শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০১৯

ঘুরে বেড়াই

মালাক্কার পথে পথে ঐতিহ্যের ছাপ

মো. মনির হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
মালাক্কার পথে পথে ঐতিহ্যের ছাপ

দিনের প্রথম প্রহরেই পা রাখি ঝংকার স্ট্রিটে। খুবই পরিপাটি। চারদিকে সুনসান নীরবতা। নাস্তার জন্য বসে পড়লাম স্ট্রিট স্টলে। সকালের নাস্তা হিসেবে পেলাম নাসি গোরেং কামপুঙ। নাস্তা সেরে চলে গেলাম স্থাপত্য মিউজিয়ামে। আর এটি অবস্থিত মালয়েশিয়ার অতি পুরনো ও ঐতিহ্যিক শহর মালাক্কায়। আর মালাক্কাকে অনেকে মালয়েশিয়ার আনঅফিশিয়াল রাজধানীও বলে থাকেন। জাহাজ, রেলগাড়ি ও উড়োজাহাজসহ বিভিন্ন স্থাপত্য নকশার দেখা মেলে এ জাদুঘরে। দর্শনার্থীরা এসব নকশা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে-বসে ছবি তুলছে। ভিতরে এত বেশি গাছ-গাছালি যে, উদ্ভিদ উদ্যানের স্থাপত্য নকশা বললে ভুল হবে না। একজনের কাছে শুনতে পেলাম এখানে যে নদীটি আছে তা মালাক্কার প্রধান নদী। তাই সবকিছু ছেড়ে ছুটে চললাম মালাক্কা নদীর উদ্দেশ্যে। নদীর পাড় বাঁধানো, প্রশস্ত ওয়াকওয়ে, গাছপালা এত বেশি যে, মনে হবে বাগানের মধ্য দিয়েই হাঁটছেন। রিভার ক্রুজ টিকিট কাউন্টার থেকে ১৫ রিঙ্গিতের বিনিময়ে টিকিট কেটে লাইনে দাঁড়িয়ে গেলাম ওয়াটার বাসে উঠার জন্য। আমি দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে একটি ওয়াটার বাস জেটি ছেড়ে চলে গেল। কারণ ৩০টির বেশি আসন নেই। পরের বাসটি জেটিতে এলো এবং উঠে বসলাম। শুরু হলো রোমাঞ্চকর নৌভ্রমণ। ওয়াটার বাসটি চলছে মালাক্কা নদীর বুক চিরে। নদীর দুই পাড়ের বাঁধানো পাড়, ওয়াকওয়ে আর দুই তীরের স্থাপনা দেখছি অপলক দৃষ্টিতে। আর ভাবছি আমার বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু আর শীতলক্ষ্যা নিয়ে। ঢাকার চারদিকের নদীগুলো নিয়েও তো এরকম পরিচ্ছন্ন ও জাঁকজমকপূর্ণ শহর গড়ে উঠতে পারে। হতে পারে এরকম রিভারক্রুজ। রোমাঞ্চকর নদী ভ্রমণের সঙ্গে আলাপ হলো মালাক্কা নদীর আদ্যোপান্ত নিয়ে। মালাক্কা নদীটি চপলা-চঞ্চলা মেয়ের মতো পুরো শহরটা ঘুরে বেড়িয়েছে। আর মালাক্কা শহরের অধিকর্তারা এর যতœ নিতে কোনো কার্পণ্য করেনি। নদীর দুই পাড় বাঁধাই আর সবুজায়ন  চোখে পড়ার মতো। এ নদী দিয়ে ওয়াটার বাসে করে পুরো শহরের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। ঝংকার স্ট্রিট ও হিরেন স্ট্রিটকে আলাদা করেছে মালাক্কা নদীটি।

মালাক্কা প্রণালি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অবস্থিত একটি সমুদ্রপ্রণালি। এটি উত্তরে ভারত মহাসাগরের আন্দামান সাগরকে, দক্ষিণে প্রশান্ত মহাসাগরের দক্ষিণ চীন সাগরের সঙ্গে যুক্ত করেছে এবং মালয় উপদ্বীপকে সুমাত্রা দ্বীপ থেকে পৃথক করেছে। প্রণালিটি উত্তর-পশ্চিম থেকে দক্ষিণ-পূর্বে ৮০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং এর বিস্তার ৬০ কিলোমিটার থেকে ৪৮০ কিলোমিটার হতে পারে। প্রণালিটির দক্ষিণ প্রান্তে অনেক দ্বীপ আছে। এই প্রণালিটি বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জাহাজগামী সমুদ্রপথের একটি। ইউরোপ ও পূর্ব এশিয়ার মধ্যকার সমুদ্রবাণিজ্য এর মধ্য দিয়ে সংঘটিত হয়। মালাক্কা প্রণালির উপকূলে অবস্থিত প্রধান বন্দরগুলোর মধ্যে আছে মালয় উপদ্বীপের পেনাং, যা আগে ছিল জর্জটাউন, পোর্ট সোয়েটেনহাম, মালাক্কা ও সুমাত্রা দ্বীপের বেলাওয়ান বন্দর। সিঙ্গাপুর এই প্রণালির দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত।

স্থানীয় এক কলেজশিক্ষকের কাছে মালাক্কা নদীটির দৈর্ঘ্য সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলাম। তিনি রসিকতা করে বললেন, ‘চলুন ট্যাপ নিয়ে নেমে পড়ি। নদীর এ মাথা থেকে ও মাথা মেপে বলি। আসলে এর প্রকৃত দৈর্ঘ্য কত তা আমিও জানি না, তবে ৭০-৮০ কি মি হতে পারে।’ নৌভ্রমণ শেষে ওয়াটার বাস থেকে নেমে দেখি অসংখ্য ‘বেচা’। এটা হচ্ছে রিকশা বা অটো আকৃতির যান, যা পুতুল এবং প্রেমানুভূতি বা সুখানুভূতি জাগ্রত হয় এরকম অনেক কিছু দিয়ে সাজানো থাকে। আর সবার ওপরে থাকে প্রজাপতি আকৃতির একটি ছাতা। বাজতে থাকে হিন্দি, ইংরেজি ও মালয় ভাষার রোমান্টিক সব গান। ফলে এটি প্রেমিকযুগলসহ যে কোনো দর্শনার্থীর নজর ও মন দুই-ই কাড়ে। যেমনটি আমার ক্ষেত্রে ঘটেছিল। সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আমি নিঃস্ব হয়ে গেলেও বেচায় উঠব। অবশেষে বেচায় উঠলাম কিন্তু নিঃস্ব হলাম না। কারণ ভাড়া মাত্র ১০ রিঙ্গিত। দুপুরের খাবারের জন্য গেলাম ফুড কোটে। ফুড কোটটি ঝংকার স্ট্রিটের পাশেই। পুরো ফুড কোটে সি-ফিশ আর সি-ফিশ। এরপরের গন্তব্য ১১০ মিটার উঁচু মালাক্কা পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। আর এ টাওয়ারের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এটি ঘূর্ণায়মান। এ টাওয়ারে উঠে ৭ মিনিটের মধ্যে পুরো মালাক্কাকে একবার দেখে নিতে পারেন। আর ধারণক্ষমতা ৮০ জন।

তারপর চলে গেলাম নদীর পাড়ে থাকা বড় কাঠের জাহাজে। এটা মালাক্কার ঐতিহ্যকে ধারণ করে। মালাক্কা হচ্ছে মালয়েশিয়ার গর্ব। মালয়েশিয়ার সমৃদ্ধ-ঐতিহ্যকে মালাক্কাই লালন করে চলছে। মালাক্কাবাসী খাবার-দাবার, পোশাক-পরিচ্ছদ, চলন-বলনে সাচ্চা মালয়। সব ঐতিহ্যকে তারা আগলে রেখেছেন পরম মমতায়। মালাক্কার এ চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্যের কারণে এটি বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। মালাক্কার আরেকটি বড় গুণ হচ্ছে পায়ে হেঁটে চলা দূরত্বে মধ্যে ১০-১৫টি দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় স্পট পেয়ে যাবেন। এর মধ্যে মালাক্কা সুলতানের বাড়ি, হেরিটেজ মিউজিয়াম, সেন্ট পল চার্চ, মালাক্কা ফেমোসা, মালাক্কা ডাচ স্কয়ার, মালাক্কা স্কাই টাওয়ার, স্থাপত্য মিউজিয়াম, মসজিদ ট্রানকুরাহ, মেকাউ গ্যালারি, মালাক্কা ওয়ান্ডার ল্যান্ড থিম পার্ক, স্বাধীনতা চত্বর, বার্ড পার্ক আর মালাক্কা রিভারক্রুজ প্রায় একসঙ্গেই বলা যায়। আর রাতের আলো ঝলমলে মালাক্কা নদী এক কথায় অসাধারণ। ফিরছি এবার হোটেল পানে। আমার থাকার হোটেলটি ঝংকার স্ট্রিটেই। আর রাতের ঝংকার স্ট্রিটের তো রূপই অন্যরকম। শত শত দোকানি আর সহস্রাধিক ক্রেতার পদভারে গমগম করছে। সর্বোপরি ঝংকার স্ট্রিটটি তার নামকরণেও সার্থক। মালাক্কা মালয়েশিয়ার ঐতিহ্য ধারণকারী প্রভিন্স। আসলে মালয়েশিয়া সম্পর্কে জানতে হলে মালাক্কায় যেতেই হবে। অনেকে মালাক্কা যান একাডেমিক গবেষণার জন্য। কারণ, এখানকার প্রতিটি পরতে পরতেই ইতিহাস আর ঐতিহ্যের ছাপ। ঝংকার স্ট্রিট ও হিরেন স্ট্রিট মালাক্কার অতি প্রাচীন এলাকা। এদের মালাক্কা নদী আলাদা করেছে। সন্ধ্যার দুই ঘণ্টার পর হিরেন স্ট্রিট চুপ হয়ে গেলেও ঝংকার স্ট্রিট সরব থাকে প্রায় গভীর রাত অবধি।

 

কীভাবে যাবেন

কুয়ালালামপুরের তাসিক বন্দর সালাতান (টিবিএস) বাসস্টেশন থেকে বাসে সরাসরি মালাক্কা। প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় বাস আছে। ভাড়া ১০-১৫ রিঙ্গিত। অথবা কুয়ালালামপুর থেকে গ্রেব কার রিজার্ভ করে যাওয়া যাবে। ভাড়া ২০০-২৫০ রিঙ্গিত।

 

কোথায় থাকবেন

 মালাক্কা শহরে পর্যটকদের জন্য অনেক হোটেল ও গেস্ট হাউস রয়েছে। প্রতি রাতের জন্য ৫০ রিঙ্গিত থেকে ৩০০ রিঙ্গিত গুনতে হবে। তবে সাশ্রয়ী হতে চাইলে আমার মতো ঝংকার স্ট্রিটে গেস্ট হাউসে থাকবেন। প্রতি রাত ৫০-১০০ রিঙ্গিতে হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৩২ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা