শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৬, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১

বদলে যাওয়া এক বাংলাদেশ

জাহাঙ্গীর আলম
অনলাইন ভার্সন
বদলে যাওয়া এক বাংলাদেশ

দারিদ্র্য ও ভঙ্গুর অর্থনীতির কারণে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ ছিল বৈশ্বিক আলোচনায়। আর স্বাধীনতার ৫০ বছরে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ও ভূরাজনীতি দেশটিকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগের কেন্দ্রে নিয়ে এসেছে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ তাদের ‘উন্নয়ন পোস্টার চাইল্ড’ হিসেবে বাংলাদেশকে তুলে ধরছে। পশ্চিমা বিশ্বের তথাকথিত ‘বাস্কেট কেস’ তত্ত্ব উড়িয়ে দেশটি এখন উন্নয়নের রোল মডেল। এ যেন বদলে যাওয়া এক বাংলাদেশ, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা। 

তিন বছর পর্যবেক্ষণের পর গত ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের ‘কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি)’ বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের জন্য চূড়ান্ত সুপারিশ করেছে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও মানবিক উন্নয়নমূলক সাফল্য পৃথিবীর অনেক অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞকে অবাক করেছে। দেশের উন্নতি ও সামাজিক উন্নয়নকে অনেকে ‘বাংলাদেশ প্যারাডক্স’ বলে আখ্যায়িত করছেন। দুবার পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন সাংবাদিক নিকোলাস ক্রিস্টফ ১০ মার্চ নিউইয়র্ক টাইমসে এক নিবন্ধে লিখেছেন, ‘৫০ বছর আগে গণহত্যা আর অনাহারের ভিতর বাংলাদেশের জন্ম। হেনরি কিসিঞ্জার (সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী) দেশটিকে “তলাবিহীন ঝুড়ি”র সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। ...আমি দেশটি নিয়ে হতাশার কথা লিখেছিলাম। কিন্তু আমার হতাশাবাদ ভুল প্রমাণিত হয়েছে। কারণ তিন দশক ধরে দেশটি অবিশ্বাস্য উন্নতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।’ কয়েক দশক আগেও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশকে নিয়ে কেবল হতাশা প্রকাশ ও নেতিবাচক তত্ত্ব লেখা হয়েছে। নরওয়ের অর্থনীতিবিদ জাস্ট ফালান্ড ও মার্কিন অর্থনীতিবিদ জে আর পার্কিনসন ১৯৭৬ সালে লন্ডন থেকে প্রকাশিত ‘দ্য টেস্ট কেস ফর ডেভেলপমেন্ট’ বইয়ে লিখেন, ‘বাংলাদেশ হচ্ছে উন্নয়নের একটি পরীক্ষা ক্ষেত্র। বাংলাদেশ যদি তার উন্নয়ন সমস্যার সমাধান করতে পারে তাহলে বুঝতে হবে যে কোনো দেশই উন্নতি করতে পারবে।’ অথচ বর্তমানে গবেষকদের মতে প্রাকৃতিক সম্পদের অপ্রতুলতা, অবকাঠামোর অভাব আর জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের জনগণের টিকে থাকার সক্ষমতা দেশটির সাফল্য এনে দিয়েছে। এ বাংলাদেশ একসময় আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছিল প্রায় অচেনা। সে দেশ এখন জাতিসংঘের ‘শান্তি রক্ষায়’ সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ের চিন্তকদের মতে বাংলাদেশের এ অভাবনীয় সাফল্যের মূলে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুকরণীয় নেতৃত্ব। তাঁর দেশ পরিচালনার নীতি ও দূরদর্শী নেতৃত্ব সত্যিকার অর্থেই বাংলাদেশের দিন বদল করেছে। বিশ্বে বিভিন্ন রাষ্ট্র ও সংস্থা শেখ হাসিনা প্রণীত দারিদ্র্য বিমোচন নীতি অনুসরণ করে যাচ্ছে। দেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বল্পোন্নত দেশের শ্রেণি থেকে উন্নয়নশীল দেশে বাংলাদেশের উত্তরণের বিষয়টি বিরাট সাফল্য অভিহিত করে ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের বিশেষভাবে দরকার ব্যক্তি খাতের রপ্তানিমুখী শিল্পে বৈদেশিক সরাসরি বিনিয়োগ আকর্ষণের মতো পরিবেশ তৈরি করা। এ ধরনের বিনিয়োগ প্রযুক্তি হস্তান্তরের ফলে রপ্তানি বহুমুখী করা যেমন সম্ভব হয় তেমনি রপ্তানি বাড়ার ফলে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের দায় ভবিষ্যতে সমস্যা তৈরি করে না। ভিয়েতনামের বড় সাফল্য এখানেই।’

যেভাবে উন্নয়নশীল দেশ : অর্থনৈতিক কাঠামো পরিবর্তন দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পেছনে বড় ভূামিকা রেখেছে। স্বাধীনতার পর দেশের অর্থনীতি ছিল মূলত কৃষিনির্ভর। বর্তমানে শিল্প ও সেবা খাত অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। রেমিট্যান্স ও তৈরি পোশাকশিল্প অর্থনীতিতে প্রধানত অবদান রেখেছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। এ খাতে সবচেয়ে বেশি মানুষ চাকরি করে। পোশাক খাতে ৪০ লাখ কর্মীর ৩২ লাখই নারী। তৈরি পোশাকশিল্পে ১৯৭৯ সালে আয় ছিল মাত্র ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৯ সালে তাঁ দাড়িয়েছে ৩৪ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলারে। ১৯৭৬ সালে বৈদেশিক রেমিট্যান্সে দেশে আসত ২৩ দশমিক ৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর ২০১৯ সালে তা দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই প্রতিবেশী সব দেশকে ছাপিয়ে ২০১৫ সালে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (এমডিজি) সফলভাবে সম্পন্ন করে বাংলাদেশ। এরপর জাতিসংঘ-ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তায়নেও এ দেশ সঠিক পথে হাঁটছে। ২০০৮-০৯ সালের ১০৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন জিডিপি বর্তমানে বাংলাদেশ ৩৩০ দশমিক ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করেছে। বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ১৫ দশমিক ৫৭ থেকে বেড়ে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ৪০ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। ২০০৮-০৯ সালে ৭ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে বেড়ে বর্তমানে ৪৪ দশমিক ০৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হয়েছে। করোনা চলাকালে যখন উন্নত বিশ্বের অর্থনীতি ধুঁকছিল তখনো সচল ছিল বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা। জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি)-এর প্রতিবেদন অনুসারে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পথে ২০১৯ সালে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার শতকরা ২০ দশমিক ৫ শতাংশ এবং হতদারিদ্র্যের হার ১০ দশমিক ৫ শতাংশ। ২০০১ সালে যথাক্রমে তা ছিল ৪৮ দশমিক ৩ ও ৩৪ দশমিক ৩ শতাংশ। দেশে ২০১৯-২০ অর্থবছরে দানাদার খাদ্যশস্য উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৫৩ লাখ ৪৪ হাজার মেট্রিক টন। এ ছাড়া বর্তমানে ইলিশ উৎপাদনে প্রথম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে দ্বিতীয় এবং ধান উৎপাদনে তৃতীয় অবস্থানে। বর্তমানে অভ্যন্তরীণ খাদ্য চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরণের ক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ জ্বালানি শক্তির যথোপযুক্ত ব্যবহার জরুরি। আর সে কারণেই ক্ষমতা গ্রহণের পরপর দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে মনোযোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বর্তমানে ২৪ হাজার ৪২১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম বাংলাদেশ। ২০০৯-১০ সালে সক্ষমতা ছিল মাত্র ৫ হাজার ২৭১ মেগাওয়াট। বর্তমানে দেশে বিদ্যুৎ সুবিধা ভোগ করে মোট জনসংখ্যার ৯৯ শতাংশ।

মানবসম্পদ সূচকে নজরকাড়া অগ্রগতি : গত ৫০ বছরে মানবসম্পদ সূচকেও বাংলাদেশের উন্নয়ন নজরকাড়ার মতো। জাতিসংঘের সূচকে এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের স্কোর ৭৩ দশমিক ২ শতাংশ। এ সূচকের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে মূলত শিশু ও মাতৃ স্বাস্থ্যের উন্নতি। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) ২০২০ সালের দ্য হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট প্রতিবেদন অনুসারে মানব উন্নয়ন সূচকে গত বছরের তুলনায় ২ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। সূচকে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১৩৩। ২০১৩ সালেও বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৪৩তম। জেন্ডার গ্যাপ ইনডেক্সে ১৫৩ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৫০তম এবং নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সপ্তম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে দেশে গড় আয়ু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২ দশমিক ৬ যা ২০০৯-১০ সালে ছিল ৬৯ দশমিক ৬১। শুধু তাই নয়, ২০০৯-১০ সালের তুলনায় মাতৃমৃত্যু হার লাখে কমে দাঁড়িয়েছে ১৬৫ জনে, যা আগে ছিল ২৮০ জন। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যুর হার অর্ধেক কমে দাঁড়িয়েছে ২৮ জনে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর তথ্যমতে বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে প্রতি হাজারে শিশুমৃত্যুর সংখ্যা ছিল ১৫৩। ২০১৮ সালে এসে তা প্রতি হাজারে মাত্র ২২-এ নেমে আসে। এ ছাড়া বিবিএস ১৯৮১ সালে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যুর সংখ্যা দিয়েছে প্রতি হাজারে ২১২। ২০১৮ সালে তা হয়েছে প্রতি হাজারে ২৯। ১৯৯১ সালে মাতৃমৃত্যুর হার ছিল ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এখন তা ১ দশমিক ৬৯ শতাংশে নেমে এসেছে।

পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশ ১০১ নম্বরে। আগের জরিপে ছিল ১০৭ নম্বরে। সুখী দেশের তালিকায় এ বছর ৬ ধাপ এগিয়েছে। ২০১৯ সালে এ তালিকায় বাংলাদেশ ছিল ১২৫ নম্বরে। মানুষ ব্যক্তিজীবনে কতটা সুখী এর গড় মূল্যায়নে বাংলাদেশ ৬৮ নম্বরে স্থান পেয়েছে। ২০১৭-১৮ সালের স্কোরের চাইতে ৯ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। সুখের পরিমাপক হিসাবে দেশটির সামাজিক সুযোগ-সুবিধা, সামাজিক উদারতা, ব্যক্তিগত স্বাধীনতা, মোট দেশজ উৎপাদন-জিডিপি, গড় আয়ু এবং দুর্নীতির মাত্রাকে বিবেচনায় নেওয়া হয়।

বাংলাদেশের মানবসম্পদ সূচকে অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে অর্থনৈতিক সক্ষমতা এমনভাবে বেড়েছে যে বিদেশি ঋণসহায়তানির্ভর উন্নয়নে অভ্যস্ত দেশটি নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়ন করছে পদ্মা সেতুর মতো ৩০ হাজার কোটি টাকার বড় প্রকল্প। উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার ক্ষেত্রে গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের রূপান্তরের এটি সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা