শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০২৩ আপডেট:

বাংলাদেশ কি পরাশক্তির রেসলিং রিং হতে যাচ্ছে

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ কি পরাশক্তির রেসলিং রিং হতে যাচ্ছে

কয়েকদিন আগে মতিঝিলের অফিসপাড়ায় এক বন্ধুর অফিসে কথা হচ্ছিল। বন্ধুটি আবার বিএনপির উপজেলা পর্যায়ের শীর্ষনেতা। আলাপ প্রসঙ্গে তার কাছে জানতে চাইলাম তাদের দলের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী? যদি সরকার তাদের দাবি মেনে না নেয়, তাহলে তারা শেষ পর্যন্ত কী করবেন? তিনি বেশ দৃঢ়তার সঙ্গেই বললেন, সরকারকে দাবি মানতে আমরা বাধ্য করব। এই সামনের ঈদের পরই দেখবেন আন্দোলন কাকে বলে। তখন সরকারের গদি ত্যাগ করা ছাড়া আর কোনো পথ থাকবে না। তাকে বললাম, আপনার কথাগুলো শুনতে বেশ ভালো এবং উদ্দীপনাময়; বিশেষ করে আমরা যারা বিএনপির শুভাকাক্সক্ষী তাদের আশান্বিত হওয়ার মতো। কিন্তু এ পর্যন্ত যেভাবে অপনারা আন্দোলন টেনে নিয়ে এসেছেন, তাতে কি আপনি নিশ্চিত যে আগামী চার-পাঁচ মাসের মধ্যে সরকারের পতন ঘটাতে পারবেন? তিনি বললেন, ‘চারদিকের চাপে’ সরকার নতি স্বীকার করতে বাধ্য হবে। তাকে বললাম, ধরুন সরকার সর্বশক্তি প্রয়োগ করে গদিতে বসে থাকল, এদিকে নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণা হয়ে গেল, তখন আপনারা কী করবেন? তখন তো আন্দোলনও করতে পারবেন না, নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিতে পারবেন না। একটু গম্ভীর হয়ে তিনি বললেন, তখন কী হবে তার সিদ্ধান্ত হাইকমান্ড নেবে। তারা নিশ্চয়ই তা ভেবে রেখেছে। সবশেষে মুচকি হেসে বললেন, সাংবাদিক সাহেব, একটু সবুর করুন খেলা দেখতে পাবেন। এবার একটা কিছু হবে।

বিএনপি নেতাদের এই ‘একটা কিছু হবে’ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরেই সচেতন মহল ধন্দে আছে। এই ‘একটা কিছু’ যে কী, তা তারা পরিষ্কার করে বলতে পারছেন না বা বলেন না। ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত বিএনপির যে কোনো নেতাকে জিজ্ঞেস করলেই বলেন, একটা কিছু হবে। কিন্তু সেই একটা কিছুর স্বরূপ তারা বলতে পারেন না। এমনকি কীভাবে তা সম্ভবপর হবে তা-ও বলতে পারেন না। আসলে এই ‘একটা কিছু’ একটি বিশ্বাসে পরিণত হয়েছে। এই বিশ্বাসের ওপর ভর করেই বিগত প্রায় ১৫টি বছর বিএনপির নেতা-কর্মীরা সরকারের নির্যাতন সহ্য করে চলেছেন, মামলার আসামি হয়ে কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে জীবনের মূল্যবান সময় ক্ষয় করছেন। তারা বিশ্বাস করেন শীর্ষ নেতাদের আশ্বাসের ওপর- ‘একটা কিছু হবে’। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলাপ করলে তারা বেশ আস্থার সঙ্গেই বলেন, আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে অংশ নিতে বাধ্য হবে।

দেশের রাজনীতির প্রধান নিয়ামক দুই দলের এ অবস্থান সৃষ্টি করেছে অনিশ্চয়তা; যা জনমনে শঙ্কার জন্ম দিয়েছে। ‘ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়’- এ প্রবাদ স্মরণে এনে অনেকেই বলছেন, শেষ পর্যন্ত দেশ ও গণতন্ত্রের কপালে কী আছে তা সৃষ্টিকর্তাই জানেন। কেননা দূর এবং নিকট অতীতে দেশের এ দুই বড় দলের একগুঁয়েমির পরিণামের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা সবারই মনে আছে। তাই দেশবাসী চাচ্ছে, দুই দল বিভেদের রেললাইনের মতো সমান্তরালে না থেকে নদীর মতো সমঝোতার মোহনায় এসে মিলিত হোক। কিন্তু এ দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব জনগণের প্রত্যাশাকে অগ্রাধিকার দিয়ে কেউ কাউকে ছাড় দিয়েছে, তেমন নজির কম।

এদিকে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্বের পরাশক্তিগুলো এখন দুই শিবিরে বিভক্ত। তারা এখন পক্ষাবলম্বন করছে বিবদমান দুই পক্ষের। আমাদের রাজনৈতিক বিষয়ে বিদেশিদের নাক গলানো যদিও নতুন কোনো ব্যাপার নয়, তবে এবার তারা অনেকটাই ঘোমটা খুলে নেমেছে। অতিসম্প্রতি বাংলাদেশের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি ঘোষিত হওয়ার পর পরিস্থিতি অনেকটাই বদলে গেছে। আর সেই ভিসানীতির বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শক্ত অবস্থানকে আরেক পরাশক্তি চীনের প্রকাশ্য সমর্থন রাজনৈতিক সচেতন মহলে নতুন করে হিসাবনিকাশের অবকাশ সৃষ্টি করেছে।

এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু ‘জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় সরকার রাজি’ বলে মন্তব্য করে রাজনৈতিক অঙ্গনে ঝড় তুলেছিলেন। অনেকেই আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন এই ভেবে যে, শেষ পর্যন্ত হয়তো সরকার ও বিরোধী পক্ষের সুমতি হতে যাচ্ছে। কিন্তু আমির হোসেন আমুর বক্তব্য, তাঁর দলের স্বীকৃতি পায়নি। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের মন্তব্য করেছেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমাদের আলোচনার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। দেশে এমন কোনো রাজনৈতিক সংকট হয়নি যে, জাতিসংঘকে এখানে ইন্টারফেয়ার করত হবে।’ তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপির সঙ্গে সংলাপ নিয়ে আমির হোসেন আমুর বক্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত। এটা সরকার, আওয়ামী লীগ বা ১৪ দলের বক্তব্য নয়।’ অন্যদিকে বিএনপি মহাসচিব মন্তব্য করেছেন, আওয়ামী লীগ বিপর্যস্ত বলে নির্বাচন ইস্যুতে সংলাপ নিয়ে একেকবার একেক কথা বলছে। আর স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন প্রশ্ন রেখেছেন, কে সঠিক- আমির হোসেন আমু, নাকি ওবায়দুল কাদের?’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৮ জুন ২০২৩)। এসব কথাবার্তার মধ্য দিয়েই আমির হোসেন আমুর বক্তব্য ইথারে মিলিয়ে গেছে, এখন আর তা নিয়ে কোনো আলোচনা নেই। তা ছাড়া একদিন পরই তিনি নিজে আগের বক্তব্য থেকে সরে গিয়ে বলেছেন, ‘আলোচনার জন্য কাউকে বলা হয়নি। কাউকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি।’ ফলে আমির হোসেন আমুর ওই তোলপাড় করা মন্তব্য শেষ পর্যন্ত কথার কথায় পর্যবসিত হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে নির্বাচন বা নির্বাচনকালীন সরকার প্রশ্নে সরকারপ্রধান বিরোধী পক্ষ বিএনপির সঙ্গে কোনোরকম সমঝোতা তো দূরের কথা, আলোচনায়ই আগ্রহী নয়। এ অবস্থায় শেষ পর্যন্ত কোথাকার পানি কোথায় গড়ায়, তা প্রায় সবারই অনুমানের বাইরে।

মার্কিন ভিসানীতি ঘোষিত হওয়ার পর বিরোধী শিবিরে যে উল্লাস লক্ষ করা গেছে, তা এখন অনেকটাই স্তিমিত। কেননা যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধাদানকারী বা বিঘ্ন সৃষ্টিকারীদের তারা ভিসা দেবে না। তারা বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখার প্রত্যাশাও ব্যক্ত করেছে। কিন্তু কীভাবে সে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব বা করা যাবে সে সম্পর্কে কিছু বলেনি। একটি বিষয় লক্ষণীয়, তা হলো যুক্তরাষ্ট্র সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বললেও নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করেনি। এর কারণ অবোধ্য নয় কারও কাছেই। কেননা বিষয়টি বাংলাদেশের সাংবিধানিক আইন ও পদ্ধতির সঙ্গে সম্পৃক্ত; যা একান্তই অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। বাইরের দেশ হিসেবে নানাভাবে চাপ প্রয়োগ করলেও সংবিধানের বাইরে গিয়ে একটি সরকারকে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের পক্ষে বলা সম্ভব নয়। এর ব্যত্যয় হলে তা হবে কূটনৈতিক শিষ্টাচারের লঙ্ঘন। আর এই কূটনৈতিক শিষ্টাচারকেই ক্ষমতাসীন দল তাদের রক্ষাকবচ হিসেবে মনে করছে। তারা বোঝাতে চাইছে, নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য সরকার প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থাই গ্রহণ করবে, তবে তা অবশ্যই বিদ্যমান সংবিধানের আওতায়। কিন্তু বিএনপি তাতে বিশ্বাস বা আস্থা কোনোটাই রাখতে পারছে না। এখানে বিএনপিকে দোষারোপ করার অবকাশ কম। কেননা, ২০১৪ ও ২০১৮-এর নির্বাচনের দৃষ্টান্ত তাদের কাছে মজুদ রয়েছে। মূলত এসব কারণে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থার যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা থেকেই সব সমস্যার উৎপত্তি। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট নিয়ে বিদেশি শক্তির তৎপরতা সচেতন ব্যক্তিদের ভাবিয়ে তুলেছে। অতীতে বিদেশি শক্তি এ দেশের রাজনীতি-নির্বাচন নিয়ে মাথা ঘামালেও এবারের মতো তা প্রকট ছিল না। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান অনেকটাই অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের পর্যায়ে চলে গেছে। পাশাপাশি সরকার তথা আওয়ামী লীগের প্রতি চীনের সরাসরি সমর্থন নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। বিশ্বরাজনীতির দুই পরাশক্তি চীন ও আমেরিকার এই মুখোমুখি অবস্থান বাংলাদেশকে শেষ পর্যন্ত কোন পরিস্থিতিতে ঠেলে দেয়, তা নিয়ে উদ্বিগ্ন রাজনীতিসচেতন মহল। যারা ভাবছে আমেরিকার ভূমিকা তাদের পক্ষে বা আমেরিকা তাদের পক্ষে কাজ করছে, তারা ভ্রান্তির মধ্যে রয়েছে। কারণ পৃথিবীর ইতিহাস বলে, আমেরিকা নিজেদের স্বার্থ ছাড়া কখনই কোনো কথা বলেনি, কাজ করেনি। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ছয়জন কংগ্রেসম্যান ৪ জুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে এক চিঠিতে বাংলাদেশে সরকার কর্তৃক মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা বন্ধ করা এবং জনগণকে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ করে দিতে জরুরি উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। ঠিক এক সপ্তাহ পর ১২ জুন ইউরোপীয় ইউনিয়ন পার্লামেন্টের ছয় সদস্য একই ধরনের আহ্বান জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রবিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেলকে। এসব তৎপরতাকে বাংলাদেশ সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির প্রয়াস বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক রাজনীতি অভিজ্ঞ মহল।

নতুন ভিসানীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের ওপর মার্কিন চাপ সৃষ্টির প্রয়াসের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কঠোর উচ্চারণকে সমর্থন জানিয়ে চীনের বিবৃতি রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহে নতুন মাত্রা সংযোজন করেছে। লক্ষণীয় হলো, চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিকভাবে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত হলেও এর আগে এ দেশের রাজনৈতিক ইস্যুতে প্রকাশ্যে কোনো পক্ষে অবস্থান নেয়নি। সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হলো, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার সরকার আমলে বাংলাদেশের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক তৈরি হওয়া চীন অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রশ্নে এবার আওয়ামী লীগের পক্ষে অবস্থান নিল। এটাকে বিএনপি নেতৃত্ব তাদের কূটনৈতিক ব্যর্থতা বলে স্বীকার করবে কি না জানি না, তবে তারা যে কূটনৈতিক রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের চেয়ে এখনো অনেক পিছিয়ে, তা অস্বীকার করা যাবে না। এর অবশ্য কারণও রয়েছে। শেষবার সরকারে থাকার সময়ে যে ব্যক্তির কারণে চীন বিএনপির প্রতি বৈরী হয়ে ওঠে, সেই ব্যক্তিই এখন দলটির কূটনৈতিক উইংয়ের প্রধান। ফলে চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের পরিবর্তে দিন দিন তা আরও শীতল হয়েছে।

এদিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়ে সবচেয়ে বেশি প্রভাব বিস্তারকারী রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত ভারত এখনো পর্যন্ত নীরব রয়েছে। তবে তাদের এ নীরবতা কতক্ষণ স্থায়ী হবে বলা যায় না। কেননা বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন আঞ্চলিক ভূরাজনীতিতে যে ইস্যু সৃষ্টি করেছে, তাতে ভারতের চুপ করে থাকার উপায় নেই। বিশেষত বৈশ্বিক রাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র এবং আঞ্চলিক রাজনীতিতে চীনের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতকে একটা ভূমিকা নিতেই হবে। তারা কি আন্তর্জাতিক মিত্র আমেরিকার সহযোগী হবে, নাকি আওয়ামী লীগের সঙ্গে দীর্ঘদিনের সম্পর্কের কারণে আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের সহযোগী হবে সেটাই প্রশ্ন। সবচেয়ে বড় কথা, বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন কেন্দ্র করে পরাশক্তিগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে দৃষ্টিকটু তৎপর হয়ে উঠেছে, তাতে অনেকের মনেই শঙ্কা জাগছে, বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত পরাশক্তিগুলোর রেসলিং রিংয়ে পরিণত হবে না তো?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
শ্রীমঙ্গলে কলেজছাত্র খুন : গ্রেফতার ২
শ্রীমঙ্গলে কলেজছাত্র খুন : গ্রেফতার ২

এই মাত্র | চায়ের দেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাইওয়ে থানার ওসিসহ ৬ জনকে প্রত্যাহার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাইওয়ে থানার ওসিসহ ৬ জনকে প্রত্যাহার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন
ঠাকুরগাঁওয়ে ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রবাসে এনআইডি সেবা: যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু হবে
প্রবাসে এনআইডি সেবা: যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু হবে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা বর্ষণে হাটু পানি বেনাপোল স্থলবন্দরে
টানা বর্ষণে হাটু পানি বেনাপোল স্থলবন্দরে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় বৃক্ষ মেলা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান শুরু
বরগুনায় বৃক্ষ মেলা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান শুরু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা মহাপরিকল্পনা এ বছরের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত হবে: রিজওয়ানা হাসান
তিস্তা মহাপরিকল্পনা এ বছরের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত হবে: রিজওয়ানা হাসান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবিতে সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় তদন্ত কমিটি
ইবিতে সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা
বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের ওপর হতাশ ট্রাম্প, তবুও সম্পর্ক শেষ করেননি!
পুতিনের ওপর হতাশ ট্রাম্প, তবুও সম্পর্ক শেষ করেননি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় টানা বৃষ্টিতে ডুবছে কৃষকের স্বপ্ন
কলাপাড়ায় টানা বৃষ্টিতে ডুবছে কৃষকের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন ব্যর্থ হলে সবাই ব্যর্থ হবে : আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন ব্যর্থ হলে সবাই ব্যর্থ হবে : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর পৌরসভার ১২৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
চাঁদপুর পৌরসভার ১২৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'নোটস্ অন জুলাই' পোস্টকার্ডের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতিকথা সংগ্রহ
'নোটস্ অন জুলাই' পোস্টকার্ডের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতিকথা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুব দ্রুতই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
খুব দ্রুতই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় প্রবেশে ব্যর্থ: ফেরত আসছে ৯৬ বাংলাদেশি
মালয়েশিয়ায় প্রবেশে ব্যর্থ: ফেরত আসছে ৯৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন
বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২
চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে
শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা