শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০১৯

ঘুরে বেড়াই

মালাক্কার পথে পথে ঐতিহ্যের ছাপ

মো. মনির হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
মালাক্কার পথে পথে ঐতিহ্যের ছাপ

দিনের প্রথম প্রহরেই পা রাখি ঝংকার স্ট্রিটে। খুবই পরিপাটি। চারদিকে সুনসান নীরবতা। নাস্তার জন্য বসে পড়লাম স্ট্রিট স্টলে। সকালের নাস্তা হিসেবে পেলাম নাসি গোরেং কামপুঙ। নাস্তা সেরে চলে গেলাম স্থাপত্য মিউজিয়ামে। আর এটি অবস্থিত মালয়েশিয়ার অতি পুরনো ও ঐতিহ্যিক শহর মালাক্কায়। আর মালাক্কাকে অনেকে মালয়েশিয়ার আনঅফিশিয়াল রাজধানীও বলে থাকেন। জাহাজ, রেলগাড়ি ও উড়োজাহাজসহ বিভিন্ন স্থাপত্য নকশার দেখা মেলে এ জাদুঘরে। দর্শনার্থীরা এসব নকশা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে-বসে ছবি তুলছে। ভিতরে এত বেশি গাছ-গাছালি যে, উদ্ভিদ উদ্যানের স্থাপত্য নকশা বললে ভুল হবে না। একজনের কাছে শুনতে পেলাম এখানে যে নদীটি আছে তা মালাক্কার প্রধান নদী। তাই সবকিছু ছেড়ে ছুটে চললাম মালাক্কা নদীর উদ্দেশ্যে। নদীর পাড় বাঁধানো, প্রশস্ত ওয়াকওয়ে, গাছপালা এত বেশি যে, মনে হবে বাগানের মধ্য দিয়েই হাঁটছেন। রিভার ক্রুজ টিকিট কাউন্টার থেকে ১৫ রিঙ্গিতের বিনিময়ে টিকিট কেটে লাইনে দাঁড়িয়ে গেলাম ওয়াটার বাসে উঠার জন্য। আমি দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে একটি ওয়াটার বাস জেটি ছেড়ে চলে গেল। কারণ ৩০টির বেশি আসন নেই। পরের বাসটি জেটিতে এলো এবং উঠে বসলাম। শুরু হলো রোমাঞ্চকর নৌভ্রমণ। ওয়াটার বাসটি চলছে মালাক্কা নদীর বুক চিরে। নদীর দুই পাড়ের বাঁধানো পাড়, ওয়াকওয়ে আর দুই তীরের স্থাপনা দেখছি অপলক দৃষ্টিতে। আর ভাবছি আমার বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু আর শীতলক্ষ্যা নিয়ে। ঢাকার চারদিকের নদীগুলো নিয়েও তো এরকম পরিচ্ছন্ন ও জাঁকজমকপূর্ণ শহর গড়ে উঠতে পারে। হতে পারে এরকম রিভারক্রুজ। রোমাঞ্চকর নদী ভ্রমণের সঙ্গে আলাপ হলো মালাক্কা নদীর আদ্যোপান্ত নিয়ে। মালাক্কা নদীটি চপলা-চঞ্চলা মেয়ের মতো পুরো শহরটা ঘুরে বেড়িয়েছে। আর মালাক্কা শহরের অধিকর্তারা এর যতœ নিতে কোনো কার্পণ্য করেনি। নদীর দুই পাড় বাঁধাই আর সবুজায়ন  চোখে পড়ার মতো। এ নদী দিয়ে ওয়াটার বাসে করে পুরো শহরের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। ঝংকার স্ট্রিট ও হিরেন স্ট্রিটকে আলাদা করেছে মালাক্কা নদীটি।

মালাক্কা প্রণালি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অবস্থিত একটি সমুদ্রপ্রণালি। এটি উত্তরে ভারত মহাসাগরের আন্দামান সাগরকে, দক্ষিণে প্রশান্ত মহাসাগরের দক্ষিণ চীন সাগরের সঙ্গে যুক্ত করেছে এবং মালয় উপদ্বীপকে সুমাত্রা দ্বীপ থেকে পৃথক করেছে। প্রণালিটি উত্তর-পশ্চিম থেকে দক্ষিণ-পূর্বে ৮০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং এর বিস্তার ৬০ কিলোমিটার থেকে ৪৮০ কিলোমিটার হতে পারে। প্রণালিটির দক্ষিণ প্রান্তে অনেক দ্বীপ আছে। এই প্রণালিটি বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জাহাজগামী সমুদ্রপথের একটি। ইউরোপ ও পূর্ব এশিয়ার মধ্যকার সমুদ্রবাণিজ্য এর মধ্য দিয়ে সংঘটিত হয়। মালাক্কা প্রণালির উপকূলে অবস্থিত প্রধান বন্দরগুলোর মধ্যে আছে মালয় উপদ্বীপের পেনাং, যা আগে ছিল জর্জটাউন, পোর্ট সোয়েটেনহাম, মালাক্কা ও সুমাত্রা দ্বীপের বেলাওয়ান বন্দর। সিঙ্গাপুর এই প্রণালির দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত।

স্থানীয় এক কলেজশিক্ষকের কাছে মালাক্কা নদীটির দৈর্ঘ্য সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলাম। তিনি রসিকতা করে বললেন, ‘চলুন ট্যাপ নিয়ে নেমে পড়ি। নদীর এ মাথা থেকে ও মাথা মেপে বলি। আসলে এর প্রকৃত দৈর্ঘ্য কত তা আমিও জানি না, তবে ৭০-৮০ কি মি হতে পারে।’ নৌভ্রমণ শেষে ওয়াটার বাস থেকে নেমে দেখি অসংখ্য ‘বেচা’। এটা হচ্ছে রিকশা বা অটো আকৃতির যান, যা পুতুল এবং প্রেমানুভূতি বা সুখানুভূতি জাগ্রত হয় এরকম অনেক কিছু দিয়ে সাজানো থাকে। আর সবার ওপরে থাকে প্রজাপতি আকৃতির একটি ছাতা। বাজতে থাকে হিন্দি, ইংরেজি ও মালয় ভাষার রোমান্টিক সব গান। ফলে এটি প্রেমিকযুগলসহ যে কোনো দর্শনার্থীর নজর ও মন দুই-ই কাড়ে। যেমনটি আমার ক্ষেত্রে ঘটেছিল। সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আমি নিঃস্ব হয়ে গেলেও বেচায় উঠব। অবশেষে বেচায় উঠলাম কিন্তু নিঃস্ব হলাম না। কারণ ভাড়া মাত্র ১০ রিঙ্গিত। দুপুরের খাবারের জন্য গেলাম ফুড কোটে। ফুড কোটটি ঝংকার স্ট্রিটের পাশেই। পুরো ফুড কোটে সি-ফিশ আর সি-ফিশ। এরপরের গন্তব্য ১১০ মিটার উঁচু মালাক্কা পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। আর এ টাওয়ারের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এটি ঘূর্ণায়মান। এ টাওয়ারে উঠে ৭ মিনিটের মধ্যে পুরো মালাক্কাকে একবার দেখে নিতে পারেন। আর ধারণক্ষমতা ৮০ জন।

তারপর চলে গেলাম নদীর পাড়ে থাকা বড় কাঠের জাহাজে। এটা মালাক্কার ঐতিহ্যকে ধারণ করে। মালাক্কা হচ্ছে মালয়েশিয়ার গর্ব। মালয়েশিয়ার সমৃদ্ধ-ঐতিহ্যকে মালাক্কাই লালন করে চলছে। মালাক্কাবাসী খাবার-দাবার, পোশাক-পরিচ্ছদ, চলন-বলনে সাচ্চা মালয়। সব ঐতিহ্যকে তারা আগলে রেখেছেন পরম মমতায়। মালাক্কার এ চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্যের কারণে এটি বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। মালাক্কার আরেকটি বড় গুণ হচ্ছে পায়ে হেঁটে চলা দূরত্বে মধ্যে ১০-১৫টি দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় স্পট পেয়ে যাবেন। এর মধ্যে মালাক্কা সুলতানের বাড়ি, হেরিটেজ মিউজিয়াম, সেন্ট পল চার্চ, মালাক্কা ফেমোসা, মালাক্কা ডাচ স্কয়ার, মালাক্কা স্কাই টাওয়ার, স্থাপত্য মিউজিয়াম, মসজিদ ট্রানকুরাহ, মেকাউ গ্যালারি, মালাক্কা ওয়ান্ডার ল্যান্ড থিম পার্ক, স্বাধীনতা চত্বর, বার্ড পার্ক আর মালাক্কা রিভারক্রুজ প্রায় একসঙ্গেই বলা যায়। আর রাতের আলো ঝলমলে মালাক্কা নদী এক কথায় অসাধারণ। ফিরছি এবার হোটেল পানে। আমার থাকার হোটেলটি ঝংকার স্ট্রিটেই। আর রাতের ঝংকার স্ট্রিটের তো রূপই অন্যরকম। শত শত দোকানি আর সহস্রাধিক ক্রেতার পদভারে গমগম করছে। সর্বোপরি ঝংকার স্ট্রিটটি তার নামকরণেও সার্থক। মালাক্কা মালয়েশিয়ার ঐতিহ্য ধারণকারী প্রভিন্স। আসলে মালয়েশিয়া সম্পর্কে জানতে হলে মালাক্কায় যেতেই হবে। অনেকে মালাক্কা যান একাডেমিক গবেষণার জন্য। কারণ, এখানকার প্রতিটি পরতে পরতেই ইতিহাস আর ঐতিহ্যের ছাপ। ঝংকার স্ট্রিট ও হিরেন স্ট্রিট মালাক্কার অতি প্রাচীন এলাকা। এদের মালাক্কা নদী আলাদা করেছে। সন্ধ্যার দুই ঘণ্টার পর হিরেন স্ট্রিট চুপ হয়ে গেলেও ঝংকার স্ট্রিট সরব থাকে প্রায় গভীর রাত অবধি।

 

কীভাবে যাবেন

কুয়ালালামপুরের তাসিক বন্দর সালাতান (টিবিএস) বাসস্টেশন থেকে বাসে সরাসরি মালাক্কা। প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় বাস আছে। ভাড়া ১০-১৫ রিঙ্গিত। অথবা কুয়ালালামপুর থেকে গ্রেব কার রিজার্ভ করে যাওয়া যাবে। ভাড়া ২০০-২৫০ রিঙ্গিত।

 

কোথায় থাকবেন

 মালাক্কা শহরে পর্যটকদের জন্য অনেক হোটেল ও গেস্ট হাউস রয়েছে। প্রতি রাতের জন্য ৫০ রিঙ্গিত থেকে ৩০০ রিঙ্গিত গুনতে হবে। তবে সাশ্রয়ী হতে চাইলে আমার মতো ঝংকার স্ট্রিটে গেস্ট হাউসে থাকবেন। প্রতি রাত ৫০-১০০ রিঙ্গিতে হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

৫৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি
যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা
রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা
নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন