শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ভাসানীর স্যান্ডউইচ খাওয়া এবং গয়েশ্বরের শাহি ভোজ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
ভাসানীর স্যান্ডউইচ খাওয়া এবং গয়েশ্বরের শাহি ভোজ

১৯৭২ সাল। প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তখন চিকিৎসার জন্য লন্ডনে। দুই মাসের অধিককাল সেখানে ছিলেন। তিনি বিদেশে থাকাকালে ৩ সেপ্টেম্বর ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি একটি জনসভা করে পল্টন ময়দানে। সে সময় চাল-ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম ক্রমাগত বাড়ছিল। কেউ কেউ দেশে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছিলেন। মূলত দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ এবং তা নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারকে সতর্ক করে দিতেই ওই জনসভার আয়োজন করা হয়েছিল। দলের সভাপতি মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর সভাপতিত্বে জনসভা শেষে তাঁরই নির্দেশে শুরু হয় ‘ভুখামিছিল’। মিছিলের মূল স্লোগান ছিল- ‘কেউ খাবে, কেউ খাবে না, তা হবে না, তা হবে না’।

মওলানা ভাসানী সেই মিছিলের নেতৃত্ব দেন। তাঁর নেতৃত্বে সেই বিশাল মিছিল গিয়ে পৌঁছে তৎকালীন গণভবনের (বর্তমান সুগন্ধা) সামনে। গণভবনে সে সময় অবস্থান করছিলেন অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদসহ সিনিয়র নেতারা। তাঁরা অপেক্ষা করছিলেন হুজুরের জন্য। মওলানা ভাসানী মিছিলসহ সেখানে পৌঁছালে তাঁকে যথাযথ সম্মান জানিয়ে ভিতরে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কাজী জাফর আহমদ, হায়দর আকবর খান রনো ও রাশেদ খান মেনন। মওলানা ভাসানী দেশের খাদ্যাভাব এবং আসন্ন দুর্ভিক্ষ নিয়ে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও তাজউদ্দীন আহমদের সঙ্গে কথা বলেন এবং ন্যাপের পক্ষ থেকে একটি স্মারকলিপি তুলে দেন। এ সময় অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী মিষ্টি ও স্যান্ডউইচ দিয়ে মওলানা ভাসানীকে আপ্যায়ন করেন। উপস্থিত ফটোসাংবাদিকরা সে ছবি তুলে নেন। পরদিন তা দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক বাংলাসহ প্রধান পত্রিকাগুলোর প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপা হয়। ওই ছবি প্রকাশিত হলে মওলানা ভাসানীকে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়। বিরুদ্ধবাদী পত্রিকাগুলো এই বলে সমালোচনা করে যে, বাইরে হাজার হাজার ভুখা মানুষকে রেখে তিনি কীভাবে সরকারের দেওয়া স্যান্ডউইচ খেলেন? মওলানা ভাসানী অবশ্য সেসব সমালোচনার কোনো প্রতি উত্তর করেননি। সম্ভবত তিনি পরে উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছিলেন, কাজটি ঠিক হয়নি এবং তা তাঁর ভাবমূর্তিতে কিছুটা হলেও আঘাত করেছে। সে সময় আমি অষ্টম শ্রেণির ছাত্র এবং ওই বছরই ৩ জুন অনুষ্ঠিত সম্মেলনের মাধ্যমে গঠিত শ্রীনগর থানা (মুন্সীগঞ্জ) বাংলাদেশ বিপ্লবী ছাত্র ইউনিয়নের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য হয়েছি। পরদিন পত্রিকায় ছবি দেখে তা নিয়ে আলাপ করলাম সংগঠনের দফতর সম্পাদক আমার মামাতো ভাই রিয়াজউদ্দিন আহমদের (শাহ আলম) সঙ্গে। তিনি বললেন, বাদল দা এলে তার সঙ্গে কথা বলতে হবে। বাদল দা মানে আমার বড় ভাই গিয়াসউদ্দিন খান বাদল তখন ন্যাপের কেন্দ্রীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম। তিনি বলেছিলেন, হুজুর হয়তো সরল মনেই খেয়েছেন। তবে এটা নিয়েও যে পলিটিক্স হতে পারে সেটাই বিস্ময়ের ব্যাপার। আমরা কেন তাঁর খাওয়াটা দেখব? আমরা দেখব তিনি এ দেশের লাখ লাখ নিরন্ন মানুষের ন্যায্য দাবির পক্ষে কী ভূমিকা রাখলেন সেটা। আমরা আর কথা বাড়াইনি। তা ছাড়া রাজনীতির ‘আদর্শ লিপি’ পড়া অবস্থায় এর উচ্চমার্গীয় বিষয়ে মাথা ঘামানোর সাহসও পাইনি। তবে আমার আজও মনে হয় হুজুর সেদিন স্যান্ডউইচ না খেলেও পারতেন।

৫০ বছর পরে সেই ঘটনাটি মনে পড়ল গেল ২৯ জুলাই রাজধানীতে ঘটে যাওয়া কয়েকটি ঘটনার খবর দেখে। সেদিন ছিল বিএনপি আহূত ঢাকার প্রবেশপথে অবস্থান কর্মসূচি। আগের দিন ‘মহাসমাবেশ’ থেকে ওই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল। নেতাদের নির্দেশ ছিল, যারা মহাসমাবেশে যোগ দিয়েছেন তারা অন্তত ১০ দিন ঢাকায় থেকে সরকারের পতন ঘটাতে ভূমিকা রাখবেন। বলা হয়েছিল, মহাসমাবেশে অংশ নেওয়া প্রতিটি নেতা-কর্মীকে পরদিন ঢাকার প্রবেশপথে অবস্থান নিতে হবে। স্পট দেওয়া হয়েছিল যাত্রাবাড়ী, নয়াবাজার, গাবতলী এবং উত্তরার আবদুল্লাহপুর। তবে সমাবেশে যে পরিমাণ লোকসমাগম হয়েছিল তার এক দশমাংশও পরদিনের অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেয়নি। আমি আমার পরিচিত বেশ কয়েকজনকে ফোন করে জানতে চেয়েছিলাম তারা কে কোন স্পটে রয়েছেন। তাদের কেউ বলেছেন, তিনি গ্রামের বাড়িতে, কেউ বলেছেন অফিসে, আবার কেউ বলেছেন বাসায় মহররমের খিচুড়ি খাচ্ছেন। বুঝে গেলাম এ কর্মসূচির পরিণতি কী হবে।

দীর্ঘদিন পর বিএনপি একটি অ্যাকশনধর্মী কর্মসূচি দিয়েছিল। ফলে কমবেশি সবারই আশঙ্কা ছিল না জানি কী ঘটে! এ কর্মসূচিই চলমান রাজনীতিকে সহিংসতায় নিয়ে যায় কি না এ শঙ্কাও ছিল। তাই সকাল থেকেই টেলিভিশন খুলে বসে ছিলেন অনেকে। সংবাদদাতাদের লাইভ রিপোর্টিং থেকে প্রতি মুহূর্তের ঘটনাবলি জানা যাচ্ছিল। দুপুরে খবরে জানা গেল প্রায় প্রতিটি স্পটে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। এরই মধ্যে ধোলাইখাল এলাকায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বরচন্দ্র রায়ের আহত এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদের গ্রেফতার হওয়ার সচিত্র খবর প্রচারিত হলো। ইটের আঘাতে মাথার বাঁ দিকে থেকে রক্ত ঝরছিল গয়েশ্বর রায়ের। টিভি ফুটেজে আরও দেখা গেল তিনি রাস্তায় পড়ে গেছেন এবং কয়েকজন পুলিশ তাকে ঘিরে রেখেছে। এহেন দৃশ্য সংগত কারণেই সবাইকে ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ করেছে। একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদের এভাবে রাস্তায় আহত হয়ে পড়ে থাকা মোটেও প্রত্যাশিত নয়। পরে পুলিশের গাড়িতে গয়েশ্বর বাবুকে নিয়ে যাওয়া হয় ডিবি কার্যালয়ে। খবরে বলা হলো, সেখানে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে পুলিশ বাসায় পৌঁছে দিয়েছে। এরই মধ্যে সামাজিক মাধ্যমে তোলপাড় করা একটি ছবি ছড়িয়ে পড়ল। দেখা গেল মাথায় ব্যান্ডেজ বাঁধা গয়েশ্বরচন্দ্র রায় বসে আছেন একটি সেক্রেটারিয়েট টেবিলের পাশে। দেয়ালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অফিশিয়াল পোর্ট্রটে শোভা পাচ্ছে। আর খবরের কাগজ বিছানো টেবিলে সাজানো রয়েছে হরেকরকম সুস্বাদু খাবার। জানা গেল সেসব খাবার আনা হয়েছে পাঁচ তারকা হোটেল সোনারগাঁও থেকে। গয়েশ্বর বাবুকে এ আপ্যায়ন করেছেন ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ। খুবই আন্তরিক পরিবেশে খাওয়াদাওয়া করেছেন গয়েশ্বরচন্দ্র রায়। সকালে পুলিশের পিটুনি খাওয়ার পর যে ক্ষোভের অভিব্যক্তি তাঁর চোখেমুখে থাকার কথা তখন তার চিহ্নও ছিল না। বরং ডিবিপ্রধান হারুন সাহেব যখন গয়েশ্বর বাবুর প্লেটে খাবার তুলে দিচ্ছিলেন তখন তিনি তা আন্তরিকভাবেই গ্রহণ করছেন।

এ ছবি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পরে নানাজন নানা মন্তব্য করতে থাকেন। কেউ কেউ একে রাজনৈতিক শিষ্টাচার এবং সম্প্রীতি-সৌহার্দ্যরে উদাহরণ বলে মন্তব্য করেছেন। কেউ বলেছেন এটা ‘গরু মেরে জুতা দান’ প্রবাদের উদাহরণ। আবার অনেকে এটাকে ডিবিপ্রধানের নাটক বলেও অভিহিত করেন। কেউ বলেছেন, জোর করে হয়তো খাওয়ানো হয়েছে। যদিও এ বিষয়ে গয়েশ্বরচন্দ্র রায় জোরাজুরির কোনো কথা বলেননি। তবে যারা বলছেন এটা সাজানো নাটক, তারা ভুলে যাচ্ছেন, সেই নাটকে অন্যতম একজন অভিনেতা গয়েশ্বর বাবু নিজে। তা ছাড়া তিনি তো দুধের শিশু নন যে তাঁকে জোর করে খাওয়ানো সম্ভব। তিনি যদি বলতেন, যে পুলিশ আমাকে রাস্তায় ফেলে পিটিয়েছে, তাদের দেওয়া খাবার আমি খাব না, তাহলে কার সাধ্যি ছিল তাঁকে এক ফোঁটা জল খাওয়ায়? কিন্তু তিনি সহাস্যবদনে হৃষ্টচিত্তেই শাহিখানা গ্রহণ করেছেন। অনেকের মনেই প্রশ্ন জেগেছে, গয়েশ্বর বাবু যখন ডিবিপ্রধানের খাস মেহমান হিসেবে সাদরে আপ্যায়িত হচ্ছিলেন, তখন কি তাঁর রাস্তায় রেখে যাওয়া কর্মীদের কথা মনে পড়েছিল? যারা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত হয়েছিল, গ্রেফতার হয়েছিল তাদের কথা কি তাঁর স্মরণে ছিল?

এ লেখা যখন লিখছি তখন ফোন এলো এক পুরনো সহকর্মীর কাছ থেকে। তাঁর প্রশ্ন- যে নেতা পাঁচ তারকা হোটেলের সামান্য খাবারের লোভ সামলাতে পারেন না, সেই নেতা যদি সরকারের তরফ থেকে আরও বড় কোনো অফার পান, তাহলে কী হবে? বললাম, কী আর হবে, তিনি কবিগুরুর গান- ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে’ গাইতে গাইতে চলতে শুরু করবেন। আকাশবাতাস বিদীর্ণ করা একটি অট্টহাসি দিয়ে সহকর্মী বললেন, তা যা বলেছেন দাদা! অন্যদিকে গাবতলীতে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান। তাঁকেও পুলিশ গাড়িতে করে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল। সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে খাবার ও ফলমূল পাঠানো হয়েছে অসুস্থ নেতার জন্য। প্রধানমন্ত্রীর সেই উপহার আমানকে এতটাই কৃতার্থ করেছে যে তিনি প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন। কেউ কিছু পাঠালে তা গ্রহণ করে ধন্যবাদ জানানো শিষ্টাচার সন্দেহ নেই। সেদিক দিয়ে আমান ঠিকই করেছেন। তবে কথা একটাই- এটাও যদি সরকারের পরিকল্পিত নাটক হয়ে থাকে সেই নাটকে কেন অভিনয় করলেন তাঁরা? পরে একটি ভিডিও ক্লিপে দেখা গেল আমান অস্ফুট কণ্ঠে বলছেন, তাঁকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে খাবার ও ফলমূলের ছবি তুলে তা ভাইরাল করা হয়েছে। কিন্তু আমার মতো অনেকেই সেই ভিডিও ক্লিপটি দেখেছেন, যেটিতে আমান প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিচ্ছিলেন।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং আমান উল্লাহ আমান যখন আলোচনার শীর্ষে তখন আরেকটি প্রশ্ন বিএনপি নেতা-কর্মীদের ভীষণভাবে তাড়িত করছে। সমাবেশের পর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল সবাইকে পরদিন অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিতে এবং শীর্ষ নেতারা তাতে নেতৃত্ব দেবেন। কিন্তু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমান উল্লাহ আমান আর আবদুস সালাম আজাদ ছাড়া তেমন কোনো বড় নেতাকে মাঠে দেখা যায়নি। এমনকি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সেদিন কোথায় ছিলেন তা-ও জানা যায়নি। যদিও সন্ধ্যায় তাঁকে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করতে দেখা গেছে।

অথচ এ কর্মসূচিটি নাকি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশেই ঘোষণা করা হয়েছিল। এমন একটি কর্মসূচিতে শীর্ষ নেতাদের অনুপস্থিতি সংগত কারণেই আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মনে সংশয় সৃষ্টি করবে সন্দেহ নেই। বিশেষ করে মহাসমাবেশ ও অবস্থান ধর্মঘটের মতো গরম কর্মসূচির পর জেলা ও মহানগরে বিক্ষোভ সমাবেশের মতো নরম কর্মসূচি (৩১ জুলাই পালিত) আন্দোলনের ঢেউ জাগাতে পারবে কি না তা নিয়েও সংশয় রয়েছে। অবশ্য মহাসচিব মির্জা আলমগীর বলেছেন পরে আবার এক দফা আন্দোলনের কর্মসূচি দেওয়া হবে। তবে সেই কর্মসূচি কতটা সফল হবে, তা নিয়ে সংশয় থেকেই যায়। যে দলের নেতারা সরকারের পুলিশ বাহিনীর হাতে লাঞ্ছিত হওয়ার পর তাদের আপ্যায়ন প্রত্যাখ্যান করার হিম্মত রাখেন না, তাঁরা কর্মীদের ‘আপসহীন’ হওয়ার আহ্বান জানাবেন কোন মুখে?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে