শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

অন্ধত্বের কাছে হার মানেননি অদম্য রোকেয়া

কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধত্বের কাছে হার মানেননি অদম্য রোকেয়া

তাম্বুলখানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শিউলী দাস বলেন, রোকেয়া যখন এ বিদ্যালয়ে এসে যোগ দেন আমরা তখন বেশ চিন্তিত হয়ে পড়েছিলাম। তিনি কীভাবে ক্লাস নেবেন, এলাকার লোকই বা বিষয়টি কীভাবে দেখবে। তবে রোকেয়া বিদ্যালয়ে যোগ দেওয়ার পর তার দক্ষতা দেখে আমি অবাক হয়ে যাই। অনেক মেধাবী রোকেয়া। সহজেই সব কিছু রপ্ত করে নিতে জানেন। আমরা বোঝার আগেই বুঝে যান। এই স্কুলে যোগ দেওয়ার দুই মাসের মধ্যেই রোকেয়া আমাদের আপনজন হয়ে ওঠেন।

 

চোখে দেখতে পান না। কিন্তু নিজের অদম্য প্রচেষ্টায় ফরিদপুর সদরের একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে ইতিমধ্যেই সাফল্যের পরিচয় দিয়েছেন তিনি। তিনি যখন ওই বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন, তখন তার সহকর্মীরা একটু বিপদেই ছিলেন এই ভেবে, ‘একে তো চোখে দেখতে পান না, কী পড়াবেন, কীভাবে নেবেন ক্লাস’। কিন্তু দুই মাস যেতে না যেতেই সহকর্মীদের ভুল যায় ভেঙে। অন্ধত্বের কাছে হার না মানা অদম্য এই শিক্ষকই হলেন রোকেয়া বেগম (২৮)। রোকেয়া বেগম ফরিদপুর সদর উপজেলার তাম্বুলখানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন ২০১৩ সালের ১ ডিসেম্বর। তিনি ওই বিদ্যালয়ে শিশু শ্রেণি, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পড়ান।

‘প্রথম প্রথম আমাকে একটু বেগ পেতেই হয়েছিল, শিশুরা আমাকে দেখে ভয় পেত’- মন্তব্য করে রোকেয়া বলেন, তবে অল্পদিনের মধ্যেই আমি ওদের আপন করে নেই। পড়ার ফাঁকে ফাঁকে গান গেয়ে নানা ছড়া, কবিতা বলে আমি ওদের মন জয় করে নিয়েছি। এখন আমার বাড়িতে সময় কাটে না। সারারাত শুধু একই চিন্তা, কখন সকাল হবে, কখন স্কুলে যাব।

সম্প্রতি রোকেয়ার ক্লাস নেওয়া দেখতে তাম্বুল খানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, ক্লাস নিচ্ছেন রোকেয়া। মেঝেতে পাটি বিছিয়ে সব শিশু গোল হয়ে রোকেয়াকে ঘিরে বসেছে। রোকেয়া পড়াচ্ছেন, ‘স্ব-রে অ- অয় অজগর আসছে তেড়ে, স্ব-রে আ আমটি আমি খাব পেড়ে।’ কথা শেষ করেই রোকেয়া মাটির তৈরি আম ধরে দেখিয়ে শিশুদের শেখাচ্ছেন। পাশাপাশি শেখাচ্ছেন প্রতিশব্দও অ তে অজগর, আবার অ-তে অলংকার। অলংকার বুঝাতে রোকেয়া নিজের গলার মালা, কানের দুল দেখিয়ে শেখাচ্ছেন। রোকেয়া কোনো প্রশ্ন করতেই শিক্ষার্থীরা সঙ্গে সঙ্গে সমস্বরে উত্তর দিচ্ছে। সব মিলিয়ে এক আনন্দঘন পরিবেশ। ওই বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. আরাফাত জানায়, আপা ভালো পড়ায়। আপা বলে যায় আমরা তার সঙ্গে সঙ্গে বলি। একই শ্রেণির শ্রীজিৎ শিল বলে, আপা খেলা করতে করতে পড়ায়। পড়ানোর সময় বিভিন্ন ছবি দেখায়। একই শ্রেণির মনখুশী সিং বলে, আপার পড়ানো ভালো লাগে। গান ও ছড়া করে পড়ায়। পড়া না পারলে শিশুদের মারেন কি? প্রশ্ন করা হলে জিহ্বা বের করে দাঁত দিয়ে চেপে ধরে ‘না’, ‘না’ ভঙ্গিতে মাথা ঘুরিয়ে রোকেয়া বলেন, ‘কেন আমি ওদের মারব, ওরা তো আমার সন্তানের মতো’। ফরিদপুর সদরের তাম্বুলখানা এলাকার রোকেয়া বেগমের জন্ম ১৯৯২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর। তার বাবা মুজিবুর রহমান মারা যান ১৯৯৫ সালে। তার দুই বছর পর মারা যান মা হাসিনা বেগম।

পাঁচ বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে রোকেয়া চতুর্থ। বাবা মায়ের মৃত্যুর পর বড় বোন শাহানাজ বেগম (৪৩) রোকেয়াসহ অন্য ভাইবোনদের দায়িত্ব নেন। দ্বিতীয় বোন মর্জিনা আক্তার বিবাহিত শ্বশুর বাড়িতে। একমাত্র ভাই রফিক শেখ (২৩) পড়াশোনা করেনি।

রোকেয়া বেগম ছাড়াও তার তৃতীয় বোন শিখা ও ছোট বোন আছিয়া পড়াশোনা করছেন। শিখা ঢাকার ইডেন কলেজে সমাজবিদ্যা বিষয়ে

মাস্টার্স করছেন এবং আছিয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিভাগ থেকে মাস্টার্স করছেন ।

ছয় ভাই বোনের মধ্যে পড়াশোনা করেছেন রোকেয়া, শিখা ও আছিয়া। এই তিন বোনই দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী। তবে তাদের প্রতিবন্ধীকতা জন্মগত নয়। রোকেয়ার চার বছর, শিখার নয় বছর ও আছিয়ার সাত বছর বয়সে তারা একে একে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয়ে পড়েন। ২০০০ সালে ঢাকার ইসলামিয়া হাসপাতালে এই তিন বোন চিকিৎসার জন্য যান। চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানায়, তাদের মা ও বাবা খালাতো ভাইবোন হওয়ায় রক্তের কারণে এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তাদের এ রোগ নিরাময় যোগ্য নয়।

ফরিদপুর মুসলিম মিশনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক এম এ সামাদের সহযোগিতায় এই তিন বোন ঢাকার মিরপুরে ব্যাপ্টিস্ট মিশন ইন্টিগ্রেটেড স্কুলে ভর্তি হন। সেখান থেকে তারা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন। ওই মিশনের হোস্টেলে থেকে মিরপুর আইডিয়াল স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক পাস করেন। এরপর ঢাকার বদরুননেসা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন।

উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর রোকেয়া ইডেন কলেজে বিএ ক্লাসে ভর্তি হন। কিন্তু এর মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় সে শ্রুতি লেখকের মাধ্যমে অংশ নিয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে নির্বাচিত হন।

তাম্বুলখানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শিউলী দাস বলেন, রোকেয়া যখন এ বিদ্যালয়ে এসে যোগ দেন আমরা তখন বেশ চিন্তিত হয়ে পড়েছিলাম। তিনি কীভাবে ক্লাস নেবেন, এলাকার লোকই বা বিষয়টি কীভাবে দেখবে। তবে রোকেয়া বিদ্যালয়ে যোগ দেওয়ার পর তার দক্ষতা দেখে আমি অবাক হয়ে যাই। অনেক মেধাবী রোকেয়া। সহজেই সব কিছু রপ্ত করে নিতে জানেন। আমরা বোঝার আগেই বুঝে যান। এ স্কুলে যোগ দেওয়ার দুই মাসের মধ্যেই রোকেয়া আমাদের আপনজন হয়ে ওঠেন।

আরেক সহকারী শিক্ষক রুমা বর্মণ বলেন, আমি আমার ক্লাস নেওয়ার পাশাপাশি রোকেয়াকে সাহায্য করি। শিক্ষার্থীদের হাজিরা দিয়ে দেই। বোর্ডে কিছু লেখার প্রয়োজন হলে লিখে দেই। রোকেয়ার পড়ানোর স্টাইল ও একাগ্রতা দেখলে মনেই হয় না ও দুই চোখে দেখতে পারে না।

প্রধান শিক্ষক কাকলী রানী সাহা বলেন, রোকেয়া মিশুক ও অসাধারণ ভালো মানুষ। জানার স্পৃহা বেশি। স্কুলের সময় দারুণভাবে মেনে চলে। তিনি বলেন, রোকেয়া ব্রেইল পদ্ধতির বই দিয়ে শিশুদের পাঠ দেন। পাঠদানের প্রতিটি বই রোকেয়াকে এক থেকে দেড় হাজার টাকা বারতি খরচ করে সংগ্রহ করতে হয়। এ বিষয়টি সরকারিভাবে দেখা গেলে ভালো হয়। এ ছাড়া প্রাইমারি শিক্ষকদের যে ট্রেনিং হয় পিটিআইতে সেখানেও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য আলাদা বইয়ের ব্যবস্থা করার দরকার। কেননা ট্রেনিংয়ের সব বিষয় একবারে মনে থাকার কথা নয়।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল ইসলাম জানান, আমি নতুন যোগদান করেছি। রোকেয়ার স্কুলটি এখনো আমার ভিজিট করা হয়নি বিধায় রোকেয়া সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা নেই। তবে সদ্য বিদায়ী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শিব পদ দে জানান, ‘রোকেয়ার পারফরমেন্স ভালো। গান গেয়ে হাত তালি দিয়ে পড়িয়ে ক্লাস মাতিয়ে রাখেন।’ তিনি বলেন, ওর জন্য যাতে ব্রেইল পদ্ধতির বই সরকারিভাবে সরবরাহ করা যায় সে চেষ্টা করা হয়েছে। এ ছাড়া পিটিআইয়ের প্রশিক্ষণের জন্য ব্রেইল পদ্ধতির বই সংযুক্ত করার জন্য জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমিতে যোগাযোগ করা হয়েছে। এদিকে শিক্ষায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইতিমধ্যেই রোকেয়া বেগমকে প্রথমে ফরিদপুর জেলায় পরে ঢাকা বিভাগের শ্রেষ্ঠ জয়ীতার সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম