শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

নিয়মিত ড্রাগ টেস্ট করার তাগিদ

বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদকের থাবা

উদ্বেগজনক হারে আসক্তি বাড়ছে বেসরকারি ক্যাম্পাসে, দুশ্চিন্তায় অভিভাবকরা, উৎকণ্ঠায় প্রশাসন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদকের থাবা

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মাদকাসক্তির প্রবণতা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। বিশেষ করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আশঙ্কাজনক হারে বিভিন্ন ধরনের মরণঘাতী মাদকে জড়িয়ে পড়েছে। সন্তানদের মাদক নির্ভরতার কারণে অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা, উৎকণ্ঠার শেষ নেই। শিক্ষার্থীদের মাদকাসক্তির বিষয়টি যখন ধরা পড়ে তখন প্রতিকারের জন্য কিছুই করার থাকে না। মাদকাসক্তদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার কোনো পথ খোলা থাকে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যায়ের শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ড্রাগ টেস্ট করা হলে মাদকে জড়ানো থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে বলে অভিভাবক, সমাজবিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা মনে করেন। তারা বলেছেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছে মাদকদ্রব্য সহজলভ্য হয়ে পড়েছে। উচ্চবিত্তের পরিবারের সন্তানরা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন মাদকে আসক্ত হয়ে পড়ে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তত্বাবধানে নিবিড় তদারকি ও নিয়মিত ড্রাগ টেস্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মাদকের আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে হবে। নইলে মাদকের সর্বগ্রাসী প্রভাব থেকে আগামী প্রজন্মকে কোনোভাবেই রক্ষা করা যাবে না।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের মাদকের প্রচলন থাকলেও ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজার ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। চলতি সময়ের বিপজ্জনক মাদক ইয়াবায় আসক্তদের অন্তত ৪০ শতাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের একটি প্রাথমিক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে প্রায় ৯০ হাজারের মতো বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থী ইয়াবা সেবন করে থাকে। ইয়াবার দাম বেশি হওয়ায় অপেক্ষাকৃত ধনী পরিবারের শিক্ষার্থীরা ওই মাদক সেবন করে। গবেষণার তথ্য মতে, অন্য মাদক ছাড়াও সারা দেশে শুধু ইয়াবাসেবী রয়েছে প্রায় ২ লাখ। তাদের মধ্যে প্রায় ৯০ হাজার বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থী। এরমধ্যে রয়েছে ১০ হাজার নারী শিক্ষার্থী। ওই শিক্ষার্থীদের বয়স ২০ থেকে ২৫-এর মধ্যে। এদের প্রায় ৭০ শতাংশ উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। সরকারি এবং বেসরকারি বিভিন্ন মাদক নিরাময় কেন্দ্র ও দেশের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে জরিপ চালিয়ে ওই তথ্য পাওয়া গেছে। সূত্র জানায়, ২০১৪ সালে সারা দেশে ইয়াবাসেবী শিক্ষার্থী ছিল ৪০ হাজার। তার পরের বছর উচ্চহারে ওই সংখ্যা বেড়ে যায় ৭৫ হাজার ৫০০ জনে। ২০১৬ সালে এই সংখ্যা দাঁড়ায় ৯০ হাজারে। আগের বছরের চেয়ে বাড়তি ১৪ হাজার ৫০০ জন শিক্ষার্থী ওই মরণ নেশায় আসক্ত হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী ড. জিনাত হুদা বলেছেন, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চবিত্তের শহুরে ছেলেমেয়েরা পড়ে। সেখানে ভালো ক্যাম্পাস নেই, ভালো লাইব্রেরি নেই, কবুতরের খোপের মতো জায়গায় মুক্তমত চর্চার সুযোগ নেই। পারিবারিক পরিচয়ের কারণে সবকিছু অনায়াসে পেয়ে যাওয়া সেসব শিক্ষার্থীরা সহজেই বিচ্যুত হয়। জীবনবোধ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা না থাকায় তারা সব সময় বিচ্ছিন্নতায় ভোগে। জড়িয়ে পড়ে জঙ্গিবাদে কিংবা মাদকে। তিনি বলেন, এই পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়মিত ড্রাগ টেস্ট করা যেতে পারে। তবে সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো, পরিবারিকভাবে সন্তানদের সময় দিতে হবে। সন্তানদের প্রতি পারিবারিক তদারকি, মনোযোগ ও সহমর্মিতা বাড়াতে হবে। সন্তান কোথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে মিশছে, কেমন আচরণ করছে সবকিছু খেয়াল রাখতে হবে। জানতে চাইলে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ডা. ফারহানা রহমান দীনা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে হবে। বিশেষ করে আমাদের মেয়েদের মধ্যে ভ্রান্ত ধারণা যে, মাদক নিলে স্লিম থাকা যায়। মাদক নেওয়াটা স্মার্টনেসের অংশ। যা আদৌ সঠিক নয়। মেয়েরা মাদক নিলে বিকলাঙ্গ সন্তান জন্ম দিতে পারে। বন্ধ্যত্ব হতে পারে। ছেলেরা নানান ধরনের হতাশা থেকে মাদক নিতে শুরু করে। সবাইকে বুঝতে হবে মাদক সেবনকারীদের মেধা ছিনিয়ে নেয়। তারা পরিবার সমাজ রাষ্ট্রের বোঝা। স্মার্টনেস হচ্ছে নিজের পারফরমেন্স। নিয়মিত ড্রাগ টেস্ট করা হলে মাদকে জড়ানো থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে কিনা জানতে চাইলে ডা. দীনা বলেন, ইয়াবা ট্যাবলেট গ্রহণের ৪৮ ঘণ্টা পর ইউরিনে তা আর পাওয়া যাবে না। অ্যালকোহল ৭২ থেকে ১০০ ঘণ্টা পর্যন্ত ইউরিনে পাওয়া যাবে। এরপর আর পাওয়া যাবে না। নির্ধারিত সময় পার হওয়ার পর টেস্ট করলে অনেক ক্ষেত্রে তা আর ধরা পড়ে না। এর অর্থ এই না মাদকাসক্তি নেই। তিনি বলেন, মাদকসেবীরা অনেক চালাক হয়। অনেক ক্ষেত্রে পরীক্ষার জন্য ইউরিনের পরিবর্তে পানি ভরে দেয়। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মোহিত কামাল বলেন, যেভাবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীরা মাদকে জড়িয়ে পড়ছে তাতে আমি শঙ্কিত যে আগামী ১০/১৫ বছরের মধ্যে এরা যদি দেশের নেতৃত্বে আসে সবকিছু ধ্বংস করে দেবে। এসব শিক্ষার্থীরা যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করবে সেটা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। মাদক থেকে ফিরিয়ে আনা কঠিন। কারণ, জানা যায়  না কে মাদক নিচ্ছে। এজন্য পারিবারিকভাবে সন্তানকে গড়ে তুলতে হবে। জীবন সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্ন সংগঠন কাজ করে। এসব সংগঠনে মাদকাসক্তদের নেওয়া যাবে না। আর কারা মাদক নেয় এ বিষয় এসব সংগঠনের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এছাড়া রাজনৈতিক সংগঠনগুলোতে ধুমপান বিরোধী অবস্থান নিতে হবে। মাদকগ্রহণকারীদের রাজনৈতিক পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া উচিত। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিচালক (অপারেশন ও গোয়েন্দা) সৈয়দ তৌফিক উদ্দিন আহমেদ বলেন, ইয়াবা নামক মরণ  নেশার আসক্তিতে পড়ছে শিক্ষার্থীরা। আমরা ৭/৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোটিভেশন প্রোগ্রাম করেছি। আমরা জানি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মাদকের প্রচলন অনেক বেশি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশের দোকানগুলোতে অভিযান চালাই। ক্যাম্পাসে কাউন্সেলিং করি। তিনি বলেন, মাদকের আগ্রাসন থেকে রক্ষা পেতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ড্রাগ টেস্ট করা দরকার। তাহলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হবে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ড্রাগ টেস্ট প্রবর্তনের ব্যাপারে চিন্তা ভাবনা করছি। আমরা মনে করি, সরকারি-বেসরকারি যে কোনো চাকরিতে ঢোকার সময়ই প্রতিটি প্রার্থীকে ডোপ টেস্টের আওতায় আনা উচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা