শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ভাসানীর স্যান্ডউইচ খাওয়া এবং গয়েশ্বরের শাহি ভোজ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
ভাসানীর স্যান্ডউইচ খাওয়া এবং গয়েশ্বরের শাহি ভোজ

১৯৭২ সাল। প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তখন চিকিৎসার জন্য লন্ডনে। দুই মাসের অধিককাল সেখানে ছিলেন। তিনি বিদেশে থাকাকালে ৩ সেপ্টেম্বর ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি একটি জনসভা করে পল্টন ময়দানে। সে সময় চাল-ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম ক্রমাগত বাড়ছিল। কেউ কেউ দেশে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছিলেন। মূলত দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ এবং তা নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারকে সতর্ক করে দিতেই ওই জনসভার আয়োজন করা হয়েছিল। দলের সভাপতি মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর সভাপতিত্বে জনসভা শেষে তাঁরই নির্দেশে শুরু হয় ‘ভুখামিছিল’। মিছিলের মূল স্লোগান ছিল- ‘কেউ খাবে, কেউ খাবে না, তা হবে না, তা হবে না’।

মওলানা ভাসানী সেই মিছিলের নেতৃত্ব দেন। তাঁর নেতৃত্বে সেই বিশাল মিছিল গিয়ে পৌঁছে তৎকালীন গণভবনের (বর্তমান সুগন্ধা) সামনে। গণভবনে সে সময় অবস্থান করছিলেন অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদসহ সিনিয়র নেতারা। তাঁরা অপেক্ষা করছিলেন হুজুরের জন্য। মওলানা ভাসানী মিছিলসহ সেখানে পৌঁছালে তাঁকে যথাযথ সম্মান জানিয়ে ভিতরে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কাজী জাফর আহমদ, হায়দর আকবর খান রনো ও রাশেদ খান মেনন। মওলানা ভাসানী দেশের খাদ্যাভাব এবং আসন্ন দুর্ভিক্ষ নিয়ে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও তাজউদ্দীন আহমদের সঙ্গে কথা বলেন এবং ন্যাপের পক্ষ থেকে একটি স্মারকলিপি তুলে দেন। এ সময় অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী মিষ্টি ও স্যান্ডউইচ দিয়ে মওলানা ভাসানীকে আপ্যায়ন করেন। উপস্থিত ফটোসাংবাদিকরা সে ছবি তুলে নেন। পরদিন তা দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক বাংলাসহ প্রধান পত্রিকাগুলোর প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপা হয়। ওই ছবি প্রকাশিত হলে মওলানা ভাসানীকে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়। বিরুদ্ধবাদী পত্রিকাগুলো এই বলে সমালোচনা করে যে, বাইরে হাজার হাজার ভুখা মানুষকে রেখে তিনি কীভাবে সরকারের দেওয়া স্যান্ডউইচ খেলেন? মওলানা ভাসানী অবশ্য সেসব সমালোচনার কোনো প্রতি উত্তর করেননি। সম্ভবত তিনি পরে উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছিলেন, কাজটি ঠিক হয়নি এবং তা তাঁর ভাবমূর্তিতে কিছুটা হলেও আঘাত করেছে। সে সময় আমি অষ্টম শ্রেণির ছাত্র এবং ওই বছরই ৩ জুন অনুষ্ঠিত সম্মেলনের মাধ্যমে গঠিত শ্রীনগর থানা (মুন্সীগঞ্জ) বাংলাদেশ বিপ্লবী ছাত্র ইউনিয়নের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য হয়েছি। পরদিন পত্রিকায় ছবি দেখে তা নিয়ে আলাপ করলাম সংগঠনের দফতর সম্পাদক আমার মামাতো ভাই রিয়াজউদ্দিন আহমদের (শাহ আলম) সঙ্গে। তিনি বললেন, বাদল দা এলে তার সঙ্গে কথা বলতে হবে। বাদল দা মানে আমার বড় ভাই গিয়াসউদ্দিন খান বাদল তখন ন্যাপের কেন্দ্রীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম। তিনি বলেছিলেন, হুজুর হয়তো সরল মনেই খেয়েছেন। তবে এটা নিয়েও যে পলিটিক্স হতে পারে সেটাই বিস্ময়ের ব্যাপার। আমরা কেন তাঁর খাওয়াটা দেখব? আমরা দেখব তিনি এ দেশের লাখ লাখ নিরন্ন মানুষের ন্যায্য দাবির পক্ষে কী ভূমিকা রাখলেন সেটা। আমরা আর কথা বাড়াইনি। তা ছাড়া রাজনীতির ‘আদর্শ লিপি’ পড়া অবস্থায় এর উচ্চমার্গীয় বিষয়ে মাথা ঘামানোর সাহসও পাইনি। তবে আমার আজও মনে হয় হুজুর সেদিন স্যান্ডউইচ না খেলেও পারতেন।

৫০ বছর পরে সেই ঘটনাটি মনে পড়ল গেল ২৯ জুলাই রাজধানীতে ঘটে যাওয়া কয়েকটি ঘটনার খবর দেখে। সেদিন ছিল বিএনপি আহূত ঢাকার প্রবেশপথে অবস্থান কর্মসূচি। আগের দিন ‘মহাসমাবেশ’ থেকে ওই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল। নেতাদের নির্দেশ ছিল, যারা মহাসমাবেশে যোগ দিয়েছেন তারা অন্তত ১০ দিন ঢাকায় থেকে সরকারের পতন ঘটাতে ভূমিকা রাখবেন। বলা হয়েছিল, মহাসমাবেশে অংশ নেওয়া প্রতিটি নেতা-কর্মীকে পরদিন ঢাকার প্রবেশপথে অবস্থান নিতে হবে। স্পট দেওয়া হয়েছিল যাত্রাবাড়ী, নয়াবাজার, গাবতলী এবং উত্তরার আবদুল্লাহপুর। তবে সমাবেশে যে পরিমাণ লোকসমাগম হয়েছিল তার এক দশমাংশও পরদিনের অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেয়নি। আমি আমার পরিচিত বেশ কয়েকজনকে ফোন করে জানতে চেয়েছিলাম তারা কে কোন স্পটে রয়েছেন। তাদের কেউ বলেছেন, তিনি গ্রামের বাড়িতে, কেউ বলেছেন অফিসে, আবার কেউ বলেছেন বাসায় মহররমের খিচুড়ি খাচ্ছেন। বুঝে গেলাম এ কর্মসূচির পরিণতি কী হবে।

দীর্ঘদিন পর বিএনপি একটি অ্যাকশনধর্মী কর্মসূচি দিয়েছিল। ফলে কমবেশি সবারই আশঙ্কা ছিল না জানি কী ঘটে! এ কর্মসূচিই চলমান রাজনীতিকে সহিংসতায় নিয়ে যায় কি না এ শঙ্কাও ছিল। তাই সকাল থেকেই টেলিভিশন খুলে বসে ছিলেন অনেকে। সংবাদদাতাদের লাইভ রিপোর্টিং থেকে প্রতি মুহূর্তের ঘটনাবলি জানা যাচ্ছিল। দুপুরে খবরে জানা গেল প্রায় প্রতিটি স্পটে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। এরই মধ্যে ধোলাইখাল এলাকায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বরচন্দ্র রায়ের আহত এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদের গ্রেফতার হওয়ার সচিত্র খবর প্রচারিত হলো। ইটের আঘাতে মাথার বাঁ দিকে থেকে রক্ত ঝরছিল গয়েশ্বর রায়ের। টিভি ফুটেজে আরও দেখা গেল তিনি রাস্তায় পড়ে গেছেন এবং কয়েকজন পুলিশ তাকে ঘিরে রেখেছে। এহেন দৃশ্য সংগত কারণেই সবাইকে ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ করেছে। একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদের এভাবে রাস্তায় আহত হয়ে পড়ে থাকা মোটেও প্রত্যাশিত নয়। পরে পুলিশের গাড়িতে গয়েশ্বর বাবুকে নিয়ে যাওয়া হয় ডিবি কার্যালয়ে। খবরে বলা হলো, সেখানে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে পুলিশ বাসায় পৌঁছে দিয়েছে। এরই মধ্যে সামাজিক মাধ্যমে তোলপাড় করা একটি ছবি ছড়িয়ে পড়ল। দেখা গেল মাথায় ব্যান্ডেজ বাঁধা গয়েশ্বরচন্দ্র রায় বসে আছেন একটি সেক্রেটারিয়েট টেবিলের পাশে। দেয়ালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অফিশিয়াল পোর্ট্রটে শোভা পাচ্ছে। আর খবরের কাগজ বিছানো টেবিলে সাজানো রয়েছে হরেকরকম সুস্বাদু খাবার। জানা গেল সেসব খাবার আনা হয়েছে পাঁচ তারকা হোটেল সোনারগাঁও থেকে। গয়েশ্বর বাবুকে এ আপ্যায়ন করেছেন ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ। খুবই আন্তরিক পরিবেশে খাওয়াদাওয়া করেছেন গয়েশ্বরচন্দ্র রায়। সকালে পুলিশের পিটুনি খাওয়ার পর যে ক্ষোভের অভিব্যক্তি তাঁর চোখেমুখে থাকার কথা তখন তার চিহ্নও ছিল না। বরং ডিবিপ্রধান হারুন সাহেব যখন গয়েশ্বর বাবুর প্লেটে খাবার তুলে দিচ্ছিলেন তখন তিনি তা আন্তরিকভাবেই গ্রহণ করছেন।

এ ছবি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পরে নানাজন নানা মন্তব্য করতে থাকেন। কেউ কেউ একে রাজনৈতিক শিষ্টাচার এবং সম্প্রীতি-সৌহার্দ্যরে উদাহরণ বলে মন্তব্য করেছেন। কেউ বলেছেন এটা ‘গরু মেরে জুতা দান’ প্রবাদের উদাহরণ। আবার অনেকে এটাকে ডিবিপ্রধানের নাটক বলেও অভিহিত করেন। কেউ বলেছেন, জোর করে হয়তো খাওয়ানো হয়েছে। যদিও এ বিষয়ে গয়েশ্বরচন্দ্র রায় জোরাজুরির কোনো কথা বলেননি। তবে যারা বলছেন এটা সাজানো নাটক, তারা ভুলে যাচ্ছেন, সেই নাটকে অন্যতম একজন অভিনেতা গয়েশ্বর বাবু নিজে। তা ছাড়া তিনি তো দুধের শিশু নন যে তাঁকে জোর করে খাওয়ানো সম্ভব। তিনি যদি বলতেন, যে পুলিশ আমাকে রাস্তায় ফেলে পিটিয়েছে, তাদের দেওয়া খাবার আমি খাব না, তাহলে কার সাধ্যি ছিল তাঁকে এক ফোঁটা জল খাওয়ায়? কিন্তু তিনি সহাস্যবদনে হৃষ্টচিত্তেই শাহিখানা গ্রহণ করেছেন। অনেকের মনেই প্রশ্ন জেগেছে, গয়েশ্বর বাবু যখন ডিবিপ্রধানের খাস মেহমান হিসেবে সাদরে আপ্যায়িত হচ্ছিলেন, তখন কি তাঁর রাস্তায় রেখে যাওয়া কর্মীদের কথা মনে পড়েছিল? যারা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত হয়েছিল, গ্রেফতার হয়েছিল তাদের কথা কি তাঁর স্মরণে ছিল?

এ লেখা যখন লিখছি তখন ফোন এলো এক পুরনো সহকর্মীর কাছ থেকে। তাঁর প্রশ্ন- যে নেতা পাঁচ তারকা হোটেলের সামান্য খাবারের লোভ সামলাতে পারেন না, সেই নেতা যদি সরকারের তরফ থেকে আরও বড় কোনো অফার পান, তাহলে কী হবে? বললাম, কী আর হবে, তিনি কবিগুরুর গান- ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে’ গাইতে গাইতে চলতে শুরু করবেন। আকাশবাতাস বিদীর্ণ করা একটি অট্টহাসি দিয়ে সহকর্মী বললেন, তা যা বলেছেন দাদা! অন্যদিকে গাবতলীতে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান। তাঁকেও পুলিশ গাড়িতে করে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল। সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে খাবার ও ফলমূল পাঠানো হয়েছে অসুস্থ নেতার জন্য। প্রধানমন্ত্রীর সেই উপহার আমানকে এতটাই কৃতার্থ করেছে যে তিনি প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন। কেউ কিছু পাঠালে তা গ্রহণ করে ধন্যবাদ জানানো শিষ্টাচার সন্দেহ নেই। সেদিক দিয়ে আমান ঠিকই করেছেন। তবে কথা একটাই- এটাও যদি সরকারের পরিকল্পিত নাটক হয়ে থাকে সেই নাটকে কেন অভিনয় করলেন তাঁরা? পরে একটি ভিডিও ক্লিপে দেখা গেল আমান অস্ফুট কণ্ঠে বলছেন, তাঁকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে খাবার ও ফলমূলের ছবি তুলে তা ভাইরাল করা হয়েছে। কিন্তু আমার মতো অনেকেই সেই ভিডিও ক্লিপটি দেখেছেন, যেটিতে আমান প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিচ্ছিলেন।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং আমান উল্লাহ আমান যখন আলোচনার শীর্ষে তখন আরেকটি প্রশ্ন বিএনপি নেতা-কর্মীদের ভীষণভাবে তাড়িত করছে। সমাবেশের পর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল সবাইকে পরদিন অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিতে এবং শীর্ষ নেতারা তাতে নেতৃত্ব দেবেন। কিন্তু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমান উল্লাহ আমান আর আবদুস সালাম আজাদ ছাড়া তেমন কোনো বড় নেতাকে মাঠে দেখা যায়নি। এমনকি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সেদিন কোথায় ছিলেন তা-ও জানা যায়নি। যদিও সন্ধ্যায় তাঁকে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করতে দেখা গেছে।

অথচ এ কর্মসূচিটি নাকি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশেই ঘোষণা করা হয়েছিল। এমন একটি কর্মসূচিতে শীর্ষ নেতাদের অনুপস্থিতি সংগত কারণেই আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মনে সংশয় সৃষ্টি করবে সন্দেহ নেই। বিশেষ করে মহাসমাবেশ ও অবস্থান ধর্মঘটের মতো গরম কর্মসূচির পর জেলা ও মহানগরে বিক্ষোভ সমাবেশের মতো নরম কর্মসূচি (৩১ জুলাই পালিত) আন্দোলনের ঢেউ জাগাতে পারবে কি না তা নিয়েও সংশয় রয়েছে। অবশ্য মহাসচিব মির্জা আলমগীর বলেছেন পরে আবার এক দফা আন্দোলনের কর্মসূচি দেওয়া হবে। তবে সেই কর্মসূচি কতটা সফল হবে, তা নিয়ে সংশয় থেকেই যায়। যে দলের নেতারা সরকারের পুলিশ বাহিনীর হাতে লাঞ্ছিত হওয়ার পর তাদের আপ্যায়ন প্রত্যাখ্যান করার হিম্মত রাখেন না, তাঁরা কর্মীদের ‘আপসহীন’ হওয়ার আহ্বান জানাবেন কোন মুখে?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা
গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা
আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা

দেশগ্রাম

পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি
পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি

দেশগ্রাম