শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটু দেখুন, না হলে সব শেষ হয়ে যাচ্ছে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটু দেখুন, না হলে সব শেষ হয়ে যাচ্ছে

করোনা মহামারী বিশ্বকে এক নতুন দিশা দিয়েছে। প্রকৃতির কাছে সবাই যে কত অসহায় নতুন করে প্রমাণ হলো। যে যত বাগাড়ম্বর করুক স্রষ্টার সৃৃষ্টি রহস্যের তেমন কিছুই আমরা জানি না। করোনার মহাবিপর্যয় মানুষের জন্য তেমনই এক কঠিন শিক্ষা। বাংলাদেশে করোনা মোকাবিলায় খুব একটা প্রশংসা করার মতো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কখনো। বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সবচেয়ে বেশি অব্যবস্থাপনায় ভরা, দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। কী করে সীমাহীন এ ব্যর্থতা নিয়ে মন্ত্রণালয়টি চলছে তার আগামাথা কিছুই জানি না। যা প্রয়োজন সবার আগে সেই টিকা সংগ্রহ এবং হাসপাতালে সিটের ব্যবস্থা কোনো কিছুই ভালোভাবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় করতে পারেনি। বরং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক ইচ্ছা ও দুর্বার প্রচেষ্টাকে তাদের অযোগ্যতায় অনেক ক্ষেত্রে ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। ঠিক সময় বিশ্বজুড়ে করোনার টিকা সংগ্রহের চেষ্টা হলে এত দিন অনেক মানুষ টিকা পেতে পারত। তাতে আমরা কিছুটা সাহসে বুক বাঁধতে পারতাম। করোনায় নিমজ্জিত দুনিয়ার অনেক দেশ বিপদ কাটিয়ে স্বাভাবিক জীবনে পা বাড়াচ্ছে। ফ্রান্স-ব্রিটেন করোনার নিষেধাজ্ঞা তুলে দিতে চলেছে। এ রকম অবস্থায় আমাদের দেশে এখনো লকডাউন লকডাউন। লকডাউন ছাড়া যেন কোনো প্রতিকার নেই। আগেকার দিনে আমাদের দেশে সব অসুখেই কুইনাইন খাওয়ানো হতো। মারাত্মক তিতো ওষুধ কুইনাইন। রান্নায় যেমন হলুদ তেমনি চিকিৎসায় ছিল কুইনাইন। তেমনি লকডাউন বিড়ম্বনার এক নতুন নাম। মানুষের কষ্টের শেষ নেই। ১০০ টাকার গাড়ি ভাড়া ৫০০ টাকা, তার পরও নিরাপদ নয়। এ দুই সপ্তাহ কঠিন লকডাউনে কয়েক হাজার লোককে জেল-জরিমানা করা হয়েছে। কী ফল হয়েছে? কিছুই না। তার পরও লকডাউন। মনে হয় সরকারের এখনই লকডাউনের ইতি টানা উচিত। অর্থহীন লকডাউন কোনো কাজের কাজ বয়ে আনবে না।

ঘ্যাগের ওপর তারাবাতির মতো লকডাউনে সব বন্ধ। কিন্তু গার্মেন্ট খোলা, শিল্পকারখানা খোলা। প্রশ্ন কি আসতে পারে না লকডাউনে শিল্পকারখানা যদি বন্ধ থাকত তাহলে হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ফ্যাক্টরিতে অতগুলো মানুষ মরত না। শিশুশ্রম জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক আইনে অপরাধ। অল্প পয়সায় সেই শিশুশ্রমই এখানে চলেছে। কি নির্মম নিষ্ঠুর পরিতাপের বিষয়, শত কোটি টাকা খরচ করে ফ্যাক্টরি করা হবে। কিন্তু ১-২ কোটি খরচ করে অগ্নিনির্বাপকের ব্যবস্থা করা হবে না। আমরা অনেকবার জেলে থেকেছি। জেলখানায়ও দিনে ঘরগুলো তালাবদ্ধ থাকে না। সূর্যাস্তের সময় তালা দেওয়া হয় আবার সূর্যোদয়ের আগে তালা খুলে দেয়। কিন্তু গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিতে সব সময় তালা। আগুনে ধ্বংসপ্রাপ্ত হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ফ্যাক্টরির চার তলায় ৫২ জনের মৃতদেহ পাওয়া গেছে। একে মোটেই দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেওয়া যাবে না। এটি একটি নির্ঘাত নিষ্ঠুর হত্যা। আগেকার দিনে রাজা-বাদশাহরা বন্দীদের যেভাবে হত্যা করত ঠিক তেমনি নিষ্ঠুরতা। মুঘল সম্রাজ্যে আনারকলিকে সম্রাট আকবর জিন্দা কবর দিয়েছিলেন, জিন্দা জ্বালিয়ে দেননি। কিন্তু এতগুলো মানুষকে জিন্দা জ্বালিয়ে দেওয়া হলো। দেশে কলকারখানা হবে, শিল্পায়ন হবে সবাই চায়। তাই বলে মানুষের জীবনের নিরাপত্তা থাকবে না তা তো হতে পারে না। প্রতিটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ভবনের ছাদে কয়েক হাজার গ্যালন পানির ট্যাংক থাকলে অসুবিধা কী? প্রতি ফ্লোরে সেই ট্যাংক থেকে দুই-আড়াই ইঞ্চি পাইপের কানেকশন থাকলে এবং ফ্লোরে ফ্লোরে ৫-৭ হর্সের দুটি করে ভালো পাম্প বসিয়ে দিলে প্রয়োজনে ফায়ার সার্ভিসের ১০টি পাম্পের চাইতে অনেক বেশি কাজ দিতে পারে। প্রতিটি কারখানা ভবনের নিচে কয়েক হাজার গ্যালন পানির রিজার্ভার তৈরি করতে কী তেমন খরচ? একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল বিল্ডিং বানাতে যদি ১০০ কোটি খরচ হয় সারা ভবনে অগ্নিনির্বাপণে পানির ব্যবস্থা করতে ৫০ লাখ-১ কোটি খরচ হবে কি না সন্দেহ। অতিরিক্ত ৫০ লাখ খরচ করে এমন রিজার্ভার এবং পানির পাম্পের ব্যবস্থা করা যেতে পারে যা দিয়ে প্রয়োজনে ৫-১০ মিনিটে সব ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকা বন্যার মতো ডুবিয়ে দেওয়া যেতে পারে। যে কারখানায় ১ হাজার শ্রমিক কাজ করে পাহারা দেওয়ার জন্য হয়তো ১০০ জন থাকে। সেখানে ১৫-২০ জন ট্রেনিংপ্রাপ্ত ফায়ার ফাইটার থাকলে অসুবিধা কী? ছাদ পানির ট্যাংকের লোড সইতে না পারলে আলাদা করে ট্যাংক বানানো যেতে পারে অথবা পাশে বা যেখানে ছাদের ওপর ট্যাংক হবে সেখানে নিচে থেকেই লোড বেয়ারিং ঠিক করে নেওয়া যেতে পারে। এটা খুব কঠিন কিছু নয়। প্রয়োজন শুধু সদিচ্ছার। সব সময় সরকারি দলের ছত্রচ্ছায়ায় মিল-ইন্ডাস্ট্রি করে রাতারাতি অনেকেই আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে যায়। প্রকৃত শিল্পোদ্যোক্তা খুব বেশি নেই। যারা শুধু সরকারের ভরসায় নয়, সত্যিকারে শিল্প বিকাশে উদ্যোগী উদ্যোক্তার সব ক্ষেত্রেই অভাব।

ভাবলে অবাক লাগে, ১৮টি ফায়ার ইউনিট ২১ ঘণ্টা চেষ্টা করেও আগুন পুরোপুরি নেভাতে পারেনি। এতেই বোঝা যায় আমাদের ফায়ার ফাইটিংয়ের সক্ষমতা কত। আর যদি ভবনের মধ্যেই পানির ব্যবস্থা থাকত, নিজস্ব পাম্প থাকত, সাহসী ১০ জন ফায়ারম্যান থাকত ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আসার আগেই নিজেরাই আগুন নিভিয়ে ফেলতে পারত। তাতে যেমন জীবনহানি হতো না, হতো না সম্পদহানিও। সাধারণ মানুষের চাইতে এতে সম্পদশালীদেরই লাভ বেশি হতো। মনে হয় বিল্ডিং কোডে সবই আছে, শুধু মানা হয় না। মানা হয় না কারণ নতুন গজিয়ে ওঠা শিল্পপতিরা বা বিত্তশালীরা প্রায় সবই সরকারি ছত্রচ্ছায়ায়। তাদের স্পর্শ করে কে? তারা এমন করে অসংখ্য মানুষকে পুড়িয়ে মারার আগ পর্যন্ত পাখা মেলে উড়তে থাকে। তারা ভাবে, কেউ তাদের স্পর্শ করতে পারবে না। এই কদিন আগে বোট ক্লাবে পরিমণিকে নিয়ে যে ঘটনা হলো ঘুণাক্ষরেও কি ভেবেছিল ১৪ শিকের ভিতর যেতে হবে। গুল্যার তোফাজ্জলের পোলা অমি এখন নাকি হাজার কোটির মালিক। আমরা যখন কলেজে পড়তাম তখন অমির বাপ-চাচা-দাদাকে করটিয়া হাটে শাকসবজি বিক্রি করতে দেখতাম। সেই অমি হাজার কোটির মালিক, বিদেশে টাকা এবং মা-বোনের ইজ্জত-সম্ভ্রম বিক্রি করে এমন বিশাল সম্পদের মালিক হওয়া গেলে সমাজে তো এমন অবক্ষয় দেখা দেবেই। এ দেশে শুকনো ঝরাপাতারও দাম আছে। কারণ তা জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা যায়। কিন্তু মানুষের জীবনের দাম নেই। বিশেষ করে শ্রমজীবী মানুষের জীবনের ঝরাপাতার সমানও দাম নেই। এ অচলায়তন ভাঙতেই আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম। কিন্তু পুরোপুরি সফল হতে পারিনি। তবে যে যা-ই বলুন যে যা-ই ভাবুন একবার এ বন্ধ্যত্ব ভাঙবেই, মানুষের চোখ খুলবেই খুলবে। অবহেলাকারীরা তখন করজোড়ে সমাজের কাছে মাথা নত করে ক্ষমা চেয়েও পার পাবে না এটাই প্রকৃতির শিক্ষা। তাই আকাশের দিকে চোখ রেখে যারা চলে তারা একদিন না একদিন প্রকৃতির হাতে মহান স্রষ্টার হাতে ধরা পড়বেই। একদিন আগে আর পরে অন্যায়কারী মাটির ওপর ভেসে বেড়ানো পরগাছার মতো নয়। তারা কোনো না কোনোভাবে কোনো দিন শাস্তি পাবেই পাবে।

বিশেষ করে আমরা যারা মনেপ্রাণে রাজনীতি করি, যারা বঙ্গবন্ধুকে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসি, জননী-জন্মভূমি ছাড়া কারও প্রতি কোনো টান অনুভব করি না তারা আজ সত্যিই বড় বিপদে। দেশে সরকার আছে, কিন্তু রাজনীতি নেই, রাজনৈতিক সরকার নেই। বঙ্গবন্ধুকন্যা নেত্রী শেখ হাসিনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু সত্যিই দেশ চালাচ্ছে আমলা আর আমলারা। রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনার লেশমাত্র নেই। রাজনীতিহীন আমলাতান্ত্রিক প্রশাসনে যা হয় তান্ডই হচ্ছে। এ নিয়ে আফসোস করে খুব একটা লাভ নেই। তবু চোখের সামনে এত অন্যায় দেখে চুপ থাকতে পারি না। মাত্র কয়েক মাস আগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে সাধারণ দরিদ্র মানুষকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাথা গোঁজার ঠাঁই দিতে চেয়েছিলেন। তাঁর আন্তরিক ইচ্ছা গরিবের মাথার ওপর একটু ছায়া, একটা ঠিকানা- এ শুভ চিন্তাকে অশুভ বিফলে পরিণত করেছেন কিছু আমলা ফইলা। ২ শতাংশ জমি, তার মধ্যে কত হবে ঠিক জানি না। যদি ২৪ ফুট লম্বা, ১৬ ফুট পাশ ভিটির ওপর ১১ বাই ১০ ফুটের দুটি ঘর করা হয় তাহলে দেয়াল এবং ফ্লোর মিলে ইট লাগবে ৯-১০ হাজার। যার বাজারমূল্য ৮০ হাজার। নির্মাণস্থলে পৌঁছতে প্রতি হাজারে হয়তো আরও ২ হাজার। ১০ হাজার ইটের কাজ করতে কমপক্ষে ৭০-৮০ ব্যাগ সিমেন্টের দরকার। ৭০-৮০ ব্যাগ সিমেন্টের বাজারদর ৩৫-৪০ হাজার। ওই রকম ৩৫০-৪০০ স্কয়ার ফুট ঘরের কাজের মজুরিও হবে প্রায় ৪০-৫০ হাজার টাকা। কোথাও কোনো রড ব্যবহার করা হয়েছে কি না জানি না। হয়ে থাকলে তার একটা আলাদা মূল্য ধরতে হবে। এ ছাড়া ওপরে চালের টিন, সাজসজ্জা তারও একটা আলাদা মূল্য আছে। সুতারের খরচ আছে। শুনেছি যারা এ প্রকল্প নিয়েছেন তারা ১ লাখ ৮০ হাজার টাকায় প্রতিটি ঘর শেষ করতে চেয়েছেন। ২ শতাংশে ৮৭৫ স্কয়ার ফুট জায়গা। তার ৪০০ স্কয়ার ফুটে ঘর করলে বাকি থাকে ৪৭৫ স্কয়ার ফুট। ঘরটা যদি সাড়ে তিন-চার শর জায়গায় ৬০০ স্কয়ার ফুট এবং ২ শতাংশের পরিবর্তে ৪ শতাংশ জায়গা হতো তাহলে ১১০০-১২০০ স্কয়ার ফুট খালি থাকত। সেখানে স্থায়ীভাবে কিছু গাছপালা লাগাতে পারত, লাউ-কুমড়া-বেগুন-ঢেঁড়স বুনে দু-চার দিনের খাবার ব্যবস্থা করতে পারত। কিন্তু না, জায়গা দেওয়া হয়েছে ২ শতাংশ। কত মানুষের কবরের জন্যও আগে ২ শতাংশের জায়গায় ২ হাজার শতাংশ বরাদ্দ থাকত। কত রাজা-বাদশাগর হাজার হাজার একর জায়গাজুড়ে সমাধিস্থল। আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইচ্ছা গরিবের আশ্রয়, তাদের মাথার ওপর একটা ছায়া। সেখানে ৪ শতাংশ জায়গা জুটল না। যাদের এ প্রকল্পের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তাদের মন নেই, মনন নেই, মানুষ সম্পর্কে, মানুষের বসবাস সম্পর্কে কোনো ধ্যান-ধারণাই নেই। একটা বাড়িতে শুধু দুটি ঘর হলেই চলে না। তার পানির দরকার, তার প্রস্রাব-পায়খানার জায়গা দরকার। গ্রামীণ জীবনে গরু-ছাগল-হাঁস-মুরগি পালনের ব্যবস্থা দরকার। গ্রামীণ অর্থনীতিই হচ্ছে হাঁস-মুরগি-গরু-ছাগল-গাছপালা। যারা আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিকল্পনা করেছেন কোথায় তাদের খেলার মাঠ, কোথায় স্কুলের ব্যবস্থা, কোথায় বিনোদনের জায়গা? যেখানে সেখানে কয়েকজন সরকারি কর্মচারী তড়িঘড়ি করে ঘরদুয়ার তুলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটা পবিত্র স্বপ্ন ধূলিসাৎ করে দিয়েছেন। আমি শুরুর দিকেই বলেছিলাম, ওই বরাদ্দে শুধু বালু দিয়েও আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণ সম্ভব নয়। আজ থেকে প্রায় ৪০ বছর আগে আমার সহযোদ্ধা সদ্যপ্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সবুর খান বীরবিক্রম জাহাঙ্গীর স্মৃতি সেবাশ্রমের ২০০ ফুট জায়গা ১০টি বালু, ১টি সিমেন্ট রেশিওতে গাঁথুনি করেছিল। সেই গাঁথুনি প্রায় ৪০ বছর টিকে ছিল। সেখানে ঘর করার আগে দেয়াল ভেঙে পড়েনি। কিন্তু আশ্রয়ণ প্রকল্প ছয় মাসও যেতে পারেনি। চিন্তাটা যত পূতপবিত্র ছিল যাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা অত পবিত্র নন। ঠিকভাবে ভেবেচিন্তে জায়গা নির্বাচন এবং নির্মাণ করলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ উদ্যোগ সারা বিশ্বে প্রশংসা পেত। কিন্তু নির্মাণের আগেই ধসে পড়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সব শুভ কামনা সদিচ্ছা এবং মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার আকুতি সবই বন্যার জলের মতো ভেসে গেল। কয়েকজনকে ওএসডি করা হয়েছে। তাদের ফাঁসি দিলেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে সম্মানহানি হয়েছে, তাঁর স্বপ্ন যেভাবে বিফল হয়েছে তা কিছুতেই ফিরে আসবে না। যা যায় তা আর ফিরে পাওয়া যায় না। দেশের যে সুনাম ক্ষুণ্ণহলো ধ্বংস হলো তা আর কখনো ফিরে পাওয়া যাবে না। ঢাকা-টাঙ্গাইল যাতায়াতে দু-একটি আশ্রয়ণ প্রকল্প চোখে পড়ে। স্থান নির্বাচন মোটেই সুবিধার হয়নি। কোথাও কোথাও নতুন মাটি ফেলে আশ্রয়ণ প্রকল্প করা হয়েছে। এক-দেড় মাসের বৃষ্টিতে তা ধসে গেছে। বন্যার আগেই অনেক ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। সেখানে মানুষের বসবাস দূরের কথা পোকা-মাকড়-সাপ-বিচ্ছু বাস করতে পারবে না। আসলে যাদের বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা শুধু কামিয়ে নিয়েছেন। তাদের ভাবনা ছিল কোনোভাবে ঘর তুলে বছর পার করতে পারলেই হলো।

এমনটা এর আগেও যে হয়নি তা নয়। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সময় ১৫-২০ হাজার কোটি টাকার বনায়নের একটা পরিকল্পনা হয়েছিল। আমি তখন নির্বাসনে। শুনেছিলাম, যারা ঋণ দিয়েছেন তারা ঋণ দেওয়ার আগেই ১৫ শতাংশ কেটে রেখেছিলেন। বনায়নের সঙ্গে যারা জড়িত রাষ্ট্রপতি থেকে মন্ত্রীরা ১৫-২০ শতাংশ সরিয়ে নিয়েছিলেন। ২০ হাজার কোটির ৫-৭ হাজার কোটি এমনিতেই ইন্দুর-বান্দরে খেয়ে ফেলেছিল। যখন বনায়ন শুরু হয় বিশেষ করে আমার এলাকায় ২০০-৩০০ বছরের পুরনো বাড়িঘর এমনকি বাপ-দাদার কবরের ওপরও বন বিভাগের লোকেরা গাছ রোপণ শুরু করে। এমনও শুনেছি, বিকালে গাছ বুনে সকালে তারাই আবার গরম পানি ঢেলে গাছ মেরে ফেলে আবার গাছ লাগিয়েছে। কারণ হিসাব দিতে হবে তো। ৫-১০ হাজার না বুনে তো আর বলতে পারবে না যে ৫-১০ লাখ চারা রোপণ করা হয়েছে। শেষটা এমন হয়েছিল যে কিছু গাছ তো বুনতেই হবে। একেবারে কোনো গাছ না বুনে কীভাবে বলে বনায়ন করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ক্ষেত্রেও অনেকটা তেমনই হয়েছে। বরাদ্দ অর্থ তুলে নেওয়ার জন্য ঘর চাই। সেটা কাগজের ঘরই হোক আর শোলার ঘর। ঘর হলেই হলো। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নসাধ আশ্রয়ণ প্রকল্পে তালিকাভুক্ত হতে শুধু দরিদ্র হলেই চলেনি, ৫-১০ এমনকি ৪০-৫০ হাজার টাকা মেম্বার-চেয়ারম্যান-ইউএনও এবং অন্যদের দিয়ে তবে তালিকাভুক্ত হতে হয়েছে। প্রকল্প পরিচালক কয়েক দিন যাবৎ বলছেন, এটা হলে ওটা হলে দুর্নীতি হলে কাউকে ছাড়া হবে না। এটাওটা হওয়ার কী আছে? প্রায় সব জায়গায় ঘরদুয়ার ধসে পড়েছে, ফাটল ধরেছে, প্রকল্পের জায়গা ডুবে গেছে। আর কী দুরবস্থা, অব্যবস্থা দেখবেন? এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যদি এসব চোখে পড়ে তাহলে হয়তো একটা কিছু হতে পারে। না হলে যেভাবে আছে এভাবেই থাকবে। আগের হাল যেখান দিয়ে যায় পিছের হালও সেখান দিয়ে যায়- এ প্রবাদের বাইরে যাওয়ার চেষ্টা করা উচিত।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, আসামি ইমরান গ্রেফতার
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, আসামি ইমরান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা
গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড
জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিভারপুল-আর্সেনালের রোমাঞ্চকর ড্র
লিভারপুল-আর্সেনালের রোমাঞ্চকর ড্র

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ
প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়
হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখবে যে খাবার
গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখবে যে খাবার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের
ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের

পূর্ব-পশ্চিম

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা