শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০১৯

ঘুরে বেড়াই

মালাক্কার পথে পথে ঐতিহ্যের ছাপ

মো. মনির হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
মালাক্কার পথে পথে ঐতিহ্যের ছাপ

দিনের প্রথম প্রহরেই পা রাখি ঝংকার স্ট্রিটে। খুবই পরিপাটি। চারদিকে সুনসান নীরবতা। নাস্তার জন্য বসে পড়লাম স্ট্রিট স্টলে। সকালের নাস্তা হিসেবে পেলাম নাসি গোরেং কামপুঙ। নাস্তা সেরে চলে গেলাম স্থাপত্য মিউজিয়ামে। আর এটি অবস্থিত মালয়েশিয়ার অতি পুরনো ও ঐতিহ্যিক শহর মালাক্কায়। আর মালাক্কাকে অনেকে মালয়েশিয়ার আনঅফিশিয়াল রাজধানীও বলে থাকেন। জাহাজ, রেলগাড়ি ও উড়োজাহাজসহ বিভিন্ন স্থাপত্য নকশার দেখা মেলে এ জাদুঘরে। দর্শনার্থীরা এসব নকশা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে-বসে ছবি তুলছে। ভিতরে এত বেশি গাছ-গাছালি যে, উদ্ভিদ উদ্যানের স্থাপত্য নকশা বললে ভুল হবে না। একজনের কাছে শুনতে পেলাম এখানে যে নদীটি আছে তা মালাক্কার প্রধান নদী। তাই সবকিছু ছেড়ে ছুটে চললাম মালাক্কা নদীর উদ্দেশ্যে। নদীর পাড় বাঁধানো, প্রশস্ত ওয়াকওয়ে, গাছপালা এত বেশি যে, মনে হবে বাগানের মধ্য দিয়েই হাঁটছেন। রিভার ক্রুজ টিকিট কাউন্টার থেকে ১৫ রিঙ্গিতের বিনিময়ে টিকিট কেটে লাইনে দাঁড়িয়ে গেলাম ওয়াটার বাসে উঠার জন্য। আমি দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে একটি ওয়াটার বাস জেটি ছেড়ে চলে গেল। কারণ ৩০টির বেশি আসন নেই। পরের বাসটি জেটিতে এলো এবং উঠে বসলাম। শুরু হলো রোমাঞ্চকর নৌভ্রমণ। ওয়াটার বাসটি চলছে মালাক্কা নদীর বুক চিরে। নদীর দুই পাড়ের বাঁধানো পাড়, ওয়াকওয়ে আর দুই তীরের স্থাপনা দেখছি অপলক দৃষ্টিতে। আর ভাবছি আমার বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু আর শীতলক্ষ্যা নিয়ে। ঢাকার চারদিকের নদীগুলো নিয়েও তো এরকম পরিচ্ছন্ন ও জাঁকজমকপূর্ণ শহর গড়ে উঠতে পারে। হতে পারে এরকম রিভারক্রুজ। রোমাঞ্চকর নদী ভ্রমণের সঙ্গে আলাপ হলো মালাক্কা নদীর আদ্যোপান্ত নিয়ে। মালাক্কা নদীটি চপলা-চঞ্চলা মেয়ের মতো পুরো শহরটা ঘুরে বেড়িয়েছে। আর মালাক্কা শহরের অধিকর্তারা এর যতœ নিতে কোনো কার্পণ্য করেনি। নদীর দুই পাড় বাঁধাই আর সবুজায়ন  চোখে পড়ার মতো। এ নদী দিয়ে ওয়াটার বাসে করে পুরো শহরের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। ঝংকার স্ট্রিট ও হিরেন স্ট্রিটকে আলাদা করেছে মালাক্কা নদীটি।

মালাক্কা প্রণালি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অবস্থিত একটি সমুদ্রপ্রণালি। এটি উত্তরে ভারত মহাসাগরের আন্দামান সাগরকে, দক্ষিণে প্রশান্ত মহাসাগরের দক্ষিণ চীন সাগরের সঙ্গে যুক্ত করেছে এবং মালয় উপদ্বীপকে সুমাত্রা দ্বীপ থেকে পৃথক করেছে। প্রণালিটি উত্তর-পশ্চিম থেকে দক্ষিণ-পূর্বে ৮০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং এর বিস্তার ৬০ কিলোমিটার থেকে ৪৮০ কিলোমিটার হতে পারে। প্রণালিটির দক্ষিণ প্রান্তে অনেক দ্বীপ আছে। এই প্রণালিটি বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জাহাজগামী সমুদ্রপথের একটি। ইউরোপ ও পূর্ব এশিয়ার মধ্যকার সমুদ্রবাণিজ্য এর মধ্য দিয়ে সংঘটিত হয়। মালাক্কা প্রণালির উপকূলে অবস্থিত প্রধান বন্দরগুলোর মধ্যে আছে মালয় উপদ্বীপের পেনাং, যা আগে ছিল জর্জটাউন, পোর্ট সোয়েটেনহাম, মালাক্কা ও সুমাত্রা দ্বীপের বেলাওয়ান বন্দর। সিঙ্গাপুর এই প্রণালির দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত।

স্থানীয় এক কলেজশিক্ষকের কাছে মালাক্কা নদীটির দৈর্ঘ্য সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলাম। তিনি রসিকতা করে বললেন, ‘চলুন ট্যাপ নিয়ে নেমে পড়ি। নদীর এ মাথা থেকে ও মাথা মেপে বলি। আসলে এর প্রকৃত দৈর্ঘ্য কত তা আমিও জানি না, তবে ৭০-৮০ কি মি হতে পারে।’ নৌভ্রমণ শেষে ওয়াটার বাস থেকে নেমে দেখি অসংখ্য ‘বেচা’। এটা হচ্ছে রিকশা বা অটো আকৃতির যান, যা পুতুল এবং প্রেমানুভূতি বা সুখানুভূতি জাগ্রত হয় এরকম অনেক কিছু দিয়ে সাজানো থাকে। আর সবার ওপরে থাকে প্রজাপতি আকৃতির একটি ছাতা। বাজতে থাকে হিন্দি, ইংরেজি ও মালয় ভাষার রোমান্টিক সব গান। ফলে এটি প্রেমিকযুগলসহ যে কোনো দর্শনার্থীর নজর ও মন দুই-ই কাড়ে। যেমনটি আমার ক্ষেত্রে ঘটেছিল। সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আমি নিঃস্ব হয়ে গেলেও বেচায় উঠব। অবশেষে বেচায় উঠলাম কিন্তু নিঃস্ব হলাম না। কারণ ভাড়া মাত্র ১০ রিঙ্গিত। দুপুরের খাবারের জন্য গেলাম ফুড কোটে। ফুড কোটটি ঝংকার স্ট্রিটের পাশেই। পুরো ফুড কোটে সি-ফিশ আর সি-ফিশ। এরপরের গন্তব্য ১১০ মিটার উঁচু মালাক্কা পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। আর এ টাওয়ারের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এটি ঘূর্ণায়মান। এ টাওয়ারে উঠে ৭ মিনিটের মধ্যে পুরো মালাক্কাকে একবার দেখে নিতে পারেন। আর ধারণক্ষমতা ৮০ জন।

তারপর চলে গেলাম নদীর পাড়ে থাকা বড় কাঠের জাহাজে। এটা মালাক্কার ঐতিহ্যকে ধারণ করে। মালাক্কা হচ্ছে মালয়েশিয়ার গর্ব। মালয়েশিয়ার সমৃদ্ধ-ঐতিহ্যকে মালাক্কাই লালন করে চলছে। মালাক্কাবাসী খাবার-দাবার, পোশাক-পরিচ্ছদ, চলন-বলনে সাচ্চা মালয়। সব ঐতিহ্যকে তারা আগলে রেখেছেন পরম মমতায়। মালাক্কার এ চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্যের কারণে এটি বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। মালাক্কার আরেকটি বড় গুণ হচ্ছে পায়ে হেঁটে চলা দূরত্বে মধ্যে ১০-১৫টি দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় স্পট পেয়ে যাবেন। এর মধ্যে মালাক্কা সুলতানের বাড়ি, হেরিটেজ মিউজিয়াম, সেন্ট পল চার্চ, মালাক্কা ফেমোসা, মালাক্কা ডাচ স্কয়ার, মালাক্কা স্কাই টাওয়ার, স্থাপত্য মিউজিয়াম, মসজিদ ট্রানকুরাহ, মেকাউ গ্যালারি, মালাক্কা ওয়ান্ডার ল্যান্ড থিম পার্ক, স্বাধীনতা চত্বর, বার্ড পার্ক আর মালাক্কা রিভারক্রুজ প্রায় একসঙ্গেই বলা যায়। আর রাতের আলো ঝলমলে মালাক্কা নদী এক কথায় অসাধারণ। ফিরছি এবার হোটেল পানে। আমার থাকার হোটেলটি ঝংকার স্ট্রিটেই। আর রাতের ঝংকার স্ট্রিটের তো রূপই অন্যরকম। শত শত দোকানি আর সহস্রাধিক ক্রেতার পদভারে গমগম করছে। সর্বোপরি ঝংকার স্ট্রিটটি তার নামকরণেও সার্থক। মালাক্কা মালয়েশিয়ার ঐতিহ্য ধারণকারী প্রভিন্স। আসলে মালয়েশিয়া সম্পর্কে জানতে হলে মালাক্কায় যেতেই হবে। অনেকে মালাক্কা যান একাডেমিক গবেষণার জন্য। কারণ, এখানকার প্রতিটি পরতে পরতেই ইতিহাস আর ঐতিহ্যের ছাপ। ঝংকার স্ট্রিট ও হিরেন স্ট্রিট মালাক্কার অতি প্রাচীন এলাকা। এদের মালাক্কা নদী আলাদা করেছে। সন্ধ্যার দুই ঘণ্টার পর হিরেন স্ট্রিট চুপ হয়ে গেলেও ঝংকার স্ট্রিট সরব থাকে প্রায় গভীর রাত অবধি।

 

কীভাবে যাবেন

কুয়ালালামপুরের তাসিক বন্দর সালাতান (টিবিএস) বাসস্টেশন থেকে বাসে সরাসরি মালাক্কা। প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় বাস আছে। ভাড়া ১০-১৫ রিঙ্গিত। অথবা কুয়ালালামপুর থেকে গ্রেব কার রিজার্ভ করে যাওয়া যাবে। ভাড়া ২০০-২৫০ রিঙ্গিত।

 

কোথায় থাকবেন

 মালাক্কা শহরে পর্যটকদের জন্য অনেক হোটেল ও গেস্ট হাউস রয়েছে। প্রতি রাতের জন্য ৫০ রিঙ্গিত থেকে ৩০০ রিঙ্গিত গুনতে হবে। তবে সাশ্রয়ী হতে চাইলে আমার মতো ঝংকার স্ট্রিটে গেস্ট হাউসে থাকবেন। প্রতি রাত ৫০-১০০ রিঙ্গিতে হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্পাইডারম্যান ৪ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
স্পাইডারম্যান ৪ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
রন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

৪৫ মিনিট আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ
চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা
মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২২ বছরের রেকর্ড ছুঁয়ে আর্সেনালের দুর্দান্ত জয়
১২২ বছরের রেকর্ড ছুঁয়ে আর্সেনালের দুর্দান্ত জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস
অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় ‘কালমেগি’র তাণ্ডব, নিহত ৫৮
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় ‘কালমেগি’র তাণ্ডব, নিহত ৫৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’
‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবলারচরে পুণ্য স্নানে শেষ হলো রাস উৎসব
দুবলারচরে পুণ্য স্নানে শেষ হলো রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক
নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রটকে ধরে রাখতে চাইছে না আফগানিস্তান
ট্রটকে ধরে রাখতে চাইছে না আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’
পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১
ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা
ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ