শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০২৩ আপডেট:

বাংলাদেশ কি পরাশক্তির রেসলিং রিং হতে যাচ্ছে

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ কি পরাশক্তির রেসলিং রিং হতে যাচ্ছে

কয়েকদিন আগে মতিঝিলের অফিসপাড়ায় এক বন্ধুর অফিসে কথা হচ্ছিল। বন্ধুটি আবার বিএনপির উপজেলা পর্যায়ের শীর্ষনেতা। আলাপ প্রসঙ্গে তার কাছে জানতে চাইলাম তাদের দলের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী? যদি সরকার তাদের দাবি মেনে না নেয়, তাহলে তারা শেষ পর্যন্ত কী করবেন? তিনি বেশ দৃঢ়তার সঙ্গেই বললেন, সরকারকে দাবি মানতে আমরা বাধ্য করব। এই সামনের ঈদের পরই দেখবেন আন্দোলন কাকে বলে। তখন সরকারের গদি ত্যাগ করা ছাড়া আর কোনো পথ থাকবে না। তাকে বললাম, আপনার কথাগুলো শুনতে বেশ ভালো এবং উদ্দীপনাময়; বিশেষ করে আমরা যারা বিএনপির শুভাকাক্সক্ষী তাদের আশান্বিত হওয়ার মতো। কিন্তু এ পর্যন্ত যেভাবে অপনারা আন্দোলন টেনে নিয়ে এসেছেন, তাতে কি আপনি নিশ্চিত যে আগামী চার-পাঁচ মাসের মধ্যে সরকারের পতন ঘটাতে পারবেন? তিনি বললেন, ‘চারদিকের চাপে’ সরকার নতি স্বীকার করতে বাধ্য হবে। তাকে বললাম, ধরুন সরকার সর্বশক্তি প্রয়োগ করে গদিতে বসে থাকল, এদিকে নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণা হয়ে গেল, তখন আপনারা কী করবেন? তখন তো আন্দোলনও করতে পারবেন না, নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিতে পারবেন না। একটু গম্ভীর হয়ে তিনি বললেন, তখন কী হবে তার সিদ্ধান্ত হাইকমান্ড নেবে। তারা নিশ্চয়ই তা ভেবে রেখেছে। সবশেষে মুচকি হেসে বললেন, সাংবাদিক সাহেব, একটু সবুর করুন খেলা দেখতে পাবেন। এবার একটা কিছু হবে।

বিএনপি নেতাদের এই ‘একটা কিছু হবে’ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরেই সচেতন মহল ধন্দে আছে। এই ‘একটা কিছু’ যে কী, তা তারা পরিষ্কার করে বলতে পারছেন না বা বলেন না। ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত বিএনপির যে কোনো নেতাকে জিজ্ঞেস করলেই বলেন, একটা কিছু হবে। কিন্তু সেই একটা কিছুর স্বরূপ তারা বলতে পারেন না। এমনকি কীভাবে তা সম্ভবপর হবে তা-ও বলতে পারেন না। আসলে এই ‘একটা কিছু’ একটি বিশ্বাসে পরিণত হয়েছে। এই বিশ্বাসের ওপর ভর করেই বিগত প্রায় ১৫টি বছর বিএনপির নেতা-কর্মীরা সরকারের নির্যাতন সহ্য করে চলেছেন, মামলার আসামি হয়ে কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে জীবনের মূল্যবান সময় ক্ষয় করছেন। তারা বিশ্বাস করেন শীর্ষ নেতাদের আশ্বাসের ওপর- ‘একটা কিছু হবে’। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলাপ করলে তারা বেশ আস্থার সঙ্গেই বলেন, আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে অংশ নিতে বাধ্য হবে।

দেশের রাজনীতির প্রধান নিয়ামক দুই দলের এ অবস্থান সৃষ্টি করেছে অনিশ্চয়তা; যা জনমনে শঙ্কার জন্ম দিয়েছে। ‘ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়’- এ প্রবাদ স্মরণে এনে অনেকেই বলছেন, শেষ পর্যন্ত দেশ ও গণতন্ত্রের কপালে কী আছে তা সৃষ্টিকর্তাই জানেন। কেননা দূর এবং নিকট অতীতে দেশের এ দুই বড় দলের একগুঁয়েমির পরিণামের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা সবারই মনে আছে। তাই দেশবাসী চাচ্ছে, দুই দল বিভেদের রেললাইনের মতো সমান্তরালে না থেকে নদীর মতো সমঝোতার মোহনায় এসে মিলিত হোক। কিন্তু এ দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব জনগণের প্রত্যাশাকে অগ্রাধিকার দিয়ে কেউ কাউকে ছাড় দিয়েছে, তেমন নজির কম।

এদিকে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্বের পরাশক্তিগুলো এখন দুই শিবিরে বিভক্ত। তারা এখন পক্ষাবলম্বন করছে বিবদমান দুই পক্ষের। আমাদের রাজনৈতিক বিষয়ে বিদেশিদের নাক গলানো যদিও নতুন কোনো ব্যাপার নয়, তবে এবার তারা অনেকটাই ঘোমটা খুলে নেমেছে। অতিসম্প্রতি বাংলাদেশের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি ঘোষিত হওয়ার পর পরিস্থিতি অনেকটাই বদলে গেছে। আর সেই ভিসানীতির বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শক্ত অবস্থানকে আরেক পরাশক্তি চীনের প্রকাশ্য সমর্থন রাজনৈতিক সচেতন মহলে নতুন করে হিসাবনিকাশের অবকাশ সৃষ্টি করেছে।

এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু ‘জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় সরকার রাজি’ বলে মন্তব্য করে রাজনৈতিক অঙ্গনে ঝড় তুলেছিলেন। অনেকেই আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন এই ভেবে যে, শেষ পর্যন্ত হয়তো সরকার ও বিরোধী পক্ষের সুমতি হতে যাচ্ছে। কিন্তু আমির হোসেন আমুর বক্তব্য, তাঁর দলের স্বীকৃতি পায়নি। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের মন্তব্য করেছেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমাদের আলোচনার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। দেশে এমন কোনো রাজনৈতিক সংকট হয়নি যে, জাতিসংঘকে এখানে ইন্টারফেয়ার করত হবে।’ তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপির সঙ্গে সংলাপ নিয়ে আমির হোসেন আমুর বক্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত। এটা সরকার, আওয়ামী লীগ বা ১৪ দলের বক্তব্য নয়।’ অন্যদিকে বিএনপি মহাসচিব মন্তব্য করেছেন, আওয়ামী লীগ বিপর্যস্ত বলে নির্বাচন ইস্যুতে সংলাপ নিয়ে একেকবার একেক কথা বলছে। আর স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন প্রশ্ন রেখেছেন, কে সঠিক- আমির হোসেন আমু, নাকি ওবায়দুল কাদের?’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৮ জুন ২০২৩)। এসব কথাবার্তার মধ্য দিয়েই আমির হোসেন আমুর বক্তব্য ইথারে মিলিয়ে গেছে, এখন আর তা নিয়ে কোনো আলোচনা নেই। তা ছাড়া একদিন পরই তিনি নিজে আগের বক্তব্য থেকে সরে গিয়ে বলেছেন, ‘আলোচনার জন্য কাউকে বলা হয়নি। কাউকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি।’ ফলে আমির হোসেন আমুর ওই তোলপাড় করা মন্তব্য শেষ পর্যন্ত কথার কথায় পর্যবসিত হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে নির্বাচন বা নির্বাচনকালীন সরকার প্রশ্নে সরকারপ্রধান বিরোধী পক্ষ বিএনপির সঙ্গে কোনোরকম সমঝোতা তো দূরের কথা, আলোচনায়ই আগ্রহী নয়। এ অবস্থায় শেষ পর্যন্ত কোথাকার পানি কোথায় গড়ায়, তা প্রায় সবারই অনুমানের বাইরে।

মার্কিন ভিসানীতি ঘোষিত হওয়ার পর বিরোধী শিবিরে যে উল্লাস লক্ষ করা গেছে, তা এখন অনেকটাই স্তিমিত। কেননা যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধাদানকারী বা বিঘ্ন সৃষ্টিকারীদের তারা ভিসা দেবে না। তারা বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখার প্রত্যাশাও ব্যক্ত করেছে। কিন্তু কীভাবে সে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব বা করা যাবে সে সম্পর্কে কিছু বলেনি। একটি বিষয় লক্ষণীয়, তা হলো যুক্তরাষ্ট্র সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বললেও নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করেনি। এর কারণ অবোধ্য নয় কারও কাছেই। কেননা বিষয়টি বাংলাদেশের সাংবিধানিক আইন ও পদ্ধতির সঙ্গে সম্পৃক্ত; যা একান্তই অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। বাইরের দেশ হিসেবে নানাভাবে চাপ প্রয়োগ করলেও সংবিধানের বাইরে গিয়ে একটি সরকারকে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের পক্ষে বলা সম্ভব নয়। এর ব্যত্যয় হলে তা হবে কূটনৈতিক শিষ্টাচারের লঙ্ঘন। আর এই কূটনৈতিক শিষ্টাচারকেই ক্ষমতাসীন দল তাদের রক্ষাকবচ হিসেবে মনে করছে। তারা বোঝাতে চাইছে, নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য সরকার প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থাই গ্রহণ করবে, তবে তা অবশ্যই বিদ্যমান সংবিধানের আওতায়। কিন্তু বিএনপি তাতে বিশ্বাস বা আস্থা কোনোটাই রাখতে পারছে না। এখানে বিএনপিকে দোষারোপ করার অবকাশ কম। কেননা, ২০১৪ ও ২০১৮-এর নির্বাচনের দৃষ্টান্ত তাদের কাছে মজুদ রয়েছে। মূলত এসব কারণে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থার যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা থেকেই সব সমস্যার উৎপত্তি। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট নিয়ে বিদেশি শক্তির তৎপরতা সচেতন ব্যক্তিদের ভাবিয়ে তুলেছে। অতীতে বিদেশি শক্তি এ দেশের রাজনীতি-নির্বাচন নিয়ে মাথা ঘামালেও এবারের মতো তা প্রকট ছিল না। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান অনেকটাই অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের পর্যায়ে চলে গেছে। পাশাপাশি সরকার তথা আওয়ামী লীগের প্রতি চীনের সরাসরি সমর্থন নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। বিশ্বরাজনীতির দুই পরাশক্তি চীন ও আমেরিকার এই মুখোমুখি অবস্থান বাংলাদেশকে শেষ পর্যন্ত কোন পরিস্থিতিতে ঠেলে দেয়, তা নিয়ে উদ্বিগ্ন রাজনীতিসচেতন মহল। যারা ভাবছে আমেরিকার ভূমিকা তাদের পক্ষে বা আমেরিকা তাদের পক্ষে কাজ করছে, তারা ভ্রান্তির মধ্যে রয়েছে। কারণ পৃথিবীর ইতিহাস বলে, আমেরিকা নিজেদের স্বার্থ ছাড়া কখনই কোনো কথা বলেনি, কাজ করেনি। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ছয়জন কংগ্রেসম্যান ৪ জুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে এক চিঠিতে বাংলাদেশে সরকার কর্তৃক মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা বন্ধ করা এবং জনগণকে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ করে দিতে জরুরি উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। ঠিক এক সপ্তাহ পর ১২ জুন ইউরোপীয় ইউনিয়ন পার্লামেন্টের ছয় সদস্য একই ধরনের আহ্বান জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রবিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেলকে। এসব তৎপরতাকে বাংলাদেশ সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির প্রয়াস বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক রাজনীতি অভিজ্ঞ মহল।

নতুন ভিসানীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের ওপর মার্কিন চাপ সৃষ্টির প্রয়াসের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কঠোর উচ্চারণকে সমর্থন জানিয়ে চীনের বিবৃতি রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহে নতুন মাত্রা সংযোজন করেছে। লক্ষণীয় হলো, চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিকভাবে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত হলেও এর আগে এ দেশের রাজনৈতিক ইস্যুতে প্রকাশ্যে কোনো পক্ষে অবস্থান নেয়নি। সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হলো, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার সরকার আমলে বাংলাদেশের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক তৈরি হওয়া চীন অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রশ্নে এবার আওয়ামী লীগের পক্ষে অবস্থান নিল। এটাকে বিএনপি নেতৃত্ব তাদের কূটনৈতিক ব্যর্থতা বলে স্বীকার করবে কি না জানি না, তবে তারা যে কূটনৈতিক রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের চেয়ে এখনো অনেক পিছিয়ে, তা অস্বীকার করা যাবে না। এর অবশ্য কারণও রয়েছে। শেষবার সরকারে থাকার সময়ে যে ব্যক্তির কারণে চীন বিএনপির প্রতি বৈরী হয়ে ওঠে, সেই ব্যক্তিই এখন দলটির কূটনৈতিক উইংয়ের প্রধান। ফলে চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের পরিবর্তে দিন দিন তা আরও শীতল হয়েছে।

এদিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়ে সবচেয়ে বেশি প্রভাব বিস্তারকারী রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত ভারত এখনো পর্যন্ত নীরব রয়েছে। তবে তাদের এ নীরবতা কতক্ষণ স্থায়ী হবে বলা যায় না। কেননা বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন আঞ্চলিক ভূরাজনীতিতে যে ইস্যু সৃষ্টি করেছে, তাতে ভারতের চুপ করে থাকার উপায় নেই। বিশেষত বৈশ্বিক রাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র এবং আঞ্চলিক রাজনীতিতে চীনের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতকে একটা ভূমিকা নিতেই হবে। তারা কি আন্তর্জাতিক মিত্র আমেরিকার সহযোগী হবে, নাকি আওয়ামী লীগের সঙ্গে দীর্ঘদিনের সম্পর্কের কারণে আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের সহযোগী হবে সেটাই প্রশ্ন। সবচেয়ে বড় কথা, বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন কেন্দ্র করে পরাশক্তিগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে দৃষ্টিকটু তৎপর হয়ে উঠেছে, তাতে অনেকের মনেই শঙ্কা জাগছে, বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত পরাশক্তিগুলোর রেসলিং রিংয়ে পরিণত হবে না তো?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা

এই মাত্র | বাণিজ্য

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের
ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি
টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি
পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান
প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট
স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল
আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’
‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী
অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের 
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন 
তারেক রহমান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের  এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন  তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল
আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ
কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ
কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান
নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ নারী আটক
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়
পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ