শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

নিয়মিত ড্রাগ টেস্ট করার তাগিদ

বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদকের থাবা

উদ্বেগজনক হারে আসক্তি বাড়ছে বেসরকারি ক্যাম্পাসে, দুশ্চিন্তায় অভিভাবকরা, উৎকণ্ঠায় প্রশাসন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদকের থাবা

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মাদকাসক্তির প্রবণতা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। বিশেষ করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আশঙ্কাজনক হারে বিভিন্ন ধরনের মরণঘাতী মাদকে জড়িয়ে পড়েছে। সন্তানদের মাদক নির্ভরতার কারণে অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা, উৎকণ্ঠার শেষ নেই। শিক্ষার্থীদের মাদকাসক্তির বিষয়টি যখন ধরা পড়ে তখন প্রতিকারের জন্য কিছুই করার থাকে না। মাদকাসক্তদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার কোনো পথ খোলা থাকে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যায়ের শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ড্রাগ টেস্ট করা হলে মাদকে জড়ানো থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে বলে অভিভাবক, সমাজবিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা মনে করেন। তারা বলেছেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছে মাদকদ্রব্য সহজলভ্য হয়ে পড়েছে। উচ্চবিত্তের পরিবারের সন্তানরা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন মাদকে আসক্ত হয়ে পড়ে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তত্বাবধানে নিবিড় তদারকি ও নিয়মিত ড্রাগ টেস্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মাদকের আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে হবে। নইলে মাদকের সর্বগ্রাসী প্রভাব থেকে আগামী প্রজন্মকে কোনোভাবেই রক্ষা করা যাবে না।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের মাদকের প্রচলন থাকলেও ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজার ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। চলতি সময়ের বিপজ্জনক মাদক ইয়াবায় আসক্তদের অন্তত ৪০ শতাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের একটি প্রাথমিক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে প্রায় ৯০ হাজারের মতো বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থী ইয়াবা সেবন করে থাকে। ইয়াবার দাম বেশি হওয়ায় অপেক্ষাকৃত ধনী পরিবারের শিক্ষার্থীরা ওই মাদক সেবন করে। গবেষণার তথ্য মতে, অন্য মাদক ছাড়াও সারা দেশে শুধু ইয়াবাসেবী রয়েছে প্রায় ২ লাখ। তাদের মধ্যে প্রায় ৯০ হাজার বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থী। এরমধ্যে রয়েছে ১০ হাজার নারী শিক্ষার্থী। ওই শিক্ষার্থীদের বয়স ২০ থেকে ২৫-এর মধ্যে। এদের প্রায় ৭০ শতাংশ উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। সরকারি এবং বেসরকারি বিভিন্ন মাদক নিরাময় কেন্দ্র ও দেশের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে জরিপ চালিয়ে ওই তথ্য পাওয়া গেছে। সূত্র জানায়, ২০১৪ সালে সারা দেশে ইয়াবাসেবী শিক্ষার্থী ছিল ৪০ হাজার। তার পরের বছর উচ্চহারে ওই সংখ্যা বেড়ে যায় ৭৫ হাজার ৫০০ জনে। ২০১৬ সালে এই সংখ্যা দাঁড়ায় ৯০ হাজারে। আগের বছরের চেয়ে বাড়তি ১৪ হাজার ৫০০ জন শিক্ষার্থী ওই মরণ নেশায় আসক্ত হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী ড. জিনাত হুদা বলেছেন, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চবিত্তের শহুরে ছেলেমেয়েরা পড়ে। সেখানে ভালো ক্যাম্পাস নেই, ভালো লাইব্রেরি নেই, কবুতরের খোপের মতো জায়গায় মুক্তমত চর্চার সুযোগ নেই। পারিবারিক পরিচয়ের কারণে সবকিছু অনায়াসে পেয়ে যাওয়া সেসব শিক্ষার্থীরা সহজেই বিচ্যুত হয়। জীবনবোধ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা না থাকায় তারা সব সময় বিচ্ছিন্নতায় ভোগে। জড়িয়ে পড়ে জঙ্গিবাদে কিংবা মাদকে। তিনি বলেন, এই পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়মিত ড্রাগ টেস্ট করা যেতে পারে। তবে সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো, পরিবারিকভাবে সন্তানদের সময় দিতে হবে। সন্তানদের প্রতি পারিবারিক তদারকি, মনোযোগ ও সহমর্মিতা বাড়াতে হবে। সন্তান কোথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে মিশছে, কেমন আচরণ করছে সবকিছু খেয়াল রাখতে হবে। জানতে চাইলে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ডা. ফারহানা রহমান দীনা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে হবে। বিশেষ করে আমাদের মেয়েদের মধ্যে ভ্রান্ত ধারণা যে, মাদক নিলে স্লিম থাকা যায়। মাদক নেওয়াটা স্মার্টনেসের অংশ। যা আদৌ সঠিক নয়। মেয়েরা মাদক নিলে বিকলাঙ্গ সন্তান জন্ম দিতে পারে। বন্ধ্যত্ব হতে পারে। ছেলেরা নানান ধরনের হতাশা থেকে মাদক নিতে শুরু করে। সবাইকে বুঝতে হবে মাদক সেবনকারীদের মেধা ছিনিয়ে নেয়। তারা পরিবার সমাজ রাষ্ট্রের বোঝা। স্মার্টনেস হচ্ছে নিজের পারফরমেন্স। নিয়মিত ড্রাগ টেস্ট করা হলে মাদকে জড়ানো থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে কিনা জানতে চাইলে ডা. দীনা বলেন, ইয়াবা ট্যাবলেট গ্রহণের ৪৮ ঘণ্টা পর ইউরিনে তা আর পাওয়া যাবে না। অ্যালকোহল ৭২ থেকে ১০০ ঘণ্টা পর্যন্ত ইউরিনে পাওয়া যাবে। এরপর আর পাওয়া যাবে না। নির্ধারিত সময় পার হওয়ার পর টেস্ট করলে অনেক ক্ষেত্রে তা আর ধরা পড়ে না। এর অর্থ এই না মাদকাসক্তি নেই। তিনি বলেন, মাদকসেবীরা অনেক চালাক হয়। অনেক ক্ষেত্রে পরীক্ষার জন্য ইউরিনের পরিবর্তে পানি ভরে দেয়। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মোহিত কামাল বলেন, যেভাবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীরা মাদকে জড়িয়ে পড়ছে তাতে আমি শঙ্কিত যে আগামী ১০/১৫ বছরের মধ্যে এরা যদি দেশের নেতৃত্বে আসে সবকিছু ধ্বংস করে দেবে। এসব শিক্ষার্থীরা যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করবে সেটা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। মাদক থেকে ফিরিয়ে আনা কঠিন। কারণ, জানা যায়  না কে মাদক নিচ্ছে। এজন্য পারিবারিকভাবে সন্তানকে গড়ে তুলতে হবে। জীবন সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্ন সংগঠন কাজ করে। এসব সংগঠনে মাদকাসক্তদের নেওয়া যাবে না। আর কারা মাদক নেয় এ বিষয় এসব সংগঠনের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এছাড়া রাজনৈতিক সংগঠনগুলোতে ধুমপান বিরোধী অবস্থান নিতে হবে। মাদকগ্রহণকারীদের রাজনৈতিক পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া উচিত। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিচালক (অপারেশন ও গোয়েন্দা) সৈয়দ তৌফিক উদ্দিন আহমেদ বলেন, ইয়াবা নামক মরণ  নেশার আসক্তিতে পড়ছে শিক্ষার্থীরা। আমরা ৭/৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোটিভেশন প্রোগ্রাম করেছি। আমরা জানি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মাদকের প্রচলন অনেক বেশি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশের দোকানগুলোতে অভিযান চালাই। ক্যাম্পাসে কাউন্সেলিং করি। তিনি বলেন, মাদকের আগ্রাসন থেকে রক্ষা পেতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ড্রাগ টেস্ট করা দরকার। তাহলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হবে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ড্রাগ টেস্ট প্রবর্তনের ব্যাপারে চিন্তা ভাবনা করছি। আমরা মনে করি, সরকারি-বেসরকারি যে কোনো চাকরিতে ঢোকার সময়ই প্রতিটি প্রার্থীকে ডোপ টেস্টের আওতায় আনা উচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশার‌্যালি
রাজধানীতে রিকশার‌্যালি
হজ এজেন্সিগুলোর কাছে আবেদন চেয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজ এজেন্সিগুলোর কাছে আবেদন চেয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়
১৭ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
১৭ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে গুলি গ্রেপ্তার আরও ৫
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে গুলি গ্রেপ্তার আরও ৫
সূচনা ফাউন্ডেশন ও সিআরআইর নথি চেয়ে চিঠি
সূচনা ফাউন্ডেশন ও সিআরআইর নথি চেয়ে চিঠি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
পুরান ঢাকায় আবারও প্রকাশ্যে হত্যার চেষ্টা
পুরান ঢাকায় আবারও প্রকাশ্যে হত্যার চেষ্টা
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় মদ জব্দ
ভারতীয় মদ জব্দ

দেশগ্রাম