শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০১৯

ঘুরে বেড়াই

মালাক্কার পথে পথে ঐতিহ্যের ছাপ

মো. মনির হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
মালাক্কার পথে পথে ঐতিহ্যের ছাপ

দিনের প্রথম প্রহরেই পা রাখি ঝংকার স্ট্রিটে। খুবই পরিপাটি। চারদিকে সুনসান নীরবতা। নাস্তার জন্য বসে পড়লাম স্ট্রিট স্টলে। সকালের নাস্তা হিসেবে পেলাম নাসি গোরেং কামপুঙ। নাস্তা সেরে চলে গেলাম স্থাপত্য মিউজিয়ামে। আর এটি অবস্থিত মালয়েশিয়ার অতি পুরনো ও ঐতিহ্যিক শহর মালাক্কায়। আর মালাক্কাকে অনেকে মালয়েশিয়ার আনঅফিশিয়াল রাজধানীও বলে থাকেন। জাহাজ, রেলগাড়ি ও উড়োজাহাজসহ বিভিন্ন স্থাপত্য নকশার দেখা মেলে এ জাদুঘরে। দর্শনার্থীরা এসব নকশা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে-বসে ছবি তুলছে। ভিতরে এত বেশি গাছ-গাছালি যে, উদ্ভিদ উদ্যানের স্থাপত্য নকশা বললে ভুল হবে না। একজনের কাছে শুনতে পেলাম এখানে যে নদীটি আছে তা মালাক্কার প্রধান নদী। তাই সবকিছু ছেড়ে ছুটে চললাম মালাক্কা নদীর উদ্দেশ্যে। নদীর পাড় বাঁধানো, প্রশস্ত ওয়াকওয়ে, গাছপালা এত বেশি যে, মনে হবে বাগানের মধ্য দিয়েই হাঁটছেন। রিভার ক্রুজ টিকিট কাউন্টার থেকে ১৫ রিঙ্গিতের বিনিময়ে টিকিট কেটে লাইনে দাঁড়িয়ে গেলাম ওয়াটার বাসে উঠার জন্য। আমি দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে একটি ওয়াটার বাস জেটি ছেড়ে চলে গেল। কারণ ৩০টির বেশি আসন নেই। পরের বাসটি জেটিতে এলো এবং উঠে বসলাম। শুরু হলো রোমাঞ্চকর নৌভ্রমণ। ওয়াটার বাসটি চলছে মালাক্কা নদীর বুক চিরে। নদীর দুই পাড়ের বাঁধানো পাড়, ওয়াকওয়ে আর দুই তীরের স্থাপনা দেখছি অপলক দৃষ্টিতে। আর ভাবছি আমার বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু আর শীতলক্ষ্যা নিয়ে। ঢাকার চারদিকের নদীগুলো নিয়েও তো এরকম পরিচ্ছন্ন ও জাঁকজমকপূর্ণ শহর গড়ে উঠতে পারে। হতে পারে এরকম রিভারক্রুজ। রোমাঞ্চকর নদী ভ্রমণের সঙ্গে আলাপ হলো মালাক্কা নদীর আদ্যোপান্ত নিয়ে। মালাক্কা নদীটি চপলা-চঞ্চলা মেয়ের মতো পুরো শহরটা ঘুরে বেড়িয়েছে। আর মালাক্কা শহরের অধিকর্তারা এর যতœ নিতে কোনো কার্পণ্য করেনি। নদীর দুই পাড় বাঁধাই আর সবুজায়ন  চোখে পড়ার মতো। এ নদী দিয়ে ওয়াটার বাসে করে পুরো শহরের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। ঝংকার স্ট্রিট ও হিরেন স্ট্রিটকে আলাদা করেছে মালাক্কা নদীটি।

মালাক্কা প্রণালি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অবস্থিত একটি সমুদ্রপ্রণালি। এটি উত্তরে ভারত মহাসাগরের আন্দামান সাগরকে, দক্ষিণে প্রশান্ত মহাসাগরের দক্ষিণ চীন সাগরের সঙ্গে যুক্ত করেছে এবং মালয় উপদ্বীপকে সুমাত্রা দ্বীপ থেকে পৃথক করেছে। প্রণালিটি উত্তর-পশ্চিম থেকে দক্ষিণ-পূর্বে ৮০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং এর বিস্তার ৬০ কিলোমিটার থেকে ৪৮০ কিলোমিটার হতে পারে। প্রণালিটির দক্ষিণ প্রান্তে অনেক দ্বীপ আছে। এই প্রণালিটি বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জাহাজগামী সমুদ্রপথের একটি। ইউরোপ ও পূর্ব এশিয়ার মধ্যকার সমুদ্রবাণিজ্য এর মধ্য দিয়ে সংঘটিত হয়। মালাক্কা প্রণালির উপকূলে অবস্থিত প্রধান বন্দরগুলোর মধ্যে আছে মালয় উপদ্বীপের পেনাং, যা আগে ছিল জর্জটাউন, পোর্ট সোয়েটেনহাম, মালাক্কা ও সুমাত্রা দ্বীপের বেলাওয়ান বন্দর। সিঙ্গাপুর এই প্রণালির দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত।

স্থানীয় এক কলেজশিক্ষকের কাছে মালাক্কা নদীটির দৈর্ঘ্য সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলাম। তিনি রসিকতা করে বললেন, ‘চলুন ট্যাপ নিয়ে নেমে পড়ি। নদীর এ মাথা থেকে ও মাথা মেপে বলি। আসলে এর প্রকৃত দৈর্ঘ্য কত তা আমিও জানি না, তবে ৭০-৮০ কি মি হতে পারে।’ নৌভ্রমণ শেষে ওয়াটার বাস থেকে নেমে দেখি অসংখ্য ‘বেচা’। এটা হচ্ছে রিকশা বা অটো আকৃতির যান, যা পুতুল এবং প্রেমানুভূতি বা সুখানুভূতি জাগ্রত হয় এরকম অনেক কিছু দিয়ে সাজানো থাকে। আর সবার ওপরে থাকে প্রজাপতি আকৃতির একটি ছাতা। বাজতে থাকে হিন্দি, ইংরেজি ও মালয় ভাষার রোমান্টিক সব গান। ফলে এটি প্রেমিকযুগলসহ যে কোনো দর্শনার্থীর নজর ও মন দুই-ই কাড়ে। যেমনটি আমার ক্ষেত্রে ঘটেছিল। সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আমি নিঃস্ব হয়ে গেলেও বেচায় উঠব। অবশেষে বেচায় উঠলাম কিন্তু নিঃস্ব হলাম না। কারণ ভাড়া মাত্র ১০ রিঙ্গিত। দুপুরের খাবারের জন্য গেলাম ফুড কোটে। ফুড কোটটি ঝংকার স্ট্রিটের পাশেই। পুরো ফুড কোটে সি-ফিশ আর সি-ফিশ। এরপরের গন্তব্য ১১০ মিটার উঁচু মালাক্কা পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। আর এ টাওয়ারের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এটি ঘূর্ণায়মান। এ টাওয়ারে উঠে ৭ মিনিটের মধ্যে পুরো মালাক্কাকে একবার দেখে নিতে পারেন। আর ধারণক্ষমতা ৮০ জন।

তারপর চলে গেলাম নদীর পাড়ে থাকা বড় কাঠের জাহাজে। এটা মালাক্কার ঐতিহ্যকে ধারণ করে। মালাক্কা হচ্ছে মালয়েশিয়ার গর্ব। মালয়েশিয়ার সমৃদ্ধ-ঐতিহ্যকে মালাক্কাই লালন করে চলছে। মালাক্কাবাসী খাবার-দাবার, পোশাক-পরিচ্ছদ, চলন-বলনে সাচ্চা মালয়। সব ঐতিহ্যকে তারা আগলে রেখেছেন পরম মমতায়। মালাক্কার এ চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্যের কারণে এটি বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। মালাক্কার আরেকটি বড় গুণ হচ্ছে পায়ে হেঁটে চলা দূরত্বে মধ্যে ১০-১৫টি দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় স্পট পেয়ে যাবেন। এর মধ্যে মালাক্কা সুলতানের বাড়ি, হেরিটেজ মিউজিয়াম, সেন্ট পল চার্চ, মালাক্কা ফেমোসা, মালাক্কা ডাচ স্কয়ার, মালাক্কা স্কাই টাওয়ার, স্থাপত্য মিউজিয়াম, মসজিদ ট্রানকুরাহ, মেকাউ গ্যালারি, মালাক্কা ওয়ান্ডার ল্যান্ড থিম পার্ক, স্বাধীনতা চত্বর, বার্ড পার্ক আর মালাক্কা রিভারক্রুজ প্রায় একসঙ্গেই বলা যায়। আর রাতের আলো ঝলমলে মালাক্কা নদী এক কথায় অসাধারণ। ফিরছি এবার হোটেল পানে। আমার থাকার হোটেলটি ঝংকার স্ট্রিটেই। আর রাতের ঝংকার স্ট্রিটের তো রূপই অন্যরকম। শত শত দোকানি আর সহস্রাধিক ক্রেতার পদভারে গমগম করছে। সর্বোপরি ঝংকার স্ট্রিটটি তার নামকরণেও সার্থক। মালাক্কা মালয়েশিয়ার ঐতিহ্য ধারণকারী প্রভিন্স। আসলে মালয়েশিয়া সম্পর্কে জানতে হলে মালাক্কায় যেতেই হবে। অনেকে মালাক্কা যান একাডেমিক গবেষণার জন্য। কারণ, এখানকার প্রতিটি পরতে পরতেই ইতিহাস আর ঐতিহ্যের ছাপ। ঝংকার স্ট্রিট ও হিরেন স্ট্রিট মালাক্কার অতি প্রাচীন এলাকা। এদের মালাক্কা নদী আলাদা করেছে। সন্ধ্যার দুই ঘণ্টার পর হিরেন স্ট্রিট চুপ হয়ে গেলেও ঝংকার স্ট্রিট সরব থাকে প্রায় গভীর রাত অবধি।

 

কীভাবে যাবেন

কুয়ালালামপুরের তাসিক বন্দর সালাতান (টিবিএস) বাসস্টেশন থেকে বাসে সরাসরি মালাক্কা। প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় বাস আছে। ভাড়া ১০-১৫ রিঙ্গিত। অথবা কুয়ালালামপুর থেকে গ্রেব কার রিজার্ভ করে যাওয়া যাবে। ভাড়া ২০০-২৫০ রিঙ্গিত।

 

কোথায় থাকবেন

 মালাক্কা শহরে পর্যটকদের জন্য অনেক হোটেল ও গেস্ট হাউস রয়েছে। প্রতি রাতের জন্য ৫০ রিঙ্গিত থেকে ৩০০ রিঙ্গিত গুনতে হবে। তবে সাশ্রয়ী হতে চাইলে আমার মতো ঝংকার স্ট্রিটে গেস্ট হাউসে থাকবেন। প্রতি রাত ৫০-১০০ রিঙ্গিতে হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি
অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা