শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯

লারকে অভিযান শ্বাসরুদ্ধকর পনেরো ঘণ্টা

তুষারপাতের কারণে ক্রেভার্সগুলো ঢেকেও গেছে। পুরোটা পথ তুষারধসের এলাকা। হাইক্যাম্পে যাওয়ার শেষ চূড়াটা একটু বাঁক খাওয়ানো। বাঁকের পাশে বড় একটা বরফের ক্রেভার্স। এ পথে ফিক্সড রোপ লাগানো। এখানে পাথরের বোল্ডারও বেশি। তাই পথটাও বেশ ভয়ঙ্কর।
ইকরামুল হাসান শাকিল
প্রিন্ট ভার্সন
লারকে অভিযান শ্বাসরুদ্ধকর পনেরো ঘণ্টা

তুষারপাত আর মেঘের হোইট-আউটের ভিতর থেকে একটা সময় গাইড তিনজনকে দেখতে পেলাম। তারা হাইক্যাম্প স্থাপন করে ফিরে আসছে। দেখেই বুঝা যাচ্ছে তাদের ওপর দিয়ে বেশ ধকল গেছে। মাল্লা জানালেন, ওপরে খাড়া ঢালে রোপ ফিক্সড করেছে এবং হাইক্যাম্প স্থাপন করেছে। তাদের বর্ণনা থেকে বোঝা গেল বেশ বিপজ্জনক জায়গায় হাইক্যাম্প। ওপর থেকে পাথর পড়ার ভয় রয়েছে। হিডেন ও ওপেন ক্রেভার্সও আছে এবং প্রায় হাঁটু পর্যন্ত তুষারও জমেছে। আবহাওয়া তো এখন পুরোপুরিই খারাপ। তবে সিদ্ধান্ত হলো সকালে যদি আবহাওয়া ভালো হয় তাহলে হাইক্যাম্পের উদ্দেশ্যে বের হব আমরা। সন্ধ্যার দিকে ভয়ঙ্কর ঝড়ো বাতাস শুরু হয়ে গেল। তাঁবুতে মূল অভিযান নিয়ে আমাদের আলোচনা চলছিল। মাল্লাও আমাদের সঙ্গে যোগ দিলেন। আমরা তাড়াতাড়ি রাতের খাবার সেরে যার যার তাঁবুতে ঢুকে গেলাম। কিন্তু ঘুম আসছে না। ঝড়ের তেজ যেন বেড়েই চলছে। এক পর্যায়ে মনে হলো ঝড়ো বাতাস তাঁবুসহ আমাদের উড়িয়ে নেবে। বুকটা কাঁপিয়ে তুলল পাশের পর্বতের গা থেকে ভেসে আসা অ্যাভেলাঞ্জের ভয়াবহ গর্জন। নানান দুশ্চিন্তা মাথায় এসে ভর করল। শেষ পর্যন্ত মাঝরাতের দিকে থামল সেই ঝড়ের তাণ্ডব। তবুও ঘুম এলো না। সকাল হয়ে এলো। চমৎকার এক রৌদ্রোজ্জ্বল সকাল। যে স্বপ্নকে আঁকড়ে এই দুর্গম পর্বতে এসেছি সেই মূল অভিযান শুরু হচ্ছে আজ। অনিশ্চয়তার পথে পা বাড়াতে যাচ্ছি আমরা। জানি না ফেরা হবে কি না। তবু এক ভয়ঙ্কর সৌন্দর্যের দিকে মৃত্যুকে উপেক্ষা করে এগিয়ে যাওয়ার বাসনা। সকালের নাস্তা সেরে আমরা পাঁচজন এবং তিনজন ক্লাইম্বিং গাইড বেরিয়ে পড়লাম হাইক্যাম্পের উদ্দেশ্যে। মাল্লা ও নিমা শেরপা আগে চলে গেলেন। হাইক্যাম্পের উপরে একটি খাড়া দেয়াল আছে। সেখানে রোপ ফিক্স করতে এবং সামিটের রোড ওপেন করতে। আমাদের সঙ্গে আছে তাশি শেরপা। সবার আগে তাশি, তাকে অনুসরণ করে মুহিত ভাই, বিথী, আমি, নুর ভাই এবং বিপ্লব ভাই এগিয়ে চলছি। হঠাৎ পেছন থেকে বিপ্লব ভাই চিৎকার করে উঠলেন। নুর ভাই যে আলগা পাথরের বোল্ডারে পা রেখেছেন সেটা গড়িয়ে বিপ্লবের দিকে এসেছে। অল্পের জন্য তারা দুজনেই রক্ষা পেলেন। খুবই সাবধানে আমাদের পা রাখতে হচ্ছে পাথরের বোল্ডারের ওপরে। ঘণ্টাখানেক পর চলে এলাম ক্র্যাম্পন পয়েন্টে। এখানে এসে আমরা হার্নেস ও ক্র্যাম্পন পরে নিলাম। দেখতে দেখতে চারপাশ মেঘে ছেয়ে গেল। এখান থেকে আমার মেইন রোপে (দড়ি বেঁধে) আরোহণ শুরু করছি। এদিকে প্রচণ্ড তুষার ঝড় শুরু হয়ে গেছে। তাপমাত্রা নেমে গেছে  শূন্যেরও পনেরো ডিগ্রি নিচে। বরফের ভিতরে হাঁটু পর্যন্ত পা ঢুকে যাচ্ছে। খাড়া ঢাল হওয়াতে উপরে উঠতে খুবই বেগ পেতে হচ্ছে। যতটুকু সামনে এগোই ঠিক ততটুকুই নিচের দিকে নেমে আসি। এদিকে সোজা হয়ে দাঁড়িয়েও থাকা যাচ্ছে না। বাতাসের গতিও আমাদের উড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার উপক্রম। তুষারপাতে চারপাশ হোয়াইট আউট হয়ে গেছে। পেছনে তাকিয়ে দেখি বিপ্লব ভাইকেও দেখা যাচ্ছে না। আমরা ধীরে ধীরে এগিয়ে চলছি। কিছুটা সমতল জায়গায় এসে দাঁড়ালাম। পাশেই পাথরের দেয়াল। সেই সকালে খেয়েছিলাম। এখন ক্ষুধায় শরীরটাও বেশ ক্লান্ত। গাইড আমাদের সতর্ক করে বলেন, আমরা যে পথ দিয়ে যাব সেই পথে অনেকগুলো ক্রেভার্স (ফাটল) আছে। তুষারপাতের কারণে হয়তো সেই ক্রেভার্সগুলো ঢেকেও গেছে। তাই পথটুকু ভীষণ বিপজ্জনক। যে পথে যাচ্ছি তা আবার তুষারধস এলাকা। হাইক্যাম্পে যাওয়ার শেষ চড়াইটা একটু বাঁক খাওয়ানো। বাঁকের এখানে বড় একটা বরফের ক্রেভার্স। এ পথে ফিক্সড রোপ লাগানো। এখানে পাথরের বোল্ডারও বেশি। তাই পথটাও ভয়ঙ্কর। ঘড়ির কাঁটা তখন বিকাল চারটে। এদিকে মাল্লা ও নিমাও ওপর থেকে নেমে এসেছে। গাইডরা এখানে ছোট একটি জায়গার মধ্যে বরফ সরিয়ে তিনটি তাঁবু লাগালেন। হাইক্যাম্পের তিন পাশেই উঁঁচু বরফ ও পাথরের দেয়াল। তাঁবুর কাছেই অনেক ক্রেভার্স। তাঁবুর মুখ থেকেই ক্রেভার্সেও ঢালু। ভয়ঙ্কর ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে এই ক্যাম্প। আশপাশে এর থেকে ভালো জায়গাও নেই যে ক্যাম্প করবে। বাতাস কমলেও কমেনি তুষারপাত। আমরা তাঁবুর ভিতরে ঢুকে গেলাম। সারাদিন পেটে কিছু পড়েনি। তাশি শেরপা গরম নুডলস মগে করে এলেন। সঙ্গে চকলেট, খুরমা খেজুর, কিশমিশ আর চিপস খেয়ে পেটের ক্ষুধা নিবারণ করলাম। মাল্লা ও নিমা শেরপা আমাদের উপরের অবস্থার কথা জানালেন। তাদের কথায়, উপরের অবস্থা ভালো না। তারা হাইক্যাম্পের পরের খাড়া দেয়ালটার ওপর পর্যন্ত দড়ি লাগিয়েছে। যখন তারা দড়ি লাগায় এবং রোড ওপেন করে তখন বাতাসের গতিও অনেক বেশি ছিল। তুষারপাতও হয়েছে অনেক। তুষার ধস হতে পারে যেকোনো সময়। তাই রাত ২টার মধ্যেই সামিট পুশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। আমরা সবাই ভীষণ ক্লান্ত। তাপমাত্রা হিমাঙ্কের বিশ ডিগ্রির নিচে চলে এসেছে। পাশের পাহাড় থেকে থেমে থেমে রক ফল হচ্ছে। ছোট ছোট পাথরের টুকরো আমাদের তাঁবুতে এসে লাগছে। সবাই তখন আতঙ্কে। সময় যেন অলস গতিতে এগোচ্ছে। রাত ১২টা নাগাদ তুষার ঝড় থামল। আমরা মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে শুরু করি। আমাদের এখনো দুই ঘণ্টা আছে। আমরা চা, বিস্কিট, খেজুর, কিশমিশ ও নুডলস খেয়ে শক্তি সঞ্চয় করে নিচ্ছি। মনের ভিতর দারুণ উত্তেজনা। উপরে আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে সবারই অজানা। আমরা সবাই প্রস্তুত। ন্যূনতম ভুল করা চলবে না। উত্তেজনায় বিপ্লব ভাই বলেই ফেললেন, ‘আমরা এখন যুদ্ধে যাচ্ছি।  ভুল করা চলবে না। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঠিক এভাবেই প্রস্তুতি নিত মুক্তিযোদ্ধারা আক্রমণে যাওয়ার আগে।’ হ্যাঁ, তাই। আমরা আজ এখানে আছি এই লাল-সবুজের পতাকার জন্যই। যে পতাকার জন্য মৃত্যুকে উপেক্ষা করে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছে। মাল্লা আমাদের জানালেন আবহাওয়া খারাপ হতে শুরু করছে। মুহিত ভাই, বিপ্লব ভাই আর নুর ভাই তাঁবু থেকে বের হয়ে দেখলেন নিচের দিক থেকে মেঘ অন্ধকার করে আসছে। দাফায় দফায় আমরা আলোচনা করছি। এই বিরূপ আবহাওয়ায় আমরা উপরে যাব কি না। আমাদের দলনেতা মুহিত ভাই সবার মতামত নিলেন। শেরপাও জানালেন ওপরের অবস্থা বিপজ্জনক। আবহাওয়া খারাপ হয়ে আসছে। প্রচণ্ড তুষারপাতের ফলে অ্যাভালান্সের ঝুঁকি খুবই বেশি। আর হাঁটুর উপর পর্যন্ত বরফ জমে আছে। তাই জীবনের ঝুঁকির কথা চিন্তা করে তারা উপরে না যাওয়ার পরামর্শ দিলেন। পরিস্থিতি বিবেচনা করে রাত তিনটা পর্যন্ত সামিট পুশ স্থগিত করা হলো। ভয়ঙ্কর নির্ঘুম রাত গেল। সকালে হাইক্যাম্প থেকে কাঠমান্ডুতে এজেন্সি ক্লাইমবালায়ার ডিরেক্টর মিংমার সঙ্গে মুহিত ভাইয়ের কথা হলো। তিনি জানালেন আগামী তিন দিন আবহাওয়া এমনই খারাপ থাকবে বলে জানিয়েছে নেপাল আবহাওয়া অফিস। তাই এখানে আবহাওয়া ভালো হওয়ার অপেক্ষায় বসে থাকার আর কোনো কারণ নেই। নিচে নামার পথে যেসব ক্রেভার্স দেখেছিলাম এখন সেগুলোও আর দেখা যাচ্ছে না। বরফে ঢেকে আছে। তাই নিচে নামার পথটা বিপজ্জনক হয়ে গেল। খুবই সতর্কতার সঙ্গে নামতে শুরু করলাম। উপরে ওঠার থেকে এখন নামাটা আরও বেশি কঠিন ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। যেখানে পা রাখি সেখানেই বরফ সরে যাচ্ছে। সফট ¯ন্ডেœা হওয়ায় অ্যাভালান্সের আশঙ্কায় প্রতিটা মুহূর্ত ভয়ে কাটছিল। তাড়াহুড়া করে নামছিলাম আমরা। হঠাৎ মুহিত ভাইয়ের ডান পা দুই পাথরের ফাঁকে আটকে গেল। আমি, নুর ভাই ও বিপ্লব ভাই মিলে পাথরটি সরালাম। মুহিত ভাই পা বের করতে পেরে স্বস্তি পেলেন। এরপর আমরা আস্তে আস্তে বেসক্যাম্পে চলে এলাম। সবারই মন খারাপ। সামিট করা হলো না। সবাই দারুণভাবে অ্যাক্লামাটাইজ ছিলাম। দলের সবাই সুস্থ। শুধু আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় ফিরে আসতে হলো। উপরে আমরা প্রায় পনেরা ঘণ্টা ছিলাম। সেই পনেরো ঘণ্টার প্রতিটা মুহূর্ত ছিল শ্বাসরুদ্ধকর। কিছু সময় মনে হয়েছে হয়তো ফিরতে পারব না। তখন খুব বেশি মনে পড়ছিল মা, বাবা ও ছোট দুই ভাইয়ের কথা। নিজের অজান্তেই চোখের জল গড়ায়। কিন্তু নামতে পারেনি, বরফ জমে গিয়েছিল গালে। আমাদের অভিযান অসম্পূর্ণ রয়ে যায়। ক্লাব বিএমটিসি এই অভিযান নিয়ে প্রায় ২৯টি অভিযান করেছে। ব্যর্থতা ও সফলতা দুটোর মুখই দেখেছে ক্লাবের অনেকে। ফিরে এসে বিখ্যাত পর্বতারোহী অ্যাডমুন্ড হিলারির কথা মনে পড়ে। তিনি বলেন- ‘I will come again & conquer you, because as a mountain you can’t grow but as a human, I can.’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৩৭ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

৪৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’
‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা