাঠে নিয়ে দিনদুপুরে বিপুলকে হত্যা করে আসলাম। এরপর কলাবাগানে কিসলুকে গুলি করে হত্যা করে শত শত মানুষের সামনে।

১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ তেজকুনিপাড়ায় খুন হন যুবলীগ নেতা মাহমুুদুল হক খান গালিব। সুইডেন আসলাম তার কিলার বাহিনী পাঠিয়ে তেজকুনিপাড়ায় বাসার সামনেই গালিবকে গুলি করে হত্যা করায়। এমন খুনের অজস্র উদাহরণ সৃষ্টি করেছিলেন সুইডেন আসলাম।

১৯৮৫ সালে নাটকীয় উত্থান ঘটে এই সুইডেন আসলামের। কোমল পানীয় ফান্টার বোতল ভেঙে রংবাজি শুরু করা আসলামের হাতে একসময় উঠে আসে একে-৪৭ মতো মারণাস্ত্র। ভয়ংকর হয়ে উঠতে থাকে আসলাম। তার সিরিজ খুনের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে গোটা শহরে। পুলিশ প্রশাসনকে ভাবিয়ে তোলে। তাকে গ্রেফতারের সব অভিযানই একে একে ব্যর্থ হতে থাকে। ’৯০ সালে সে হয়ে ওঠে ঢাকার অপরাধ জগতের ভয়ংকর ডন। ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায় আসলাম। চলে যায় সুইডেন। খুনের প্রয়োজনে তাকে দেখা যায় ঢাকায়। খুন করেই উড়াল দেয় আকাশে। এভাবেই চলতে থাকে আসলামের অপরাধ জীবন। কিন্তু যুবলীগ নেতা গালিব খুনের পর তার মাথার মূল্য ঘোষণা করা হয় লাখ টাকা। সরকারিভাবে পুরস্কার ঘোষণা করার পর তাকে গ্রেফতারের দায়িত্ব পরে তৎকালীন গোয়েন্দা পুলিশের এসি আকরাম হোসাইনের ওপর। এসি আকরামের বেশ কয়েকটি অভিযানও ব্যর্থ করে দেয় চতুর সুইডেন আসলাম। কিন্তু এসি আকরাম ছেড়ে দেওয়ার পাত্র ছিলেন না।

সুইডেন আসলামকে গ্রেফতারে জাল বিছিয়ে দিয়েছিলেন ঢাকার সর্বত্র। যে কোনো মূল্যে তাকে আটক করতেই হবে। ১৯৯৭ সালের মে মাসের শেষ সপ্তাহ। একটি সূত্রে খরব এলো সুইডেন আসলাম তার দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গেই থাকছে। স্ত্রীর জন্য একটি নতুন ফ্রিজ কিনেছে ঢাকা স্টেডিয়াম মার্কেটের একটি দোকান থেকে। এসি আকরাম ভাবলেন, এই ফ্রিজটি পৌঁছে দিতে পারে সুইডেন আসলামের কাছে। সত্যতা যাচাইয়ে কৌশলে তিনি স্টেডিয়াম মার্কেটের সেই দোকানের চার দিনের সেল রিপোর্ট ও মাল ডেলিভারির চালানের ঠিকানা সংগ্রহ করলেন। দোকান মালিক বা কর্মচারীদের কিছুই বুঝতে দেননি কোন ক্রেতার ঠিকানা খুঁজছেন। তিনি কাক্সিক্ষত ফ্রিজ ডেলিভারির একটি ঠিকানা সোর্সের দেওয়া এলাকার সঙ্গে মিল পেলেন। বিচক্ষণ পুলিশ অফিসার এসি আকরামের বুঝতে বাকি নেই ফ্রিজের এই ঠিকানায় লুকিয়ে আছে দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী সুইডেন আসলাম।

১৯৯৭ সালের ২৫ মে। মহাখালী ডিওএইচএসের সেই বাড়িটিকে ঘিরে ফেলা হলো। এসি আকরামের সঙ্গে তার চৌকস কয়েকজন পুলিশ অফিসার। সবার সতর্ক দৃষ্টি সেই ফ্ল্যাটটির একটি কক্ষের দিকে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই তাকে ধরতে হবে। কারণ দুঃসাহসী সুইডেন আসলাম টের পেলে গুলি করতে পারে। তাই তাকে কোনো সুযোগ দেওয়া যাবে না। ফ্ল্যাটটি আগেই ঘিরে ফেলা হলো। পালানোর সব পথেই সবার সতর্ক অবস্থান। ছাদের ওপর যাতে উঠতে না পারে সেখানেও গোয়েন্দাদের সতর্ক অবস্থান।

মহাখালী ডিওএইচএসের কাক্সিক্ষত সেই ফ্ল্যাটে নক করতেই ভিতর থেকে কেউ কোনো সাড়াশব্দ করছিল না। বারবার কলিংবেল বাজানোর পরও যখন কেউ খুলছিল না, এসি আকরাম তখন নিজের পরিচয় দিয়ে দরজা ভেঙে ফেলার কথা বলেন। এ-ও জানান পুলিশ তার ফ্ল্যাটের চারপাশ ঘিরে রেখেছে। এক পর্যায়ে সুইডেন আসলামের দ্বিতীয় স্ত্রী দরজা খুলে দেন। সতর্কতার সঙ্গে এসি আকরাম অস্ত্র তাক করে রুমে প্রবেশ করে সুইডেন আসলামের হাতে আইনের শিকল পরিয়ে দেন। সেই সঙ্গে ঢাকায় অপরাধ জগতের এক ভয়ংকর খুনি সুইডেন আসলাম অধ্যায় শিকলবন্দী হয়।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক