শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯

লারকে অভিযান শ্বাসরুদ্ধকর পনেরো ঘণ্টা

তুষারপাতের কারণে ক্রেভার্সগুলো ঢেকেও গেছে। পুরোটা পথ তুষারধসের এলাকা। হাইক্যাম্পে যাওয়ার শেষ চূড়াটা একটু বাঁক খাওয়ানো। বাঁকের পাশে বড় একটা বরফের ক্রেভার্স। এ পথে ফিক্সড রোপ লাগানো। এখানে পাথরের বোল্ডারও বেশি। তাই পথটাও বেশ ভয়ঙ্কর।
ইকরামুল হাসান শাকিল
প্রিন্ট ভার্সন
লারকে অভিযান শ্বাসরুদ্ধকর পনেরো ঘণ্টা

তুষারপাত আর মেঘের হোইট-আউটের ভিতর থেকে একটা সময় গাইড তিনজনকে দেখতে পেলাম। তারা হাইক্যাম্প স্থাপন করে ফিরে আসছে। দেখেই বুঝা যাচ্ছে তাদের ওপর দিয়ে বেশ ধকল গেছে। মাল্লা জানালেন, ওপরে খাড়া ঢালে রোপ ফিক্সড করেছে এবং হাইক্যাম্প স্থাপন করেছে। তাদের বর্ণনা থেকে বোঝা গেল বেশ বিপজ্জনক জায়গায় হাইক্যাম্প। ওপর থেকে পাথর পড়ার ভয় রয়েছে। হিডেন ও ওপেন ক্রেভার্সও আছে এবং প্রায় হাঁটু পর্যন্ত তুষারও জমেছে। আবহাওয়া তো এখন পুরোপুরিই খারাপ। তবে সিদ্ধান্ত হলো সকালে যদি আবহাওয়া ভালো হয় তাহলে হাইক্যাম্পের উদ্দেশ্যে বের হব আমরা। সন্ধ্যার দিকে ভয়ঙ্কর ঝড়ো বাতাস শুরু হয়ে গেল। তাঁবুতে মূল অভিযান নিয়ে আমাদের আলোচনা চলছিল। মাল্লাও আমাদের সঙ্গে যোগ দিলেন। আমরা তাড়াতাড়ি রাতের খাবার সেরে যার যার তাঁবুতে ঢুকে গেলাম। কিন্তু ঘুম আসছে না। ঝড়ের তেজ যেন বেড়েই চলছে। এক পর্যায়ে মনে হলো ঝড়ো বাতাস তাঁবুসহ আমাদের উড়িয়ে নেবে। বুকটা কাঁপিয়ে তুলল পাশের পর্বতের গা থেকে ভেসে আসা অ্যাভেলাঞ্জের ভয়াবহ গর্জন। নানান দুশ্চিন্তা মাথায় এসে ভর করল। শেষ পর্যন্ত মাঝরাতের দিকে থামল সেই ঝড়ের তাণ্ডব। তবুও ঘুম এলো না। সকাল হয়ে এলো। চমৎকার এক রৌদ্রোজ্জ্বল সকাল। যে স্বপ্নকে আঁকড়ে এই দুর্গম পর্বতে এসেছি সেই মূল অভিযান শুরু হচ্ছে আজ। অনিশ্চয়তার পথে পা বাড়াতে যাচ্ছি আমরা। জানি না ফেরা হবে কি না। তবু এক ভয়ঙ্কর সৌন্দর্যের দিকে মৃত্যুকে উপেক্ষা করে এগিয়ে যাওয়ার বাসনা। সকালের নাস্তা সেরে আমরা পাঁচজন এবং তিনজন ক্লাইম্বিং গাইড বেরিয়ে পড়লাম হাইক্যাম্পের উদ্দেশ্যে। মাল্লা ও নিমা শেরপা আগে চলে গেলেন। হাইক্যাম্পের উপরে একটি খাড়া দেয়াল আছে। সেখানে রোপ ফিক্স করতে এবং সামিটের রোড ওপেন করতে। আমাদের সঙ্গে আছে তাশি শেরপা। সবার আগে তাশি, তাকে অনুসরণ করে মুহিত ভাই, বিথী, আমি, নুর ভাই এবং বিপ্লব ভাই এগিয়ে চলছি। হঠাৎ পেছন থেকে বিপ্লব ভাই চিৎকার করে উঠলেন। নুর ভাই যে আলগা পাথরের বোল্ডারে পা রেখেছেন সেটা গড়িয়ে বিপ্লবের দিকে এসেছে। অল্পের জন্য তারা দুজনেই রক্ষা পেলেন। খুবই সাবধানে আমাদের পা রাখতে হচ্ছে পাথরের বোল্ডারের ওপরে। ঘণ্টাখানেক পর চলে এলাম ক্র্যাম্পন পয়েন্টে। এখানে এসে আমরা হার্নেস ও ক্র্যাম্পন পরে নিলাম। দেখতে দেখতে চারপাশ মেঘে ছেয়ে গেল। এখান থেকে আমার মেইন রোপে (দড়ি বেঁধে) আরোহণ শুরু করছি। এদিকে প্রচণ্ড তুষার ঝড় শুরু হয়ে গেছে। তাপমাত্রা নেমে গেছে  শূন্যেরও পনেরো ডিগ্রি নিচে। বরফের ভিতরে হাঁটু পর্যন্ত পা ঢুকে যাচ্ছে। খাড়া ঢাল হওয়াতে উপরে উঠতে খুবই বেগ পেতে হচ্ছে। যতটুকু সামনে এগোই ঠিক ততটুকুই নিচের দিকে নেমে আসি। এদিকে সোজা হয়ে দাঁড়িয়েও থাকা যাচ্ছে না। বাতাসের গতিও আমাদের উড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার উপক্রম। তুষারপাতে চারপাশ হোয়াইট আউট হয়ে গেছে। পেছনে তাকিয়ে দেখি বিপ্লব ভাইকেও দেখা যাচ্ছে না। আমরা ধীরে ধীরে এগিয়ে চলছি। কিছুটা সমতল জায়গায় এসে দাঁড়ালাম। পাশেই পাথরের দেয়াল। সেই সকালে খেয়েছিলাম। এখন ক্ষুধায় শরীরটাও বেশ ক্লান্ত। গাইড আমাদের সতর্ক করে বলেন, আমরা যে পথ দিয়ে যাব সেই পথে অনেকগুলো ক্রেভার্স (ফাটল) আছে। তুষারপাতের কারণে হয়তো সেই ক্রেভার্সগুলো ঢেকেও গেছে। তাই পথটুকু ভীষণ বিপজ্জনক। যে পথে যাচ্ছি তা আবার তুষারধস এলাকা। হাইক্যাম্পে যাওয়ার শেষ চড়াইটা একটু বাঁক খাওয়ানো। বাঁকের এখানে বড় একটা বরফের ক্রেভার্স। এ পথে ফিক্সড রোপ লাগানো। এখানে পাথরের বোল্ডারও বেশি। তাই পথটাও ভয়ঙ্কর। ঘড়ির কাঁটা তখন বিকাল চারটে। এদিকে মাল্লা ও নিমাও ওপর থেকে নেমে এসেছে। গাইডরা এখানে ছোট একটি জায়গার মধ্যে বরফ সরিয়ে তিনটি তাঁবু লাগালেন। হাইক্যাম্পের তিন পাশেই উঁঁচু বরফ ও পাথরের দেয়াল। তাঁবুর কাছেই অনেক ক্রেভার্স। তাঁবুর মুখ থেকেই ক্রেভার্সেও ঢালু। ভয়ঙ্কর ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে এই ক্যাম্প। আশপাশে এর থেকে ভালো জায়গাও নেই যে ক্যাম্প করবে। বাতাস কমলেও কমেনি তুষারপাত। আমরা তাঁবুর ভিতরে ঢুকে গেলাম। সারাদিন পেটে কিছু পড়েনি। তাশি শেরপা গরম নুডলস মগে করে এলেন। সঙ্গে চকলেট, খুরমা খেজুর, কিশমিশ আর চিপস খেয়ে পেটের ক্ষুধা নিবারণ করলাম। মাল্লা ও নিমা শেরপা আমাদের উপরের অবস্থার কথা জানালেন। তাদের কথায়, উপরের অবস্থা ভালো না। তারা হাইক্যাম্পের পরের খাড়া দেয়ালটার ওপর পর্যন্ত দড়ি লাগিয়েছে। যখন তারা দড়ি লাগায় এবং রোড ওপেন করে তখন বাতাসের গতিও অনেক বেশি ছিল। তুষারপাতও হয়েছে অনেক। তুষার ধস হতে পারে যেকোনো সময়। তাই রাত ২টার মধ্যেই সামিট পুশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। আমরা সবাই ভীষণ ক্লান্ত। তাপমাত্রা হিমাঙ্কের বিশ ডিগ্রির নিচে চলে এসেছে। পাশের পাহাড় থেকে থেমে থেমে রক ফল হচ্ছে। ছোট ছোট পাথরের টুকরো আমাদের তাঁবুতে এসে লাগছে। সবাই তখন আতঙ্কে। সময় যেন অলস গতিতে এগোচ্ছে। রাত ১২টা নাগাদ তুষার ঝড় থামল। আমরা মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে শুরু করি। আমাদের এখনো দুই ঘণ্টা আছে। আমরা চা, বিস্কিট, খেজুর, কিশমিশ ও নুডলস খেয়ে শক্তি সঞ্চয় করে নিচ্ছি। মনের ভিতর দারুণ উত্তেজনা। উপরে আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে সবারই অজানা। আমরা সবাই প্রস্তুত। ন্যূনতম ভুল করা চলবে না। উত্তেজনায় বিপ্লব ভাই বলেই ফেললেন, ‘আমরা এখন যুদ্ধে যাচ্ছি।  ভুল করা চলবে না। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঠিক এভাবেই প্রস্তুতি নিত মুক্তিযোদ্ধারা আক্রমণে যাওয়ার আগে।’ হ্যাঁ, তাই। আমরা আজ এখানে আছি এই লাল-সবুজের পতাকার জন্যই। যে পতাকার জন্য মৃত্যুকে উপেক্ষা করে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছে। মাল্লা আমাদের জানালেন আবহাওয়া খারাপ হতে শুরু করছে। মুহিত ভাই, বিপ্লব ভাই আর নুর ভাই তাঁবু থেকে বের হয়ে দেখলেন নিচের দিক থেকে মেঘ অন্ধকার করে আসছে। দাফায় দফায় আমরা আলোচনা করছি। এই বিরূপ আবহাওয়ায় আমরা উপরে যাব কি না। আমাদের দলনেতা মুহিত ভাই সবার মতামত নিলেন। শেরপাও জানালেন ওপরের অবস্থা বিপজ্জনক। আবহাওয়া খারাপ হয়ে আসছে। প্রচণ্ড তুষারপাতের ফলে অ্যাভালান্সের ঝুঁকি খুবই বেশি। আর হাঁটুর উপর পর্যন্ত বরফ জমে আছে। তাই জীবনের ঝুঁকির কথা চিন্তা করে তারা উপরে না যাওয়ার পরামর্শ দিলেন। পরিস্থিতি বিবেচনা করে রাত তিনটা পর্যন্ত সামিট পুশ স্থগিত করা হলো। ভয়ঙ্কর নির্ঘুম রাত গেল। সকালে হাইক্যাম্প থেকে কাঠমান্ডুতে এজেন্সি ক্লাইমবালায়ার ডিরেক্টর মিংমার সঙ্গে মুহিত ভাইয়ের কথা হলো। তিনি জানালেন আগামী তিন দিন আবহাওয়া এমনই খারাপ থাকবে বলে জানিয়েছে নেপাল আবহাওয়া অফিস। তাই এখানে আবহাওয়া ভালো হওয়ার অপেক্ষায় বসে থাকার আর কোনো কারণ নেই। নিচে নামার পথে যেসব ক্রেভার্স দেখেছিলাম এখন সেগুলোও আর দেখা যাচ্ছে না। বরফে ঢেকে আছে। তাই নিচে নামার পথটা বিপজ্জনক হয়ে গেল। খুবই সতর্কতার সঙ্গে নামতে শুরু করলাম। উপরে ওঠার থেকে এখন নামাটা আরও বেশি কঠিন ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। যেখানে পা রাখি সেখানেই বরফ সরে যাচ্ছে। সফট ¯ন্ডেœা হওয়ায় অ্যাভালান্সের আশঙ্কায় প্রতিটা মুহূর্ত ভয়ে কাটছিল। তাড়াহুড়া করে নামছিলাম আমরা। হঠাৎ মুহিত ভাইয়ের ডান পা দুই পাথরের ফাঁকে আটকে গেল। আমি, নুর ভাই ও বিপ্লব ভাই মিলে পাথরটি সরালাম। মুহিত ভাই পা বের করতে পেরে স্বস্তি পেলেন। এরপর আমরা আস্তে আস্তে বেসক্যাম্পে চলে এলাম। সবারই মন খারাপ। সামিট করা হলো না। সবাই দারুণভাবে অ্যাক্লামাটাইজ ছিলাম। দলের সবাই সুস্থ। শুধু আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় ফিরে আসতে হলো। উপরে আমরা প্রায় পনেরা ঘণ্টা ছিলাম। সেই পনেরো ঘণ্টার প্রতিটা মুহূর্ত ছিল শ্বাসরুদ্ধকর। কিছু সময় মনে হয়েছে হয়তো ফিরতে পারব না। তখন খুব বেশি মনে পড়ছিল মা, বাবা ও ছোট দুই ভাইয়ের কথা। নিজের অজান্তেই চোখের জল গড়ায়। কিন্তু নামতে পারেনি, বরফ জমে গিয়েছিল গালে। আমাদের অভিযান অসম্পূর্ণ রয়ে যায়। ক্লাব বিএমটিসি এই অভিযান নিয়ে প্রায় ২৯টি অভিযান করেছে। ব্যর্থতা ও সফলতা দুটোর মুখই দেখেছে ক্লাবের অনেকে। ফিরে এসে বিখ্যাত পর্বতারোহী অ্যাডমুন্ড হিলারির কথা মনে পড়ে। তিনি বলেন- ‘I will come again & conquer you, because as a mountain you can’t grow but as a human, I can.’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে গুলিস্তানে মার্কেটে আগুন
গভীর রাতে গুলিস্তানে মার্কেটে আগুন

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা