শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটু দেখুন, না হলে সব শেষ হয়ে যাচ্ছে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটু দেখুন, না হলে সব শেষ হয়ে যাচ্ছে

করোনা মহামারী বিশ্বকে এক নতুন দিশা দিয়েছে। প্রকৃতির কাছে সবাই যে কত অসহায় নতুন করে প্রমাণ হলো। যে যত বাগাড়ম্বর করুক স্রষ্টার সৃৃষ্টি রহস্যের তেমন কিছুই আমরা জানি না। করোনার মহাবিপর্যয় মানুষের জন্য তেমনই এক কঠিন শিক্ষা। বাংলাদেশে করোনা মোকাবিলায় খুব একটা প্রশংসা করার মতো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কখনো। বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সবচেয়ে বেশি অব্যবস্থাপনায় ভরা, দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। কী করে সীমাহীন এ ব্যর্থতা নিয়ে মন্ত্রণালয়টি চলছে তার আগামাথা কিছুই জানি না। যা প্রয়োজন সবার আগে সেই টিকা সংগ্রহ এবং হাসপাতালে সিটের ব্যবস্থা কোনো কিছুই ভালোভাবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় করতে পারেনি। বরং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক ইচ্ছা ও দুর্বার প্রচেষ্টাকে তাদের অযোগ্যতায় অনেক ক্ষেত্রে ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। ঠিক সময় বিশ্বজুড়ে করোনার টিকা সংগ্রহের চেষ্টা হলে এত দিন অনেক মানুষ টিকা পেতে পারত। তাতে আমরা কিছুটা সাহসে বুক বাঁধতে পারতাম। করোনায় নিমজ্জিত দুনিয়ার অনেক দেশ বিপদ কাটিয়ে স্বাভাবিক জীবনে পা বাড়াচ্ছে। ফ্রান্স-ব্রিটেন করোনার নিষেধাজ্ঞা তুলে দিতে চলেছে। এ রকম অবস্থায় আমাদের দেশে এখনো লকডাউন লকডাউন। লকডাউন ছাড়া যেন কোনো প্রতিকার নেই। আগেকার দিনে আমাদের দেশে সব অসুখেই কুইনাইন খাওয়ানো হতো। মারাত্মক তিতো ওষুধ কুইনাইন। রান্নায় যেমন হলুদ তেমনি চিকিৎসায় ছিল কুইনাইন। তেমনি লকডাউন বিড়ম্বনার এক নতুন নাম। মানুষের কষ্টের শেষ নেই। ১০০ টাকার গাড়ি ভাড়া ৫০০ টাকা, তার পরও নিরাপদ নয়। এ দুই সপ্তাহ কঠিন লকডাউনে কয়েক হাজার লোককে জেল-জরিমানা করা হয়েছে। কী ফল হয়েছে? কিছুই না। তার পরও লকডাউন। মনে হয় সরকারের এখনই লকডাউনের ইতি টানা উচিত। অর্থহীন লকডাউন কোনো কাজের কাজ বয়ে আনবে না।

ঘ্যাগের ওপর তারাবাতির মতো লকডাউনে সব বন্ধ। কিন্তু গার্মেন্ট খোলা, শিল্পকারখানা খোলা। প্রশ্ন কি আসতে পারে না লকডাউনে শিল্পকারখানা যদি বন্ধ থাকত তাহলে হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ফ্যাক্টরিতে অতগুলো মানুষ মরত না। শিশুশ্রম জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক আইনে অপরাধ। অল্প পয়সায় সেই শিশুশ্রমই এখানে চলেছে। কি নির্মম নিষ্ঠুর পরিতাপের বিষয়, শত কোটি টাকা খরচ করে ফ্যাক্টরি করা হবে। কিন্তু ১-২ কোটি খরচ করে অগ্নিনির্বাপকের ব্যবস্থা করা হবে না। আমরা অনেকবার জেলে থেকেছি। জেলখানায়ও দিনে ঘরগুলো তালাবদ্ধ থাকে না। সূর্যাস্তের সময় তালা দেওয়া হয় আবার সূর্যোদয়ের আগে তালা খুলে দেয়। কিন্তু গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিতে সব সময় তালা। আগুনে ধ্বংসপ্রাপ্ত হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ফ্যাক্টরির চার তলায় ৫২ জনের মৃতদেহ পাওয়া গেছে। একে মোটেই দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেওয়া যাবে না। এটি একটি নির্ঘাত নিষ্ঠুর হত্যা। আগেকার দিনে রাজা-বাদশাহরা বন্দীদের যেভাবে হত্যা করত ঠিক তেমনি নিষ্ঠুরতা। মুঘল সম্রাজ্যে আনারকলিকে সম্রাট আকবর জিন্দা কবর দিয়েছিলেন, জিন্দা জ্বালিয়ে দেননি। কিন্তু এতগুলো মানুষকে জিন্দা জ্বালিয়ে দেওয়া হলো। দেশে কলকারখানা হবে, শিল্পায়ন হবে সবাই চায়। তাই বলে মানুষের জীবনের নিরাপত্তা থাকবে না তা তো হতে পারে না। প্রতিটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ভবনের ছাদে কয়েক হাজার গ্যালন পানির ট্যাংক থাকলে অসুবিধা কী? প্রতি ফ্লোরে সেই ট্যাংক থেকে দুই-আড়াই ইঞ্চি পাইপের কানেকশন থাকলে এবং ফ্লোরে ফ্লোরে ৫-৭ হর্সের দুটি করে ভালো পাম্প বসিয়ে দিলে প্রয়োজনে ফায়ার সার্ভিসের ১০টি পাম্পের চাইতে অনেক বেশি কাজ দিতে পারে। প্রতিটি কারখানা ভবনের নিচে কয়েক হাজার গ্যালন পানির রিজার্ভার তৈরি করতে কী তেমন খরচ? একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল বিল্ডিং বানাতে যদি ১০০ কোটি খরচ হয় সারা ভবনে অগ্নিনির্বাপণে পানির ব্যবস্থা করতে ৫০ লাখ-১ কোটি খরচ হবে কি না সন্দেহ। অতিরিক্ত ৫০ লাখ খরচ করে এমন রিজার্ভার এবং পানির পাম্পের ব্যবস্থা করা যেতে পারে যা দিয়ে প্রয়োজনে ৫-১০ মিনিটে সব ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকা বন্যার মতো ডুবিয়ে দেওয়া যেতে পারে। যে কারখানায় ১ হাজার শ্রমিক কাজ করে পাহারা দেওয়ার জন্য হয়তো ১০০ জন থাকে। সেখানে ১৫-২০ জন ট্রেনিংপ্রাপ্ত ফায়ার ফাইটার থাকলে অসুবিধা কী? ছাদ পানির ট্যাংকের লোড সইতে না পারলে আলাদা করে ট্যাংক বানানো যেতে পারে অথবা পাশে বা যেখানে ছাদের ওপর ট্যাংক হবে সেখানে নিচে থেকেই লোড বেয়ারিং ঠিক করে নেওয়া যেতে পারে। এটা খুব কঠিন কিছু নয়। প্রয়োজন শুধু সদিচ্ছার। সব সময় সরকারি দলের ছত্রচ্ছায়ায় মিল-ইন্ডাস্ট্রি করে রাতারাতি অনেকেই আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে যায়। প্রকৃত শিল্পোদ্যোক্তা খুব বেশি নেই। যারা শুধু সরকারের ভরসায় নয়, সত্যিকারে শিল্প বিকাশে উদ্যোগী উদ্যোক্তার সব ক্ষেত্রেই অভাব।

ভাবলে অবাক লাগে, ১৮টি ফায়ার ইউনিট ২১ ঘণ্টা চেষ্টা করেও আগুন পুরোপুরি নেভাতে পারেনি। এতেই বোঝা যায় আমাদের ফায়ার ফাইটিংয়ের সক্ষমতা কত। আর যদি ভবনের মধ্যেই পানির ব্যবস্থা থাকত, নিজস্ব পাম্প থাকত, সাহসী ১০ জন ফায়ারম্যান থাকত ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আসার আগেই নিজেরাই আগুন নিভিয়ে ফেলতে পারত। তাতে যেমন জীবনহানি হতো না, হতো না সম্পদহানিও। সাধারণ মানুষের চাইতে এতে সম্পদশালীদেরই লাভ বেশি হতো। মনে হয় বিল্ডিং কোডে সবই আছে, শুধু মানা হয় না। মানা হয় না কারণ নতুন গজিয়ে ওঠা শিল্পপতিরা বা বিত্তশালীরা প্রায় সবই সরকারি ছত্রচ্ছায়ায়। তাদের স্পর্শ করে কে? তারা এমন করে অসংখ্য মানুষকে পুড়িয়ে মারার আগ পর্যন্ত পাখা মেলে উড়তে থাকে। তারা ভাবে, কেউ তাদের স্পর্শ করতে পারবে না। এই কদিন আগে বোট ক্লাবে পরিমণিকে নিয়ে যে ঘটনা হলো ঘুণাক্ষরেও কি ভেবেছিল ১৪ শিকের ভিতর যেতে হবে। গুল্যার তোফাজ্জলের পোলা অমি এখন নাকি হাজার কোটির মালিক। আমরা যখন কলেজে পড়তাম তখন অমির বাপ-চাচা-দাদাকে করটিয়া হাটে শাকসবজি বিক্রি করতে দেখতাম। সেই অমি হাজার কোটির মালিক, বিদেশে টাকা এবং মা-বোনের ইজ্জত-সম্ভ্রম বিক্রি করে এমন বিশাল সম্পদের মালিক হওয়া গেলে সমাজে তো এমন অবক্ষয় দেখা দেবেই। এ দেশে শুকনো ঝরাপাতারও দাম আছে। কারণ তা জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা যায়। কিন্তু মানুষের জীবনের দাম নেই। বিশেষ করে শ্রমজীবী মানুষের জীবনের ঝরাপাতার সমানও দাম নেই। এ অচলায়তন ভাঙতেই আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম। কিন্তু পুরোপুরি সফল হতে পারিনি। তবে যে যা-ই বলুন যে যা-ই ভাবুন একবার এ বন্ধ্যত্ব ভাঙবেই, মানুষের চোখ খুলবেই খুলবে। অবহেলাকারীরা তখন করজোড়ে সমাজের কাছে মাথা নত করে ক্ষমা চেয়েও পার পাবে না এটাই প্রকৃতির শিক্ষা। তাই আকাশের দিকে চোখ রেখে যারা চলে তারা একদিন না একদিন প্রকৃতির হাতে মহান স্রষ্টার হাতে ধরা পড়বেই। একদিন আগে আর পরে অন্যায়কারী মাটির ওপর ভেসে বেড়ানো পরগাছার মতো নয়। তারা কোনো না কোনোভাবে কোনো দিন শাস্তি পাবেই পাবে।

বিশেষ করে আমরা যারা মনেপ্রাণে রাজনীতি করি, যারা বঙ্গবন্ধুকে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসি, জননী-জন্মভূমি ছাড়া কারও প্রতি কোনো টান অনুভব করি না তারা আজ সত্যিই বড় বিপদে। দেশে সরকার আছে, কিন্তু রাজনীতি নেই, রাজনৈতিক সরকার নেই। বঙ্গবন্ধুকন্যা নেত্রী শেখ হাসিনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু সত্যিই দেশ চালাচ্ছে আমলা আর আমলারা। রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনার লেশমাত্র নেই। রাজনীতিহীন আমলাতান্ত্রিক প্রশাসনে যা হয় তান্ডই হচ্ছে। এ নিয়ে আফসোস করে খুব একটা লাভ নেই। তবু চোখের সামনে এত অন্যায় দেখে চুপ থাকতে পারি না। মাত্র কয়েক মাস আগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে সাধারণ দরিদ্র মানুষকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাথা গোঁজার ঠাঁই দিতে চেয়েছিলেন। তাঁর আন্তরিক ইচ্ছা গরিবের মাথার ওপর একটু ছায়া, একটা ঠিকানা- এ শুভ চিন্তাকে অশুভ বিফলে পরিণত করেছেন কিছু আমলা ফইলা। ২ শতাংশ জমি, তার মধ্যে কত হবে ঠিক জানি না। যদি ২৪ ফুট লম্বা, ১৬ ফুট পাশ ভিটির ওপর ১১ বাই ১০ ফুটের দুটি ঘর করা হয় তাহলে দেয়াল এবং ফ্লোর মিলে ইট লাগবে ৯-১০ হাজার। যার বাজারমূল্য ৮০ হাজার। নির্মাণস্থলে পৌঁছতে প্রতি হাজারে হয়তো আরও ২ হাজার। ১০ হাজার ইটের কাজ করতে কমপক্ষে ৭০-৮০ ব্যাগ সিমেন্টের দরকার। ৭০-৮০ ব্যাগ সিমেন্টের বাজারদর ৩৫-৪০ হাজার। ওই রকম ৩৫০-৪০০ স্কয়ার ফুট ঘরের কাজের মজুরিও হবে প্রায় ৪০-৫০ হাজার টাকা। কোথাও কোনো রড ব্যবহার করা হয়েছে কি না জানি না। হয়ে থাকলে তার একটা আলাদা মূল্য ধরতে হবে। এ ছাড়া ওপরে চালের টিন, সাজসজ্জা তারও একটা আলাদা মূল্য আছে। সুতারের খরচ আছে। শুনেছি যারা এ প্রকল্প নিয়েছেন তারা ১ লাখ ৮০ হাজার টাকায় প্রতিটি ঘর শেষ করতে চেয়েছেন। ২ শতাংশে ৮৭৫ স্কয়ার ফুট জায়গা। তার ৪০০ স্কয়ার ফুটে ঘর করলে বাকি থাকে ৪৭৫ স্কয়ার ফুট। ঘরটা যদি সাড়ে তিন-চার শর জায়গায় ৬০০ স্কয়ার ফুট এবং ২ শতাংশের পরিবর্তে ৪ শতাংশ জায়গা হতো তাহলে ১১০০-১২০০ স্কয়ার ফুট খালি থাকত। সেখানে স্থায়ীভাবে কিছু গাছপালা লাগাতে পারত, লাউ-কুমড়া-বেগুন-ঢেঁড়স বুনে দু-চার দিনের খাবার ব্যবস্থা করতে পারত। কিন্তু না, জায়গা দেওয়া হয়েছে ২ শতাংশ। কত মানুষের কবরের জন্যও আগে ২ শতাংশের জায়গায় ২ হাজার শতাংশ বরাদ্দ থাকত। কত রাজা-বাদশাগর হাজার হাজার একর জায়গাজুড়ে সমাধিস্থল। আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইচ্ছা গরিবের আশ্রয়, তাদের মাথার ওপর একটা ছায়া। সেখানে ৪ শতাংশ জায়গা জুটল না। যাদের এ প্রকল্পের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তাদের মন নেই, মনন নেই, মানুষ সম্পর্কে, মানুষের বসবাস সম্পর্কে কোনো ধ্যান-ধারণাই নেই। একটা বাড়িতে শুধু দুটি ঘর হলেই চলে না। তার পানির দরকার, তার প্রস্রাব-পায়খানার জায়গা দরকার। গ্রামীণ জীবনে গরু-ছাগল-হাঁস-মুরগি পালনের ব্যবস্থা দরকার। গ্রামীণ অর্থনীতিই হচ্ছে হাঁস-মুরগি-গরু-ছাগল-গাছপালা। যারা আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিকল্পনা করেছেন কোথায় তাদের খেলার মাঠ, কোথায় স্কুলের ব্যবস্থা, কোথায় বিনোদনের জায়গা? যেখানে সেখানে কয়েকজন সরকারি কর্মচারী তড়িঘড়ি করে ঘরদুয়ার তুলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটা পবিত্র স্বপ্ন ধূলিসাৎ করে দিয়েছেন। আমি শুরুর দিকেই বলেছিলাম, ওই বরাদ্দে শুধু বালু দিয়েও আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণ সম্ভব নয়। আজ থেকে প্রায় ৪০ বছর আগে আমার সহযোদ্ধা সদ্যপ্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সবুর খান বীরবিক্রম জাহাঙ্গীর স্মৃতি সেবাশ্রমের ২০০ ফুট জায়গা ১০টি বালু, ১টি সিমেন্ট রেশিওতে গাঁথুনি করেছিল। সেই গাঁথুনি প্রায় ৪০ বছর টিকে ছিল। সেখানে ঘর করার আগে দেয়াল ভেঙে পড়েনি। কিন্তু আশ্রয়ণ প্রকল্প ছয় মাসও যেতে পারেনি। চিন্তাটা যত পূতপবিত্র ছিল যাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা অত পবিত্র নন। ঠিকভাবে ভেবেচিন্তে জায়গা নির্বাচন এবং নির্মাণ করলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ উদ্যোগ সারা বিশ্বে প্রশংসা পেত। কিন্তু নির্মাণের আগেই ধসে পড়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সব শুভ কামনা সদিচ্ছা এবং মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার আকুতি সবই বন্যার জলের মতো ভেসে গেল। কয়েকজনকে ওএসডি করা হয়েছে। তাদের ফাঁসি দিলেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে সম্মানহানি হয়েছে, তাঁর স্বপ্ন যেভাবে বিফল হয়েছে তা কিছুতেই ফিরে আসবে না। যা যায় তা আর ফিরে পাওয়া যায় না। দেশের যে সুনাম ক্ষুণ্ণহলো ধ্বংস হলো তা আর কখনো ফিরে পাওয়া যাবে না। ঢাকা-টাঙ্গাইল যাতায়াতে দু-একটি আশ্রয়ণ প্রকল্প চোখে পড়ে। স্থান নির্বাচন মোটেই সুবিধার হয়নি। কোথাও কোথাও নতুন মাটি ফেলে আশ্রয়ণ প্রকল্প করা হয়েছে। এক-দেড় মাসের বৃষ্টিতে তা ধসে গেছে। বন্যার আগেই অনেক ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। সেখানে মানুষের বসবাস দূরের কথা পোকা-মাকড়-সাপ-বিচ্ছু বাস করতে পারবে না। আসলে যাদের বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা শুধু কামিয়ে নিয়েছেন। তাদের ভাবনা ছিল কোনোভাবে ঘর তুলে বছর পার করতে পারলেই হলো।

এমনটা এর আগেও যে হয়নি তা নয়। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সময় ১৫-২০ হাজার কোটি টাকার বনায়নের একটা পরিকল্পনা হয়েছিল। আমি তখন নির্বাসনে। শুনেছিলাম, যারা ঋণ দিয়েছেন তারা ঋণ দেওয়ার আগেই ১৫ শতাংশ কেটে রেখেছিলেন। বনায়নের সঙ্গে যারা জড়িত রাষ্ট্রপতি থেকে মন্ত্রীরা ১৫-২০ শতাংশ সরিয়ে নিয়েছিলেন। ২০ হাজার কোটির ৫-৭ হাজার কোটি এমনিতেই ইন্দুর-বান্দরে খেয়ে ফেলেছিল। যখন বনায়ন শুরু হয় বিশেষ করে আমার এলাকায় ২০০-৩০০ বছরের পুরনো বাড়িঘর এমনকি বাপ-দাদার কবরের ওপরও বন বিভাগের লোকেরা গাছ রোপণ শুরু করে। এমনও শুনেছি, বিকালে গাছ বুনে সকালে তারাই আবার গরম পানি ঢেলে গাছ মেরে ফেলে আবার গাছ লাগিয়েছে। কারণ হিসাব দিতে হবে তো। ৫-১০ হাজার না বুনে তো আর বলতে পারবে না যে ৫-১০ লাখ চারা রোপণ করা হয়েছে। শেষটা এমন হয়েছিল যে কিছু গাছ তো বুনতেই হবে। একেবারে কোনো গাছ না বুনে কীভাবে বলে বনায়ন করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ক্ষেত্রেও অনেকটা তেমনই হয়েছে। বরাদ্দ অর্থ তুলে নেওয়ার জন্য ঘর চাই। সেটা কাগজের ঘরই হোক আর শোলার ঘর। ঘর হলেই হলো। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নসাধ আশ্রয়ণ প্রকল্পে তালিকাভুক্ত হতে শুধু দরিদ্র হলেই চলেনি, ৫-১০ এমনকি ৪০-৫০ হাজার টাকা মেম্বার-চেয়ারম্যান-ইউএনও এবং অন্যদের দিয়ে তবে তালিকাভুক্ত হতে হয়েছে। প্রকল্প পরিচালক কয়েক দিন যাবৎ বলছেন, এটা হলে ওটা হলে দুর্নীতি হলে কাউকে ছাড়া হবে না। এটাওটা হওয়ার কী আছে? প্রায় সব জায়গায় ঘরদুয়ার ধসে পড়েছে, ফাটল ধরেছে, প্রকল্পের জায়গা ডুবে গেছে। আর কী দুরবস্থা, অব্যবস্থা দেখবেন? এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যদি এসব চোখে পড়ে তাহলে হয়তো একটা কিছু হতে পারে। না হলে যেভাবে আছে এভাবেই থাকবে। আগের হাল যেখান দিয়ে যায় পিছের হালও সেখান দিয়ে যায়- এ প্রবাদের বাইরে যাওয়ার চেষ্টা করা উচিত।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
সর্বশেষ খবর
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

১৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার
কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক
ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ
চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম
চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাদের গণি চৌধুরীর বড় ভাই মোহাম্মদ গণি চৌধুরী আর নেই
কাদের গণি চৌধুরীর বড় ভাই মোহাম্মদ গণি চৌধুরী আর নেই

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রেড মার্চ ফর জাস্টিস’-এ মৌন মিছিল করলো বাকৃবি শিক্ষার্থীরা
‘রেড মার্চ ফর জাস্টিস’-এ মৌন মিছিল করলো বাকৃবি শিক্ষার্থীরা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক
বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় অস্ত্রসহ তিন ডাকাত গ্রেফতার
চকরিয়ায় অস্ত্রসহ তিন ডাকাত গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম, ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম, ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর দিয়াবাড়িতে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষরোপন
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষরোপন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেত্রকোনায় পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের গণছুটি, সাড়ে ৬ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের শঙ্কায়
নেত্রকোনায় পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের গণছুটি, সাড়ে ৬ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের শঙ্কায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া
ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান আজাদের
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান আজাদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন
মাদক ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেবা দেওয়া দায়িত্ব, ক্রেডিট নয়: বিআরটিএ চেয়ারম্যান
সেবা দেওয়া দায়িত্ব, ক্রেডিট নয়: বিআরটিএ চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দাবিতে জবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
তিন দাবিতে জবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের
ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি, সাতজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি, সাতজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যমুনা ইকো শিল্পপার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
যমুনা ইকো শিল্পপার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে তারুণ্যের উৎসব
গাকৃবিতে তারুণ্যের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

শুল্কের বৈধতা নিয়ে রায় দিতে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আবেদন ট্রাম্পের
শুল্কের বৈধতা নিয়ে রায় দিতে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আবেদন ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর
গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম