শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৬, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১

বদলে যাওয়া এক বাংলাদেশ

জাহাঙ্গীর আলম
অনলাইন ভার্সন
বদলে যাওয়া এক বাংলাদেশ

দারিদ্র্য ও ভঙ্গুর অর্থনীতির কারণে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ ছিল বৈশ্বিক আলোচনায়। আর স্বাধীনতার ৫০ বছরে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ও ভূরাজনীতি দেশটিকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগের কেন্দ্রে নিয়ে এসেছে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ তাদের ‘উন্নয়ন পোস্টার চাইল্ড’ হিসেবে বাংলাদেশকে তুলে ধরছে। পশ্চিমা বিশ্বের তথাকথিত ‘বাস্কেট কেস’ তত্ত্ব উড়িয়ে দেশটি এখন উন্নয়নের রোল মডেল। এ যেন বদলে যাওয়া এক বাংলাদেশ, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা। 

তিন বছর পর্যবেক্ষণের পর গত ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের ‘কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি)’ বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের জন্য চূড়ান্ত সুপারিশ করেছে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও মানবিক উন্নয়নমূলক সাফল্য পৃথিবীর অনেক অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞকে অবাক করেছে। দেশের উন্নতি ও সামাজিক উন্নয়নকে অনেকে ‘বাংলাদেশ প্যারাডক্স’ বলে আখ্যায়িত করছেন। দুবার পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন সাংবাদিক নিকোলাস ক্রিস্টফ ১০ মার্চ নিউইয়র্ক টাইমসে এক নিবন্ধে লিখেছেন, ‘৫০ বছর আগে গণহত্যা আর অনাহারের ভিতর বাংলাদেশের জন্ম। হেনরি কিসিঞ্জার (সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী) দেশটিকে “তলাবিহীন ঝুড়ি”র সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। ...আমি দেশটি নিয়ে হতাশার কথা লিখেছিলাম। কিন্তু আমার হতাশাবাদ ভুল প্রমাণিত হয়েছে। কারণ তিন দশক ধরে দেশটি অবিশ্বাস্য উন্নতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।’ কয়েক দশক আগেও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশকে নিয়ে কেবল হতাশা প্রকাশ ও নেতিবাচক তত্ত্ব লেখা হয়েছে। নরওয়ের অর্থনীতিবিদ জাস্ট ফালান্ড ও মার্কিন অর্থনীতিবিদ জে আর পার্কিনসন ১৯৭৬ সালে লন্ডন থেকে প্রকাশিত ‘দ্য টেস্ট কেস ফর ডেভেলপমেন্ট’ বইয়ে লিখেন, ‘বাংলাদেশ হচ্ছে উন্নয়নের একটি পরীক্ষা ক্ষেত্র। বাংলাদেশ যদি তার উন্নয়ন সমস্যার সমাধান করতে পারে তাহলে বুঝতে হবে যে কোনো দেশই উন্নতি করতে পারবে।’ অথচ বর্তমানে গবেষকদের মতে প্রাকৃতিক সম্পদের অপ্রতুলতা, অবকাঠামোর অভাব আর জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের জনগণের টিকে থাকার সক্ষমতা দেশটির সাফল্য এনে দিয়েছে। এ বাংলাদেশ একসময় আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছিল প্রায় অচেনা। সে দেশ এখন জাতিসংঘের ‘শান্তি রক্ষায়’ সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ের চিন্তকদের মতে বাংলাদেশের এ অভাবনীয় সাফল্যের মূলে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুকরণীয় নেতৃত্ব। তাঁর দেশ পরিচালনার নীতি ও দূরদর্শী নেতৃত্ব সত্যিকার অর্থেই বাংলাদেশের দিন বদল করেছে। বিশ্বে বিভিন্ন রাষ্ট্র ও সংস্থা শেখ হাসিনা প্রণীত দারিদ্র্য বিমোচন নীতি অনুসরণ করে যাচ্ছে। দেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বল্পোন্নত দেশের শ্রেণি থেকে উন্নয়নশীল দেশে বাংলাদেশের উত্তরণের বিষয়টি বিরাট সাফল্য অভিহিত করে ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের বিশেষভাবে দরকার ব্যক্তি খাতের রপ্তানিমুখী শিল্পে বৈদেশিক সরাসরি বিনিয়োগ আকর্ষণের মতো পরিবেশ তৈরি করা। এ ধরনের বিনিয়োগ প্রযুক্তি হস্তান্তরের ফলে রপ্তানি বহুমুখী করা যেমন সম্ভব হয় তেমনি রপ্তানি বাড়ার ফলে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের দায় ভবিষ্যতে সমস্যা তৈরি করে না। ভিয়েতনামের বড় সাফল্য এখানেই।’

যেভাবে উন্নয়নশীল দেশ : অর্থনৈতিক কাঠামো পরিবর্তন দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পেছনে বড় ভূামিকা রেখেছে। স্বাধীনতার পর দেশের অর্থনীতি ছিল মূলত কৃষিনির্ভর। বর্তমানে শিল্প ও সেবা খাত অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। রেমিট্যান্স ও তৈরি পোশাকশিল্প অর্থনীতিতে প্রধানত অবদান রেখেছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। এ খাতে সবচেয়ে বেশি মানুষ চাকরি করে। পোশাক খাতে ৪০ লাখ কর্মীর ৩২ লাখই নারী। তৈরি পোশাকশিল্পে ১৯৭৯ সালে আয় ছিল মাত্র ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৯ সালে তাঁ দাড়িয়েছে ৩৪ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলারে। ১৯৭৬ সালে বৈদেশিক রেমিট্যান্সে দেশে আসত ২৩ দশমিক ৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর ২০১৯ সালে তা দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই প্রতিবেশী সব দেশকে ছাপিয়ে ২০১৫ সালে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (এমডিজি) সফলভাবে সম্পন্ন করে বাংলাদেশ। এরপর জাতিসংঘ-ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তায়নেও এ দেশ সঠিক পথে হাঁটছে। ২০০৮-০৯ সালের ১০৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন জিডিপি বর্তমানে বাংলাদেশ ৩৩০ দশমিক ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করেছে। বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ১৫ দশমিক ৫৭ থেকে বেড়ে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ৪০ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। ২০০৮-০৯ সালে ৭ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে বেড়ে বর্তমানে ৪৪ দশমিক ০৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হয়েছে। করোনা চলাকালে যখন উন্নত বিশ্বের অর্থনীতি ধুঁকছিল তখনো সচল ছিল বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা। জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি)-এর প্রতিবেদন অনুসারে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পথে ২০১৯ সালে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার শতকরা ২০ দশমিক ৫ শতাংশ এবং হতদারিদ্র্যের হার ১০ দশমিক ৫ শতাংশ। ২০০১ সালে যথাক্রমে তা ছিল ৪৮ দশমিক ৩ ও ৩৪ দশমিক ৩ শতাংশ। দেশে ২০১৯-২০ অর্থবছরে দানাদার খাদ্যশস্য উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৫৩ লাখ ৪৪ হাজার মেট্রিক টন। এ ছাড়া বর্তমানে ইলিশ উৎপাদনে প্রথম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে দ্বিতীয় এবং ধান উৎপাদনে তৃতীয় অবস্থানে। বর্তমানে অভ্যন্তরীণ খাদ্য চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরণের ক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ জ্বালানি শক্তির যথোপযুক্ত ব্যবহার জরুরি। আর সে কারণেই ক্ষমতা গ্রহণের পরপর দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে মনোযোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বর্তমানে ২৪ হাজার ৪২১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম বাংলাদেশ। ২০০৯-১০ সালে সক্ষমতা ছিল মাত্র ৫ হাজার ২৭১ মেগাওয়াট। বর্তমানে দেশে বিদ্যুৎ সুবিধা ভোগ করে মোট জনসংখ্যার ৯৯ শতাংশ।

মানবসম্পদ সূচকে নজরকাড়া অগ্রগতি : গত ৫০ বছরে মানবসম্পদ সূচকেও বাংলাদেশের উন্নয়ন নজরকাড়ার মতো। জাতিসংঘের সূচকে এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের স্কোর ৭৩ দশমিক ২ শতাংশ। এ সূচকের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে মূলত শিশু ও মাতৃ স্বাস্থ্যের উন্নতি। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) ২০২০ সালের দ্য হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট প্রতিবেদন অনুসারে মানব উন্নয়ন সূচকে গত বছরের তুলনায় ২ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। সূচকে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১৩৩। ২০১৩ সালেও বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৪৩তম। জেন্ডার গ্যাপ ইনডেক্সে ১৫৩ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৫০তম এবং নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সপ্তম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে দেশে গড় আয়ু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২ দশমিক ৬ যা ২০০৯-১০ সালে ছিল ৬৯ দশমিক ৬১। শুধু তাই নয়, ২০০৯-১০ সালের তুলনায় মাতৃমৃত্যু হার লাখে কমে দাঁড়িয়েছে ১৬৫ জনে, যা আগে ছিল ২৮০ জন। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যুর হার অর্ধেক কমে দাঁড়িয়েছে ২৮ জনে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর তথ্যমতে বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে প্রতি হাজারে শিশুমৃত্যুর সংখ্যা ছিল ১৫৩। ২০১৮ সালে এসে তা প্রতি হাজারে মাত্র ২২-এ নেমে আসে। এ ছাড়া বিবিএস ১৯৮১ সালে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যুর সংখ্যা দিয়েছে প্রতি হাজারে ২১২। ২০১৮ সালে তা হয়েছে প্রতি হাজারে ২৯। ১৯৯১ সালে মাতৃমৃত্যুর হার ছিল ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এখন তা ১ দশমিক ৬৯ শতাংশে নেমে এসেছে।

পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশ ১০১ নম্বরে। আগের জরিপে ছিল ১০৭ নম্বরে। সুখী দেশের তালিকায় এ বছর ৬ ধাপ এগিয়েছে। ২০১৯ সালে এ তালিকায় বাংলাদেশ ছিল ১২৫ নম্বরে। মানুষ ব্যক্তিজীবনে কতটা সুখী এর গড় মূল্যায়নে বাংলাদেশ ৬৮ নম্বরে স্থান পেয়েছে। ২০১৭-১৮ সালের স্কোরের চাইতে ৯ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। সুখের পরিমাপক হিসাবে দেশটির সামাজিক সুযোগ-সুবিধা, সামাজিক উদারতা, ব্যক্তিগত স্বাধীনতা, মোট দেশজ উৎপাদন-জিডিপি, গড় আয়ু এবং দুর্নীতির মাত্রাকে বিবেচনায় নেওয়া হয়।

বাংলাদেশের মানবসম্পদ সূচকে অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে অর্থনৈতিক সক্ষমতা এমনভাবে বেড়েছে যে বিদেশি ঋণসহায়তানির্ভর উন্নয়নে অভ্যস্ত দেশটি নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়ন করছে পদ্মা সেতুর মতো ৩০ হাজার কোটি টাকার বড় প্রকল্প। উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার ক্ষেত্রে গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের রূপান্তরের এটি সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা