শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৬, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১

বদলে যাওয়া এক বাংলাদেশ

জাহাঙ্গীর আলম
অনলাইন ভার্সন
বদলে যাওয়া এক বাংলাদেশ

দারিদ্র্য ও ভঙ্গুর অর্থনীতির কারণে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ ছিল বৈশ্বিক আলোচনায়। আর স্বাধীনতার ৫০ বছরে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ও ভূরাজনীতি দেশটিকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগের কেন্দ্রে নিয়ে এসেছে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ তাদের ‘উন্নয়ন পোস্টার চাইল্ড’ হিসেবে বাংলাদেশকে তুলে ধরছে। পশ্চিমা বিশ্বের তথাকথিত ‘বাস্কেট কেস’ তত্ত্ব উড়িয়ে দেশটি এখন উন্নয়নের রোল মডেল। এ যেন বদলে যাওয়া এক বাংলাদেশ, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা। 

তিন বছর পর্যবেক্ষণের পর গত ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের ‘কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি)’ বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের জন্য চূড়ান্ত সুপারিশ করেছে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও মানবিক উন্নয়নমূলক সাফল্য পৃথিবীর অনেক অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞকে অবাক করেছে। দেশের উন্নতি ও সামাজিক উন্নয়নকে অনেকে ‘বাংলাদেশ প্যারাডক্স’ বলে আখ্যায়িত করছেন। দুবার পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন সাংবাদিক নিকোলাস ক্রিস্টফ ১০ মার্চ নিউইয়র্ক টাইমসে এক নিবন্ধে লিখেছেন, ‘৫০ বছর আগে গণহত্যা আর অনাহারের ভিতর বাংলাদেশের জন্ম। হেনরি কিসিঞ্জার (সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী) দেশটিকে “তলাবিহীন ঝুড়ি”র সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। ...আমি দেশটি নিয়ে হতাশার কথা লিখেছিলাম। কিন্তু আমার হতাশাবাদ ভুল প্রমাণিত হয়েছে। কারণ তিন দশক ধরে দেশটি অবিশ্বাস্য উন্নতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।’ কয়েক দশক আগেও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশকে নিয়ে কেবল হতাশা প্রকাশ ও নেতিবাচক তত্ত্ব লেখা হয়েছে। নরওয়ের অর্থনীতিবিদ জাস্ট ফালান্ড ও মার্কিন অর্থনীতিবিদ জে আর পার্কিনসন ১৯৭৬ সালে লন্ডন থেকে প্রকাশিত ‘দ্য টেস্ট কেস ফর ডেভেলপমেন্ট’ বইয়ে লিখেন, ‘বাংলাদেশ হচ্ছে উন্নয়নের একটি পরীক্ষা ক্ষেত্র। বাংলাদেশ যদি তার উন্নয়ন সমস্যার সমাধান করতে পারে তাহলে বুঝতে হবে যে কোনো দেশই উন্নতি করতে পারবে।’ অথচ বর্তমানে গবেষকদের মতে প্রাকৃতিক সম্পদের অপ্রতুলতা, অবকাঠামোর অভাব আর জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের জনগণের টিকে থাকার সক্ষমতা দেশটির সাফল্য এনে দিয়েছে। এ বাংলাদেশ একসময় আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছিল প্রায় অচেনা। সে দেশ এখন জাতিসংঘের ‘শান্তি রক্ষায়’ সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ের চিন্তকদের মতে বাংলাদেশের এ অভাবনীয় সাফল্যের মূলে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুকরণীয় নেতৃত্ব। তাঁর দেশ পরিচালনার নীতি ও দূরদর্শী নেতৃত্ব সত্যিকার অর্থেই বাংলাদেশের দিন বদল করেছে। বিশ্বে বিভিন্ন রাষ্ট্র ও সংস্থা শেখ হাসিনা প্রণীত দারিদ্র্য বিমোচন নীতি অনুসরণ করে যাচ্ছে। দেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বল্পোন্নত দেশের শ্রেণি থেকে উন্নয়নশীল দেশে বাংলাদেশের উত্তরণের বিষয়টি বিরাট সাফল্য অভিহিত করে ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের বিশেষভাবে দরকার ব্যক্তি খাতের রপ্তানিমুখী শিল্পে বৈদেশিক সরাসরি বিনিয়োগ আকর্ষণের মতো পরিবেশ তৈরি করা। এ ধরনের বিনিয়োগ প্রযুক্তি হস্তান্তরের ফলে রপ্তানি বহুমুখী করা যেমন সম্ভব হয় তেমনি রপ্তানি বাড়ার ফলে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের দায় ভবিষ্যতে সমস্যা তৈরি করে না। ভিয়েতনামের বড় সাফল্য এখানেই।’

যেভাবে উন্নয়নশীল দেশ : অর্থনৈতিক কাঠামো পরিবর্তন দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পেছনে বড় ভূামিকা রেখেছে। স্বাধীনতার পর দেশের অর্থনীতি ছিল মূলত কৃষিনির্ভর। বর্তমানে শিল্প ও সেবা খাত অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। রেমিট্যান্স ও তৈরি পোশাকশিল্প অর্থনীতিতে প্রধানত অবদান রেখেছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। এ খাতে সবচেয়ে বেশি মানুষ চাকরি করে। পোশাক খাতে ৪০ লাখ কর্মীর ৩২ লাখই নারী। তৈরি পোশাকশিল্পে ১৯৭৯ সালে আয় ছিল মাত্র ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৯ সালে তাঁ দাড়িয়েছে ৩৪ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলারে। ১৯৭৬ সালে বৈদেশিক রেমিট্যান্সে দেশে আসত ২৩ দশমিক ৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর ২০১৯ সালে তা দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই প্রতিবেশী সব দেশকে ছাপিয়ে ২০১৫ সালে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (এমডিজি) সফলভাবে সম্পন্ন করে বাংলাদেশ। এরপর জাতিসংঘ-ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তায়নেও এ দেশ সঠিক পথে হাঁটছে। ২০০৮-০৯ সালের ১০৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন জিডিপি বর্তমানে বাংলাদেশ ৩৩০ দশমিক ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করেছে। বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ১৫ দশমিক ৫৭ থেকে বেড়ে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ৪০ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। ২০০৮-০৯ সালে ৭ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে বেড়ে বর্তমানে ৪৪ দশমিক ০৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হয়েছে। করোনা চলাকালে যখন উন্নত বিশ্বের অর্থনীতি ধুঁকছিল তখনো সচল ছিল বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা। জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি)-এর প্রতিবেদন অনুসারে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পথে ২০১৯ সালে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার শতকরা ২০ দশমিক ৫ শতাংশ এবং হতদারিদ্র্যের হার ১০ দশমিক ৫ শতাংশ। ২০০১ সালে যথাক্রমে তা ছিল ৪৮ দশমিক ৩ ও ৩৪ দশমিক ৩ শতাংশ। দেশে ২০১৯-২০ অর্থবছরে দানাদার খাদ্যশস্য উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৫৩ লাখ ৪৪ হাজার মেট্রিক টন। এ ছাড়া বর্তমানে ইলিশ উৎপাদনে প্রথম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে দ্বিতীয় এবং ধান উৎপাদনে তৃতীয় অবস্থানে। বর্তমানে অভ্যন্তরীণ খাদ্য চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরণের ক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ জ্বালানি শক্তির যথোপযুক্ত ব্যবহার জরুরি। আর সে কারণেই ক্ষমতা গ্রহণের পরপর দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে মনোযোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বর্তমানে ২৪ হাজার ৪২১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম বাংলাদেশ। ২০০৯-১০ সালে সক্ষমতা ছিল মাত্র ৫ হাজার ২৭১ মেগাওয়াট। বর্তমানে দেশে বিদ্যুৎ সুবিধা ভোগ করে মোট জনসংখ্যার ৯৯ শতাংশ।

মানবসম্পদ সূচকে নজরকাড়া অগ্রগতি : গত ৫০ বছরে মানবসম্পদ সূচকেও বাংলাদেশের উন্নয়ন নজরকাড়ার মতো। জাতিসংঘের সূচকে এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের স্কোর ৭৩ দশমিক ২ শতাংশ। এ সূচকের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে মূলত শিশু ও মাতৃ স্বাস্থ্যের উন্নতি। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) ২০২০ সালের দ্য হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট প্রতিবেদন অনুসারে মানব উন্নয়ন সূচকে গত বছরের তুলনায় ২ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। সূচকে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১৩৩। ২০১৩ সালেও বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৪৩তম। জেন্ডার গ্যাপ ইনডেক্সে ১৫৩ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৫০তম এবং নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সপ্তম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে দেশে গড় আয়ু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২ দশমিক ৬ যা ২০০৯-১০ সালে ছিল ৬৯ দশমিক ৬১। শুধু তাই নয়, ২০০৯-১০ সালের তুলনায় মাতৃমৃত্যু হার লাখে কমে দাঁড়িয়েছে ১৬৫ জনে, যা আগে ছিল ২৮০ জন। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যুর হার অর্ধেক কমে দাঁড়িয়েছে ২৮ জনে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর তথ্যমতে বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে প্রতি হাজারে শিশুমৃত্যুর সংখ্যা ছিল ১৫৩। ২০১৮ সালে এসে তা প্রতি হাজারে মাত্র ২২-এ নেমে আসে। এ ছাড়া বিবিএস ১৯৮১ সালে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যুর সংখ্যা দিয়েছে প্রতি হাজারে ২১২। ২০১৮ সালে তা হয়েছে প্রতি হাজারে ২৯। ১৯৯১ সালে মাতৃমৃত্যুর হার ছিল ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এখন তা ১ দশমিক ৬৯ শতাংশে নেমে এসেছে।

পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশ ১০১ নম্বরে। আগের জরিপে ছিল ১০৭ নম্বরে। সুখী দেশের তালিকায় এ বছর ৬ ধাপ এগিয়েছে। ২০১৯ সালে এ তালিকায় বাংলাদেশ ছিল ১২৫ নম্বরে। মানুষ ব্যক্তিজীবনে কতটা সুখী এর গড় মূল্যায়নে বাংলাদেশ ৬৮ নম্বরে স্থান পেয়েছে। ২০১৭-১৮ সালের স্কোরের চাইতে ৯ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। সুখের পরিমাপক হিসাবে দেশটির সামাজিক সুযোগ-সুবিধা, সামাজিক উদারতা, ব্যক্তিগত স্বাধীনতা, মোট দেশজ উৎপাদন-জিডিপি, গড় আয়ু এবং দুর্নীতির মাত্রাকে বিবেচনায় নেওয়া হয়।

বাংলাদেশের মানবসম্পদ সূচকে অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে অর্থনৈতিক সক্ষমতা এমনভাবে বেড়েছে যে বিদেশি ঋণসহায়তানির্ভর উন্নয়নে অভ্যস্ত দেশটি নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়ন করছে পদ্মা সেতুর মতো ৩০ হাজার কোটি টাকার বড় প্রকল্প। উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার ক্ষেত্রে গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের রূপান্তরের এটি সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম