শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯

লারকে অভিযান শ্বাসরুদ্ধকর পনেরো ঘণ্টা

তুষারপাতের কারণে ক্রেভার্সগুলো ঢেকেও গেছে। পুরোটা পথ তুষারধসের এলাকা। হাইক্যাম্পে যাওয়ার শেষ চূড়াটা একটু বাঁক খাওয়ানো। বাঁকের পাশে বড় একটা বরফের ক্রেভার্স। এ পথে ফিক্সড রোপ লাগানো। এখানে পাথরের বোল্ডারও বেশি। তাই পথটাও বেশ ভয়ঙ্কর।
ইকরামুল হাসান শাকিল
প্রিন্ট ভার্সন
লারকে অভিযান শ্বাসরুদ্ধকর পনেরো ঘণ্টা

তুষারপাত আর মেঘের হোইট-আউটের ভিতর থেকে একটা সময় গাইড তিনজনকে দেখতে পেলাম। তারা হাইক্যাম্প স্থাপন করে ফিরে আসছে। দেখেই বুঝা যাচ্ছে তাদের ওপর দিয়ে বেশ ধকল গেছে। মাল্লা জানালেন, ওপরে খাড়া ঢালে রোপ ফিক্সড করেছে এবং হাইক্যাম্প স্থাপন করেছে। তাদের বর্ণনা থেকে বোঝা গেল বেশ বিপজ্জনক জায়গায় হাইক্যাম্প। ওপর থেকে পাথর পড়ার ভয় রয়েছে। হিডেন ও ওপেন ক্রেভার্সও আছে এবং প্রায় হাঁটু পর্যন্ত তুষারও জমেছে। আবহাওয়া তো এখন পুরোপুরিই খারাপ। তবে সিদ্ধান্ত হলো সকালে যদি আবহাওয়া ভালো হয় তাহলে হাইক্যাম্পের উদ্দেশ্যে বের হব আমরা। সন্ধ্যার দিকে ভয়ঙ্কর ঝড়ো বাতাস শুরু হয়ে গেল। তাঁবুতে মূল অভিযান নিয়ে আমাদের আলোচনা চলছিল। মাল্লাও আমাদের সঙ্গে যোগ দিলেন। আমরা তাড়াতাড়ি রাতের খাবার সেরে যার যার তাঁবুতে ঢুকে গেলাম। কিন্তু ঘুম আসছে না। ঝড়ের তেজ যেন বেড়েই চলছে। এক পর্যায়ে মনে হলো ঝড়ো বাতাস তাঁবুসহ আমাদের উড়িয়ে নেবে। বুকটা কাঁপিয়ে তুলল পাশের পর্বতের গা থেকে ভেসে আসা অ্যাভেলাঞ্জের ভয়াবহ গর্জন। নানান দুশ্চিন্তা মাথায় এসে ভর করল। শেষ পর্যন্ত মাঝরাতের দিকে থামল সেই ঝড়ের তাণ্ডব। তবুও ঘুম এলো না। সকাল হয়ে এলো। চমৎকার এক রৌদ্রোজ্জ্বল সকাল। যে স্বপ্নকে আঁকড়ে এই দুর্গম পর্বতে এসেছি সেই মূল অভিযান শুরু হচ্ছে আজ। অনিশ্চয়তার পথে পা বাড়াতে যাচ্ছি আমরা। জানি না ফেরা হবে কি না। তবু এক ভয়ঙ্কর সৌন্দর্যের দিকে মৃত্যুকে উপেক্ষা করে এগিয়ে যাওয়ার বাসনা। সকালের নাস্তা সেরে আমরা পাঁচজন এবং তিনজন ক্লাইম্বিং গাইড বেরিয়ে পড়লাম হাইক্যাম্পের উদ্দেশ্যে। মাল্লা ও নিমা শেরপা আগে চলে গেলেন। হাইক্যাম্পের উপরে একটি খাড়া দেয়াল আছে। সেখানে রোপ ফিক্স করতে এবং সামিটের রোড ওপেন করতে। আমাদের সঙ্গে আছে তাশি শেরপা। সবার আগে তাশি, তাকে অনুসরণ করে মুহিত ভাই, বিথী, আমি, নুর ভাই এবং বিপ্লব ভাই এগিয়ে চলছি। হঠাৎ পেছন থেকে বিপ্লব ভাই চিৎকার করে উঠলেন। নুর ভাই যে আলগা পাথরের বোল্ডারে পা রেখেছেন সেটা গড়িয়ে বিপ্লবের দিকে এসেছে। অল্পের জন্য তারা দুজনেই রক্ষা পেলেন। খুবই সাবধানে আমাদের পা রাখতে হচ্ছে পাথরের বোল্ডারের ওপরে। ঘণ্টাখানেক পর চলে এলাম ক্র্যাম্পন পয়েন্টে। এখানে এসে আমরা হার্নেস ও ক্র্যাম্পন পরে নিলাম। দেখতে দেখতে চারপাশ মেঘে ছেয়ে গেল। এখান থেকে আমার মেইন রোপে (দড়ি বেঁধে) আরোহণ শুরু করছি। এদিকে প্রচণ্ড তুষার ঝড় শুরু হয়ে গেছে। তাপমাত্রা নেমে গেছে  শূন্যেরও পনেরো ডিগ্রি নিচে। বরফের ভিতরে হাঁটু পর্যন্ত পা ঢুকে যাচ্ছে। খাড়া ঢাল হওয়াতে উপরে উঠতে খুবই বেগ পেতে হচ্ছে। যতটুকু সামনে এগোই ঠিক ততটুকুই নিচের দিকে নেমে আসি। এদিকে সোজা হয়ে দাঁড়িয়েও থাকা যাচ্ছে না। বাতাসের গতিও আমাদের উড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার উপক্রম। তুষারপাতে চারপাশ হোয়াইট আউট হয়ে গেছে। পেছনে তাকিয়ে দেখি বিপ্লব ভাইকেও দেখা যাচ্ছে না। আমরা ধীরে ধীরে এগিয়ে চলছি। কিছুটা সমতল জায়গায় এসে দাঁড়ালাম। পাশেই পাথরের দেয়াল। সেই সকালে খেয়েছিলাম। এখন ক্ষুধায় শরীরটাও বেশ ক্লান্ত। গাইড আমাদের সতর্ক করে বলেন, আমরা যে পথ দিয়ে যাব সেই পথে অনেকগুলো ক্রেভার্স (ফাটল) আছে। তুষারপাতের কারণে হয়তো সেই ক্রেভার্সগুলো ঢেকেও গেছে। তাই পথটুকু ভীষণ বিপজ্জনক। যে পথে যাচ্ছি তা আবার তুষারধস এলাকা। হাইক্যাম্পে যাওয়ার শেষ চড়াইটা একটু বাঁক খাওয়ানো। বাঁকের এখানে বড় একটা বরফের ক্রেভার্স। এ পথে ফিক্সড রোপ লাগানো। এখানে পাথরের বোল্ডারও বেশি। তাই পথটাও ভয়ঙ্কর। ঘড়ির কাঁটা তখন বিকাল চারটে। এদিকে মাল্লা ও নিমাও ওপর থেকে নেমে এসেছে। গাইডরা এখানে ছোট একটি জায়গার মধ্যে বরফ সরিয়ে তিনটি তাঁবু লাগালেন। হাইক্যাম্পের তিন পাশেই উঁঁচু বরফ ও পাথরের দেয়াল। তাঁবুর কাছেই অনেক ক্রেভার্স। তাঁবুর মুখ থেকেই ক্রেভার্সেও ঢালু। ভয়ঙ্কর ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে এই ক্যাম্প। আশপাশে এর থেকে ভালো জায়গাও নেই যে ক্যাম্প করবে। বাতাস কমলেও কমেনি তুষারপাত। আমরা তাঁবুর ভিতরে ঢুকে গেলাম। সারাদিন পেটে কিছু পড়েনি। তাশি শেরপা গরম নুডলস মগে করে এলেন। সঙ্গে চকলেট, খুরমা খেজুর, কিশমিশ আর চিপস খেয়ে পেটের ক্ষুধা নিবারণ করলাম। মাল্লা ও নিমা শেরপা আমাদের উপরের অবস্থার কথা জানালেন। তাদের কথায়, উপরের অবস্থা ভালো না। তারা হাইক্যাম্পের পরের খাড়া দেয়ালটার ওপর পর্যন্ত দড়ি লাগিয়েছে। যখন তারা দড়ি লাগায় এবং রোড ওপেন করে তখন বাতাসের গতিও অনেক বেশি ছিল। তুষারপাতও হয়েছে অনেক। তুষার ধস হতে পারে যেকোনো সময়। তাই রাত ২টার মধ্যেই সামিট পুশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। আমরা সবাই ভীষণ ক্লান্ত। তাপমাত্রা হিমাঙ্কের বিশ ডিগ্রির নিচে চলে এসেছে। পাশের পাহাড় থেকে থেমে থেমে রক ফল হচ্ছে। ছোট ছোট পাথরের টুকরো আমাদের তাঁবুতে এসে লাগছে। সবাই তখন আতঙ্কে। সময় যেন অলস গতিতে এগোচ্ছে। রাত ১২টা নাগাদ তুষার ঝড় থামল। আমরা মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে শুরু করি। আমাদের এখনো দুই ঘণ্টা আছে। আমরা চা, বিস্কিট, খেজুর, কিশমিশ ও নুডলস খেয়ে শক্তি সঞ্চয় করে নিচ্ছি। মনের ভিতর দারুণ উত্তেজনা। উপরে আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে সবারই অজানা। আমরা সবাই প্রস্তুত। ন্যূনতম ভুল করা চলবে না। উত্তেজনায় বিপ্লব ভাই বলেই ফেললেন, ‘আমরা এখন যুদ্ধে যাচ্ছি।  ভুল করা চলবে না। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঠিক এভাবেই প্রস্তুতি নিত মুক্তিযোদ্ধারা আক্রমণে যাওয়ার আগে।’ হ্যাঁ, তাই। আমরা আজ এখানে আছি এই লাল-সবুজের পতাকার জন্যই। যে পতাকার জন্য মৃত্যুকে উপেক্ষা করে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছে। মাল্লা আমাদের জানালেন আবহাওয়া খারাপ হতে শুরু করছে। মুহিত ভাই, বিপ্লব ভাই আর নুর ভাই তাঁবু থেকে বের হয়ে দেখলেন নিচের দিক থেকে মেঘ অন্ধকার করে আসছে। দাফায় দফায় আমরা আলোচনা করছি। এই বিরূপ আবহাওয়ায় আমরা উপরে যাব কি না। আমাদের দলনেতা মুহিত ভাই সবার মতামত নিলেন। শেরপাও জানালেন ওপরের অবস্থা বিপজ্জনক। আবহাওয়া খারাপ হয়ে আসছে। প্রচণ্ড তুষারপাতের ফলে অ্যাভালান্সের ঝুঁকি খুবই বেশি। আর হাঁটুর উপর পর্যন্ত বরফ জমে আছে। তাই জীবনের ঝুঁকির কথা চিন্তা করে তারা উপরে না যাওয়ার পরামর্শ দিলেন। পরিস্থিতি বিবেচনা করে রাত তিনটা পর্যন্ত সামিট পুশ স্থগিত করা হলো। ভয়ঙ্কর নির্ঘুম রাত গেল। সকালে হাইক্যাম্প থেকে কাঠমান্ডুতে এজেন্সি ক্লাইমবালায়ার ডিরেক্টর মিংমার সঙ্গে মুহিত ভাইয়ের কথা হলো। তিনি জানালেন আগামী তিন দিন আবহাওয়া এমনই খারাপ থাকবে বলে জানিয়েছে নেপাল আবহাওয়া অফিস। তাই এখানে আবহাওয়া ভালো হওয়ার অপেক্ষায় বসে থাকার আর কোনো কারণ নেই। নিচে নামার পথে যেসব ক্রেভার্স দেখেছিলাম এখন সেগুলোও আর দেখা যাচ্ছে না। বরফে ঢেকে আছে। তাই নিচে নামার পথটা বিপজ্জনক হয়ে গেল। খুবই সতর্কতার সঙ্গে নামতে শুরু করলাম। উপরে ওঠার থেকে এখন নামাটা আরও বেশি কঠিন ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। যেখানে পা রাখি সেখানেই বরফ সরে যাচ্ছে। সফট ¯ন্ডেœা হওয়ায় অ্যাভালান্সের আশঙ্কায় প্রতিটা মুহূর্ত ভয়ে কাটছিল। তাড়াহুড়া করে নামছিলাম আমরা। হঠাৎ মুহিত ভাইয়ের ডান পা দুই পাথরের ফাঁকে আটকে গেল। আমি, নুর ভাই ও বিপ্লব ভাই মিলে পাথরটি সরালাম। মুহিত ভাই পা বের করতে পেরে স্বস্তি পেলেন। এরপর আমরা আস্তে আস্তে বেসক্যাম্পে চলে এলাম। সবারই মন খারাপ। সামিট করা হলো না। সবাই দারুণভাবে অ্যাক্লামাটাইজ ছিলাম। দলের সবাই সুস্থ। শুধু আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় ফিরে আসতে হলো। উপরে আমরা প্রায় পনেরা ঘণ্টা ছিলাম। সেই পনেরো ঘণ্টার প্রতিটা মুহূর্ত ছিল শ্বাসরুদ্ধকর। কিছু সময় মনে হয়েছে হয়তো ফিরতে পারব না। তখন খুব বেশি মনে পড়ছিল মা, বাবা ও ছোট দুই ভাইয়ের কথা। নিজের অজান্তেই চোখের জল গড়ায়। কিন্তু নামতে পারেনি, বরফ জমে গিয়েছিল গালে। আমাদের অভিযান অসম্পূর্ণ রয়ে যায়। ক্লাব বিএমটিসি এই অভিযান নিয়ে প্রায় ২৯টি অভিযান করেছে। ব্যর্থতা ও সফলতা দুটোর মুখই দেখেছে ক্লাবের অনেকে। ফিরে এসে বিখ্যাত পর্বতারোহী অ্যাডমুন্ড হিলারির কথা মনে পড়ে। তিনি বলেন- ‘I will come again & conquer you, because as a mountain you can’t grow but as a human, I can.’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন